নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
অপচয় জিনিসটা আমার মোটেও সহ্য হয় না। এ ব্যাপারে অনেকেই অনেক অসচেতন। বিষয়টা বার বার আমায় ভাবায় । মানুষ নিজের জিনিস যেভাবে হেফাজত করে অন্যের জিনিসের বেলায় তা না। অনেকেই দেখি অফিসের সীট থেকে উঠে গেলে প্যাডস্টাল ফ্যান অফ করেন না। বাথরুমের কল শক্ত করে মোচড় দেন না যার ফলে পানি অনবরত পড়তেই থাকে।
নিজেদের বাসায় থাকলে কী আপনারা এক রুম হতে অন্য রুমে গেলে ফ্যান অফ করে যান না? নাকি ছেড়েই যান। বিল উঠবে বলে আতঙ্কে সচেতন থাকেন অনেক বেশী। সেই আপনারাই অফিসে কিংবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরীরত অবস্থায় কী করেন? ফ্যানের সুইচ অফ না করেই অন্যত্র চলে যান, যার ফলে ফ্যান চলতে থাকে মানুষহীন রুমে ফলশ্রুতিতে বিদ্যুতের অপচয় হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত। মনে মনে ভাবেন এতে আমার কী। বিদ্যুত বিল তো দেবে প্রতিষ্ঠান বা সরকারে। ভাইবোন চিন্তা করে দেখেন এই গরমে হাজারবার লোড শেডিং হয়ে যাচ্ছে। কতই না কষ্ট আমাদের হচ্ছে। বাচ্চাদের বুড়োদের কষ্ট বেশী পরিমাণ। আর আপনার এইভাবে বিদ্যুত অপচয় করছেন নির্দ্বিধায়। নিজের ঘরে যদি ফ্যান অফ রেখে অন্য রুমে যান তবে কেনো অফিসে সীট ছেড়ে গেলে ফ্যান অফ করেন না। এতটা অসচেতন আপনারা ভাবাই যায় না। এসবের বিচারও কিন্তু হবে। অন্যের জিনিস হেফাজত করলে আল্লাহ নিজের জানমাল হেফাজত করেন।
ওয়াশরুমে গিয়ে কী ভাবেন এত, আসার সময় কল শক্ত করে বন্ধ করেন না। অথবা কলের পানি পড়তে থাকা ধারায় বদনাটা রেখে আসেন না। অন্তত কিছুটা পানি তো সঞ্চয় হবে তাই না। এতটা অসচেতন কেনো হোন বারবার। অফিসের কাগজের যাচ্ছে তাই ব্যবহার। কত সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন অথচ অন্যের জিনিস ভেবে তার নির্দ্বিধায় অতিরিক্ত অপচয়ই করে যাচ্ছেন।
এমনিতেই বাংলাদেশে ফিটিংস খুবই দুর্বল। যেখানেই যে প্রতিষ্ঠানেই যান না কেনো, দেখবেন কল দিয়ে অনবরত পানি পড়তেই আছে। এদিকে কারো ভ্রুক্ষেপই নেই। যেদিন আমাদের দেশ পানির অভাবে ভুগবে সেদিন বুঝবে পানির মর্ম। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝদান দিন। হেদায়েত করুন আমাদের। অপচয় হতে নিজেকে বাঁচান, এবার সাবধান হোন। এই অভ্যাসগুলো আস্তে আস্তে চেঞ্জ করুন দয়া করে।
আপনার সন্তানের খোঁজ খবর রাখুন
----------------------
সদ্য কলেজে পড়া বাবুরা, আপনার আমার সন্তান, বিভিন্ন কলেজে পড়ছে বর্তমানে। আমি এখন বলছি নটরডেম কলেজের কথা।
প্রতিদিন তামীমকে স্কুলে নিয়ে যা্ওয়ার সময় যুগান্তরের গলি নামে ছোট আরেকটা গলি আছে শর্টকাট। বাসা থেকে স্কুল-স্কুল থেকে বাসা অই পথ দিয়ে প্রায়ই যাওয়া আসা করি। এই পথ ধরে যখন হাঁটি, অজানতেই মনটা বিমর্ষ হয়ে যায়, খুব মন খারাপ হয়। ছোট একটা হোটেল আছে এখানে, চার পাশে প্রিন্টিং প্রেস কারখানা, বাস কাউন্টার।
