নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথে পথে চিরকাল

মানুষের সবচেয়ে বড় ক্ষমতা কিংবা অক্ষমতা এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত। তা হলো নিজের উপর নিয়ন্ত্রন

আহমেদ রাকিব

যন্ত্র মানবে পরিনত হতে খুব বেশি দেরি নেই। কষ্টের অনুভূতিগুলো আগের মতন ধারালো নাই আর। অযাচিত আঘাতে হৃদয়ে আগের মতন রক্তক্ষরণ হয় না। ধীরে ধীরে আমি অজেয় হয়ে উঠছি। বিবর্তনের এই ধাপটা খুব আনন্দদায়ী নয়। বরং একটু বেশি অস্বস্তিকর।

আহমেদ রাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শূণ্য পূর্ণ অনুভূতি

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৫

বয়স বেড়ে যাচ্ছে হু হু করে।আকুতি মিনতি করেও থামানো যাচ্ছেনা ঘড়ির কাঁটাটাকে। এই অনুভূতিটা কেমন হতে পারে এখনো ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। তবে মাঝে মাঝে যখন স্মৃতি নিজের সাথে প্রতারণা করে তখন অজানা আশংকায় কেঁপে উঠি। তবে কি আসলেই বয়স বাড়ছে? সময় গুলো সত্যি সত্যিই কি তবে হারিয়ে যাচ্ছে জীবন থেকে? যায় দিন সবসময়ই নাকি ভালো। ভালো দিনের স্মৃতিগুলো যদি এভাবে ভুলে যাই তাহলে কি চলে? কত কত খারাপ সময় অনায়াসে কাটিয়েছি এই ভালো ভালো একটি দুটি ছোট বড় স্মৃতি মনে করে। অতি ব্যস্ত জীবনে, নতুন নতুন চাপে পিষ্ঠ হয়ে, অপ্রয়োজনীয় তথ্যে ভারী হয়ে যাচ্ছে ডাটাবেজ। সময়ের সাথে সাথে দুর্বল হয়ে আসছে প্রসেসর। আর আগের মতন গভীরে যেতে পারে না। তাই এই নতুন সিরিজ লেখার অপপ্রয়াস। যখন যা মনে আসবে তাই লিখে ফেলব। এই লেখার কোথাও এতটুকুও সাহিত্য খুঁজতে যাবেন না প্লীজ।এটা হলো শূণ্য পূর্ণ অনুভূতির সংকলন। আর আজকের পর্বের নাম ‘বিদায়’।



বিদায় শব্দটা জুড়েই আছে বিষন্নতা। মন খারাপের বার্তা বাহক যেন।খেয়াল করে দেখবেন, আপনি চিনেন না জানেন না, এমন কেউ বিদায় নিয়ে যাচ্ছে, শুনলেও কোথায় যেন একটা হাল্কা অনুভূতি হয়।জানিনা সবার হয় কিনা,আমার হয়।আমার স্বভাবটা হলো অনেকটা শেকড় গজানো টাইপ। যেখানেই বসি একটা শেকড় গজিয়ে যায়। হুট হাট বদলানো ব্যাপারটা আমার একেবারেই অপছন্দ।ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে গেলেও ব্যবহারের জিনিষগুলো ফেলে দিতে কেমন যেন মায়া লাগে। সেদিন ড্রয়ার খুলে দেখি একগাদা কলম জমে গেছে, যার একটা দিয়েও লেখা যায় না।একগোছা কলম একসাথে ডাস্টবিনে ফেলে দিলাম। এই জড় বস্তগুলোকে বিদায় বলতেও বেশ কষ্ট লাগলো। এই কারনেই হয়তো এই ছোট্ট জীবনেও অনেক অনেক কষ্টদায়ক বিদায়ের স্মৃতি নিয়ে ঘুরে বেড়াই প্রতিদিন এই শহরের রাস্তা ঘাটে।



