নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুয়া মফিজ

ভুয়া মফিজের সাথে ভুয়ামি না করাই ভালো...

ভুয়া মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিলিস্তিন জনগনকে আর কতকাল ধৈর্যধারণ করতে হবে?

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০৭



আমাদের দেশে হুজুর আর মাদ্রাসা নিয়ে কিছুদিন পর পরই তুমুল তোলপাড় হয়। এটা যেন একটা নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে। ইসলাম ধর্ম এবং এর রক্ষণাবেক্ষনের দাবীদার পক্ষগুলোর কার্যকলাপ নিয়ে একেকটা ঘটনা ঘটে, আর পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। এরপর একটা সময়ে সব পক্ষই ঝিমিয়ে পড়ে নতুন ইস্যুর অপেক্ষায়; তেমনিভাবে আন্তর্জাতিক মহলে একটা মোটামুটি পার্মানেন্ট ইস্যু ইজরায়েল-প্যালেস্টাইন দ্বন্ধ।

কিছুদিন পর পরই মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া ইজরায়েল সাকো নাড়ানোর মতো কোন একটা অকাম করে। জবাবে হামাস খান-কতক রকেট ছোড়ে ইজরায়েলে, আর পাল্টা ব্যবস্থা হিসাবে ইজরায়েল কোমর বেধে নেমে পড়ে ফিলিস্তিন নিধনে। ইজরায়েল ইচ্ছা করেই এসব করে। কারন, তারা জানে তাদের যে কোনও ফাজলামোর জবাব হামাস দিবেই দিবে। আর যেহেতু কোন কারন ছাড়াই অন্যের ভুখন্ডে হামলা করাটা আজকালকার জামানায় ইজ্জতের জন্য কিছুটা অসুবিধাজনক, তাই তারা বাহানা তৈরী করে নেয়, ফাদ পাতে। আর প্রতিবারই সেই ফাদে পা দেয় হামাস। ফলাফল? বেশকিছু সাধারন নিরীহ আদম-সন্তানের অকাল মৃত্যু। মৃত্যু যে কতোটা শস্তা, সেটা এখন ফিলিস্তিন জনগনের চাইতে ভালো আর কারা জানে? এর শেষ কোথায়? আপাতঃ দৃষ্টিতে এর শেষ দেখা যাচ্ছে না। তবে এটাও ঠিক, কোন কিছুই অনাদিকাল পর্যন্ত চলে না, চলতে পারে না। ইতিহাস আমাদেরকে সেই বার্তাই দেয় সব সময়ে। তবে নাদান মানুষ সেই বার্তা কোনদিন বোঝে না, বুঝতে চায়ও না। সকল ক্ষমতাধরই ভাবে, তাদের এই ক্ষমতা চিরন্জীব, চিরস্থায়ী। কিন্তু এটা যে কতোটা ভ্রান্ত একটা ধারনা, তার লাখো উদাহরন চোখের সামনে থাকার পরেও ক্ষমতাবানরা অন্ধ থাকে। কিন্তু অন্ধ থাকলেই কি আর প্রলয় বন্ধ হয়? নাকি হয়েছে কোনকালে?

চলেন, একটু দেখি…….কি কি উপায়ে আজকের ইজরায়েলের ক্ষমতার অবসান হতে পারে! আমরা আজকে যারা বেচে আছি, তারা হয়তো এটা দেখে যেতে পারবো না; তবে অনুমান করতে ক্ষতি তো নাই কোন, কি বলেন!!!

আমাদের দেশে সকল ক্ষমতার উৎস যেমন জনগন, তেমনিভাবে সন্ত্রাসী ইজরায়েলের সকল ক্ষমতার উৎস তাদের গডফাদার আমেরিকা। আসলে এখানে আমার একটু সন্দেহ আছে, সেটা হলো…..আসলে কে কার বাপ? ইজরায়েল আমেরিকার, নাকি আমেরিকা ইজরায়েলের? যাকগে, সেটা অন্য আলোচনা। আজ সেদিকে না যাই। ধরে নেই, মহান আমেরিকাই ইজরায়েলের বাপ। আপনারা হয়তো আমার সাথে দ্বি-মত পোষণ করতে পারেন এই বলে যে, মহান বাপের পোলা সন্ত্রাসী হয় কিভাবে? অবশ্যই হয়; বাই থিওরী হতেই পারে। আমাদের দেশেই তো একটা প্রবচন আছে, হাজী'র ব্যাটা পাজী। বিষয়টা অনেকটা সেই রকম। তো এই মহান বাপের পতন না হওয়া পর্যন্ত তার সন্ত্রাসী পোলারও পতন হবে না। আমেরিকার মাস্তানী সময়ের হিসাবে কিন্তু খুব বেশীদিনের না। কাজেই তারা আরো কিছুদিন গরম থাকবে। তারপরে আস্তে আস্তে ঠান্ডা হবে। তার খুব সামান্য হলেও লক্ষণ কিন্তু দেখা যাচ্ছে।

বর্তমান বিশ্বে একটা ক্লাব আছে। যেটার নাম জাতিসংঘ। এই ক্লাব বহুবিধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে যার অনেককিছুই বিতর্কিত। আসলে এই জন্য ক্লাবের কর্মকর্তাদেরকে দোষ দেয়া বোকামী। বর্তমানকালে যারা ক্ষমতাধর এবং এই ক্লাবে যারা মূল চাদা দেয়, অর্থাৎ যাদের টাকায় প্রধানতঃ এটা চলে, তাদের কথা তো শুনতেই হবে। ‍নুন খাইবে, আর গুন গাইবে না……..এটা কোন যুক্তির কথা না। এখন কোনভাবে এটার মধ্যেকার স্বৈরতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যদি পরিবর্তন আনা যায়, তাহলেই কেল্লা ফতে। ঠিক ধরেছেন, আমি নিরাপত্তা পরিষদের পঞ্চ-পান্ডবের ভেটো ক্ষমতা বিলুপ্তির কথা বলছি। আপাতঃদৃষ্টিতে এটা অসম্ভব মনে হতে পারে, তবে জেনে রাখবেন ''অসম্ভব'' একটা আপেক্ষিক শব্দ। আজ যেটা অসম্ভব মনে হচ্ছে, কাল সেটা সম্ভব হতে পারে। দীর্ঘ মেয়াদে যে এটা সম্ভব, সেটা নিয়ে কিছু যুক্তি-নির্ভর আলোচনা আমি করতে পারি, তবে তাতে পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যাবে। আর বড় পোষ্ট সন্মানীত ব্লগারগন পছন্দ করেন না। কাজেই স্টপ!!!