সেই হোটেলের সামনে এসেই থমকে যাই। সদ্য মুছ গজানো ছেলেরা, অন্তত বিশ থেকে পঁচিশ জন বা তারও বেশী হবে। কী মিষ্টি মিষ্টি চেহারা দেখলেই বুঝা যায় তাদের বয়স কতো! ওদের দিকে তাকালে আমার বড় ছেলেকে দেখি।
প্রত্যেকটা ছেলের হাতে সিগারেট! সবাই জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছে সিগারেট ফুঁকে আর চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিয়ে। আমার ধারণা ওদের মা বাবা ওদের টিফিনের অথবা যাত্রা ভাড়া দিয়ে থাকে পকেটে ভরে। আর ওরা সেটা দিয়ে বিষপান করছে এই ছোট বয়সেই। আমারও খুব ভয় হয় আমার ছেলে কলেজে উঠলে এসব বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে না আবার সিগারেট ফুঁকে দেয়।
আমার কথা বিশ্বাস না হলে প্লিজ একবার হলেও খোঁজ নিন আপনার সন্তানের। কলেজ ছুটি হওয়ার পর একবার চলে আসুন নটরডেম কলেজের অপজিটে একটা গলিতে। যে গলিটা বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনীর সাথে লাগোয়া।েএসে দেখুন আপনার আদরের সন্তানদের কারবার। এখনো ঠোঁট হতে দুধের গন্ধ যায় নি আর ওরা অবলীলায় সিগারেট টেনে টেনে আপনার কষ্টের উপার্জন ছাই করে দিচ্ছে। নজর দিন -খবর নিন। এভাবে মৃত্যুর হাতে ঠেলে দিবেন না আপনার সন্তানকে।
আমার বড় ছেলে ক্লাস নাইনে। তার ক্লাসের অনেকেই সিগারেট খায়। ছেলে এসে বলে আমাকে। এক ছেলে ইলেকট্রনিক সিগারেট টানে। বড় ছেলে বলে মা-ওরা আমাকে বলে সিগারেট খেলে কিছু হয় না একটা টান দিয়ে দেখ্ শালা। ছেলে বলে মা-আমি তো জানি সিগারেট খা্ওয়া ভালো না। আল্লাহ ওকে হেফাজত করুন আরও হেদায়েত দান করুন।
আপনার সন্তানের খোঁজ নিন আবারও বলছি। তাদের এই বদভ্যাস পরিবর্তনে সহায়তা করুন। কাউন্সেলিং করুন। এত তাড়াতাড়ি ওদের কলিজা পুড়তে দিয়েন না প্লিজ
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রশ্ন সেটাই। এটাতেও প্রতিবাদ করেছি। মফিজ চাচার টঙে বসে একজন ভদ্রলোক তার মিষ্টি ফর্সা বাচ্চাটাকে বসিয়ে
আনমনা ভাবে সিগারেট ফুঁকছিল। আমি শান্তভাবে কাছে দাঁড়িয়ে বললাম প্লিজ আপনি সিগারেটটা একটু
দূরে গিয়ে খান, কেননা আপনার বাচ্চাটার খুব ক্ষতি হচ্ছে, সে হকচকিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে গেলো আর আমার দিকে কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকিয়ে থ্যাংকিউ দিলো, আরেকজন সাপোর্ট করে বললো ধোঁয়া পরোক্ষই ক্ষতি বেশি হয়।
বাবারা,যা,করে সন্তানরাও তো তাই করবে। তাই এটা ছাড়ার চেষ্টা করতে হবে অথবা লুকিয়ে টানতে হবে।
২| ১৩ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও বিড়িখোর। এমন কলিজা দেখায়া ডর দেখান ক্যান!!
