নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডালভাজা

চানাচুর

আমার ব্লগের বয়স অনেকদিন তাই বলে কিন্তু ব্লগার হয়ে উঠতে পারিনি সুতরাং কোন অর্বাচীন এসে খামোখা জ্ঞান দান করবেন না। অনেক রাগ করি।

চানাচুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক জোড়া হাই হিল

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

জিনি ও সুমি দুই কর্মজীবি বান্ধবী একই ফ্ল্যাটে থাকে। কিছুদিন পর সুমি জানালো এই ফ্ল্যাটে সুমির ছোটবেলার এক বান্ধবী এসে থাকা শুরু করবে। জিনির অনেক আপত্তি সত্ত্বেও মেয়েটা এসে গেল। মেয়েটার নাম জ্যোতি। গ্রাম থেকে আসা জ্যোতি বড়ই সাদামাঠা। শহরে এসেছে ছোটখাট চাকরির জন্য। এদিকে জিনির বিরক্তির সীমা থাকে না। এইরকম গ্রাম্য-ক্ষ্যাত-আনকালচারড্ মেয়ের সাথে থাকতে হবে ভাবলেই ঘেন্নায় তার গা রি রি করে ওঠে।



প্রথমদিনই জিনি সুমিকে জানিয়ে দিলো তার ক্ষ্যাত বান্ধবী যেন তার ওয়াশরুম ইউজ না করে।

জ্যোতির অনেক মন খারাপ হলো। কিন্তু সে কথা সে কাউকেই বলতে পারলো না। সে ভাবলো কিভাবে সে জিনির সাথে এ্যাডজাস্ট করবে। জিনিকে খুশি করার অনেক চেষ্টা সে করলো। ঘর সাজানো থেকে শুরু করে খাওয়াটাও জিনির কাছে এগিয়ে দিতো সে। কিন্তু জিনির মন একটুও গলতো না।



জ্যোতি এ ফ্ল্যাটে উঠেছিল শুধু একটা খাট আর আলমারী নিয়ে। শহরে এসেই কেনা এগুলো। আলমারীটা খুলে প্রথমদিনই সে দেখেছিলো ভেতরে এক জোড়া সুন্দর হাই হিল জুতো। প্রায়ই সে হিল জোড়া পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখতো। কেমন যেন অদ্ভুত অনুভূতি হতো। নিজেকে ভীষণ স্মার্ট মনে হতো।



এরই মাঝে সুমি জ্যোতির জন্য একটা রিসিপশনিস্টের চাকরির ইন্টারভ্যুর ব্যবস্থা করলো। এতে জ্যোতি ভীষণ খুশি হলেও জিনির আচরণে সে ভীষণ কষ্ট পেল। জিনি বললো, উফ!! শেষ পর্যন্ত একটা রিসিপশনিস্টের সাথে আমার থাকতে হবে!!



সুমি জিনির এ ধরনের কথাবার্তায় সব সময় প্রতিবাদ করতো কিন্তু জিনি শুনতো না।যদিও জ্যোতি লো কনফিডেন্সের জন্য ঐ চাকরিটা পায় না।





সুমির জন্মদিনে ওর সব ফ্রেন্ডরা বাসায় এসে বসে থাকলো সুমিকে সারপ্রাইজ দিবে তাই। সুমির বয়ফ্রেন্ড আকাশ ছেলেটারই আইডিয়া ছিল এটা। ওরা সবাই মিলে ঘর সাজালো। জ্যোতিও অনেক কাজ করেছিলো। কাজ শেষে সে তার মতো সাজগোজ করে সবার মাঝে এলো। ততক্ষণে দেখে সুমিও এসে পড়েছে। তখন জিনি জ্যোতিকে দেখে টিটকারি মেরে বললো, এটা সুমির বার্থ ডে পার্টি, বুঝেছো!! তোমার সাজপোশাক দেখে মনে হচ্ছে তুমি বিয়ে খেতে এসেছো। হাহাহা