একটাই স্কুল ছিল আমার। বুঝতেই পারছেন,হাফপ্যান্ট থেকে শুরু করে হাফপ্যান্ট ছেড়ে ফুলপ্যান্ট পড়া, আর একটু একটু করে বেড়ে উঠার সেই দুর্দান্ত সময়ের পুরোটাই আমি কাটিয়েছি একি স্কুলে। জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর দারুন সেই সময় শেষ হয়ে যখন স্কুল ছেড়ে যাবার সময় হলো, মনে হচ্ছিল আমি যেন ঠিক তখনো প্রস্তুত ছিলাম না। বিদায় অনুষ্ঠানটা অনেক কষ্টে শক্ত থেকে পার করে দিয়েছিলাম। বয়সের সাথে সাথে কষ্ঠ চেপে রাখাটাও যেন শিখে গিয়েছিলাম একটু একটু করে। বিদায়ের পরে আমাদের একটা ট্রেডিশন ছিল, পরীক্ষার আগে যেকোন একদিন স্কুলে গিয়ে সব টীচারদের কে সালাম করে আসা। আমরা সবাই দল বেধে গেলাম সেদিন। আর যাবার আগে সবাই সবাইকে হুমকি দিলাম। কেউ যেন কান্না কাটি করার চেষ্টা না করে। তারপর একে একে ক্লাসে গিয়ে স্যার ম্যাডামদের সালাম করে আসছিলাম। আমাদের খুব সিনিয়র একজন ম্যাডাম ছিলেন। রাশভারী, ইংরেজির শিক্ষিকা। ওনাকে সবাই খুব সমীহ করে চলত। ছাত্র ছাত্রীদের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক টাইপ কোনো ব্যাপার ছিল না তার। বরং সবাই ওনাকে খুব ভয় পেত। স্কুল বিল্ডিং এর একতলার কর্নারের রুমে ক্লাস নিচ্ছিলেন ম্যাডাম। আমি সবার আগে ভেতরে গিয়ে ওনার পা ছুঁয়ে সালাম করলাম। হঠাৎ উনি মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন। জানি না কি অদ্ভুত একটা আবেগ ছিল সেই স্পর্শে, ভেতর থেকে টেনে হিচড়ে কষ্টটাকে বের করে নিয়ে আসল। আমি ছুটে পালিয়ে গেলাম। পেছন থেকে জনি দৌড়ে আসছিল আমার পেছনে পেছনে। "কিরে তুই কাদছিস কেন? তুই না বলেছিলি আমরা কাদব না?" তাকিয়ে দেখি জনিও কাদছে। শুধু জনি না। বাবু, রুমন, কিবরিয়া, রিকু, রাশেদ, মুক্তা, তানিয়া, শারমিন, মানিক কেউ বাদ নেই। কান্না একটা সংক্রামক ব্যাধি। সেদিন প্রথম টের পেয়েছিয়াম।



একি কলোনীতে থাকার কারনে স্কুল ছেড়ে গেলেও স্কুলের বন্ধুদের সাথে দুরত্ব বাড়ার অনুভূতি টের পাইনি সেভাবে। বন্ধুদের বিদায় বলার প্রথম ঘটনাটা মনে আছে এখনো আমার। ট্রেনের ভেতরে লাগেজ রেখে প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ছিলাম আমি, ফুয়াদ আর দেবু। একটা হাত ফুয়াদ ধরে রেখেছিল। অন্য হাতে ওদের দেয়া বিভূতিভূষনের উপন্যাস সমগ্র। হঠাৎ করেই ট্রেনের হুইসেল বেজে উঠল। ফুয়াদের হাত ছেড়ে আমি লাফ দিয়ে উঠে পড়লাম ট্রেনে। ঝিক ঝিক শন্দ করে ট্রেন এগিয়ে যায়। ফুয়াদ আর দেবুও আগাতে থাকে। আমি আমার সাধ্যমতন শরীর বাকা করে ট্রেনের হাতল ধরে মাথা বের করে রাখলাম। একসময় ওরা হাপিয়ে উঠে থেমে যায়। আমার শরীরও আর বাকা হয় না। এবার তবে বিদায় বন্ধু, আবার হবে দেখা।



