|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
ইস্তান্বুলের অলি-গলিতে কয়েকটা দিন - দ্বিতীয় পর্ব
আজও খুব ভোরে ঘুম ভাঙলো, ফজরের আজানের শব্দে। ইংল্যান্ডে তো মসজিদের আজান শোনার সৌভাগ্য হয় না! হোটেলের কাছেই একটা মসজিদ আছে, শুয়ে শুয়েই আজান শুনলাম। মনটা অন্যরকম ভালো হয়ে গেল। 
আজকে বেশ ব্যস্ত প্রোগ্রাম। সুলতান আহমেত কমপ্লেক্স এবং এর আশেপাশে যে কয়টা দর্শনীয় স্থান আছে, সবগুলোই আজ দেখতে হবে, অন্ততঃ যে কয়টা পারি! নাস্তা করে সকাল সাড়ে নয়টায় হোটেল থেকে বের হয়ে পড়লাম। প্রথম গন্তব্য হাগিয়া সোফিয়া বা আয়া সোফিয়া। টিকেট কাউন্টারে গিয়ে শুনলাম, প্রত্যেকটা দর্শনীয় স্থানের আলাদা টিকেট তো কাটাই যায়, বেশীর ভাগ স্থান কাভার করে এমন কম্বাইন্ড টিকেটও করা যায়! দামও একটু সস্তা পড়ে! যেহেতু আমার ইচ্ছা যতোবেশী সম্ভব দেখা, তাই কম্বাইন্ড টিকেট টাই করে ফেললাম।
হাগিয়া সোফিয়ার তৈরীকাল ৫৩২-৫৩৭ খৃষ্টাব্দ, একটা ক্যাথেড্রাল হিসাবে। ১৪৫৩ সাল পর্যন্ত এটা চার্চ বা ক্যাথেড্রালই ছিল। এরপর মুসলমানদের অধীনে আসার পর এটাকে মসজিদে রুপান্তর করা হয়, সবশেষে ১৯৩৫ সালে এটাকে মিউজিয়ামে রুপান্তর করা হয়। আমি যখন যাই, তখন এর ভিতরে রক্ষনাবেক্ষনের কাজ চলছিল, তাই প্রানভরে দেখতে পারি নাই। কয়েকটা ছবি দিলাম। 
মুসলিম এবং খৃষ্টান আমলের ফ্রেসকো, পাশাপাশি 
 
খৃষ্টান আমলে এখানে রাজ্যাভিষেক হতো 
 
 খৃষ্টান আমলের ফ্রেসকো উদ্ধারের চেষ্টা 
 
মসজিদ সময়কালের মিম্বর 
 
আরও তিনটি ছবি
 
  
 
হাগিয়া সোফিয়ার পাচটা গম্বুজের নীচের স্থাপনায় সুলতান, তাদের স্ত্রী-সন্তান এবং নিকটাত্বীয়দের সমাধি রয়েছে। সমাধিগুলোর চারটা ছবি দিলাম। 
  
  
  
 
পরের গন্তব্য বিখ্যাত ’ব্লু মস্ক’। কপাল অত্যাধিক খারাপ হলে যা হয়! দেখি, নোটিশ ঝুলানো, রক্ষনাবেক্ষনের জন্য মসজিদ ট্যুরিষ্টদের জন্য বন্ধ। রমযানের পর খুলবে আবার। মন খারাপ করে চলে গেলাম টপক্যাপি প্যালেস দেখতে। 
১৪৫৯ সালে এই প্রাসাদের নির্মানকাজ শুরু হয়। নির্মানের পর এটি সুলতানের বাসভবন হিসাবে ব্যাবহার করা শুরু হয়। ১৮৫৬ সালে সুলতান আব্দুল মেজিদ - ১ নবনির্মীত দোলমাবাহচে প্রাসাদকে বাসস্থান হিসাবে ব্যবহার করা শুরু করলে টপক্যাপি এর গুরুত্ব হারায়। ১৯২৩ সালে অটোম্যান সাম্রাজ্যের পতনের পর ১৯২৪ সালে এটাকে মিউজিয়াম হিসাবে ঘোষনা করা হয়।
মূল প্রাসাদে ঢোকার তোরণ 
 
মূল প্রাসাদের জায়গায় জায়গায় এমন পানিপানের ব্যবস্থা 
 
প্রাসাদের ফুলের বেডের দুইটা স্যাম্পল ছবি 
  
 
যুবরাজদের মুসলমানী কক্ষের ছাদের কারুকাজ। যুবরাজরা ছাদের কারুকাজ দেখে হয়তো ব্যাথা ভোলার চেষ্টা করতো!!! 
 
