নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের পোস্টের উত্তর দিতে দেরী হয় সেজন্য সরি।

কাজী ফাতেমা ছবি

সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।

কাজী ফাতেমা ছবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

» সোনারগাঁও-এ ভ্রমণ করেছিলুম একদা.....

২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২১

সোনারগাঁ জাদুঘর ভ্রমন
=কাজী ফাতেমা ছবি=



কোন এক শীতের দিন অফিসের পিকনিক ছিলো, নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁয়ে। সেই সুবাদে দেখতে পেরেছিলাম পানাম শহর আর সোনারগাঁ জাদুঘর -শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প যাদুঘর। ঢাকায় আছি ১৮ বছর কিন্তু আমার ভাগ্যে তেমন ভ্রমণ বিষয়টি নেই। তারপরও সুযোগ পেলে হাতছাড়া করি না। খুব আনন্দ নিয়ে গিয়েছিলাম সেখানে। সবাই মিলে হইহুল্লোড় শেষে ফিরেও এসেছিলাম। পিকনিকের প্রথম পর্ব ছিলো নিজের ইচ্ছেয় ঘুরে বেড়ানো। আমি, ছেলে তামীম আমার বোন, তার ছেলে আর বোনজামাই মিলে ঘুরে বেড়িয়েছিলাম এই লোকশিল্প যাদুঘরের ভিতর ও বাহিরে। মন ভালো হওয়ার অনেক ব্যবস্থা সেখানে আছে। নিজে না গেলে বিশ্বাস করবেন না। একটা সুন্দর স্বচ্ছ জলের লেক আছে, আছে ছোট ছোট ডিঙি। ফুল আছে বাঘ আছে গরু আছে, আছে গরুর গাড়িও যদিও পশুগুলো কৃত্তিম। তবুও অন্য রকম অনুভূতি। মানুষে গিজগিজ করা সেই জায়গাতে নিরিবিলি ছবি তোলা কঠিন ব্যাপার। তারপরও ক্যামেরা যখন আমার হাতে-শত বাঁধা ডিঙিয়ে শ খানেক ছবি তো উঠানো হয়ে গেছিলো হাহাহা। যদিও কেউ রাজী ছিলো না -দাঁড়িয়ে স্থির ভাবে অস্থির ছবি তোলার পক্ষে। তারপরও আমি অনেক ছবি তুলেছি। বিভিন্ন সময়ে এখানে সেখানে পোস্টও করেছি।

ভেবেছিলাম পানাম সিটি আর সোনারগাঁ যাদুঘর নিয়ে দুটো ভ্রমণ পোস্ট করবো। কিন্তু সময়ের অভাবে তা এখনো হয়ে উঠেনি। সেদিন ভূয়া মফিজ ভাইয়ার একটা পোস্টে এ বিষয়ে কথা হয়েছিলো-উনাকে কথা দিয়েছিলাম যে পোস্ট আমি অবশ্যই দেবো। যদিও আবোল তাবোল কথায় ভর্তি পোস্ট অনেকেই নাক সিটকাবেন তাতে কী। লিখতে আমি ভালোবাসি। মন ভরে পাতা ভরে লিখতে পারলে আমার মনের ক্ষিধা পেটের ক্ষিধা নিমেষেই কমে যায়।

২।


পানাম সিটি ঘুরে এসে এখানেই ঢুকি আমরা, পথে পথে ছবি তুলি আর নির্দশনগুলো দেখি। গরুর গাড়িটি দেখে একটা কবিতা প্রসব করেছিলাম সুন্দর সভ্যতার শিরোনামে। কিন্তু মা. হাসান ভাই আর মফিজ ভাইয়া কবিতা পছন্দ করেন না, হায়রে দু:খ। এ দু:খ কই থুই হুহ। যাই হোক কবিতা বাদই দিলাম। পাগলামী কথাবার্তায় অসন্তুষ্ট না হলেই হলো। ভাই এবং বোনেরা আমি এত জ্ঞানী ব্যক্তি না। তর্কে সারাজীবন হারি। কণ্ঠ আমার কর্কশ সেটা বদবেটায় কয়। কণ্ঠ ফাঁটা্ বাঁশ, তবুও আমি আল্লাহর রহমতে অনেক সুখি। আমার সুখ বেশীর ভাগ প্রকৃতি নিয়ে। প্রকৃতি ভালোবাসি। মুগ্ধ হতে ভালোবাসি। যাই হোক .....

