নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
পথে যেতে যেতে কত সমস্যার দেখা পাই। কখনো ছোটখাটো প্রতিবাদ করি কখনো করি না। কিন্তু মন যে খারাপ হয় না তাতো নয়। ভিষন বিরক্ত হই। এত সুন্দর মায়াময় একটা দেশ আমাদের। স্বাধীন দেশের মানুষরা এতটাই স্বাধীন হয়ে গেছে যে নিজেরাই বিভিন্ন ধরণের আইন তৈরী করে একেবারে বাস্তবায়ন করে ফেলে।
অফিস হতে বাসা এবং বাসা থেকে ব্যাংক কলোনী মতিঝিল হেঁটে যেতে যেতে কতবার যে মনে মনে মানুষকে গালি দেই তার ইয়ত্তা নেই । গালি বলতে বলি হায় রে মানুষ তোরার ভিতর অনুভূতি জিনিসটাই হারিয়ে গেছে। মানুষ হবি কবে তোরা। কবে বুঝতে পারবি অন্যদের সুখ সুবিধা ।
এতটুকুন একটা ফুটপাত, তার উপর ছোটখাটো চায়ের টঙ। হেঁটে যেতে যেতে থেমে যেতে হয়। মানুষগুলো চা আর সিগারেট খেতে খেতে চায়ের টঙের সামনে এসে দাঁড়িয়ে থাকে। দূর হতে মানুষ আসতেছে দেখেও কেউ জায়গা থেকে এক চুল নড়াচড়া করে না। ছেলেরা যে যার মত গায়ে ঠেলে অথবা ফুটপাত থেকে নেমে হেঁটে চলে যায়। অথচ কাউকে এক দিনও আমি প্রতিবাদ করতে দেখিনি। কাউকে বলতে শুনিনি যে ফুটপাতের মাঝে দাঁড়িয়েছেন একটু সাইড হয়ে দাঁড়ান। আমি যখন হেঁটে যাই রাগের চোটে পথ থেকে নামি না। দাঁড়িয়ে থেকে থেকে কিছুক্ষণ দেখি। কেউ আমাকে দেখে একটু নড়ে উঠে কিন্তু তার পাশ দিয়ে যেতে হলে আমাকে তার গায়ের সাথে ধাক্কা খেতে হবে। তাই বাধ্য হয়েই বলি একটু সাইডে যান অথবা সরেন একটু। তখন গিয়ে হালকা সরে।
আমাদের ব্যাংকের পিছনে একটা ফুটপাত আছে, সে ফুটপাতটা গুপিবাগ গিয়েছে। সেখানে দেখলাম পুরোটাই দখল করে হোটেল খুলেছে আর মানুষ সবাই রিস্ক নিয়ে পিচ রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আসছে। ছবি তুলেছি। ছবিতেই দেখতে পাবেন কতটা স্বৈরচারিতায় ভরা আমাদের দেশটা। কেউ প্রতিবাদ করে না। কেউ বলে না এ ফুটপাত আমাদের হাঁটার পথ এ আমাদের নাগরিক অধিকার। যারা চা পান করে তারা ফুটপাতে এমনভাবে পা বাড়িয়ে বসে যে তাদের পা আমাদের গায়ে লেগে যাবে। কিন্তু আমাদের দেখেও পা সরায় না। কি আশ্চর্য্য!