এই ঘরে মহানবী (সাঃ) এর আঙরাখা সংরক্ষিত আছে। ভিতরে ঢোকা নিষেধ। 
 
প্রাসাদের তৃতীয় আঙ্গিনাতে সুলতানের ব্যক্তিগত কয়েকটা কক্ষে মহানবী (সাঃ), বিভিন্ন নবী-রাসুল এবং চার খলিফার ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী রাখা আছে। দেখতে দেখতে কখন জানি চোখে পানি চলে এসেছিল, নিজেও জানিনা। ছবি তোলা খুবই স্ট্রিক্টলি নিষেধ, তাই আপনাদেরকে দেখাতে পারলাম না।
প্রাসাদের একটা ইন্চিও কোনরকমের কারুকাজ ছাড়া নাই। ফুটপাথ, বারান্দা সম্পূর্ণটাই শ্বেত / মার্বেল পাথরের। কয়েকটা র্যান্ডম ছবি দিলাম। 
 
 
  
 
এবার হারেমের কয়েকটা ছবি। প্রথমেই রাণীমাতার বসার ঘরের দুইটা ছবি
 
  
হারেমে সুলতানের ব্যক্তিগত বিশ্রামকক্ষ 
 
হারেমে একটা করিডোরের দেয়ালের কারুকাজ 
 
প্রাসাদে চাকচিক্য আর বিলাসিতার ছড়াছড়ি দেখে অটোম্যান সাম্রাজ্যের পতনের কারন কিছুটা বুঝতে পারলাম। প্রাসাদ থেকে বের হয়ে গেলাম কাছেই মহানবী (সাঃ) এর একজন সাহাবীর মাজারে। ইনার নাম হযরত আব্দুর রহমান সামী তুরবেসী (রাঃ)। খুব বেশী জানতে পারিনি উনার সম্পর্কে, শুধু জানতে পারলাম মুসলমানদের কোন একটা কন্সট্যান্টিনোপল অবরোধের সময় ইনি শহীদ হন।  
  
  
 
   
ছবিঃ প্রথমটা নেট থেকে, বাকিসব আমার ক্যামেরা ও ফোন থেকে।
তথ্যঃ বিবিধ।   
                   
ইস্তান্বুলের অলি-গলিতে কয়েকটা দিন - চতুর্থ পর্ব
 ৫৩ টি
    	৫৩ টি    	 +১৪/-০
    	+১৪/-০  ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২|  ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
লাবণ্য ২ বলেছেন: ভালো লাগল।
  ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:২১
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩|  ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪৪
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪৪
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনী ও চমৎকার যতসব ছবি।
  ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪৯
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:১৩
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:১৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাবছিলাম হারিয়ে-টারিয়ে গেলেন নাকি।ভাবতে ভাবতেই হাজির হয়ে গেলেন!
এবারের পর্বটাও বেশ চমৎকার।
তবে বর্ননার দিকে আরেকটু মনোনিবেশ করবেন।
অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:২৩
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হারাই নাই,  খুব ব্যস্ত আছি কয়টা দিন। ছবি বেশী দেয়াতে বর্ণনা কমিয়ে দিয়েছি, নয়তো পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যায়। ব্যালেন্স করাই মুশকিল!
  খুব ব্যস্ত আছি কয়টা দিন। ছবি বেশী দেয়াতে বর্ণনা কমিয়ে দিয়েছি, নয়তো পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যায়। ব্যালেন্স করাই মুশকিল! 
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা।
৫|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:৪৩
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাপ রে প্যালেসের ছবি গুলো তো মারাত্মক সুন্দর !!  
ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ারের জন্য।
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ক্যামেরার ফ্রেমে আর কতোটুকু আসে! সামনা-সামনি দেখলে বোঝা যায়, খুবই সুন্দর। হুমায়ুন আহমেদের ভাষায়, বড়ই সৌন্দর্য!  
 
