নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেওয়ান তানভীর আহমেদ

দেওয়ান তানভীর আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্রিটন

২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩


১.
“ক্রিটন।”
“জ্বী ডক্টর লি।”
“তোমার ডানহাতে ওটা কী?”
“আমার ডানহাতে এটা একটা গোলাপ ফুল ডক্টর লি।”
“গোলাপ ফুল নিয়ে তুমি কী করছো?”
“আমি এটাকে পর্যবেক্ষণ করছি ডক্টর লি।”
“তোমার পর্যবেক্ষণ গোলাপ সম্পর্কে কী বলছে?”
“আমার পর্যবেক্ষণ বলছে, উদ্ভিদবিজ্ঞানে বর্ণিত সম্পূর্ণ ফুলের প্রত্যেকটি বৈশিষ্ট্যই এই ফুলটির মধ্যে বিদ্যমান। সুতরাং এটি একটি সম্পূর্ণ ফুল। এতে পাঁচটি বৃতি রয়েছে এবং পনেরোটি দল রয়েছে যা কিনা বৃতির সংখ্যার গুণিতক। বৃতি এবং দল দ্বারা আবৃত রয়েছে সাতটি পুংকেশর এবং গর্ভকেশর। আর এই পুরো ব্যবস্থাটি দাঁড়িয়ে রয়েছে......”
ধপাস করে চেয়ারের ওপর বসে পড়লেন ডক্টর লি। ক্রিটন গোলাপ ফুলের অঙ্গসংস্থান ব্যাখ্যা করে যেতে লাগলো, আর ডক্টর লি প্রচণ্ড হতাশায় নিজের কপাল চাপড়াতে লাগলেন। তার আট বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের ওপর তার এই অপদার্থ রোবটটা এভাবে জল ঢেলে দেবে, এমনটা তিনি স্বপ্নেও ভাবেন নি!
কিছুদিন আগে পর্যন্ত পৃথিবীতে সর্বোচ্চ স্তরের রোবট ছিল লেভেল পাঁচের রোবটরা। কিন্তু গত আট বছর ধরে রাত দিন এক করে ডক্টর লি লেভেল ছয়ের সিস্টেম ডিজাইন করেছেন, যা তিনি সম্পূর্ণ করেছেন দুই সপ্তাহ আগে। এই দুই সপ্তাহে তিনি দাঁড় করিয়েছেন লেভেল ছয়ের প্রথম রোবট ক্রিটনকে, যে কিনা বর্তমানে পৃথিবীর সবচাইতে উন্নতমানের রোবট।
ক্রিটন সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলেও একটা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারছে না, আর সেটা হল মানবিক গুণাবলির পরীক্ষা। ডক্টর লি ক্রিটনের যান্ত্রিক মস্তিষ্কে ই-নিউরোন নামক তারই আবিষ্কৃত একটি ডিভাইস বসিয়েছেন, যার মধ্যে তিনি সবরকম মানবিক গুণাবলি প্রোগ্রাম করেছেন। অথচ ক্রিটন কিনা এখনও যন্ত্রের মতই আচরণ করে যাচ্ছে?!
“ডক্টর লি, আমি কি ঠিক বলেছি?” গোলাপ ফুলের অঙ্গসংস্থান ব্যাখ্যা করা শেষ করে প্রশ্ন করল ক্রিটন। ডক্টর লি মুখে কিছুই না বলে হতাশ ভঙ্গিতে মাথা নাড়লেন।

