![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন সময় এসেছে না বলা কথা গুলো বলে বধীর মানুষের বধীরতা ঘোঁচানো, এখন সময় এসেছে আলোর বাঁধ ভাঙ্গার। যে আলোয় অন্ধকারগামী মানুষ চলতে শিখবে। আমি ভীতু, আমার গলার স্বরও নরম। আমি বলতে সাহস করবনা বললেও কেউ শুনতে পাবেনা। যাদের সাহস আছে, যাদের গলা উঁচু আছে তাদেরকে সমবেত স্বরে বলতে হবে। আলোর বাঁধ ভেঙ্গে দাও! অন্ধকারকে হটাও!
আমি বিজ্ঞানময় এই সময়টাতে মানবিক কারণে কোন ভাবেই, কোন ভাবেই হার্ড ইমিউনিটির পক্ষে নই। তবুও বলবো হার্ড ইমিউনিটি বিষয়ে যারা অংক করে বলছেন এত লোক মরবে ওত লোক মরবে তারা কোন ভাবেই সঠিক কথা বলছেনা না।
ধরি হার্ড ইমিউনিটির কারণে পৃথীবিতে আক্রান্তের ২% (সর্ব নিম্ন সংখ্যা ধরে নিলাম) মানুষ মারা যাবে। তাহলে একটি হিসাব করা যাক, মানে ভাগ আর শতকরা হিসাব। এই মূহুর্তে পৃথিবীতে সর্বমোট জন সংখ্যা 7,790,000,000 জন, হার্ড ইমিউনিটিতে যেতে আক্রান্ত হতে হবে ৭০% হারে 5,453,000,000 জন, আক্রান্তের ২% (সর্বনিম্ন) হারে মৃত্যু হতে হবে 109,060,000 জন। গড়ে প্রতিদিন সর্বোচ্চ মুত্যু হতে পারে 20,000 জন। তাহলে 109,060,000 জন মৃত্যু হতে সময় লাগবে ৫৪৫৩ দিন মানে প্রায় ১৫ বছর। আক্রান্ত প্রতিদিন ধরা হয়েছে ১০ লক্ষ, যার চেয়ে বেশি মনে হয় আক্রান্ত হওয়া সম্ভব না।
এতদিনতো আর বিজ্ঞানিরা বসে বসে আঙ্গুল চুষবে না। বিজ্ঞানিরা যদি আঙ্গুল চুষে তাহলেও ভাইরাস কখনও ১৫ বছর টিকে থাকবে না। আর ইতিপূর্বে এইরকম অতিমারি সাধারণত 2 বছরের বেশি টিকে থাকেনি। তার মানে অংকের হিসেবে হার্ড ইউমিউনিটিতে যতটা বলা হচ্ছে তত লোক মারা যাওয়া সম্ভব নয়।
আর এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের যে অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে ইতিপূর্বে তা মানুষ ভাবতেই পারেনি। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে আগে যেখানে মানুষ জানতোই না ভাইরাসের মত এইরকম পরজীবি কোন প্রাণী/বস্তু আছে কিনা এখন সেখানের এই জিনিসটার হাজার হাজার জিনোম সিকোয়েন্সিং করে হচ্ছে। এই জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর কারণেই যত সময়ই লাগুক টীকা আবিস্কার করতে সর্বোচ্চ 2 বছরের বেশি সময় লাগবে না, হ্যাঁ যদি এখনই হঠাৎ করে ভাইরাসটি পৃথিবী থেকে বিদায় নেয় তবেই কেবল টীকা আবিস্কার করতে সময় লাগবে।
আর যারা এটিকে এইডসের সাথে তুলনা করবেন, তারা একটু ভেবে দেখুন এইডস কিন্তু আপনি সতর্ক হলেই এর সংক্রামক থেকে বাঁচতে পারবেন কিন্তু আপনি যত সতর্কই হোন না কেন কোভিড-19 এর সংক্রামক হাত থেকে সহজে বাঁচতে পারবেন না। অন্যদিকে এইডসে যেখানে দরিদ্র শ্রেণী বেশি আক্রান্ত হয় অন্যদিকে কোভিডে কিন্তু ধনীক শ্রেণী বেশি আক্রান্ত হচ্ছে, এই কারণে করোনার ঔষধ টীকা দ্রুতই আসবে।
সাথে আংকি একটা ভালো খবর দেই যেটা অনেকই লক্ষ্য করেছেন, https://www.worldometers.info/coronavirus/ এই লিংকে তথ্য পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও মৃত্যুর সংখ্যা ও হার কিন্তু দিন দিন কমছে।
সকলে নিরাপদে থাকুন, ভালো থাকুন।
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৬
আলোর_পথিক বলেছেন: আপনার সাথে শত ভাগ একমত!