জ্যোতি মনের দু:খে নিজের রুমে গিয়ে কাঁদতে লাগলো। হঠাৎ সে দেখতে পেলো ঐ জুতো জোড়া তার বিছানার উপর!! সে বেশ অবাক হয়ে ভাবলো এখানে এটা কি করে! কিন্তু মন এতোটাই খারাপ হয়েছিল যে সে তার বিস্ময়কে খুব বেশি প্রশ্রয় দিলো না। মেঝের উপর জুতা জোড়া রেখে সে পরে নিলো। তারপরই তার কি হয়ে গেল সে জানেনা। সে বেশ খোলামেলা আধুনিক পোশাক পরে সবার সামনে চলে গেল। সবাই তাকে দেখে অনেক প্রশংসা করলো। শুধু জিনি বাদে। সে সচারচর যেমন কটাক্ষ করে, তেমনই কটাক্ষ উক্তি করে বসলো। অন্যসময় জিনির কটাক্ষ উক্তি শুনে জ্যোতি মন খারাপ করে কেঁদে ফেলে। কিন্তু এইবার প্রথম তার প্রচন্ড রাগ হয়। ইচ্ছা করে কেক কাটার ছুরিটা দিয়ে জিনিকে গেঁথে ফেলতে। সে অনেক কষ্টে নিজেকে সামলালো। সামলাতে গিয়ে সে রাগে ক্রোধে পড়ে যাচ্ছিলো। তখন আকাশ তাকে এসে ধরলো। সেই সময় থেকে জ্যোতির আকাশের প্রতি মনে একটা বিশেষ ধরনের ভালো লাগা কাজ করতে লাগলো।



আকস্মিক একটা ঘটনা ঘটলো। বাসার মেইন দরজার সামনে সুমি তার মায়ের দেওয়া যে চাইমটা টানিয়েছিল সেটা আচানক ভেঙ্গে পড়লো। সুমি এটাতে বেশ চিন্তিত হয়ে গেল। সবাই বললো, এটাতে এতো চিন্তিত হবার কী আছে। নতুন একটা কিনে লাগিয়ে দিলেই হবে। সুমি বললো, আমার মা বলেছিল যখন বাড়িতে কোনো অশুভ কিছু হবে তখন ওটা আপনা আপনি ভেঙ্গে যাবে। সুমিকে সবাই তিরস্কার করলো এই যুগেও এই টাইপ কুসংস্কার বিশ্বাস করার জন্য। কিন্তু সুমি ব্যাপারটা ফেলে দিতে পারলো না।





আকাশ প্রায়ই বাসায় আসতো। জ্যোতির চোখে পড়তো সুমির সাথে আকাশের ঘনিষ্ঠতা। অনেক কষ্ট হতো ওর। লুকিয়ে লুকিয়ে ওদেরকে দেখতো আর চোখে পানি পড়তো।



এদিকে জিনি জ্যোতির আকস্মিক পরিবর্তন দেখে বেশ অবাক হলো। জ্যোতিকে সে ফলো করতো। প্রায়ই দেখতো জ্যোতি ঘুমানোর সময় ঐ হিল জোড়াকে সাথে নিয়ে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে। আর জেগে থাকলে তো কথাই নাই। সে ঐ হিল জোড়া পরেই বসে থাকতো। জ্যোতি যে সুমি আর আকাশকে লুকিয়ে দেখে সেটাও চোখ এড়ালো না জিনির। একদিন হাতেনাতে ধরে আচ্ছা মতো শাসিয়েও দিলো সে জ্যোতিকে। ঐ হিল জ্যোতির ভেতরে এমন পরিবর্তন এনে দিয়েছিল যে নিস্পাপ-নিরীহ-নিশ্চুপ জ্যোতি মেয়েটা হয়ে গেছিল বন্য পশুর মতো প্রচন্ড হিংস্র। প্রায়ই তার ইচ্ছা করতো জিনিকে খুন করে ফেলে। বিশেষ করে যখন আকাশের প্রতি তার ভাললাগা বুঝতে পেরে শাসিয়েছিল জিনি, তখনই জ্যোতি জিনির জন্য একটা পার্মানেন্ট ব্যবস্থা করবে ভেবে রেখেছিল।



একদিন জিনি বাসায় বসে একা ছুটি কাটাচ্ছিল। টেলিভিশন দেখতে দেখতে হঠাৎ অফ হয়ে গেল। জিনি আবার অন করলো। কিন্তু আবারও সেটা অফ হয়ে গেল। এভাবে সে যতবার টেলিভিশন অন করে ততোবার সেটা অফ হয়ে যায়। একটা সময় দেখে টেলিভিশন আপনা আপনি একবার অন, একবার অফ হচ্ছে। সে বেশ ভয় পেয়ে যায়। মোবাইলটা হাতে নিয়ে ফোন করতে যায়। কিন্তু দেখে কোনই নেটওয়ার্ক নাই। ভয়ে ওর অনেক তেষ্টা পেয়ে যায়। খাবার টেবিলে ছুটে যায় পানি খেতে। সেখানেও দেখে অদ্ভুত অবস্থা। পুরো টেবিলটা ঠকঠক করে কাঁপছে। জিনি ভাবে সে বাসা থেকে বাইরে বের হয়ে যাবে। কিন্তু যতবার সে ছুটে যেতে চায় ততোবার একটার পর একটা ফার্নিচার তার সামনে এসে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।



