![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোন এক জ্যোৎস্না রাতে, কাঙ্ক্ষীত সেই স্বপ্নের আবেশে মাছটি উড়ে চলে, আলোকিত শুভ্র নীল দিগন্তের পানে....তাঁরই সন্নিধানে। মাছটি স্বপ্নে উড়ে যায়, স্বপ্ন সত্যির অপেক্ষায়....
আমি আজ যে ঘটনাটি বলতে যাচ্ছি, তা কোন কল্পকহিনী নয়, বরং অতিবাস্তব ঘটনা। ঘটনার সূত্রপাত আজ থেকে প্রায় ২৪ ঘন্টা আগে... কি? বিশ্বাস হচ্ছে না? হওয়ার কথাও না, কিন্তু বাস্তবতা সবসময় বিশ্বাসযোগ্য হয়না, এক্ষেত্রও তাই ঘটেছে।
গতকাল রাতের ঘটনা। রাত ২:২১ বাজে আমার সেলফোনের ঘড়ির কাটায়। সাধারণত রাতে ফোন অফলাইন করে রাখি, অনাকাঙ্ক্ষীত ইনকামিং কল থেকে নিজের অতি প্রিয় ঘুমটিকে রক্ষা করার জন্য।
কিন্তু জানি না কি সে কারণ, গতকাল ফোন অফলাইন করতে ভুলে গিয়েছিলাম। আর ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, সে রাতেই আসল জীনের কল...
(প্রকৃতপক্ষে যা ঘটেছিল ঐ রাতে)
রাত ২ টা পর্যন্ত ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাট করি, ২ টার পর ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ হয়ে যাবে, কিউবি পূর্বেই তা জানিয়ে দিয়েছিল। সময়মতই ইন্টারনেট ডিসকানেক্ট হল, কিন্তু রমজান মাসে রাতে ঘুমানোর অভ্যাসটা চালিয়ে যেতে পারছি না, তাই সেহরী খাওয়ার পরই ঘুমাই। ইন্টারনেট চলে যাওয়ার পর কম্পিউটারেই কিছু কাজ করছিলাম। কাজ করতে করতে ২:২১ যখন বেজেছে পাশে দেখলাম সেলফোনের স্ক্রিন জ্বলে উঠল...
অচেনা এক জিপি নম্বর থেকে ফোন এসেছে। রোমান্টিক কোন ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষায় ফোনটি রিসিভ করলাম।
আমি: হ্যালো.... (খরখর আওয়াজ শুনতে পেলাম) হ্যালো কে?
এবার শব্দ শুনতে পেলাম, খরখর আওয়াজের সাথে অতিপ্রাকৃত কন্ঠস্বর, কাঙ্ক্ষীত সুললিত কণ্ঠের সম্পূর্ন বিপরীত। তাতেই সম্ভবত একটু টাশকি খেলাম, আর একারণেই নিজেকে ফিরে পেতে পেতে কিছু সময় চলে গেল, তাতে যা হল, জ্বীনের কথার সূচনাটা ধরতে ব্যর্থ হলাম।
(সম্পূর্ণ কথপোকথন সিকুয়েন্স অনুযায়ী আক্ষরিক ভাবে বলতে পারব না তবে যেসব বিষয়ে কথা হয়েছিল তার একটু আবছা ধারণা দিত পারব, আশা করি তাতেই চলবে)
জ্বীন: আমরা জ্বীন-পরী, আপনার জন্য সম্পদ রয়েছে আমাদের কাছে। বল আলহামদুলিল্লাহ্
আমি: আলহামদুলিল্লাহ্
জ্বীন: বাবা কি আজকের তারাবীর নামায পড়ছ?
আমি: হ্যা....(ভাবতেছিলাম আসলেই পড়ছি কিনা) না
জ্বীন: (হ্যা টাই শুনেছিল, পড়ে যে না বলেছিলাম খেয়াল করে নাই) আলহামদুলিল্লাহ। বাবা কি কোরআন পড়তে পার?
আমি: আবার জিগায়....
জ্বীন: কোরআন পড়তে পার?
আমি: জি ভাই পারি।
জ্বীন: আহা ভাই বইলা লজ্জ্বা দিতেছ কেন? বাবা বল।
আমি: জি বাবা পারি।
জ্বীন: তোমার পিতামাতা কোরআন পড়তে পারে?
আমি: জি পারে।
(এই মুহুর্তে আমি ভাবলাম, জ্বীনের সাতে কথপোকথনটিকে রেকর্ড করলে কেমন হয়? এজন্য খুজতে ছিলাম কল রেকর্ডি অপশন, কিন্তু আফসোস আমার নতুন মোবাইলে এই ফিচারটি নাই, আর এর মধ্যে জ্বীনের একটি প্রশ্ন মিস করলাম)
আমি: জি বাবা কি বললেন?
জ্বীন: বললাম সূরা হাশর মুখস্ত আছে?
আমি: না বাবা
জ্বীন: সূরা বাকারার ৪০ নম্বর আয়াত মুখস্ত আছে?
আমি: জি না বাবা।
জ্বীন: (সূরা বাকারার ৪০ নম্বর আয়াত তিলাওয়াত শুরু করল)
(আমি আবার চেষ্টা করলাম, যদি কল রেকর্ডিং অপশনটা পেয়ে যাই, কিন্তু না আসলেই নাই, এর মধ্যে তিলাওয়াত শেষ করে আরো একটা প্রশ্ন সম্ভবত করেছিল, কিন্তু সেটাও মিস হয়ে গেল)
আমি: বাবা কি বুঝি নাই?
জ্বীন: আদম-হাওয়া
আমি: জি আদম-হাওয়া?
জ্বীন: ওরা মানুষ আর আমরা জ্বীন, চিন না?
আমি: চিনি উনারা মানুষ ছিলেন।
জ্বীন: হুম, তোরা হইলি মাটি থেইকা তৈরী, আর আমরা আগুন থেইকা(জ্বীনের কথার মধ্যে স্পষ্ট আত্মাহংকার)
জ্বীন: সূরা হাশর মুখস্ত আছে?
আমি: জি না বাবা, ওটা অনেক বড়।
জ্বীন: বাবা, কি করেন?
আমি: পড়াশোনা করি...
জ্বীন: কি পড়াশোনা করেন?
আমি: ব্যবসায় শিক্ষা পরি
জ্বীন: বাবা কি মেট্রিক পাশ করছেন?
আমি: জি বাবা
জ্বীন: কত বছর আগে?
আমি: ৩-৪ বছর
জ্বীন: কোন জেলায় থাকেন?
আমি: ঢাকা জেলায়
জ্বীন: ঢাকা জেলার কোথায়?