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৩
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখা ও ছবি চমৎকার।
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুগ্ধতা একরাশ  
 
দারুন সব স্মৃতি আর দুলর্ভ সব ঘটনার চাক্ষুষ দর্শনে আমাদের ভার্চুয়াল সংগী করায় ধন্যবাদ
অনেক অনেক শুভেচ্ছা  
 
++++
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:১৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা, আমার জন্য অনুপ্রেরনা। 
ভালো থাকুন নিরন্তর।
৮|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৮
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:০৮
করুণাধারা বলেছেন: ছবিতেই যদি এই, সামনাসামনি না জানি কত সুন্দর!
 চমৎকার ছবি ব্লগের জন্য ধন্যবাদ, ভুয়া মফিজ। 
 একটা জিনিস ঠিক বুঝতে পারলাম না, আমাদের দেশে অনেক সময় জমি দখল করার জন্য একটা মসজিদ তৈরি করা হয়, তারপর বলা হয় মসজিদ একবার তৈরি হয়ে গেলে তা ভাঙ্গা যায় না। আপনার হাগিয়া সোফিয়া দেখছি মসজিদ থেকে মিউজিয়াম হয়ে গেছে, আমাদের দেশে হলে নিশ্চয়ই এমন রুপান্তর করা যেত না।
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:২৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:২৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, সামনা-সামনি যতোটা সুন্দর, ছবিতে তার অর্ধেকটাও বোঝা যায় না। তার উপরে আমার ফটো তোলার হাত খুবই জঘন্য!
অটোম্যান সাম্রাজ্যের পতনের পর কামাল পাশা আধুনিক তুরস্কের ঘোষণা দেন, যার মূল কথাই ছিল সেক্যুলার তুরস্ক। তখন অনেক ইসলামী নিয়ম-কানুন শিথিল করা হয়। যেমন, মেয়েদের পাশ্চাত্য পোষাক পরার অনুমতি দেয়া। তখন এমন অনেক ঘটনাই ঘটে, যেটা বেসিক ইসলামের সাথে যায় না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:১৭
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:১৭
 ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চোখ জুড়িয়া গেল ভ্রাতা!
+++
  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৩০
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমার প্রাণ জুড়াইয়া গেল।  
 
আপনি এমনিতেই অনেক ছোট, তাই ধন্যবাদ দিয়া আরো ছোট করিলাম না। 
১০|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৪২
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৪২
হাঙ্গামা বলেছেন: সুলতান সুলেমান নামক সিরিয়াল দেখার পর তাদের এই স্থাপনা দেখার অনেক ইচ্ছা হচ্ছিল।
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তার অনেক গুলি জানতে ও দেখতে পারা গেল।
+++++++++
  ২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:১২
২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সামনের পর্বগুলোতেও সাথে থাকুন, আরও দেখতে পাবেন।  
 
ধন্যবাদ, আর ভালো থাকুন।
১১|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৫৫
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৪:৫৫
শামচুল হক বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা খুব ভালো লাগল।
  ২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:১৫
২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ, আর ভালো থাকুন।
১২|  ২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৫:৩৬
২১ শে মে, ২০১৮  বিকাল ৫:৩৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আজান শোনাটা সত্যিই দূর্লভ ব্যাপার পশ্চিমা দেশে। আপনি ইংল্যান্ড থেকে অন্য জায়গায় বেড়াতে গিয়ে সৌভাগ্য পেলেন। 
আমিও প্রবাসে থাকি, যখন দেশে গিয়ে আজান শুনি কি যে শান্তি লাগে! 
ঝকঝকে ছবি ও সাবলীল বর্ণনা পূর্ণ পোষ্টটি সুন্দর! 
 
