নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল\" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।

আমার জন্ম ০৬ মে, ১৯৫৬ খৃস্টাব্দ (আমার এস এস সি সনদ, জাতিয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনপত্রে জন্ম তারিখ : ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ খৃস্টাব্দ - যাকে আমি রাষ্ট্রিয় জন্ম দিন বলি)- বরিশাল উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ খৃস্টাব্দে এস এস সি (বিজ্ঞান) - ১৯৭৫ খৃস্টাব্দে ব্রজমোহন কলেজ (বি এম কলেজ) , বরিশাল থেকে এইচ এস সি (বিজ্ঞান) - মাস্টারদা সূর্য সেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাঙলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাশ করি - ২০০১৫ খৃস্টাব্দের মার্চ থেকে ২০০১৮ খৃস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত সময়ে আমি আমেরিকান ইনডিপেনডেন্ট উইনভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পি এইচ ডি (ডক্টরেট) ডিগ্রি লাভ করি। আমার গবেষণার বিষয় : গুড গভারনেস, ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভলপমেন্ট : বাংলাদেশ পারসপেকটিভ - আমি জানুয়ারি, ১৯৭২ খৃস্টাব্দ থেকে জানুয়ারি, ১৯৮৫ খৃস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, খেলাঘর আসর, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সি পি বি) সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সক্রিয় ছিলাম - আমি বরিশাল শহরে অনামি লেন, সদর রোডে বড়ো হলেও - আমার নিজের বা বাবার কোনো বাড়ি নেই - আমার দাদার বাড়ি (দাদার বা তার বাবারও কোনো বাড়ি নেই - ওটিও দাদার দাদার বা তারও আগের কোনো পূর্ব পুরুষের বাড়ি) পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠী উপজেলার ০১ নং বলদিয়া ইউনিয়নের রাজাবাড়ি (চৌধুরীবাড়ি) তে - আমি ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে প্রথম আুষ্ঠানিক ভাবে স্কুলে যেতে শুরু করি - তৃতীয় শ্রেনিতে - স্কুল থেকে পাক ভারত যুদ্ধ বিরোধি এবং ফাতেমা জিন্নার হেরিকেনের পক্ষে মিছিল করে বরিশাল শহর প্রদক্ষিণ করে হাটু পর্যন্ত ধূলা বালিতে একাকার হয়ে বাসায় ফিরি - সাদা জুতা মোজা প্যান্ট নষ্ট করে - তারপর ১৯৬৯ পাকিস্থান দেশকৃষ্টি বিরোধি আন্দোলন ও ১১ দফা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনে বরিশালের ততকালিন ছাত্র নেতা শহীদ আলমগির, আ স ম ফিরোজ, মনসুরুল আলম মন্টু, নওশের জাহান, আনোয়ার হোসেন, আনেয়ার জাহিদ, আব্দুল হালিম, কাশি নাথ দত্ত সহ আরো অনেকের সান্নিধ্যে যাবার সৌভাগ্য হয় - ১৯৭০ এর ভয়াল জলোচ্ছাসে উদয়ন স্কুলের বন্ধুদের নিয়ে আমি \"কাকলি ছাত্র সংঘ \" নামে ্একটি সংগঠন গড়ে তুলি - আমরা জুতা পালিশ করে, খবরের কাগজ বিক্রি করে, পেয়ারা বিক্রি করে, অর্থ সংগ্রহ করি ও বিভিন্ন বাসা বাড়ি থেকে পুরনো জামা কাপড় সংগ্রহ করে ভোলার দুর্গত এলাকায় পাঠাই - ১৯৭১ এর পয়লা মার্চ থেকে মিছিল মিটিং ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণে অংশ নিলে মামা ও নানার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিলে, স্বরূপকাঠী কলেজ মাঠে জাহাঙ্গির বাহাদুর ও আবু বকর ছিদ্দিকের নেতৃত্বের মুক্তি বাহিনির সাথে সক্রিয় ছিলাম এবং সেপ্টেম্বর/ অক্টোবরে মহসিন ভাইর মুজিব বাহিনি এলে কাটাপিটানিয়া ক্যাম্পে ০৮ -১২- ১৯৭১ (বরিশাল মুক্ত দিবস) পর্যন্ত সক্রিয় ছিলাম - যেহেতু আমি নিজে কোনো পাকিস্থানি মিলিটারি মারিনি - অতএব মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়া সমিচিন মনে করিনি - আজো করি না - যে সব অমুক্তিযোদ্ধা মিথ্যে সনদ নিয়ে রাষ্ট্রিয় সুবিধা নিচ্ছে - তাদের কারণে অসহায় অসচ্ছল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ মানবেতর জিবন যাপনে বাধ্য হচ্ছে - সনদ পাবে - চাকুরির সুবিধা পাবে - মাসিক ভাতা পাবে - ছেলে মেয়ে নাতি পুতি শিক্ষার ও চাকুরির সুবিধা পাবে হত দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা - গণহারে সুবিধা দেয়াতে সনদধারিদের সংখ্যায় প্রকৃতরা বঞ্চিত হচ্ছে - সনদ পাবে - সুবিদা পাবে এমন আশা করে কোনো একজন মুক্তিযোদ্ধাও মুক্তিযুদ্ধে যায় নি - প্রত্যেকে জিবন বাজি রেখে দেশকে হানাদার মুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে গেছে - জাতির পিতার ডাকে ও দেশ প্রেমের আবেগে - সুবিধাবাদি অমুক্তিযোদ্ধারাই ভূয়া সনদ নিয়ে প্রকৃত হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত করছে - হাজার হাজার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেয়নি - তারপরেও লাখ লাখ সনদধারি মুক্তিযোদ্ধা কোথা থেকে এলো ? আমি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের পর পরই স্বাধিনতা বিরোধিরা (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুরা) সুকৌশলে সনদ নিয়ে, আজ এই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে - আসলে সরকারের নিতি নির্ধারণেও কিছু ত্রুটি ছিলো - উচিত ছিলো -“মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান” এই সনদ সকল মুক্তিযোদ্ধাকে ও তাদের সহযোগিদের দেয়া - কিন্তু ভাতা - চাকুরির বয়স বৃদ্ধির সুবিধা - পোষ্যদের চাকুরি প্রদানের সুবিধা - মাসিক ভাতা - এগুলো কেবলমাত্র হতদরিদ্র অক্ষম অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদেরই দেয়া সংগত ছিলো - এখানেও আমলাদের বা নিতি নির্ধারণে স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) বিশাল ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি - দৃঢ় চিত্তে বিশ্বাস করি - না হলে খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েও বিতর্কের কারণ কি হোতে পারে ? খেতাব প্রদানের সময় থেকেই স্বাধিনতা বিরোধিদের (স্বাধিনতার পরাজিত শত্রুদের) সক্রিয়তা বুঝতে পারেনি - মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত সমর্থকরা ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা - কারণ যারা ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্থান সরকারের আজ্ঞাবাহক ছিলো সেই সব আমলারাই ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে বাংলাদেশ সরকারের নিতি নির্ধারক হলেন ? স্বাধিনতার শত সহস্র লক্ষ কোটি ‘সুফল’ আছে - কিন্তু একটি মাত্র ‘কুফল’ - যা আজো জাতিকে পিছু টানছে - প্রতিনিয়ত - তা হোলো “উচ্চাসনে (নিতি নির্ধারণে) অযোগ্যরা (রাজনিতিক ও আমলা) ।। ।। আমি নিজ সামর্থানুসারে চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ও কিছু কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হত দরিদ্র শিক্ষার্থিদের আর্থি ক সহায়তা করে থাকি । দু’টি এতিমখানাতে ও চার - ছয়টি মসজিদে মৃত মা বাবা ও অকাল প্রায়াত ভাতিজির (স্বপ্নীল) নামে -

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী। › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি করে গড়বেন “ডিজিটালবাংলাদেশ” ? কা’দেরকে দিয়ে গড়বেন“ ডিজিটাল বাংলাদেশ” ?

