নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
হাঁটার উপকারিতা সম্পর্কে জানেনই তো সবাই। আমাদের শহরবাসীর কেমন জীবন যাপন সবাই অনুভব করতে পারেন । সারাদিন অফিস, বাসা সংসার বাচ্চা, বাচ্চাদের স্কুল পড়াশুনা এতটুকুনই আমাদের পেরেশানি ব্যস্ততার মাঝে আটকে থাকি। অথচ কেউই নিজের জন্য, নিজের কথা ভাবি না। আমাদের যেমন খাওয়া দাওয়ায় নেই কোনো বাঁধা বিপত্তি, যা মন চায় তা-ই খেয়ে ফেলি। যতটা স্বাস্থ্য সচেতনতার সম্পর্কে জানি ততটা নিজেদের বেলায় পালন করি না।
যেমন ধরেন বাইরে বের হলাম, রাস্তায় মুখরোচক খাবার, দেখলেই মন চায় এবং বন্ধুরা বা পরিবারের সবাই মিলে ইচ্ছেমতন ভাজাপুড়া বার্গার ফুসকা কিংবা চটপটি গপাগপ গলধকরণ করি( আ আল্লাহ আমাদের জিহবা দিয়েছেন, সে জিহবায় রুচির অভাব নাই মাশাআল্লাহ। আর আমাদের মনটাই ভাজাপুড়ার দিকে বেশী যায়। আমি বাইরে গেলে এসব মানে মানুষ দেখি। কে কী করে , কে কী খায়, মানুষের মুখের অভিব্যক্তিও দেখি।
যা দেখলাম, ইয়া মোটা মোটা ভাই আপারা প্লেট ভর্তি নুডুলস অথবা বার্গার হাতে খেতে দেখি। উনারা আরও অনেক কিছু খেয়ে সাবাড় করে দেন। এতটুকুন চিন্তা বা অশান্তির ওদের মুখের উপরে দেখি না। তাই বুঝি ঢাকা শহরের রাস্তা ঘাট ফুটপাত, অলিগলিতে এসব ভাজাপুড়া মুখরোচক খাবারের অভাব নেই।
আপনারাও দেখে থাকবেন, বার্গারের ভ্যান গাড়িগুলো, রাতের বেলা যখন হাঁটতে যাই তখন দেখি, বাস কাউন্টার এর এখানে কয়েকটা দোকান, ওরে বাপস, ছেলে আর মেয়েরা যে কী খাওন টা দেয়। একটুও চিন্তা ছাড়া খাওয়া দাওয়া। অথচ দেহ যেনো হাতির সমান।
এসব খাবার যেমন ভেজাল, বাঁসি, তাছাড়া তেলচর্বিযুক্ত খাবার। এসব খাবার খেয়ে বর্তমানে অসুখের সীমা নাই। বিভিন্ন ধরনের রোগ হচ্ছে অনেক রোগ অজানা।
আচ্ছা খান বেশী করে খান কিন্তু খেয়ে দেয়ে যদি সেই শক্তিটা ক্ষয়ই না করলেন তবে সে শক্তি শরীরে জমা জমে পাহাড় হচ্ছে সে কথা চিন্তা করেছেন কী? ভুঁড়ি ওয়ালা ভাইদের অভাব নেই শহরে। তেমনি অল্প বয়সী মেয়েরাও দ্রুত মোটা হয়ে যাচ্ছে। এতে ডায়াবেটিস সহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও বাড়ছে সে খেয়াল কারোর নেই।
খেয়েই বাঙালী মরে, না খেয়ে বরং বেশী সুস্থ ভালো থাকা যায়। আসলে আমাদের শরীরের জন্য কী কী প্রয়োজনীয় খাবার খেতে হবে সেদিকে একেবারে অমনোযোগী আমরা। ভাত মাছ মাংসা উফ এসব খাবার পেলে আর কিছু মনে থাকে না। ভাত ছাড়া একদিনও কী ভাবা যায় অথচ ভাত রুটি এসব খেয়ে আমরা দ্রুত মোটা হয়ে যাচ্ছি। ভাইসব আমি ডাক্তার না কিন্তু। শর্করা কাবোর্হাইড্রেট ক্যালসিয়াম ইতা আমার বিষয় না কিন্তু। কেউ ডায়াট করলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুয়াযীই করবেন।
আমি যে বিষয়ের জন্য বকর বকর করতেছি তা হলো নিয়মিত হাঁটা। ডাক্তারের কাছে গেলেই দেখবেন ডাক্তার এডভাইস দিচ্ছে হাঁটার জন্য। প্রতিদিন নিয়মিত ৪০-৬০ মিনিট হাঁটতে বলে এবং আমাদের তাই করা উচিত। সারাদিন শুয়ে বসে কাটিয়ে শরীরটাকে আটার বস্তা ময়দার বস্তা করে ফেলি। হ্যাঁ আপনাকে নিয়মিত প্রতিদিনই হাঁটতে হবে। হাঁটলে অনেক রোগ হতে মুক্তি পাবেন। ডায়াবেটিস ভয় পাবে, হার্ট এটাক ভয় পাবে। উচ্চরক্তচাপ ভয় পাবে ধারে কাছে ঘেঁষতে।
হাঁটলে শরীর ঝরঝরে লাগে, রাতে ঘুম ভালো হয়। নিজেকে খুব হালকা মনে হয়। হাঁটা জিনিসটা খুবই কষ্টকর একটা কাজ। এবং হাঁটার জন্য অনেকেই সময় বের করতে পারেন না। কিন্তু আপনার জন্য আপনাকেই চিন্তা করতে হবে। যেভাবেই হোক একটা ঘন্টা আপনার নিজের জন্য রাখুন। বের হোন বন্ধু বান্ধব ভাই বোন বান্ধবী সহ। দুই তিনজন হলে দারুন সময় গল্প সল্প করে কেটে যাবে। দেখবেন তখন একদন কষ্ট লাগবে না। প্রথম দিন হাঁটলে শরীরে ব্যথা বা কষ্ট হতে পারে। কয়েকদিন হাঁটলে তা সয়ে যাবে। একদিন দেখবেন হাঁটাও নামাজের মত অভ্যাস হয়ে গেছে।
আর খাওয়া দাওয়ায় এবার একটু নজর দিন। রাস্তার অস্বাস্থ্যকর খাবার হতে দূরে থাকুন। আর অনলাইনে স্বাস্থ্যসচেতনার জন্য ডা: জাহাঙ্গীর কবীর সাহেবের ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। উনার দ্বারা শত শত মানুষ উপকৃত হচ্ছে/হয়েছে। ফেবুতেও উনার ভিডিও আছে।
