নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পর্কে: https://t.ly/atJCp এছাড়া, বইটই-এ: https://boitoi.com.bd/author/2548/&

দারাশিকো

লেখালিখির প্রতি ভালোবাসা থেকে লিখি

দারাশিকো › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী ব্যাংকিং: ঘুরিয়ে সুদ খাওয়া বিষয়ক তিনটি বই পরিচিতি ও অন্যান্য আলাপ (১ম পর্ব)

১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ৮:৫৯



{ ডিসক্লেইমার: ১ম পর্বে ইসলামিক ব্যাংকগুলোর ঘুরিয়ে সুদ খাওয়া বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত দেয়ার চেষ্টা করিনি, কেবল তিনটি বইয়ের পরিচিতি তুলে ধরেছি যেন আগ্রহীরা নিজেরা ইসলামিক ব্যাংকিং সম্পর্কে ধারণা গ্রহণ করতে পারেন। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ইখতিয়ার সম্পূর্ণই স্কলারদের। শেষ পর্বে ইসলামিক ব্যাংকিং সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত কিছু ধারণা টুকে রাখছি। আগ্রহ বজায় থাকলে ভবিষ্যতে আরেকটু গভীরে যেতেও পারি। সম্পূর্ণ লেখাটি দারাশিকো ডট কম-এ পাওয়া যাবে }

‘সুদী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংকের মধ্যে আদতে কোন পার্থক্য নেই, ইসলামী ব্যাংক ঘুরিয়ে সুদ খায়, বাকীরা সরাসরি খায়’ – ইসলামিক ব্যাংকিং এর বিষয়ে এটা খুব প্রচলিত অভিযোগ। ইসলামিক ব্যাংকিং বিরোধিরা তো করেনই, সুদের বিপক্ষে অবস্থানকারী অনেক ইসলামপন্থীও এই অভিযোগ করেন। আরেকটি প্রচলিত অভিযোগ তোলেন – সাধারণত ইসলামিক ব্যাংক থেকে বিনিয়োগ নিয়েছেন এমন ব্যক্তি। অভিযোগটি হলো – ‘ইসলামিক ব্যাংক যদি লাভ-লোকসানের শর্তেই ঋণ দেয় তাহলে আমার ব্যবসায়ের লোকসান কেন বহন করে না?’ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আমার আগে থেকেই জানা ছিল, কিন্তু গত দুই সপ্তাহে এ সংক্রান্ত কিছু পড়াশোনার কারণে নতুন করে বিষয়টা সামনে এলো। এই পোস্টে তিনটি বই সহ ইসলামিক ব্যাংকিং বিষয়ক আরও কিছু আলাপ করবো।

ইসলামী ব্যাংকগুলো কি ঘুরিয়ে সুদ খায়?‘ – এই শিরোনামে যে বইটি পড়েছি সেটা পিডিএফ, লেখক হামিদা মুবাশ্বেরা। সম্ভবতঃ লেখক সোশ্যাল মিডিয়ায় ধারাবাহিকভাবে এই বিষয়ে লিখেছিলেন এবং এই লিখাগুলোকেই সংকলিত করে অনানুষ্ঠানিকভাবে এই বইটি প্রকাশ করা হয়েছে। হামিদা মুবাশ্বেরা একই সাথে কনভেনশনাল ও ইসলামিক ইকনোমিক্স এবং শরীয়াহ বিষয়ে জ্ঞান রাখেন, লেখক হিসেবেও বাংলাদেশের অনেক ইসলামপ্রেমীর নিকট সুপরিচিত। পিএইচডি গবেষক এই লেখকের ইসলামিক ইকনোমিক্স বিষয়ে কয়েকটি আর্টিকেল আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

হামিদা মুবাশ্বেরার বইতে সংক্ষেপে এবং সরাসরি ইসলামিক ব্যাংকগুলো ঘুরিয়ে সুদ খায় কি-না সে প্রশ্নের জবাব দেয়া হয়েছে। ইসলামিক ব্যাংকিং কী, সুদ কী, ইসলামিক ব্যাংকগুলো কী পদ্ধতিতে ব্যাংকিং করে ইত্যাদি বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। ইসলামিক ব্যাংকগুলোর কর্মকান্ডে যদি সুদের মিশ্রণ ঘটে তবে ব্যাংকগুলো কি করে এবং ইসলামিক ব্যাংকগুলো যদি সুদ থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকতে না পারে সেক্ষেত্রে গ্রাহকের বা সাধারণ জনগণের কী করা উচিত সে বিষয়েও তিনি লিখেছেন।