(এতক্ষণ কথা চালায়া গেছি সমস্যা ছাড়াই, কিন্তু জ্বীন আমার ঠিকানা জানতে চায়, আর আগামুনা ঠিক করলাম)
আমি: আপনারা না জ্বীন-পরী, আপনার তো জানার কথা আমি কোথায় থাকি।
জ্বীন: আরে বাবা, আমাদের কাছে তোমার জন্য সম্পদ আছে। তোমার এই নম্বর টা ৩০০ জনের মধ্যে আছে, যাদের কে সম্পদ দিব। তো সম্পদ পৌছানোর জন্য তো ঠিকানা লাগবে। (জ্বীনের সব কথা বুঝি নাই)
আমি: জি বাবা বুঝলাম না।
জ্বীন: বোঝ না কেন বাবা, আমরা জ্বীন-পরী, আমাদের কথা কি বোঝা যায় না?
আমি: জি বোঝা তো যায়, কিন্তু মাঝে মাঝে গোলমাল হয়ে যায়।
(আমি আর আগাইতে দিলাম না জ্বীণ রে, আমি এমনিতেই জন্মগত আহমদীয়া মুসলিম কমিউনিটির একজন। জ্বীন এর কনসেপ্ট সম্পর্কে আমাদের বিশ্বাস সনাতন সুন্নীদের অনুরূপ নয়। তাছাড়া আমার কাছে রয়েছে একটি নেয়ামতের সংবাদ, আমরা মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী(আ) কে প্রতিশ্রুত ইমাম মাহদী হিসেবে মানি, ভাবলাম আমার জ্বীন ভাইকে এই নেওয়ামতের সংবাদটা পৌছে দেই, বেচারার মোবাইল ব্যালেন্সটারও তো একটা মূল্য আছে)
আমি: বাবা, আখেরী জামানায় ইমাম মাহদীর আসার কথা
জ্বীন: (আমার কথা সে বোঝে নাই, ভাবছে আমি কোন প্রশ্ন করছি) হ্যা, কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পার।
আমি: বললাম, এখন তো আখেরী জামানা, ইমাম মাহদীর আসার কথা আখেরী জামানায়।
জ্বীন: বোঝলাম না।
আমি: ইমাম মাহদীর কথা শোনেন নাই? ইমাম মাহদী (আলাইহিস সালাম)
জ্বীন: (এবার বুঝতে পারছে) হ্যা... টুট টুট টুট(ওপাশ থেকে ফোন কেটে দেওয়ার শব্দ)
৭ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড কথা হয় জ্বীনের সাথে। ফোন কাটার পর আর আমি ব্যাক করি নাই, কি দরকার অযথা নিজের মোবাইল ব্যালেন্স শেষ করার? তবে কাহীনিটিতে আমি খুব মজা পাই। বেচারা জ্বীণ ইমাম মাহদীর কথায় এত ভয় পাইল কেন বুঝলাম না। আমার নেয়ামতের সংবাদটাও সম্পূর্ণরূপে দেওয়ার সুযোগই দিল না।
যাই হোক, ঐ মুহুতেই ব্লগটি লেখার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু পূর্বেই বলেছি ঐসময় কিউবির ইন্টারনেট ডিসকানেক্ট ছিল। তাই একদিন দেরি হয়ে গেল।
আপনারা যারা জ্বীনের সাথে যোগাযোগে ইচ্ছুক তারা ০১৭৪৪৬৪০০৮৪ নম্বর এ ফোন করে দেখতে পারেন। আমার ফ্রেন্ডরা ফোন করেছিল, ওয়েলকাম টিউন এর কোরআন তিলাওয়াত হয়, কিন্তু কেউ ফোন ধরে না। বিকালে একজন ফোন করেছিল, তখন নম্বর বিজি ছিল। রাতে একজন করল, ফোন বন্ধ।
আপনারা কি জানতে পারলেন, আমাকেও জানাবেন। আপনাদের কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম....
আপডেট (১৫ আগস্ট ২০১২) : যে রাতে এই পোস্ট দেই সেই রাতেই আমার আরেক ফ্রেন্ড জ্বীন এর নম্বর এ ফোন দেয়, প্রথমে ফোন ধরে নাই, তারপর জ্বীন এর মজা নেওয়ার খায়েশ হইল, নিজের নম্বর ডাইভার্ট কইরা আমার ফ্রেন্ড রে মিসকল দেওয়া শুরু করল। জ্বীন এর মশকরায় অতিষ্ট হইয়া আমার ফ্রেন্ড এসএমএস দিল যে নম্বর টা র্যাবকে দিবে। অতঃপর জ্বীনের ফোন বন্ধ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:১৮
দার্শনিক বলেছেন: মজা পাইলেন না কষ্ট পাইলেন? আনন্দিত হইলেন না বিস্মিত হইলেন? বুঝতে পারলাম না...
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৬
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: এদের ফাঁদে পড়ার মতো মানুষ আজও বাংলাদেশে আছে তাই এদের অস্তিত্বও বিলীন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৪
দার্শনিক বলেছেন: আপনি আমার পোস্ট এ কমন্ট করলনে, খুব ভাল লাগল, আপনার পার্সোনাল ব্লগ এর একজন ফিড সাবসক্রাইবার আমি। একারণে আপনাকে আমি ভালমতই চিনি আর আমার যতটুকু ধারণা আপনি মিরপুরের বাসিন্দা। যাই হোক, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টে কমন্টে করার জন্য।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৪
নতুন বলেছেন: মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী(আ) কে প্রতিশ্রুত ইমাম মাহদী হিসেবে মানি
উনি তো 26 May 1908 এ মারা গেছেন!
উনি কি ইমাম মাহদীর মতন কিছু করেছেন? ( অথ্যা`ৎ... ইমাম মাহদী নিয়ে প্রচলিত যেই সব কথা/কাহিনি/গল্প আছে... তার সাথে উনার কিছু মিল আছে? )
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৬
দার্শনিক বলেছেন: মিল আছে, আপনি রিসার্চ করে দেখেন + দো'আ করেন, ইনশাআল্লাহ্ মিল পেয়ে যাবেন।
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫০
shfikul বলেছেন: সত্য গল্প?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৬
দার্শনিক বলেছেন: জি ভাই সত্য কাহিনী...
