![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন স্বপ্নবাজ হিসেবে বন্ধু মহলে পরিচিত।তবে স্বপ্নগুলোর বাস্তব রূপ...কখনো কখনো ছায়া সঙ্গীর মত কাছে আসে,তাদেরকে খুব কাছ থেকেই দখি...কেবল ধরতে গেলেই মধুর কেন্টিনের ধোঁয়া ওঠা চায়ের মত মিলিয়ে যায় বারবার.... এখনও চাকুরির বাজারে ঢুকিনি, MBA করছি,Department of Banking,university of Dhaka. দোয়া করবেন।
রেমিটেন্সে ভর করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন এই প্রথম ১৩শ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে।
সোমবার দিনশেষে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ হাজার ৩০৪ কোটি ডলার, যা নতুন রেকর্ড বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী সাইদুর রহমান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রেমিটেন্সের পাশাপাশি প্রতিশ্রুত বৈদেশিক সাহায্য আসা, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং আমদানি ব্যয় কমে যাওয়া এতে ভূমিকা রেখেছে।
২০১১ সালের ডিসেম্বর শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৯৬৩ কোটি ডলার। ২০১২ সালের ডিসেম্বর শেষে তা ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়ে দাঁড়ায় ১২শ ৭৫ কোটি ডলার। শতকরা হিসেবে বাড়ে ৩২ ভাগ।
নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে রিজার্ভ তা থেকে বেড়ে ১ হাজার ৩০৪ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বিদায়ী ২০১২ সালে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ হাজার ৪২০ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, দেশের ইতিহাসে এই পরিমাণ রেমিটেন্স এক বছরে আগে আর আসেনি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০১২ সালে ১৪ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছে। ২০১১ সালে রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১২ দশমিক ১১ বিলিয়ন (১ হাজার ২১১ কোটি) ডলার।
এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলার বেশি পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত বছরের ১৮ অক্টোবর প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ১২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। তবে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর তা ১২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে।
এরপর ১০ ডিসেম্বর তা আবার ১২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। বছরের শেষ দিনে তা বেড়ে ১২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে পৌছেছে।
বর্তমানের মজুদ ডলার দিয়ে প্রায় পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
আর গত বছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ে আমদানি ব্যয় কমেছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। অথচ আগের বছরের একই সময়ে এই ব্যয় ২৩ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়েছিল।
আর অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রথম মাসের হিসাবে (জুলাই-নভেম্বর) বিদেশি সাহায্যের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।
এ সময়ে ৯৫ কোটি ডলারের মতো ছাড় করেছে বিভিন্ন দাতা দেশ ও সংস্থা। ২০১১ সালে এ সময়ে এসেছিল ৪৫ কোটি ডলারের মতো।।
Source : BD news 24.com
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বিষন্ন একা বলেছেন: সহমত, ভাঙাচুরা যন্ত্রপাতি ভাই...
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
এই রিজার্ভ কোন আশাদায়ক ফল দিবে না যদি না ইনভেষ্ট করা হয় --ফরেন ইনভেষ্ট দরকার - যেটা নেগেটিভ হয়ে আছে গুড গভার্ন্স থাকলে জেট বিমান হইতো -- যেহেতু করাপ্টেট তাই কচ্ছপের গতিতে আগাইতাছে --
তবে রেমিটেন্স আরো বাড়বে -- ইনভেষ্ট প্রয়োজন হয়ে পড়েছে খুব !!
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০
বিষন্ন একা বলেছেন: ইনভেষ্ট প্রয়োজন হয়ে পড়েছে খুব !!
সহমত বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক ভাই...
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: আমরা আর ভিক্ষুক জাতী থাকতে চাই না। বিদেশী সাহায্যের উপর নির্ভরতা শেষ করতে হবে। কর দিতে হবে। সরকার কর দেওয়া নিয়ে হয়রানী বন্ধ করুক। আমরা বিদেশিদের যেন গর্ব করে বলতে পারি, "আমরা তোমাদের থেকে দরিদ্র হতে পারি, কিন্তু ছোটলোক নই"।