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

বিষয়: মাননীয় প্রধান মন্ত্রি ও তার তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি (I.C.T) উপদেষ্টা জনাব সজিব ওয়াজেদ জয় ! কি করে গড়বেন “ডিজিটালবাংলাদেশ” ? কা’দেরকে দিয়ে গড়বেন“ ডিজিটাল বাংলাদেশ” ?
মহাত্মন,
যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনত নিবেদন এই যে,
(ক) যে সকল নেটের ব্যবসায়িরা বাসা বাড়িতে ইন্টারেনেট লাইন সংযোগ দেয় তারা অধিকাংশ সময় নেটের লাইন ইচ্চে মতো বন্ধ রাখে। ফোন করে জানালে কোনো সমাধান পাওয়াতো যায়ই না । উপরন্তু উল্টা পা্ল্টা ব্যবহার করে, (উল্টা পা্ল্টা কথা বলে)। অন্ধকে হাইকোর্ট দেখানোর মতো । যেমন Net Heads ১৩-০৪-২০১৯ তারিখ, শনিবার, সকাল থেকে আমার বাসায় (৭৮, পূর্ব কাজিপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬) নেট নেই- এ্ই কথা একাধিকবার জানানো হয়েছে - প্রতি বারই মূল সমস্যার সমাধানের কথা না বলে, উল্টাপাল্টা কথা বলেছে । এবং নেটের লাইনের কোনো সমাধান দেয়নি। এ সকল প্রতারণার বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়কে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি –

(খ) ব্যাঙের ছাতার মতো Freelancing & Out sourcing প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে ঢাকা সহ সারা দেশে । Freelancing & Out sourcing এর নামে ঢাকা সহ সারা দেশে চলছে তুঘলকি প্রতারণা আর ধোকাবাজি – প্রশিক্ষণ যারা দিচ্ছেন তারা নিজেরা জানে না Freelancing & Out sourcing দিয়ে কি করে ? টাকা আয় করতে হয় ? তারা অধিকাংশই Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে ডলার আয় করেন না । কি করে তারা শিক্ষার্থিদের শেখাবেন ? Freelancing & Out sourcing দিয়ে কি করে ডলার আয় করা হয় বা ডলার আয় করা যায় ? বিষয়িটি সরেজমিন তদারকির ব্যবস্থা নেয়া জরুরি ICT DIVISION এর ICT মন্ত্রনালয়ের। এই সব প্রতিষ্ঠান বছরে কতো জন সফল Freelancing & Out sourcing ডলার উপার্জনকারি তৈরি করেছে ? তার প্রমানক সহ তথ্য উপাত্ত সরকারের হাতে থকা জরুরি। কতোজন বেকার Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে ডলার উপার্জনকারি হলো ? তা সরকারের তথ্য ভান্ডারে থাকা জরুরি বলে আমি মনেকরি। প্রতিটি Freelancing & Out sourcing প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের সাথে সরকারের শর্ত জুড়ে দেয়া উচিত Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে আয় করে প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ ব্যয় শো্ধ করবে শিক্ষার্থিগণ। অন্যন্য কোর্সের ফি নেয়া গেলেও Freelancing & Out sourcing এর কোর্স ফি ডলার আয় করে তবে দায় শোধ করবে । সরকারি উদ্যোগেও (ICT DIVISION এর ICT মন্ত্রনালয়ের) অনুরূপ শর্তে Freelancing & Out sourcing এর প্রতিষ্ঠান ও কোর্স সারা দেশে চালু করা জরুরি বলে আমি মনেকরি। এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান No Loss No profit নিতিতে নিজ নিজ আয় থেকে চলবে বা চালাবে ।