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৫
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: হা হা হা
।এসব ফোন পাইলে একটু ইংরেজী ভাষণ দিয়া দিবেন
আমি পাইলে বলতাম
জ্বীনঃ আমি জ্বীনের বাদশা বলছি
আমিঃ আমি জ্বীনের বাপের বাপ মাইনে ইউর গ্রান্ড ফাদার স্পিকিং
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৭
দার্শনিক বলেছেন: হুম... মজা নিতে চাইলে অনেক ভাবেই নেওয়া সম্ভব। আপনার বুদ্ধিটাও ইন্টারেস্টিং।
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৯
মানবিক ৩০ বলেছেন: আপনার পোষ্ট কে সন্মান করি........ইমাম মাহাদী আসলে তো মুসলমানদের জয় জয় কার হবার কথা .....তাহলে সারা পৃথীবিতে মার খাচ্ছি কেন .......এ কিসের আলামত??? আমেরিকা কাদিয়ানীদের সাপোর্ট করে কেন??? আপনি নিজেই তো বুঝেন আমেরকিা একটা চীজ........তবে আপনার মত কে শ্রদ্ধা করে ভেবে দেখতে বলছি
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৪
মানবিক ৩০ বলেছেন: নেট ঘেটে দেখলাম আরবুঝলাম কাদিয়নী আসলে ব্রিটসি দের ব্রেন চাইল্ড.........এত বুদ্ধির জোরেই তারা পুরো পৃথীর অর্ধেক শাসন করেছে .............
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৪
দার্শনিক বলেছেন: আপনার আরেকটু নিরপেক্ষভাবে রিসার্চ করতে হবে। নেট এ সার্চ দিলে কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে সাধারণত নেতিবাচক তথ্যই আপনি পাবেন। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসকল লেখা কাদিয়ানী বিরোধীরা লিখে থাকে। নিরপেক্ষভাবে যাচাই করার জন্য কাদিয়ানীদের এই বিষয়ে যুক্তি কি সেটাও জানা আবশ্যক + সত্য কি সেটা জানার জন্য দো'আ করা আবশ্যক।
যদি কখনও আফ্রিকা তে যাত তখন খেয়াল করবেন, কিভাবে খ্রিস্টান অধ্যসিত এলাকায় খ্রিস্টানরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে আহমদীয়াতের মাধ্যমে। যদি খ্রিস্টানদের ব্রেইনচাইল্ডই হত, তাহলে কমপক্ষে খ্রিস্টানদের ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার কোন যৌক্তিকতা এই সম্প্রদায়ের থাকত না।
তাছাড়া যিনি আহমদীয়া মুসলিম জামাতের প্রতিষ্ঠাতা তিনি, ত্রিত্ত্ববাদে বিশ্বাসী খ্রিস্টানদের দাজ্জ্বাল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
আহমদীয়ারা শান্তির ধর্মে বিশ্বাসী। আমাদের স্লোগান, "ভালবাসা সকলের তরে ঘৃণা নয় কারো 'পরে" , আপনি খেয়াল করলে দেখবেন আহমদীয়ারা কখনও শান্তি বিনষ্টকারী কার্যলাপ এ অংশ নেয় না। বিভিন্ন পশ্চিমা সরকার একারণেই আমাদের কমিউনিকে ভাল চোখে দেখে।
এক্ষেত্রে সাপোর্ট করার সীমা এতটুকু পর্যন্তই। আহমদীয়া মুসলিম কমিউনিটির সকল কর্মসূচী নিজস্ব অর্থায়নে হয়ে থাকে।
যাই হোক বিষয়টি আরো বর্ণনাসাপেক্ষ, তাই আপনাকে আরো নিরপেক্ষ ভাবে নেট ঘাটার এবং দো'আ করার অনুরোধ করলাম।
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৬
আরমান আরাফাত বলেছেন: Jin ache ami jin dekhsi jin amar gayeo hat dise. Tobe jin name jara phone kore tader k just khankir pola vole gali diben. Jinera duniyar ak prato arek prante 1 din a vromon korte pare. Tobe jinra sagor k voy pai. Sagorer modde tara chola fera korena.
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৬
দার্শনিক বলেছেন: আপনার বিশ্বাস সম্পর্কে কোন প্রশ্ন করতে চাইছি না, তবে আপনা উপদেশ টা আমি পালন করতে পারছি না(কারণ গালি দেওয়া মুসলমানদের জন্য অপরাধ), আর জ্বীন সম্পর্কে আপনার তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১০
কোডনেম ৬৬৬ বলেছেন: মজা পাইলাম। তবে কাদিয়ানী অংশটা বুঝলাম না, এই বিষয়ে আমার ধারণা কম।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৯
দার্শনিক বলেছেন: হুম এই অংশটা ঘটনার বিষয়বস্তুর অবিচ্ছেদ্য অংশ তাই লিখতেই হয়েছে। যতটুকু বুঝেছেন, তাতে আপনার ভাল লেগেছে জানতে পেরে আমারও ভাল লাগছে। দো'আ করবেন যাতে আরও সহজ সরল শৈল্পিক ভাবে নিজের চিন্তা, কাহিনীকে করতে পারি।
১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে এই ফাদে অনেক সাধারণ মানুষ সম্পদের লোভে পড়ে প্রতারিত হবে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪২
দার্শনিক বলেছেন: হুম, এই ঘটনা আজ জানাজানি হওয়ার পর ২ জনের কাছ থেকে অনুরূপ ঘটনার জানতে পারি। তবে প্রত্যেকেই নিজস্ব ভঙ্গিতে পরিস্তিতির মোকাবেলা করেছে।
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে এই ফাদে অনেক সাধারণ মানুষ সম্পদের লোভে পড়ে প্রতারিত হবে।
সহমত।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৩
দার্শনিক বলেছেন: আমিও সহমত... কুনোব্যাঙ এবঙ আমি তুমি আমরা -র সাথে
১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৪
সক্রিয় বলেছেন: মজা পাইলাম।
তবে apna halkar upor কাদিয়ানী marketing ta oo koira delan. World ar shokal islamic Muslim
scholars ar motaa কাদিয়ানী ra kafer.
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৯
দার্শনিক বলেছেন: হুম, কাহীনির অবিচ্ছেদ্য অংশ হওয়ায় লিখতেই হল, আর আমার জীবনেরও অবিচ্ছেদ্য অংশ এই কাদিয়ানী, তাই আমার লেখার মধ্যেও এর অস্থিত্ব থাকা স্বাভাবিক[সেটাকে মার্কেটিং ভাবুন অথবা অন্য যা খুশি ভাবতে পারেন]
আমি জানি "World ar shokal islamic Muslim
scholars ar motaa কাদিয়ানী ra kafer." এবং সাথে একটি হাদীসও জানি, যাতে আমাদের প্রিয় নবী, খাতামান্নাবীঈন, হযরত মুহাম্মদ (স) বলেছেন, আখেরী যামানার ৭৩ ফিরকার ৭২টিই পথভ্রষ্ট, শুধুমাত্র ১ টি সিরাতুল মুস্তাকীম প্রাপ্ত।
তাই ৭২ ফিরকার আলেমরা/scholars রা যদি আমাদের কাফের বলে তাতে রাসূলে করীম (স) এর ভবিষ্যদ্বানীর পূর্ণতাই হয়ে থাকে। যারা ভুল পথে আছে তাদের কাছে যে সঁৎ পথে আছে তাকে ভুল মনে করাই কি যৌক্তিক না?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৯
দার্শনিক বলেছেন: কাহীনি মজা পাওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩২
rasel246 বলেছেন: [llink|http://www.somewhereinblog.net/blog/rasel246/29445471|
কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ১]
[llink|http://www.somewhereinblog.net/blog/rasel246/29445615|
কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ২]
[llink|http://www.somewhereinblog.net/blog/rasel246/29446425|
কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ৩]
১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৩
rasel246 বলেছেন: কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ১
কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ২
কাদিয়ানীরা নিন্দনীয় কেন?- ৩
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:১১
দার্শনিক বলেছেন: ধন্যবাদ লিংক শেয়ার করার জন্য। কি কি লিখেছে পড়ে দেখতে হবে....