বিশ্ববিদ্যালয়ে অবশ্য বিদায়ের একটা মজার ব্যাপার ছিল। প্রতিবার কোনো একটা ছুটি হলেই সবাই দল বেধে রেল স্টেশনে। একদল চট্টগ্রামের ট্রেন ধরত, অন্যদল ঢাকার ট্রেন। ঢাকার ট্রেন আগে ছাড়ত। তাই ওদেরকে বিদায় দিয়ে আমরা ট্রেনে উঠতাম। এই বিদায়ে দুঃখবোধ ছিলনা তেমন একটা। বরং একটা মজা ছিল। আস্তে আস্তে মজার সময়টা শেষ হয়ে আসছিল। অসাধারন সময়টাকে বিদায় দিতে হবে। বিদায় দিতে হবে অফুরন্ত প্রাণোচ্ছল একটা জীবন। অসাধারন বন্ধুগুলোকে। এর পর কে কোথায় চলে যায় কিছু ঠিক নেই। বন্ধন ছিন্ন হবার অজানা ভয়। খুব বেশি মন খারাপ থাকতো শেষ সময় গুলোতে। আমার কি মনে হলো জানি না। ঠিক করলাম সবাইকে বিদায় দিয়ে তবেই সিলেট ছাড়ব। খুব বোকার মতন সিদ্ধান্ত ছিল। টের পেলাম হাড়ে হাড়ে। দুপুরে গেল সুমন আর আরাফাত। বাক্স পেটরা গুছিয়ে রুম খালি করে রিক্সায় উঠার আগে শেষ বার সবাইকে জড়িয়ে ধরতে এগিয়ে এলো ওরা। সেদিন আমার মনে হচ্ছিল কান্না চেপে রাখার মতন ভয়াবহ কাজ পৃথিবিতে খুব কম আছে। ভয়াবহতম কাজটা করার কোনো ইচ্ছাই হলো না। হাল্কা হবার জন্য আর চেপে রাখলাম না নিজেকে। ওদেরকে এক প্রকার তাড়িয়ে দিলাম যাতে করে বেশি সময় বিদায় দেখতে না হয়। সামান্য সময় পর সুমনের ফোন আসল। অনেক কষ্টে নিজেকে সামলে ফোন রিসিভ করলাম। কোনো কথা নেই। একটা কথাই বললো শুধু। কষ্ট, অনেক কষ্ট। কেমন, তা ঠিক জানা নেই। এর পর একে একে প্রসূন, সজীব, হারুন। তারপর একসময় আমি একা একা ফিরতি পথ ধরি। মৃদুমন্দ হাওয়ায় ভেসে ঝিক ঝিক ট্রেনের শব্দে একাকী আমার যেই যাত্রার শুরু, একি বৃত্তে বন্দী আমার সেই যাত্রার সেইখানেতেই শেষ।



বয়স বাড়ছে। সাথে সাথে আবেগ অনুভূতি কমছে। আজকাল কোনো কিছুই গায়ে লাগে না আগের মতন। কয়দিন পর পর একজন একজন করে কাছের বন্ধুরা চলে যাচ্ছে দেশের বাইরে। হাই হ্যালো, ভালো থাকিস, এইডস বাধিয়ে আসিস না, যোগাযোগ রাখিস টাইপ কথাতেই বিদায় শেষ। চরম ব্যস্ততায় হয়তো সবাইকে সেভাবে বিদায় জানানোর সময়ও পাওয়া যায় না। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেও আরো একটা বিদায় চলে এল। নিজের বলেই হয়তো একটু কেমন জানি লাগছে। জীবনে একটা প্রথম ছেড়ে আরো একটা প্রথম অনুভূতির আলিঙ্গনের কাছাকাছি। তবে এই বিষয় নিয়ে অনেক কিছু বলার ইচ্ছা নাই। শুধু এটুকু বলি। প্রফেশনাল জীবনের প্রথম চাকুরীটা ছেড়ে দিয়ে নতুন একটা চাকরীতে জয়েন করছি। খারাপ লাগছে চাকরীটা ছেড়ে যেতে। তবে ছেড়ে যেতেই হয়। কলিগদেরকে অনেক অনেক বেশি মিস করবো। কাল এই অফিসে আমার শেষ দিন। আমি ঠিক জানি না কিভাবে সবার কাছ থেকে বিদায় নেব। বিদায় নিয়ে হেঁটে হেঁটে বাসায় ফেরার সময় আমার কতটা কষ্ট লাগবে আমি জানি না। কষ্ট সামলে পরের দিন থেকে আবার নতুন করে সব কিছু শুরু করার সময়টাতে ওদের কথা অনেক অনেক বেশি মনে পড়বে। ওরা শুধুই আমার কলিগ ছিল না। ওরা হয়তো কলিগের চেয়ে একটু বেশি কিছুই ছিল। এতদিন সেভাবে বুঝে উঠতে পারিনি।



অনেকদিন পর সেদিন জেমস এর কনসার্ট শুনলাম।



যেদিন বন্ধু চলে যাব,

ও চলে যাব বহুদূরে,

ক্ষমা করে দিও আমায়,

ক্ষমা করে দিও।

আর মনে রেখ কেবল একজন ছিল,

ভালবাসত শুধুই তোমাদের।








মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +২৫/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩১

রোহান বলেছেন: পাশ করার পরে এইটাই প্রথম ইন্টারভিউ, এইটাই প্রথম চাকরী, এতো ঝড়ঝাপ্টার পরেও মায়া কাটে না রে ভাই... শেষ দেখার জন্য বসে আছি...

