![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃষ্টিলগ্ন থেকে কখনই বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভালো ছিল বিশ্বাস করার কোন কারণ নেই। তবে সম্পর্ক উত্তরোত্তর খারাপ হচ্ছে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এবং এই অঞ্চলের সমস্যা যে হিন্দু-মুসলিম সমস্যা তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। সমস্যাটা ঐতিহাসিক, সাম্প্রদায়ীক এবং ধর্মীয়। প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় সে সমস্যা বেড়েছে বৈ কমে নাই। অন্য সকল সমস্যার কারণ খোঁজা যায়, কারণ পাওয়াও যায়, তবে সাম্প্রদায়ীক সমস্যায় কারণ লাগে না। এক্ষেত্রে ‘ভিন্ন’ মানেই খারাপ। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রধান বিষয়টি আসলে তাই। এর সাথে ভারতের আধিপত্যবাদ এবং বাংলাদেশের ‘ডোন্ট-কেয়ার’ ভাব অবশ্যই প্রধান ভূমিকা রাখছে।
তবে বর্তমানে এই সবকিছু একাকার হয়ে যেন ক্রিকেট হয়ে দেখা দিচ্ছে। বলাই যায় যে, ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও ভারত আধিপত্য বজায় রাখতে চাচ্ছে। কিন্তু বিশ্ব ক্রিকেটে এককভাবে ভারতের পক্ষে সবকিছু করা সম্ভব, সেটাই বা কতখানি বিশ্বাসযোগ্য? আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না যে, অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ডের চেয়ে ভারত শক্তিশালী, যতই তাদের কোটি কোটি ক্রিকেট সমর্থক থাকুক। কিন্তু আমরা যখনই প্রতারিত বোধ করছি, বিষয়টির সামগ্রিকতা আমরা নষ্ট করছি, ফলে চিন্তাভাবনা হয়ে পড়ছে পুরোপুরি ভারত কেন্দ্রীক। বিশ্বকাপে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে সেই বিতর্কিত আম্পায়ারিং-এর খলনায়ক ছিল পাকিস্তানের আলিম দার, কিন্তু আলিমদার ইস্যু কখনো সামনেই আসেনি।
প্রশ্ন হচ্ছে, টি২০ বিশ্বকাপের মাঝপথে তাসকিন এবং সানির বোলিং নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং নিষিদ্ধ করা ঠিক হয়েছে কিনা? অবশ্যই ঠিক হয়নি? তবে এখানে একটা বিষয় স্মরণে নিতে হবে- সমস্যা শুধু বাংলাদেশের সাথে হচ্ছে এমন নয়। মুত্তিয়া মুরালীধরনের বলিং একশন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল, এবং মুরালী এ ধরনের অভিযোগের সবচে’ বেশি শিকার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে। সুনীল নারাইনের ক্যারিয়ারই তো শেষ হয়ে গেল। অর্থাৎ ছোটদেশগুলো এক্ষেত্রে একটা চাপে থাকে। আবার বলিং একশনে যে সমস্যা হতেই পারে না তাও নয়। যেহেতু ছোট দেশগুলোর প্রযুক্তি এবং ঘরোয়া ক্রিকেট অতটা গোছানো নয়, তাই পরীক্ষা-নীরিক্ষায় কিছুটা ঘাটতি থাকাটা অসম্ভব নয়। তাই সবক্ষেত্রে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব দাঁড়া করানো ঠিক নয়। তবে একথা অবশ্যই অনস্বীকার্য যে তাসকিন এবং সানির বলিং একশন নিয়ে খেলার মাঝপথে প্রশ্নতোলা অবশ্যই ন্যায্য হয়নি, তাছাড়া তাসকিনের বিষয়টি যেভাবে সংবাদ মাধ্যমে এসেছে তা যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে তো তাসকিনকে একরকম ফোর্স করেই বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর পুরো দায় কি আমরা ভারত কে দেব? নাকি ক্রিকেট পরাশক্তিদের দায়ী করব। শুধু ভারতকে দায়ী করায় আমাদের লাভ না লস? মনে রাখতে হবে ভারতে আমাদের ক্রিকেট অনুরাগী কিন্তু কম নয়। তাসকিনের বিষয়টিতে অমিতাব বচ্চন প্রতিবাদ করেছেন, তাসকিনের সমর্থনে কলকাতার বিখ্যাত দৈনিক আনন্দ বাজারে কলাম লেখা হয়েছে। একথাও মনে রাখতে হবে যে, তৎকালীন আইসিসি’র সভাপতি ভারতের জগমোহন ডালমিয়িার কারণে আমরা দ্রুত টেস্ট স্ট্যাটাস পেয়েছিলাম। তবে এগুলো অবশ্যই ভারতের জড়িত না থাকার প্রমাণপত্র নয়। আবার একথাও নিঃসন্দেহ নয় যে শুধু ভারতই আমাদের দু’জন খেলোয়াড়কে ষড়যন্ত্র করে বসিয়ে দিয়েছে। আরেকটা বিষয়ও কিন্তু এক্ষেত্রে দাঁড় করানো যায়- এ ধরনের ষড়যন্ত্র করার ক্ষমতা যদি ভারতের থাকত, তাহলে তো তা সবচেয়ে বেশি করত পাকিস্তানের সাথে।