৩।


আবোল তাবোল আবার শুরু-যদিও এগুলো উইকি থেকে সাহায্য নিয়েছি। তাও এখানে কিছুটা পড়ে শান্তি পেতে পারেন। সোনারগাঁও মুসলিম শাসকদের অধীনে একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র। সোনারগাঁ নারায়নগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। ঈশাখাঁর আমলে রাজধানী ছিলো এটি। উনার বউয়ের নামে এটার নামকরণ করা হয় (আহারে এমন আহ্লাইদা বউ হইতে পারলাম না-বদবেটা বাড়ীর নামটা আমার নামে না দিলে তার খবর আছে wink ) সোনারগাঁয়ে সোনাবিবির মাজার আছে, পাঁচবিবির মাজার সহ অনেক স্থাপনা আছে যা দেখার মত। আর এখানেই শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের লোক ও কারুশিল্প আছে।

৪।


বাংলার বারো প্রতাপশালী রাজাদের মধ্যে ঈশা খাঁ একজন। তার রাজধানী সোনারগাঁও। এখানে তার সুন্দর প্রাসাদ। এখানে ছিলো বড় সরদার বাড়ি। এখনো রূপে গুনে মনোলোভা দৃশ্য। প্রাসাদের সামনে একটা সুন্দর স্বচ্ছ জলের পুকুর আছে। আছে পুকুর ভরা পালিত মাছ। চারিদিকে নারিকেল গাছ, আর সবুজ গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ। যার স্বচ্ছ সুন্দর ছায়া দেখা যায় জলের আয়না। আপনি চাইলে এখানে পা ডুবিয়ে বসে থাকতে পারেন কিছুক্ষণ। লিখতে পারেন মনে মনে গল্প কবিতা উপন্যাস।

৫।


৬।


এমন প্রাসাদ দেখলেই আমার হাজার কবিতা মনে আসে। আর কেমন যেনো পুরাতন ঘ্রাণ নাকে এসে লাগে। এখানে রাজা ছিলেন, অন্দর মহলে রানী ছিলেন। ছিলো দাসী বাদী পাইক বরকন্দাজ, সৈন্য সামন্ত, গোলা বারুদ, তীর ধনুক আরো কত কী। মখমল বিছানা ছিলো, ছিলো পানের পাত্র, সোনা রঙের মেঝেতে ছিলো নৃত্যের আসর, সুরাই পাত্রে ঢালা হতো মদ জাতীয় পানীয়।

৭।


সোনারগাঁও বা সুবর্ণগ্রাম একটি প্রাচীন জনপদ। এখানে স্বর্ণভুষিত জাতি নামে এক আদিম জনগোষ্ঠির বাস ছিলো। ঢাকায় মুগল রাজধানী প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সোনারগাঁও নগরীর দ্রুত অবক্ষয় ঘটে। চৌদ্দ শতকে সোনারগাঁও একটি বাণিজ্যশহররূপে গড়ে উঠে। সোনারগাঁও বহু কারণে আজও বিখ্যাত। সোনারগাঁওয়ে তৈরী হতো মসলিন শাড়ী। এখনো সেখানে গেলে দেখতে পাবেন জামদানী শাড়ির হাট।

সেই ঐতিহাসিক সোনারগাঁও নগর শুধু নামেই রয়েছে। ঢাকা নগরীর প্রতিষ্ঠার পর থেকে সোনারগাঁও তার প্রাধান্য হারাতে থাকে। ঊনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধের মধ্যে সোনারগাঁও পরিণত হয় গভীর জঙ্গলে আচ্ছাদিত গন্ড গ্রামে। পরবর্তীতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধার কারণে সোনারগাঁও একটি উৎপাদনশীল এলাকায় পরিণত হয়। ধীরে ধীরে এর সৌন্দর্য বেড়েছে। কিন্তু মানুষরাই এর সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারে না। সেখানে বাংলাদেশী পর্যটকরা গিয়ে, চিপসের প্যাকেট, খালি বোতল, ছেঁড়া পলিথিন সহ নানা আবর্জনায় ভরে রাখে।

৮।


দিনটি শুক্রবার ছিলো বিধায় প্রচুর লোক সমাগম ছিলো সেখানে। জাদুঘরে ঢুকতেই দেখি মানুষের বন্যা। সেখানে গিয়ে অন্যদেরকে ছবি তুলতে দেখে আমিও কিছু ছবি তুলেছি। এক জায়গায় লিখা ছিলো ছবি তোলা নিষেধ (আমারে তোলাও নিষেধ, তাসীনের বাপে দৌড়াইবো) । কিন্তু পরবর্তিতে দেখলাম এই ছবিগুলো নেটেও আছে তাই সাহস করে এখানে পোস্ট দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।