শুভেচ্ছা।
  ২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:৪২
২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:৪২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলেই। অনেক কিছুর সাথে দেশের আজানও খুবই মিস করি। তবে প্রত্যেক বছরই একবার মাসখানেকের জন্য দেশে যাই, তখন এগারো মাসের খোরাক নিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি।  
 
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩|  ২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২০
২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২০
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
  ২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:৪৩
২১ শে মে, ২০১৮  রাত ১১:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪|  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১২:১২
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১২:১২
মাহের ইসলাম বলেছেন: 
চমৎকার ছবি ।
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১২:১৫
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১২:১৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫|  ২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। 
ভালো থাকুন।
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩০
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
১৬|  ২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ১১:০৩
২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ১১:০৩
নাজিম সৌরভ বলেছেন: লেখক লিখলেন প্রাসাদের জাঁকজমক দেখে বুঝতে পারলেন অটোম্যান সাম্রাজ্যের কেন পতন হল । কিন্তু ভাইয়া, পতন তো এসব জাঁকজমক সৃষ্টির পরে হয়নি ! এসব সৃষ্টির অন্তত পাঁচশত বছর পর তাদের পতন হয়েছে ! 
যাহোক, চমৎকার ছবি উপহার দেয়ায় ধন্যবাদ, আরো নতুন জিনিস দেখার আশায় রইলাম ।
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩৭
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: "আপনি একটা জাঁকজমকপূর্ণ প্রাসাদ তৈরী করলেন, আর আপনার পতন হয়ে গেল" ব্যাপারটা এমন না। আপনি যখন সু-শাসনের দিকে নজর না দিয়ে বিলাসিতায় মত্ত হবেন, তখনই আপনার পতনের সূত্রপাত হবে, ব্যাপারটা এমন। আশাকরি বোঝাতে পেরেছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি বাকী পর্বগুলোতেও আপনাকে পাবো।
১৭|  ২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ১১:৩৫
২২ শে মে, ২০১৮  সকাল ১১:৩৫
শিখা রহমান বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা। ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা।
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:০০
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮|  ২২ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১:৪৮
২২ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১:৪৮
আবু তালেব শেখ বলেছেন: অটোমান রাজবংশের ইতিহাস শুধু জানতে ইচ্চা করে। সুলতান সুলেমান সিরিয়াল দেখে ওদের শাষনের কিছুটা ধারনা নিতে পেরেছি। যদিও সিরিয়াল টা বিতর্কিত
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৪৪
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যে কোনও মিডিয়া-মেকিংয়ে অনেক কিছু পরিবর্তন করা হয়, পুরাপুরি ইতিহাস-নির্ভর হয় না। দর্শকদের চাহিদার কথাও মাথায় রাখতে হয়। তাই বুঝতেই পারছেন, জানার জন্য বিবিধ সোর্স থেকে পড়ার কোন বিকল্প নাই।
১৯|  ২২ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৩১
২২ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৩১
দিলের্ আড্ডা বলেছেন: মনে হচ্ছিলো আমিও আপনার সাথেই ঘুরতেছিলাম।
  ২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৫৫
২২ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তাহলে সাথেই থাকেন, ঘুরা এখনো শেষ হয় নাই।  
 
