![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারী চকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার জন্য জোর দাবী উঠেছে। সেই দাবীর যৌক্তকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললে অনেক বিষয় সামনে চলে আসে যার অন্যতম সেশনজট। পাশাপাশি আমরা যদি শিক্ষা ব্যবস্হার ইতিহাস ঘাটতে যায় তাহলে দেখতে পায় একটি দেশের জনগনকে শিক্ষিত করার পেছনে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে রাষ্ট্রের প্রয়জনে জনশক্তিকে দ্রুত কাজে লাগাতে বা রাষ্ট্রের সকল কার্য সঠিকভাবে সম্পন্য করতে রাষ্ট্রের জনগনকে দ্রুত শিক্ষার মাধ্যমে জনশক্তিতে রূপান্তর করাই মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু আমাদের দেশে কি সত্যিই সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হচ্ছে? বরং জনগনের জীবনের মূল কর্মক্ষম সময় বা যৌবন শক্তি শেষ হয়ে যাচ্ছে এই সিমিত এবং প্রকৃতপক্ষে অকার্যকর কিছু বই পড়ে। একটি শীক্ষার্থীকে মাস্টার্স পাশ করাতে যে পাঠ্য বই পড়তে হয় তা প্রকৃত পক্ষে ২৭-২৮ বছর সময় লাগার কথা নয় কিন্তু তা লেগে যাচ্ছে ওই শেসনজট নামক অব্যবস্হাপনার কারনে। যতোদিন পর্যন্ত এই শিক্ষা ব্যবস্হার সংস্কার না হচ্ছে ততোদিন পর্যন্ত আমরা রাষ্ট্রের উন্নয়নে গতিশীলতা আনতে পারব না বলে আমার ধারনা। যেদিন কোন শিক্ষার্থীর বয়স ৩০ এর কোটা পার করে আর সে থেকে যায় বেকার সেইদিন তার মানসিক অবস্হাটা কি হয় তা যদি একবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানো যেত! চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পার করা ২৬ লাখ উচ্চশিক্ষিত বেকারের কিছু অংশও যদি তাদের শোককে কাটিয়ে উঠতে না পেরে তার জীবনকে ধংশের দিকে ঠেলে দেয় তাহলে তার দায় সরকার না নিক একভাবে না একভাবে রাষ্ট্রকে নিতেই হবে। তাই আমি মনে করি শিক্ষা ব্যবস্হার সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত এই দাবি রাষ্ট্র মেনে নেবে এবং দ্রিত এর সমাধানে সচেষ্ট হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
দাবী অন্যায্য নয়।