নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
১। ছবির ক্যাপশনগুলোও তোমরা নিয়ে যাও নিদ্বির্ধায়-আহা আমার মনের কথাগুলো দিয়ে তোমরা বাহবা কুঁড়াও দেদারসে। ধন্যবাদ দিতেও করোনা কার্পন্য। আচ্ছা তোমাদের মনে কি কথার সুর লহরী নেই? নাকি তোমরা বোবা-তোমাদের কি কীবোর্ড নেই, নাকি নেই আঙ্গুল টাচের এন্ড্রয়েড-তোমরা বুঝি লিখতে পারো না ? নাকি তোমাদের ভিতরে কোন কথাই জমা নেই-তোমাদের প্রেমিক/প্রেমিকাদের উপহার দাও আমার মনের কথাগুলো কুঁড়িয়ে নিয়ে। বুক পকেটে করে নিয়ে গিয়ে উড়িয়ে দাও তাদের সামনে হাহাহা। আমি বিষ্ময় চোখে শুধু দেখে যাই তোমাদেরকে মানুষ কতটা সম্মান দিয়ে মন্তব্য করে যায় মন খুলে অথচ তোমাদের মনে একটু দ্বিধাবোধ নেই, না আছে লজ্জ্বা। যাই হোক, তোমরা তোমাদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে পারো-আমি আর কিছু বলব নাকো-আমি আমার কথাগুলো ভাসিয়ে-উড়িয়ে দেবোই মনের মাধূরী মিশিয়ে।
২। শখের চোটে মাঝে মাঝে শাড়ি পরি। রাজপথে হাঁটার সময় শাড়ি হাতদিয়া তুলে হাঁটতে হয়।ঘটনা হল শাড়ি পরে হাঁটতে পারি আবার কেউ ভাইবেন না পারি না,দৌঁড়াইতেও পারি। রাজপথে মানুষ সর্দি/হিংগাইস ছেব কাশ ফালাইয়া ভরাইয়া থুইয়া দিছে... তারা যেমন পথে বইয়া মুতে তেমন ছেব ফালানিরও ওস্তাদ। মুতের গন্ধ বিড়ির গন্ধ লইয়া পথ চলতে হয়। আবার মাঝে মাঝে এক দুইখান ডাস্টবিনও আছে যেখানে কুত্তা বইয়া থাকে। ত্যক্ত'আর দিকদারির শেষ নাই। কি কিছিমের দিকদারি ইতা, শান্তি পাই না এই নোংরা শহরে। যতদিন আমরা নিজেরা পরিবর্তন হবো ততদিন দেশের অবস্থা আরো খারাপ পর্যায়ে যাবে।
৩। ফুটপাত ধরে হেঁটে বাসায় যাচ্ছি-ফুটপাতের মাঝখানে হুন্ডা দাড় করিয়ে দুই ছেলে গল্পে আড্ডায় মশগুল-যাওয়ার এক তিল জায়গা নাই-আমি দাঁড়িয়ে কইলাম আচ্ছা আপনারা এইভাবে দাঁড়িয়ে থাকলে আমরা যাবো কোন পথে বলুন তো-ছেলে দুইজন আমাকে মেইনরোড দেখাই দিছে -আমি পথ তখনই চিনেছি হাহাহাহাহাহহাহাহ। এই সমস্যা রোজই হচ্ছে। মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে আমাদের ব্যাংক কলোনী পর্যন্ত ফুটপাতে নিকটই বাস কাউন্টার। এসব বাস কাউন্টারের সামনে বড় বড় বাস দাঁড়িয়ে থাকে। বাসে যাত্রীদের উঠানামা প্লাস তাদের ব্যাগপত্তর উঠানোর কাজে তারা ব্যস্ত থাকে ফুটপাতে-একটা পা আগানোর মতো রাস্তা থাকে না। বাধ্য হয়েই মাঝরাস্তা দিয়ে বাচ্চাকে নিয়ে স্কুলে যেতে হয়। তাছাড়া ফুটপাতের একটু পর পরই চায়ের স্টল-সেখানে বিড়ি চুড়ুট টানে বেটারা মাঝ ফুটপাতে দাঁড়িয়ে। আবার সেই ফুটপাতে এখানে সেখানে প্রস্রাব করে সমুদ্দুর বানিয়ে রেখেছে বেটারা। কলোনী থেকে ব্যাংক-চারটা ভ্রাম্যমান মুত্রখানা। মুত্রখানার কাছেই বেটারা দাঁড়িয়ে প্রশ্রাব করে-আমি কতদিন ধমক দিয়েছি। লজ্জা দিয়েছি-বলেছি একটাবার ভাবেন এই যে বাচ্চাটাকে নিয়ে আমাকে মাঝপথ দিয়ে যেতে হবে। আপনি একটু কষ্ট করে প্রশ্রাব খানায় গিয়ে প্রশ্রাব করুন। কিন্তু কে শুনে কার কথা আমি একা প্রতিবাদ করলে এর কিছুই হবে না।