সন্ধ্যার সময় সুমি অফিস করে বাসায় ফেরে। বাসায় ঢুকেই জিনির পড়ে থাকা লাশ দেখে। তারপর পুলিশকে খবর দেয়। সুমি তার বান্ধবীর রহস্যজনক মৃত্যুতে বেশ ভেঙ্গে পড়ে। জ্যোতি তাকে সান্ত্বণা দিতে থাকে।



জিনির লাশের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখা যায়, তাকে খুন করা হয়েছে। আর তার খুন হয়েছে এক জোড়া হাই হিল জুতা দিয়ে। আর দুর্ভাগ্যবশত সেই জুতাটা সুমির থাকে। এজন্য পুলিশ সুমিকে এ্যারেস্ট করে নিয়ে যায়। জ্যোতি কেঁদে ফেলে। সুমিকে আশ্বাস দেয় যে সে যেন কোনো চিন্তা না করে। আকাশকে বলে সবকিছু ঠিক করে ফেলবে।



এরপর আকাশ ঐ ফ্ল্যাটে এসে জ্যোতির কাছে সব ঘটনা শুনে। সেও ভীষণ আপসেট হয়ে যায়। জ্যোতি কাঁদতে কাঁদতে আকাশের খুব কাছে চলে যায়। আকাশকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে। আকাশের জ্যোতিকে কেমন যেন অস্বাভাবিক মনে হতে থাকে। সে এক ঝাঁটকায় জ্যোতিকে সরিয়ে দেয়। জ্যোতি অবাক হয়ে যায়। পাগলের মতো বলতে থাকে সে তাকে ভালোবাসে। আকাশ রেগে গিয়ে বলে, তুমি সুমির বান্ধবী বলেই তোমার সাথে আমার এতো ঘনিষ্ঠতা। তুমি এমন আমি আগে বুঝিনি। ছি...তুমি তোমার বান্ধবীর অনুপস্থিতিতে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে....!! তুমি এমন আগে আমার জানা ছিল না।



এরপরেই আকাশ বের হয়ে যায়।

সুমি পুলিশের কাছে ছাড়া পেয়ে প্রথমেই বাসায় যায়। এরপর আকাশকে ফোন দেয়। আকাশ বলে, তুমি জানোনা জ্যোতি মেয়েটা কত্ত বড়...! আমার তো এখন ধারণা জিনিকে ও-ই খুন করেছে! সাক্ষাতে তোমাকে সব বলবো, তুমি দয়া করে ঐ বাসা থেকে ওর থেকে দূরে থাকো।



সুমি জ্যোতিকে জানায় সে খুব শীঘ্রই আকাশকে বিয়ে করবে, এজন্য সে যেন অন্য কোথাও থাকার ব্যবস্থা দ্রুত করে ফেলে । এটা শুনে জ্যোতি ভীষণ রেগে যায়। সুমি অবাক হয়ে বলে জানতে চায় কেন সে তার বিয়েতে খুশি না! দুইজনের কথা কাটাকাটি হয়। সুমি বাসা থেকে বের হয়ে যাবে বলে এবং বের হবার আগেই জ্যোতি তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে মারতে থাকে। এরপরই সুমি বুঝতে পারলো তার সামনে বিপদ। সে দৌড়ে নিজের বেডরুমে ঢুকে গেল। জ্যোতি দরজা ধাক্কিয়ে বলতে লাগলো, সুমি সোনাপাখিটা প্লিজ দরজা খোল। তুমি লক্ষী মেয়ের তো দরজা খুললে আমি আস্তে করে তোমার জানটা নিয়ে নেবো। কিন্তু তুমি যদি এমন করতে থাকো তাহলে কিন্তু আমি তোমার ওপর ভীষণ টর্চার করবো, অনেক অনেক টর্চার করে করে তোমাকে মেরে ফেলবো!! হেহেহহে



