![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ব্লগের বয়স অনেকদিন তাই বলে কিন্তু ব্লগার হয়ে উঠতে পারিনি সুতরাং কোন অর্বাচীন এসে খামোখা জ্ঞান দান করবেন না। অনেক রাগ করি।
মাঝে কিছু বিষয় নিয়ে অযথাই মন খারাপ হল। এমন না যে সেই বিষয়গুলো মন খারাপ হবার মত ছিল না। কিন্তু তাও মনে হল বেশি বেশিই মন খারাপ করলাম। পরে মনে হল ক্রিটিক্যাল মানুষজনের সাথে কথা বলতে যাওয়া মানেই নিজের উপর অত্যাচার করা। তারা নিজেরা তো ভাল থাকতে পারেই না, সাথে সাথে অন্যদেরকেও ভাল থাকতে দিতে চায় না। তাদের প্রতিটা কর্মকাণ্ডের পেছনে কোন না কোন কারণ থাকে। মাঝেমাঝে তারা কারণ ছাড়াই কিছু করে বসে যার কোন অর্থ নেই।
আমাকে কেউ মূর্খ্য মনে করলে আমার কেন জানি কিছুই যায় আসে না। নিজেকে মহাজ্ঞানী মনে করে এরকম মানুষের অভাব নেই আমার আশেপাশে। মাঝেমাঝে আমি চালাকি ধরতে পারার পরও চুপচাপ বসে থাকি পরবর্তীতে কি পরিমাণ নীচে নামতে পারে সেসব দেখতে।
মূর্খ্য হওয়ার জন্য কোনটা আমার জন্য উপযোগী না, কোনটাতে আমার যাওয়াই উচিত না, কি করলে ভাল হবে এইসব বিষয়ে কম জ্ঞান পাইনা তাদের থেকে। জ্ঞান পেতে পেতে এখন মনেহয় যে যা ভাবছে ভাবুক। আমি মূর্খ্য হলেই বা কি, আর শিক্ষিত হলেই বা তাদের কি!
মাঝে এক ফ্রেন্ডকে দেখতাম খালি বলত, উফ অমুক তমুককে একটা একটা করে বাঁশ দিবো।
একটু এদিক ওদিক হলেই সে বলত সে বাঁশ দিবে। এটা শুনে আমি রীতিমতো আঁতকে উঠতাম। তাকে বুঝিয়ে বলতাম সবার সাথে প্রতিশোধ নেওয়ার কিছু নাই। যে যা করবে সেটার ফল সেও কোনও না কোন সময় ভোগ করবে। কিন্তু ইদানীং নিজের অবস্থা দেখে আতংক লাগছে। গালি দেওয়ার বিষয়টা কোনদিনই ভাল লাগত না আমার। এমনি হয়ত কাছের লোকজনের কাছে বিরক্তিকর কারো বিষয়ে গল্প করতে গিয়ে মুখে মুখে দুইটা তিনটা গালি দিতাম অথবা কারোর উপর রাগ করে মনে মনেও দিতাম টুকটাক গালি কিন্তু গালি দিয়ে কাউকে অসুস্থ করে দেওয়ার অসুস্থ চিন্তা কখনো মাথায় আসেনি। কিছুদিন হল, এরকমটা হচ্ছে। একটা খুব বাজে বুড়া লুল শয়তান লোকের লুলামি বেশ কিছুদিন সহ্য করার পর যখন দেখলাম সে এক্সট্রিম পর্যায়ে গেছে তখন এক গালিবাজকে বললাম তাকে যেন যাচ্ছেতাই গালি দেওয়া হয়। অথচ ওই গালিবাজ বন্ধুটিও খুব হিসাব করে কথাবার্তা বলে আমার সাথে। কখন কোন বিষয়ে ধরে বসি এই ভয়ে থাকে কারণ তাকে মাঝেমাঝে খুব চাপের মধ্যে রাখি। তাকেই নির্দেশ দিলাম গালি দিতে। গালি দেওয়ার পরও শান্তি লাগছে না। মনে হচ্ছে ওই লোককে ধরে মারি। আমার সমবয়সী তার মেয়েকে জানাই তার বাবা কি করছে!
