নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

» ভেজা অনুভূতি লেপ্টে থাকুক জীবনজুড়ে (মোবাইলগ্রাফী-৩৪)

১০ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪



স্যামসাং এস নাইন প্লাস দিয়ে তোলা ছবিগুলো । বিভিন্ন সময় তুলেছিলাম বৃষ্টির পর। আশাকরি ভালো লাগবে সবার।

১। ছবির গল্প,
এই ফুলটি কুঁড়িয়ে পাই বাসার গেইটে, প্রায়ই এখানে কাঠগোলাপ পড়ে থাকে। কারণ ছাদে একটা গাছ আছে। খুব অবহেলায় টিকে আছে আহা কত ফুল যে ধরে ছাদে গেলে অন্য বাসার ছাদে চোখ দেই তখন। আর ফুলগুলো প্রায়ই কুঁড়িয়ে আনি বাসায়। সেদিন বৃষ্টি হলো ফুলটাকে রেখেছিলাম রোজ ক্যাকটাস গাছে ঝুলিয়ে, বৃষ্টির পর ঝকঝকে মুগ্ধ ছবি। দেখলেই আরাম লাগে এমন ছবি।


২। বৃষ্টির পর- অফিস ছুটির সময় তোলা এই ছবিটি। অফিসে ছবি তোলা লজ্জাজনক লাগে। তাছাড়া বাগানের কাছে হুদাই কে আর যায় সবাই দূর থেকে দেখে। সেদিন গেলাম কাছাকাছি বৃষ্টিতে ভেজা ফুলগুলোর ছবি উঠাতে । কেউ তাকাইলে তাকাক বললে বলুক এসব তোয়াক্কায় ছবিগুলো মনের নাগালে আসে। দেখলেই ভালো লাগে।



৩। এটা ছেলেদের স্কুল থেকে উঠানো। ছেলেকে আনতে গিয়ে দেখি বৃষ্টি ভেজা এই শুভ্র ফুল। কেমন করে সবুজের বুকে মুখ লুকিয়ে ওরা বৃষ্টি স্নানে রত ছিলো। আমার চোখ হতে বাঁচতে পারেনি ওরা হাহাহা। টাচ ক্লিকে তুলে আনি এই কিছু মুগ্ধতা।



৪। এই ছবিটা আমাদের বাসার কাছে, কবি জসীম উদ্দিনের বাচ্চাদের বাড়ি আসমানীর বাগান থেকে তোলা। ছেলেকে কোচিং থেকে আনতে যাবো তখনই চোখে পড়ে ওদের। ফুল ছোট কিন্তু রঙ মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর। বৃষ্টিতে ওদের আরো আকর্ষনীয় লাগছিলো।



৫। এই দৃশ্য রোজই দেখি। কখনো ছবি তুলি কখনো ফুল সরিয়ে হেঁটে যাই, এটাও ব্যাংক কলোনী স্কুল থেকে তোলা। নিচে বসে ছবি তুলতেছি -মেডামরা বলে কী করছেন আপনি, আমি বললাম ছবি উঠাচ্ছি ম্যাম। উনারা হেসে চলে গেলেন। ফুলরাও হাসলো আমার মোবাইলে চুপ বসে ।



৬। স্কুলের বাগান থেকে উঠাইছি। বেলী ফুলের হাজার ছবি আছে মোবাইলে। এই বাগানটি দারোয়ান খুব যত্নসহকারে করেছে। কত রকম ফুল ফুটে থাকে প্রতিদিন। ছবি উঠাতে উঠাতে আমি ক্লান্ত। তবুও উঠাই ভালো লাগে খুব। এসব আমার মুগ্ধতা। সুখ।



৭। এই ছবিটি আমাদের ভোগ্যপণ্যের দুতলা থেকে তোলা। সেদিন ছেলেদের টিফিন কিনবো-আমাদের আবার ফাস্টফুডের দোকান এখানে। সিঁড়ি বেয়ে উঠতেই দেখি পাতা চুয়ে বৃষ্টির ফোঁটা । ভালো লাগার ভরপুর সময়। সজীব প্রহর আমার । টাচ ক্লিকে তুলে রাখি সুখ সময়।