মাত্র ২৭ পৃষ্ঠার এই পিডিএফ ইসলামিক ব্যাংকিং বিষয়ে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রথম ধাপ হতে পারে। তবে, মনে রাখতে হবে, হামিদা মুবাশ্বেরা ব্যাংকার নন এবং তিনি তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ হতে এই লিখাগুলো লিখেছেন। এছাড়া পুস্তকাকারে প্রকাশের উদ্দেশ্যে লিখলে যতটা ব্যপ্তি এবং গোছানো হতো ততটা নয় কিন্তু এজন্য পাঠককে হতাশ হতে হবে না। হয়তো ভবিষ্যতে তিনি এই বিষয়ে চমৎকার একটি বই প্রকাশ করবেন।

হামিদা মুবাশ্বেরার বইয়ের ঘাটতি পূরণের জন্য এবং ইসলামিক ব্যাংকিং বিষয়ে আরও একটু ভালো জানার জন্য মোহাম্মদ আবদুল মান্নান রচিত ‘ইসলামী ব্যাংকব্যবস্থা‘ বইটি পড়া যেতে পারে। এই বইতে কনভেনশনাল অর্থনীতি, সুদ, ইসলামী ব্যাংকিং ইত্যাদি বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকারের বয়ান পাওয়া যাবে।

মোহাম্মদ আবদুল মান্নান ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (আইবিবিএল) এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আইবিবিএল দখলের পূর্বে তিনিই এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ইসলামী ব্যাংকিং-এ তিনি প্রায় সাতাশ বছরের অভিজ্ঞ। লেখক হিসেবেও তিনি সুপরিচিত ছিলেন বলে জেনেছি।

দুই শতাধিক পৃষ্ঠার এই বইতে তিনি একদম প্রাচীনকালের ব্যাংকিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন মুসলিম স্কলারদের অবদান, সুদভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থার ইতিহাস ইত্যাদি তুলে ধরেছেন। এছাড়া সুদ কী, সুদ কিভাবে হতে পারে, কুরআন-হাদীসে সুদ বিষয়ে কী বলা রয়েছে ইত্যাদি বিষয়গুলো তিনি অল্প কিছু পৃষ্ঠায় ব্যক্ত করেছেন। তারপর কয়েকটি অধ্যায় জুড়ে ইসলামিক ব্যাংকিং এর উদ্ভব, অগ্রগতি, বাংলাদেশে ইসলামিক ব্যাংকিং ইত্যাদি ইতিহাস তুলে ধরেছেন। সুদভিত্তিক ও ইসলামিক ব্যাংকিং এর তুলনামূলক আলোচনাও করেছেন কিছু জায়গায়। এরপর ইসলামিক ব্যাংকিং এর পদ্ধতি, চ্যালেঞ্জ, প্রচলিত সমালোচনা ও তার জবাব এবং কিছু সুপারিশ উপস্থাপন করেছেন শেষের অধ্যায়গুলোতে।

সুপাঠ্য এই বইটি ইসলামিক ব্যাংকিং পদ্ধতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম। এছাড়া, ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে প্রচলিত কিছু সমালোচনার জবাব বা ব্যাখ্যা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইসলামিক ব্যাংকিং এর সাথে সুদের মিশ্রণ সম্পর্কে ইসলামিক ব্যাংকিংগুলোর গৃহীত পদক্ষেপ কী সে বিষয়ে জবাব পাওয়া যাবে এই বইতে। তবে, যেহেতু আইবিবিএল এর তৎকালীন এমডি এই বইটির লেখক, সেহেতু তিনি এই বইটিকে ইসলামিক ব্যাংকিং-এর প্রচারণার লিখেছিলেন বলে ধারণা করি। কিন্তু, আমি এই বইটিকে গুরুত্ব দিতে চাই এই কারণে যে, এই বইয়ের লেখক দীর্ঘ সময় ব্যাংকিং পেশায় নিয়োজিত ছিলেন এবং ইসলামিক ব্যাংকিং এর সমস্যা ও এর জবাব/সমাধান সম্পর্কে তিনিই ভালো জানবেন। তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে কিছু গোপন করে গিয়েছেন কি-না সেই বিষয়টি ইসলামিক ব্যাংকিং এর সাথে জড়িত অথবা গভীর ধারণা রাখেন এমন কেউ বলতে পারবেন।

আবদুল মান্নানের বইটিই ইসলামিক ব্যাংকিং বিষয়ে জানার জন্য যথেষ্ট, তবে কেউ যদি ইসলামিক ব্যাংকগুলোর ‘ঘুরিয়ে সুদ খাওয়া’ বিষয়ে আরেকটু গভীরে যেতে চান তিনি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা রচিত ‘ইসলামী ব্যাংকিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণা‘ বইটি পড়তে পারেন। এই বইটিও হামিদা মুবাশ্বেরার বইয়ের মতো ইসলামিক ব্যাংকিং বিষয়ে প্রচলিত কিছু বিষয়ের জবাব প্রদান করার চেষ্টা করেছে তবে এর বৈশিষ্ট্য হলো – এখানে ইসলামিক ব্যাংকিং এর অনুসৃত বিনিয়োগ পদ্ধতিগুলোর আরেকটু গভীর আলোচনা করা হয়েছে। লেখক অনেকগুলো উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। একশ ত্রিশ পৃষ্ঠার এই বইয়ের দুর্বল দিক হলো লেখক সম্পর্কে তথ্যের অভাব – কিচ্ছুটি নেই। বোধকরি তিনি কোন একটি ইসলামিক ব্যাংক এর কোন কর্মকর্তা।