কিছু তথ্য এক্ষেত্রে যোগ করা যেতে পারে। তাসকিন ও সানির বিরুদ্ধে অভিযোগকারী আম্পায়ার রড টাকার, তিনি অস্ট্রেলিয়ার।তাসকিন সানির বলিং একশন অবৈধ প্রমাণ করার অব্যবহিত পরে খেলা ছিলও অস্ট্রেলিয়ার সাথে।কিছুদিন আগে নিরাপত্তার অজুহাতে বাংলাদেশে খেলতে আসেনি অস্ট্রেলিয়া। তাই তাসকিন-সানি নিষিদ্ধ হওয়ার প্রেক্ষিতে শুধু ভারতকে দায়ী করে বিষাদগার করলে ভারতের কাছে এমনই একটা বার্তা পৌঁছায় যা আখেরে আমাদের জন্য আরো ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। অমাদের উচিৎ হবে আরো দায়িত্বশীল আচরণ করা এবং নিজেদের সুরক্ষার পথ নিয়ে বেশি চিন্তা করা, শুধু কথায় অন্যকে আক্রমণ করলে তাতে লসই হয়, তা যেমন ব্যক্তিজীবেনে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবেও।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
মধ্য রাতের আগন্তক বলেছেন: বর্তমানের বৈরী সম্পর্কের কারণ অবশ্যই হিন্দু-মুসলিম সমস্যা থেকে উদ্ভূত নয়। এর জন্য দায়ী ভারত। ভারতের অতিরিক্ত দাদাগীরি স্বভাব এবং অন্যের ভিটেমাটি - সম্পদ দেখলে লালা ঝরার অভ্যাসের কারণে আজকের এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ভারতের আশেপাশের এমন কোন দেশ নেই ,যাদের সাথে তাদের ন্যূনতম সত্যিকারের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে নেপাল - ভারত বৈরিতা এর একটা প্রমান । এটা হচ্ছে এমন দেশ, যারা সবসময় বগলে ইট লুকিয়ে ঘুরে।
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: “হিন্দু-মুসলিম সমস্যা থেকে উদ্ভূত নয়” বলেছেন ভালো কথা, তবে নিজে বিশ্বাস করেন আপনার এই উক্তি?
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভারতের প্রতি এতো ভালবাসা কই রাখি!
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসলে ক্রিকেট বা খেলাধুলার ক্ষেত্রে অনেক জাতিই আবেগী হয়ে পড়ে। তবে আমার মনে হয় ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষদের ঋণাত্মক ধারণার জন্য ভারতই দ্বায়ী এবং সেগুলার মূল কারণঃ
১। সীমান্তে অব্যাহত হত্যা। কেউ অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করলে তাকে গ্রেপ্তার করুক, মেরে ফেলতে হবে কেন??!! সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দিয়ে আমাদের একরকম বন্দী করে ফেলা।
২। যেখানে নেপাল ভুটানের লোকজনের ভারতে যেতে ভিসাই লাগে না, সেখানে আমাদের অনেক ঝামেলা করে ভিসা পেতে হয়। বন্ধুসুলভ রাষ্ট্রে আচরণ এমন হতে পারে না।
৩। সর্বক্ষেত্রে আধিপত্য বিচরণের চেষ্টা, প্রায় বিনে পয়সায় টানজিট নেয়ার চেষ্টা।
৪। মুখে মুখে বিনা শুল্কে পণ্য রপ্তানির ব্যবস্থা! কয় দিন পর এন্টি ডাম্পিং মামলা করে আমাদের রপ্তানিকে বাধাগ্রস্থ করে।
৫। শুধু বাংলাদেশে গরু রপ্তানি বন্ধ, অথচ সারা বিশ্বে গোমাংশ রপ্তানি বাড়িয়েছে।
৬। ঋণ দেয়ার নামে তাদের দেশের পণ্য ব্যবহারে বাধ্য করা। মোদির সাথে যেসব ঋণ চুক্তি হয়েছে, সেসবের আওতায় প্রকল্পের ৭৫% জিনিসপত্র এবং পরামর্শক ভারত থেকেই আমদানি করতে হবে। এরকম ঘটনা বিশ্বে নজিরবিহীন!