অফিস হতে যখন বাসায় হেঁটে ফিরে যাওয়ার জন্য জসীম উদ্দিনের রোডে যাই তখন রাস্তার উপরেই দেখি বিভিন্ন সবজির দোকান। আমি সবজিও কিনি প্রতিদিন। কয়দিন যাবত দেখছি ওদেরকে বসতে দেয় না। গাট্টি বোচকা নিয়ে এখানে সেখানে বসে আছে ওরা। আমি বললাম আপনারা বসছেন না কেনো? ওরা বললো ৩০০ টাকা দিছি তবুও আপা বসতে দিচ্ছে না। আমি বললাম কত টাকা দিতে হয়। প্রতিদিন তিনশ টাকা দিতে হয়। বুঝেন ঠেলা, পুলিশকে কিভাবে আমরা ভালোবাসবো সম্মান করবো। ।
যখন রাস্তা শেষে ফুটপাতের রাস্তায় উঠবো তখন প্রতিদিনই দেখি ম্যাক্সিগাড়িগুলো ফুটপাতের একেবারে সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। তাতে ফুটপাতে উঠতে সমস্যা হয়। ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তায় মধ্য দিয়ে গিয়ে উঠতে হয়। প্রায়ই পুলিশের কাছে বিচার দেই। একদিন নিয়ে যেতে চাই পুলিশকে , পুলিশ বলে আপা ওদের উপরে হাত আছে। আপনারাই বলে তাকে কী বলা উচিত তখন। আরে বদ বেটা পুলিশ ওদের উপরে তো তোরাই মানে তোদের আইন। ওদের উপরের হাত তো তোরাই ভেঙ্গে দিতে পারিস। কেনো তা করিস না। টাকায় পকেট ভরিস তাই না। তারপর ঠেলে ঠুলে নিয়ে গেছি। পুলিশ ভাই ড্রাইভার রে ডাক দিছে এমনি সরি স্যার সরি স্যার বলে গাড়িটা সরিয়ে নে (এ নিয়ে আবারও লিখছিলাম কিন্তু মনের দু:খ যায় না)।
চায়ের টঙ এর কথা একদিন বিচার দিছি। তখন পুলিশ চা খাচ্ছিল। বললাম দেখেন আমরা কত কষ্ট করে ফুটপাত দিয়া হাঁটি । আপনাদের কী কিছু বলার নাই? উনি জবাবে বললেন। আপা ওদের যে কত শাস্তি দেই আমরা । কয়দিন পরপরই মোবাইল কোর্ট ধরে নিয়ে যায় আবার ছাড়া পেয়ে এসে এখানে টঙ বসিয়ে দেয়। তখন আমার সামনেই ধমকধামক দিতে শুরু করে। অথচ পুলিশ ভাই চা সিগারেট খাচ্ছিলো। মনের দু:খ কারে কইতাম, কেউ নাই জনগণের এসব কষ্টের কথা শুনতে।
আমাদের ব্যাংকের অপজিটে আল ছালাদিয়া ঢাকা একটা ভাতের হোটেল ছিলো ভাসমান। কোট টাই পরিহিত ভদ্রলোকরাও এখানে বসে ভাত খায়। হোটেলটা ড্রেনের উপরে। যেখানে তারা ভাত খাচ্ছে, ছালা ঘেঁষেই বেটারা মুত্তে বসে। কেউ কিছু বলে না। হায়রে মানুষ এতটাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন তোমরা । যেখানে খাও হেইখানেই হাগো। এরার নাকে গন্ধ লাগে না । অথচ আমি হেঁটে গেলেই দুর্গন্ধে নাক টিপে হাঁটি।
যে টঙ গুলায় দিনমজুর, পুলিশ বসে চা পান খায়, সেখানে বসে ওরা ঘিয়ের মত কাশ ছেব থুথু ফালায় আর চায়ের কাপ অথবা হাত মুখ ধুয়। কী বলবো জঘন্য হয়ে যায় পথ নোংরা অপরিচ্ছন্ন। এক বেটা এই বড় থুথু ফালাইল আমার সামনে। আমি থমকে দাঁড়িয়ে বললাম। কেনো এখানে থুথু ফেললেন? এই যে আমরা মেয়েরা অনেকেই লম্বা বোরখা লম্বা জামা পড়ে হেঁটে যাই পথে । এই থুথু তাদের গায়ে লাগবে। তাতে নামাজও হবে না। কেনো এমন নোংরা করেন পথকে? সে বললো সরি ভুলে হয়ে গেছে। আমি বললাম প্লিজ একটু সচেতন হউন। পানি যাতে না ফেলে তার জন্য টঙের মালিককে বললাম ভাই আমাদের হেঁটে যেতে অসুবিধা হয় । টঙ যখন দিয়েই দিছেন আমাদের কথা তো আর উঠবেন না। অন্তত এইটুক কাজ করেন, যাতে কেউ পথ নোংরা না করে সে দিকটা একটু খেয়াল রাখবেন। এখন কয়দিন যাবত দেখছি রাস্তায় পানি ফেলে না। যাক এইটুকু কথায় তো কাজ হয়েছে তাই না? তবে কেনো আপনারা পুরুষরা ছোটখাটো প্রতিবাদ করেন না ? কেনো করেন না। দেশটা কার ? যারা জোর দেখিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে তাদের? এসব নিয়ে আরও লিখেছি। কিন্তু মনের কষ্ট ফুরায় না।
ভালো থাকুন সবাই। নিজেরাই একটু একটু সচেতন হতে শিখুন। যেখানে সেখানে থুথু, কিংবা সিগারেটের প্যাকেট, চিপসের প্যাকেট, কোকের বোতল ফেলবেন না। হোক না অল্প কষ্ট, যথাস্থানে ময়লা ফেলুন। একজন একজন করেই দেশটা বদলে যেতে পারে। সুন্দর হতে পারে আমাদের দেশ।
হেঁটে যেতে যেতে তোলা ছবিগুলো। মাইনসের সামনে তো আর ছবি তুলন যায় না। তাই সব ছবিই আজ ঝাপসা অথবা অস্পষ্ট। কেবল সমস্যা তুলে ধরার জন্যই তুলেছি। অকে ...বুঝাইবার পারছি
ফি আমানিল্লাহ
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সত্য্যিই শান্তি নাই। চলার পথে অযস্রবার মন খারাপ হয়
আমিও দেই,
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: গণসচেতনমূলক পোষ্টে ভালাোলাগা জানালাম।
বদলাতে হবে নিজেকে, বদলাতে হবে চারপাশ;
শহর না বাচলে আমরা বাচবো না!