নতুন জায়গার জন্য শুভকামনা... :)

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমারো একি। প্রথম ইন্টারভিউ। প্রথম চাকরী। প্রথম সবকিছুর প্রতি আলাদা একটা মায়া থাকে। টান থাকে। চাইলেও উপেক্ষা করা যায় না। :( :(

২| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৩

রাজসোহান বলেছেন: আবেগ আরো বাড়ুক

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহান। কেমন আছ?

৩| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৩

জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো রাকিব, খুব সুন্দর করে আপনার অনুভূতিগুলোকে ব্যাক্ত করেছেন।বিদায় আসলেই কস্টের। বড় হলে মনে ছোটোই ভালো ছিলাম।
এক অদ্ভূত টানাপোড়েন !!

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম। অদ্ভুত টানাপোড়েন। ভাল থাকবেন জুন।

৪| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০১

শ।মসীর বলেছেন: বিদায়বেলা বিষন্নতা ভর করবে, ব্যাপারনা............।

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম। বিষন্নতা ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করতে হবে সবকিছু। :( :( :(

৫| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৪

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: অনুভূতির প্রকাশ অনেক সুন্দর হয়েছে.......(+)

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন। ভাল থাকবেন।

৬| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: সবাই শুধু চলে যায়.............

নতুন জায়গার জন্য শুভ কামনা রইলো রাকিব ভাই......

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: চলে যেতে হয়। এমটাই অমোঘ নিয়ম। ধন্যবাদ রেজোওয়ানা। ভাল থাকবেন।

৭| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৩

শিকল বলেছেন: অনেক সুন্দর

২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিকল। ভাল থাকবেন।

৮| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

হতাশার স্বপ্ন বলেছেন: ওয়াওওওওও

২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

৯| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ানক যে জিনিসটা সেটা হলো "মায়া"। এই জিনিসটার লাইগাই যত সমস্যা। কি যে মুসিবতের এক জিনিস। X((

২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: সহমত। পুরাপুরি সহমত।

১০| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: রাকিব আপনার এই ডায়েরি মতোন লিখাগুলো খুবই চমৎকার।আমার ভালো লাগলো।অবশ্য আমার সত্য গ্রহনের ক্ষমতা অনেক বেশি।বিদায় আমাকে খুব বেশি স্পর্শ করে না কিংবা হয়তো করে আমার মতো ভীতু লোকজন প্রকাশ করতে ভয় পায়। বোধ হবার পর থেকেই এক অদ্ভুত সমস্যার সাথে আমাকে প্রতিদিন মোকাবেলা করতে হয়েছে। সেটা হলো জাগতিক ভাবনার উর্ধ্বে গিয়ে চিন্তা করা, মায়াশূন্য মানুষিকতা ডেভেলাপ করা।মনে হয় পারি নি।


শুভ অপরাহ্ন।

২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ অমিত সুন্দর মন্তব্যের জন্য। একটা কথা বলি, আমরা মানুষরা যেমনি হই না কেন, দিন শেষে আমরা সবাই কম বেশি বাস্তববাদী। তারপরেও ইমোশনরে পাত্তা না দিয়া থাকাটা অনেক অনেক বেশি কঠিন।

১১| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৯

পাথুরে বলেছেন:
বিদায়!
দিতেই হয় প্রতিনিয়ত, প্রতিক্ষণ। ইচ্ছায়- অনিচ্ছায়।

২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম, জীবনের একটা অংশ, এবং অবিচ্ছেদ্দ্য।

রুদ্রের মত করে বললে বলতে হয়,

চলে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভুবন জুড়ে আছ।

১২| ২২ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩

বড় বিলাই বলেছেন: জীবনে প্রথম চাকরীতে জয়েন করে দুইদিন পর ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন অবশ্য আর পারব না।