তবে একটা বিষয় অনস্বীকার্য। আল্লাহ্ তাআলার স্বীদ্ধান্ত অনুযায়ী মিথ্যা নবী দাবীকারকের কোন অস্বীত্ত্ব পৃথিবীতে থাকবে না। আপনি মিথ্যা নবী দাবীকারক দের লিস্ট নিয়ে দেখতে থাকুন, কয়জনের নাম আপনি এ পর্যন্ত শুনেছেন? কয়জনের ফিরকা/জামাত এর কথা শুনেছেন। দেখবেন শুধুমাত্র একজন এর নামই আপনার জানা। এর কারণ তিনি মিথ্যা নবী দাবীকারক নন, এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে তার ফিরকা বর্তমানে ২০০ টি দেশে বিস্তৃত। এটা আল্লাহর আরেকটি সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন(আল্লাহ্ তাআলা সিদ্ধান্ত করে রেখেছেন, তিনি এবং তার রাসূলই বিজয়ী হবেন)।
যাই হোক, বর্তমান জামানার আলেম রা মির্জা গোলাম আহমদ(আ) সম্পর্কে অনেক আজে বাজে তথ্য দেয়(এটাও হওয়ারই কথা ছিল, কারণ, রাসূলে করীম (স) বলেছেন, আখেরি জামানার আলেমরা হবেন জমিনের উপর সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব), যেগুলোর কোন ঐতিহাসিক তথ্যসূত্র/দলিল তাদের নেই। মানুষও কোন কিছু যাচাই না করে ঐসব কাহিনী ছড়াতে থাকে। যাই হোক, নিরপেক্ষভাবে বিষয়গুলো যাচাই করা আবশ্যক।
বি:দ্র: কাদিয়ানীরা হযরত মির্জা গোলাম আহমদ (আ) কে নবী মানলেও সেটা উম্মাতি নবী। খাতামান্নাবীয়িন হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (স) এর উম্মাতের মধ্যে উম্মাতি নবীর আগমনের ভবিষ্যতবাণী কোরআন এবং সুন্নাহ দ্বারা সমর্থিত। "উম্মাতি নব্যুয়তের" কনসেপ্টটি সম্পর্কে আপনাদের একটু ধারণা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৫০
মিশনারী বলেছেন: যা হোক গল্পের ফাঁকে একজন কাদিয়ানী চিননাম । লন্ডনে কাদিয়ানীদের বিশাল আস্তানা আছে । আমেরিকাতে ওরা খুব সুন্দর ভাবে ইয়াং ছেলেদের নিকট যেয়ে, মুসলিমদের মত দাওয়াতি কাজ করে । আপনি বুজতে পারবে না, এরা কারা । বাসা থেকে নিয়ে যাবে, সমস্ত খরচ তাদের, দুই তিন পর দিয়ে যাবে । এর মধ্যে আপনার কিছু বিষ দিবে, যদি আপনার ইয়াং ছেলে গিলে ফেলে তাহলে, প্রতি সপ্তাহে আসবে । আর সব গুলিই কথা কোরআন & হাদিসের মাধ্যমে কথা বলবে । বুজার কোন উপায় নাই, সে কাদিয়ানী । তাদের থেকে সাবধান ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:১৭
দার্শনিক বলেছেন: কাদিয়ানী কোন নতুন ধর্ম নয়, এটা মুসলামদের একটি ফিরকা। "মুসলিমদের মত দাওয়াতি কাজ করে" ভাই আমরা মুসলমানই, তাই মুসলিমদরে মতই দাওয়াতি কাজ করা কোন অদ্ভুত বিষয় না। আর আস্তানার(জামাত) কথা যদি বলেন, তা শুধু ইংল্যান্ড না, পৃথিবীর ২০০ টি দেশে বর্তমানে রয়েছে।
"কোরআন ও হাদীসের মাধ্যমে কথা বলবে" এটাতো অনেক ভাল কথা, মুসলমান মাত্রই এরকম হওয়া উচিৎ। কাদিয়ানীরা কোরআন ও হাদীস এর জ্ঞান অন্বেষণ করলে আপনি কি ইর্ষান্বিত হন? সুন্নিরা যখন কোরআন হাদীসের কথা বলে আমার কিন্তু খুব ভাল লাগে।
দয়াকরে ভাল জিনিস কে এভাবে নেতিবাচক ভঙ্গিতে উপস্থাপন করবেন না।
১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪৪
মিশনারী বলেছেন: পেইড ব্লগার ।
লাথি সহকারে মাইনাস ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৩৭
দার্শনিক বলেছেন: ইমপসিবল...
১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪৫
জিললুর রহমান বলেছেন: গোলাম মোহাম্মদ কাদিয়ানি না টয়লেটে মারা গেছিল ?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১৯
দার্শনিক বলেছেন: এই কাহিনীটি সম্পূর্ণ মনগড়া কাহিনী, রাসূলে করীম (স) এর নামেও নাস্তিকরা এধরণের বিভিন্ন অপবাদ দেয় যেগুলো আমরা বিশ্বাস করি না, ইমাম মাহদীর ক্ষেত্রেও এধরণের অপবাদ দেওয়া বিচিত্র কিছু না।
১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:৪৭
জিললুর রহমান বলেছেন: বি:দ্র: কাদিয়ানীরা হযরত মির্জা গোলাম আহমদ (আ) কে নবী মানলেও সেটা উম্মাতি নবী। খাতামান্নাবীয়িন হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (স) এর উম্মাতের মধ্যে উম্মাতি নবীর আগমনের ভবিষ্যতবাণী কোরআন এবং সুন্নাহ দ্বারা সমর্থিত
----------------------------------------
হেতে দেখি নতুন থিওরি পয়দা করছে। কোরানে কোন সুরার কোন আয়াতে আছে এটা, বা সিহাহ সিত্তার কোন হাদিসে আছে?