মুসলিম বিশ্ব আজ বহুধা বিভক্ত। আমরা জানি, আমাদের এই ‍পৃথিবীটা নিজের অক্ষের উপর ঘোরে, সেইসাথে সূর্যের চারদিকেও ঘোরে। কিন্তু মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী এবং ধনী দেশগুলো শুধুমাত্র তাদের স্বার্থের চারিদিকে ঘোরে। তাদের মুসলিম হিসাবে নীতি-নৈতিকতা, আল্লাহ-রাসুলের আদর্শ আর মুসলিম উম্মাহ'র স্বার্থের চারিদিকে ঘুরতে একেবারেই দেখা যায় না। মধ্যপ্রাচ্যের তৈলাক্ত দেশগুলো প্রতিনিয়ত ব্যস্ত তাদের আব্বা-হুুজুর আমেরিকার পশ্চাদ্দেশ তৈলাক্তকরণে। এর অংশ হিসাবে কিছুদিন আগেও তারা নাজায়েজ ইজরায়েলকে জায়েজ করার দিকে মনোনিবেশ করেছিল। আরেকটা দেশ তুরস্ক……..প্রচুর বড় বড় কথা বলে, যাদুঘরকে মসজিদ বানানোর মতো স্টান্টবাজীর মাধ্যমে তাদের ইসলাম-প্রীতি দেখাতে চায়, কিন্তু দিনশেষে তারাও অবৈধ ইজরায়েলকে বৈধতা দিয়েছে। এমতাবস্থায় মুসলিম দেশগুলোর ক্লাব ওআইসিকে যদি সঠিক মাত্রায় সক্রিয় করা যায়, তাহলে কিছু একটা হলেও হতে পারে। মোটামুটি অসম্ভব হলেও আশা করতে দোষ কি? আল্লাহ এদেরকে সঠিক পথে আসার তৌফিক দান করুন।

আজ ইরান যদি একটা পারমানবিক শক্তিধর দেশ হয়ে যায়, তাহলে প্রচন্ড চাপে পড়ে যাবে জারজ ইজরায়েল! কারন, এই দেশটা মুসলিম বিশ্বের কোন একটা দেশকে যদি গণায় ধরে, তাহলে সেটা হলো ইরান। এদিকে ইরান-সমর্থিত হামাস যেহেতু গাজা'র প্রশাসন চালাচ্ছে, সেই সাথে ইজরায়েলে রকেট হামলাও চালাচ্ছে……ইজরায়েলের মনে ভয় ধরে যাবে, ব্যাটারা কোন একটা রকেটে না আবার ছোট আকারের পারমানবিক বোমা ভরে দেয়!! আসলে হামাস নেতৃত্বের মাথা যেই লেভেলের গরম, তাতে করে এটা অসম্ভব কোন ব্যাপার না। ইজরায়েলও সেটা জানে। কাজেই সমূহ সম্ভাবনা আছে যে, ইজরায়েল তাদের স্বেচ্ছাচারিতার রাশ টেনে ধরতে বাধ্য হবে। এর সূত্র ধরে এক পর্যায়ে তারা কোন একটা সমঝোতায়ও আসতে বাধ্য হতে পারে। কে না জানে, কুত্তাকে প্রেমময় বাণী দিলেও সে ঘেউ ঘেউ করে, কিন্তু লাঠি দেখালে কেউ কেউ করতে বাধ্য হয়!! ইরানের পারমানবিক বোমার অধিকারী হওয়ার আরেকটা সুবিধা হলো, বাই প্রোডাক্ট হিসাবে মধ্যপ্রাচ্যের আমেরিকান চামচা নেড়ি কুত্তাগুলোও লম্ফ-ঝম্ফ বন্ধ করবে। ইরান তলে তলে কদ্দুর কি করেছে, আল্লাহ মালুম। তবে আর দেরী করা ঠিক না। সময় হয়েছে একটা পরীক্ষামূলক পারমানবিক বিস্ফোরণ ঘটানোর!! আমার মতে এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যে একটা মানবিক বিস্ফোরণ ঘটে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। আপনারা কি বলেন?

যার কেউ নাই, তার আল্লাহ আছে। ইয়েস। এটাই আমার মতে এই সমস্যা সমাধানের শেষ উপায়। আসলে কোনকিছুই যখন কাজ করে না, তখন এ'ছাড়া আর উপায় কি? মহান আল্লাহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতিকে স্বেচ্ছাচারিতার জন্য ধ্বংশ করে দিয়েছেন। হারামজাদা ইজরায়েলকে টাইট করতে অসুবিধা কোথায়? সমস্যা হলো, আল্লাহর হিসাব-কিতাব বান্দাদের বোধের অগম্য। উনার একটা টাইমলাইন নিশ্চয়ই সেট করা আছে; তবে সেটা কতোদিনের, সেটাই জানা যাচ্ছে না। আসলে আমরা, বর্তমানের মুসলমানরা নামেই মুসলমান। সেজন্যেই আল্লাহ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এর থেকে উত্তরণের জন্য আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করা ছাড়া আমরা আর কিই বা করতে পারি!! তবে আগেই সাবধান করে দেই। সেটা যদি হয় নাকি-কান্না, তাহলে কিন্তু কোন লাভ হবে না।

গত কয়েকদিন ধরে টিভি খুলে শুধু এই এক বিষয়ের উপরেই খবর দেখছি। যতোই দেখি, ততোই নিজের উপরেও কেমন যেন একটা বিতৃষ্ণা চলে আসে। মনে হয়, ফিলিস্তিন জনগণের আজকের এই দূর্দশার জন্য এক অর্থে তো আমিও দায়ী। কারন….........আমিও একজন নামকাওয়াস্তে মুসলমান!!!

পরিশেষে আপনাদেরকে দু'টা ভিডিও'র লিঙ্ক দিচ্ছি। দেখবেন অবশ্যই। আপনারা হয়তো বা জানেন, আইরিশরা প্রচন্ডভাবে স্বাধীন প্যালেস্টাইনের সমর্থক। এর একটা ঐতিহাসিক কারনও আছে। সে যাই হোক, এই ভিডিও ক্লিপ দু'টাতে একজন খ্যাতনামা আইরিশ সাংসদ ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে যে তীব্রভাষায় আক্রমন করেছে, আই উইশ, কোন মুসলিম নেতা যদি গাটস নিয়ে এইভাবে বলতে পারতো!! অন্ততঃ নৈতিকতার দিক থেকে হলেও কিছুটা শান্তি পেতাম!!!!