৮। বৃষ্টির মুুহুর্তে ছেলের স্কুল শুরু, ছাতা দিয়ে পৌছে দিয়ে তারপর পুরো কলোনী একটা চক্কর মারি। হাঁটতে ভালো লাগে তাছাড়া বৃষ্টির খোঁজে নেমে পরি ভেজা রাস্তায়। শিউলী গাছের নিচে পড়ে থাকে ঝরা শিউলী, বৃষ্টিতে মাখামাখি তবুও বদ বেটির রূপের সীমা নাই। শুভ্রতা রূপ নেয় শুদ্ধতায় মনটা পবিত্রতার ছুঁয়ায় ভরে থাকে এবেলা।



৯। এই ছবিটিও ব্যাংকের ফাস্ট ফুডের দোকান থেকে তোলা। একটা তুললে মন ভরে না। তাই দুই তিনটা ক্লিক পড়বেই পড়বে।



১০। দেখে দেখেন ক্যামনে আমার দিকে চায়া আছে, ছবি না তুললে সে অভিমানি হবে তাই আর দেরী না করে ছবি তুলে রাখি। সেও খুশি আমিও খুশি। সেও মরবে না আমার মুগ্ধতারাও মরবে না । ঠিক কইছি নি?



১১। ইহা একটি হাসনাহেনার হাসি। বৃষ্টির পরও সে পাপড়ি মেলে হেসেছিলো। ইহাকে খুঁজিয়া পাই আমি স্কুলের বাগানে। কিন্তু দিনের বেলা ইহার কোনো গন্ধ খুঁজিয়া পাইলাম না যদিও উনি বেশ সুন্দরী তখনো।



১২। ইহা জসীম উদ্দিনের বাড়ির বাগান থেকে তোলা। ইহাকে আমি কাঠবেলী বলে বুলাই। বৃষ্টিতে ভিজে লজ্জাবতী লতার মত চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিলো দেরী না করে তুলে রাখি উনাকে আমার ছবিঘরে।



১৩। ইহার নাম আমি আজও সন্ধান করিয়া পাইলাম না। যাক নাম দিয়া কি হপ্পে ফ্রান্স । উনি আর ফুটেন না। এতটুকুই উনার সাহস। ইহা আমি স্কুলের বাগান থেকে উঠাইছিলাম।



১৪। ইহার কাহিনীও এক অই যে বলেছিলাম না ইহাকে আমি অফিসের ফাস্টফুড দোকান থাইক্কা উঠাইছি। দেখেন কেমন ফোঁটা ঝুলে আছে পড়ি পড়ি করে পড়ে না কার না ভালো লাগবে বলেন হুহ ভালো না লাগলে দেখা ফেরত নিমু কইলাম।



১৫। এটি হলো এজিবি কলোনীর বাজারের ফাঁকে একটা নার্সারী থেকে তোলা। কী কারণে বাজারে গেছিলাম অহহো একটা ঝাড়ু কিনতাম, দেখি বৃষ্টিতে ওরা সুন্দরী সাজে দাঁড়িয়ে আছে। ভালো লাগায় ভরপুর সময় আমার। থাকুন বন্দি মন ক্যামেরায়।



১৬। ইহার নাম জানি না কিন্তু। বৃষ্টিতে ভিজে সুন্দরী সাদা জামা গায়ে শুদ্ধতার রঙ ছড়াচ্ছে। স্কুলের বাগান থেকে তোলা ছবি।



১৭। ইহা কলোনীর বাজারের নার্সারী থেকে তোলা। ১৫ নং কমেন্টে লিখা আছে। হলুদ রাণীর প্রেমে পড়ে গিয়ে ছবি উঠাইছি।



১৮। স্কুলের বাগান থাইকা তুলছি। নয়ন তারা বৃষ্টিতে ভিজে জামাকাপড় ভিজে গেছে ওদের তবুও ওরা সুন্দর।



১৯। ১৫ নং কমেন্টে লিখা আছে। সাদা জবা রাণী। গন্ধ না থাকলেও চোখে মুগ্ধতা এনে দেয় এই হারামী।



২০। ২ নং কমেন্টে লিখা আছে এই গোলাপী কন্যার কাহিনী।



২১। ইহা স্কুলের বাগান থাইকা তুলছি। আর কিছু কইতে হপে ফ্রান্স?