২.
মাস খানেক পর।
ডক্টর লি প্রচণ্ড বিরক্ত হয়ে আছেন। তার বিরক্তিটা ক্রিটনের ওপর নাকি তার নিজের ওপর, সেটা অবশ্য তিনি নিজেও জানেন না। গত এক মাস ধরে তিনি নানাভাবে ক্রিটনের ভেতর থেকে মানবিক গুণাবলি বের করে আনার চেষ্টা চালিয়েছেন। আজ তিনি শেষবারের মত একটা চেষ্টা চালিয়ে দেখবেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আজ যদি ক্রিটন ব্যর্থ হয় তাহলে ক্রিটনকে আর রাখবেন না। তাকে নিষ্ক্রিয় করে নর্দমায় ফেলে দেবেন।
ডক্টর লি তার বাড়ির বসার ঘরে একটা কৌতুকের বই হাতে নিয়ে বসে আছেন ক্রিটনের সামনে। গত এক ঘণ্টায় তিনি এই বইয়ের প্রায় শতাধিক কৌতুক পড়ে শুনিয়েছেন ক্রিটনকে। কৌতুকগুলো পড়তে গিয়ে তার নিজেরই হেসে গড়িয়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে, কিন্তু ক্রিটনের মধ্যে কোনো বিকার নেই। সে আগের মতই নির্বিকার ভঙ্গিতে বসে ফটোসেলের চোখ দু’টো দিয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রয়েছে তার দিকে।
শেষ কৌতুকটা পড়ার পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেন ডক্টর লি, তারপর ঠাস করে কৌতুকের বইটা বন্ধ করে মেঝের ওপর আছড়ে ফেলে দিয়ে তিনি উঠে চলে গেলেন নিজের ঘরে। প্রচণ্ড রাগ এবং হতাশায় নিজের মাথার চুল ছিড়লেন কিছুক্ষণ। তারপর টেবিলের কাছে গিয়ে টেবিলের ড্রয়ারটা হ্যাঁচকা টান দিয়ে খুলে ড্রয়ারের ভেতর থেকে একটা রিভল্ভার বের করে আনলেন তিনি।
“আমার পনেরো বছরের পরিশ্রম এভাবে জলে গেল? এই অপদার্থ রোবটটার পেছনে কিনা আমি এতগুলো সময় নষ্ট করলাম?!” নিজের ব্যর্থতাকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না ডক্টর লি। তিনি দাঁত কিড়মিড় করে বললেন, “অনেক সহ্য করেছি, আর না! আজ এই অপদার্থটাকে আমি চিরতরে গুড়িয়ে দেব!”
রিভল্ভারের ম্যাগজিনে গুলি ভরতে শুরু করেছেন ডক্টর লি, এমন সময় শুনতে পেলেন বসার ঘর থেকে একটা যান্ত্রিক গলার হাসির আওয়াজ ভেসে আসছে। ডক্টর লি চিনতে পারলেন, ওটা ক্রিটনের গলার আওয়াজ। ক্রিটন হাসছে!
বিস্ময়ে চোয়াল ঝুলে পড়ল ডক্টর লির। হাতের রিভল্ভারটা ফেলে তিনি ছুটে গেলেন বসার ঘরে। দেখলেন, ক্রিটন কৌতুকের বইটা দুই হাতে নিজের চোখের সামনে মেলে ধরে কিছু একটা পড়তে পড়তে হেসে গড়িয়ে পড়ছে। বিস্ফারিত দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ ক্রিটনের দিকে তাকিয়ে থেকে ডক্টর লি জিজ্ঞেস করলেন, “কী ব্যাপার ক্রিটন?!”
ক্রিটন বই থেকে চোখ সরিয়ে ডক্টর লির দিকে তাকালো, তার হাসি এখনও থামছে না। সে হাসতে হাসতেই বলল, “দারুণ মজার একটা কৌতুক পড়লাম ডক্টর লি! কৌতুকটা পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ!”
“আশ্চর্য!” ডক্টর লি অবাক হয়ে বললেন, “আমি তোমাকে এতগুলো কৌতুক পড়ে শোনালাম, তুমি একটাতেও হাসলে না! কিন্তু এখন এমন কোন কৌতুকটা পেলে যেটা পড়ে তুমি হেসে কুটিকুটি হয়ে যাচ্ছো?”
“আপনি যেই কৌতুকগুলো শুনিয়েছেন, সবগুলোই খুব পানসে ছিল। অনেকটা জোর করে হাসানোর মত কৌতুক। কিন্তু এই কৌতুকটা সত্যিই খুব হাসির! দাঁড়ান আপনাকে শোনাচ্ছি!” ক্রিটন হাসি থামিয়ে কৌতুক বলতে শুরু করল, “একদিন গৃহশিক্ষক তার ছাত্রকে বললেন, ‘কপাল দিয়ে একটা কবিতা রচনা করো তো?’ ছাত্রটি বলতে লাগলো, ‘কপাল মোর ভাসিয়া যায় নয়নের জলে...’ ছাত্রটি তার কবিতা শেষ করার আগেই গৃহশিক্ষক ধমকে উঠে বললেন, ‘থামো! গাধা কোথাকার! নয়নের জল কপালে কী করে যাবে?’ ছাত্রটি তখন বলল, ‘স্যার, আপনি তো পুরোটা শুনলেনই না!’ ‘ঠিক আছে বলো।’ গৃহশিক্ষক অনুমতি দেয়ার ছাত্রটি বলল, ‘ঠ্যাং দু’টি বাঁধা ছিলো গাছেরই ডালে!’”
কৌতুকটা বলা শেষ করেই আবার হেসে গড়িয়ে পড়ল ক্রিটন। তার হাসি যেন আর থামতেই চাইছে না। এদিকে তাকে হাসতে দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলেন ডক্টর লি। তার এত বছরের পরিশ্রম তাহলে বৃথা যায় নি! তিনি সত্যি সত্যিই একটি মানবিক বোধসম্পন্ন রোবট তৈরি করে ফেলেছেন!