প্রথম লিঙ্ক
দ্বিতীয় লিঙ্ক


ফটো ক্রেডিটঃ গুগল।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: ধর্মই অধর্ম।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কাছ থেকে লেকচার শোনার ইচ্ছা নাই।

২| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: রহিঙ্গাদের দিকে লক্ষ্য রাখা দরকার

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওদের নিয়ে কি করা উচিত বলে আপনার মনে হয়? প্যালেস্টাইন পাঠিয়ে দিলে কেমন হয়? B-)

৩| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:১২

ইনদোজ বলেছেন: দাজ্জালের আবির্ভাবের আগে ইসরাইলের পতনের কোন সম্ভাবনা নেই। তবে এইটুকু বলতে পারি, আমেরিকার পতন ইসরাইলের হাত ধরে হবে - হতেই হবে। নষ্ট ছেলে বাবার পতনের কারণ হয়।

ইসরাইল ফিলিস্তিন ইস্যু কোন ধর্মীয় ইস্যু নয়। এটা ভূমির ইস্যু - স্বাধীনতার ইস্যু। ভূমির জন্য এক পক্ষ আরেক পক্ষের সাথে লড়াই করছে। ইহুদীদের আদি ভূমি ছিল প্যালস্টাইনেই। সম্রাট জুলিয়াস সীজার তাদেরকে সেখান থেকে সমূলে উচ্ছেদ করার পর তারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ইউরোপিয়ানদের হাড় জ্বালাতন করতে থাকে সুদী ব্যবসার মাধ্যমে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অটোমানদের পরাজয়ের পর তাদের অধিকারে থাকা প্যালেস্টাইন পড়ে মিত্রশক্তি ব্রিটেনের ভাগে। তারা তখন ইসরাইলের ঈশ্বর বনে যায় এবং ইহুদীদেরকে ঈশ্বরের প্রতিশ্রুত ভূমিতে তাদের পূনর্বাসনের জন্য অসহায় আরবদের উপর শক্তি প্রয়োগ শুরু করে।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি সেই অতীত থেকে জুলিয়াস সীজারকে যদি টেনে আনেন তাহলে তো বলতে হয়, সেই সময়ে ইসলাম তো দুরের কথা, খ্রীষ্টধর্মও আসে নাই। সেইভাবে বলতে গেলে পৃথিবীর বেশীরভাগ দেশই বর্তমানের দখলদারদের দখলে থাকা উচিত না। তাদের আদিতম বাসিন্দাদের দিয়ে দেয়া উচিত। সেইভাবে, আমাদের পবিত্রতম স্থান মক্কাও পৌত্তলিকদের দিয়ে দেয়া উচিত। এটা কি আসলে সম্ভব, নাকি কোন গ্রহনযোগ্য সমাধান?

প্যালেস্টাইন অবশ্যই একটা ধর্মীয় ইস্যু, জেরুসালেমের কারনে। এটা মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান। সে'জন্যেই এটা নিয়ে এতো কথা বলা হচ্ছে।

যাই হোক, তবে এইটুকু বলতে পারি, আমেরিকার পতন ইসরাইলের হাত ধরে হবে - হতেই হবে। নষ্ট ছেলে বাবার পতনের কারণ হয়। আপনার এই কথার সাথে সহমত।

৪| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:২১

শায়মা বলেছেন: ইসরাইলের কর্মকান্ড সারাবিশ্ববাসীকে কাঁদাচ্ছে। :(
চারিদিকে মানুষের কান্না দেখলে ভীষন মন খারাপ লাগে।

কবে এর শেষ কে জানে? একদিকে করোনা আরেক দিকে মানুষে মানুষে এই হানাহানি।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বিশ্ব আস্তে আস্তে করোনাতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। কাজেই বাকী সব কাজ-কারবার বন্ধ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই। মানুষে মানুষে এই হানাহানি চলতেই থাকবে।

ইসরাইলের কর্মকান্ড সারাবিশ্ববাসীকে কাঁদাচ্ছে। :( ঠিক, তবে এর থেকে আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আর মধ্যপ্রাচ্যের বদমাশগুলোকে বাদ দিতে হবে।

তোমার করোনাময় ঈদ কেমন কাটলো? :)

৫| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: দোয়া আর ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না কোনদিন । কিন্তু আমাদের মুসলিম সমাজ কেবল দোয়া আর হ্যাশট্যাগ দিয়েই এই সমস্যার সমাধান করতে চায় !

এই সমস্যার এক মাত্র সমাধান হচ্ছে যুদ্ধ ।
আমেরিকা যেমন সব সময় ইসরায়েলকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে তেমনি আমেরিকা বিপক্ষ শক্তিশালী দেশ যদি একই ভাবে ফিলিস্তিনিদের এই সামরিক এবং কুটনৈতিক সমর্থন প্রদান করে, তখন হয়তো যুদ্ধে ফিলিস্তিনি রা জয়ী হয়ে ইসরায়েল সন্ত্রাসের অবসান ঘটাতে পারে । নয়তো অন্য কোন ভাবেই সম্ভব না ।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোনদিন কথাটা নিয়ে আমার কিন্চিৎ আপত্তি আছে। অত্যাচারিত যারা হয়, তাদের কান্না আল্লাহ একদিন না একদিন শোনেনই। এটা অবশ্য আমার বিশ্বাস। তবে দোয়া'র সাথে সাথে অন্যান্য কাজও করতে হবে। শুধু দোয়া দিয়ে কাজ হবে না।

আমেরিকা যতোদিন পরাশক্তি হিসাবে আছে, যুদ্ধ করে কিছু হবে না। তবে আমার মতে ইজরায়েলকে টাইট দেয়ার জন্য ইরানের পারমানবিক শক্তিধর দেশ হওয়ার কোন বিকল্প নাই। এটা হলেই একমাত্র ইজরায়েলকে দৌড়ের উপর রাখা সম্ভব। আপাততঃ আর কোন উপায় নাই।