আজকে মেজাজ খারাপ করা কিছু বিষয় ভাবতে ভাবতে মনে হল, মানুষ যখন নেগেটিভ জিনিস ভাবতে থাকে তখন সবার মধ্যে নেগেটিভ জিনিসটাই খুঁজে পায়। এই কারণে ঠিক করেছি নেগেটিভ বিষয়গুলো দেখলেও তাকাবো না। তাতে প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছাও জাগবে না। সুখে শান্তিতে বাস করতে দিবো সবাইকে। আশেপাশে মানুষজনকে শান্তিতে থাকতে দেওয়ার মধ্যেও শান্তি আছে। ভাল হয়ে যাবো
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
চানাচুর বলেছেন: হুম তা দেখেছি, যেমন আমার ক্লাসে ফেবুর গ্রুপ্টাতেই কতগুলো আছে। কোন একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত অথবা মতামত দিতে গেলে তখন কয়েকজন ঝাপায় পড়ে আমাদের বক্তব্যের বিরুদ্ধে। তখন তারাই ঠিক করে তাদের সিদ্ধান্তই নেওয়া হবে। আর সেটাই হয়। আবার কিছু না বললে তখন সেটা নিয়েও কথা বলবে এটা শুনিয়ে আমাদের মাথা ব্যাথা নাই। চুপ থাকলেও তাদের গা জ্বলে। আবার যখন টিচারদের সামনে যেয়ে কিছু বলার থাকবে তখন পিছুপা হবে যদি ওই টিচারের রোষানলে পড়ে এই ভয়ে। সব মিলিয়ে দেখেছি কোন কিছুতে রিয়্যাক্ট না করেই শান্তি পাওয়া যায়।
তবে আপনার কমেন্টটা পড়ে অনেক মজা পাইছি
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১০
কানিজ রিনা বলেছেন: হা হা ছরি হি হি হি, চানাচুর সব সময়
চাবাইতে থাকলে বদ হজমতো হবেই।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
চানাচুর বলেছেন: চানাচুর খাইনা অনেকদিন। চানাচুর খাইলেই এখন পেট ব্যাথা করে। আর আপনি এটা আমাকে কি বললেন ম্যাডাম!!
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১১
মাহফুজ ই এলাহী জামি বলেছেন: ভালো লাগলো
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৬
চানাচুর বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
মীর মোহাম্মদ আরিফুল হাসান বলেছেন: বুঝিলাম!!চানাচুর কিন্তু তা ত কেও কোনো দিন পারেনা!!
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
চানাচুর বলেছেন: চেষ্টা করি চলেন ব্রাদার! চেষ্টায় কিনা হয়
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
জসিম বলেছেন: ঠিকই. ভালো হইতে আসলে কিছুই লাগে না
শান্তি.
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৩
চানাচুর বলেছেন: সেটাই। যেই ব্যক্তি ক্রিটিক্যাল আচরণ করবে, যতদূর পারা যায় তার দৃষ্টির সীমানায় চলে যেতে হবে। যেই ব্যক্তি সব বিষয়ে অতিরিক্ত নাক গলাবে তারও দৃষ্টির সীমানায় চলে যেতে হবে। কিন্তু দৃষ্টির সীমানায় যদি না যাওয়া যায় তবে হাসি দিয়ে দূরে দূরে থাকতে হবে কিন্তু কোনভাবেই তাদের শান্তি বিনষ্ট করা যাবে না।
তবে আমি দুইটা বিড়াল্কে মাঝেমাঝে দৌড়ানি দেই। কারণ ওরা বহুত জ্বালায় কিন্তু মারি না ভয় দেখাই
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪৬
জসিম বলেছেন: বিড়াল দুইডারে দৌড়ানি কম দিয়া ঐগুলা ঘার ত্যারা লোকগুলারে বরাদ্দ দেন.
শুভকামনা রইলো অনেক.
৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২৯
চানাচুর বলেছেন: তাইলে আসেন ব্রাদার আপনাকে একটু ঘাউরাই!
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলা সহজ, করা কঠিন। অনেক কঠিন। আমি দেখলাম, কোন কিছু করলেও নেতিবাচক কুত্তার বাচ্চাদের কোপানলে পড়তে হয়, না করলেও আবাল বলদ গুলা নেগেটিভিটির দিকে টানবেই। যতই গা বাঁচায় চলো না কেন, গায়ে লাগবেই। যাক, দুইখান গালি দিয়া ভালো লাগতাছে অহন।