আর অপচয়ের কথা কি আর কমু। এইটা তো আমাগো জাতিগত অভ্যাস।
আপনের আহ্বানে সবাই সাড়া দেউক। একটা সুস্থ-সবল-সচেতন জাতি আমাগো খুবই দরকার।
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাওয়া জি ছেড়ে দেয়ার চেষ্টা করেন প্লিজ। আমার এক কলিগ একদিনেই সিগারেট ছেড়ে দিছে। মানুষ চেষ্টা করে
সব পারে। ইনশা আল্লাহ আপনিও পারবেন। আল্লাহ ভরসা। আসলে এসব অপচয় মানুষের অন্যের জিনিসেত পেতি অবহেলা দেখলে মনে খুব কষ্ট হয়।
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: শুধু কি সিগারেট? ৫-৬ ক্লাসের বাচ্চাদের কথা শুনলে মাথা ঘুরে পড়ে যাই।
বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী কথা বললেন !
অনেক কথা মনে পরে গেল। আমার শৈশব কেটেছে মতিঝিল ব্যাংক কলোনী এবং ফরিদাবাদ ব্যাংক কলোনী।
বিকেল হলে কলোনীতে কত রকম খেলা খেলতাম, সেকাল আর একাল দেখলে নিজেকে পাগল পাগল লাগে।
এবার দেশে গেলে মতিঝিল ব্যাংক কলোনী যাবো, কেমন হয়েছে এখনকার অবস্থা? স্লাইডিং গুলো কি এখনো আছে?
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নোংরা ভাষা নিয়ে আরেকটা পোস্ট দিয়েছিলাম।
হুম মতিঝিল আর ফরিদাবাদ এই দুইজায়গাতে প্রায় ১৫ বছর থেকেছি। কলোনি ছেড়ে দিছি। কলোনীর কাছেই থাকি, বাচ্চারা এই স্কুলে পড়ে এখন। দাওয়াত রইল, আইসেন একদিন। এখন আরো সুন্দর হয়েছে কলোনী। দেখা হবে ইনশা আল্লাহ
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক কথা ......
কিন্তু বয়সন্ধির ধর্মই না কে হ্যাঁ বানাবার চেষ্টা।
তাই বিশেষ সচেতনতা প্রয়োজন ..
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আপি। কিন্তু এখনকার মা বাবা খুব বেশি অসচেতন। ছেলেমেয়ের খেয়াল খুব কমই রাখে।
৫| ১৩ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
নীলপরি বলেছেন: সচেতনামূলক পোষ্ট ভালো লাগলো ।
++
শুভকামনা
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি। ভালো থাকুন অনেক অনেক
৬| ১৩ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জুন বলেছেন: আমি একদিন দেখলাম টেনেমেনে ছেলেটা ফাইভে পড়ে ঢাকার সেরা এক স্কুলের ড্রেস পরা। মোটাসোটা বাচ্চা ছেলেটি একসাথে ঠোটে চারটা সিগারেট ধরিয়ে রাস্তা দিয়ে গর্বে বুক ফুলিয়ে হেটে আসছে আমার উলটো দিক থেকে । পাশে তার তিন চারটা বন্ধু একই বয়সী তারা অবাক সেই সাথে গর্বিত মুখ নিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছে আবার আশে পাশেও গর্বভরে তাকিয়ে দেখছে । ভাব হলো দেখো কি কামেল ছেলের বন্ধু আমরা ।আমি বিস্মিত হই সাথে লজ্জিত যে এদের একটা ভালো পরিবেশ আমরা দিতে পারি নি ।
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা হলো পারিবারিক সচেতনতা। বাইরের পরিবেশে মেশার আগে, ছেলেমেয়েদের ভালো মন্দ বুঝিয়ে তারপর বাইরে মেশার সুযোগ দিতে হবে। এমন দৃশ্য রোজই দেখি। মন বড় খারাপ হয়
৭| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি,
অপচয়ের একেবারে বাস্তব কিছু ছবি।
আসলে আমরা একটা নষ্ট মানসিকতার জাতি। আমাদের হেদায়েত হবেনা কোনও কালেই!