৯।


১০।


১১।


১২।


১৩।


১৪।


১৫।


১৬।


১৭।


১৮।


জয়নুল আবেদীন জাদুঘরের ভিতরে ঢুকতেই নকশী কাঁথাগুলো নজর কাড়ে। মানুষের জন্য কাঁথার একলা ছবি তোলা যায় না। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলেই দেখতে পাবেন সেখানে রাজা বাদশাদের আমলের বিভিন্ন জিনিস। যদিও আমি সব কিছুর ছবি উঠাইনি। মোমের তৈরী তাঁতশিল্প কারিগরদের ছবি খুবই ভালো লেগেছে আমার। তাই ক্যামেরার প্লাস দিয়ে ছবিগুলো গ্লাসের ভিতরের ছবিগুলো উঠিয়েছি। বাংলাদেশের অবহেলিত গ্রাম-বাংলার নিরক্ষর শিল্পীদের হস্তশিল্প,জনজীবনের নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসামগ্রী। এসব শিল্প-সামগ্রীতে তৎকালীন প্রাচীন বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্পের রূপচিত্র এখনো ফুটে উঠেছে। আরও আছে পালকি, কাঠের সিন্ধুক, পিতলের তৈরী পুজার সামগ্রী।

১৯।


২০।


২১।


২২।


২৩।


জাদুঘরের নিজে হস্তশিল্পের একটি দোকান আছে। দেখতে ভালোই লাগে। কিন্তু কেনা হয়নি সেদিন সেখান থেকে কিছু।

২৪।


স্বচ্ছ জলের লেকটিতে অনেকক্ষণ নৌকা করে ঘুরেছি আমরা। আমার ছেলে তো নৌকা থেকে পাড়ে উঠতেই চায় না। অথচ সাঁতার
জানে না । এজন্য বেশী ভয় লাগে নৌকায় উঠতে।

২৫।


২৬।


২৭।


২৮।


আমরা নারায়নগঞ্জ নেমেই প্রথমে পানাম সিটি ভ্রমণ করেছিলাম। সেখানকার অবস্থা আরেকদিন বলবো যদি সময় হয়ে উঠে কখনো। আর এ নিয়ে প্রচুর ভ্রমণ পোস্টও আছে। আমি অন্যান্যদের মত এত সুন্দর করে লিখতে পারি না...... সরি।

পোষ্ট উৎসর্গ-ভূয়া মফিজ ভাইয়াকে :)

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি দেখতে আমার ভীষন ভালো লাগে।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া :) ভালো থাকুন

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

মা.হাসান বলেছেন: ছবিগুলান ফাটাফাটি হইছে। শীতে পিকননিকে গেছিলেন, এটা আগস্টের শেষ, আপনাদের দেশে শীতকাল কুন সম হয়?!
ঐখানে গেলেন, জামদানি কিনলেন না? সেইডার ফটুক কই?
২,৫,৬,৭,২৮ নম্বর ছবির মতো সুন্দর ছবি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ব্রোশুরেও নাই।
যাই হোক আমার পড়া হোলো। মফিজ ভাইয়ের পড়া হবার পর এডিট করে কবিতা ঢুকায়ে দিয়েন, নাহলে পেট ফেটে মরে গেলে সমস্যা।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনি কোন দেশে আছেন ? আমাদের দেশে শীত নভেম্বর ডিসেম্বর জানুয়ারীতে থাকে। আমি জানুয়ারীর ৫ তারিখ গিয়েছিলাম। আসলে কত ছবি কত জায়গায় ভ্রমন হয়ে যায়। এগুলোর জন্য এক্সট্রা সময় প্রয়োজন যেটা আমার নাই। এই পোস্টও কষ্ট করে করতে হয়েছে।

জামদানীর দাম বেশী দেখলাম সেখানে। আর শাড়ী পরি না অনেকদিন হলো। শ খানেক শাড়ি বাক্স বন্দি এর মাঝে নতুন শাড়ী অনেক। সময়ের অভাবে শাড়ী পরা হয় না। তাই আর কিনি না :(

হাহাহাহা কবিতা আসলেই আমার সুখে থাকার উৎস। বুকের ভেতর যত কষ্ট আছে সব ভুলে যাই।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভালো থাকুন ভাইয়া