৪। এই হচ্ছে আমাদের সভ্য সমাজ। দামি এলাকা, প্রত্যেকের গাড়ি, নিজস্ব প্লাট আছে কিংবা ত্রিশ /চল্লিশ হাজার টাকা মাসিক ভাড়া দিয়ে বসবাস। ময়লা ওয়ালা প্রতিদিন এসে ময়লা নিয়ে যায়। কিন্তু এদের স্বভাব পাল্টালো না। জসীম উদ্দিন রোড এলাকা মতিঝিল। কিভাবে তবে একটি সুন্দর পরিবেশ পাব, যদি নিজেরাই সচেতন না হই, আফসোস আমরা বলি পরিবর্তনের কথা বলি অথচ নিজেদের মন হল নোংরা ডাস্টবিন ভাগাড়। ছবিগুলো দেখেও যদি কেউ নিজেরা একটুও সচেতন হন তবেই আমার লজ্জ্বার পোস্টটির স্বার্থকতা। আমাকে লজ্জাহীন বলে অপবাদ সেঁটে দেয়ার আগে ভাবুন, বাচ্চারা এমন নোংরা দৃশ্য দেখে জিজ্ঞেস করে তো কি জবাব আছে এর?
৫। আসলে আমরা মানুষের একটা মুখ আছে-আল্লাহ তাআলা কথা বলার ক্ষমতা দিয়েছেন। আমরা কথাবলতে পারি মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি। কিন্তু কথা বলার মাঝেও আছে তিতা মিঠা-ঝাল-রাগ, হিংস্রতা, অহম, ঔদ্ধত্যপূর্ণ বাতচিত। একেকজনের কথা একেক রকম। মানুষই কথা বলে মানুষকে ভালবাসার সাগরে হাবুডুবু খাওয়াতে পারে আবার মানুষই কথা বলে যাকে তাকে আগুন যন্ত্রণায় ফেলে দিতে পারে। অথবা শুধু একটি কথা বলে মানুষ একটা মানুষকে সারাদিনের জন্য খুশিও করে দিতে পারে আবার একটি কথা বলে তার দিনটাই বরবাদ করে দিতে পারে-কথা বলে কষ্ট দেয়া মানুষের অদ্ভুত ক্ষমতা। মানুষের দ্বারাই সম্ভব মানুষকে খুশি বা সন্তুষ্ট রাখা অথবা হৃদয় ভেঙ্গে চুরে দেয়া। হয়তো কার্যকারনে বা ঝগড়া বিবাদের কারণে মানুষের সাথে মানুষ খারাপ আচরণ করতে পারে। কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে যেকোনো সময় মন ভাঙ্গানোর মত কথা ইচ্ছে করলেই আমরা নিজেদেরকে সামাল দিয়ে রাখতে পারি।
ঘটনা হলো-আপনি খাটো মানুষ। কিন্তু অন্য একজন খাটো মানুষকে গিয়ে যদি বলেন-আরে আপনি এমন জুতা পরেছেন আপনাকে আরো খাটো লাগবে। আপনি অনেক মোটা আরেকজন মোটা মানুষকে গিয়ে বলবেন বাব্বা আপনি তো অনেক মোটা হয়ে গেছেন কি খান এতো। আপনার ভূড়ি আকাশছোঁয়া । আরেকজন ভুড়িওয়ালকে আপাকে গিয়ে বলবেন আচ্ছা আপনার কয় মাস চলছে। আপনিও প্যান্ট পরেন-আরেকজন আপনার প্যান্ট পরা দেখে বলবেন আপনি প্যান্ট পরে অফিসে আসেন অফিসের কেউ কিছু বলে না (মেয়েদের জিন্স)। আরো আছে এমন সমালোচনা। আচ্ছা