আর চীন-রাশিয়া-ইরান-তুরস্ক যদি কার্যকর জোট বাধতে পারে, তাহলে কিছু হলেও হতে পারে।

৬| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০২

নতুন বলেছেন: ফিলিস্তিনের সমস্যা রাজনিতিক ভাবে সমাধান করতে হবে।

ভিডিওটা দেখলাম, এই রকমের কথা বলার মতন বলস মনে হয় কোন আরব রাস্টপ্রধানের নাই। :(

বিশ্ব নেতাদের বসে এর সমাধান করতে হবে। যাতে আর একটা প্রানও না যায়।

ইসরাইলের যেই ক্ষমতা তাতে ফিলিস্তিনিরা যুদ্ধে কিছুই করতে পারবেনা তাই আলোচনা করে একটা সমাধানে আসতে হবে যাতে কাউকে প্রান না হারাতে হয়।

দরকার হলে জেরুজালেমকে আলাদা একটা দেশের মতন করে দিতে হবে।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যুদ্ধ করে কোন কিছুই অর্জিত হবে না। মাঝখান দিয়ে কাতারে কাতারে বেসামরিক জনগন মারা যাবে। আপনি-আমি যা বুঝি, বিশ্বনেতারা তা বোঝে না। তাদের হিসাব-নিকাশ আলাদা। সমস্যা জিইয়ে রাখলেই তাদের লাভ!!

আরব রাষ্ট্রপ্রধানদের বলস থাকবে কোথা থেকে? ওগুলো তো ওরা আমেরিকার বিভিন্ন ব্যাংকের ভল্টে জমা করে রেখেছে।

দরকার হলে জেরুজালেমকে আলাদা একটা দেশের মতন করে দিতে হবে। ভেরি গুড আইডিয়া। রোমে ভ্যাটিকান সিটি একটা মডেল হতে পারে এ'ক্ষেত্রে। ওখানে দেখেছি, তাদের সবকিছুই আলাদা। দেশের ভিতরে দেশ।

৭| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১৪

শায়মা বলেছেন: করোনাময় ঈদ আনন্দেই কাটাতে চেয়েছি। কতক্ষন বেঁচে আছি জানিনাতো। তাই যতক্ষন বেঁচে আছি আনন্দেই থাকার চেষ্টা।

একা একা থাকিনি তো তোমাদেরকেও ব্লগ বাড়িতে দাওয়াৎ দিয়েছি। খেতে আসো। তোমার জন্য শিক কাবাব আর নান রাখা আছে। :)

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যতক্ষন বেঁচে আছি আনন্দেই থাকার চেষ্টা। দ্যাটস দ্য স্পিরিট!! মাচ এপ্রিশিয়েটেড ধ্যান-ধারনা!!! একেবারে রাজকন্যার মতো কথা। অবশ্য কারে কি বলি......তুমি তো রাজকন্যাই!!!!! :P

একা একা থাকিনি তো তোমাদেরকেও ব্লগ বাড়িতে দাওয়াৎ দিয়েছি। খেতে আসো। তোমার জন্য শিক কাবাব আর নান রাখা আছে। :) বলো কি! দেখি নাই তো!! কোথায় সেই খাবার-দাবার!!! :(

৮| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১৫

আমি সাজিদ বলেছেন: যথারীতি চমৎকার বিশ্লেষণ। একটা ছবি পেয়েছি, গতকাল এই ছবিটা


আমার কলিগকে দেখানোর পর সে খুব খুশী হয়েছে। বেচারী এই ঝামেলার পর থেকে ইমারজেন্সি রুমে বসে খালি রাগ ফোঁস ফোঁস করছে। আমি বললাম আমরা বাংলাদেশীরা প্যালেস্টাইন গিয়ে তোমাদের জন্য যুদ্ধ করেছি, জানো? সে খুবই অবাক হয়েছে।

প্লাস।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি যখন কলেজে পড়ি, আমাদের এক বড়ভাই কাউকে না বলে চলে গিয়েছিলেন যুদ্ধ করতে। উনার ঘটনা শুনে এক্সাইটেড হয়ে ঢাকায় প্যালেস্টাইন দূতাবাসে গিয়েছিলাম আমরা বেশ কয়েকজন বন্ধু মিলে। উদ্দেশ্য আমরাও যুদ্ধে যাবো। প্যালেস্টাইনি রাষ্ট্রদূত আমাদেরকে বেশ আদর-আপ্যায়ন করে বিদায় দিয়েছিলেন এই বলে যে, ভিন্ন পরিবেশে যুদ্ধ করার জন্য আমরা অনেক ছোট। তাছাড়া, অভিভাবকদের অনুমতি ছাড়া উনি কিছু করবেন না বলেও জানিয়েছিলেন। তখন আবেগটা খুব কাজ করেছিল, বয়সটাই ছিল আবেগের!!

পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ও ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রাবাসে থাকা আমাদের প্যালেস্টাইনি বন্ধুরা দেখতাম হঠাৎ হঠাৎ মাসের পর মাস উধাও থাকতো। কেউ কেউ আর ফিরে আসতো না। ওরা পড়ার ফাকে ফাকে গিয়ে যুদ্ধের ডিউটি করে আসতো।

অত্যন্ত ভাগ্যাহত একটা জাতি। আল্লাহ অবশ্যই একদিন মুখ তুলে তাকাবেন, ইন শা আল্লাহ।

৯| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ইসরায়েলের মানুষ ভালো জীবন যাপন করছে, আর ৮০ ভাগ ফিলিস্তিনী দরিদ্র জীবন যাপন করছে। এদিকে হামাস রকেট ছাড়ছে, যেই রকেট কোথায় পড়বে কেহ জানে না। এগুলোর কোন দরকার নেই, দরকার মানুষের সিকিউরিটি, চাকুরী, স্বাভাবিক জীবন। এত মৃত্যু, এত লাশের সারির দরকার কি? মানচিত্র মুছে দিয়ে সবাই এক হয়ে যাক, তবে তো সোনায় সোহাগা। আমি মনে প্রানে চাই- একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে প্যালেস্টাইন আত্নপ্রকাশ করুক। শান্তিপূর্ণ দেশ হিসাবে ইসরাইল টিকে থাকুক।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার চিন্তা-ভাবনা ঠিক আছে। এই ভাবনাতে খুটি গেড়ে থাকেন। আবার কয়েকদিন পর বদলে ফেলবেন না যেন!! :)