আপনার জন্য শুভকামনা-
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সবাইকেই একযোগে বদলাতে হবে। সবাই এমন চুপচাপ সয়ে গেলে শেষ শহর শেষ দেশ
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
----------------------------------------------ছবির জাদুকর----------------------------------------------
আমার বোন ফাতেমা ছবি যাকে ছবির জাদুকর হিসেবে চিনি, তিনি আজকে সত্যি সত্যি খুব দরকারী কিছু ছবি তুলেছেন। ঢাকায় ফুটপাতে কিছু লম্পট দাড়িয়ে বসে থাকে যাদের প্রধান কাজ মেয়ে মহিলা পথচারী দেখে রাস্তা বন্ধ করে দাড়িয়ে থাকা। ঢাকার ফুটপাতে ঝুলে থাকা এসব টং দোকান সহ ফুটপাতের যে কোনো ফেরীওয়ালা থেকে মাসোহারা নিচ্ছে স্থানীয় সরকারী সান্ডা পান্ডা সিটি কর্পোরেশন। এরাই সরকার এরাই ১৯৭২ সন থেকে ২০১৯ আজ অব্দি দেশ শোষণ করে যাচ্ছে। এরাই বিএনপি, এরাই জামাত, এরাই শিবির, এরাই আওয়ামী লীগ।
এরা এরাই চোরে চোরে মাশতুত ভাই।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উল্লিখিত মন্তব্য সবার মনের কথা।
মেয়ে হয়ে মাঝে মাঝে প্রতিবাদ করি বলে এরা হাসাহাসিও করে।
আইনের উপরেও হাত আছে এইটা কতটা লজ্জাজনক একজন পুলিশের কাছে। পুলিশরা বুঝলো না।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন ভাইয়া।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
মা.হাসান বলেছেন: ভাইরে এত হিংসা করিতে নাই। দেশের উন্নয়ন হইতেছে, বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখার জন্য দেশের বাইরে থেকে লোকেরা লাইন দিয়া আসিতেছে, আমাদের মানবতার মাতা নিয়মিত পুরস্কার পাইতেছেন আর আপনি এই সব উল্টা পাল্টা কথা বলিতেছেন। কয়েকদিন পূর্বে আমাদের এক চেতনাবাদি ভাইজান যাহা বলিয়াছেন তাহা আপনার পোস্টে প্রয়োগ করিলে বলিতে হয় দেশ স্বাধীন হইয়াছে বলিয়া আজ বড় রাস্তা দিয়া হাঁটিতে পারিতেছেন, দেশ স্বাধীন না হইলে খানাখন্দে ভরা গলির গিতরে বস্তিতে থাকিতে হইতো। শুকরিয়া আদায় করেন মানবতাবাদীদের আশ্রয়ে আছেন। ছবিগুলি ফটোশপ করা মনে হইতেছে। নজর উচা করুন। কোন মন্ত্রী মহোদয়কে তো কোনদিন বলিতে শুনি নাই রাস্তায় এই সব সমস্যা আছে। মন্ত্রীরা তো আর ছোটলোক না যে ফুটপাথ দিয়া হাঁটিবে। আপনি ওনাদের মতো গাড়িতে চড়েন না কেন? দেশে এত উন্নয়ন , মানবতার মাতা ব্লাউজ দিয়াছেন, মোবাইল দিয়াছেন, বিউটি পার্লার দিয়াছেন-- গাড়িও দিবেন, আর কয়েকদিন সবুর করুন। আর আমাদের কাউয়া ভাই তো বলিয়া দিয়াছে, রাস্তা বানাইতে খরচ আছে, কাজেই রাস্তা ব্যবহার করিলে ট্যাকসো দিতে হইবে। আপনি কি রোড ট্যাক্স দেন? আমার কথা ভালো না লাগিলে মুছিয়া দিয়েন। তার পরেও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলা বন্ধ করিতে পারিবো না।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কথা সত্য, ছবিগুলো ফটোশপ। উন্নয়নশীল দেশে এমন হতেই পারে না।
আপনার মন্তব্য সেরা মন্তব্য এবং একমত। এর বাইরে আমার বলার কিছু নাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি করে করবে প্রতিবাদ?