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৪২
দার্শনিক বলেছেন: আপনার কাছে নতুন হতে পারে তবে এটা নতুন কোন থিউরী না, এটা ১২০ বছরেরও বেশি সময় আগের থিউরী।
কোরআনের যে যে আয়াতে রাসূলে করীম (স) এর আনুগত্যকারী নবীর আগমনের কথা আছে:
সূরা আরাফের ৩৫, সূরা নিসা: ৬৯, সূরা নূর: ৫৫
সুনানে ইবনে মাজা-বাব খুরজুল মাহদী, সুনানে নাসাঈ(মসজিদ সম্পর্কিত অধ্যায়) এছাড়াও আরো অনেক রেফারেন্স দেওয়া যাবে।
কিছু ধারণা পেতে আমার আরেকটি পোস্ট দেখতে পারেন: Click This Link
১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১২
হেডস্যার বলেছেন:
বেশিরভাগ জ্বীন পরীই তাইলে জিপি ইউজ করে !
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৫৪
দার্শনিক বলেছেন: এই ঘটনা থেকে শুধু এতটুকু বোঝা যাচ্ছে যে কিছু জ্বীন-পরী অবশ্যই জিপি ইউজ করে, তবে বেশিরভাগ করে কিনা সেটা গবেষণাসাপেক্ষ। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৪
জিললুর রহমান বলেছেন: ভং ধইরেন না। কিছু দিন আগেও আপ্নারা রাসূল(সাঃ) কে শেষ নবী মানতেন না, কিন্তু সব জায়গা থেকে যখন গদাম খাইলেন তখন ভোল পাল্টাইলেন।
সূরা আরাফের ৩৫, সূরা নিসা: ৬৯, সূরা নূর: ৫৫ নং আয়াত এ কি বলছে বলেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৪
দার্শনিক বলেছেন: এত সহজ না, রাসূল(স) ই শরীয়ত বাহী শেষ নবী, এটাই আমাদের কনসেপ্ট, তবে তার(স) এর উম্মাতের মধ্য থেকে শরীয়ত বিহীন নবীর আগমনের পথ খোলা এটাই হল প্রকৃত সত্য, যাতে খাতামান্নাবীয়িন এর মোহর অক্ষত থাকে।
আর এই বিশ্বাস আহমদীয়াত মুসলিম জামাতের সূচনা থেকেই এর প্রমাণ নিচে দেওয়া হল এই জামাতের প্রতিষ্ঠাতার উক্তি থেকে্ই:
আহমদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা ইমাম মাহ্দী ও মসীহ্ মাওউদ হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ কাদীয়ানী (আঃ) তাঁর উম্মতি নবী হওয়ার দাবীর ব্যাখ্যায় বিভিন্ন গ্রন্থে বহু বক্তব্য রেখেছেন। এ ব্যাপারে তাঁর একটি উদ্ধৃতিঃ
"আমি যদি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উম্মত না হতাম এবং তাঁর অনুবর্তিতা না করতাম অথচ পৃথিবীর সমস্ত পর্বতের সমষ্টি বরাবর আমার পূণ্য কর্মের উচ্চতা ও ওজন হতো, তাহলেও আমি কখনো খোদার সাথে কথা বলার ও তাঁর বাণী লাভের সম্মানের অধিকারী হতে পারতাম না। কেননা এখন মুহাম্মদীয় নবুওয়ত ব্যতিরেকে অপর সমস্ত নবুওয়তের দুয়ার বন্ধ হয়ে গেছে। শরীয়ত নিয়ে আর কোন নবী আসতে পারেন না। অবশ্য শরীয়ত ব্যতিরেকে নবী হতে পারেন। কিন্তু নবী শুধু তিনিই হতে পারেন, যিনি প্রথমে রসুল করীম (সাঃ)-এর উম্মতি (অনুবর্তী) হন"। (তাজাল্লিয়াতে ইলাহিয়া, পৃষ্ঠা ২৬)
ঐসকল আয়াতে বলা আছে যে, আল্লাহ এবং তার রসূল হযরত মুহাম্মদ(স) এর আনুগত্যের শর্তে এই পৃথিবীতেই কিয়ামত পর্যন্ত উম্মতি নবীর আগমন সম্ভব এবং "খিলাফতে আলা মিনহাজিন নব্যুয়ত" অর্থাৎ নব্যুয়তের পদ্ধতিতেই খিলাফত পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হবে যেভাবে পূর্বে হয়ে এসেছে।
২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: হায় হায় তাই নাকি? আমি তো জানতামই না। একবার যোগাযোগ করে বলতে পারতেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪১
দার্শনিক বলেছেন: আপনার তো অনেক সাবসক্রাইবার, সাবারই কি যোগাযোগ করা উচিত? তবে আপনার ইংরেজী লেখা আমার খুব ভাল লাগে, এবং ধরণ টা খুব সহজ সরল এবং সহজবোধ্য, দো'আ করবেন যাতে আমিও আপনার মত সহজ সরল প্রাঞ্জল ইংরেজীতে লিখতে পারি।
২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
নিমপাতা১২ বলেছেন: যাক ব্লগে একজন কাদিয়ানী আছে তা জানলাম, কাদিয়ানীরা ইসলামের নতুন ফেকরা , এরা পীর দের মতো , তা আগে থেকেই জানতাম
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১২
দার্শনিক বলেছেন: ইসলামের নুতন ফেরকা বলতে পারেন যদিও ১২৪ বছর হয়ে গেছে এর বয়স, তবে "এর পীর দের মতো" কথাটা যুক্তিসংগত হয় নাই, আহমদীয়া মুসলিম কমিউনিটির সম্পর্কে আরেকটু ভালভাবে জানার জন্য অনুরোধ করব...
২৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
মুদ্দাকির বলেছেন: উত্তর দিবেন আশা করি
১) উম্মতি নবী কি? বুঝান
২) জ্বীন সম্পর্কে আপনাদের বিশ্বাস কি?
৩) আপনাদের বকশিবাজারের মসজিদটা এতো লম্বা দেয়াল ঘেড়া কেন?
৪) এর ভিতরে সকল মুসল্মান কে ডুকতে দেয়া হয় না কেন?
৫) আপনাদের সাথে EU(europian union) এর কি সম্পর্ক?