০১. মোবাইলকোম্পানি (Operator) সমূহ যেভাবে সাধারণ মানুষের টাকা প্রতিদিন অহেতুক কেটে নেয় তা ডাকাতিকেও হারমানায়। যা সরকারের “ডিজিটালবাংলাদেশ” কর্মসূচির সাথে প্রতিপক্ষ সূলভ বা প্রতিবন্ধকতা মূলক আচরণ বা সাবোটেজের (sabotage) পর্যায়ে পরে বলে প্রতিয়মান ()। আমি দৃঢ় চিত্ত ও নিশ্চিত হয়ে বলছি। রাতে মোবাইলে রিচার্জ (Recharge) করে ঘুমিয়ে থাকি। সকালে যখন ফোন (Call) করতে চেষ্টা করি তখন বলা হয়, ব্যালেন্স (Balance) নেই, রিচার্জ (Recharge) করুন। সাধারণ মানুষ কাস্টমার কেয়ারে (Customer Care) যোগাযোগ করে কোনো সদুত্তর পাননা। দিনের পর দিন এভাবেই চলছে লুটপাট। নিত্য নতুন বিভিন্ন অফারের মাধ্যমে চলে আর এক ধরণের প্রতারণা। যেমন : মিনিট বা নেট কিনতে ২৯, ৩৯, ৪৯, ৯৯, ১০৯ টাকা। দোকানিকে এক টাকা এমনিতেই ছেড়ে দিতে বাধ্য সাধারণ গ্রাহক। ব্যবহার না করতেই পুনরায় রিচার্জ করতে হয় দিনে একাধিক বার।
(ক) কোনো দায় নেই ? মহাজোট সরকারের Digital Bangladesh গড়ার ক্ষেত্রে এটি সচেতন বিরোধিতা বা Sabotage বলে আমি মনেকরি –
ডাক টেলিযোগাযো ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়কে এই লুটপাট বন্ধের কঠোর হবার বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি –
(খ) মাত্র ৮.০০ টাকায় ১ GB নিতে ডায়াল করুন *121*3235 # মেয়াদ ৪ (চার) ঘন্টা-
(গ) 6 GB at 199Tk, Validity 7 Days. 2 GB at 42 Tk, Validity 2 days.
(ঘ) 1 GB Internet 12 taka, validity 4 hour – তা হলে প্রতি জিবি ৯৪টাকা নেয়া কেনো ? এ সব Digital Bangladesh এর সাথে প্রতারণা (Sabotage) –সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রতারণা বা সচেতন বিরোধিতা বা Sabotage বলে আমি মনেকরি – এই প্রতারণা রোধের ও এই লুটপাট বন্ধের বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি –সরকারকে এর বিরুদ্ধে কঠোর ও সক্রিয় হতে অনুরোধ জানাচ্ছি–
মহাজোট সরকারের Digital Bangladesh গড়ার ক্ষেত্রে এটি GP 03. 06. 2018. 07: 55 AM, 12 m 52 s Tk 20. 41, Balance Tk 3.10; আমি ৪৯ টাকা রিচার্জ করি, আধা পয়সা সেকেন্ড – অথচ এই লুটপাট বন্ধের বিরুদ্ধে সরকারের কি সচেতন বিরোধিতা বা Sabotage বলে আমি মনেকরি এইসব প্রতারনার বিরুদ্ধে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়কে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি –

০২. অধিকাংশ ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র সচল নেই ! অধিকাংশ ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে কোনো দক্ষ অপারেটর নেই। চলে সেবার নামে জন হয়রানি ও দুর্নিতি।
০৩. অধিকাংশ সরকারি অফিসে ও শিক্ষা প্রতিষ্টানের অধিকাংশ কম্পিউটার অচল বা বিকল ! মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই।
০৪. অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্টানে কম্পিউটার ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাস অচল বা চালাতে জানেনা শিক্ষক কিংবা ছাত্ররা !
