নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তব এবং সাধারন মানুষ আমার লিখার জীবন। এখানে রানা নামের একজন অতি সাধারন ব্যক্তির দৈনিক জীবন এবং তার দৃষ্টিতে সমাজের বর্তমান অবস্থা এবং এর প্রভাব তার নিজের ভাষায় প্রকাশ করা হবে।

আমি রানা

আমি বিশেষ কেউ বা কিছু না। যা মনে আসে যেভাবে মনে আসে তাই লিখি।

আমি রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাস কি ? আমাকে কেউ একটু বিশ্বাস করিয়ে দেন। পর্ব- ০১

১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৩


ছবি : ইন্টারনেট
বিশ্বাস , মন , সত্য , এসব আপেক্ষীক বিষয়। সুতরাং এসব নিয়ে তর্ক না করে, নিজের মত সংঙ্গা তৈরি করে এবং তাকে অধিক রসালো ও লোভনীয় করে মানুষের কাছে প্রচার করা ভালো। আপনি যতই যুক্তি কিংবা প্রমাণ দেননা কেন, কেউ যদি বলে আমি মানি না, তাহলে সেখানে কোন যুক্তিই কাজ করে না।
উদাহরন: ধরুন আপনি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন , একদল লোক আপনার পথ আটকালো। আপনি তাদের দিকে প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে তাকালেন। তারা আপনাকে যে কোন একটি বিষয়ে নানা গ্রন্থ, ব্যক্তির বিভিন্ন বানী শুনিয়ে আপনাকে তা পালন করতে বল্লেন। আপনি সব কথা শুনে শুধু এইটুকু বল্লেন। আমি এ বিষটি মানি না। আমি আপনার বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু মানি না। এইটুকুতেই সকল কাজ শেষ।
সুতরাং আপেক্ষিক বিষয় নিয়ে আপনি হাজারটা যুক্তি দিতে পারবেন, আর আমি শুধু মানিনা বলে আপনার সব যুক্তি বৃথা করে দিতে পারবো। তাই নিজের বুদ্ধিমত্তা, অভিজ্ঞতা আর উপলব্ধি দিয়ে আপনি যা সঠিক মনে করবেন তাই আপনার বিশ্বাস।
বিশ্বাস কি?
সাধারন ভাবে কোন কিছু মন থেকে মেনে নেওয়া এবং মুখে স্বকিৃতি দেওয়াকে বিশ্বাস বলে। বিশ্বাস হচ্ছে সকল কিছুর শুরুর দড়জা। ধর্মীয় জীবন বলেন আর জাগতিক জীবন বলেন বিশ্বাস ছাড়া কোন কিছুই হয়না। পৃথিবী টিকে আছে বিশ্বাসের উপর ভর করে, যদিও মানুষের চেয়েও যন্ত্রের উপর আমাদের বিশ্বাস বেশি। বিশ্বাসের জোরেই মানুষ সফল হয়।
সাধারনত বিশ্বাস বলতে, কোন কিছু সত্য বা মিথ্যা হলে তা সত্য কিংবা মিথ্যা বলে মেনে নেওয়া এবং সেই মোতাবেক চলা’’ বলে মনে করি। বিশ্বাস সত্যও না আবার মিথ্যাও না। আমরা যদি একটু বিষদ ভাবে চিন্তা করি। কোন কিছুকে মন থেকে মেনে নেওয়া এবং মুখে স্বকিৃতি দেওয়া ঠিক আছে। আমরা কি আসলেই পুরোপুরি ভাবে মেনে নেই ? যাকে বলে শতভাগ ? যতক্ষণ মনে খটকা বা সন্দেহ থাকবে ততক্ষণ বিশ্বাস স্থায়ি হবেনা। আর যদি মেনেও থাকি তার পিছনের কারন কি? কারন নির্নয়ে বিশ্বাস কয়েক প্রকারের।
- স্বার্থের কারনে বিশ্বাস
- নিঃস্বার্থ বিশ্বাস
- অন্ধ বিশ্বাস