২| ০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৭
আমি সাজিদ বলেছেন: টাকাপয়সা কিছু দিলো নাকি বিকাশে? প্রনোদনা পাইসেন এমন ফালতু লেখা লেখতে? নাকি অঙ্গসংঘটন কোনটার সাথে জড়িত?
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৮
আলোর_পথিক বলেছেন: এই লেখাতো কারও পক্ষে না, সম্ভত আপনাকে বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি, আমি হার্ড ইমিউনিটির পক্ষে বলিনি। আপনি ভালো করে না পড়ে মন্তব্য কেন করতে গেলেন , ভাইয়া।
৩| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Stay home
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:১২
আলোর_পথিক বলেছেন: আপনি সুস্থ্য ও নিরাপদে থাকুন।
৪| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার অংক দিয়ে জীবন চলবে না।
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৬
আলোর_পথিক বলেছেন: অংক ছাড়া জীবন ১ পাও চলেনা, আর অংক দিয়েতো জীবন চালাতে বলিনি। আপনি সব লেখায় অহেতুক মন্তব্য করেন, ভালো করে না পড়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে পারেন।
৫| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমাদেরকে এখন Hard ইমিউনিটি ডেভেলপ করতে হবে আমাদের শরীরে Hard কভারের ব্যবস্থা করে যাতে কোনোভাবেই মিস করোনা আমাদের শরীরে ঢুকতে না পারেন।
আপনার অংকটা মনে হয় ঐকিক নিয়মে করা হয়েছে, এজন্য রেজাল্টে এত সময় আসছে। অন্যভাবে চিন্তা করে দেখুন।
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:১১
আলোর_পথিক বলেছেন: এই অংকের তথ্য সঠিক হতে পারে একদম দাবি করছিনা, তবে যে কোন মূল্যে হার্ড ইমিউনিটির ইস্যু যেন আমাদের সামনে না আসে।
৬| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪৯
ওমেরা বলেছেন: হার্ড ইমিউনিটি পথ ধরে সুইডেন খুব ভালো অবস্থানে নেই , এখনো ভুল স্বীকার না করলেও সুর কিছুটা নরম হয়েছে। যদিও ইমারেজিন্সিতে রুগীর সংখ্যা কিছু কমলেও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে। ষ্কান্ডিনিভিয়ার অন্যদেশ গুলোর অবস্থা সেই তুলনায় অনেকটাই ভালো ।
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:১২
আলোর_পথিক বলেছেন: আমাদের দেশের জনবসতির যে ঘনত্ব তাতে হার্ড ইমিউনিটি খুবই বিপদজনক।
৭| ০৬ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:৫৫
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: লগারিদম ব্যবহার করছেন কোনোদিন ?
আপনার পরিবারের কেউ কি আক্রান্ত হয়েছে এখন পর্যন্ত ?
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:১৪
আলোর_পথিক বলেছেন: হার্ড ইউমিউনিটি বাংলাদেশের জন্য মহাবিপদ জনক। সুস্থ্য নিরাপদে থাকুন।
৮| ০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:১৬
আমি সাজিদ বলেছেন: যে বিষয়ে জানেন না সে বিষয়ে ভুলেও আর লিখবেন না
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৪
আলোর_পথিক বলেছেন: কথাটা কিন্তু ঠিক বলেছেন, কিন্তু আমি কি বলতে চাইছি সেটা না বুঝে আপার মন্তব্য প্রতি মন্তব্য করা উচিৎ নয়! আর ভাই আপনারতো নূন্যতম সৌজন্যবোধ নেই।
৯| ০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রতিদিন কেন ২০০০০ এর বেশি মারা যেতে পারে না?
প্রতিদিন কেন ২০ লাখের বেশি আক্রান্ত হওয়া সম্ভব না?
কোন গানিতিক ব্যখ্যা আছে কি?
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
আলোর_পথিক বলেছেন: না নেই, আন্দাজে অভিজ্ঞতার আলোকে লিখেছি। কারণ কার্যত এখন কোথাও কোন দেশেই লকডাউন নেই। যেখানে করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বার বার ভিন্ন মত দিচ্ছে, সেখানে আমি একজন অতি নগন্য মানুষ। তাই আমার কথা বিশ্বাস করা দরকার নেই।
১০| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: দুইভাবে হার্ড ইমিউনিটি নিশ্চিত করা যায়। এক-বিপুল জনগোষ্ঠীকে টিকা দিয়ে। অথবা বিশাল সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হওয়ার পর তাদের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে, যাকে প্রাকৃতিক হার্ড ইমিউনিটি বলে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৮
সত্যজিত নন্দন ১৬ বলেছেন: চিকিৎসা ব্যবস্থা ভালো এবং জনসংখ্যা কম থাকলে সুইডেনের পথে হাটার সাহস দেখানো যাবে। নড়বড়ে চিকিৎসার সাথে বৃহৎ জনসংখ্যার দেশে হার্ড ইমিউনিটির পথে যাওয়া মারাত্মক ভুল