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া, আমরা হেদায়েত হবো না, যেখানে মাগনা খাওন পাইলে আমরা হামলে পড়ি। কী লজ্জাই না লাগে এসব দেখলে। অন্যের জিনিসের কোনো মায়াই মানুষের নাই। অথচ নিজের জিনিসের যত্ন ঠিকই নেয়।
৮| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০২
ল বলেছেন: সচেতনামূলক পোষ্ট +++
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরানভাইয়া, ভালো থাকুন
৯| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৩
আরোগ্য বলেছেন: এমন চমৎকার একটি পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আশা করি সকলের মাঝে কিছুটা হলেও সচেতনতা তৈরী হবে।
১৪ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ যেনো সবাইকে সচেতন হওয়ার হেদায়েত দেন।
অনেক ধন্যবাদ আরোগ্য। ভাল্ থাকুন
১০| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
ছবি আপা ,
খুব ভালো কিছু সচেতনতামূলক ও বিবেকে নাড়া দেওয়ার মতো কথা লিখেছেন । অনেক ভালো লাগলো এই কথাগুলো।
আপনার জন্য ধন্যবাদ রইলো । +++
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি । অনেক ভালো থাকুন-
আর চাই সবাই হোক সচেতন । ভয় করুক ইহকাল রেখে পরকালকে।
১১| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:১১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর হউক আমাদের জীবন চলা। সচেতনা হচ্ছে আমাদের অলংকার। আপনাকে সুন্দর পোস্টটি জন্য আল্লাহ উত্তম যাযা দান করুণ।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া। ছুম্মা আমিন
ভালো থাকুন অনেক অনেক
১২| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
নাসির ইয়ামান বলেছেন: বাংলাদেশে "ব্রিটিশ-অ্যামেরিকান"টোব্যাকো নিষিদ্ধ করতে হবে!
এবং তামাক চাষ বন্ধ করতে হবে,বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের 'রংপুরে'এই তামাক চাষটা বেশি হয়।এটা বন্ধ করে রপ্তানীযোগ্য ফসল উৎপাদন করতে হবে!
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু এসব কেনো বন্ধ হয় না আমি বুঝি না। একটা পণ্যে ভেজাল মিশায় -তা প্রমাণিত হয়। কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানই আবার দেদারসে ব্যবসা করে আমাদের দেশে । কিছুতেই প্রশাসনের হাত নেই। আমি ক্ষমতায় থাকলে এসব গুড়িয়ে দিতাম যেগুলো মানুষের ক্ষতি করে এবং যারা নিরব ঘাতক চুড়ান্ত শাস্তি দিতাম।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভালো থাকুন
১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৫
করুণাধারা বলেছেন: শুনেছি অনেক সরকারি অফিসে বড় সাহেব বলে রাখেন সকালবেলায় যেন এসি ছেড়ে রাখা হয়, তিনি না থাকলেও এসি যেন চলে
না হলে ঘর গরম হয়ে যাবে... আর পানি! আল্লাহর এত বড় একটা নেয়ামত, কেউ বোঝে না! কাজের বেটি দেখবেন কল খুলে রেখে কাজ করতে থাকে, আমি সারাক্ষণ বলতে থাকি, "কেয়ামতের দিনে এক ফোটাও পানি পাবে না", তারা কোন তোয়াক্কা করে না আমার কথায়...
ফুসফুসের ছবিটা ভয়ঙ্কর আশা করি আমরা সবাই সন্তানের ব্যাপারে সচেতন হব।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী দাম্ভিক যৌক্তিকতা ছি ছি ... এমনও দেখেছি একেবারের উপরের লেভেলের স্যাররাও দুই তিনশ টাকার বিল করতে। লজ্জায় মরে যাই এমন দেখে। এরা শুধরাবে না কখনো।