উপরিল্লিখিত তিনটি বইয়ের মধ্যে বিস্তারিত ধারণার জন্য আবদুল মান্নান এবং সংক্ষেপে ধারণার জন্য হামিদা মুবাশ্বেরার বইটি পড়ার জন্য বলবো। সুদ থেকে যারা বেঁচে থাকতে চান এবং ইসলামিক ব্যাংকিং সম্পর্কে যাদের ধারণার ঘাটতি আছে তাদের জন্য বইগুলো নিঃসন্দেহে উপকারী।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: যাদের ধারণা ইসলামী ব্যাংক ঘুরিয়ে সুদ খায়, তারা একটু স্পষ্ট করলে ভালো হত যে ইসলামী ব্যাংকগুলো থেকে তারা চায়টা কি? কিভাবে খেলে মনে হবেনা যে তারা সুদ খায়।

তবে আমার ধারণা অনুযায়ী, ফিক্সড রেট রেন্ট মানেই হচ্ছে সুদ। ইসলামী ব্যাংকের প্রদত্ত লোন স্যাঙ্কশন পেপারে যদি প্রফিট রেট ফিক্সড থাকে, তাহলে তাকে সুদ ছাড়া আর কিছু বলার সুযোগ নেই। আর যদি তা বছর বছর আপডেট করা হয়, তবে কোন আপত্তি করার কারণ দেখিনা।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ ধুলো মেঘ।
প্রফিট রেট ফিক্সড থাকলে সেটা সুদ হবে - স্কলাররা এমনটা বলেননি বলে বইগুলোতে উল্লেখ করা হয়েছে। সুদের সংজ্ঞা কোরআন এবং হাদীস থেকে পাওয়া যায়, বাকী শর্তগুলো হাদীস ও অন্যান্য ইজতিহাদের ভিত্তিতে হয়েছে। আপনার হাতে সময় থাকলে সুদ নিয়ে আরেকটু পড়াশোনা করে নিতে পারেন। ব্যাংকিং না করলেও দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজে সুদ থেকে বেচেঁ থাকতে হলে সুদ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখা উচিত।
ভালো থাকুন ধুলো মেঘ!

২| ১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: সুদ দিলে খেতে হবে । ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চড়া সুদে টাকা নিয়েছে তো স্বাভাবিকভাবে তাকেও পাব্লিকের কাছ থেকে সুদ নিতে হবে ।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০০

দারাশিকো বলেছেন: যদি ২০২২-২০২৩ সালের আইবিবিএল এর কাজ সম্পর্কে বলে থাকেন তবে সে বিষয়ে আমার কোন মন্তব্য নেই, কারণ আমি সামগ্রিকভাবে ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে বলার চেষ্টা করেছি। আর যদি ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে আপনার মন্তব্য হয় তবে বিষয়টা সেরকম নয়। বর্তমানে ইসলামিক ব্যাংকগুলোকে টাকা ধার দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিন্ন ধরণের প্রডাক্ট আছে। এই বিষয়টি আবদুল মান্নানের বইতে পাবেন। পিডিএফ পাবেন কিছু সাইটে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রানার ব্লগ, ভালো থাকুন।

৩| ১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

নতুন বলেছেন: চক্রবৃদ্ধি হারের সুদ খারাপ। কিন্তু সাধারন নিদ্ধারিত হারে সুদ ও নিষেধ?

আপনার ব্যাবসার লসের ঝুকি কেন অন্য মানুষ নিতে যাবে। যে টাকা লোন দেবে সে তো লাভের জন্যই লোন দেবে।

বছরে ৫-৭% হারে সুদে লোন নিয়ে ব্যবসায়ীর খুব একটা ক্ষতি হবার সম্ববনা কম। অল্প লসের উপর দিয়ে যাবে।

কিন্তু চক্রবৃদ্ধি হারে মানুষকে সর্বশান্ত করে দেয় তাই এটা নিষেধ করা উচিত।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৪