১০| ১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




যতদিন আপনাদের মত হামাসী ভাবনার লোকেরা রকেট ছোঁড়াকে সঠিক ভাববে, ততদিন বিশ্ব ফিলিস্তিনের পুর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলবে না।
যতদিন হামাস ও পিএলও "অসলো চক্তির" কথা বলবে না, কার্যকরী করবে না, ততদিন ভালো কিছু ঘটবে না।

১৯ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শোনেন.......কিছু মনে কইরেন না। আপনে দাবী করেন আপনে মুসলমান। কিন্তু আল্লাহ-রাসুল মানেন না। কোরআন শরীফকে আল্লাহ'র বাণী হিসাবে স্বীকার করেন না। আপনে কেমন মুসলমান? আপনে তো আসলে একটা স্যুগার কোটেড সায়ানাইড পিল! এক কাম করেন। আপনের মুসলমান নাম জাহাঙ্গীর আলম বাদ দিয়া জায়নিস্ট নাম জারিয়াহ আরন রাখেন। এইসব গাজী মাজী বাদ দিয়া এইটারেই নিক বানায়া ফালান।

আইডিয়া কেমুন দিলাম? জানানোর জন্য আবার আইবেন কিন্তু!!!! =p~

১১| ১৯ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাল লিখেছে।
নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের জন্য আমাদের মত সাধারন মানুষদের আল্লাহর দরবারে দোয়া করা ছাড়া আর কিই বা করার আছে।
আশা করি আপনি ভাল আছেন?

১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের জন্য আমাদের দোয়া সব সময়েই থাকবে। মহান আল্লাহ ওদের হেফাজত করুন। মুসলিম বিশ্বের এক হওয়া ছাড়া কোন গতি নাই। আল্লাহ যেন আমাদের মধ্যপ্রাচ্যের গাধাগুলোকে সেই তৌফিকও দান করেন।

আমি ভালো, আলহামদুলিল্লাহ। আপনি কেমন আছেন? বাড়ির বাইরে নিশ্চয়ই বেশী ঘোরাফেরা করেন না! সাবধানে থাকবেন। :)

১২| ১৯ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একদিন ফিলিস্তিন মুছে হয়তো যাবে বিশ্ব মানচিত্র হতৈ

২০ শে মে, ২০২১ রাত ১২:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যেতেও পারে, আবার নাও যেতে পারে। আল্লাহই ভালো জানেন।

১৩| ১৯ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭

ইনদোজ বলেছেন: চাঁদগাজী, হামাসের রকেট ছোড়া যে ঠিক না বেঠিক - এই মতামত দেবার যোগ্যতা আপনি রাখেন না। বিশ্ববিখ্যাত কুস্তিগীর যদি আপনাকে ঘুষাতে আসে, আপনি ছোট্ট করে হলেও একটা কিল তাকে দেবার চেষটা করবেন, নাকি কেবল মার খেয়ে নাক থেঁতলে যেতে দেবেন?

ত্বাহা ইয়াসীন রামাদানকে তো চেনেন। তার বিখ্যাত উক্তি "ছেলেবেলায় জানতাম ইসরাইলীরা নাকি গাজা দখল করে নিয়েছে। আর এখন জানি, তারা পুরো বিশ্বই দখলে নিয়েছে - কেবল গাজা ছাড়া"

জনাব মুক্তিযোদ্ধা! কি বুঝলেন? স্বাধীনতা মানে কি আরামে নাক ডেকে ঘুমানো, নাকি বিশ্বের সেরা এয়ার ফোর্সের আগ্রাসনের জবাব মামুলী রকেটের মাধ্যমে দেওয়া?

১৪| ১৯ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

আমি সাজিদ বলেছেন:

আমরা আজকে ই আর থেকে প্যালেস্টাইনের পতাকা নিয়ে ছবি দিয়েছিলাম, তার কমেন্ট দেখেন। আমার মনে হয় সে কোনদিন নিজ দেশে গিয়ে আসলেই যুদ্ধ করবে এবং নিজেকে উৎসর্গ করবে।

২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ''ই আর'' কি?

প্যালেস্টাইনের সবার একটাই উদ্দেশ্য; কোন না কোন সময়ে ইজরায়েলী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। যুদ্ধ করা আর শহীদ হওয়া তাদের জন্য কোন ব্যাপার না। যতোদিন এই সমস্যার সমাধান না হবে, এটা চলতেই থাকবে। :(

১৫| ১৯ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: সারা দুনিয়ার শান্তিকামী মানুষ প্যালেস্টাইনের পক্ষে। যেসব গর্দভ হামাসের রকেট নিক্ষেপকে ইসরায়েলী হানাদারদের নৃশংসতার কারণ হিসেবে দাঁড় করায়, এগুলো শুয়োরের বিষ্ঠা, মানুষ নয়।

২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হামাস কেন রকেট হামলা করে, সেটার পিছনের কারন বুঝতে হবে।

১৬| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ৮:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার উর্বর ভাবুক প্রেরণায় আমিও একখান উর্বর সমাধান পাইলাম ;)

বেশি কিছু দরকার নাইক্যা, খালি আরবগো থাইক্যা মক্কা মদীনা নিয়া আলাদা একখান রিলিজিয়াস ষ্টেট ঘোষনা কইরা দেন!
সউদ গোষ্টী বাকী মরুভূমিতে উটের দৌড় খেলুক!

ভ্যাটিকান সিটির মতো একটা কেন্দ্রীয় মুসলিম ষ্টেট। যার পরিচালনায় থাকবেন ৫৪টি মুসলিম দেশের নির্বাচিত মুত্তাকী ৫ জন করে সদস্য। মোট ২৭০ জন সদস্য থেকে প্রযোজ্য/গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী পদ্ধতিতে (কোনমতেই মধ্যরাতের পদ্ধতি চলবে না ;) )
নির্বাচিত প‌্যানেল ১০ বছর মেয়াদে ষ্টেট পরিচালনা করবেন।

সারা বিশ্ব মুসলিম তাদের আদেশ নির্দেশ মতো চলবে। ব্যাস!

পছন্দ না হইলে অপশন বি-
চলেন একখান মুসলিম জাতিসংঘ খুলি! দেশতো কম না। তবে কোনমতেই ওহ আই সি (ওআইসি),র মতো না। একটিভ একটা সংঘ। হক্কলে চান্দা দিয়া বিশ্ব মুসলিমের জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষে কাজ কাম করবে। বায়তুল মালের মতো মুসলিম বিশ্বব্যাংক বানাই নিবে। অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা শতভাগ। ব্যাস! আর কি চাই!