আমার বাসায় দেবর এমন করে কল শক্ত করে বন্ধ করে না। সারাক্ষণই চিল্লাই- শুধরায় না। কী আর করা যার যার হিসাব তার তার।
জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। ভালো থাকুন। সচেতনতা সবার জন্য কাম্য
১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো বিষয় নিয়ে লিখেছেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। থাকতাম ইউনিভার্সিটি থেকে ট্রেনে চারটে স্টেশন পড়ে। সময় লাগতো ম্যাক্সিমাম 30 মিনিট।। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় লাগোয়া হোস্টেলে বন্ধুরা থাকতো। কারো বাড়ি আসানসোল তো কারো বাড়ি জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদা। হোস্টেলের পাশেই বিরাট বসতি এলাকা আছে। হোস্টেল থেকে বসতি এলাকার মেয়েদের উদ্দেশ্যে টিস করলে এলাকাবাসীরা কয়েকটি ছেলেকে বেশ মারধর করেছিল। এরপরে হোস্টেল পিজি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ছেলেরা সম্মিলিত ভাবে এলাকাবাসীদের যাদেরকে সামনে পেয়েছিল বেদম পেটায়। হোস্টেলের ছেলেদের অস্ত্র ছিল মদের ভাঙ্গা বোতল, হকি স্টিক ও উইকেট। বহু জন রক্তাক্ত হয়েছিল সেদিন। এলাকার ছেলেরা হোস্টেলের ওপর বম্বিং করে। পরে প্রশাসন থেকে অত্যন্ত করা হাতে এই অরাজকতা দমন করে। ছেলেদেরকে হোস্টেল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। প্রশাসন থেকে হস্টেল চেক করলে সাত-আট বস্তা মদের বোতল উদ্ধার হয়েছিল ছেলেদের খাটের তলা থেকে। যা দেখে সে সময় শহরের তাবড় বাবা-মায়েদের কপালে ভাঁজ উঠেছিল। পরে যখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় তখন বাবা মায়েদের ছেলেদের সম্পর্কে মুচলেকা দিতে হয়েছিল আর কখনো তারা বিতর্কে জড়াবে না। আর জড়ালে হোস্টেল থেকে বহিস্কৃত হবে। সবচেয়ে আশ্চর্যের কোন বাবা-মা তার সুবোধ বালককে এই অরাজকতার জন্য দায়ী ভাবি নি। যত রজত আমলে অন্যের সন্তান এটাই বাবা-মায়েদের একটা কমন ধারণা।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী ভয়ানক কান্ড । কত বড় বুকের পাটা ওদের । অথচ বয়স তাদের কতই বা । এতটা দুর্দান্ত সাহস এই বয়সেই রপ্ত করে ফেললে পরবর্তিতে বড় মাস্তান হতে বাধা কোথায়। ছেলেমেয়েদের আসলে কাছছাড়া করা ঠিক না সহজে। চাকুরী হওয়ার আগ পর্যন্ত মা বাবার চোখের সামনে থাকলেই অনেকটা বিপদমুক্ত থাকে এরা। কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় ছেড়ে দিতেই হয় । পড়াশুনা করতে শহরে পাঠায় কেউ, আশ্রয় হয় ম্যাচে। ম্যাচের জীবন স্বাধীনতার জীবন যা ইচ্ছে তাই করা যায়।
আল্লাহ এসব ছেলেমেয়েদের হেফাজত করুন।
১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট আপু।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। ভালো থাকুন অনেক অনেক
১৬| ১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: যাই একটা সিগারেট খেয়ে আসি।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটা না দুইটা খেয়ে আসেন । তবে বাচ্চাদের সামনে খাবেন না ।
১৭| ১৪ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার সচেতনতামূলক পোস্ট। আমি অবশ্য নিকোটিন মুক্ত! বাকি জীবনটা এভাবে কাটিয়ে দিতে পারলেই হলো। ছোট্ট পোলাপাইনদের হাতে সিগারেট দেখলে মাথায় ইলেকট্রিক সক লাগে। সহ্য করতে পারিনা।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহর রহমতে আমার পরিবারও নিকোটিন মুক্ত। বাকী জীবন যেনো এমনভাবেই যায় আল্লাহর কাছে চাই।