যখন প্রতিবাদ কারীদের হুমকি পেতে হয় খোদ রাষ্ট্র প্রধানের কাছ থেকে???
জাবিতে অভিযোগ প্রমাণ করুন, অন্যথায় শাস্তি: প্রধানমন্ত্রী
আজকেরই খবর!!!!
তাইতো সবাই সাইড দিয়ে নেমে মাথা গোজ করে পৈত্রিক প্রাণটা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করে!
সুস্থ দেশে এগুলো তো হবারই কথা নয়। নূন্যতম মৌলিক মানবিক, নাগরিক অধীকারের জায়গাটুকু নিশি্চত করাতো
রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব।
পোষ্টে ++++++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এইজন্যই কেউ প্রতিবাদ করে না। চুপচাপ সয়ে নেয়া অভ্যেসে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতে কী হবে কে জানে
ধন্যবাদ সুন্দরমন্তব্যের জন্য ভালোথাকুন সুস্থ থাকুন সব সময়
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
সাইন বোর্ড বলেছেন: সমস্যার কথা বলতে গেলেই কারোর বিপক্ষে চলে যায়, তখন তার জীবন নিয়েই টানা হেচড়া শুরু হয় । এখন শুধু দেখে যাওয়ার সময়, কিছু বলা যাবেনা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম দেখেই যাই। আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি।
ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ও ছবি , মানুষ খায় পাতেই হাগে গো এটাই যেনো কিছু মানুষের স্বভাব ।
তোমার ছবি আর বর্ননা পড়ে আমারও ইচ্ছে করছে এমন করে নিউইয়র্ক সিটি নিয়ে লিখতে
সুন্দর করে লিখেছ। পড়তে ভালো লাগলো
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বুবু লিখো, অন্তত জানতে তো পারবো সেখানকার পরিবেশ। কে একজন তোমার পিছে লাগছে হা হা। নিচে মন্তব্য।
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মা, হাসান ভাই বলেছেন শুকরিয়া আদায় করেন
ছবি আপু বলেন শুকুর আল হামদুলিল্লাহ !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হা হা হা, শোকর আলহামদুলিল্লাহ।থ্যাংকু
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
ছবি আপা ,
ঢাকা শহরে দৈনন্দিন সমস্যা আছে অনেক কিন্তু সমাধান
নাই । আজকের লেখা ও ছবি অন্যরকম হয়েছে আপু ।
অনেক ধন্যবাদ এই বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপি
ভালো থাকুন
১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৪
ইসিয়াক বলেছেন: দেশটা হয়ে গেছে শয়তানের আখড়ায় । রোগগ্রস্ত .......আল্লাহ এগোরে হেদায়েত দাও ।
সর্ব অঙ্গে পচন, মলম লাগামু কোথায় ?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
সুন্দর মন্তব্য ভালো থাকুন
১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২০
ধ্যত্তেরিকাষতড়এএতধ্যত্তেরিকা বলেছেন: পোষ্টের বিষয়বস্তু খুব ভালো লেগেছে। আপনি পারিপার্শ্বিক বিষয় এবং সমাজ নিয়ে ভাবেন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভাবনাহীন ডোডো কবিদের অভাব নেই। আপনার পোষ্ট পড়ে কবি রাবেয়ার সমাজ সংস্কারক হতে মন চাইলো। এটাও খারাপ না। নাড়া তো দিয়েছেন কাউকে। তবে আপনার ভাষাও অনেকটা তার মতন হলো। এটা হতাশার। আপনি মননশীল কবি। 'মুত্তে বসে' 'কাশ-ছেব' এ জাতীয় শব্দ আপনার সাথে যায় না। কবিদের উপস্থাপনা সুন্দর হওয়া বাঞ্চণীয়। কবিরা শব্দের ফেরিওয়ালা। ডোডো কবি নয়.....