এসব বলে কয়ে কার কি লাভ আমি বুঝি না। মানুষ এক হয় না তবে খুব কম সংখ্যক মানুষই এমন-যে মুহুর্তেই মানুষের মনটা খারাপ করে দিয়ে তার পুরো দিনটাই বরবাদ করে দেয়। আমার ছোট একটা কথায় যদি মানুষ খুশি হয় তবে আমি সে মুহুর্ত হারাবো কোন দু:খে। মানুষকে কিছু না দিতে পারি-উপকার না করতে পারি কিন্তু কথা বলে কষ্টটাই বা দিবো কেনো আর অপকার করার মনমানসিকতাই বা থাকবে কেনো। ছোট জীবনে এত বদদোয়া কুঁড়িয়ে কিইবা শান্তি।
আসুন কথা বলে মানুষকে খুশি করে দেই.... মানুষ সুন্দর মানুষের মন সুন্দর। আমরা আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির সেরা মানুষ। তাই সেরা হয়ে মানুষকে ভালবাসি।
৬। নিলর্জ্জ কিছু লিখলে বা অন্যভাবে নিলর্জ্জতাকে উপস্থাপন করলে- কিছু পাঠক সেটাকে সাহসী পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেন -সত্যিই সেলুকাস। ফেসবুকের জীবনে বা ব্লগে আমি অনেক দেখেছি কিছু কবি সঙ্গম বীর্য স্তন, মেয়েদের দেহ নিয়ে- পর্বত পাহাড় উফ এমন কবিতা লেখার মন্তব্যে পাঠকরা লেখককে বাহবা দেয় এবং সাহসী পদক্ষেপ বলে উৎসাহী করে। (সরি বাধ্য হয়ে এসব কথা লিখলাম)। আল্লাহ এদের হেদায়েত দিন। (নির্লজ্জ্বতাকে উৎসাহ দিয়ো না-এর জবাবদিহী তোমাকেও করতে হবে)
৭। নামায পড়তে পড়তে একটা অভ্যাসে পরিণত হয়। সময় মতো নামায না পড়লে ভিতরে তুলপাড় শুরু হয়। বুকের ভিতর খাঁখাঁ করে-মনে হয় যেনো কি নেই নেই- হা হুতাশ লাগে। এমন অভ্যাস গড়ে তুলুন। পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ুন। দেখবেন কতটা শান্তি মনের মাঝে। নামায বেহেশতের চাবি-যেহেতু সেহেতু চাবি আমাদের হাতে করে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ আমরা হারাবো কেনো! আর তো কিছুই সাথে যাবে না। সামান্য একটু কষ্ট -দুইমিনিটে ওযু আট দশমিনিটে নামায । চব্বিশ ঘন্টার মাঝে যদি আমরা নামাযের জন্য এইটুকু সময় ব্যয় করি তবে কি আর ক্ষতি হবে । কত ঠাট্টা তামাশা করি শুধু ভাল থাকার জন্য সে তো হলো দুনিয়ার ভাল। পরকালের কথা চিন্তা করলে তো নিজের মাঝে কিছুই খুঁজে পাই না। কি করছি আমরা আর কি করা উচিত ছিল সেই বিবেচনায় গেলে জীবনটাকে শূন্য মনে হয়। আল্লাহ আমাদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন-আমিন।
৮। প্রজাপতি.....র কথা
