নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ওপার বাংলা থেকে অপার বিস্ময়ে এই বাংলাদেশের দিকে তাকানো এক ভারতীয়

ওপার বাংলা থেকে অপার বিস্ময়ে এই বাংলাদেশের দিকে তাকানো এক ভারতীয়

রামিজের ডিপফ্রিজ

এখানে পুরনো/নতুন ট্রলের সেরা কালেকশন পাবেন

রামিজের ডিপফ্রিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোস্টেল জীবন+ পি টি এস ডি পর্ব ৩

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

হোস্টেল জীবন+ পি টি এস ডি পর্ব ১ হোস্টেল জীবন+ পি টি এস ডি পর্ব ২



আগের পর্বে বলেছি রুটিনের কথা; এই পর্বে বলব ছাত্রদের কথা। আমার একটা মূলগত অসুবিধা ছিল যে আমার সঙ্গে মাত্র তিনজন নতুন ক্লাসে ভর্তি হয়েছিল।

কাজেই পুরোনো ছাত্রদের কাছে আমরা ছিলাম উড়ে এসে জুড়ে বসার দল। তার ওপর আমি পড়াশুনাটাও ভালবাসতাম, দুঃখের বিষয় আমার ঘরের বাকি রুমমেটদের একজন বাদে কেউই ঠিক বইপ্রেমী ছিল না। রুমের যে প্রতিনিধি ছিল (সেবক বলে একটা গালভরা নাম ছিল) সে বিশাল বড়ঘরের ছেলে, তখনই তার বাড়িতে দুটো ল্যাপটপ, দামী ক্যামেরা ফোন; এদিকে পড়াশুনাতে মা সরস্বতীর বাহন; কিন্তু কোন এক অজ্ঞাত কারণে তাকে দরিদ্র মেধাবী ছাত্র হিসেবে ধরা হত।( এরকম আরো একজন ছিল, তার বাবা প্রায় ১০০ একর জমির মালিক, সে নিজে ফোর থেকে সেভেনে উঠতে সাত বছর লাগিয়েছে, সেও দরিদ্র মেধাবী)।



কাজেই এরকম ছেলেরা পড়াশুনাটাকে একটা জোক হিসাবেই দেখত, তাদের কাছে যে জিনিস আলোচ্য ছিল, মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে হিসেবে আমার সেখানে স্থান ছিল না। মন হাঁপিয়ে উঠছিল।



একটা কথা বলা হয় নি, আমাদের ব্যাচে তিনজন বাংলাদেশীও ছিল, একজন খুবই সুভদ্র ছিল এবং আমার দেখা হাতেগোনা কয়েকজন ছাত্রের মধ্যে ও একজন যে আমাকে কখনও বুলি করেনি। বাংলা ভাষার ওপর তার মত দখল আমি খুব কম লোকেরই দেখেছি। এখনও তার সঙ্গে আলাপ আছে। জানলে খুশী হবেন যে সে এখন ভারত তথা বিশ্বের সেরা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের একটি টি আই এফ আর-এ পদার্থবিজ্ঞানী হবার ইন্টারভিউ তে ডাক পেয়েছে।



বাকী দুজনের মধ্যে একজনের বাবা বাংলাদেশে স্বাস্থ্য দপ্তরে খুব উচ্চপদস্থ অফিসার ছিলেন, আরেকজন খুব ভাল ফুটবল খেলত। তবে এদের সঙ্গে আমার সেরকম আত্মিক যোগ স্থাপিত হয়নি।



যাই হোক, ভালয় মন্দয় মিশিয়ে প্রথম পনেরোটা দিন কাটল, তারপর বাবা একদিন দেখা করতে এলেন, আমি বুঝে গেছিলাম যে এখানে এক বছর কাটানো প্রা্য় অসম্ভব, বাবাকে বললাম যেন এখান থেকে আমাকে ফেরত নিয়ে যাওয়া হয়। বাবাকে প্রায় রাজীও করিয়ে এনেছিলাম, কিন্তু বাদ সাধলেন স্কুলের হেডমাস্টার মহাশয়, তিনি একটি আইনের দোহাই দিয়ে (পরে জেনেছিলাম, আইনটি ১৯৯৮ সালেই বাতিল হয়ে গেছে) আমাকে যেতে দিলেন না। পরে জানতে পারি যে ওঁদের মনে হয়েছিল আমি হয়ত মাধ্যমিকে র‌্যাংক করতে পারি, তাই আমাকে আটকে রাখতে চেয়েছিলেন। (এইখানে বলে নিই, আমি সত্যিই মাধ্যমিকে এবং এইচ এসে টপ দশে র‌্যাংক করেছিলাম তবে অবশ্যই ওখান থেকে নয়)।