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,

ছবি, ক্যাপশন ও বর্ননায় জমাট লাগলো ++। কবিতা সম্পর্কে মা.হাসান ভাই ও মফিজ ভাইয়ের জয় হওয়াতে আনন্দ পেলাম। হা হা হা হা
ভালো লাগলো সোনারগাঁও এর আদি বৃত্তান্ত বা ঈশা খাঁ-র অবদান জেনে। আপনাদের সঙ্গে মিউজিয়ামটিও দেখা হয়ে গেল। সুন্দর পোস্টে প্রথম লাইক।

শুভকামনা জানবেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই জয়ে আপনার আনন্দ আর আমার দুক্ষুরে ভাই। যদিও আমি অকবিতা লিখি তথাপিও এসব আমার ভালো লাগার বিষয় হোক না তা ছাই ফাস।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
ভালো থাকুস সুস্থ থাকুনৱ
পাশেই থাকুন

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: ফাতেমা আপু,
প্রথম ছবিটা দেখে তো মনে করলাম আপনার সেই কবিতার পোস্ট!
খুব চমৎকার হয়েছে পোস্ট। তবে কোন কবিতা নাই দেখে হতাশ হলাম! এইখানে যেয়ে আপনি কোন কবিতা লেখেন নি সেটা
বিশ্বাস হচ্ছে না।
সবগুলি ছবিই কি আপনার তোলা? কিছু কিছু ছবি দুর্দান্ত লেগেছে।
কেন যে যাব যাব করেও এখানে যাওয়া হয় নি! মনে হচ্ছে একবার হলেও যেতে হবে!
পোস্ট প্রিয়তে রাখলাম।
ধ্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া এই ছবিটার একটা কবিতা আছে । মনে রাখার জন্য ধন্যবাদ । কবিতাও হবে ইনশাআল্লাহ ছবিসহ অন্য পোস্টে। লিখেছি অনেক কবিতা।
হ্যা সব ছবি আমার তোলা। সংগৃহীত হলে লিখে দিতাম।
একবার যান গিয়ে দেখেন
ভালো লাগবে ইনশাআ্ল্লাহ
ভালো থাকুন ভাইয়া

শুভেচ্ছা ভালোবাসা সতত

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: চমৎকার ছবি অপূর্ব বর্ণনা মিলে এক জমজমাট পোস্ট।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ শুভ ভাইয়া
মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
পাশেই থাকুন

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারন কাজী ফাতেমা। সাথে এডিটিং ও চমৎকার। স্থানটিও মনোরম, আমার শুধু ভয় হয় আমাদের পুরাকীর্তি মন্ত্রনালয়ের হাতে পরে এই অসাধারন স্থাপত্যগুলো তার নিজস্বতা না হারিয়ে ফেলে । বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ আর শিলাইদহের কুঠিবাড়ীর ঐতিহ্যময় লাল রঙ মুছে সাদা চুনকাম না করে ।
আমি তিনবার গিয়েছি পানাম সিটি ভ্রমনে তবে ছবি তোলা নিষেধ দেখে অল্প দু একটা ছবি তুলেছিলাম ।
আমি পোষ্ট দেখেই ভেবেছি এটা নিয্যেস ভুয়াকে উৎসর্গ করা । সে এত পিছে না লাগ্লে এটা হয়তো আপনার দেয়াই হতো না :)
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ।
+

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপ।
কী সর্বনাশ কী বলেন ষাট গম্বুজ মসজিদ লাল রং মুছে দিয়েছে। এটা কেমন কথা। তাহলে ঐতিহ্য ধরে রাখা হলো কীভাবে উফ্
কিন্তু পানাম সিটিতে তো ছবি তোলা নিষেধ দেখলাম না আপি। অনেকের ভ্রমণ পোস্টে ছবি আছে পানাম সিটির

একদম ঠিক বলেছেন। আলসেমী করে করে কাটিয়ে দিয়েছি এক বছর হাহাহা। সময়ের সাথে তাল মিলানো অসম্ভব। কাল বাসায় গিয়ে ভাবছি মন্তব্য গুলোর উত্তর দেবো তাও রাত সাড়ে নয়টায় রান্না শেষ করে। যেই না ল্যাপটপ নিয়ে বসছি বড় ছেলে বলে মা তাড়াতাড়ি ভাত দাও, কাম সাড়ছে। ল্যাপটপ গুছিয়ে শেষে ভাত বেড়ে দিলাম নিজে খেলাম । সব গুছিয়ে দেখি রাত এগার বাজে। আর কী ভাল্লাগে অন্য কিছু? :(