কত সুন্দর রঙ আবরণে সাজানো ওর ডানা দুটো। কোথায় বসবে কোন রঙ বিধাতা দিয়েছেন লেপ্টে অপরূপ রঙের বুননে সেখানে সেখানে। সৃষ্টির তুলির আঁচড়ে জীবন্ত প্রজাপতি ওড়ে বেড়ায় স্রষ্টার আরেক সৃষ্টি এই দুনিয়ায়। আমার মনও ওর সাথে ওড়ে বেড়ায়। মুগ্ধ প্রহরগুলো তাই কেবল আমার হয়ে রয়। কেউ জানে না শুধু আমি জানি আমার ভাল লাগা গুলো আমাকে কতটা প্রানোবন্ত রাখে। এই যে ছোট ছোট মুগ্ধতা ছড়ানো ছিটানো আমার/আমাদের আশেপাশে কেই বা তার রাখে খুঁজ । কেইবা উপলব্ধি করে মহান আল্লাহ তা আলার সৃষ্টির অপরূপ মহিমা। চোখ বন্ধ করে ভাবলে বুঝি এই নশ্বর পৃথিবীতে আমি কিছুই না আবার অনেক কিছু। আল্লাহ আমাকে সুন্দর মন দিয়েছেন, বুঝার ক্ষমতা দিয়েছেন, চোখ দিয়েছেন মুহুর্মুহু মুগ্ধ হতে পারি। পলে পলে তাই জানাই শোকরিয়া আমার প্রভুর তরে, যিনি আমাকে কিছু সময়ের জন্য মর্ত্যে পাঠিয়েছেন। আমি ভালবাসি স্রষ্টার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এতটুকু কণা সৃষ্টিকেও। মুগ্ধ হই, ছুঁয়ে দেই, অনুভব করি স্রষ্টার সৃষ্টি। ভালবাসি সব ভালবাসি। হুম, ভালবাসতে হলে সৃষ্টির সুন্দর নিয়ে ভাবতে হয়। অনুভব করতে হয় ভিতর থেকে। তবেই ভালবাসা পরিপূর্ণতা পায়।
৯। #সেই_সব_ঘাড়ত্যাড়াদের_জন্য
নিজের যুক্তিতেই অটল থাকবেন বলে ঠিক করে নিয়েছেন তবে সেখানে আমার যুক্তি নিরর্থক। আপনি আগে থেকেই ভুল বুঝবেন সেটা আপনার বিশ্বাসে মিশে গেছে সেখানে আমি যা-ই করি না কেনো ভাল-মন্দ সবই ভুলই হবে তাই না সেখানে নিজেকে শুদ্ধ প্রমাণের জন্য মাথা খুঁটে মরেই বা লাভ কি আমি ভুল, ভুলই থেকে যাই না হয়। আপনি মৃত্যুকেই ভয় পান না বা উদাহরণ দেখালেন আর্টিজানে জঙ্গি জানে সে মরবেই তাকে এটাক দেখিয়ে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। মৃত্যুর চেয়ে ভয়ংকর আর কি হতে পারে!! বললেন যে আমি মৃত্যুকেই ভয় পাই না আমাকে কিছুর ভয় দেখিয়ে লাভ নাই, আমি সে পথের পথিক। এখানে আমার অভিমান বা রাগে কিইবা আর যাবে আসবে আপনার। আমি না হয় চুপ করেই শুনে যাই/যাব। আপনি কিছু মানুষকে দেখতে পারেন না, ভালবাসেন না তাই সারাজীবন তাদের মুখের দিকে ফিরেও তাকাবেন না বলে শপথ করে নিয়েছেন তা যত আপনই তারা হোক না কেনো। মানুষ ঝগড়াঝাটি মারামারি কাটাকাটি কতই করে তবুও আবার মিলেমিশে একসাথে বাস করে/করি কারণ আমরা মুসলমান। আমরা জানি একজন মুসলিমের সাথে অন্য মুসলিমের তিনদিনের বেশি কথা না বলে থাকা ভাল না। আপনি সেটা জানেন তবুও নিজের যুক্তিতেই অটল থাকবেন বলে ঠিক করে নিয়েছেন। সেখানেও আমার বলার কিছুই থাকে না, আমি নির্বাক দেখি শুনি বুঝি আর কষ্ট পাই তাতে আপনার যায় আসে না কিছু। টাকার অহংকার ভাল নয় মানুষ। শুধরাও এবার নিজেকে।
একটু হাসি..... ছোট ছেলে তা-মীমের কথাগুলো
১০। জেরীর পড়া নিতে গেলে হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে যায়- প্রশ্ন জিগাইলে উত্তর দেয় নিজে বানাইয়া-আজকের প্রশ্ন- সামাজিক পরিবেশে বিদ্যালয়ের গুরুত্ব কি?