বাবাকে উনি এমন মিষ্টি ভাষায় বোঝালেন যে বাবা আমাকেই উল্টে কড়া ভাষা্য় ধমকে বললেন যে আমি এখানেই পড়ছি।



আমার অবস্থাটা চিন্তা করুন- একটা নতুন জায়গায় এসেছি; বেশীর ভাগ সহপাঠী আমাকে বিশেষ পছন্দ করেন না, রুটিনের বাঁধনে নিজেকে বন্দী লাগে, আমার পালাবার ইচ্ছা বাবার থ্রু দিয়ে হেডমাস্টার জেনে গেছেন এবং আমার বাবা আমার মতে মত না দিয়ে হেডমাস্টারের মতেই মত দিচ্ছেন।







এরপর টানা তিনমাস ক্লাস হল- সেই নিস্তরঙ্গ জীবন।





তবে এর মধ্যে আমি একটা অভিজ্ঞতা পেয়েছিলাম যার জন্য আমি আগামী সারা জীবন "বোরখা পরো রেপ রোখো" মার্কা স্লোগানের প্রতি সমর্থন হারিয়েছিলাম। আমাদের সপ্তাহে একবার করে নিউজপেপার দেওয়া হত, তাতে কতৃপক্ষ যে সব ছবিকে অশালীন মনে করতেন (যেমন ঐসময় ভারতীয় সেনাবাহিনী মণিপুরে এক তরুণীকে খুন করেছিল, তার প্রতিবাদে কিছু মণিপুরী নারী ইম্ফলে নগ্ন হয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন, সেই ফটো) সেগুলো কাঁচি দিয়ে কেটে দিতেন। সেগুলো নিয়ে এমনই রসালো আলোচনা হত যে আমার মনে হয় সরাসরি ছবিগুলো দেখতে দিলে কিছুতেই এতটা পারভার্টেড ধারণা মনে ঠাঁই পেত না।





কালীপুজো পশ্চিমবাংলার এক বিরাট উৎসব; সব ধর্মের মানুষই ঐ দিন বাজি পোড়ানো উপভোগ করেন।শ্রীরামকৃষ্ণের আরাধ্য দেবী মা কালীর পুজায় তাই ওখানে আলাদা সেলিব্রেশন হত, ওখানেই আমার শেষ মোহটুকুও কেটে গেল। প্রচুর গেস্ট, অভিভাবক আসতেন; দেখতাম তাদের খাবার সার্ভ করার দায়িত্ব মহারাজেরা আমাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছেন। শ্রমের মর্যাদা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই, কিন্তু যেকোন শ্রম তখনই সম্মানজনক হয় যখন সেটা স্বেচ্ছায় হয়; বাড়িতে কেউ এলে আমি নিজেই খাবারের ডিশ নিয়ে যাই, তখন সেটা স্বেচ্ছায় যাই। কিন্তু এখানে আমার বাবা মা কতৃপক্ষকে বছরে ৩০০০০ টাকা দিয়েছেন আমাকে খাবার সার্ভ করতে, আমাকে দিয়ে খাবার সার্ভ করতে নয়। আর খরচা বাঁচানোর জন্য ছাত্রদের নিয়ে এগুলো করিয়ে নেবার পর কেউ শ্রমের মর্যাদার বাহানা তোলে তখন আমার ব্রেষটের সেই অমর লাইন মনে পড়ে যায়-



" আমাদের সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে বলে সেই নেতারা যারা মুরগীর মাংসে সবচেয়ে আয়েশ করে কামড় বসায়।"