ধন্যবাদ।
২০|  ২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:১৭
২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ক্যাথেড্রেলকে মসজিদ বানানো কি ঠিক?
  ২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:২৩
২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: না। ঠিক না। এগুলো হচ্ছে সামাজিক, রাজনৈতিক আর ধর্মীয় স্ট্যান্টবাজী।
২১|  ২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:৫৩
২৩ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এর জন্য ইউরোপে লাখের বেশী তুর্কি নাগরিককে প্রাণ হারাতে হয়েছে।
  ২৩ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:০৪
২৩ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আসলে শাসকদের এসব স্ট্যান্টবাজীর কারনে সারা বিশ্বেই কোটি কোটি মানুষকে প্রান দিতে হয়েছে, হচ্ছে - আর ভবিষ্যতেও হবে।
২২|  ২৩ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪০
২৩ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:৪০
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ ব্লগ। ইতিহাস যেন এখানে হাত ধরাধরি করে চলছে অলিতে গলিতে। ব্যাসিলিকা সিস্টার্ন এ যান নি। হাজার হাজার বছর আগে এসব বানানো কীভাবে সম্ভব হয়েছিল ভাবতেও অবাক লাগে?
  ২৩ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:১২
২৩ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্যাসিলিকা সিস্টার্নে গিয়েছি। পরের পর্বেই এটা আসবে। আসলেই আমি আশ্চর্য হই এসব প্রাচীন কীর্তি দেখলে, সেসময়ে মানুষ কিভাবে পারতো? আমার তো ইচ্ছা সারা দুনিয়া ঘুরে ঘুরে এসব দেখা। দেখি কতোটুকু কমপ্লিট করতে পারি!!
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৩|  ২৮ শে মে, ২০১৮  রাত ১:১৪
২৮ শে মে, ২০১৮  রাত ১:১৪
যাযাবর চখা বলেছেন: তুরস্কে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। পোস্টে লাইক।
  ২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: অবশ্যই যাবেন। লাইকানোর জন্য ধন্যবাদ।
২৪|  ২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:৫২
২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:৫২
জুন বলেছেন: খুব সুন্দর করে বিস্তারিত লিখেছেন ভুয়া মফিজ । কোথাও গেলে যখন শুনি কোন বিশেষ দ্রষ্টব্য স্থাপনাগুলো বন্ধ তখন কি যে কষ্ট লাগে । লপবুরির কিং নারাই এর মিউজিয়াম, চিয়াং মাই এর ন্যাশনাল মিউজিয়াম বন্ধ থাকায় অনেক খারাপ লেগেছিল। 
মুসলিম কালচার বলে ইজিপ্টের বিভিন্ন মসজিদের সাথে সেখানকার স্থাপনাগুলোর বাইরের ও  অন্দর সজ্জার মিল পেলাম ।  
নীচে কায়রোর বিখ্যাত এই মসজিদটি কিছুটা সেন্ট সোফিয়ার মতই তবে শ্বেত মার্বেলে তৈরী নয় । 
  
  
 খুব তারাহুড়ো করে শেষ করলেন মনে হচ্ছে ।  যাইহোক মনকে শান্তনা দিচ্ছি এমন আহামরি কিছু নয় ইস্তাম্বুল   
  
+
  ২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১:০৩
২৮ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: তাড়াহুড়া না আপা, কেউ বর্ণনা কম ছবি বেশী চায়। কেউ উল্টা টা!  
 
আর দু'টা একসাথে করতে গেলে পোষ্ট হয়ে যায় বিশাল। তাই এবার ছবি বেশী দিলাম, পরের পর্বে হয়তো উল্টাটা করবো।
আপনি প্রচুর ঘুরেছেন, ইস্তান্বুল না গেলেও চলবে।  
 
অনেক ধন্যবাদ।
২৫|  ০১ লা জুন, ২০১৮  রাত ২:২০
০১ লা জুন, ২০১৮  রাত ২:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার কপালের সাথে আমাদেরটাও মন্দ... কিছু ছবি মিস করলাম 
সিরিজ চলুক, সাথে আছি। ++++
  ০১ লা জুন, ২০১৮  রাত ১১:৫০
০১ লা জুন, ২০১৮  রাত ১১:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কপাল একেবারে মন্দ না, সামনে বুঝতে পারবেন!   
 
