নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামের পক্ষে কথা বললেই হালাল লেখক সাহিত্যি উপন্যাসিক এর উপাধি পাওয়া যায়

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের-তোমাদের...ছেলে-মেয়েবেলা..

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫০



খেলতাম মোরা বউছি খেলা-মোদের মেয়েবেলায়
তোমরা এখন দিবারাতি- মত্ত মোবাইল খেলায়...।

উদোম হাওয়ায় মন রেখেছি - উড়ছি সুখের ভেলায়
তোমরা নিরব ঘরের কোণে - সময় অবহেলায়।

প্রজাপতির মতন মোরা- উড়তাম ডানা মেলে
তোমরা এখন কাটাও সময়-বইয়ের পাতা ঠেলে।

ফড়িং ওড়া সেই প্রহরে- মাততাম দস্যিপনায়
তোমরা গড়ো মনের ভীত'টা - মেকি সুখ স্থাপনায়।

ডাংগুলি গোল্লাছুট খেলতাম- দিনের আলোর বুকে
তোমরা এখন দিবারাতি- ল্যাপীতে রও ঝুঁকে।

সুখে ছিলাম স্বাধীনতায় - ডানা মেলা পাখি
মোবাইলেতে মন তোমাদের - পড়ায় দিয়ে ফাঁকি!

কত গল্পে ঠাসা ছিল- মোদের মেয়েবেলা
তোমরা এখন যন্ত্র জলে-ভাসাও কৃত্তিম ভেলা!

খেলাধূলা গল্পে মোরা- কাটিয়েছি বেলা
বন্ধু ছাড়া ফেইসবুকে- বসাও সুখের মেলা!

সুখের ছিলো উল্লাসে হায়-রঙের সে দিনগুলি
তোমরা যারা শহরবাসি-পা মাড়াও না ধূলি।

খড়ের উপর খেতাম মোরা-সুখেতে ডিগবাজি
তোমরা বসে ল্যাপী টিপো-সুখ গালিচায় আজি।

মায়ের মুখের বকুনি'টা-দাদুর হাতের আদর
আহা কত মায়ার ছিলো-বিছানো সুখ চাদর।

আবেগ ছিলো,সুখও ছিলো- ছিলো মুগ্ধ প্রহর
আবেগ ছাড়া তোমাদের মন-বিষন্নতার লহর।

স্বচ্ছ জলের পুকুরঘাটে- কাটতাম মোরা সাঁতার
তোমাদের ঐ ভবিষ্যত'টা-যেনো অকূল পাথার।

মাটির ঘ্রাণে থাকতাম মিশে- ধূলো বালির ছোঁয়া
তোমরা তো মোবাইল হাতে- থাক বিছনায় শোয়া!

দূর্বাঘাসে নগ্ন পায়ে- কাটত আহা সুখে
ইট পাথরের বন্দি তোমরা- স্বপ্ন মরে ধুঁকে।

গল্প শুনে তোমরা ভাবো- তোমাদের গল্প কই?
কি শুনাবে প্রজন্মকে- খুলে অতীতের বই!

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এখন আর এসব খেলাধূলা হয় না আপু । এখন এসবের বদলে ফেবুতে সময় কাটে ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যা একদম সত্যি। আমার ছেলেদের বলি বাইরে গিয়ে খেলতে কিন্তু এরা ঘরের ভিতরই বেশীস্বাচ্ছন্দ বোধ করে আর মোবাইল খেলে । সারাদিন অফিসে থাকি আর ওরা স্বাধীন :(

ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: আহা! ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে যায়। চমৎকার লিখেছেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বর্তমান বাচ্চাদের মোবাইল কম্পিউটার প্রীতি দেখলে আমাদের ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে খুব

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে :)

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ছোট বেলার কথা মনে পরে গেল আপু। আরও যে কি দিন আসবে???

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই সামনে যে কি দিন পড়ে আছে আল্লাহ জানেন। আমাদের বাচ্চারা এমন করেই বড় হচ্ছে যান্ত্রিক জীবনে

ধন্যবাদ ভাইয়া :)

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে আপু। আমাদের ছেলবেলা গুলো আসলেই অনেক সুন্দর ছিল।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম -কত আনন্দের দিনগুলো সেই আহা মনে পড়ে যায় সেই দুরন্তপনার দিনগুলো

ধন্যবাদ ভাইয়া ভাল থাকুন

শুভেচ্ছা সতত :)

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

সামিয়া বলেছেন: সুন্দর কবিতা

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ সামিয়াপি
ভালবাসার আর শুভেচ্ছা রইল :)