এর কিছুক্ষণ পর জ্যোতি কিচেন থেকে চাপাতি নিয়ে দরজা কোপাতে লাগলো। সুমি দরজা আটকে দিয়ে ভেবেছিল সে বেঁচে গেছে। কিন্তু না। সে দেখলো জ্যোতি নিমিষেই দরজা খুলে ফেললো কোপাতে কোপাতে। সুমি ভয়ে আলমারির পেছনে লুকিয়ে পড়লো। জ্যোতি রুমে ঢুকে সুমিকে কোথাও খুঁজে পেল না। খাটের তলায় দেখলো, সেখানেও নাই। তারপর আদরমাখা গলায় বললো, সুমি এমন পাগলামো করে না লক্ষীসোনা। তাড়াতাড়ি আমার হাতে ধরা দাও তুমি। আস্তে করে জানটা আমাকে দিয়ে দাও।



জ্যোতি সুমিকে খুঁজে না পেয়ে চলে যাচ্ছিলো ঠিক তখনই সুমি আস্তে করে খাটের তলায় এসে ঢুকে পড়লো। তারপর দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবলো, যাক বাঁচা গেল!! এর কিছুক্ষণ পরেই খাটের তলায় এসে জ্যোতি ওকে সেই অস্ত্রটা দিয়ে আঘাত করতে গেল। সুমি গায়ের জোরে ওকে একটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে ওখান থেকে বের হয়ে পড়লো। কিন্তু সে বের হয়ে আর যাবে কোথায়!! বাইরে যাবার রাস্তা পর্যন্ত যাওয়ার আগেই জ্যোতি সেই অস্ত্র নিয়ে আবার ওর উপর হামলা করতে চলে এলো। সুমিকে ধরতে যায় আর বলে, ময়নাপাখি দেখো, তোমাকে কিন্তু অনেক সময় দিয়েছি। আর দিবো না। তুমি বেঁচে থাকলে আকাশ আমাকে কখনোই আপন করে নিবে না। তাড়াতাড়ি আমার হাতে ধরা দিয়ে জানটা দাও। আমাকে আর কষ্ট দিও না খামোখা।



এরপরই জ্যোতি সুমিকে ধরে ফেলে। যেই না সুমিকে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করতে যাবে, ঠিক তখন সুমি ওর হাতে থাকা ফুলদানীটা দিয়ে জ্যোতির মাথায় আঘাত করে। জ্যোতি জ্ঞান হারায়। সুমি কাঁদতে থাকে। সে ভাবে জ্যোতি বোধহয় মারা গেছে। তার সাথে এগুলো কি হচ্ছে, কেন হচ্ছে এগুলো ভেবে আরও কান্না আসে তার। হঠাৎ জ্যোতির চোখ খুলে যায়। সে হিংস্র হয়ে উঠে পড়ে। পশুর মতো গর্জন করতে থাকে। সুমিকে ধরে ফেলে সে। ওর ঠিক মাথা বরাবর সে অস্ত্রটা দিয়ে কোপ দিতে যাবে, ঠিক এমন মুহূর্তে আকাশ আর সুমির মা ঢুকে পড়ে। সুমির মা ঢুকেই জ্যোতির উপর পানির ছিটা দেয়। এতে করে জ্যোতি কেমন যেন একটা ঝিটকা মেরে দাঁড়িয়ে পড়ে। এরপর সুমির মা লাল সুতা দিয়ে জ্যোতির শরীরে পেঁচিয়ে দিতে থাকে। এতে আরো একটা ঝিটকা মেরে মেঝেতে অজ্ঞান হয়ে যায়। তারপর একটা লাল ওড়না তার গায়ে জড়িয়ে দেওয়া হয়। এতে আরো একটা ঝিটকা মারে এবং তার পা থেকে সেই হিল জোড়া খুলে যায়। সুমির মা বলে, এখন আর কোনো ভয় নেই। এই হিল জোড়াই হলো সব নষ্টের মূল!! এটা এমন জায়গায় ফেলে এসো যাতে এটা আর কেউ ব্যবহার করতে না পারে!!



এর কিছুদিন পর জ্যোতি তার দেশের বাড়ি চলে যায়। আকাশ আর সুমি বিয়ে করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে থাকে।

....................................................................................................................................................