এরকম বহু কারণ আছে যেসব কারণে ভারতকে পছন্দ করার কোন কারণ নেই। আমাদের সরকারও ক্ষমতায় থাকার জন্য এসব মেনে নিচ্ছে, কোন উচ্চবাচ্য করে না। কয়দিন আগে ৬০% বেশী খরচে ভারত থেকে ডিজেল আমদানি করল সরকার। আমি নিশ্চিত, সরকার বাধ্য হয়ে করেছে এটা। এর মধ্য দিয়ে আমরা মোটামুটি ভারতের প্রদেশে পরিণত হতে চলেছি।
এরপর ভারতের প্রতি মন থেকে ভালবাসা আসার উপায় কি আর আছে?
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: যে বিষয়গুলো এনেছে সেগুলো যুক্তিসংগত, যদিও কিছু ভুল তথ্য আছে। তাহলে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ক্রিকেটে যে পাকিস্তানকে সমর্থন করে সে বিষয়টাকে কি বলবেন? পাকিস্তান আমাদের কি কি উপকার করেছে? নাকি পাকিস্তানকে সমর্থনের বেলায় বিষয়টা শুধুই ক্রিকেট।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আরেকটা কথা, ভারতের সাথে সম্পর্ক ভাল না হওয়ার জন্য সাম্প্রদায়িকতা মোটেই দ্বায়ী নয়। জানি না এই উদ্ভট তথ্য আপনি কোথা থেকে পেলেন।
বাংলাদেশের মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। এদেশে সকল ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। তেমনি বাংলাদেশের মানুষ ভারতের কথা চিন্তা করতে গিয়ে হিন্দু-মুসলিম কখনোই চিন্তা করে না। সত্যি বলতে, ভারতে মুসলমানরা যে অবস্থায় আছে তার চেয়ে ঢের ভাল অবস্থায় এদেশে হিন্দুরা আছে।
যে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলো দেখেন বা ইদানিং কালে ঘটেছে, এর পুরোটাই রাজনৈতিক। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এসব করা হয়। এদেশে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি দুই দলের ভোটের রাজনীতির জন্য সময়মত হিন্দুদের ওপর কিছু নির্যাতন করে থাকে, তাও সেটা গ্রামাঞ্চলে, শহরে কখনো এরকম দেখবেন না।
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: তাহলে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ক্রিকেটে যে পাকিস্তানকে সমর্থন করে সে বিষয়টাকে কি বলবেন?
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
কঙ্কাল দ্বীপ বলেছেন: " এর সাথে ভারতের আধিপত্যবাদ এবং বাংলাদেশের ‘ডোন্ট-কেয়ার’ ভাব অবশ্যই প্রধান ভূমিকা রাখছে।"
অর্থাৎ আধিপত্যবাদের সাথে ‘ডোন্ট-কেয়ার’ ভাব সম্পর্ক খারাপ করছে? তাই আধিপত্যবাদের সাথে "জ্বি হুজুর " ভাব চলে আসলে সম্পর্ক ভালো হয়ে যাবে, তাই না????
একটা পুরোন অনুভুতি আবার মনে পড়লো- ভারতীয়দের দেশপ্রেম প্রবল- বাংলাদেশীদের বিশাল বিশাল বাশ দিলে তাদের পক্ষের যুক্তি দেয়ার লোকের অভাব হয় না, কিন্তু বাংলাদেশীদের দেশপ্রেম নির্ধারিত হয়, যে নির্ধারন হয় কতটুকু পাকপ্রেমী/ভারতপ্রেমী তার উপর নির্ভর করে।
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: আপনার কি মনে হয় যে, বাংলাদেশ কারো সাথে জ্বী হুজুর করছে না? তাহলে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে এবং বাধ্য হয়ে ভারতের সাথে কেন করা যাবে না?