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপি। ভালো থাকুন

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

এমজেডএফ বলেছেন: বাহ! আপনিতো পুরো সোনারগাঁও ব্লগে নিয়ে এসেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
অনেক বছর আগে আমিও একবার গিয়েছিলাম। মানুষের ভিড় আর ছবি ও সেলফি তোলার ঝামেলায় সবকিছু ভালো করে সময় নিয়ে দেখা হয়নি। তবে এখন ব্লগে আপনার দেওয়া ছবিগুলো নিরিবিলিতে দেখছি আর উপভোগ করছি। সবগুলো ছবিই ভালো হয়েছে, তবে কিছু ছবি খুবই সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এমজেড ভাইয়া এটা একদম ঠিক বলেছেন। মানুষের ভীড়ের জন্য সুন্দর ছবি উঠানো দুষ্কর । তাছাড়া তাড়াহুড়ার ছবি তেমন ভালো হয় না। যেটুকু সময় পেয়েছি ছবি তুলেছি। আপনাদের ভালো লেগেছে আমার কষ্ট এখানেই সফল ভাইয়া ।
সুন্দর মন্তব্য সব সময় অন্য পোস্ট করার অনুপ্রেরণা যোগায়
ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন সুস্থ থাকুন
আর পাশেই থাকুন

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: বহু বছর আগে গিয়েছিলাম।কোন এক পিকনিকে। ভাল লেগেছে ছবিগুলো। যে টুকু স্মৃৃতি মনে আছে, তাতে মনে পড়ে যে তখন এত সুন্দর ছিল না। এখন অনেক সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরাও পিকনিকের উদ্দেশ্যেই গিয়েছিলাম - তানা হলে আর যাওয়াই হতো না। হয়তো সুন্দর ছিলো না আগে। এখন খুব সুন্দর। তাও শীত সিজন থাকাতে সব কিছু মরা মরা। আকাশ বিবর্ণ । তাই এমন দিনের ছবি আকাশের রঙের কারণে বিবর্ণ রঙ দেখা যায়।

অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান ভালো থাকুন

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারন ছবি সাথে কথামালা ।
ঈশাখার বিবির নাম বিজরিত সোনারগায়ের মত হনু বাড়ীটার নাম ছবিমহল না হলে
বিখ্যাত বদবাবুর খবর আছে, ভাল কথাই শুনালেন :) আমরাও আছি সাথে ।

লেখার সাথে কবিতা না হলে মিটেনা মনের আশ
কারো পছন্দ অপন্দের ধার ধারিনা , কবিতা দিতে
হবে লেখার পড়তে পড়তে , পড়তে পড়তে যেন
শিহরণ জাগে মনের অনুভুতিতে ।

মিউজিয়ামে থাকা চড়কার ছবি মন কেড়েছে ।
সোনারগাও এলাকাতেই সে সময় তৈরী হতো জগত বিখ্যাত মসলিন ।
সে এলাকায় কার্পাশ জাতীয় তুলা গাছে জন্মিত যে তুলা তাই দিয়ে


সেখানকার মহিলা তাতীরা ঘরে বসে চড়কায় কাটত মিহিন সুতা,
এমনকি থুরথুরী প্রায় অন্ধ বুড়িড়াও আপনমনে চরকায় কেটে যেতো সুতা ।
তুলা থেকে চরকায় মসলিন সুতা কাটার দৃশ্য

মসলিনের বুনন এতই ছিল মিহিন মনে হতো যেন কুয়াশা

একটা সময় ছিল ঢাকার সোনারগাঁও এলাকা থেকে রপ্তানি করা মসলিন কাপড় যেত ইউরূপে পরতেন রোমান রাজকীয় নারীরা।
এদেশ ইংরেজ বেনিয়াদের হাতে যাওয়ার পর মসলিন শিল্পীদের উপর নেমে আসে দুর্দিন , বাংলার ঐতিহ্য মসলিন হয় বিলীন ।
তারপরেও সে সময় মসলিন যেতো সুদুর বিলাতে , স্থান পেতো সেখানকার রাজ মহলে ।
মসলিন পরা লেডি জর্জিনা ক্যাভেন্ডিস, ডাচেস অব ডেভেনশায়ার (১৭৫৭-১৮০৬)