[সম্প্রতি আমি একটা ভৌতিক নাটক দেখেছি। সেটার কাহিনীই এটা। এটা নাকি সত্যি ঘটনা। কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে?:| আমি অবশ্য হুবুহু লিখিনি। নিজের মতো করে লিখেছি। নাটকটা দেখার সময় খুবই হাসি পাচ্ছিল। এটা লেখার সময়-ও প্রচন্ড হাসি পেয়েছে। দয়া করে... নাটকের নাম জানতে চেয়ে আমাকে লজ্জা দিবেন না। এটা এমনই একটা নাটক যা মনেহয় কোনো পাগলেও দেখে না :!>]



মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

শায়মা বলেছেন: হা হা মজার নাটক আর মজার লেখা চানাচুর।:)

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

চানাচুর বলেছেন: থ্যাংক্যু শায়মা আপু এতো ধৈর্য্য নিয়ে কষ্ট করে পড়ার জন্য :D

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

মদন বলেছেন: ভযে আমার হাত-পা....

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

চানাচুর বলেছেন: :!> :) B-) :P

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা প্লট! আপনি মন্দ লিখেন নি। তবে মনে হয়, আরো কিছু ডায়লগ এ্যড করলে, আরো বেশি ভালো লাগত।

অনেক শুভ কামনা রইল।

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০

চানাচুর বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি আসলে এক টানে লিখেছি ফলে সমস্যা থাকাটাই স্বাভাবিক :)

এই গল্পটার প্লট ভালো তবে কিছু ভুল আছে। যেমন ধরেন এখানে একটা ক্যারেক্টার জিনির পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখা গেল তাকে খুন করা হয়েছে একটা হিল দিয়ে। এজন্য সুমিকে পুলিশ এ্যারেস্ট-ও করলো। তারপর তাকে ছেড়ে দিলো। এর মানে খুনটা করেছে জ্যোতি। তার উপর ভূতে ভর করুক আর এমনি হোক, খুনটা যে সে করেছে তাতে তো সন্দেহ নাই। একটা মানুষ খুন হবে আর পুলিশ চুপচাপ গালে হাত দিয়ে বসে থাকবে? পুলিশ নাহয় বসে থাকলো, তা নাহয় মানলাম কিন্তু তার মা-বাপ, বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন তো নিশ্চয়ই ব্যাপারটা ছেড়ে দিবে না। গল্পের শেষে জ্যোতিকে দেশের বাড়ি পাঠিয়ে দিলো, এটা কি ঠিক হলো বলেন?? তার উপর বলছে এটা সত্যি ঘটনা!! #:-S #:-S

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১১

শায়মা বলেছেন: এমন নাটক গল্প আমার ভালো লাগে তো চানাচুরমনি।:)

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

চানাচুর বলেছেন: আমারও ভীষণ ভালো লাগে। ভূতের সিনেমা আমার খুবই ভালো লাগে। কিন্তু কিছু কিছু ভূতের সিনেমায় অনেক বিদঘুটে ছবি দেখায় যা আবার আমি সহ্য করতে পারিনা। এজন্য কম দেখি :| :|

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি যখন ভয় পাইতে চেষ্টা করলাম,তখন তুমি জানাইলা এইটা নাটক!!!খেলুম না!

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

চানাচুর বলেছেন: অসুবিধা নাই। আমি আরো একটা নতুন ভূতের গল্প জানি। ঐটা বলে তোমাকে আত্না কাঁপায় দিবোনে B-)) :P

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: হাহা ভৌতিক গল্প ভাল হয়েছে ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০১

চানাচুর বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অংসখ্য ধন্যবাদ B-) B-)

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

আরজু পনি বলেছেন:

ভাগ্যিস এটা কোন নাটকের কাহিনী ! মনে হচ্ছে ভারতীয় বাংলা ...তাই কি ?

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১

চানাচুর বলেছেন: ডায়ালগগুলো আমার নিজেরই লেখা। ভারতীয় বাংলা টাইপই হয়েছে যদিও তবে ভারতীয় বাংলা না। নাটকটার ডায়ালগ আমার ডায়ালগের থেকের হাস্যকর =p~ =p~
খুবই কাছাকাছি ধরেছেন :D

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নাটকটা দেখছি দেখছি মনে হয় :||

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

চানাচুর বলেছেন: ছ্যেঁ ছ্যেঁ এতো পচা নাটক দেখেন :D :P

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

অহন_৮০ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

চানাচুর বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ:)

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ডায়লগ যোগ করে আর ঘটনার বিস্তারিত বিবরন দিয়ে একটা ভাল ভৌতিক উপন্যাস বানানো যায় এটাকে :)