স্বার্থের কারনে বিশ্বাস :: উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে কোন কিছু পাওয়ার আশায় , ব্যক্তিগত স্বার্থে অথবা ভয়ের কারনে কোন কিছু বিশ্বাস করাকে স্বার্থের কারনে বিশ্বাস বলে। এক কথায়, আপনার বিশ্বাসে যদি অন্য কোন কারন কিংবা শর্ত থাকে তাহলে শুধুই বিশ্বাস হয়না। তা হয় স্বার্থের কারনে বিশ্বাস। স্বার্থ ও শর্ত দিয়ে কখনো বিশ্বাস হয় না। স্বার্থ ও শর্ত দিয়ে যে বিশ্বাস হয়, তা স্বার্থ বা শর্ত শেষ হলে বালির বাঁেধর মত ভেঙ্গে পড়ে। এক কথায় এ বিশ্বাসে সন্দেহ থাকে আর সন্দেহকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য আপনি বিশ্বাস করেন। উদাহরন হিসেবে ধরুন: আপনি কোন একব্যক্তির নির্দিষ্ট কোন কথা কিংবা কাজ মানতে পারছেন না। তবে পরিস্থিতি এমন যে তা না মেনেও পারছেন না। যার কারনে আপনাকে একপ্রকার বাধ্য হয়েই তার কথা কিংবা কাজটি মেনে নিতে হচ্ছে। এখন কথা হচ্ছে যে আপনি সব মেনে নিচ্ছেন ঠিকই কিন্তু আপনি তা মানছেন অনিচ্ছা সর্তে, আপনার মন এ কাজটিকে বিশ্বাস করছেনা এবং আপনার ভিতর পূর্ণ সন্দেহ আছে কাজটি নিয়ে। সুতরাং আপনি ঐ লোকটিকে কিংবা পরিস্থিতিটিকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্যই তার কথা কিংবা কাজটিকে বিশ্বাস করছেন।
বর্তমান দুনিয়ায় এখন বিশ্বাস বলতে স্বার্থ ও শর্তের মাধ্যমে বিশ্বাসকে বোঝায়। স্বার্থ কিংবা শর্ত ছাড়া কেউ কাউকে বিশ্বাস করেনা। বর্তমানে বেশিরভাগ সম্পর্ক তৈরি হয় বিশ্বাসের দোহায় দিয়ে, কিন্তু তার পিছনে কোননা কোন উদ্দেশ্য থাকে। স্বার্থের কারনে যারা বিশ্বাস করে আমরা তাদের স্বার্থপর বলে থাকি। আর “স্বার্থপরতা হল মানব জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ অভিশাপ”- উইলিয়াম ই গø্যাডস্টোন। পৃথিবীটা সুন্দর হওয়ার পিছনে বিশ্বাসের অবদান যেমন বেশি, তেমনি সকল অপরাধ ও দূর্নীতির পিছনে স্বার্থেও অবদান সবচেয়ে বেশি।
নিঃস্বার্থ বিশ্বাস :: কোন স্বার্থ ও শর্ত ছাড়া উপলব্ধির মাধ্যমে যে বিশ্বাস অর্জন করা হয় এবং যে বিশ্বাসের ভিত্তি হলো শুধু মাত্রই ভালোবাসা, তাকে বলা হয় নিঃস্বার্থ বিশ্বাস। এবং এ বিশ্বাসের মাত্রা চূড়ান্ত হলে আমরা তাকে বলি ভক্তি। এ বিশ্বাসে কারও প্রতি কারো আনুগত্য বা দ্বাসত্ব থাকেনা, থাকেনা কোন প্রভুত্ব এখানে শুধু একটিই সম্পর্ক প্রেমিক এবং প্রেমাস্পদ। এ বিশ্বাসে কোন ভয় কাজ করেনা। শুধু কাজ করে শ্রদ্ধাবোধ আর ভক্তি। যদিও আমরা ছোট বেলা থেকে এ বিশ্বাসের কথা শুনে ও শিখে থাকি। কিন্তু একটা সময় পর গিয়ে এ বিশ্বাসের নিঃস্বার্থ শব্দটি বিক্রি হয়ে যায়। আর শুধু রয়ে যায় স্বার্থের ভালোবাসা এবং স্বার্থের জন্য বেচেঁ থাকা। নিঃস্বার্থ বিশ্বাসের জন্য যে গুণটি মানুষের সবচেয়ে বেশি দরকার তা হলো সৎ থাকা নিজের প্রতি সৎ থাকা। তাইতো স্বামী বিবেকানন্দ বলে গেছেন-“ নিজের প্রতি সৎ থাকা, নিজের উপর বিশ্বাস রাখাই সবথেকে মহান ধর্ম”।