আসলেই আমার তো থাপ্পড় দিতে মন চায়। বলতে ইচ্ছে করে প্লিজ তোমরা সিগারেট খেয়ো না।
একদিন বলেছিলামও.... আল্লাহর রহমতে ছেলেটি ভালো ছিলো তেমন রিয়েক্ট করেনি। সাথে সাথে বললো আন্টি এই যে ফেলে দিলাম ....। এক টান দিয়ে পুরো সিগারেট ফেলে দিয়েছিলো। পরেরদিন দেখা হলে বললো আন্টি এই আজ সিগারেট খাচ্ছি না। আমিও দোয়া করলাম
১৮| ১৪ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:৩২
মা.হাসান বলেছেন: দিনকাল যা পড়েছে মানুষকে ভালো কথা বলতে গেলে তেড়ে মারতে আসে। অনেক ক্ষেত্রে উপদেশ না দেয়াই ভালো। বিড়িখোরদের বিড়ি খাওয়ার স্বাধীনতা যদি থাকে তবে যারা বিড়ি খায় না তাদের স্বাধীনতা থাকা উচিত বিড়িখোরদের পিটন দেওয়ার। অপচয় এর কথা আর কি বলব, বিদ্যুতের অপচয়, গ্যাসের অপচয় , পানির অপচয়, গাদা গাদা খাবার রান্না করে খাবারের অপচয়, গাদা গাদা মেকআপ কিনে অপচয় ,প্রতিবেশীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নতুন জানালার পর্দা, আসবাবপত্র কিনে অপচয়, ব্লগে কবিতা লিখে সময়ের অপচয়- শেষ নাই। সুন্দর পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এমন ঘটনা ঘটেছে আমাদের এলাকায়.. ক্লাস সিক্সের দুই ছেলে সিগারেট খাচ্ছিল , পাড়ার অন্য এক ছেলে যে কলেজ পড়ুয়া। সে শুধু বলছিলো এই বয়সে কেনো সিগারেট খাও, এসব খেয়ো না আর। ব্যস হয়ে গেলো পরের দিন পাথর মেরে ছেলের মাথা ফাটিয়ে ফেলে যার কারণে তিন চারটা সেলাই লেগেছে। ছেলেটা আমার পরিচিত ছিলো। এইতো কে যাবে তাদের ভালো কথা বলার জন্য ।
তাও যদি একজায়গায় বসে খেতো তাহলে অনেক উপকার হতো আমাদের। রাস্তা দিয়ে হাটার সময় সামনে দিয়ে বিড়ি খেলে পিছনে পুরো ধূয়াটাই গিলতে হয় আমাদের আইন করেও আইন কাজে লাগে না আমাদের দেশের । দু:খজনক।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকুন ভাইয়া
১৯| ১৪ ই জুন, ২০১৯ রাত ৩:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের বদঅভ্যাস
ও অপচয়ের বিভিন্ন দিক নিয়ে একটি ভাল পোষ্ট ।
জীবন বিপন্নকারী ক্ষতিকর দুমপানের বিষয়ে বিশেষ করে উঠতি বয়সের
ছেলেমেয়েদেরক ধুমপান আসক্তি হওয়ার সুচনাপর্ব ও তা প্রতিহতের বিষয়ে
তাদের পিতামাতাদেরেক নছিহতের বিষয়গুলি সুন্দর করে তুলে ধরেছেন দেখে
ভাল লাগল ।
কিন্ত সমাজে কত সুন্দর সুন্দর দৃশ্যওতো অপলোক নয়নে দেখি আর মুগ্ধ হই , যথা
বিপন্নদের জন্য সহায়তা দিবস পালন, বক্তৃতা মঞ্চের টেবিলে প্রচুর বাহারী ফুলের সমাহার
কিন্তু ফুলগুলি যেখানে প্রষ্পুটিত থাকার কথা সেখানে তাদের বিপন্ন হওয়ার চিত্র কথাওতো দেখি
এখন একে অচপয় বলবেন নাকি প্রকৃতির বিপন্নের কথা ভুলে কারো কারো মনোরঞ্জনের কথা বলবেন।
একথা সত্য যে ফুলেরা সুন্দর, তবে তা বাগানে ও বনে কোন মতেই মাত্রাহীনভাবে আলোচনার টেবিলে নয় ,
সেখানে স্তুপাকার হয়ে থাকার কথা দলীল দস্তাবেজ আর সারি সারি বিবিধ প্রকার আলোচনা কার্যেপত্র ।
যাহোক, কথা হল আমাদের এই সমাজে অপচয়ের কোন সীমা পরিসীমা নেই । অপচয়ের বিষয়ে সকলের
সচেতনতা প্রয়োজন । অনেক বছর আগে ঢাকা শহরের বড় বড় রাস্তার মোরে বিল বোর্ডে লেখা দেখেছিলাম
যে অপচয় করে সে শয়তানের বড় ভাই । এখন সে ধরনের বিলবোর্ড আর চোখে পড়েনা ।