ছবিসুত্র : ডেভেনশায়ার সংগ্রহ, যুক্তরাজ্য

সোনারগায়ের ইতিহাসের সাথে মসলিন অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত । সেখানে চরকার পাশে এই মসলিন সংক্রান্ত ইতিহাস ও দুর্লভছবি গুলি রাখা হলে ভাল হত , দর্শনার্থীগন জানতে পারতেন আমাদের এক গৌরবময় ঐতিহ্যের কথা । সুখের কথা বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের উদ্যোগে মসলিন পুনরুদ্ধার প্রকল্প চলছে , এর অগ্রগতি নাকি ভাল , আমরা ফিরে পেতে পারি মসলিন ঐতিহ্য ।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহা ছবিমহল না রাখলে তার জন্য ঘরে ভাত নাই হাহাহা...

আপনার মন্তব্য মানেই অনেক কিছু জানা এবং জ্ঞান আহরণ। মসলিন শাড়ী এত পাতলা । পরতো ক্যামনে শরীর দেখা যাইতো না হাহা। যাই হোক বিখ্যাত তো হইছে বিশ্বজোড়া। এসব আমাদের ঐতিহ্য অথচ সেখানে এই মসলিন শাড়ির কোনো ছবিটবি নাই । অথবা আমার চোখে পড়ে নাই হয়তো।

চড়কা কেটে তুলা থেকে সূতা। আমার কাছে কেনো জানি আজব লাগে। মানুষের মাথা আল্লাহ তা আলা কত জ্ঞান দিয়ে ভরে দিয়েছেন। কত কিছু পারি আমরা আলহামদুলিল্লাহ।

কবিতা না হয় অন্য আরেকদিন দেবো ইনশাআল্লাহ। ভালো থাকুন ভাইয়া পাশেই থাকুন

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
দুইজনের কথা ধইরা আমরা আপনার কবিতা থেকে বঞ্চিত হলাম ছবি আপু। এএএএ কিন্তু মানা যায়না। _______ :((




২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহা ইনশাআল্লাহ ভাইয়া আরেকদিন ছবির সাথে কবিতা পোস্ট করবো । সরি

ভালো থাকুন সাথেই থাকুন

১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দেয়ায় imgur কাজ করছেনা । ছবি বড় করতে পারছিনা ।
সিসটেমটাও এখন ভুলে গেছি , একটু বিস্তারিত এখানে লিখে জানালে বাধিত হব ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কয়েকদিন আগে ইমগোর নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম আবার কিন্তু কাভা ভাই মুছে দিয়েছেন। তাতে নাকি ব্লগের ক্ষতি হবে। তাই সাহস পাই না আবার দিতে। তবে একটা পোস্ট আছে আমার সেটা দেখতে পারেন। সেখানে স্ক্রীণশট দেয়া আছে ভাইয়া

১২| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: আমিও ডঃ এম এ আলী ভাই এর মত এ কথাটি বলার জন্যই এখানে দ্বিতীয়বারের মতে এসেছি কাজী ফাতেমা ।
আশাকরি বিস্তারিত বলবেন । এডিটিং করার অপ্সন আসে না :(

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপি কয়েকদিন আগে আবার পোস্ট দিয়েছিলাম কিন্তু কাভা ভাই মুছে দিয়েছেন। তাতে নাকি ব্লগের সমস্যা । তাই সাহস করে কিছু বলতে পারছি না । এ নিয়ে একটা পোস্ট আছে সেটা দেখতে পারেন। লিংক খুঁজে ফেলে আাপনাকে দেবো ইনশাআল্লাহ। ফেবুর ম্যাসেজ অপশনে

১৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উৎসর্গ যতার্থ হয়েছে । শুভেচ্ছা রইল তার তরেও
তিনি অনুপ্রেরনা না দিলে এমনতর সুন্দর একটি পোষ্ট
পেতাম আমরা কেমন করে :)

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: েআসলেই তিনি যদি পিড়াপিড়া না করতেন তাহলে আমার পোস্টটা আগাতো না এতদূর। ধন্যবাদ আপনাকে

১৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

ইসিয়াক বলেছেন: ভয়ঙ্কর রকম সুন্দর পোষ্ট। অনেক ভালো লাগা।ধন্যবাদ

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাইয়া ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন