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৯

চানাচুর বলেছেন: ভাই এই কাজটা আপনি করেন!! B-)

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৫

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: একজন মানসিক রোগীর গল্প মনে হচ্ছিল।
.
লাস্টের দিকে পানি ছিঁটাছিটি ব্যাপারটা কেমন যেন অদ্ভূত মনে হলো
:-* :-* :-* :-* :-* :| :| :| /:) /:) /:)

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২১

চানাচুর বলেছেন: সেইটাই আরকি!! :|

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৬

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: 3.66 out of 4

:) :) :) :) B-) B-)

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৯

চানাচুর বলেছেন: খুবই হতাশ হলাম। সামনের বার আপনাকে আরো সিরিয়াস হতে হবে। আপনি যেভাবে সারাদিন রাত ২৪ ঘণ্টা ব্লগ আর ফেইসবুকে পড়ে থাকেন, এটা ঠিক না। এখনও সময় আছে ভালো হয়ে যান। মনে রাখবেন, জীবনে ভালো হতে কখনো পয়সা লাগে না। ইউনি লাইফটা হলো মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখার সময়, ব্লগিং করে সময় নষ্ট করার সময় না এটা!! মনে রাখবেন, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। :| :|

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কাহিনী ভৌতিক নাটকের আর ঘটনা আগাইসে ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস ৬ এর মতো :) ||

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

চানাচুর বলেছেন: খুবই ভালো পর্যবেক্ষণ :) ধন্যবাদ

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: আরে আজব!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমার রেজাল্ট না।

আপনার লেখার গ্রেড।

=p~ =p~ =p~
[যদিও বুঝে শুনেই টাল্টিবাল্টিটা করলেন সেটা ধরতে পারছি :P :P :P ]

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

চানাচুর বলেছেন: ধুর এতো ভালো গ্রেড কেন!! এমন একটা গ্রেড দিবেন, যেটাতে পরের বার পরীক্ষা দিয়ে ইমপ্রুভ করা যায়, তা না করে এতো দিলদরিয়া হতে বলেছে কে আপনাকে!! /:)

মনে রাখবেন আপনি কে এম শিহাব উদ্দিন, হাজি মোহাম্মদ মুহসিন না!! |-)

আপনাকে আমি দিলাম ২/৪ :D

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কাহিনীটা ভালই কিন্তু, আরেকটু গুছিয়ে লিখলে একটা বেশ ভাল ভূতের গল্প হয়ে যেতো

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

চানাচুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এতো কষ্ট করে পড়ার জন্য। পরের বার লেখা লিখির সময় ব্যাপারটা মাথায় রাখবো :-B

১৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

জেরী বলেছেন: ভাই আমিতো নাম গুলো গুলাইয়া ফেলি আবার প্রথম থেকে পড়ি আবার গুলাইয়া ফেলি :((

২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

চানাচুর বলেছেন: ও রাঁধা তেরি চুনরি
ও রাঁধা তেরি ছাল্লা
ও রাঁধা তেরি নাটখাট নাযারিয়া
ও রাঁধা তেরি ঝুমকা
ও রাঁধা তেরি ঠুমকা
ও পিছে পিছে সারি নাগারিয়া
:P

১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

দি সুফি বলেছেন: এরকম একটা গল্প নিয়ে কুংফু পান্ডার একটা পর্ব আছে। সেখানে দেখা যায় পো এক জোড়া ম্যাজিক জুতা পরে কুংফুতে সবার চেয়ে সেরা হয়ে যায়, এবং শয়তান তাকে ভর করে! B:-) পরবর্তীতে পানি দিয়েই কিন্তু পো সেই জুতাকে পরাজীত করে B-)) B-)) B-))

২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

চানাচুর বলেছেন: ধন্যবাদ!!:)

১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

আরমিন বলেছেন: ঠিক এরকম একটা কাহিনীর মুভি দেখেছিলাম, নামটা মনে করতে পারছিনা !

২২ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

চানাচুর বলেছেন: আমারটা মুভি ছিল না। অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য:)

১৯| ১৪ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

Ash৯৪ বলেছেন: Very well written miss chanachuurrr. Tumi jebhabe likhecho ami actually onek bhoy ebong interest niye porechi. Tumi natok tar script jodi tomar moto kore likhe dite tahole ami sure natok ta funny na hoye actually scary hoto.

১৫ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

চানাচুর বলেছেন: বোকা ছেলে এখনো ভূতের ভয় পাও! :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.