নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতীত যে কোন কবিতা, গল্প, ছড়া, ছবি পোস্ট করা হতে বিরত থাকবেন।
ভালোবাসায় কৃপণ হতে যেয়ো না তুমি
তোমার জন্য জীবন হোক স্বপ্নীল
তুমি হও আমার নীল সমুদ্দুরের এলবেট্রস
ভুলগুলো ভালোবেসে করে দাও ফুল
ভালোবাসো আমায় নিশিদিন, হরদম।
তোমার জন্য একটি উদাস দুপুর অপেক্ষায়
আমায় নিয়ে বসো কোথাও
বসন্ত গাইবে কুহু সুরে
শুনে বুকে উঠবে সুখ শিহরণ।
আমার জন্য সবুজ বুকে ছড়িয়ে রেখো সুখাবেশ
মনের শান্ত নদী অশান্ত হবে প্রেমের জোয়ারে
আমার জন্য এনে দিয়ো মাঘেও এক রংবাহারী বসন্ত
বসন্ত ছুঁয়ে থাকুক মন তোমার আমার নিশিদিন হরদম।
আমার জন্য তোমার বুক আকাশে হোক হাজার তারার ঝিকমিক
হলুদ তারার আলোয় জোছনা স্নান
এই আমি যদি হই জোনাক, তুমি হয়ো চাঁদনী রাত
একদিন আলগোছে প্রেম বিলিয়ো ছুঁয়ে হাত।
আমার জন্য হৃদয় উঠোনে বসিয়ো প্রেম পাটি
আমি ভালোবাসার ফুল দেব ছড়িয়ে
বসে থাকবো আনমনায় তুমি আমি
বিগত সব বিষাদ ভুলে আপন করে নেব সময়।
আমার জন্য নিয়ে এসো রক্ত গোলাপ এক গুচ্ছ
মনদানিতে প্রেমের জলে রাখবো ভিজিয়ে
প্রেম ফুলগুলো পাপড়ির ডানা মেলবে যখন
মন হয়ে উঠবে খঞ্জনা, তুমি প্রিয় জিনিসগুলো আমার
বুকের দেরাজে তুলে রেখো নিশিদিন হরদম।
২১-০১-২০২৪
©কাজী ফাতেমা ছবি
২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কবিতায় এক শব্দ একবারের বেশী ইউজ না করাই ভালো। কম কথায় ব্যঞ্জণা বেশী দিলেও কবিতা ভালো হয়। আর অন্তমিল কবিতার থেকে অন্তমিল বিহীন কবিতা আরো ভালো হয়। যে পাঠক আপনার কবিতার সুনাম করে না, তার মুখ থেকে সুনাম বের করতে পারলে সেটা আপনার জন্যও আনন্দ দায়ক হবে। আপনার অনেক কবিতাই অনেক সুন্দর হয়। তবে সব কবিতা জনপ্রিয় হওয়া জরুরী নয়। এ কবিতায় আপনার আবেগ প্রকাশ ঠিক আছে। কবিতাকে শিক্ষনীয় করার প্রচেষ্টাও দৃশ্যমাণ। সাকূল্যে কবিতা লেখা অনেক কঠিন কাজ। তাতে একটা হয়ত আরেকটা হয় না। সব মিলিয়ে কবিতা লেখা মুশকিল। অনেক কষ্ট করে কবিতা লেখার পরে কেউ বদনাম করলে অনেক কষ্ট লাগে। কবি নিন্দুকেরে সবচেয়ে বেশী ভালোবাসার কথা বলেছেন। আশা করি কারো কথায় ধৈর্য্য হারা হবেন না। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খইর
সুন্দর পরামশের জন্য
ভালো থাকুন চিন্তা ভাই।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ”কবিতা, কাব্য বা পদ্য হচ্ছে শব্দ প্রয়োগের ছান্দসিক কিংবা অনিবার্য ভাবার্থের বাক্য বিন্যাস — যা একজন কবির আবেগ-অনুভূতি, উপলব্ধি ও চিন্তা করার সংক্ষিপ্ত রূপ এবং তা অত্যাবশ্যকীয়ভাবে উপমা-উৎপ্রেক্ষা-চিত্রকল্পের সাহায্যে আন্দোলিত সৃষ্টির উদাহরণ।”
কবিরা যখন যেখানে থাকেন তা নিয়েই দু’চারটি শব্দের মিলনে নিজের কথাগুলো অন্যকে জানান দিতে লিখে যান। আমার কাছে যে কোন কবির দু’টি লাইনও কবির এক অনবধ্য সৃষ্টি মনে হয়। কবিতা বেঁচে থাকুক সবার অন্তরে। শব্দে প্রেম,দ্রোহ কিংবা সমাজের নানান কথা উঠে আসুক কবিদের মনে। লিপিত হউক মহাকাব্য
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খইর
গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য। অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি
ভালো থাকুন নিশিদিন হরদম।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম কবিতা কারা লেখে?
স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা এরকম পুতুপুতু টাইপ কবিতা লিখে।
আবেগ নাই, শব্দের গাঁথুনি নাই, এমনকি শ্রুতিমধুর কোনো শব্দও নাই।