নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
বিভিন্ন সময়ে তোলা ক্যানন ক্যামেরার ছবি। আশাকরি ভালো লাগবে আপনাদের ।
হীম পড়েছে তো হয়েছেটা কী-টক খেতে কী মানা
পকেট থেকে বের করো তো পয়সা দু'আনা,
কিপটে মানুষ ফাঁকি বাজি-কত কিছু জানো
যেমন করে পারো বাপু
বাজার থেকে টকফল কিনে আনো।
অলস সময় কাটছে আমার-মিষ্টি খেতে ভাল্লাগে না
ধনে-লংকায় মাখলাম মুড়ি-তাও দেখি ঝাল্লাগে না।
টকের কথা ভাবলে আহা-জিভে আসে জল গো
কামরাঙার প্যাকেট আসবে নিয়ে,
প্লিজ করো না ছল গো।
২। #নিবে_সঙ্গে_আমায়?
ভাঙ্গা তোমার তরীখানি-ভিড়াও আমার ঘাটে
মন বসে না তুমিছাড়া-নিত্য কর্মপাঠে!
#যাবে_সঙ্গে_আমার?
চলো ভাসি পঙ্খীরাজ নৌকা করে-উড়ুক কি ভাসুক
যাবে সঙ্গে তুমি, দু'দন্ড শান্তি নিতে
দূরে কোথাও
চলো সকল কর্ম ফেলে হয়ে যাই দু'জন
দূরে উধাও!
জলের দীঘি হোক না তা-কিংবা স্রোতের নদী
ইচ্ছে সকল দাও না সঁপে
আজ আমার উপুর
মাঘের হাওয়ায় ভাসবো ঢেউয়ে
একটি উদাস দুপুর।
৩। দশটি নয় একটি ডিঙিতেই চলবে
তুমি আর আমি চলো ভেসে যাই পদ্মা নদীর অথৈ জলের ঢেউয়ে
দেখো তাকিয়ে আকাশ নেমে পড়েছে জলে
জলের আয়নায় উড়ছে গাঙ চিল
রঙবাহারী দিন মনের ভিতর আকুলি বিকুলি প্রেম তুলে
চারিদিকে না থাকুক পাহাড়ায় শত ডিঙি
তুমি আমার থাকলে পাশে, ভয় নেই মনে
তুমি হয়ো ডিঙির মাঝি-আমি হবো যাত্রী
তুমি হয়ো প্রেমের মাস্টার-আমি হবো ছাত্রী।
চলো বিকেলটা কাটিয়ে দেই জলের বিছানায় বসে
জলে হাত ছুঁয়ে দিলেই দেখবে-ভাল লাগার শিহরণ
আচ্ছা তুমি কি সাঁতার জানো? না জানলে তো বিপদ!
ক্যানন 600ডি (লোকেশন-ব্রহ্মপুত্র নদী-ময়মনসিংহ)
৪। নি:শ্বাস টেনে নেই হীম হাওয়া-আহা কি স্নিগ্ধতা চারিপাশ জুড়ে
দিবাকর হেসে উঠে-মৃদু আলোর কিরণ চোখে আমার
ভেজা ঘাসের ডগায় ডগায় শিশির বিন্দু
কুয়াশার আবরণ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে আমি দাঁড়াই ধলাই নদীর তীরে।
চুপচাপ নিস্তব্ধ প্রকৃতি, ঘুমিয়ে আছে গ্রাম
ঘুমিয়ে আছে পাতা'রা, মর্ত্যে নুয়ে
জেগে উঠবে ওরা সব-
দিবাকর জানিয়ে যায় সে আসছে আলো নিয়ে।
এই যে মুগ্ধতা-এই যে স্নিগ্ধ প্রহর সে আর কোথা পাই বলো!
ছায়াঘেরা সবুজ এক একটি গ্রাম যেনো-
আমার দেশের মায়াময়ী ছায়াময়ী সুখের মুখোচ্ছবি।
৫। দুধ সাদা ফুল দাও না এনে-নাকফুল পরব নাকে
কেমন জানি সুর উঠেছে-আমার হৃদয় বাঁকে....