২২। স্কুলের বাগানের টগর ফুল। বৃষ্টিতে ভিজে শুদ্ধতা ছড়াচ্ছে খুবসে । ভালো লাগে আমার এমন প্রহর। বৃষ্টি ভেজা প্রহর। ভালোবাসি আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির সব সৌন্দর্য্যকে। ভালোবাসি আল্লাহকে।



২৩। স্কুলের বাগানের ফুল। আর কিছু কইতাম না হুহ



২৪। এই কাহিনীর সাথে এক নং কমেন্টের মিল আছে । হাহাহাহ আর কইতাম না



২৫। এই ছবিটি খুবই ভালো লাগে আমার। যেনো তুমি আর আমি ঝুলে আছি ডাল ধরে। প্রেমে প্রেমময়ী তুমি আমি সুখের জলে ভিজছি। মাথাতুলে দেখছি আবার বৃষ্টি ভেজা আকাশটাকে আহা। ভালো লাগার মুহুর্তগুলো আমার। তুলে ধরলাম আপনাদের মাঝে। শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী ভাই কইয়েন না আপনার সব পোস্ট একই রকম। কিতা করতাম কন এক জায়গাতেই থাকি খাই শুই। ছবি তোলার লোকেশন আর খুজেঁ না পেলে কিতা করতাম কন। আমি ছেলে হইলে সারা ঢাকা শহর চষে বেড়াতাম আর ফটো তুলতাম। না তুললে পোস্ট দিমু ক্যামনে আপনিই কন।



মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি,




ভেজা অনুভূতি নিয়ে তোলা বৃষ্টিস্নাত সব ছবি। শুরুর কাঠগোলাপটির মতোই সুগন্ধী ছড়ানো।
প্রথমটা তো বটেই ৩, ১৬, ১৭, ২১, ২৩ নম্বরও ভালো লাগলো খুব।

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জি এস ভাইয়া। ভালো থাকুন । :)

২| ১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ফুল গুলো খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা করছে।

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তরতাজা বৃষ্টি ভেজা পাতা ফুল আসলেই ভালো লাগে , ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকুন অনেক অনেক

৩| ১০ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি ১৫ টার বেশি দেওয়া ঠিক না। আপনি দেন ২৫ টা। দশো টা বেশি।

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অহহো সরি এরপর আর এতগুলো দিতাম নায় ভাই

৪| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবি আপুর ছবির তুলনায় হয়না। অনেক সুন্দর ছবি সহ কথামালায় পোস্টটি উজ্বল তার নিজ মহিমায়।

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সুজন ভাইয়া ভালো থাকুন অনেক অনেক।

৫| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৪৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
বৃষ্টি ভেজা ফুলের ছবি গুলো দেখে , বৃষ্টিতে ভেজার লোভ বাড়িয়ে দিলেন। বৃষ্টি ভেজা ফুলের ভালোবাসা রইলো +++

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা আপুনি ঠান্ডা লেগে যাবে তো। আসলেই অনেকদিন বৃষ্টিতে ভিজি না। শহরের বৃষ্টিতে ভেজা লজ্জাজনক। গ্রামে হইলে তো বৃষ্টি এলেই ভাইবোনেরা মিলে ভিজতাম আর পুকুরে ডুবে বৃষ্টির শব্দ শুনতাম। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৫:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চম্পা, কবরী , বেলী, পারুল , নয়নতারা , দুলনচাপা, কাঠমালী , রজনীগন্ধা , শ্বেত জবা , ঝড়া শিউলী, হাসনাহেনা প্রভৃতি সুন্দর সুন্দর ফুলের ছবি দিয়ে গল্প কথন ভাল লাগল । পোষ্টের প্রচ্ছদ তথা প্রথম ও ২৪ নং ছবির চম্পা ফুল নিয়ে বাংলা সাহিত্য ও আমাদের সবাক চিত্র জগতেও রয়েছে কত না চমকপ্রদ ও হুদয়গ্রাহী গল্প কথা ।