তবে এ সবের জন্য যে ভিশনারী ভাবনা দরকার, বহুমূখি ডাইমেনশনের নেতৃত্ব দরকার তাইতো সাপের মনি!!!!
সাত রাজার ধন!

তবে আর কি, ডম আগে না মুরগী আগে -লুপ ছুটানো হুক। আমি শীতনিদ্রায় যাই ;)
কানে কানে কই- মোরগ আগে ধইরা নিলেই কিন্তুক সমাধান :P =p~ =p~ =p~


২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মক্কা-মদীনা শয়তান সৌদীদের অধীনে থাকার কোন কারন নাই। হ্যারা মক্কা-মদীনা দেখায়া মুসলমান গো ব্ল্যাকমেইল করে। আরবগো থাইক্যা মক্কা মদীনা নিয়া আলাদা একখান রিলিজিয়াস ষ্টেট ঘোষনা কইরা দেন! এইটা করতে পারলে তো ভালোই হইতো। আপনের প্রস্তাব এ পাশ। :)

আর প্রস্তাব বি তো পুরাই পাশ।

আর কওনের কিছু নাই। আপনে এহন শান্তিতে শীতনিদ্রায় যান...........বাকীটা আমি দেখতাছি!!! :-B

১৭| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



@ইনদোজ ,

আপনার মতো ছাগলের অভাব নেই ফিলিস্তিনে, বিশ্বের বড় দেশগুলো ফিলিস্তিনের হামাসকে বলেছে "সাধারণ মানুষের" উপর রকেট না ছুঁড়তে।

১৮| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ৯:২৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একতা নাই, তা না হলে ২০১৭ সালে ট্রাম্প যখন জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সেসময় সালাফি গ্রুপ রকেট ছুঁড়েছিল, তখনই যদি মুসলিম দেশ একসাথে এগিয়ে আসতো তাহলে এতদিনে হয়তো কোন রেজাল্ট আসতো।

২১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে একতাই যদি থাকতো, তাহলে তারা আরো বহুযুগ পৃথিবীতে একটা পরাশক্তি হিসাবে থাকতে পারতো। অটোম্যানরা শেষের দিকে এসে ভোগ-বিলাসে লিপ্ত হয়ে পড়ে। আরবরা পশ্চিমা বিশ্বের সাথে হাত মিলায়, ফলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে অটোম্যান সম্রাজ্যের পতন হয়।

আসলে মুসলমানরা যদি আল্লাহ‘র দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাহলে আল্লাহই বা কেন তাদেরকে সাহায্য করবে?

আজকে দেশে দেশে মুসলমানদের যে দূর্গতি, তার মূলে তো মুসলমানরাই, তাই না!!

১৯| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি অন্তত আপনার দায়িত্ব পালন করেছেন কলেজে পড়ার সময়। আল্লাহর একটা হিসাব আছে। তার আগে কিছুই হবে না। তবে আমাদের ধারণার বাইরেও কিছু হয়ে যেতে পারে।

২১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তখন কি আর এতো দায়িত্ব বুঝতাম! আবেগ কাজ করতো। বাস্তবতা ছিল সূদুঢ়-পরাহত। :)

আল্লাহ‘র ইচ্ছা ছাড়া তো কিছুই হবে না। এটা অতি সত্যি কথা। তবে সেজন্যে আল্লাহ তো হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকতেও বলেন নাই। চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু চেষ্টাটাও কিভাবে করবেন বলেন দেখি!! মুসলিম বিশ্বে যাদের কিছু করার ক্ষমতা আছে, তারাই তো জালেমদের পা-চাটা কুত্তা!!! X(

২০| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ১:২৩

নতুন বলেছেন: সমস্যা মসজিদ নিয়ে সেখানে নতুন দেশ করে দিতে হবে ভ্যাটিক্যানের মতন করে। বাকিরা দুইটা দেশ করে দিতে হবে।

আর মুসলমানদের স্বপ্নে সালাউদ্দন আর ইমাম মাহাদী আসবে চিন্তা করা বন্ধ করতে হবে। বাস্তবে আসতে হবে।

২১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভ্যাটিকান সিটি'র মতো করলে মুসলমান, ইহুদী, খৃষ্টান সবাই মিলেমিশে যার যার ধর্ম পালন করতে পারবে। বিশ্বে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা বাড়বে, কোন সন্দেহ নাই। করতে পারলে খুবই ভালো হতো।

ইমাম মাহদী আসার কথা ধর্মে আছে। যারা বিশ্বাস করার করবে; যার বিশ্বাস নাই...করবে না। এটা নিয়ে কিছু বলার নাই।

২১| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ৩:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য গুলোতে চোখ বুলিয়ে গেলাম।

২২ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওকে! :)

২২| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ৮:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষমতাধর দেশগুলো যেহেতু ফিলিস্তিনের পাশে নাই, তাই মাথামোটা হামাস ও ইরান ফিলিস্তিনিদের মৃত্যূ ছাড়া আর কোন উপকার বয়ে আনবে না। ফিলিস্তিনের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে ধর্মীয় ইস্যূর বাইরে গিয়ে মানবিক দেশগুলোর সমর্থন দরকার। তাই প্রথমেই হামাসকে থামিয়ে দিতে হবে যাতে ইসরাইল কোন উস্কানির সুযোগ না পায়। ইয়াসির আরাফাত সেই চেষ্টাই করেছিলেন। এছাড়া আসলেই আর কোন সমাধান নাই।

২২ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তার আগে আপনি বলেন, সেই মানবিক কিন্তু ক্ষমতাধর দেশগুলো কারা; যারা সমর্থন দিয়ে প্যালেস্টাইনীদেরকে তাদের ভু-খন্ড আর স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিবে!! এমন দেশ কি বাস্তবে আছে? ইউটোপিয়ান চিন্তা আমরা করতেই পারি, তবে সেটা কতোটা বাস্তব-সম্পন্ন?

এখন পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে, তাতে শক্তিশালী ইরান ছাড়া আর কোন উপায় নাই। ইয়াসির আরাফাত বহুবছর চেষ্টা করেছেন। কি কি ফল দেখতে পেয়েছেন?