অন্ধ বিশ্বাস:: বিশ্বাসের দুনিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো অন্ধবিশ্বাস। এ অন্ধবিশ্বাসকে কেন্দ্র করেই বিশ্বাসের এতো মতবাদ। অন্ধবিশ্বাস না থাকলে স্বার্থ কিংবা নিঃস্বার্থ বিশ্বাসের প্রয়োজন পড়েনা। নেটে একজায়গাই দেখলাম “ সদ্যবিবাহিত বউ দেশে রেখে বিদেশ যাওয়াকে অন্ধবিশ্বাস বলে” হাহাহা আমারো তাই মনে হয়। এবার চলেন বই খাতা কি বলে শুনি। বই খাতা বলে কোনরূপ পর্যবেক্ষণ , অনুভূতি, উপলব্ধি ছাড়াই যে কোন কিছুকে বিশ্বাস করা অন্ধবিশ্বাস। এতো হলো মুদ্রার এ পিঠের কথা, মুদ্রার অন্য পিঠও একটি কথা বলে। আর তা হলো “মনে করেন একজন কোন একটি বিষয়ে ব্যাখা দিলেন, যুক্তি দিলেন, প্রমাণ দিলেন। কিন্তু আপনার সে বিষয়ে একাডেমিক দূর্বলতা থাকার কারনে আপনি প্রমাণটি বুঝতে পারলেন না। যতক্ষণ আপনি বুঝতে পারলেন না, ততক্ষণ আপনার কি করা উচিৎ?? প্রমাণটিকে উড়িয়ে দিবেন ? এ জাতিয় কিছুই নাই বলে ঘোষনা করবেন ? নাকি তাকে অন্ধ বিশ্বাসী বলে আক্ষ্য দিবেন ? আসলে এ জায়গায় আপনিই অন্ধ বিশ্বাসী কারন আপনি আপনার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাকে মানতে অস্বীকার করছেন এবং একটি সত্য ঘটনাকে মিথ্যা বলে প্রমাণের চেষ্টা করছেন। এবং নিজের সীমাবদ্ধ জ্ঞানের উপর অন্ধ বিশ্বাস করছেন।
অন্ধ বিশ্বাসের আরো কিছু নাম আছে। যেমন: কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, পূর্বধারনা ইত্যাদি। কুসংস্কার সম্পর্কেত আমরা সবাই অবগত প্রাচীনকাল থেকেই কিছু কথা আমাদের প্রত্যেক সমাজে প্রচলিত আছে। যেমন: “চুলায় থাকা অবস্থায় গরম ভাত যে নিয়মিত খায় তার নাকি মেজাজ সবসময় চড়া থাকে”। “হাত থেকে চামচ পড়ে গেলে বাসায় মেহমান আসে”। “ ঠোটেঁ তিল থাকা মেয়েরা অনেক স্বামী সোহাগী হয়”। এমন নানা রকমের হাজারো কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে। এবং ব্যক্তিগতভাবে অনেক মানুষও নানা কুসংস্কার মেনে চলে, এবং তারা তা তাদের জীবনের শেষ পর্যন্ত পালন করে যায়। চাক পালাহিয়ুংক এর মতে,“ কুসংস্কার, যা আমরা বুঝিনা তার মানে আমরা যে কোন কিছুই দিতে পারবো”। কুসংস্কার বিষয়টাই এমন কোন কিছু না বুঝলে আমরা মনের মাধুরি মিশিয়ে, নিজেদের ভয় দূর করতে তার একটি ব্যাখা দাঁড় করিয়ে ফেলি এবং মনে প্রাণে তা বিশ্বাস করতে শুরু করি। কিছু কিছু মানুষ শুধু মাত্র বিশ্বাসেই সীমাবদ্ধ থাকেনা তা তারা তার পরিবার ও সমাজে প্রচলন ঘটাতে চেষ্টা চালিয়ে যায়। যেমন: বাজারে অনেক বই পাওয় যায়, যেখানে লিখা থাকে কি করলে কি হয় ইত্য্যদি ইত্যাদি যা নানা রকম কুসংস্কারে পরিপূর্ণ থাকে। কুসংস্কারে আচ্ছন্ন মানুষগুলোর মস্তিষ্ক বলে কিছু থাকেনা। তাদের কাছে বিজ্ঞান হলো সবচেয়ে বড় কুসংস্কার। কুসংস্কারের অন্যতম কারণ হলো সঠিক জ্ঞানের অভাব এবং কোন কিছুকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করা। আর এ কুসংস্কার হলো মানব জাতির সবচেয়ে বড় শত্রু।
পূর্বধারনা বর্তমান সমাজের একটি নিরাময় অযোগ্য রোগ। পূর্বেও তা ছিল। সাধারনত আমরা কোন স্থান কিংবা কোন ব্যক্তির সাথে দেখা করতে গেলে, পূর্বে তার সম্পর্কে ভালো কিংবা খারাপ ধারনা নিজের মনের ভিতর তৈরি করে নেই। এই ধারনা নিজ থেকে তৈরি হয় এবং অনেক সময় তা শোনা কথার মাধ্যমে তৈরি হয় যার কোন ভিত্তিমূল নেই। একসময় আমরা তা বিশ্বাস করতে শুরু করি। এবং ক্রমেই তা আমাদের অন্ধ বিশ্বাসে পরিণত হয়।
স্বার্থের কারণে যে বিশ্বাস তা যেমন স্বার্থ ফুরালে শেষ হয়ে যায়, তেমনি অন্ধ বিশ্বাস ভয়ানক পরিণতির মাধ্যমে ইতি টানে। বর্তমান বিজ্ঞান অন্ধ বিশ্বাসকে মানুষিক রোগ বলে থাকেন।
চলবে...
( এটা সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত মতামত। এসব ভূল হতেও পারে।
আপনাদের কাছে আরো তথ্য সমৃদ্ধ কিছু থাকলে আমাকে দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো)