ব্লগের প্রকৃতি প্রেমী কবি ছবি’পুর হাতে তুলা ভেজা পাতার বুকে চম্পাফুলের অপরূপ দৃশ্য দেখে মানষপটে ভেসে উঠে ঠাকুমার ঝুলির সেই বিখ্যাত সাতভাই চস্পার রূপকথা, যেখানে কাহিনী পরম্পনায় গাছে ঝুলে আছে সাত ভাই চম্পা ও একটি পারুল

সামুর ব্লগ বাগানে ভেজা পাতার মাঝে চম্পাফুলের ছবিটি দেখে মানসপটে এমনি একটি ছবিইতো দেয় উকি যেখানে একটি বোন পারুল ছবিতে ছবিতে সকলকে ডাকছে ব্লগে কি সুন্দরখাবে ।

আহা রবিঠাকুর বেচে থাকলে ছবি’পুর হাতে তুলা অন্য সকল ফুলের সাথে চম্পাফুলের
দৃশ্যটি দেখে তাঁর ছড়াটিকে নীচের মত করে একটুখানি এদিক ওদিক করে আজ হয়ত লিখতেন-
সামুর ব্লগ বাগানে
সাতটি চাঁপা একটি গাছে
সাতটি চাঁপা ভাই;
রাঙা-বসন ছবি দিদি,
তুলনা তার নাই।

সাতটি সোনা চাঁপার মধ্যে
সাতটি সোনার মুখ,
ছবি দিদির মিষ্টি মুখটি
করতেছে টুকটুক।

ঘুমটি ভাঙে পাখির ডাকে
রাতটি-যে পোহালো,
ভোরের বেলা চাঁপায় পড়ে
চাঁপার মতো আলো।

শিশির দিয়ে মুখটি মেজে
মুখখানি বের ক’রে
কী দেখছে সাত ভায়েতে
সারা সকাল ধরে।

দেখছে চেয়ে ফুলের বনে
গোলাপ ফোটে-ফোটে,
ভিজা পাতায় রোদ পড়ে,
চিকচিকিয়ে ওঠে।

সামুর ব্লগ বাগানে সাত ভাই সম্পা কিংবা বোন পারুলদের বিচরণ আজ যে কি করুন অবস্থায় নিপতিত তা বলার আপেক্ষা রাখেনা। এ পোষ্ট পাঠের পরে এই সাত সকালে মন্তব্য যখন লিখছি তখন ভাল করে বাদিকে একবার চোখ বুলিয়ে দেখলাম এখানে এখন মাত্র ৭ জন ব্লগার আছেন অনলাইনে ( মোবাইলে বিচরণকারী বাদে ) । সামুর এই ক্রান্তিকালে এই ব্লগ বাগানে সকলের বিচরণ বাড়ানোর জন্য হাতে গোনা দু ‘চারজনের সাথে আপনিও যে পরিমানে সক্রিয় আছেন ও প্রায় প্রিতিদিনই নিয়মিত পোষ্ট দিয়ে একে প্রানবন্ত রাখার জন্য নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন তা বিশেষ প্রসংসার দাবী রাখে । কামনা করি ব্লগের সকলের প্রিয় কবি ছবি’পু ব্লগের ভাই ও বোনদেরকে ডেকে ডেকে বলুক -
সাত ভাই চম্পা জাগোরে জাগোরে
ঘুম ঘুম থাকে না ঘুমেরই ঘোরে।
একটি পারুল বোন আমি তোমার
আমি সকাল সাঝে শত কাজের মাঝে
তোমাদের ডেকে ডেকে সারা
দাও সাড়া গো সাড়া।

ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়ে আলোচনার সুযোগ দানের জন্য ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে কী উত্তর দেবো তা ভেবেই সময় কেটে যায় অনেক। একেবারে যাদু মন্তর, আবিষ্ট করে রাখেন। এত কষ্ট করে এত বড় আবার এত গুছিয়ে লিখেন কৃতজ্ঞতায় চোখের কোণ ভিজে যায়। আমার যোগ্যতাই বা কী , তার উপর এত ভারী মন্তব্য মনটাকে উচ্ছ্বল করে দেয়। । কাঠগোলাপকে চম্পা বলছেন। চম্পা ফুল অন্যরকম না?

কী জানি আমি আবার ফুলের নাম মনে রাখতে পারি না। আমার চারিদিকে কত নাম না জানা ফুলের সমাহার। আর ব্যাঙকের বাগানগুলো তে প্রায়ই দেখি নিত্য নতুন ফুল গাছের আমদানী।

ছড়াটা ফেবুতে পোস্ট করলাম। এত ভালো লাগা ছড়া সবাই পড়ুক । কৃতজ্ঞতা রইল ভাইয়া অনেক ভালো থাকুন সবাইকে নিয়ে।

ফুলের শুভেচ্ছা

৭| ১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:৩৫

বলেছেন: অহ!! নাইছ

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:২৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অহ থ্যাংকিউ ভাইয়া

অনেক ভালো থাকা হোক। সুন্দর থাকুন হামেশা

৮| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: কোথায় আপনি?
মন্তব্যের উত্তর নেই কেন??

১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই যে আসছি.....। উপস্থিত

মোবাইল থেকে উত্তর দিতে ঝালেমা লাগে ভাই । তাই অফিসে বসে পিসিতে মন্তব্য বা পোস্ট করি

৯| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

নজসু বলেছেন:


একটি নিখোঁজ সংবাদ।
এই পোষ্টে এসে আমি সুন্দর সুন্দর ছবি দেখে মন হারিয়ে ফেলেছি। :-B

বৃষ্টিস্নাত ফুল যেন আমার হৃদস্পন্দন।

ধন্যবাদ আপা।

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পোষ্টের শেষে মন্তব্যের ঘরে মন খুঁজে পাওয়া গেলো। উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে মন ফেরত নিতে পারেন হাহাহা

সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন

১০| ১১ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯

রাকু হাসান বলেছেন:

বাহ কি সুন্দর নয়নাভিরাম দৃশ্য । সত্যিই খুব ভালো লাগলো ।
বৃষ্টিস্নাত ফুল যেন আমার হৃদস্পন্দন।----দারুণ বলেছেন নজসু ।

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালোলাগাটুকুই নতুন পোস্ট দেয়ার অনুপ্রেরণার উৎস। জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক

সুন্দর কাটুক সময়

১১| ১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাঠ গোলাপের পোস্ট দারুন হয়েছে।

সুন্দর ।+

১১ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক

১২| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রায় একই ধরণের ছবি দিয়ে বারবার পোষ্ট দিচ্ছেন, মোটামুটি বিরক্তিকর মনে হচ্ছে

১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিরক্তিকর মনে হলে ক্লিক না করলেই পারতেন। আবার কষ্ট করে মন্তব্যও করেছেন । ধন্যবাদ । এমন বিরক্তি গিলার জন্য প্রস্তুত থাকুন। আরো আসিতেছে এমন ছবি হাজারে বিজারে হাহাহাহাহা

১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনের মাথা খারাপ। অন্য পোস্টে গিয়া দেখেন একই রকম ছবি না।

১৩| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি বলি চমৎকার.........এই ব্যাপারে অমত কার?