যত কিছুই খান না কেনো যত আরামই করেন না কেন। আপনাকে অবশ্যই হাঁটতে হবে প্রতিদিন। হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। হাঁটলে হজম শক্তি বাড়ে, শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে। অলসতা করে কোনো লাভ নেই নিজের ক্ষতি ছাড়া। সবচেয়ে নিরাপদ ব্যায়াম হলো হাঁটা আর ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামগুলো। মানুষের শরীর হলো একটা মেশিন। মেশিন ফেলে রাখলে তাতে জং ধরে তাতে তেল দিতে হয় তেমনি আমাদের শরীরটাও তেমন একটা মেশিন। যত চালাইবেন ততই ভালো চলবে। আলসেমী কইরা ঘুমাইবেন খাইবেন ব্যস জীবন আপনার শেষ এখানেই । রোগ ব্যাধী ঝাপটে ধরবে।
আমি প্রতিদিন এক ঘন্টা হাঁটি । চেষ্টা করি। আপনিও হাঁটুন সুস্থ থাকুন। আর ওষুধ যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। হাঁটলে অনেক কিছু থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।
নিচে ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবীর সাহেবের ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। চমৎকার একটা মানুষ। উনার ভিডিওগুলো দেখলে আপনারও মন চাইবে ডায়াট করতে।
(অ :ট:- আগের পোস্টের জবাব দেই নাই। রবিবারে দিমু) কেউ আবার কইয়েন না আগের পোস্টের জবাব নাই আবার নতুন পোস্ট । বাসা থেকে নেট ইউজ কম করি।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই ভালো ভাইয়া। আমিও হাঁটি । অফিসে যাওয়া আসা কয়েকবার হাঁটি আবার রাতে এক ঘন্টা হাটি
আল্লাহর রহমতে সুস্থই আছি আলহাদুলিল্লাহ
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
তবে আমি নিয়ম করে হাটি না। এখন এর প্রয়োজনও মনে করি না। কারণ সকালে ফুটবল খেলি নিয়মিত। প্রতি সপ্তাহে দুই বা তিনবার। এখন শীত বলে খেলা বন্ধ রেখেছি। ক্রিকেটও খেলি।।। খেলাধুলার মধ্যে আছি বলে হাটাহাটিকে গুরুত্ব দেই না। তবে ব্যায়াম শুরু করে দিব।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যা খেলাধুলা করলে হাঁটতে হয় না। যেকোনো ভাবেই শারিরীক কসরৎ অব্যাহত রাখতে হবে। আল্লাহর রহমতে সুস্থ থাকবেন তবেই।
ভালো থাকুন
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: আমার বাবা আর মা দুই পক্ষের সবারই ডায়াবেটিকস আছে,
কাজের ক্ষেত্রই আমাকে দিনে প্রায় গড়ে ৬কিমি হাটা হয়।
জীবনের প্রায় অধেকের বেশি পার করে ফেলেছি কিন্তু এখনো সুগারলেভেল ঠিকই আছে, শরীর ফিট আছে,
হাটা এবং পরিমিত খাওয়া খুবই দরকার।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ ভরসা । হাটার উপর ঔষধ নাই। আল্লাহ তাআলা সুস্থ রাখুন সবাইকে
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশ হয়ে গেছে ফুটপাতের দোকান। খাবারের দোকান আর কাপড়ের দোকানে সয়লাব। দেখে মনে হবে এই দেশের মানুষ কাপড় কেনে আর খায়। আপা, গুরুত্বপূর্ণ লেখা পোষ্ট দিয়েছেন। হাটার কোনো বিকল্প নেই। আমি হাটতে পছন্দ করি। তবে সাথে পানির বোতল রাখি হাতে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক । রাস্তাঘাট ফুটপাত শান্তি মতে হাঁটা যায় না এখন আর । মানুষের ধাক্কাধাক্কির এই যান্ত্রিক জীবনে হাঁটা সবারই জরুরী
ধন্যবদা ভাইয়া । আমি পানির বোতল রাখি না। গরমের দিন রাখতে হবে।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: হাটাহাটির অভ্যাস অত্যন্ত জরুরী! এ জন্যে ফুটপাত গুলো হকার মুক্ত করা উচিত। যাতে মানুষ দ্রুত হেটে তার গন্তব্যে পৌছাতে পারে!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিন্তু কে শুনে কার কথা। পুলিশই স্বয়ং টাকা নিয়ে এদের বসতে দেয়। আমি প্রায়ই পুলিশের কাছে বিচার দেই। উল্টা বলে ওদের উপরে হাত আছে । জঘন্য আইন ব্যবস্থা আমাদের
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
Sujon Mahmud বলেছেন: সাড়া দিন তো দৌড় এর উপর থাকি।তাই আর...