শাখে বসে গাইছে পাখি-মিষ্টি মধুর সুরে
ছন্দগুলো উঠছে আহা-বক্ষ আমার ফুঁড়ে।
এলোমেলো বইছে হাওয়া-খাঁখাঁ বিরানভূমি
মূলাফুল রঙ শাড়ী আমায়-দাও না কিনে তুমি।
৬। আমি আকাশ হয়ে যাই, তুমি দেখতে যখন চাও-দেখো
তাল পুকুরের পাড়ে বসো-
জলের আয়নায় দু দন্ড ক্ষণ, তোমার দৃষ্টি তাক করে রেখো!
কি! দেখতে পাচ্ছো আমায়-তুমি মাথা নেড়ে না বলো না
তখন আমি শুভ্র মেঘ হয়ে যাই-মেঘের ছায়া জলের আয়নায়.....
বলো না আবার বৃষ্টি হয়ে গলো না।
৭। গোধূলিয়ার রঙ মেখে সেজে আছে আকাশ, এসো এখানে খানিক'টা বসি
শুনো, দিবাকর ডুবে যাবে চোখের পলকে-ডুবে যাওয়া দিবাকরের আকাশ'টা চষি
নীল মেঘ দিয়ো-না আর মনে-সে-তো আকাশের বুকের ধন
চেয়ে দেখো আকাশের কপালে লাল টিপ-আমারও এমন আনচান করে মন।
দাও না এনে লাল টিপ-পরিয়ে দাও কপালে আলতো
ভেবো না তুমি মনে গোপনে-মুখ বেঁকিয়ে বলো'না যত্তসব ফালতু।
৮। এই চলো না, ঘুরে আসি-দেশের সবুজ প্রান্তরে-যাবে?
যেথায় গেলে শান্তি পাবে-তুমি বাপু খুব বদলাবে!
স্বচ্ছ ঝিল'টা ভরা শাপলায়- সবুজ বরণ জল
আর করো-না আমার সাথে -তুমি একটু ছল।
ঝিলের পাড়ে মিষ্টি হাওয়া-উথাল পাতাল বইছে
বুনোফুল'রা হেসে হেসে-কি যেনো কি কইছে।
হাত বাড়িয়ে ডাকছে দেখো-সবুজ পাহাড় দূরে
গাইছে পাখি গাছে গাছে-আহা মধুর সুরে।
৯। পাল ওড়াইয়া যাস রে মাঝি-এপাড় আমায় থুইয়া
কষ্ট উথলায় বুকের ভিতর- জল পড়ে চোখ চুইয়া
ছলাৎ ছলাৎ ঢেউয়ে ঢেউয়ে- সীমা ছাইড়া গেলা
তোমার পথে চাইয়া মাঝি-গেলো বইয়া বেলা।
পানের খিলি হাতে নিয়া-বইসা আছি পাড়ে
ওরে পাখি দিস্ রে খবর-যদি বা পাস্ তারে।
১০। তোমার মনের মতই আজ আমার আকাশ বিবর্ণ
মন খারাপের দিনগুলো আমার চারিদিকে ঘূর্ণ,
ঐ-তো ছায়ায় ঘেরা দূর্বাঘাসের গালিচা-খাঁখাঁ রোদ্দুর
তুমি পড়ে আছো সাত সমুদ্দুর তেরো নদীর ওপাড়ে বহুদূর
শুদ্ধু অক্সিজেন সে আর কই, কাছে থেকেও আছো দূরে
বুঝি না, কাটিয়ে দিচ্ছো নিশ্চিন্তে একেকটা দিন কিসের ঘোরে!
ভালবাসা হারাবে তুমি-স্বস্তির ছায়া সরে যাবে মাথার উপর
বিতৃষ্ণার রোদ্দুর বুকে চেপে ধরবে-
তোমার দিনরাত একেকটি উদাস দুপুর।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আর্কিও
ভালো থাকুন অনেক অনেক
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২২
করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর, কিন্তু প্রথমেই রসালো, লোভনীয় কামরাঙ্গার ছবি দেওয়াটা কি উচিত হলো!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা ঠিক বলেছেন
কামডা ঠিক হয় নাই .... বেশী গরম তো
আবার কিনে আনলে দাওয়াত দিয়ালবাম
ভালো থাকুন
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: কামরাঙ্গা দেখেই মুগ্ধ আমি !