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩৯
দার্শনিক বলেছেন: ১) উম্মাতি নবী এমন নবী যার উপর কোন শরীয়ত নাযিল হয় না, কোরআন মানব জাতির জন্য শেষ শরীয়ত, আর খাতামান্নাবিঈন হযরত মুহাম্মদ (স) শরীয়তবাহী শেষ নবী। কিন্তু সূরা নিসা:৬৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ এবং তার রসূল হযরত মুহাম্মদ(স) এর আনুগত্যের শর্তে এমন নবীর এগমনের পথ খোলা আছে, যে কোন স্বাধীন নবী নয়, বরং তিনি রাসূল(স) এরই উম্মাতের, তার(স) এরই দাসদের একজন। রাসূল(স) এর পূর্বের সকল নবীই স্বাধীন নবী ছিলেন, তাদের নব্যুয়তের মর্যাদা প্রাপ্তির জন্য পূর্ববতী শরীয়াতবাহী নবীর আনুগত্যের শর্ত ছিল না। কিন্তু রাসূল (স) খাতামান্নাবীয়িন, নবীগনের সিল মোহর, নবীগণের সত্যায়নকারী, তার(স) মাধ্যমে তার(স) এর পূর্বে আগত সকল নবীর সত্যতা সম্পর্কে আমরা জানতে পারি, যেটা তার(স) এর শুভাগমন ছাড়া সম্ভব হত না। আর তার(স) এর পরবর্তীতে নবী আসলেও তিনি(স) ই সেই নবীর সত্যায়ন করবেন আর এ জন্য সত্য উম্মাতি নবীকে রাসূলে করীম(স) এর একজন শ্রেষ্ঠ দাস হতে হবে। মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী(আ) এর নাম টা দেখুন, তার নাম গোলাম আহমদ। আহমদ রাসূলে করীম(স) এর নাম, আর গোলাম আহমদ মানে তিনি আহমদের গোলাম, অর্থাৎ রাসূলে করীম(স) এর একজন গোলাম। শুধু নামে না, প্রকৃত অর্থেই তিনি রাসূলে করীম(স) এর একজন গোলাম ছিলেন একটি পেপার কাটিং দিচ্ছি জাস্ট উদাহরণ হিসেবে: http://bit.ly/Osk4YA
২) জ্বীন সম্পর্কে বিশ্বাস টা বলতে গেলে অনেক সময় লাগবে, আর এটা ব্যাখ্যা সাপেক্ষ, তাই আমি এখানে সংক্ষেপে উত্তর দিতে পারছি না।
৩) সিকিউরিটির জন্য
৪) সকল মুসলমানদেরকেই ঢুকতে দেওয়া হয়, তবে যেক্ষেত্রে নাকশকতার আশংকা থাকে সেক্ষত্রে নিরাপত্তার খাতিরে অনেক সময় ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়।
৫) এ সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। আমার মনে হয় না কোন সম্পর্কে আছে।
২৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৭
মিশনারী বলেছেন: গোলাম আহম্মদ কাদিরীর মত আমি ও যদি নবী দাবি করি আমাকে কি আপনি মানবে কি না ? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় ।
আমি মিশনারী (নবী) বলছি (নাউজুবিল্লাহ), গোলাম আহম্মদ কাদিরী একজন পাকি ভন্ড লোক ছিলেন । আপনি কি মানবেন ? উত্তর যদি না হয় । তাহলে কেন আমি উম্মতি নবী না ? কেন গোলাম আহম্মদ কাদিরী নবী বলবেন কি ?
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫
দার্শনিক বলেছেন: যে কেউ উম্মাতি নব্যুয়তের দাবী করবে আর আমরা তাকে কোন যাচাই বাছাই ছাড়া মেনে নেব এটা ভাবা বোকামী। মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর ক্ষেত্রেও আমরা একই পদ্ধতি অবলম্বন করেছি, কোরআন এর সত্য নবীর যে মানদন্ড বর্ণিত হয়েছে সেই মানদন্ড অনুযায়ী তিনি সত্য নবী। আপনার যদি ঐরকম প্রমাণ থাকে তাহলে দেখাতে পারেন, তবে মানদন্ড কয়েকটা মনে রাখা উচিৎ কারণ আপনার দাবি যদি মিথ্যা হয়ে থাকে তবে ঐশী গজব আপনার উপর নেমে আসবে। তাই আর যাই করেন রাগের মাথায় বোকামী কইরেন না।
২৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভন্ডামী ছাড়েন, কাদিয়ানীরা কাফের-এতে কোন সন্দেহ নাই।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:০৭
দার্শনিক বলেছেন: সন্দেহ নেই তো বলে দিলেন কোন চিন্তা না করে। কে কাফের কে মুসলিম তা নির্ধারণের দ্বায়িত্ব নিশ্চই আল্লাহ্ আপনাকে দেয় নাই? আল্লাহর রসূল(স) ও দেয় নাই। তবে কেন এত আস্ফালন...? ইসলামের যাবতীয় মূল নীতিতে আমরা বিশ্বাসী এবং বিনাব্যতিক্রমে আমলকারী, তাই রাসূল(স) এর উপদেশ অনুযায়ী, শুধুমাত্র ধারণার বশবর্তী হয়ে কোন মুসলমান দাবীকারককে কাফের আখ্যায়িত করবেন না।
আপনার জন্য কোরআনের নিম্নলিখিত আয়াত দ্রষ্টব্য:
http://bit.ly/No4AoG
২৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১৫
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: হা হা হা। চমৎকার লাগলো এই পোস্ট। আমি আপনার কাদিয়ানী পরিচয়টা দেখেই বুঝতে পেরেছিলাম যে পোস্ট এর বিষয় বস্তু ঘুরে যাবে। যাই হোক আজকে ব্লগের অনেক আস্তিককে নাস্তিকের ভূমিকায় অবতীর্ন হতে দেখে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল। নাস্তিকেরা যেমন আস্তিকের পোস্ট এ যুক্তি সহকারে নিজেদের কথা তুলে ধরে ঠিক সেই কাজটি এই আস্তিকেরা করছে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৩৭
দার্শনিক বলেছেন: ধন্যবাদ আমার পোস্ট সম্পর্কে আপনার ইতিবাচক কমেন্টের জন্য। বিষয়বস্তু আলোচনা ঘুরে গেলেও যুক্তি কি প্রকৃতই তুলে ধরছে? আমি আমার পক্ষ থেকে চেষ্টা করছি আমার যুক্তি তুলে ধরতে...কিন্তু যারা কমেন্ট করছে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যুক্তিকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে, কেউ কেউ অযথা মুখ খারাপ করছে আর নিজেদের বিশ্বাস কে যুক্তিহীনভাবে প্রকাশ করছে।
২৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২১
মুদ্দাকির বলেছেন: সম্পুরক প্রশ্ন
১) নাশকতার আশংকা থাকবে কেন? আর আপনারা যদি আল্লাহের দেখান সঠিক পথে থাকেন তাহলে তা ভয়ই বা পাবেন কেন? আমাদের দেশে হিন্দু , খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, সিয়া মুসলমান, সুন্নি মুসলমান কারোরই তো এত উচা দেয়াল লাগেনা?
২) এক জন নামাজী লোক কালথেকে নিজেকে নবী দাবি করলে কি মানবেন যে সে কোন নুতন উম্মতি নবী? আমি যা বলতে চাই, আপনাদের কি আরো নবী আসবে?