১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সোনার গাঁ থানার সামনে একটা নড়বড়ে রেষ্টুরেন্ট আছে পরোটা-হালুয়া-ভাজী’র স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে, মনে রাখার মতো।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চোখে পড়েনি আমার হয়তো। আবার গেলে খেয়ে আসবো নে। ধন্যবাদ মাহমুদ ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অপূর্ব পোস্ট, ছবিও বর্ণনা মনকাড়া। আপনার ছবিতুলার হাতও পাকা মাশাল্লাহ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
ভালো থাকুন অনেক অনেক

১৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫১

মুক্তা নীল বলেছেন:

এতো বড় পরিশ্রমী পোস্টের জন্য ছবি আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবি আপার ছবি ব্লগ আর নতুন করে প্রশংসা করবো না। ৮ নং ছবিটা +++ ভুয়া মফিজ ভাইর খুব পছন্দ হবে। উৎসর্গে ভালোলাগা ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকিল্লাহ খাইরান আপি। আপনার আগমনে পোস্ট আরও সুন্দর হয়েছে যেনো

হাহাহা মফিজ ভাইয়া না পালায় আবার ভয়ে

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন

১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: জামদানি পল্লীতে যান নি?

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কয়েকটা দোকান ঘুরেছি। কেনা হয় নি বা ছবিও তুলিনি সেখানকার :(

ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টে আসার জন্য

১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

বিষন্ন পথিক বলেছেন: ভালো লেগেছে, শুভকামনা

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিষণ্ণ
ভালো থাকুন

২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবিপুর ছবি সুন্দর না হয়ে পারে।


অনেক ভালো ছবি তুলতে পারেন।

বিস্তারিত জানতে পেরে কৃতজ্ঞ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ফাহিম ভাইয়া ভালো থাকুন অনেক অনেক

২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমিও অনেক আগে একবার গিয়েছিলাম।
সুন্দর ছবি।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন

২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ২৬, ২৭, ২৮- এমন ছবি সবসময়ই মুগ্ধ করে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জুনায়েদ ভাইয়া ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন

২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হায় হায়.....তিনদিনের মতো ব্লগে অনুপস্থিত, আর এর মধ্যেই এই অবস্থা! আপনে জানলেন কেমনে, এই কয়েকদিন আমি ব্লগে থাকুম না!! খানাদানা তো শ্যাষই, কাডা-কুডাও তো এখন পাওয়া যাইবো না। :((

আপনার এই পোষ্টের অপেক্ষাতে ছিলাম। বর্ণনা চমৎকার, ছবি (????) চমৎকার....সবই চমৎকার। একেবারে অত্যাকার (অত্যাধিক চমৎকার) হয়েছে। এই দরিদ্র ব্যক্তিটার নাম নিয়েছেন......ধন্যবাদের ভাষা খুজে পাচ্ছি না। :)

মুক্তা নীল বলেছেন: ৮ নং ছবিটা +++ ভুয়া মফিজ ভাইর খুব পছন্দ হবে। ঘরের কথা পরে জানলো ক্যামনে??? :P

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ কথায় আছে না খাওয়েনের আগে আর লড়াইয়ের শেষে যাবেন
আপনি তো দেখি দুইটার পরেই আসছেন হাহাহা

হতদরিদ্র ভাইয়ার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হাহাহাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান।

মানুষ দেখেই বুঝা যায় কার কোনটা প্রয়োজন কে কীসে ভয় পায় হাহাহা

তবে এই তিনদিন কী করছিলেন হুহ পুবের পাহাড় পশ্চিমে নিছেন নাকি, না ভাবী আটকে রাখছিলো

২৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার ছবিগুলো। গতবছর আমিও সেখানে গিয়েছিলুম। গিয়ে দেখি ঢাকা থেকে কয়েক বাস ভর্তি একটি নামকরা কলেজের ছেলেমেয়েরাও গিয়েছে। এর মধ্যে একদল ছেলেমেয়ে নৌকায় ঘুরাঘুরি করতে গিয়ে তীরে এসে নৌকা উল্টে সে কি হুলুস্থুল কান্ড। ফার্মের মুরগীদের অনেকেই আবার সাঁতার জানে না। সে এক মহা ক্যাচাল? হাউকাউ। হা হা হা।