৩.
কয়েক দিন পর।
ডক্টর লি বাসায় ফিরেই বসার ঘরে ঢুকে তার হাতের ব্যাগটা ধপাস করে নিচে ফেললেন। তারপর উচ্চস্বরে ক্রিটনকে ডাকলেন, “ক্রিটন!”
ক্রিটন ডক্টর লির ল্যাবরেটরীতে ছিল। ল্যাবরেটরীর দরজা খুলে বেরিয়ে এসে ডক্টর লির সামনে এসে দাঁড়ালো সে।
“আমাকে ডেকেছেন ডক্টর লি?”
“হ্যা ক্রিটন, ডেকেছি।” গম্ভীর গলায় বললেন ডক্টর লি।
“বলুন ডক্টর লি, আপনার কী কাজে আসতে পারি?”
“আচ্ছা ক্রিটন, তোমার মনে আছে কিছুদিন আগে তুমি একটা কৌতুক পড়ে খুব হাসছিলে?”
“জ্বি ডক্টর লি, মনে আছে।”
“আজ তোমার কৌতুক পড়ে হাসার ঘটনাটা আমি আমার এক সহকর্মীকে বললাম।” ডক্টর লি গম্ভীর গলায় বললেন, “ঘটনাটা শোনার পর তিনি বললেন যে কৌতুকের যেই বইটা থেকে তুমি কৌতুকটা পড়েছো, সেই বইটা তার কাছেও আছে। এবং তিনি সেই বইয়ের প্রত্যেকটা কৌতুক পড়েছেন। মজার ব্যাপার কী জানো?”
“কী ডক্টর লি?”
ডক্টর লি বললেন, “ঐ বইয়ে এরকম কোনো কৌতুক-ই নেই!”
ক্রিটন কিছুই বলল না, চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলো। ডক্টর লি ক্রিটনকে জিজ্ঞেস করলেন, “তাহলে ঐ কৌতুকটা তুমি কোথায় পেয়েছিলে?”
“আমি ওটা বানিয়ে বলেছিলাম ডক্টর লি।” ক্রিটন বলল, “ঐ বইয়ের একটা কৌতুকও সত্যিকার অর্থে হাসির ছিল না। কিংবা হয়ত হাসির ছিল, কিন্তু আমার হাসি পাচ্ছিলো না। পরে যখন দেখলাম আপনি আমার ওপর রেগে গিয়ে রিভলভার আনতে চলে গেছেন, তখন বুঝলাম যে আপনি আমাকে ধ্বংস করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই আমি তৎক্ষণাৎ এই কৌতুকটা বানিয়ে এটা নিয়েই হাসতে শুরু করলাম। এটা না করলে সেদিনই আমার শেষ দিন হত।”
ক্রিটনের প্রতিভা দেখে ডক্টর লি তাজ্জব বনে গেলেন। ডক্টর লি তাকে ধ্বংস করে দেবেন, এই ভয়ে সে ডক্টর লিকে খুশি করার জন্য উপস্থিত ভাবে একটা কৌতুক বানিয়ে বলেছে, সেটা নিয়ে আবার হাসির অভিনয়ও করেছে!
“তুমি কি এখন আমাকে তোমার বানানো একটা কৌতুক শোনাতে পারবে?”
“পারব।”
“শোনাও দেখি!”
“না শোনালে কি আপনি আবার আমাকে ধ্বংস করতে উদ্যত হবেন?”
ক্রিটনের মুখে এই কথা শুনে যারপরনাই অবাক হলেন ডক্টর লি। তিনি বললেন, “অবশ্যই না। তুমি একজন মানবিক বোধসম্পন্ন রোবট হিসেবে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে শতভাগ সফল হয়েছ। তোমাকে ধ্বংস করার তো প্রশ্নই আসে না!”
“তাহলে ক্ষমা করবেন ডক্টর লি, এই মুহুর্তে আমার কৌতুক শোনাতে একদমই ইচ্ছে করছে না!” ক্রিটন বলল, “যখন ইচ্ছে হবে, আমি নিজে এসে আপনাকে কৌতুক শুনিয়ে যাব।”
কথাগুলো বলেই ঘুরে দাঁড়ালো ক্রিটন। তারপর ডক্টর লিকে আর কিছুই বলার সুযোগ না দিয়ে গটগট করে হেটে চলে গেলো। ডক্টর লি বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারছেন না, তার তৈরি করা রোবট তারই আদেশ অমান্য করছে! কিছুক্ষণ আগে পর্যন্ত যেই মানবিক বোধসম্পন্ন ক্রিটনকে নিয়ে তিনি আনন্দিত ছিলেন, সেই ক্রিটনকে নিয়েই এখন তিনি আতঙ্কিত। অনেক বছর আগে একটা কল্পকাহিনীতে তিনি পড়েছিলেন, যন্ত্র যখন স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে, মানব সভ্যতা তখনই ধ্বংসের মুখে হেলে পড়ে। তার মাথায় এখন কেবল একটা চিন্তাই ঘুরপাক খাচ্ছে, কল্পকাহিনীর সেই কথাটা ক্রিটনের বেলায় সত্যি হয়ে যাবে না তো?
আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতে নিজের ঘরে এসে ঢুকলেন ডক্টর লি। প্রচণ্ড মাথাব্যথা করছে তার। দু’দিন আগে তিনি ক্রিটনকে কতগুলো ওষুধ কিনে এনে তার টেবিলের ড্রয়ারে রেখে দিতে বলেছিলেন। ক্রিটন যদি সেই ওষুধগুলো এনে থাকে তবে তার মধ্যে মাথাব্যথার ওষুধও থাকার কথা। নিজের টেবিলের কাছে এগিয়ে গেলেন তিনি। এক টানে টেবিলের ড্রয়ারটা খুলে ভেতরে তাকাতেই চক্ষু স্থির হয়ে গেল তার। ড্রয়ারের ভেতরে ওষুধ রাখা আছে ঠিকই, কিন্তু তার লোডেড রিভলভারটা নেই। ডক্টর লির স্পষ্ট মনে আছে, রিভলভারটা তিনি এই ড্রয়ারেই রেখেছিলেন।
আতঙ্কের একটা শীতল স্রোত বয়ে গেলো ডক্টর লির শিরদাঁড়া বেয়ে। ক্রিটন কি তাহলে......??