৩) আপনারা যখন আহাম্মেদিয়া লেখা গেঞ্জি পইড়া স্বাধীনতা উদ্দানে খেলতে যান, কেউ কি আপনাদের পিটায়? তাইলে আপনাদের মসজিদ কম্পলেক্সএ ঢুকতে আমাদের সমস্যা কোথায়?
৪) একটু খোজ নিয়া যানাবেন প্লিজ, যে কেন EU এর গাড়ি দুইদিন পর পর ই আপনাদের তথাকথিত মসজিদ কম্পলেক্স এ ঢুকে ?
জ্বীন নিয়া আপনাদের মতবাদ জানতে চাই
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৩
দার্শনিক বলেছেন: ১) নাশকতার আশংকা কেন থাকবে সেটা জানতে নিচের লিংক দেখুন: Click This Link
এরপরও যদি মনে করেন আমরা নাশকতার আশংকা করব না, তবে আপনাকে বোঝানো আমার পক্ষে সম্ভব না।
২) আমি উপরের একটি কমেন্টে লিখেছি, উম্মতি নব্যুয়তের দাবীকারক দের যাচাই করে দেখতে হবে, যদি নব্যুয়তের মানদন্ডে তিনি উৎরাতে পারেন তবে কোরআন ও হাদীসের নীতি অনুযায়ী তাকে মানা বাধ্যতামূলক। তবে যেকোন নামাযি ব্যক্তি দাবী করলেই বাছ বিচার ছাড়া মেনে নেব এটা ভাবা ভিত্তিহীন
কোরআনের উপরিউক্ত আয়াত অনুযায়ী রাসূলে করীম(স) এর উম্মাতের মধ্য থেকে কিয়ামত পর্যন্ত শরীয়তবিহীন নবীর আগমনের পথ খোলা আছে, তাই যদি এরকম নব্যুয়তের দাবিকারক ভবিষ্যতে আবির্ভূত হয়, তবে তাকে যাচাই করা সকর মুসলমানের নৈতিক দায়িত্ব (এখানে "আমাদের নবী" বা "আপনাদের নবী" র মধ্যে কোন পার্থক্য নাই, রাসূলে করীম(স) এর পর নবী মাত্রই তার উম্মাতের মধ্য থেকে হবে, এবং শিয়া, সুন্নি, কাদিয়ানী, আহলে হাদীস ইত্যাদি সবই রাসূলে করীম(স) এর উম্মত এর ফিরকা)
৩) স্বাধীনতা উদ্দনে লেখতে যাওয়া এক জিনিস, আর স্থায়ী বিষয়ের হেফাযত করা এক জিনিস।
যেমন: আমরা তো বাসায় ঠিকই গেটে দারওয়ান রাখি, কিন্তু বাইরে যখন বেড় হই দারওয়ান ছাড়াই তো বেড় হই, কেউ তো আমাদের উপর আক্রমন করে না। এখন এটা চিন্তা করে কি বাসায় দারওয়ান কে বিদায় বলে দেওয়া যৌক্তিক আচরণ হবে?
স্বাধীনতা উদ্দানে মানুষ ওকেশনালী যায়, তাই কারো নাশকতা করার ইচ্ছা থাকলেও তারা স্বাধীনতা উদ্দানকে টার্গেট করবে না। বরং যেখানে আহমদীদের সহজে পাওয়া যাবে সেখানেই টর্গেট করবে। এটা কমন সেনস, কিন্তু রাগ যখন মানুষকে গ্রাস করে, স্বাভাবিক বুদ্ধি তখন হ্রাস পায়। আপনার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।
৪) দুই দিন পর পর ইউ এর গাড়ি আমাদের মসজিদ কম্পেক্সে যায় এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন কথা। আমরা নিয়মিত বকশিবাজার এ যাতায়াত করি, এরকম আমি কখনো দেখি নাই।
এখানে জ্বীন নিয়া বিস্তারিত আলোচনা করা অসম্ভব, আপনার আগ্রহ যদি বেশি হয়ে থাকে তবে নিচের লিংক এ গিয়ে বুঝে নেন:
Click This Link
তবে এই ব্যপারে আমাকে প্রশ্ন না করাই ভাল।
২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
জিললুর রহমান বলেছেন: কিরে? ২০ নং কমেন্টের জবাবে কি লিখসস?
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৪
দার্শনিক বলেছেন: যা লিখছি ঠিকই লিখছি, একসাথে সংক্ষেপে ৩ টা আয়াতেরই ব্যাখ্যা লিখছি তাই আপনি বুঝেন নাই। ভাল করে পড়েন, এবং মিলায়া দেখেন, শুধু প্রশ্ন করাতে তে স্বীমাবদ্ধ থাকবেন না।
২৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০২
জিললুর রহমান বলেছেন: ৩ টার ব্যাখ্যা একসাথে দরকার নাই। আলাদা আলাদা করে বললেই হবে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৩
দার্শনিক বলেছেন: সবকিছু রেডিমেড আশা করা উচিৎ না, নিজেরও কিছু চেষ্টা করা উচিৎ। যাই হোক, প্রথম বার যেহেুতু, তাই এক এক করেই ব্যাখ্যা করছি:
সূরা আরাফের ৩৫:
এই আয়াত প্রমাণ করে ভবিষ্যতে রাসূল(স) এর উম্মতের মধ্যে থেকে এমন নবীর আগমন হতে পারে যারা কোরআনের আয়াতই পড়ে শুনাবেন, অর্থাৎ নতুন কোন শরীয়ত থাকবে না।(কারণ, রাসূল(স) খাতামান্নাবীঈন অর্থাৎ শরীয়তবাহী শেষ নবী)
সূরা নিসা: ৬৯
এই আয়াত বলছে, আল্লাহ্ ও তার রাসূল(স) এর আনুগত্যের ফলে পৃথিবীতে যেমন শহীদ, সিদ্দীক ও সালেহ এই তিনটি পুরষ্কার পাওয়া যায়, তেমনি নব্যুয়তের পুরষ্কারও পাওয়া সম্ভব।
সূরা নূর: ৫৫
এই আয়াতে ইস্তেখলাফে, আল্লাহ্ সুবহানাআল্লাহ্ তাআলা ঈমানদ্বার দের সাথে ওয়াদা করছেন, যে তাদের মধ্যে সেই পদ্ধতিতেই খিলাফত কায়েম হবে যেভাবে পূর্ববতীগণের মধ্যে কায়েম হয়েছিল। পূর্বের সব খেলাফতই নবী কেন্দ্রীক খেলাফত ছিল। অর্থাৎ প্রথম একজন নবী, এরপর খিলাফত। যেটাকে হাদীসের ভাষায় বলা হয়, খিলাফতে আলা মিনহাজিন নব্যুয়ত অর্থাৎ নবুয়্যতের পদ্ধতিতে খিলাফত। পরবর্তী খেলাফত যেহেতু পূর্ববর্তী খিলাফতের অনুযায়ী হবে, সেজন্য এক্ষেত্রেও নবীর আগমন প্রয়োজন। তবে যেহেতু কোরআন সর্বশেষ শরীয়াত, এবং রাসূলে করীম (স) শরীয়াতবাহী সর্বশেষ নবী তাই তার পরবর্তী নবী শরীয়তবিহীন হবে এবং তারা রাসূল করীম (স) এর দাসদের মধ্যে থেকে হবে এবং মানবজাতির জন্য মনোনীত দ্বীন ইসলামরেই প্রচারক হবেন।
[এখানে উল্লেখ্য ইসলামের যতগুলো ফিরকার অস্তিত্ব বর্তমানে আছে তার মধ্যে কেবল আহমদীয়া মুসলিম জামাতেই সেই ঐশী খিলাফত কায়েম রয়েছে যার প্রতিশ্রুতি আল্লাহ্ সূরা নূরের এই আয়াতে দিয়েছিলেন]
৩০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৯
মুদ্দাকির বলেছেন: লা হাওলা ওলা ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আ'লিয়্যিল আ'যীম।
আমি আপনাদের মসজিদের সামনে দিয়া যাবার সময়, প্রতি দিন আপনাদের জন্য দুয়া করি, যেন আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দেন।
আপনার সাথে তর্ক কইরা লাভ নাই, আপনার জ্ঞান বুদ্ধি উচ্চ মানের নয়।
You couldn't convince me.