ছবিপা, ছবিগুলো কীভাবে এই ফরমেটে আনেন। স্কয়ার ছাড়া তো বড় করা যায় না। রেজ্যুলেশন কত এগুলোর। জানালে উপকৃত হতুম।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার বাচ্চারাও সাঁতার জানে না ভাইয়া । এ নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। ছোট ছেলে নৌকায় উঠার জন্য পাগল । :( তাকে বাড়ির পুকুরে সাতার শিখতে নামতে বলেছিলাম। সে বলে মা- অন্যের গ ধোয়া পুকুরে আমি সাতার শিখবো না। নিজে যেদিন সুইমিং পুল বানাবো সেদিন সাতার শিখবো। কন কী কই পোলারে।

আমি ছবিগুলো ইমগোরে আপলোড করি, আপলোড করার সময় ৮০০-৬০০ সাইজে আপলোড করি। অরজিনাল ছবি ৩ মেগাবাইট হয়ে থাকে। অরজিনাল ছবিগুলোর সাইজ আর ছোট করা লাগে না। ইমগোর অটো ছোট করে আপলোড করে। এখানে পোস্ট করলে এমন দেখায়।

২৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া :) ভালো থাকুন

আপনিও ভালো থাকুন বোন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খাইরান

২৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বহুকাল আগে কলেজে পড়ার সময় পিকনিকে গিয়েছিলাম। এখন অনেক অনেক পরিবর্তন হয়েছে। প্রিয়তেও নিয়ে রাখলাম। আবার যদি যাই, কাজে লাগবে।
ব্লগার মা.হাসানের প্রস্তাব খারাপ না। আমার দেখা শেষ, এডিট কইরা কয়েকটা কোবতে ঢুকায়া দ্যান এখন। শুধু শুধু কিছু মানুষ আমাদের উপর রাগ করছে......বড়ই পেরেশানীতে আছি। =p~

তবে এই তিনদিন কী করছিলেন হুহ পুবের পাহাড় পশ্চিমে নিছেন নাকি, না ভাবী আটকে রাখছিলো সবই সত্যি। তবে গেছিলাম একটু বেড়াইতে। বৃটিশ সামার তো বিখ্যাত, জানেনই। একটু চামড়া পোড়ায়ে আসলাম আর কি!! :P

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বলেছেন: হাহাহাহা ... কবিতার পোস্ট পরে দিয়ে দেবো। তাদের কাছে সরি বলছি। আপাতত এটাই থাক।

সবই সত্যি। তবে গেছিলাম একটু বেড়াইতে। বৃটিশ সামার তো বিখ্যাত, জানেনই। একটু চামড়া পোড়ায়ে আসলাম আর কি!!
বাহ্ তাহলে তো সুসংবাদ, ভ্রমণ পোস্ট পাবো আবারও আমরা। তাড়াতাড়ি কইরেন যে। যেহেতু বিদেশ যাইতে পারুম না সেহেতু দেশে বসে বিদেশ ভ্রমন মন্দ হবে না।

ভালো থাকুন

২৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাত্র আসলাম......আগামী কয়েকটা দিন একটু ব্যস্ত থাকবো। তবে, এটা নিয়ে পোষ্টানোর ইচ্ছা আছে, বাকীটা আল্লাহর ইচ্ছা।

আমি এমনিতে ফটো খুব একটা খিচি না, পারিও না তেমন। তবে, এবার ব্লগের কথা মনে করেই প্রচুর তুলেছি। কতোটুকু কি হয়েছে জানি না। আস্তে-ধীরে রেডি করতে হবে। :)

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ ভরসা । অপেক্ষায় থাকলাম
ফি আমানিল্লাহ

২৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

আখেনাটেন বলেছেন: পানিমাতৃক ডোডোদের দেশে ভাগিনা সাঁতার জানে না এটা কি কথা হল ছবিপা। চ্যাংদোলা করে ভাগনারে পানিত ফ্যালান। না পারলে এই ডোডো মামারে হাঁক দিবেন। পচা পানিতেও কীভাবে দিলখোশ হয়ে সাঁতার কাটা যায় তা শিখামুনে। ভাগিনার সাঁতারবিদ হওয়া পাক্কা। :P

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বদ বেডার পোলা আরও বদ হাহাহাহ....। পুকুরে নামাতেই পারি না। অথচ আমরা ছোটবেলা পানি থেকে উঠতামই না। ডুব সাতার খেলা কত খেলতাম
ডুব দিতে দিতে চোখ লাল করে ফেলতাম আর এরা বলে এসব নোংরা পানি।

তাহলে কথা পাক্কা আপনার কাছে পাঠায় দিমু বেটারে ইনশাআল্লাহ

২৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

প্রিয়তে :)

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাইয়া ভালো থাকুন অনেক অনেক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.