যাকগে, অনেক লেখার ছিল, লিখলাম না। যেতে যেতে একটা তথ্য দিয়ে যাই- পুরুলিয়ায় গরমকালে তাপমা্ত্রা ৪৮-৫০ ডিগ্রি থাকে এবং ওখানে ঘরে কোন পাখা নেই এবং এক একটা ঘরে ৯ জন থাকে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: মেলা গরম দেখ যায় ঐখানে। কখনো বাংলাদেশে আসছেন? এমনি জিজ্ঞেস করলাম।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: না, আসা হয়নি; তবে ভাবছি এবছর জুন মাস নাগাদ যাব। আমার বিশেষ আইডিয়া নেই, কিন্তু আমার মনে হয় নদীমাতৃক হবার জন্য বাংলাদেশে গরমকাল অনেক হিউমিড, সে তুলনায় পুরুলিয়ার গরম খুব ড্রাই।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি তো রীতিমত স্টুডিআস ।বিবেকানন্দের আদর্শ থেকে রামকৃষ্ণ মিশন অনেক দুরে চলে এসেছে ।
+++++++

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: বিবেকানন্দ আমারও আদর্শ শুধু এই কারণে যে পকেটে কানাকড়ি না নিয়ে তিনি পায়ে হেঁটে ভারত ভ্রমণ করতে সাহস করেছিলেন।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনাকে একটা মজার কথা বলি এই ব্লগে আমি বিবেকানন্দ কে নিয়ে একটা পোস্ট লিখেছিলাম আমার আগের নিকে ।তারপর কমেন্ট গুলো ছিল -
১)উনি যাই করুন না কেন জাহান্নামের আগুনে পুড়বেন ।
২)উনি একজন সাম্প্রদায়িক কিট ছিলেন ।ব্লা ব্লা ।
এই সব দেখে আমি এই ব্লগে বেশ কয়েকদিন আর আসিনি ।পরে নিক চেঞ্জ করে ঠিক করলাম, ওই সব আর লিখব না । :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: ১)বিবেকানন্দ জাহান্নামের আগুনে পুড়বেন আর গোলাম আযম ৭২ জন হুরীকে উপভোগ করবেন- এই তো?

২) বিবেকানন্দের রচনাবলী আমি পুরো ১০ খণ্ড পড়েছি ও এখনও পড়ি। ওঁর চেয়ে প্রকৃত অর্থে মুসলমান আমি খুব কমই দেখেছি।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চলুক। ভালো লাগছে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: শেলী মনে আছে?

"Our sweetest songs are those that tell of saddest thought"

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

সাদা রং- বলেছেন: চালিয়ে যান।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: চালিয়েই যাচ্ছি; তবে এটা প্লিজ টোয়েন্টি টোয়েন্টি ম্যাচ হিসেবে দেখবেন না, টেস্ট ম্যাচ হিসেবে দেখুন। নেক্সট পোস্ট আজ রাত ১১ টা নাগাদ দেবো।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: চলুক, আমি ব্লগ ইউজ কম বুঝি, পারলে আমাকে বার্তায় দেয়া যায় কিনা ... পোষ্ট মিস করতে চাইনা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৮

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আমার পোস্ট কেউ সময় না থাকলেও মিস করতে চাইছে না !!! চশমার পাওয়ারটা আরেকবার চেক করতে হবে দেখছি।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

শাহ মো. আরিফুল আবেদ বলেছেন: খুব ছোট লেখা। মাইনাস-

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আচ্ছা, এবার থেকে ছোট পোস্ট দেব।

অন্য সব পোস্টই দিয়েছি বা দেব পাঠকের ভাল লাগার দিকে দৃষ্টি রেখে, কিন্তু এই পোস্ট সিরিজটা আসলে নিজে হালকা হব বলে দিয়েছি, তাই সুখপাঠ্যতার দিকে নজর পড়েনি।

অসুবিধা হলা বা খারাপ লাগলে ক্ষমা চাইছি।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: ভাল লেগেছে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আপনার নিক দেখেই বুঝেছি যে আপনার এই লেখা মন্দ লাগবে না।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

শাহ মো. আরিফুল আবেদ বলেছেন: আরো বড় লেখা চাই। পড়তে পড়তে কখন যে শেষ হয়ে গেল টেরই পায়নি। অসাদারণ অভিজ্ঞতাসঞ্চাত লেকা। ভাল লাগা রইল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: কি ব্যাপার বলুন তো, বাংলা রচনায় তো চেষ্টা করেও কোন দিন ২০ তে ১২/১৪ র বেশী পাই নি, হঠাৎ আজকে এত প্রশংসা? Too good to be true.