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু কিনে দাওয়াত দিয়ো
আইয়া পড়বাম
একসঙ্গে খাইবাম
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কবিতা কেমন হয়েছে জানিনা, তবে ছবিগুলো আসলেই তুলনাহীন। বিদেশে বসে এসব ছবি দেখলে বুকের বা'পাশে কেমন যেন একটা চিনচিনে ব্যাথা অনুভব করি!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দেশের জন্য মন পুড়ে তাই না। যারা দেশ ছেড়ে যায় তারা দেশের মাটি ছুঁয়ার জন্য মনে হয় পাগল থাকেন।
ইনশাআল্লাহ দেশে ফিরলে এমন চমৎকার দৃশ্য বুকে ধারণ করে নিয়ে যাবেন অথবা রেখে দেবেন স্মৃতিঘরে।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া ভালো থাকুন যেখানেই থাকুন
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ছবি।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া
ভালো থাকুন
সুন্দর থাকুন
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের জন্য মন পুড়ে তাই না দেশের জন্য, ঢাকার জন্য মন তো পুড়েই। কতোটা পুড়ে তার কিছুটা লিখেছিলাম আমার ব্লগ জীবনের প্রথম দিককার একটা লিখাতে। আপনাকে লিঙ্ক দিলাম। view this link
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পড়লাম আপনার ঢাকা প্রীতির গল্প।
দূরে গেলে স্মৃতিগুলো কাছে টানে চুম্বকের মতন
ভালো থাকুন
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
মুক্তা নীল বলেছেন:
আপা,
অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। এই জায়গায় গেলে মনে হচ্ছে শান্তি পাবো। ছবি'র সাথে আপনার লিখেছেন মনকড়া আবেগ দিয়ে।
দারুণ হয়েছে +++
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি
ভালো থাকুন অনেক অনেক
সুন্দর কাটুক আগত দিনগুলো
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫
মোগল সম্রাট বলেছেন: ছবিগুলো দেখলে নস্টালজিক হতে হয়। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলা প্রায় সবখানেই কি একরকম লাগে? মনে হয় এসব জায়গায় কত হেটেছি, এই নদীতে কতো নৌকায় চড়েছি।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সম্রাট আপনিও কী দেশে নেই?
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রতিটা ছবিই প্রাণবন্ত!
কাম্রাঙ্গাগুলিতো খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে !
২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । গতবার মেলায় আসলে একসাথে খাবো ইনশাআল্লাহ
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ৮ নম্বর ছবিটা সবচেয়ে বেশী ভালো লেগেছে আমার কাছে।মনে হলো যেন আপন শৈশবে ফিরে গিয়েছি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন ভালো রাখুন
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ৪ বেস্ট
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকস এ লট প্রান্ত ভাইয়া
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২
হাবিব বলেছেন: যেমন ছবি তেমন কবিতা.........