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দৌড়টাই আপনার জন্য বেশী উপকারী। ধন্যবাদ ভাইয়া
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
ছবি আপা ,
হাটার কোন বিকল্প নেই , সচেতনতামূলক লেখায়
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপা
ভালো থাকুন অনেক অনেক
ভালোবাসা রইলো
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
আসোয়াদ লোদি বলেছেন: ভাল পোস্ট।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লোদি ভাইয়া
ভালো থাকুন
৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই দেশে যখন প্রথম আসি, তখন আমার কোমরের মাপ ছিল ৩৬/৩৭ ইন্চি। এখন ৩১/৩২ ইন্চি। কারন কি বলেন দেখি!
আচ্ছা, হিন্টস দেই। দেশে লিফট দিয়া নামতাম। নীচে নাইমাই গাড়ীতে উঠতাম। অফিসে গাড়ী থিকা নাইমাই লিফটে উঠতাম.....এন্ড ভাইস ভার্সা। বাসা থিকা পাচ মিনিটের হাটা দুরত্বের বাজারে যাইতে বাসা থিকা নাইমাই রিকসায় উঠতাম। বাজারের ব্যাগ মিনতিরে দিয়া টানাইতাম। সারাদিনে যা ক্যালোরী ইনটেক হইতো, বার্ণ হইতো জিরো!
আপনে যে অফিসে বইসা সারাদিন সামু চালান, এইটা আমরা জানি......কওনের দরকার নাই।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এইতো আমাদের দেশের শান্তি প্রিয় মানুষ। নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে আমরা খুব্ই অসচেতন। আমরা মনে করি বেশী খাইলেই শান্তি। সুখ করতে গিয়া নিজেদেরকে রোগের দিক দিয়া ঠেলে দেই্ । শক্তি বার্ণ না করলেই তো ক্ষতি
হাহাহাহাহা কথা সইত্যা সামু চালাই সারাদিন। কি আর করমু কন। মানুষের টেবিলে আড্ডা দিলে তো খালি গিবত উঠে আসে। তার চেয়ে নিজের টেবিলেই বসে বসে কাজ আর আজাক করি । কন ভালা করি না?
১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও হাটি । সকালে ৩০ মিনিট, রাতে খাওয়ার পর ১০০০ স্টেপ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার দেহে তো মাংস নাই হাহাহাহা শুকনা আমার তামীমের মত। ব্যয়াম কইরা কিতা করবেন। তবুও হাটা উচিত
ধন্যবাদ
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০২
রাজীব নুর বলেছেন: বাঁচতে হলে হাঁটতে হবে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জি ভাইয়া। এর বিকল্প কিছু নাই
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: you are what you eat
বাসা থেকে নেট ইউজ কম করি। তার মানে অফিসের সময়ে অফিস থেকে করেন???
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তাতে সমস্যা কী? হ্যাঁ করি কারণ বাসায় সাংসারিক কাজের ঝামেলা বেশী নেটে বসার সময় নাই। আর অফিসে কাজের ফাঁকে নেটে বসা যায় কারণ, পিসি আমার টেবিলে আমি সীটে বসা তো কী আর করা। বিব্রতকর প্রশ্ন এগুলো!
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
কলাবাগান১ বলেছেন: এই উত্তর এর স্ক্রিন শর্টের জন্য অন্য কোন দেশে হলে আপনার চাকরী নিয়ে টানাটানি পড়ে যেত.....
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এজন্যই বলেছি
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি প্রচুর হাঁটি। কারনে অকারনে।
আমার এমনও রেকর্ড আছে- রাগ করে হেঁটে হেঁটে মতিঝিল থেকে এয়ারপোর্ট চলে গেছি।