ভালো থাকুন।

২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৫

আহমেদ রাকিব বলেছেন: দুইদিন পর ছেড়ে দিয়েছিলেন? বাপরে। :) এমন একবারই মনে হয় সম্ভব। এর বেশি না।

১৩| ২২ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: কেমন যেনো লাগল লেখাটা পড়ে, বলে বোঝাতে পারবো না। মায়া, বিদায় শব্দ দুটোর সাথে কষ্ট ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে থাকে মনে হয়।


২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: কষ্ট, মায়া, অনুভূতি,বিদায়

শিরায় উপশিরায়, এখানে ওখানে, যখন তখন ভাবায়, আর কাঁদায়।

চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়, বিচ্ছেদ নয়, নয় বন্ধন ছিন্ন করা আর্ত রজনী, চলে গেলে, আমারো অধিক কিছু থেকে যায়, আমার না থাকা জুড়ে।

১৪| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: বয়স বাড়ছে। সাথে সাথে আবেগ অনুভূতি কমছে। আজকাল কোনো কিছুই গায়ে লাগে না আগের মতন।

২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হ। কিছুই গায়ে লাগে না। কেমুন জানি সব কিছু। একটা কিছু হইলেই হইল টাইপ ব্যাপার। লাইফ চললেই হইল। বাঁইচা থাকলেই হইল। দিন গেলেই হইল।

১৫| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৮

সায়েম মুন বলেছেন: বিদায় জিনিসটা আমার কাছে খুব বেদনাদায়ক। আপনার লেখাটা পড়ে বেশ কষ্টই লাগলো। আপনার সাথে একটা জিনিস মিলে গেল। একটা জিনিস সহজে ছাড়তে না পারা (বিদায়)। কলম গুলো ফেলতেও যেমন কষ্টটা বোধ করলেন। আমার বেলাতেও এরকম হয়।
বয়স বাড়ছে। সাথে সাথে আবেগ অনুভূতি কমছে। আজকাল কোনো কিছুই গায়ে লাগে না আগের মতন।------সত্যি কথা।

নতুন অফিস প্রাণবন্তভাবে শুরু হোক এ কামনা রইল।

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:০১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বাহ চমৎকার, মিলে গেল অনেক কিছু। :)

ধন্যবাদ সায়েম মুন। আবেগটাকে ধরে রাখার চেষ্টা করুন। সবাই পারে না।

১৬| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪১

রাজসোহান বলেছেন: ভালৈ B-)

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:০২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এতক্ষন পরে ভালো মানে? :P :P :P :P আগের কমেন্ট কি না পইড়া দিছিলা? :)

১৭| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৯

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: অসম্ভব অনুভূতিময় লেখা।

কত কিছু মনে পরে গেল পড়তে পড়তে।
খুব ভাল লাগল...খুব...

২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সমুদ্র কন্যা।

১৮| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: শুভ হোক।

২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

রাজসোহান বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহান। কেমন আছ?

রাজসোহান বলেছেন: ভালৈ B-)







X((

২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) :) :) ভালোই আছ তাইলে।

২০| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২১

প্রতীক্ষা বলেছেন: :) :) :) বিদায় বলে কিছু নাই! আবার নতুন করে সব শুরু! নতুন অফিসে বসে বসে স্পাউট না চাবায় ঠিক মত কাজ করবা! /:)


হুমম আর কথামত প্রথম মাইনাস দিলাম!
শুধু বেছে বেছে আমার ব্যস্তদিন গুলোতে লেখ যাতে আমি পড়তে না পারি না! X( X(

২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: তোমার কি ধারনা আমি শুধু স্পাউট খাই অফিসে বইসা?? :P :P :P

লেখাতো আর কোনো কিছু হিসেব করে দিই না। যখন ফ্রেঈ থাকি তখনি লিখে পোষ্ট দিয়ে দিই। তোমার সাথে টাইমিং হয় না এই আর কি। মাইনাসটা মনে হয় ভুলে অন্য কাউকে দিয়ে দিছ?

পোস্টটি ১৮ জনের ভাল লেগেছে, ০ জনের ভাল লাগেনি

নাকি দিয়েছ কিন্ত হয়নি? মডারেটরদের কাছে নালিশ করো। :)

২১| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২৪

প্রতীক্ষা বলেছেন: অনেকদিন ভেংচি দেয়া হয়নি :P :P

২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) :) :) হমম আমিও ভেংচি মিস করছি।

২২| ২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২৭

নিমা বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো

২৪ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিমা। ভাল থাকবেন।

২৩| ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩০

জেরী বলেছেন: মায়া বড় বদ:(

রাকিবের মন কি ভালো হইছে??