May Allah show you the straight path.
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৭
দার্শনিক বলেছেন: আপনার জন্যও একই দো'আ রইল, দো'আ করি যাতে আপনি ইমাম মাহদী(আ) নিয়ে গবেষণা করেণ।
আমি আপনাকে convince করতে পারবো না আমি জানি। কারণ একমাত্র আল্লাহই মানুষকে বোঝাতে পারে। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া না আমি কিছু বুঝবো, না আপনি কিছু বুঝবেন।
আহমদীয়া মুসলিম কমিউনিটি সম্পর্কে আপনার ধারণা খুবই নেতিবাচক, এই বিষয়ে একটু অধ্যয়ন করলেই আমার মনে হয় এতটা নেতিবাচক মনোভাব আপনার থাকবে না। সাধারণত যারা রিসার্চ করে তারা এন্টি আহমদীয়ারা(আহমদী বিরোধীরা) কি বলছে সেগুলোই পড়ে। কিন্তু আমাদের পক্ষ থেকে কোন ব্যাখ্যা জানার চেষ্টা করেন না। যাই হোক, আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটের লিংক দিচ্ছি, যেখানে কিছু লিটারেচার আছে। একজন মানুষ কেমন, সেটার অনেকটাই তার লেখা থেকে বোঝা যায়। একজন মানুষ কতটা অযৌক্তিক কথা বলে তা তার সাথে প্রকাশ্যে কথা বলার সময় যেমন বোঝা যায়, তেমনি সেই সুযোগ না থাকলে তার লেখা থেকেও জানা যায়। যদি ইচ্ছা হয়, তবে এই লিংক থেকে কিছু বই পড়ে ধারণা নিতে পারেন(একান্তই আপনার ইচ্ছা):
http://ahmadiyyabangla.org/Library.htm
আরেকটা কথা, আমাদের উপর আপনার উত্থাপিত আপত্তিগুলোও উচ্চ মানের নয়।
যাই হোক, আপনার সহজ সরল দো'আর জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০১
ফালতু বালক বলেছেন: আপনার রেফারেন্স তো খবই দুর্বল। কুরআনের আয়াত কিংবা বুখারী শরীফের হাদিস দারা সরাসরি ভাবে আপনি কি আপনার মতামতটা প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন? এক/ দুইটা আয়াত এর অর্থকে এদিক সেদিক করে আপনি রেফারেন্স দেয়ার চেষ্টা করছেন।
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৪:৪৪
দার্শনিক বলেছেন: এখানে ইমাম মাহদী, উম্মাতি নবী সম্পর্কীত কোরআন হাদীসের বিস্তারিত আলোচনা অসম্ভব, যতটুকু দিয়েছি সেটাতে শুধু এতটুকু উপলব্ধি করতে পারলেই যথেষ্ট যে, আমরা যাই বিশ্বাস করি তার কোরআন ও হাদীস অনুযায়ী ভিত্তি আছে( কারণ অনেকে মনে করে সব মনগড়া কাহিনী)।
আপনার যদি বিস্তারিত রিসার্চ (অন্যান্য হাদীসের অর্থ, কোরআনের অন্যান্য রেফারেন্স মিলিয়ে) করার ইচ্ছা থাকে তবে ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, গ্রণ্থাগার, আপনাদের আলেমদের বক্তব্য, অন্যান্য ফিরকার বক্তব্য যা যা ইচ্ছা চেষ্টা করতে পারেন। এজন্য আমার রেফারেন্সে দুর্বল বলার কোন কারণ নাই। যেসব রেফারেন্স দিয়েছি ওগুলো গুরুত্বপূর্ণ।
আর মতামত প্রতিষ্ঠা করা তখনই সম্ভব যখন যার প্রতি প্রতিষ্ঠা করার সে আমার মতামত কে গুরুত্ব দেয়। কিন্তু বাস্তবতা হল, এখানে কেউ গবেষণার জন্য আসে না, বরং সবাই নিজেদের মত প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আপনাদের একটু চিন্তা করা দরকার, সুন্নী ফিরকা বেশি দিনের নাকি আহমদীয়া ফিরকা?
নিঃসন্দেহে আহমদীয়া ফিরকা নতুন। তাই এটা ভাবা অযৌক্তিক যে আহমদীয়ার ফিরকার কেউ সুন্নি ফিরকার মতবাদ সম্পর্কে জানবে না। বরং আমাদের টা নতুন এ সম্পর্কে আপনারা নাও জানতে পারেন। এজন্য আমাদের রেফারন্সগুলো নিয়ে গবেষণা করা আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা যেহেতু বেশিরভাগই সুন্নি ফিরকা থেকে আহমদীয়া ফিরকায় কনভার্টেড তাই আমরা জানি দুটোর মধ্যে পার্থক্য কোথায়। তাই এক্ষেত্রে খুবই আনকমন যুক্তি যদি আপনাদের না থাকে তবে অন্যান্য যুক্তি প্রয়োগ না করাই ভাল।
সবশেষে, আয়াতের সঠিক অর্থই লিখেছি, আপনার সন্দেহ থাকলে রিসার্চ করে দেখতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৫
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: কাদিয়ানী?