সচেতনাতামুলক মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে বললেন শ্রদ্ধেয় । এ নিয়ে আমিও ভাবি সব সময়। শেষে ফুলগুলোর জায়গা হয় ডাস্টবিনে। ডাস্টবিনের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় একটি তরতাজা ফুল দেখতে পেলাম সেদিন। আমি জানি এ ফুল পা মাড়িয়ে যাবে সবাই । মন যেনো কেমন হয়ে গেলো । ফুলটিকে তুলে আরেকটা গাছে লাগিয়ে দিলাম, তখন একজন ভদ্রলোক বললো ফুলের কদর সবাই বুঝে না মা, তোমার এমন কাজ দেখে ভালো লাগল।
আফসোস লাগে এসব মানুষের জন্য ।
আপনার মন্তব্য মানেই ভিন্ন কিছু সম্পর্কে অভিজ্ঞ হওয়া। অনেক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা রইল ভালো থাকুন
২০| ১৪ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৫:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি নিজেও অপচয় করি না।
পৃথিবীতে সব ধরনের অপচয় রোধ করা গেলে কোন মানুষই কষ্টে থাকতো।
পোস্টে +++
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিও তেমন অপচয় করি না কিন্তু সময় অপচয় হচ্ছে বেশী
ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন
২১| ১৪ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অপচয়কারী/কারিণী শয়তানের ভাই/ভইন !!
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সত্য কথা-শয়তানের ভাইবোনে দেশ ভইরা যাইতাছে ...। এদের কেমন তাড়ান যায় কন তো
২২| ১৪ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো পোস্ট....
এখন দেশের কিশোরী মেয়েরাও ধুমপান করে বলে শুনেছি। বিদেশে অনেক মেয়েকেই খেতে দেখেছি।
কে এদের বোঝাবে, সুখটান নয় বিষটান !!
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
নিজের চউক্ষেই তো দেখি রাস্তায় খারায় কত মেয়ে বিড়ি টানে ..... বিদেশ খেতে পারে সেখানে সব স্বাধীনতা আছে তাদের ।
বিষটান যারা দেয় শেষ বয়সে টের পারে কত ধানে কত চাল
কাশলে নি:শ্বাস টেনে আনতে তাদের খুব কষ্ট হবে।
২৩| ১৪ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ পোস্টের প্রত্যেকটি কথা সত্য এবং হৃদয়গ্রাহী। ধন্যবাদ, এমন একটি জনসচেতনতামূলক আবেদন এখানে পোস্ট করার জন্য। + +
এ ব্যাপারে শায়মা এর সতর্কবাণীটাও প্রণিধানযোগ্য (৪ নং মন্তব্য)। পদাতিক চৌধুরি এর মন্তব্যটাও (১৪ নং) ভাল লেগেছে, তবে তার অভিজ্ঞতাটা ভয়ঙ্কর!
দিনকাল যা পড়েছে মানুষকে ভালো কথা বলতে গেলে তেড়ে মারতে আসে - মা.হাসান এর এ মন্তব্যটাও (১৮ নং) সমস্যার আরেকটা দিক।
যে অপচয়গুলোর কথা আপনি এখানে বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে সেগুলো করা থেকে বিরত থাকি এবং পরিবারের সবাইকেও বিরত থাকতে উদ্বুদ্ধ করি/নির্দেশ দেই।
পোস্টে প্লাস + +
১৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
পোস্ট পড়া ও মন্তব্য পর্যালোচনার জন্য । সবাই বুঝি অপচয় ভালো না তবু কেনো অবচেতন মন সেদিকেই নিয়ে যায় বুঝি না ।
অপচয়গুলো যাতে না হয় ,,,,, দেখলেই প্রতিবাদ করতে হবে এবঙ বলতে হবে । অপচয়ের খারাপ দিক তুলে ধরতে হবে তাদের সামনে। কিন্তু আমাদের এত সময় কই -যে যার জীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকি।
ভালো থাকুন
২৪| ১৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:৫৭
নতুন বলেছেন: পুলাপাইনের আত্নবিশ্বাসের অভাবে বা আত্নবিশ্বাস বাড়াতে.... ভাব দিতে সিগারেটে আসক্তি শুরু হয়।
মা কিন্তু ছেলেদের জীবনে খুবই বড় ভুমিকা রাখতে পারে....