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক :)

১৪| ১১ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমিও হারিয়ে ফেলেছি নিজেকে আপু। কমেন্টের সিরিয়াল পাচ্ছিনা। মোবাইলো গ্রাফিতে মুগ্ধতা। ++

শুভেচ্ছা নিয়েন।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। ভালো থাকুন আগামী দিনগুলোয়

১৫| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যাবাদ সুন্দর প্রতিমন্তব্যের জন্য । চম্পা, চাঁপা, কাঠ গোলাপ এই নাম গুলি নিয়ে দুচারটি কথা না বললেই নয় ।
সাদা পাপড়ির ওপর হলুদের ছোঁয়া। মায়াময় মিষ্টি সুগন্ধ। এই ফুল দেখে কখনই মনে হবে না ‘গোলাপ’। কেউ তা বলবেও না। বড়জোর চম্পা ফুল পর্যন্ত যেতে পারে। তাই আমিও এ নামেই একে ডাকি। তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো-বেশিরভাগ মানুষ ‘কাঠ গোলাপ’ নামেই ফুলটি চেনে।

দেশের প্রতিটি অঞ্চলিই ফুলটি ফোটে। বিশেষ করে নদী তীরের এলাকায় বেশি চোখে পড়ে। এই ফুলের সুবাস দিনের বেলায় যতটা না ভাসে সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর দূরে থেকেও ফুলের মিষ্টি গন্ধ পাওয়া যায়। পুষ্পপ্রেমিকরা হৃদয় ভরে সুবাস নেয়। ফুলের গন্ধে কবি সাহিত্যিকদের মনে কল্পনার শক্তি জেগে ওঠে। কেউ রাতেই লিখতে বসেন। আমিও ফুলটি নিয়ে রাতেই লিখেছি । দেশে এই ফুলটি ফোটে অবহেলায় অনাদরে। অনেকটা বনফুলের মতো। যে একবার এই ফুলের সুগন্ধ পেয়েছে তিনি ভুলতে পারেন না। এই ফুলটি করবী বংশোদ্ভুত। নাম কাঠ করবী। লোকের মুখে মুখে ফুলটি কাঠ গোলাপ নামে পরিচিতি পেয়েছে। কাঠ করবী বললে কেউ কেনে না। করবী থাকায় মেয়েদের খোঁপায় ফুলটি মানায় ভাল । প্রণয়ের মানুষ তার প্রেমিকার খোঁপায় এই ফুল গুঁজে দেয়।
উইকিপিডিয়া বলছে, কাঠ গোলাপের ইংরেজী নাম ‘ফানগিপানি’। কাঠ গোলাপের বৃক্ষ বিচিত্র গড়নের হয়। ফুলের বৈশিষ্ট্য অনেক। কোন ফুল বকের পালকের মতো সাদা। কোনটির সাদা পাপড়ির ওপর হলুদের ছোঁয়া। কোথাও হলুদের দানা। কোনটি লালচে। আবার সাদা রংয়ের কোন ফুল দীর্ঘ মঞ্জুরিদের আগায় ঝুলে থাকে। কোনটি আবার গোলাপি রংয়ের। কোন কালে কোন পুষ্পপ্রেমী শক্ত পাপড়ির ওপর গোলাপি রং দেখেই নাম দিতে পারে কাঠ গোলাপ। সেই থেকে এই ফুল কাঠ গোলাপ নামটি বয়ে বেড়াচ্ছে।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: :)

১৬| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যাবাদ সুন্দর প্রতিমন্তব্যের জন্য । চম্পা, চাঁপা, কাঠ গোলাপ এই নাম গুলি নিয়ে দুচারটি কথা না বললেই নয় ।
সাদা পাপড়ির ওপর হলুদের ছোঁয়া। মায়াময় মিষ্টি সুগন্ধ। এই ফুল দেখে কখনই মনে হবে না ‘গোলাপ’। কেউ তা বলবেও না। বড়জোর চম্পা ফুল পর্যন্ত যেতে পারে। তাই আমিও এ নামেই একে ডাকি। তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো-বেশিরভাগ মানুষ ‘কাঠ গোলাপ’ নামেই ফুলটি চেনে।