২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :( :( :( মায়া খুবই বদ।

মন এখন একটু শান্ত। তবে এই বেকার দিনগুলাতেও আগের অফিসে গিয়ে বসে থাকি। কলিগদের সাথে আড্ডা দিই। গতকালও গেছিলাম।

২৪| ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩২

জেরী বলেছেন: আগে যেখানে কাজ করতাম প্রায় অনেকদিন হলে চলে এসেছি। মনে তিক্ততা থাকার কথা ছিলো কিন্তু তাও কেমন জানি মন খারাপ লাগে অফিসটার জন্য :(

২৬ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:০২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: এত সহজে ভুইলা যাওয়া যায়না ভইন। মন খারাপ লাগেই। এই জন্যই আমরা মানুষ। অথবা উলটা কইরাও কওন যায়। আমরা মানুষ বইলাই এমন হয়। :( :( :(

প্রোপিকটা জোসিলা।

২৫| ২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৫১

প্রতীক্ষা বলেছেন:
:P

২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধইন্যা। তবে আমি এত চকলেট খেয়ে শেষ করতে পারব না। তুমি এসে কিছু খেয়ে যাও। রেখে দেব।

২৬| ২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৫

প্রতীক্ষা বলেছেন: হুমম ঠিক বলছো! তোমার লেখার মান অনেক কমে গেছে!
আগের সব লেখার মত সুন্দর হয় না এখন ! :)

অ:ট: আজ অনেকগুলো চকলেট খাইছি! :P

২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আমি সবসময় ফেয়ার কথা বলার চেষ্টা করি। আমার লেখা ভালো হচ্ছে না মন্দ হচ্ছে এটা আমি বেশ ভালৈ বুঝি বুঝলা? সেদিনতো মানলা না। তাও ভালো আজ মেনে নিলা আমার কথা। :)

২৭| ২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮

তারার হাসি বলেছেন: সব শেষে এই কথাগুলিই বলতে হয় যদি বলার সুযোগ থাকে...

যেদিন বন্ধু চলে যাব,
ও চলে যাব বহুদূরে,
ক্ষমা করে দিও আমায়,
ক্ষমা করে দিও।
আর মনে রেখ কেবল একজন ছিল,
ভালবাসত শুধুই তোমাদের।

০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তারার হাসি। ভাল থাকবেন।

২৮| ২৯ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১১

চতুষ্কোণ বলেছেন: বিদায় মায়া বাড়ায়!

ভালো থাকিস। শুভকামনা সবসময়কার।

০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হ, মায়ায় মায়ায় ঘেরা এই জীবন কাল।

২৯| ২৯ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১২

চতুষ্কোণ বলেছেন: এইমাত্র তোর বাসায় ডিনার সারলাম।:D

০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :D :D :D :D :D :D :D

৩০| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৯

রথে চেপে এলাম বলেছেন: নতুন যাত্রা শুভ হোক ভাইয়া। :)

০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম। কেমন আছ?

৩১| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৩৪

প্রতীক্ষা বলেছেন: আমার বন্ধু তোমার বাসায় ডিনার করে কেন! :-*


০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: তোমার বন্ধুযে আমারো বন্ধু সেটা ভুলে যাও কেন বলোতো। আর আমরা একজনের বাসায় অন্যজন খাই সেই ছোট বেলা থেকে। কারন আমাদের দুইজনের বাসাইতো একি। :)

৩২| ০১ লা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০১

যুধিষ্ঠির বলেছেন: নতুন জায়গার জন্য শুভকামনা... :)

০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির। ভাল থাকবেন।

৩৩| ০১ লা জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫৭

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আমিও লিক্ষা ফালামু ...খাড়া ...

০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:০২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: হ লেইখা ফালাও। অপেক্ষায় রইলাম।

৩৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৫১

ফুল পরী বলেছেন: আর তারপরে তো সবাইকেই একদিন চলে যেতে হয় বিদায় নিয়ে.........



তুমি অনেক সুন্দর করে লিখ আরা.........



মনটা খারাপ হল বিদায়ের কথা শুনে........................

