![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরম যত্নে পড়াশুনা চলছে। ছবি তোলার বিষয়টি অবশ্য তাদের অজ্ঞাতে হয়নি। ক্যামেরার সামনেই ছিল লাই তাতে অবশ্য ছবিটা বিশেষ মাত্রা পেয়েছে ---
মাংসের দোকানে চলছে মাংস কাটাকুটি, পাশেই চলছে পরোটা ভাজাভাজি ---
পুরনো ঢাকার জজ কোর্টের সামনে পাশাপাশি দুইজন, একজন বসেছে পুরনো দিনের টাইপরাইটার নিয়ে, আরেকজন বসেছে কম্পিউটার নিয়ে, কেউ আসে না টাইপরাইটারের কাছে আর, বিস্মিত হয়ে চাচা চেয়ে আছেন কম্পিউটারের দিকে---
মানুষের জুতোর দিকে তাকাতে তাকাতে সে ক্লান্ত, বিমর্ষ দৃষ্টিতে তাকাল আমার দিকে ---
ছবিটির ভাব বিমূর্ত ---
মনে হয় একটু লজ্জা পেয়েছে, খুশিও হয়েছে ---
তাকে তো আমার ‘মা’ মনে হল না, মনে হল এক ডাইনি শিশুকে বিকলাঙ্গ করে রোদে ফেলে ভিক্ষা করছে---
এক ঘষা দিয়ে নাম্বারে ডায়ল করে ফেললেন, ঘষা দেওয়ার স্টাইলটা আমি অবশ্য ধারণ করতে পারলাম না---
খুব সকালে মতিঝিল থেকে তুলেছিলাম ছবিটা ---
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ছবিটি তোলা, ক্যামেরা দেখে হাসি দিল সবাই। শেষে ফুল কেনার কথা অবশ্য মনে থাকলো না কারোরই, শখের ফেরিওয়ালা ক্যামেরাম্যানও ---
এটা অবশ্য শহরের ছবি নয়, ঢাকার অদূরের এক গ্রামের ছবি। ঐ দোকানে কিছু না পাওয়া গেলেও নানান রকমের ড্রিংক্স, বিশেষ করে এনার্জি ড্রিংকস পাওয়া যায়। ভ্যান রেখে যুবক একটি এনার্জি ডিংকস কিনে চুমুক লাগিয়েছে---
ছবিটাই তো ক্যাপশন ---
ধুকছে মানুষ, ধুকছে দেশ, এই যুবক যেন তারই প্রতিচ্ছবি ---
এটিও ঢাকা শহরের ছবি নয়। মাওয়া থেকে তোলা। পদ্মা নদীতে কিরণমালা ---
মাথার সমান ছাতা। এই ছাতার মাজেজা আমি ঠিক বুঝলাম না---
পরম যত্নে আমলকিতে লবণ মাখিয়ে দিচ্ছেন বিক্রেতা ---
এটি একটি খাম্বা বিল্ডিং। একটি রুমের উপর আরেকটি রুম, এভাবে সাতটি রুম উপরের দিকে উঠে গিয়েছে---
শহীদুল্লাহ হলের পুকুর। হঠাৎ দেখি ভাসমান কলাগাছের উপর একটি ছোট্ট কচ্ছপ---
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: হুম!
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এবারের ছবি ব্লগটা খুব ভালো লেগেছে। এবার ক্যাপশন জুড়ে দিয়েছেন।
অনেক সময় একটি যথাযথ ক্যাপশন সাধারন কোন ছবিকেও দূর্দান্ত করে তুলতে পারে। যার উদহারন ২,৩,৪ নাম্বার ছবিগুলো।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছবি এক অনন্য ইতিহাস!
সময়কে ধরে রাখৈ কোন কথা না বলেও!
++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ছবি এক অনন্য ইতিহাস!
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
মানবী বলেছেন: ১২ নং ছবিতে মশার আক্রমন থেকে রক্ষার জন্য এভাবে ঢাকা না আরো দুঃখজনক কিছু বুঝতে পারছিনা!
১৫ নং ছবির ওটা খুব সম্ভবত এক ধরনের হ্যাট যা সাধারনর রোদ থেকে বাঁচের জন্য ব্যবহার করা হয়।
১৭নং ছবির বিল্ডিং টা যথাযথ আনুমোদন ও নিয়মানুসারে নির্মিত আশা করি তা নাহলে ভয়ংকর ব্যাপার!
সুন্দর ছবি ব্লগের জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ওটা বাচ্চাদের জন্য তৈরী ছাতা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: হুম
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: বেশি কিছু কইলাম না। শুধুই ভাল লাগা রেখে গেলাম!!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: ভালো লাগার সীমা অতিক্রম করলো
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা ভাইয়া!!!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৮
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
সুমন কর বলেছেন: প্রতিটি ছবি সুন্দর হয়েছে যদিও কয়েকটা কষ্টের !!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৯
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি। ধন্যবাদ
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২০
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪
কালীদাস বলেছেন: সুন্দর পোস্ট পুকুরটা আরও নোংরা হয়েছে মনে হচ্ছে
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২০
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
নৈশ শিকারী বলেছেন: ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: চমৎকার ছবি ও তার ক্যাপশন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: +
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২
রোষানল বলেছেন: ৭ এবং ১১ নং ছবি খুবই বেদনা দায়ক