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

শের শায়রী বলেছেন: বাহ আপনার লেখা তো বেশ ঝরঝরে।

একটু অন্য প্রসঙ্গ
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনাকে একটা মজার কথা বলি এই ব্লগে আমি বিবেকানন্দ কে নিয়ে একটা পোস্ট লিখেছিলাম আমার আগের নিকে ।তারপর কমেন্ট গুলো ছিল -
১)উনি যাই করুন না কেন জাহান্নামের আগুনে পুড়বেন ।
২)উনি একজন সাম্প্রদায়িক কিট ছিলেন ।ব্লা ব্লা ।

সিদ্বার্থ বিবেকানন্দকে নিয়ে যারা ওই ধরনের কথা বলছে তারা খুব সামান্য এবং তারা শুধু এই ব্লগে না সব ব্লগেই থাকে, শুধু বাংলাদেশে না ভারতেও আছে। শুধু আমি না অসংখ্য মানুষের হৃদয় হরন করেছেন উনি উনার ব্যক্তিত্ত্ব দিয়ে। এই কমেন্টে যদি আপনি লেখা বন্ধ করেন আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি আপনি এমন কিছু মানুষদের পাত্তা দিছেন যাদের পাত্তা দিয়ে আপনার দৈন্যতা প্রকাশ করেছেন।

রমিজ ভাই আপনাকে আমাদের মধ্যে পেয়ে আমরা আনন্দিত। ভালমন্দ মিশিয়ে আমরা। তবে ভালর অনুপাত ই কিন্তু বেশী। লিখে যান ব্রো

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: সিদ্ধার্থ ভাইয়ের বিরক্তির কারণটা বোঝা খুব একটা কঠিন নয়, ব্লগে এমন কিছু কাঠমোল্লা মার্কা কমেন্ট ও পোস্ট দেখা যায় যেগুলি পড়ে আমারই কান গরম হয়ে যায়, আর উনি তো হিন্দু কাজেই ওনার যে ব্যাপারটা আরো বেশী খারাপ লাগে সেটা বলা বাহুল্য।

এবার টেক্সট বইয়ের লেখক যেরকম ভূমিকা লেখেন সেরকম ভাবেই লিখছি- আমার লেখা যদি কারো ভাল লেগে থাকে, তবে আমার শ্রম সার্থক জানব।

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভাই আমি হিন্দু ধর্ম আচরণ এ বিশ্বাস করি না ।ব্লগে এর আগে কেউ কেউ আমাকে বৌদ্ধ ভেবেছে ,সেটাও ঠিক নয় ।একটু সময় পেলে এখানে বিস্তারিত বাখ্যা করব ।আপনার পরের পোস্টের অপেক্ষায় |এখন বেশ ইন্টারেষ্টিং জায়গায় আছে সিরিজ টা ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: পরের পোস্ট দিয়েছি।

আপনার ধর্ম যাই হোক না কেন, ব্লগীয় বন্ধুত্বের পথে কোন বাধা হবে না।

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: ভাই, নিক দেখে কেমনে বুঝলেন এটা একটু খোলাসা করে বলেন । B:-) B:-) B:-) B:-)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আপনি স্বাধীনচেতা হলে কিছুতেই ১০০ একর জমির মধ্যে বাইরের সঙ্গে মিনিংফুল সংযোগ ছাড়া ভালভাবে এক বছর কাটাতে পারবেন না।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: আপনার কথার সঙ্গে নিকের সম্পর্কটা কোথায় ? যাই হোক আপনার মন্তব্যটা কিন্তু মিনিংফুল । ;) ;) ;) ;) ;) :) :) :) :) :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: হুমম, নিকের স্বাধীনচেতা কথাটার ওপর স্ট্রেস না দিয়ে মানবী কথাটার ওপর জোর দিতে বলছেন? ;) :) :!> :!> :!> :!> :!>

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.