২৩| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে একটা ক্লাব আছে। যেটার নাম জাতিসংঘ। এই ক্লাব বহুবিধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে যার অনেককিছুই বিতর্কিত। একে তৈরি করা হয়েছে সুযোগ বুঝে কাঠাল ভেঙ্গে খাবার।

মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী এবং ধনী দেশগুলো শুধুমাত্র তাদের স্বার্থের চারিদিকে ঘোরে। তাদের মুসলিম হিসাবে নীতি-নৈতিকতা, আল্লাহ-রাসুলের আদর্শ আর মুসলিম উম্মাহ'র স্বার্থের চারিদিকে ঘুরতে একেবারেই দেখা যায় না। মধ্যপ্রাচ্যের তৈলাক্ত দেশগুলো প্রতিনিয়ত ব্যস্ত তাদের আব্বা-হুুজুর আমেরিকার পশ্চাদ্দেশ তৈলাক্তকরণে। না হলে রাজ বংশ উজার হয়ে যাবে গন আন্দোলনে। প্রতিটা রাজ বংশ নিকৃষ্ট এবং ইসলামে পরিত্যাজ্য।

আজ ইরান যদি একটা পারমানবিক শক্তিধর দেশ হয়ে যায়। এটাই সবচেয়ে আগে দরকার। ইরান তাই কো রকিমি। পালটা আঘাত না হেনে নিজেকে তৈরি করছে। খুব শিঘ্রীই এটা দেখা যাবে।

মহান আল্লাহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতিকে স্বেচ্ছাচারিতার জন্য ধ্বংশ করে দিয়েছেন। হারামজাদা ইজরায়েলকে টাইট করতে অসুবিধা কোথায়? সমস্যা হলো, আল্লাহর হিসাব-কিতাব বান্দাদের বোধের অগম্য। উনার একটা টাইমলাইন নিশ্চয়ই সেট করা আছে; তবে সেটা কতোদিনের, সেটাই জানা যাচ্ছে না। ইয়াহুদীদের আল্লাহর শাস্তি দেয়া নতুন না। এর আগেও বহুবার চরমতম শাস্তি পেয়েছে বাড়াবাড়ির জন্য। এবারও পাবে। সময়ের অপেক্ষা।

ফিলিস্তিন জনগণের আজকের এই দূর্দশার জন্য এক অর্থে তো আমিও দায়ী। কারন….........আমিও একজন নামকাওয়াস্তে মুসলমান!!! সম্ভবত এইজন্য এইদেশের মানুষ ইয়াহুদীদের সাইট ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ চালু করেছে। হ্যাশট্যাগ দিয়ে এরা ইজ্রায়েলকে তাড়িয়ে দেবে, হারিয়ে দেবে।

আইরিশ সাংসদ ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে যে তীব্রভাষায় আক্রমন করেছে, আই উইশ, কোন মুসলিম নেতা যদি গাটস নিয়ে এইভাবে বলতে পারতো!! অন্ততঃ নৈতিকতার দিক থেকে হলেও কিছুটা শান্তি পেতাম!!!!

২২ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জাতিসঙ্ঘ কোন নিরপেক্ষ ফোরাম না। তাই এদের কাছ থেকে কিছু আশা করা ঠিক না। তাছাড়া এরা কোন সিদ্ধান্ত নিলেও পাচ দেশের ভেটো ক্ষমতার কারনে কিছুই করতে পারে না।

মুসলমানরা যেদিন থেকে রাজ-বংশের দিকে ঝুকেছে, সেদিন থেকেই তাদের পতনের সূত্রপাত।

আপাততঃ অপেক্ষা করা ছাড়া আমাদের তেমন একটা কিছু করার নাই। আল্লাহ‘ই সর্বশ্রেষ্ঠ নিরাপত্তা প্রদানকারী।

২৪| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: আইরিশ সাংসদ ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে যে তীব্রভাষায় আক্রমন করেছে, আই উইশ, কোন মুসলিম নেতা যদি গাটস নিয়ে এইভাবে বলতে পারতো!! অন্ততঃ নৈতিকতার দিক থেকে হলেও কিছুটা শান্তি পেতাম!!!! এই জীবনে মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশের প্রধান কারো কাছে এটা আশা করবেন না, সম্ভব না।

২২ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের কাতার, কুয়েত, ইরান আর তুরস্কের কিছুটা গাটস আছে। তবে, তারা সেটার যথাযথ ব্যবহার করছে না। বাকীগুলো একেবারেই হারামজাদা, নয়তো ক্ষমতাহীন।

২৫| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: ই আর মানে Emergency Room ( ER), বাংলায় জরুরী বিভাগ। ব্রিটিশ A&E

২২ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইবার বুঝলাম। :)

২৬| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ১:৫৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: উপরে কমেন্টে একজন রোহিঙ্গাদের নিয়ে এমন বলছে, এটা হতে কতক্ষন!

২২ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমাদের প্রশাসন দূরদর্শীতা দেখাতে না পারলে বেশী সময় নাও লাগতে পারে।

২৭| ২২ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: যতদিনে না জিহাদ বাদ দিয়ে স্বাধীনতার যুদ্ধ হবে।

২২ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: জিহাদ কিংবা যুদ্ধ, কোনটাতেই এখন কাজ হবে না।

২৮| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৫

ডাব্বা বলেছেন: ফিলিস্তিন চায় ওয়ান স্টেইট। এটা কীভাবে সম্ভব?

২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার এই ছোট্ট প্রশ্নের উত্তর হবে বিশাল। এতো কথা লিখে প্রকাশ করা আমার জন্য কষ্টকর। শুধু এইটুকু বলি, এই দাবী থেকে ফিলিস্তিনীদেরকে বের করে আনার বিভিন্ন উপায় আছে। তার জন্য ইজরায়েল আর আমেরিকার আন্তরিকতাটা জরুরী।

২৯| ২৩ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: ২০ নম্বরে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে দেখলাম। ১৯৪৭ সালে প্রায় একই প্রস্তাবই জাতিসংঘ দিয়েছিলো। রেজ্যুলেশান ১৮১ নামের প্রস্তাবটিতে দ্বি জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে দুটো দেশের কথা বলা হয়। আরব ও ইহুদিদের জন্য পৃথক দেশ। আর জেরুজালেম বেথেলহামকে আন্তর্জাতিক একটা আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত আলাদা একটা অঞ্চল হিসেবে রাখার জন্য বলা হয়।

২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: রেজ্যুলেশান ১৮১ এর কথা মোটামুটি জানা ছিল, কিন্তু জেরুজালেম-বেথেলহামের বিষয়টা জানতাম না। ধন্যবাদ জানানোর জন্য। তবে তখনকার পরিস্থিতিতে এটা আরবদের না মানারই কথা। তাছাড়া, আমার এই পোষ্টের ছবিটাতে দেখেন। জাতীসংঘের প্রস্তাবিত ম্যাপ দেখলেই বুঝবেন, তখন সমস্যাটার বাস্তবসম্মত সমাধানে জাতীসংঘ কতোটা আন্তরিক ছিল!