মা রাজমিস্ত্রির মতন যদি ছেলে মেয়ের জীবনের নৈতিকতার ভীতটা গড়ে দিয়ে ছেড়ে দেয় তবে বাইরের দুনিয়াতে যেখানেই যাক না কেন দুনিয়ার কোন ঝড় ঐ ছেলে মেয়ের নৈতিকরাকে ক্ষতি করতে পারেনা।
১৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা ঠিক কিন্তু আজকাল ছেলেদের কিছুই বলা যায় না। অভিমান করে খুব বেশী। আমি যতটুকু পারি ছেলেদের বুঝাই, ধুমপানের ক্ষতিকারক দিকগুলো নিয়ে। আল্লাহ জানেন বাকী জীবনের গল্প কী হবে। আল্লাহ সবার সন্তানদের হেফাজত করুন।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
২৫| ১৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৩
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বেশ গুছিয়ে বলেছেন,যে কেউ আপনার লিখা বুঝতে পারবে। বিশেষ করে বাবা মা দেরকে বলেছেন তাদের সন্তানদের প্রতি নজর রাখতে। ছোট ছোট বিষয়ে একটু সতর্ক হলেই অনেক ধরনের বিপদ থেকে বাঁচা য্য়। আর যদি সতর্ক না হই,তাহলে ঐ ছোট ছেট ক্ষতি থেকে একদিন বিরাট ক্ষতি হয়ে যাবে। আচ্ছা একটি বিষয় প্রচুর ভাবায় আমায়,আমিও তো তাদের বয়সের ছেলে,তাদের কি লাজবোধ নেই? আমি তো তার সাথে একটি কথা মুখ থেকে ভের হওয়ার পূর্বে তিনবার ভাবতাম,কথাটি কি ঠিক হবে?? আর এখনকার যুবকরা তো ময়-মুরুব্বীদের সামনেই সিগারেট টানে,,,,এমনকি হুজুরদেরকেও সম্মান করেনা। আফসোসোর বিষয়,এরা ভালো বিত্তবানদের ফ্যামিলি থেকে হয়ে পড়ালেখার এতো সুযোগ পেয়েও ক্লাস ফাকি দিয়ে ক্যাফে-হোটেলে গিয়ে আড্ডা দেয়। এদের কাছে নাকি স্যারদের মেডামদের লেকচার ভালো লাগেনা। আমি অর্থনৌতিক ক্লাস মিছ দিতাম না,কারণ অর্থনৌতিক ক্লাসের স্যার যেভাবে আমাদের সহজ করে বুঝাতেন,সে কৌশলটা আমার আয়ত্ব করার ইচ্ছা ছিলো। হা করে তাকিয়ে থাকতাম তারা কি বলছে,সকালে ক্লাস বিকেলে কাজ। আড্ডা মারার সময় কই? যেখানে ঘুমের সময় নেই।
১৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এসব আমিও ভাবি। ছেলেমেয়ের ১৪ ফেব্রুয়ারী দিন যা করে লজ্জায় কুকড়ে যাই । খোলামেলা স্থানে এরা কিস করে অথচ পাশ দিয়ে কত মুরুব্বি হেঁটে যায় । আমাদের সময়গুলোই ভালো ছিলো। অন্তত লজ্জানামক জিনিসটা ছিলো।
আপনার মন্তব্যের সাথে আমার মত মিলে যায় । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য দেয়ার জন্য
২৬| ১৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
সজীব শাহরিয়া বলেছেন: চারিদিকের দৃশ্যএটা। বন্ধু নির্বাচন করা বেশ জটি।
১৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক। বন্ধু নির্বাচনে ভুল হলে জীবনটাই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। আমি তো ছেলেদের বলি বুঝাই । ঘুনাক্ষরেও যদি টের পাও ছেলেটা ভাল নয় তার সাথে মিশবে না। এখন আল্লাহ জানেন কতটা সচেতন থাক বড় হওয়া পর্যন্ত।
সুন্দর মন্তব্যে রজন্য ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: এইসব ছেলেদের বাপেরাই যদি সগারেট খায়, তাইলে কি করবেন? বড়দের দেখেইতো ছোটরা শেখে।