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ কী যে দারুণ সব ছবি !! অপূর্ব ।
পুকুরের ছবি দেখে তো আমি ফিদা ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপি। আমাদের গ্রামে দাওয়াত
গোসলের
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২২
নীল আকাশ বলেছেন: ছবিগুলো আসলেই তুলনাহীন।
কামরাঙ্গাগুলি লবন আর মরিচ দিয়ে ছোটবেলার মতো খেতে ইচ্ছে করছে।
শুভ রাত্রী।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যে গরম পড়ছে । আসলেই কামরাঙা খেতে পারলে ভালোই লাগতো
ধন্যবাদ ভাইয়।
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬
নজসু বলেছেন:
সুন্দর ছবি।
তার সাথে সুন্দর কিছু কথা।
মন তো ভরবেই আপা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নজসু
ভালো থাকুন
ভালো রাখুন
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত শখের জিনিস মানুষ এভাবে ফেলে রেখে আসে
এত বেভুলা মানুষ আপনি
আপনাকে মাইর দিতে ইচ্ছে করছে।
যাই হোক সবুর করাই ভালো
ইনশাআল্লাহ এর চেয়ে ভালো কিছু অপেক্ষায় আছে হয়তো
ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
নাহিদ০৯ বলেছেন: শখ করে ক্যামেরা কিনেছিলাম ক্যানন। নতুন ক্যামেরায় ব্লগ ডে এর ইভেন্ট এর কিছু ছবি তোলা আছে।
ক্যামেরার আরো সব accesories কিনে বাসায় নিয়ে যাওয়ার সময় স্টেশন এ ভুল করে ফেলে গেছি। বয়স হয়েছিলো মাত্র ১ মাসের মতো।
আপনার ক্যামেরা'র ছবি দেখে ভেতর টা হু হু করে উঠলো।
১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সবুজ বাংলার ছবি দেখে ভাল লাগল। ছবির গ্রামের নামটি কি জানতে পারি?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ৩ নম্বর ছবিটি ব্রহ্মপুত্র নদী
৪ নম্বর ছবিটি ময়মনসিংহের ঢাকুয়া গ্রাম
৬ ও ৭ হবিগঞ্জের পীঁরের গাঁও গ্রামের
৮ নম্বর ছবিটি হবিগঞ্জের রানীগাও গ্রামের গ্রীনল্যান্ড পার্কের
৯ নম্বর ছবিটি ব্রহ্মপুত্র নদীর
১০ নম্বর ছবিটি রমনাপার্ক
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কাম্রাঙ্গার ছবি দেখেতো সেই ছোট কালে
গাছে চরে থোকায় থোকায় থাকা পাকা
কাম্রাঙ্গা পেরে খাওয়ার কথা মনে পরে যায় ।
পোষ্টে ৫ নং মুলার সাদা ফুলটি বেশে ভাল লেগেছে ।ভাল লাগল পোষ্টের কাব্যিক সব কথামালা । শুভ্র মেঘ হয়ে আকাশে ভেসে কোন এক সময় চলে যেতে পারেন হিমালয় পাহাড়ে, আর সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে শ্বেত পারিজাত এক স্বর্গীয় ফুলের সাথে। হিমালয় অঞ্চলে সমতলভূমি থেকে বেশ উপরে ১৫০০০ ফুট উর্দ্ধে আপনা আপনি একটি পুষ্প উদ্যান বিকশিত হয়েছে।
সেই উদ্যানে শ্রাবণ মাসে ব্রহ্মকমল ফুটে, এটাকে হিমালয় পদ্মও বলা হয়ে থাকে। অনেকে মনে করে ব্রহ্মকমলই হচ্ছে স্বর্গীয় ফুল পারিজাত। পুরাণ অনুসারে স্বর্গ-মর্ত্য-পাতালের সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং ব্রহ্মা এই ফুলের উপরে বসে থাকেন৷ তাই একে ব্রহ্মকমল বলা হয়ে থাকে৷
আত্ম প্রচারনার উদগ্র বাসনা এড়িয়ে ফুলে ফলে , কবিতা , গল্পে , ছবিতে দেশ সেবার যে ফুল এতগুলি বছর ধরে এ ব্লগ বাগানে ফুটিয়ে চলেছেন এটাও তার সেই শ্বেত ব্রহ্মকমল কুলের একটি পারিজাত শ্বেত শুভ্র ফুল নয় কি?
অভিনন্দন রইল গ্রাম বাংলার সুন্দর সুন্দর ছবিগুলি আরো সুন্দর করে ব্লগে তোলে আনার জন্য ।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার কমেন্ট মানেই অসাধারণ কিছু-অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্যগুলো চলার পথের পাথেয় স্বরূপ
ভালোবাসি মানুষ ভালোবাসি দেশ ভালোবাসি কবিতা।
অনেক সুন্দর সুন্দর ছবির জন্য কৃতজ্ঞতা রইল
অনেক ভালো থাকুন সবাইকে নিয়ে, ভালোবাসা আর শুভেচ্ছা রইল ভাইয়া
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আহা ! সবুজে সবুজে জীবনের বয়ে চলা......