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি আচ্ছা
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সত্য্যিই শান্তি নাই। চলার পথে অযস্রবার মন খারাপ হয়
আমিও দেই,
বোন আগামীকাল রাতে কোলকাতা যাচ্ছি। ৩/৪ দিনের জন্য। ব্লগে এই কয়েকদিন থাকবো না। খেয়াল রাখবেন ব্লগে যেন কোনো ঝামেলা না হয়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ ভরসা ভাইয়া। ফিয়ামানিল্লাহ। ছবি তুলবেন কিন্তু আর এসে পোস্ট দিবেন। ইনশা আল্লাহ দেখে রাখবো আমাদের ব্লগ
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
মা.হাসান বলেছেন: ভাইরে, আপনি মনে হয় আমার কথায় কষ্ট পাইছেন। এমন হলে মাফ চাই। যখন বয়স কম ছিল প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি, কখনো কখনো হিতে বিপরীত হয়েছে। আমার পরিচিত দুই জনের চাকরি চলে গেছে, একজন সড়ক দূর্ঘটনার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছিলো, আরেকজন রোহিংগা ইস্যুতে সুশীল সমাজের ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সমালোচনা করেছিলো। পুলিশের উল্টা পাল্টা কামের প্রতিবাদ করার কারনে একাধিক পরিচিত জন জেল খাটতেছে। এখন সামনা সামনি কিছু বলা নিরাপদ মনে করি না।
আপনার মনে কষ্ট দিলে সত্যি সত্যি ক্ষমা চাই।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আরে না দু:খ পাবো কেনো। সব কথাই সত্যি। অনেক সময় আমিও প্রতিবাদ করতে পারি না ভয়ে। কোনো জায়গায় কিছু লিখতে পারি না ভয়ে। নিজেকে নিরাপদ রাখাই বেটার।
হ্যা আপনার কথা সত্য । অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন
১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬
মা.হাসান বলেছেন: রাজীব ভাই ব্লগে সব সামলায়া রাখতেন, উনি না থাকা অবস্থায় সব দায়িত্ব আপনার ঘাড়ে। যতখানি সহযোগিতা দরকার জানাবেন। ক্যাচাল বাধানো দরকার হলে বলবেন, আমরা কয়েকজন সব সময় তৈরি আছি।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা ক্যাচালে ছবি নাই। তর্ক বির্তক পারি না । ঝগড়া লাগলে কাইন্দা দেই । বদভ্যাস আমার
আল্লাহ ভরসা আমরা ব্লগ সামলাইয়া রাখুম। রাজীব ভাইয়া চিন্তা নাই
১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: কোথাও কেউ নেই, বলার - শুনার......
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক ভাইয়া
ভালো থাকুন
১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন:
কুত্তার কাজ হইলো হাডডি চাটা আর ঘেউ ঘেউ করা।
কুত্তা তার স্বভাব মতই কাজ করবে।
সুতরাং এসব নিয়ে টেনশন নিও না।
আমি শিয়াল কুততা কেয়ার করি না
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি বুবু
যে যার মতন থেকে যাক বলার কিছুই নেই
১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩
ধ্যত্তেরিকাষতড়এএতধ্যত্তেরিকা বলেছেন: ডিভি লটারীর নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে মার্কিন প্রশাসন আজো ভোগছে।
পিগমীদের সারভাইভ্যাল রেজিস্ট্যান্স বিস্ময়কর!
১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এই শহর ছবি গুলো আর লেখা ভালো লাগলো। ++
আচ্ছা আপনার ছবি এতো বড় দেখায় কিভাবে ? আমার ছবির আকার তো ছোট !
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: সত্যি কথা বলতে ঢাকা শহরের গজব অবস্থা।
কোথাও শান্তি নাই।
আপা আমি নিজেও মনের অজান্তেই গালি দিয়ে দেই