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

সুমন কর বলেছেন: এখন সবাই যান্ত্রিক !! ভালো লিখেছেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সবাই যান্ত্রিক ঠিকই বলেছেন

ধন্যবাদ দাদা ভাল থাকুন :)

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আবেগ ছিলো,সুখও ছিলো- ছিলো মুগ্ধ প্রহর
আবেগ ছাড়া তোমাদের মন-বিষন্নতার লহর।
স্বচ্ছ জলের পুকুরঘাটে- কাটতাম মোরা সাঁতার
তোমাদের ঐ ভবিষ্যত'টা-যেনো অকূল পাথার।
মাটির ঘ্রাণে থাকতাম মিশে- ধূলো বালির ছোঁয়া
তোমরা তো মোবাইল হাতে- থাক বিছনায় শোয়া!
দূর্বাঘাসে নগ্ন পায়ে- কাটত আহা সুখে
ইট পাথরের বন্দি তোমরা- স্বপ্ন মরে ধুঁকে।



প্লাস!:)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন :) শুভেচ্ছার বস্তা দিলাম :)

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: মন্দ নয়।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া :)

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শুভেচ্ছার বস্তা মবিলের খালি ড্রামে তুলে রাখলাম আপি! :):)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহাহা মবিলের ক্যান-তৈলাক্ত জিনিস নাতো। একেবারে খাঁটিটাই দিছি :) তার চেয়ে বরং চিনির ডিব্বায় রাখুন হাহাহাহ

১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চিনির ডিব্বায় বস্তা!!!!!!!!!!!



বস্তায় কি শুভেচ্ছার পরিমান অল্প ছিল আপি???

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহা ...... আরে পলিথিনের বস্তা তো । শুভেচ্ছা তো আর ধান চাল না ... খুবই হালকা অথচ অনেক ভারি হাহাহাহ

নেন সাথে চা দিলাম

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন:

১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ও তাহলে পলিথিনের বস্তা ভরা শুভেচ্ছার কথা বলেছেন!!!


যাগগে চায়ের জন্য ধন্যবাদ!:)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চটের বস্তা রোগজীবানু থাকতে তো তাই নিরাপত্তার জন্য এই ব্যবস্থা :)

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কবিতা খুব সুন্দর লিখেছেন +

তবে এখন কার দিনে বাচ্চাদেরও কিছু করার নেই, বাচ্চাদের এখন আর তেমন খেলার জায়গা নেই তেমন, গাছ থেকে ঢিল দিয়ে আমি পেরে খাবে সেই উপায়ও নেই।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এটা একদম খাঁটি কথা। তাছাড়া বাইরে বাচ্চাদের দেইও না। কারণ ভয়েরও কারণ আছে এই শহরে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:১৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
কবিতা পড়ে প্রিয় কবির শৈশব ঘুড়ে আসলাম । B-)


ভালো লাগলো ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুটো ভাই হাহাহা পাতলো কই-পাতলু হিসেবে তা-মীমকে নিতে পারেন হাহাহা

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :)

১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো একাল আর সেকাল ছেলেবেলার পার্থক্য গুলো। চমৎকার লিখেছেন আপু।
গাঁয়ের মেঠো পথ মাড়িয়ে বড় হয়েছি তো, তাই কবিতা পড়তে পড়তে নিজেও সেই পঁচিশ বছর আগের ছেলে বেলায় ঘুরে এসেছি।

আজকাল গ্রামেও সেই আগের দিনগুলো দেখা যায় না আপু। শহরে তো চিহ্নও নেই। সব কেমন যেন বদলে গেছে। কোনকিছু অার আগের মতো নেই।

আহ! কি মধুর ছিল আমার ছেলেবেলার গ্রামের দিনগুলি! এখন মনে হলে নিজের কাছেই রূপকথা মনে হয়।
ফিরে আর পাবো না আমি হারানো সে দিন গুলি...