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: বর্তমানের বৈরী সম্পর্কের কারণ অবশ্যই হিন্দু-মুসলিম সমস্য
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
বিজন রয় বলেছেন: অবশ্যই।
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
এরশাদ বাদশা দ্যা ওয়ারিয়র বলেছেন: পোস্টটাতে প্রচুর চেষ্টা করা হয়েছে ভারতপ্রীতি লুকানোর। বলা বাহুল্য, সে চেষ্টা বিফলে গেছে। বিগ থ্রি নামে একটা শক্তি আছে বিশ্ব ক্রিকেটে। তার সবচে বড়ো অংশীদার ভারত। একটা বাচ্চা ছেলেও জানে, কোনো বৈশ্বিক টূর্ণামেন্ট এ ভারত না থাকা মানে কোটি কোটি টাকা লস। সেধে পড়ে আইসিসি এ লসের মুখ দেখবে কেন, যেখানে বাংলাদেশকে ঘায়েল করা যায় অতি সহজেই। ব্যান হওয়া সেইসব বোলারদের মধ্যে একজন ভারতীয় কিংবা অস্ট্রেলিয়ার বোলার দেখান, পারবেন?
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
কুপোকাত বলেছেন: এইসব ভারতীয় দালাল রা আবার ভাবও ধরে!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৪
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: দালালীর টাকায় ইতিমধ্যে ঢাকা শহবে বিশাল বাড়ি হাকিয়েছি। ছাদে সুদৃশ ফুলের বাগান। চলে আসুন। চা/কফির দাওয়াত রইল।
১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
কামের কথা কন!! বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম @ সে ই রকম লিস্টি ধরায় দিছেন।
১। সীমান্তে অব্যাহত হত্যা। কেউ অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করলে তাকে গ্রেপ্তার করুক, মেরে ফেলতে হবে কেন??!! সীমান্তে
কাটাতারের বেড়া দিয়ে আমাদের একরকম বন্দী করে ফেলা।
২। যেখানে নেপাল ভুটানের লোকজনের ভারতে যেতে ভিসাই লাগে না, সেখানে আমাদের অনেক ঝামেলা করে ভিসা পেতে হয়। বন্ধুসুলভ রাষ্ট্রে আচরণ এমন হতে পারে না।
৩। সর্বক্ষেত্রে আধিপত্য বিচরণের চেষ্টা, প্রায় বিনে পয়সায় টানজিট নেয়ার চেষ্টা।
৪। মুখে মুখে বিনা শুল্কে পণ্য রপ্তানির ব্যবস্থা! কয় দিন পর এন্টি ডাম্পিং মামলা করে আমাদের রপ্তানিকে বাধাগ্রস্থ করে।
৫। শুধু বাংলাদেশে গরু রপ্তানি বন্ধ, অথচ সারা বিশ্বে গোমাংশ রপ্তানি বাড়িয়েছে।
৬। ঋণ দেয়ার নামে তাদের দেশের পণ্য ব্যবহারে বাধ্য করা। মোদির সাথে যেসব ঋণ চুক্তি হয়েছে, সেসবের আওতায় প্রকল্পের ৭৫% জিনিসপত্র এবং পরামর্শক ভারত থেকেই আমদানি করতে হবে। এরকম ঘটনা বিশ্বে নজিরবিহীন!
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
দিব্যেন্দু দ্বীপ বলেছেন: লেখার যুক্তির ধারপাশ দিয়ে না গিয়ে যা মনে আশে তাই বলা কোন কাজের কথা নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
কালীদাস বলেছেন:

কিন্তু বিশ্ব ক্রিকেটে এককভাবে ভারতের পক্ষে সবকিছু করা সম্ভব, সেটাই বা কতখানি বিশ্বাসযোগ্য? আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না যে, অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ডের চেয়ে ভারত শক্তিশালী, যতই তাদের কোটি কোটি ক্রিকেট সমর্থক থাকুক।
সার্কাজম ভাল হৈছে, হাহাপগে