ম্যাপের মধ্যেই সংঘাতকে জিইয়ে রাখার উপাদান বিদ্যমান।

৩০| ২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: রাষ্ট্রীয়শক্তির বাইরে সারাবিশ্বেই ফিলিস্তিনের পক্ষে কন্ঠ উচ্চকিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
জার্মানী, ফ্রান্স, বৃটেন........সবখানেই প্রতিবাদ জোড়ালো হচ্ছে। খোদ আমেরিকার ইজরায়েল নীতিও পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা এখন আর কট্টর ইহুদী আর খ্রীষ্টানদের উপরে ভোটের জন্য আগের মতো নির্ভরশীল না। সামনে এই নির্ভরশীলতা আরো কমবে। আশা করা যায়, তেমন একটা পরিস্থিতি হলে ফিলিস্তিনীরা ভালো কোন একটা কিছু পেতে পারে।

আল্লাহ ভরসা।

বহুদিন পরে আমার কোন পোষ্টে আপনার পদধূলি পড়লো। ভালো আছেন, আশাকরি। :)

৩১| ২৪ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:১৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: ব্লগে প্রাণভরে শ্বাস নিতে আসতে পারলামই বহুদ্দিন পর.... :) সুস্থ্য আছি আলহামদুলিল্লাহ। ফিলিস্তিনিদের মত তো আর জীবন মৃত্যুর মাঝামাঝি থাকছি না অ্যাটলিস্ট।

২৬ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সুস্থ থাকাটাই আসল।

ফিলিস্তিনিদের মত তো আর জীবন মৃত্যুর মাঝামাঝি থাকছি না অ্যাটলিস্ট। সেটাই। অন্ততঃ আমাদের দেশের মানুষের জীবন অতোটা অনিশ্চিত না। ভালো থাকবেন। :)

৩২| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৩৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ কত যে কান্না :(
নিশ্চয়ই আল্লাহর বিচার ই সেরা।

২৬ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মুসলিম বিশ্ব যুগ যুগ ধরে এই কান্নাকে এড়িয়ে গিয়েছে। মুসলিম উম্মাহ'র স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন বিষয়েই এরা একমত হতে পারে না। মুসলমানদের জন্য আল্লাহ'র বিচার অমুসলিদের চেয়ে কঠোর হবে, এটাই স্বাভাবিক। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুন।

যাই হোক, গরীবের ঘরে......থুক্কু, বাঘের ঘরে হাতির আগমন দেখে বড়ই সন্মানীত বোধ করছি! :P

৩৩| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১২:১৩

ঈশান মাহমুদ বলেছেন: এক জীবনে কতো জাতিগত দ্বন্দ্ব-সংঘাত দেখলাম। বসনিয়া-হার্জেগোভেনিয়ার সমস্যার সমাধান হয়েছে, কসাভো সঙ্কট দূর হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ভেঙ্গে পশ্চিম তৈমুর নামে একটি স্বাধীন দেশ হয়েছে। পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ হয়েছে। কিন্তু ইসরাইল-প্যালেস্টাইন সমস্যার কোন গতি হলো না। ইসরাইল পরিবেষ্টিত হতভাগ্য ফিলিস্তিনীরা নিজ দেশেই পরবাসী, অবরুদ্ধ। হায়, এই জনমে কি স্বাধীন প্যালিস্টাইন দেখে যেতে পারবো না, এই সমস্যার কি কোন সমাধান নেই ? :((

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যেই এই পোষ্ট দিয়েছি। কোন এক পক্ষের নজরে আসলেই ত্বরিত সমাধান পাওয়া যাবে, নয়তো না। :)

আসল কথা হলো, মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া ইজরায়েলকে আমেরিকার নিঃশর্ত এবং সক্রিয় সাহায্য। সেই সাথে মুসলমান দেশগুলির নিস্ক্রিয়তা.......সেইজন্যই এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। ফিলিস্তিন জনগনের দুর্দশা আল্লাহর সরাসরি সাহায্য ব্যাতিত সম্ভব বলে মনে হয় না।

৩৪| ২৭ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ফিলিস্তিনের মানুষের মাথাপিছু আয় কেমন?

২৭ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৪০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লিঙ্ক দিলাম view this link:)

৩৫| ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
যাই হোক, গরীবের ঘরে......থুক্কু, বাঘের ঘরে হাতির আগমন দেখে বড়ই সন্মানীত বোধ করছি! :P
:|| /:)

২৭ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ইমো দুইটা কি মানে বহন করে বুঝি নাই। :)

৩৬| ২৮ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

জুন বলেছেন: ফিলিস্তিনিদের ভাগ্যে কি আছে তা আল্লাহই ভালো জানেন। আমার মনটা খারাপ হয়ে যায় ওদের কথা ভাবলে ভুয়া। বিশেষ করে গাজায় বসবাস করা লোকজন ও বাচ্চাগুলো কি অসহায় পরিস্থিতিতে আছে। নুন্যতম কোন নাগরিক সুবিধা নেই বললেই চলে।
আপনি কি আয়ারল্যান্ডে থাকেন? তাদের প্রধান পেশা কি?

২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আল্লাহ ছাড়া ওদের এই সমস্যা আর কেউ সমাধান করতে পারবো না। যেইভাবে এই সমস্যার সমাধান হইতে পারে, সেইটা পোষ্টেই কইছি.........কিন্তু সেইটার কোন চান্স আপাততঃ দেখা যাইতেছে না। তবে আল্লাহ যে কোনও সময়েই যে কোনও উছিলায় মোড় ঘুরায়া দিতে পারে।

আপনি কি আয়ারল্যান্ডে থাকেন? এইটা কি কইলেন আপা!! সাত খন্ড রামায়ন পইড়া সীতা কার বাপ!!!

আইরিশ গো জাতি হিসাবে কি আর নির্দিষ্ট পেশা আছে? আর সব জাতির মতোন ওরা সবই করে। :-B

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.