দেশের প্রতিটি অঞ্চলিই ফুলটি ফোটে। বিশেষ করে নদী তীরের এলাকায় বেশি চোখে পড়ে। এই ফুলের সুবাস দিনের বেলায় যতটা না ভাসে সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর দূরে থেকেও ফুলের মিষ্টি গন্ধ পাওয়া যায়। পুষ্পপ্রেমিকরা হৃদয় ভরে সুবাস নেয়। ফুলের গন্ধে কবি সাহিত্যিকদের মনে কল্পনার শক্তি জেগে ওঠে। কেউ রাতেই লিখতে বসেন। আমিও ফুলটি নিয়ে রাতেই লিখেছি । দেশে এই ফুলটি ফোটে অবহেলায় অনাদরে। অনেকটা বনফুলের মতো। যে একবার এই ফুলের সুগন্ধ পেয়েছে তিনি ভুলতে পারেন না। এই ফুলটি করবী বংশোদ্ভুত। নাম কাঠ করবী। লোকের মুখে মুখে ফুলটি কাঠ গোলাপ নামে পরিচিতি পেয়েছে। কাঠ করবী বললে কেউ কেনে না। করবী থাকায় মেয়েদের খোঁপায় ফুলটি মানায় ভাল । প্রণয়ের মানুষ তার প্রেমিকার খোঁপায় এই ফুল গুঁজে দেয়।

উইকিপিডিয়া বলছে, কাঠ গোলাপের ইংরেজী নাম ‘ফানগিপানি’। কাঠ গোলাপের বৃক্ষ বিচিত্র গড়নের হয়। ফুলের বৈশিষ্ট্য অনেক। কোন ফুল বকের পালকের মতো সাদা। কোনটির সাদা পাপড়ির ওপর হলুদের ছোঁয়া। কোথাও হলুদের দানা। কোনটি লালচে। আবার সাদা রংয়ের কোন ফুল দীর্ঘ মঞ্জুরিদের আগায় ঝুলে থাকে। কোনটি আবার গোলাপি রংয়ের।

কোন কালে কোন পুষ্পপ্রেমী শক্ত পাপড়ির ওপর গোলাপি রং দেখেই নাম দিতে পারে কাঠ গোলাপ। সেই থেকে এই ফুল কাঠ গোলাপ নামটি বয়ে বেড়াচ্ছে।
যাহোক একে আপনার পছন্দমত যে কোন নামেই ডাকতে পারেন । ছবিহীন উপরের মন্তব্যটি মুছে দিতে পারেন ।

শুভেচ্ছা রইল

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই এত সুন্দর মন্তব্য শুধু আপনার থেকেই পেতে পারি। এবঙ অনেক কিছু জানতেও পারি। কৃতজ্ঞতা রইলো শ্রদ্ধেয়।

এত মাদকতা এতে এত সুঘ্রাণ, কুঁড়িয়ে হাতে নিতেই হয়। আমার খুব ভালো লাগে কাঠগোলাপ অথবা চাঁপা ফুলটিকে।

বিভিন্ন রঙ ও দেখছি আবার।
আমি কেবল দুই একটা কালার দেখেছি। গোলাপী কালারের ফুলটির সন্ধান এখনো পাইনি। যেদিন ছাদ হবে । সেদিন কাঠগোলাপ নিশ্চয়ই লাগাবো ইনশাআল্লাহ।

ভালো থাকুন অনেক অনেক

১৭| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বেশ সুন্দর! বাহ!

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাইয়া

১৮| ১১ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বৃষ্টি ছবিগুলোকে অন্য মাত্রায় রূপ দিয়েছে,ক্যামেরার উপর আবার একজন দক্ষ ফটোগ্রাফারের হাত পড়েছে,দুইয়ের মিলে ছবিগুলো পেয়েছে মুগ্ধতা।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ মেঘ
ভালো থাকুন অনেক অনেক। সুন্দর মন্তব্য অনুপ্রেরণা যুগায় নতুন পোস্টের

১৯| ১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

সায়ন্তন রফিক বলেছেন: ছবিগুলো বেশ ভালো হয়েছে।

১২ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রফিক ভাইয়া
ভালো থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.