তার উত্তর- সামাজিক পরিবেশে বিদ্যালয়ের গুরুত্ব হল-স্যার যখন ক্লাসে থাকেন তখন আমরা দলবেঁধে স্যারের অনুমতি নিয়ে প্রস্রাবখানায় যাই আর প্রস্রাব না ধরলেও যাই, তারপর গোল বেঁধে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করি,এর চেয়ে বেশি গুরুত্ব আর কি হতে পারে হা হা হা হা।
১১। আমি যখন গান শুনি-রবীন্দ্রসংগীতই বেশী শুনা হয় । তখন জেরী আমাকে জিগায় মা এটা কার গান কে লিখেছে। প্রায় প্রায়ই এই কথা শুনে তার বেশ রাগ হয়। রবীন্দ্রনাথকে ইচ্ছামতো বকা দিয়ে বলে বেটা বজ্জাত সব গান লিইখ্যা থুইয়া গেছে। এসব গান যদি না লিখত তবে তো আমার মা একটা হইলেও গান লিখতে পারতো। মা তোমার কথা আর শুনব না আজকেই তুমি একটা গান লিখবা -এসব গানের চেয়ে ভাল হবে দেখবা আমি বলছি হাহাহাহ আমি কই বাবারে আমি তো গান লিখতে পারি না আর এমন যোগ্যতা তো নাইরে বাপ। সে বলে মা তুমি কত সুন্দর ছড়া লিখো মিলিয়ে মিলিয়ে উফ মা তুমি অনেক ভাল মা আমার-বলেই হাজারটা পাপ্পি সারা মুখে-তারপর হয়ে যায় সুপারগ্লো আর ছাড়াছাড়ি নাই। লাভিউ বেটা।
১২। অফিসে আসার পথে বুড়ি মারে টাকা দিয়ে বলছিলাম আপনার নাতি অসুস্থ দোয়া কইরেন-দেয়ার পরই মনে হলো-জেরী আমাকে একদা এ নিয়ে বলেছিল-মা, কোন কিছুর আশায় দান কইরো না। দান তো দানই- এটা ঠিক না। এদের কাছ থেকেও শেখার অনেক কিছু আছে।
১২।
পরিশেষে হাসি- আমার মনে হলেই হাসি পায় যদিও জেরির শরমের বারোটা হাহাহা
ডিজিটাল পোলাপান সব সময় খালি ডিজিটাল চিন্তাধারা মাথা নিয়া ঘুরে। বাথরুমে গিয়ে ইস্যু করতে গিয়ে ...... বলতেছে মা বেশী আপগ্রেড দিয়ে ফেলছি..... সহজে থামতে চায় না । মা মেজাজ কিন্তু খারাপ হইতাছে হাহাহা ...
(বিভিন্ন সময়ে লেখা-এগুলো। ভাবলাম এক সাথে করে রাখি।)
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহাাহাহা সালাম দেন নাই জরিমানা হল কিন্তু
ধন্যবাদ
আর পোলা মাইয়ারা বাপের মত বদ হইলেও দোষ নাই।
খালি মায়ের মতহইলে যত দোষ হাহাহাহ
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লায় দিন দিছে যত পারেন হাসেন ,
এতদিনেতো এতগুলি
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
হওয়ারর কথা , মাঝে মাঝে এসে আরো হাহাহাহা শুনে যাব
লিখা খুব সুন্দর হয়েছে ।
আমার ওখানে পারমানবিক মারনাস্র আছে ভুলেও সেদিকে যাবেন না
শুভেচ্ছা রইল ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহাহাহাহা আল্লাহ সবার দিন এমনই রাখুক
আর আমার হাসতেই ভাল লাগে-আপনিও হাসুন হাহাহাহাহাহাহা
যাবই ভয় পাইনা ।/.....
ধন্যবাদ ভাইয়া
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
করুণাধারা বলেছেন:
সবই ভাল। বেশি ভাল লাগল আসুন কথা বলে মানুষকে খুশি করে দেই.... মানুষ সুন্দর মানুষের মন সুন্দর। আমরা আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির সেরা মানুষ। তাই সেরা হয়ে মানুষকে ভালবাসি।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ করূণা.... সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
ভাল থাকুন স্বপরিবারে
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
সুমন কর বলেছেন: ফেবুতে কিছু আগে পড়েছিলাম।
ভালবাসতে হলে সৃষ্টির সুন্দর নিয়ে ভাবতে হয়। অনুভব করতে হয় ভিতর থেকে। তবেই ভালবাসা পরিপূর্ণতা পায়।
শেষেরগুলো পড়ে হাসলাম......
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা
জি ফেবুতে পোস্টকরা লেখাগুলো। একসাথে করে রাখলাম
ভাল থাকুন
শুভেচ্ছা হাজার হাজার
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৮
অতঃপর হৃদয় বলেছেন:
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ব্যাজার ক্যারে
কিতা হইছে
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ওদের মুখ আছে, মিথ্যে বলার জন্য
ওদের মাথা আছে মগজও আছে, তবে সেখানে অন্যেরটা চুরি করার ফন্দী বের হয় কেবল। ওরা যদি পারতো অন্যজনকে কপি করে প্রেমিকার কাছে পাঠাইতো। এরা আধুনিক চোর। এদের চোরি করা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ওরা বেহায়া।
আপনার আলোচনা ভালো লাগলো। দেখবেন শাড়ি ধরে হাটা আবার অভ্যাস না হয়ে যায়....