০৫ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফুল পরী। ভাল থাকবেন।

৩৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৫

পল্লী বাউল বলেছেন: আহমেদ রাকিবের লেখায় কোন সাহিত্য খুজেঁ পাওয়া না গেলেও চমৎকার মুগ্ধতা খুঁজে পেয়েছি।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: বাউল দা, ধন্যবাদ। অনেকদিন পরে দেখলাম আপনাকে।

৩৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:২৫

শায়মা বলেছেন: আমার উল্টা। বয়সের সাথে সাথে দিনদিন আবেগ বেড়ে চলেছে।

০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবানই বলতে হয়। :) ভাল থাকবেন।

৩৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬

জাফরিন বলেছেন: এই ভর সন্ধ্যাবেলা এই মন খারাপ করে দেয়া লেখা! অন্যায়!

০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: দুঃখ প্রকাশ ছাড়া আর কি করতে পারি বলেন? ভাল থাকবেন সবসময়।

৩৮| ১০ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

প্রতীক্ষা বলেছেন: আমার লাস্ট কমেন্ট থাকলো! X( আমাকে ইগনোর করার শাস্তি!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:২১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :) :)

৩৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১:৫৬

একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: রাকিব ভাই , কি অবস্থা ? কেমন আছেন ?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ভাল আছি এপু। আপনি কেমন আছেন? অনেকদিন কোনো খোজ খবর নাই।

৪০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: কি খবর ভাইয়া? কেমন আছেন? অনেক দিন কোন পোষ্ট-টোষ্টতো নাই-ই। আপনার দেখাও পাওয়া যায় না...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ব্যস্ত সময় যাচ্ছে আপু। ফ্রী হয়েই পোষ্ট দেব ইনশাল্লাহ। :)

৪১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:২৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: কি খবর ভাইয়া? কেমন আছেন আপনি? অনেক দিন কোন পোষ্ট-টোষ্টতো নাই-ই। আপনার দেখাও পাওয়া যায় না... । ফোন করলে ফোন ধরেন না। ব্যাক্কল ও দেন না। কি নিয়া এত বিজি... ;)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: :P :P :P :P :P

৪২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
কেমন আছো রাকিব?
অনেকদিন কিছু লিখছো না......আশাকরি ভালো আছো।
ভালো থেকো।
শুভকামনা

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩০

আহমেদ রাকিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আমার খোজ খবর করে যাওয়ার জন্য। একটু ব্যস্ততা যাচ্ছে, তাই সেভাবে সময় দিতে পারছি না। ফ্রী হয়েই আবার নিয়মিত হব আশা করছি। আপনিও অনেক ভাল থাকবেন আপু।

৪৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৮

বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: চমৎকার লাগল।

কেমন আছেন ?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ধন্যবাদ বোহমিয়ান। আছি, চলছে কোনো রকমে।

৪৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:২৫

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: বিদায় দেয়া কোন ব্যপার?

আল্লাহ হাফেজ বললেই শেষ।


লেখা ভালো লাগে নাই।এত মায়া মায়া আর কান্না কান্না পোস্ট।:(

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আল্লাহ হাফেজ বললেই শেষ
---------------------------------
কথা সত্য।

৪৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৯

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: তুমি কি আর কোন লেখা টেখা দিবা না নাকি? কই হারায়ে গেছো?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩২

আহমেদ রাকিব বলেছেন: কি লিখব ভুলে গেছি। মনে পড়লেই আবার পোষ্ট দেব। চিন্তার কিছু নাই। :P :P :P :P

৪৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাকে চতুষ ভাইয়া ভেংগাইসে :(( :(( :(( এর বিচার চাই...

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: কেন কেন কেন? একটু ওয়েট কর, আমি ৯ তারিখ গিয়ে ওর ঠ্যাং ভেঙে দেব। ঘাড় মটকে দেব। :) :)

৪৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৩

ভাঙ্গন বলেছেন:

হেই এলোমেলো রাকু, কি খবর তোমার?:)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৮

আহমেদ রাকিব বলেছেন: আরে রুকু, কেমন আছ? আমি আছি মন্দ না। মেলাদিন পর ঢু মারতে আসলাম। কেমন আছ তোমরা সবাই?

৪৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৮

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ভালো লেখনী। তবে বিদায়ের সুরে গাঁথা। কেমন বিষাদ ছেয়ে আছে লেখাটায়।

আমারও এই শিকড় গজিয়ে যাওয়ার অভ্যেসটা আছে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.