অনেক ভালো লাগলো আপনার কবিতা।
শুভকামনা জানবেন সবসময়।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম সত্যি কথা। এখন গ্রামে ডিস গেছে-নেট আছে-কেউ আমাদের মতন খেলে না আর। এসব খেলার নাম শুনে ওরাও হতবাক হয়। আহারে কি করে যে চলে গেলো সুন্দর দিনগুলো

আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য :)

১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শেষের প্রশ্নটা এই প্রজন্মকে ভাবায় ।

সুন্দর ছন্দময় কবিতা । চলে গেল সেইসব বেলা কোথা দিয়ে বুঝতেই পারলাম না ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম -এখন গ্রামেও কেউ কিছু খেলে না-সবাই ডিস দেখে আর নেট চালায়
আমাদের যুগই সুন্দর এবং মনোহারী ছিল

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য :)

১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ছোট বেলা সুফিয়া কামালের কবিতার কথা মনে পড়ে গেল।
"আপনার যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা,
এরপর আর মনে নাই,
যাই হোক আপনি কবিতার আপডেট করলেন, আপনাকে ধন্যবাদ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া লেখার সময় আমারও মনে পড়েছিল ।

সুফিয়া কামাল
আজিকার শিশু
আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা
তোমরা এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেল।
আমরা যখন আকাশের তলে ওড়ায়েছি শুধু ঘুড়ি
তোমরা এখন কলের জাহাজ চালাও গগন জুড়ি।
উত্তর মেরু, দক্ষিণ মেরু সব তোমাদের জানা
আমরা শুনেছি সেখানে রয়েছে জিন ,পরী, দেও, দানা।
পাতালপুরীর অজানা কাহিনী তোমরা শোনাও সবে
মেরুতে মেরুতে জানা পরিচয় কেমন করিয়া হবে।
তোমাদের ঘরে আলোর অভাব কভূ নাহি হবে আর
আকাশ-আলোক বাঁধি আনি দূর করিবে অন্ধকার।
শস্য-শ্যামলা এই মাটি মা'র অঙ্গ পুষ্ট করে
আনিবে অটুট স্বাস্থ্য, সবল দেহ-মন ঘরে ঘরে।
তোমাদের গানে, কল-কলতানে উছসি উঠিবে নদী-
সরস করিয়া তৃণ ও তরুরে বহিবে সে নিরবধি
তোমরা আনিবে ফুল ও ফসল পাখি-ডাকা রাঙা ভোর
জগৎ করিবে মধুময়, প্রাণে প্রাণে বাঁধি প্রীতিডোর।

এই যে কবিতাটা

১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কবিতার শুরুতে দেওয়া ছবি দুটোর মাধ্যমে আপনি চমৎকার ভাবে দুই যুগের পার্থক্য বুঝিয়ে দিয়েছেন। সুতরাং মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
কবিতা খুব ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য
ভাল থাকবেন অনেক অনেক শুভেচ্ছা সতত :)

১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই বৃষ্টি মাঝে ফুটবল খেলা
জলের মাঝ লুটোপুটি
ব্রীজ থেকে লাফ নদীর জলে
আহা কি উদ্দাম ছুটোছুটি!

পুকুরেতে ডুব সাতারে
হয়ে যেত চক্ষু লাল
আমবাগানে কাঁচা আমে
ভর্তা! আহ কি ঝাল!

গায়ের মেলার সূখের সে দিন
বাতাসা আর মন্ডা মিঠাই
আহা ফাস্টফুডে আর চাইনিজে
থোরাই মেলে সূখের সে ঠাই!!!

:)

+++++

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মনে পড়ে সেই দিনগুলি
যেখানে খেলতেন বন্ধুরা মিলে
পথে ঘাটের উড়িয়ে ধূলি?

সুন্দর মন্তব্য ছড়া
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভৃগু দা :)

১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম আপি।

একবার ডাংগুলি খেলতে গিয়ে একজনের চোখের পাশে লেগেছিল। পরে তা নিয়ে সেকি কাহীনি।

:) :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আর আমরা কেরামের গুটিরে তালগাছ বানিয়ে টেনিস বল দিয়ে ঢিল দিয়ে ভেঙ্গে কে আগে সেগুলো আবার তালগাছ বানাতে পারবে এমন খেলায় -একজনের চোখের নিচ কেটে গেছিলো বাশের ঝাড়ে ঢুকে। তিনটা সেলাই লেগেছিল । এখনো ভয়ংকুর মুহুর্ত মনে পড়ে যায়

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য :)

২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

নাগরিক কবি বলেছেন: আমরা আধুনিক হয়েছি আপু। এগুলোর ডেট এক্সপায়ার। ;)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম আধুনিক তাই হাসি খুশিগুলোও মেকিপনায় ভর্তি

ধন্যবাদ ভাইয়া :)

২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

এস এম জহিরুল ইসলাম স্যার বলেছেন: আপু অতীত বনাম বর্তমানকে চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন ছন্দের ভাষায়। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বদলে যাচ্ছে দিন আমাদের বদলে গেছে হাসি খুশি
অতীত দিনের সুখ স্মৃতি তাই মনের মাঝে পুষি

ধন্যবাদ জহির ভাইয়া :)

২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

এস এম জহিরুল ইসলাম স্যার বলেছেন: আপু! অতীত বনাম বর্তমানকে চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন ছন্দের ভাষায়। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য
ভাল থাকুন সবাইকে নিয়ে :)

২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

নাগরিক কবি বলেছেন: আমার ১০ বছরের বাচ্চাটারে জুকাইজ্যা বার্ক এ কালকে রাতে গলা টিপে মাইরা ফেলছে। এইটা নিয়া একটা বিষাদ কাব্য লেখেন আপু :(

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অক্ষর অনীক আইডি?