সাথে থাকার আশ্বাসে আশ্বাসিত হইলাম। 
২৬|  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯  রাত ২:৩৪
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯  রাত ২:৩৪
কালীদাস বলেছেন: হাগিয়া সোফিয়া  
   স্যরি, নামটা পড়ে হাসি আটকাতে পারলাম না! সুলতান তো দেখা যায় ব্যাপক ওপেন মাইন্ডেড ছিল, চার্চরে মসজিদ বানানোর পর মাজারও বানিয়ে রেখে গেছে মরার পর! বাইদ্যাওয়ে, ইস্তানবুলেও কি ঢাকার মত সারা শহর কাঁপিয়ে আজান দেয়?
 স্যরি, নামটা পড়ে হাসি আটকাতে পারলাম না! সুলতান তো দেখা যায় ব্যাপক ওপেন মাইন্ডেড ছিল, চার্চরে মসজিদ বানানোর পর মাজারও বানিয়ে রেখে গেছে মরার পর! বাইদ্যাওয়ে, ইস্তানবুলেও কি ঢাকার মত সারা শহর কাঁপিয়ে আজান দেয়?
টপকাপির পানির স্পটগুলো সুন্দর। ইউরোপের অনেক ট্যুরিস্ট স্পটেই দেখেছি, তবে এদের ডিজাইনটা খুবই সুন্দর। 
এই ছবি তোলার রেস্ট্রিকশনের লজিক অনেক সময়ই বুঝতে পারিনা। ভ্যাটিকান সিটির ভেতরেও কয়েক জায়গায় স্ট্রিক্ট রেস্ট্রিকশন ছিল!
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯  বিকাল ৫:০০
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯  বিকাল ৫:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটাকে অনেকে আয়া সোফিয়া-ও বলে। আপনার 'হাগিয়া'তে এলার্জি থাকলে 'আয়া' বলতে পারেন।
আমার আসলে এইসব সুলতান, শাসকদের ব্যাপারে ইম্প্রেশান ভালো না। এরা ইসলামের মূল লক্ষ্য থেকে সরে গিয়ে সীমাহীন আরাম আয়েশ আর বিলাসিতায় মগ্ন ছিল। এদের অনেক কিছু করার ক্ষমতা আল্লাহ দিয়েছিল, সে তুলনায় এরা কি করেছে?
না, ইস্তানবুলে ঢাকার মত সারা শহর কাঁপিয়ে আজান দেয় না। আমার ধারনা সে পরিমান মসজিদ ইস্তান্বুলে নাই।
ছবি তোলার রেস্ট্রিকশনের একটা লজিক শুনেছি, যে ক্যামেরার ফ্ল্যাশে প্রাচীন কীর্তিগুলোর নাকি ক্ষতি হয়। তবে, আমার একটা নিজস্ব মত আছে। সেটা হলো, ছবি তোলার অবাধ স্বাধীনতা থাকলে ট্যুরিস্টরা যেখানে-সেখানে পোজ দেয়ার জন্য দাড়িয়ে যায়। ফলে অনেক জায়গাতেই জনজটের সৃস্টি হয়। বিশেষ করে আকর্ষণীয় স্পটগুলোতে। অনেকে আবার দেখেছি, ভীড় কমার জন্য দাড়িয়ে অপেক্ষাও করে। সরু জায়গায় এটা বিরাট সমস্যা।
এটার সহজ সমাধান হলো, ছবি তুলতে না দেয়া। 
২৭|  ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০  রাত ৮:৩৭
০৪ ঠা মার্চ, ২০২০  রাত ৮:৩৭
শের শায়রী বলেছেন: কর্ম উপলক্ষ্যে তুর্কমেনিস্তান যাওয়া আসার পথে ইস্তাম্বুল আমার ট্রানজিট পড়ত, থাকতেও হয়েছে দু একদিন কিন্তু সময়ের অভাবে যাওয়া হয়নি আর তাছাড়া আমি কিছুটা ঘরকুনো মানে (রুম কুনো) কোথাও গেলে টেলে বাইরে একদম বের হইনা পারত পক্ষে। যাই হোক তোপকাপি প্রাসাদ বা অটোম্যান সাম্রাজ্য নিয়ে বেশ কয়েকটি বই পড়া হয়েছে।
আয়া সোফিয়া, ব্লু মস্ক এগুলোর ইতিহাস জানা, দেখার ও সুক্ষ্ম ইচ্ছা ছিল কিন্তু হয়ে ওঠে নি আপনার ছবি দেখে সে স্বাধ দুধে না হোক ঘোলে কিছুটা মিটল   
 
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৭
২১ শে মে, ২০১৮  দুপুর ২:১৭
কাইকর বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। জানতে পারলাম অনেক কিছু