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: তথ্য উপাত্ত প্রমান ছাড়া মেনে নেয়ার নাম বিশ্বাস।বিশ্বাস আর আস্থা দুটি ভিন্ন বিষয়।

১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১৪

আমি রানা বলেছেন: তথ্য উপাত্ত প্রমান ছাড়া মেনে নেয়ার নাম বিশ্বাস না। অন্ধবিশ্বাস। জ্বী আস্থা ভিন্ন বিষয়। আবার বিশ্বাসের সমষ্ঠি আস্থা তৈরি করে।

২| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৬

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সত্যিই চমৎকার বলেছেন।
উপলব্ধির মাধ্যমে যে মতামত অন্তরকে প্রভাবিত করে সেটাই বিশ্বাস।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকবো ইনশাআল্লাহ।

১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১৫

আমি রানা বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৭

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: রানা ভাই সুন্দর লেখা। বিশ্বাসের যে ক্লাসিফিকেশন করলেন তা ভেবে দেখার জিনিস। নিঃস্বার্থ বিশ্বাসের ভিত্তি বললেন প্রেম। পৃথিবীর কোন প্রেম নিঃস্বার্থ না। যে কোন একটা স্বার্থ থাকেই। সেটা প্রেমিকের স্বার্থ হোক বা প্রেমাষ্পদের স্বার্থ। প্রবলেম হইলো এই স্বার্থটারে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যালেন্স করা। এই ব্যালেন্সটা করা না গেলে যদি কোন একটা পক্ষ তার স্বার্থ রক্ষার্থে অপর পক্ষ থেকে নিঃস্বার্থ বিশ্বাস দাবী করে, তখন সেখান থেকেই অন্ধবিশ্বাসের সুচনা। আমার এমনই মনে হয়।
২য় কিস্তির অপেক্ষায় থাকলাম।

১১ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৬

আমি রানা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজন ভাই। স্বার্থের ব্যালেন্স নিয়ে খুব সুন্দর করে বলেছেন। আসলে নিঃস্বার্থ বিশ্বাস নিয়ে আমিও সন্দেহ পোষণ করেছি। তবে ইতিহাস আমাদের অন্ধভাবে কিছু প্রেমের কথা বিশ্বাস করায় যা থেকেই তার সঙ্গাটা এসেছে।
বিশ্বাস নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা আর যানা শুনা আমার থেকে অনেক বেশি। তাই পরবর্তীতে আপনার কাছ থেকে সাহায্য পাবো বলে আশা করি।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৮

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আশা করি আগামী পর্ব শীঘ্রই পড়ার সুযোগ হবে।

ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আমি রানা বলেছেন: পুণঃরায় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি চেষ্টা করছি দ্রুত পরবর্তী পর্ব দেওয়ার জন্য। অলস্যতার কারনে দ্রুত পোষ্ট করতে পারি না। আপনার এ মন্তব্য আমার লিখার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। চেষ্টা করবো ভালো কিছু দেওয়ার জন্য। সাথেই থাকবেন।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৩

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: ইনশাআল্লাহ

৬| ২০ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৪৩

নূশাদা বলেছেন: বিশ্বাস, স্বার্থপরতা,বিশ্বাসঘাতকতা সব কিছু এক সুতোতে গাঁথা মালা।পরর্বতী পর্বের জন্য অপেক্ষা করছি।

২০ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৫

আমি রানা বলেছেন: নূশাদা আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। খুব দ্রুত পরের পর্ব পাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.