দারাশিকো বলেছেন: কুরআন বা হাদীসে সুদ নিষিদ্ধ করার সময় সরল বা চক্রবৃদ্ধি হার নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়নি। ফলে, স্কলাররা সব রকমের সুদকেই খারাপ বলেছেন। সুদের সংজ্ঞা এবং সুদ কিভাবে হতে পারে - এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনি সামান্য একটু পড়াশোনা করে নিতে পারেন। হামিদা মুবাশ্বেরার বইটি পড়লে ভালো ধারণা পাবেন আশা করি। ব্যাংকিং না করলেও দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজে সুদ থেকে বেচেঁ থাকতে হলে সুদ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখা উচিত।

ভালো থাকবেন নতুন :)

৪| ১৮ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে ব্যাংকই একই রকম।
ইসলাম শব্দটা ব্যবহার করলে গ্রাহক বাড়ে।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৫

দারাশিকো বলেছেন: দ্বিমত পোষন করলাম। উল্লিখিত তিনটি বইয়ের যে কোন একটি বই আপনার অবশ্যই পড়া উচিত।

৫| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার স্ত্রীকে বললাম, তারা যখন বলেছে এটা সুদ নয়, তবে আমরা এখানেই থেমে থাকি। ঘোষণা দিয়ে এরা আল্লাহর অবাধ্য হওয়ার দোষ তো আর করছে না। সুতরাং তাদের কাছে নয়, টাকা রাখতে হবে এদের কাছে। তারমানে তাদের কাছে যারা বলে তারা সুদ দেয় না।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:০৭

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ মহাজাগতিক চিন্তা। এটি একটি ভালো চিন্তা।

৬| ১৮ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ব্যক্তিগত লেনদেন, বা আত্নীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবের মধ্যে যে ধার-কর্জের লেন দেন হয় সেখানে সূদ তো দুরের কথা মুল টাকাই ফেরৎ চাওয়ার পক্ষাপতি আমি নই, যে ধার নিয়েছে সে যদি স্ব-ইচ্ছায় টাকা ফেরৎ দেয় দিবে না দিলে তার কাছে টাকা ফেরৎ চাওয়ার দরকার নেই।

আর যদি ব্যবসায়ীক উদ্দ্যেশ্যে লেনদেন হয়, তাহলে অবশ্যই আমার টাকার একটা প্রফিট দিতে হবে।

অর্থনৈতিক বিষয়ে এটাই আমার থিউরী।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:১২

দারাশিকো বলেছেন: ধন্যবাদ জ্যাক স্মিথ। প্রফিট শেয়ারিং ইসলামিক লেনদেনের একটি স্বীকৃত পদ্ধতি। ধার কর্জের বিষয়ে আপনার যা বক্তব্য - কুরআনেও আল্লাহ এমন কিছু বলেছিলেন।

ভালো থাকুন :)

৭| ১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৫

নিমো বলেছেন: তা ইসলামী ব্যাংকার হওয়ার জন্য কোথায় এবং কী ধরণের লেখাপড়া করতে হয় ? এসব ব্যাংকগুলোর সিবিএস হিসেবে কী ব্যবহার করা হয় ? ক্যাপিটাল মার্কেট, ইনভেস্টমেন্ট ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টে এদের ভূমিকা কী ?

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

দারাশিকো বলেছেন: সাধারণ ব্যাংকার হওয়ার জন্য আলাদাভাবে কিছু পড়ার দরকার নাই, ব্যাংকগুলোর ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে থেকেই এ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব। বাকী প্রশ্নগুলোর উত্তর ব্যাংকগুলোর কাছে পাওয়া যাবে।

৮| ১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: সাধারণ ব্যাংকার হওয়ার জন্য আলাদাভাবে কিছু পড়ার দরকার নাই, ব্যাংকগুলোর ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে থেকেই এ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব
আমিতো ইসলামী ব্যাংকার হওয়ার জন্য তথ্য জানতে চেয়েছি। আমি নিজেই একজন সাধারণ ব্যাংকার। উত্তর না জানা থাকলে,জানি না বলাটা স্বাভাবিক ভদ্রতা। ত্যানা পেচানোর কী দরকার ?

লেখক বলেছেন: বাকী প্রশ্নগুলোর উত্তর ব্যাংকগুলোর কাছে পাওয়া যাবে।
পোস্ট দিয়েছেন আপনি, উত্তর দিবে ব্যাংক, ভালো।

১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

দারাশিকো বলেছেন: আগের মন্তব্যটা ঠিক হয়নি, তাই প্রত্যাহার করে নিলাম। দুঃখিত।

৯| ১৯ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার প্রথম মন্তব্য থেকেই চরিত্র সম্পর্কে ধারণা করতে পেরেছিলাম। এবার নিশ্চিত করার জন্য ধন্যবাদ।
হা-হা! হা-হা! মিডিয়ার ধান্ধাবাজিতে কি আর পোষাচ্ছে না? তাই ইসলাম নিয়ে পড়েছেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.