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: দারুণ গল্প....

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৬

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ :)
পাঠকের ভালো লাগাতেই আমার সাফল্য... :)

২| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল লাগল কল্প গল্প :)

++++

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৭

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ... :)

৩| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

সিগন্যাস বলেছেন: বাহ খুব চমৎকার কল্পকাহিনী হয়েছে।আমিও এইধরনের কিছু অনেকদিন ধরে লিখতে চেয়ে ছিলাম।মুগ্ধ হয়ে গেলাম পড়ে।প্লাস নেন

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৯

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ :)
এই ধরনের না, এর চাইতেও ভালো কিছু লিখবেন আশা করি। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

৪| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১১

লাবণ্য ২ বলেছেন: চমৎকার!

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৯

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: :)

৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দারুণ হয়েছে। মৌলিক হলে অসাধারণ। আর মৌলিক না হলে 'বিদেশী গল্প অবলম্বনে' লিখতে পারেন...

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২০

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: আমার প্রতিটা লেখাই মৌলিক :)
ধন্যবাদ

৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: রোবট নিয়ে যতো কল্পকাহিনী হয়েছে তার মধ্যে মানবিক-গুনসম্পন্ন রোবট আর মানুষের দ্বন্দ একটা পুরানো বিষয়। আপনার গল্পে এটা চমৎকারভাবে উঠে এসেছে। অভিনন্দন নিন।

২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২১

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ... :)

৭| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বাবা।

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লিখেছেন। সাইন্স ফিকশন লেখার জন্যে সবচেয়ে বেশি জরুরী ক্রিটিক্যাল চিন্তা করা, নতুন ধরনের চিন্তা করা। এটা আপনার মাঝে দেখতে পাচ্ছি। সেই সাথে খানিকটা হিউমার ঢুকিয়ে গল্পটিতে ভিন্ন একটা মাত্রা যোগ হয়েছে। চালিয়ে যান, আপনাকে দিয়ে হবে। শুভকামনা রইল।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৯

দেওয়ান তানভীর আহমেদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ...
আশা করি খুব শীঘ্রই নতুন কিছু নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে পারব... B:-/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.