বল কি :( সত্যিই নকি

২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

নাগরিক কবি বলেছেন: জি, আমি কালকে রাত থেকে কাঁদছি। :( । একটাই আইডি আমার। কত দিন ধরে আমি ওই আইডি টা ব্যবহার করছি। ওই হারামজাদা কি দেখে নাই। আমার আইডিতে সব ইনফরমেশন ছিল। তবে অনলি মি করা। :(

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইন্নালিল্লাহ্ আমারও খুব ভয় লাগছে আইডির জন্য । কেনো এমন করতেছে কে জানে? আইডিটা শেষ পর্যন্ত থাকবেই কিনা কে জানে? :(

২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪

নাগরিক কবি বলেছেন: আপনার নাম ঠিক আছে এবং ইংরেজিতে আছে। সমস্যা নাই। :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ ভরসা - দেখা যাক । তবে এই আইডি গেলে খুবই কষ্ট পাবো

২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:০৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ও বাস্তব বাদী লেখা ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া
ভাল থাকুন সাথেই থাকুন :)

২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছেলেবেলার কথা মনে করে দিলেন আপুু। এখন তো বেল পেড়ে দিতে হবে, জাম্বুরা গাছের ডুম্বুর জাম্বুরা দিতে হবে বল খেলার জন্য।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা একদম
ইশ এই কথাগুলো মনে ছিল না আমরা খেলতাম বিলাতী বেল- যা দিয়ে চিনি লবণের কৌটা বানানো হতো

এখনো বেল গাছ আছে বাড়িতে।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :)

২৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কাল্পনিক হবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কোন জিনিস কাল্পনিক হবে-ভবিষ্যত প্রজন্মদের ভাবনা নাকি?

২৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, আসলে কী হয়েছে, তাদের ছেলেবেলা আসলে আরো মজার।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিভাবে মজার হতে পারে-দুই পোলা তো সারাক্ষণ মোবাইল নিয়া ব্যস্ত থাকে আর বাকি সময় পড়াশুনা :(

৩০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি যেখানে আছি এখানে যা এক শো বছর আগে হয় তা দেশে এক শো বছর পর হয়।

ছোটদের জন্য বুড়াদের জন্য এখানে বিশেষ ভাবে বিনোদনের ব্যবস্থা আছে। লণ্ডনের মত শহরের ভিতর পার্ক আছে।

দেশে চোর বাটপাড়ে ভরা। ওরা মরার পর দেশে সুখ আসবে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এতক্ষণে ঠিক কথা বলেছেন। যেখানে বাচ্চাদের ছাড়া যায় না একা-চারিদিকে আতংক ছড়িয়ে থাকে। এত কাছে স্কুল তাও সাথে গিয়ে স্কুলে দিতে হয় । এই হচ্ছে আমাদের দেশ আমাদের নিরাপত্তা :(

৩১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: লোকজন আমাকে ধমকায়। আমি কিচ্ছু বলি না।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনি দয়াবান মানুষ-ধমকাইতেই থাকুক। আমারেও কেউ সারাদিন ধমকায় আমি চুপ থাকি হাহাহাহা

৩২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: গতকাল আমার জানে কয়, আমি নাকি ভয়ঙ্কর গুণ্ডাদের মত কথা বলি :(
এটা একটা কথা হইলো?

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনারা তো গুন্ডাই- যেভাবে হামলে পড়েন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কি আর কইতাম
গুন্ডা দেখি ঘরে ঘরে। এর প্রতিকার চাই
পাছে আবার গুন্ডি হইতে হবে নাকি।

৩৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ওরে বাবা! অবশেষে আসল সুরত দেখতে পেলাম। জয়োস্ত!