শুভকামনা রইল।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আরে না শাড়ী পরিই তো না। সময় কই-এত ব্যস্ততার জীবন। কিন্তু শাড়ীর কথা মনে হলেই মনটা হুহু করে। এত্ত শাড়ি জমা হয়েছে
কোনো কোনো শাড়ী পরাই হয়নি আফসোস
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাল থাক ভাইয়া
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শহরের পরিস্থিতি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এতে শুধু সরকার নয়, আমরা জনগণও কম দায়ী নই। নগরবাসী সবারই সম্মেলিত পদক্ষেপ দরকার শহরগুলো পরিষ্কার রাখতে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি সেটাই বলতে চাচ্ছি-প্রতিবাদী মানুষ খুব কম। সবাই গা বাঁচিয়ে চলে। ঝামেলায় জড়াতে চায় না। আর এজন্যই যে যেমন পারছে আইন বানিয়ে নিচ্ছে নিজের মতন। এই হচ্ছে আমাদের সমাজ।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এযেন আমাদের মগজের আবর্জনা। আকাশ নির্মল খুঁজি জমিন এতো বিশ্রী!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই -মাঝে মাঝে খুবই বিতৃষ্ণা জমে যায় মনে খুব কষ্ট পাই অথচ কত ধনী দেশ আমাদের
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। পড়ে বেশ ভাল লাগল।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন অনেক অনেক
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্ট সুন্দর হয়েছে আপি!
প্লাস!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাইয়া
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার অনেক না বলা কথা বলেছেন আপু !
যাপিত জীবনে ++++
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি পাঠ ও মন্তব্যের জন্য
ভাল থাকুন শুভেচ্ছা সতত
সাথে ভালবাসা অনেক অনেক
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০১
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: এত বেশি লিখলে কী-বোর্ড ক্ষয় যাবে
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কীবোর্ড কি একটাই নাকি -বাজারে হাজার কীবোর্ড আছে
সব ক্ষয় করে ফেলব হাহাহাহা
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: অামাদের অায় বাড়ছে, সাথে সাথে মানবিক গুণগুলোও সমানুপাতিকহারে কমে যাচ্ছে। ছোটকালে মা সবসময় বোকা দিত। এটা নোংরা করা যাবে না, গালি দেওয়া যাবে না, চুরি করা যাবে না, মিথ্যা বলা যাবে না আরও কতশত উপদেশ। ভুল হলেই লাঠির বাড়ি। ছোটকালের সেই অভ্যাসগুলো এখনো সাথে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করি।
এখনকার বাবা-মার সেই সময় নেই। ছেলে-মেয়েকে এই নৈতিক শিক্ষাগুলো দেওয়ার। কিংবা দেওয়ার পরিবেশও আমরা তৈরি করতে পারছি না। যার ফলে রাস্তায় ময়লার স্তুপ কিংবা ফুটপাতে বাইকের দাপাদাপি।
সভ্যতার উৎকর্ষের সাথে অসভ্যতা নামক অপকর্ষের তাই বাড়বাড়ন্ত। হয়ত আরো শিক্ষিত আরো আয় বাড়লে এই সব অনিয়ম দূর হবে।
ভালো লাগল পোষ্ট পড়ে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন
তবে আমি যতদূর সম্ভব বাচ্চাদের বুঝাই এবঙ আমার ছোট ছেলে একটা চকলেট খেয়ে রাস্তায় ফেলে না -সে ডাস্টবিন খুঁজে আমার খুব ভাল লাগে গর্ব হয় । আল্লাহ যেনো এমনই রাখে বড় হলেও।
এই মা বাবাদের শিক্ষা নিয়ে আরেকদিন একটা পোস্ট দিবো ইনশাআল্লাহ
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২১
সামিয়া বলেছেন: প্রতিদিনের প্রতিনিয়ত তিক্ত বাস্তবতা তুলে ধরেছ দেখছি। আসলে আমরা কত রকম কষ্ট করি!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যা আপি ...। তিক্ততার শেষ নেই। বলা যায় না কওয়া যায় না এমন পরিস্থিতির মাঝেই আমাদের বাস।
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
বে-খেয়াল বলেছেন: বাস্তব প্রলাম লেখনীর ঢং-এ অসাধারন
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভাল থাকুন
সুন্দর থাকুন
শুভেচ্ছা সতত
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজিলা থেকে লগিন করা যাচ্ছেনা । অনেক টেকনিক অবলম্বন করে সিনিয়রের ব্লগে এলাম।
যাপিত জীবন ভাল লাগলো।
পোলা দেখছি তার আব্বার মত বদ!!!