এই জন্য ঠাঠা পড়ে গো :P

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দেখছো শেষ পর্যন্ত বদদোয়া দিয়ালছে খেলতাম না .... হাছা কথা কইছি তো
আপনার জানের সাথে হাত মিলামু -হাতটা আইনা দেন দেখি হাহাহাহ

৩৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি বদদোয় দিছিনা, কইছি এর লাগি ঠাঠা পড়ে।

বাড়ি কিন্তু আপনার ধারে পাশে।

আপনার মন্তব্য গড়ে আমি চমকে উঠেছিলাম। :-*

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ওমা তাই নাকি-ঠিকানা দেন দেহি..... চমকে উঠেছেন কেনো-আমি তো আর ঠাটা না-আপনার পুরুষরা ঠাটা খালি আমাগো উপর অযথা ভেঙ্গে পড়ে :(

৩৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আহারে মায়া, মায়ারে মায়া, খামোখা যখন মারামারি করেন, এটা ওটা ভাঙেন তখন দোষ কার মাথায় পড়ে?
মাথায় বাড়ি মেরে মাথায় ধরে বলেন, ও আম্মা গো আমারে মারিলিছে! X((

হবিগঞ্জ!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ডাহা মিথ্যা কথা -এমন আমরা করি না -দুষ দেয়ার জন্য আপনার এক নম্বর
সব সময় নিজেদের মতামতে অটল-স্বাধীনতা হরণকারী হাহাহাহাহা

৩৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: X( প্রয়োজনে পুকের ঘাটে যেয়ে মানববন্ধব করব। X((

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এইডা কোথায় উপস্থিত ও বাই কন চাই দেহি

৩৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কইতাম নায় :P

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না কইলে কিন্তু গুলি করবাম কইয়া দেন

৩৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন ।
ছোট বেলা ঐ ছেলটার মত
গাছের ডাল নুয়ায়ে পাতা বেয়ে
বড় বড় গাছে উঠতাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরাও গাছের মোটা লতায় ঝুল খেতাম পানির উপরে হাহাহাহ

ধন্যবাদ ভাইয়া অনেক অনেক

৩৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:৪০

রিফাত হোসেন বলেছেন: সবার ছোট থাকায় আর বাকি ভাই বোনের সাথে বয়সের অনেক পার্থক্য থাকায় দাদা দাদুর, নানার আদর পেলাম না। তবে নানীর কিছুটা আদর পেয়েছিলাম ততদিনে তিনিও খুব বৃদ্ধা হয়ে যান, তবে যতটুকু করেছেন আল হামদুলিল্লাহ। সরকারও দায়ী, তাদের কোন পরিকল্পনা নাই। এলাকা ভিত্তিক খেলার স্থান নির্মাণ, যেখানে বাচ্চারা একটু দৌড়াতে পারবে। সব জায়গায় বাড়ি আর বাড়ি।

শুধুমাত্র আর্মি এলাকাতে বা তাদের জন্য বরাদ্দকৃত অবসর পরবর্তী এলাকাগুলোতে এই সুযোগ সুবিধা আছে। আমার খারাপ লাগে, এত তারা জানে, দেখে, বাহির থেকে থেকে, ঘুরে পর্যন্ত আসে। তাদের নিজেদের তো ছেলে মেয়ে বাহিরে থাকে, ভাল স্কুলে, কলেজে পড়ে, আধুনিক এলাকাতে থাকে। একটু কি মনে চায় না, দেশের বাকি অংশগুলিও সেভাবে করার? (সরকার, বিরোধীদল যারাই আছে দেশ পরিচালনাকারী)

বাতাসটা কোনদিন যেন বিষাক্ত হয়ে উঠে, ভয়ে আছি। :(

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চাকুরীর সুবাদে এই ঢাকা শহরে এসে বন্দি হইছি এই মাসে ১৭ বছর হবে। একদিনের জন্যও শান্তি নেই-কত কিছু হারায় ফেললাম আহা
সেই ছোট বেলা , আরে ছোট বেলায় ক্যান আমি তো চাকুরীর আগে পর্যন্ত এমন ডানপিঠেই ছিলাম-গাছে উটে বসে আম খেতাম
আমরা ভাইবোনের কত দৌড়াদৌড়ি মারবেল ডাংগুলি কত খেলেছি । আমার ছেলেরা এসব কিছুই পায় নি আফসোস

ঢাকার মাঠগুলো ধীরে ধীরে বিল্ডিং আর ডেভলপারদের দখলে চলে যাচ্ছে অবশিষ্ট কিছুই থাকবে বলে মনে হয় না্

অনেক সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রিফাত ভাইয়া ভাল থাকুন শুভেচ্ছা রইল

৪০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মনে পড়ে গেল ছোটবেলার কথা :( অনেক ভালো লাগলো।

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মন খারাপকে দাও ছুটি

ধন্যবাদ ভাইয়া :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.