সরকার “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার জন্য আন্তরিক। সরকার শত শত কোটি, হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে । “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার জন্যে শত সহস্র প্রকল্প চলছে (সক্রিয় রয়েছে)।
০৫. অথচ দেশের অধিকাংশ উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মচারি’ (সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব, উপ সচিব, সহকারী সচিব, মহাপরিচালক, পরিচালক, উপ পরিচালক, সহকারি পরিচালক, অফিস প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা) এখনো কম্পিউটার চালাতে জানেনা ! তারা বারবার বিশাল বহুল ও ব্যয় বহুল সরকারি প্রশিক্ষণ নিয়েও নিজের কাজটুকুও নিজে কম্পিউটারে করতে পারেন না ! তাদের নির্ভর করতে হয় সরকারি প্রশিক্ষণ বিহীন অধিনস্তদের (কর্মচারী) উপর ! যারা (কর্মচারী) নিজস্ব উদ্যোগে কম্পিউটার চালাতে শিখেছেন ! এমনও দেখা গেছে অফিসের পিয়ন, মালি, ঝাড়ুদার, নাইট গার্ডের উপর পুরো অফিসের কম্পিউটার কাজ নির্রভশিল। অফিস সহায়ক বা পিয়নের উপর নির্রশিল অনেক অফিসের কম্পিউটারের পুরো কাজ। মাস্টার রোল (Daily Basis Computer Operator or Master rool) কর্মচারিদের দিয়ে কম্পিউটারের পুরো কাজ করার কারণেই “ প্রশ্নপত্র ফাঁসে “ মতো ঘটনা ঠেকাতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার। যদি অফিস প্রধান কম্পিউটারের কাজ করতে জানতেন, তবে প্রশ্নপত্র ফাসের ঘটনা ঘটতেই পারতোনা । আমি শতভাগ (১০০%) নিশ্চিত ।
০৬. কম্পিউটার খাতের সকল বরাদ্দ (৪৮১৭-ইন্টারনেট, ৪৮৮৮-কম্পিউটার সামগ্রি, ৪৯১১-কম্পিউটার ও অফিস সরঞ্জাম, ৪৯৫৬- টেলিযোগাযোগ সামগ্রি, ৬৮১৫-কম্পিউটার ও যন্ত্রাংশ, ৬৮১৭-কম্পিউটার সফটওয়্যার, ৬৮১৯- অফিস সরঞ্জাম) দ্রততম সময়ে নিঃশেষ (বরাদ্দ পেতে যা বিলম্ব। খরচ করতে কালবিলম্ব নেই। অনুসন্ধানে দেখা যায়, সকল ব্যয় বা অধিকাংশ ব্যয় ভাউচার সর্বস্ব ব্যয় ! অথচ এন্টিভাইরাস (Anti Virus ) ব্যবহার করতে দেখা গেছে খুব কম স্থানে (অফিসে)।
০৭. কম্পিউটার সচল হবার বা সচল করার কোনো পরিকল্পনা নেই অফিস প্রধান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মনে ও মাথায় !
০৮. অফিসপ্রধানগনখবররাখেননাতারঅফিসেরকম্পিউটার/ল্যাবটপসংখ্যাকতো ?কম্পিউটার/ল্যাবটপকতোটিআচলআরকতোটিসচল?
০৯. এহেন অবস্থায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রি ও তার তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি (আই.সি.টি.) উপদেষ্টা জনাব সজিব ওয়াজেদ জয় কি ভাবে গড়বেন “ডিজিটাল বাংলাদেশ” ? কা‘দেরকে দিয়ে গড়বেন “ডিজিটাল বাংলাদেশ” ? কা’রা গড়বেন “ডিজিটাল বাংলাদেশ” ? কা’দেরকে দিয়ে গড়বেন “ডিজিটাল বাংলাদেশ” ?
১০. সরকার “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার জন্য শত কোটি, হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে । অথচ দেশে আজ পর্যন্ত একটি Stander Key Board/Font নেই । বরতমানে বাজারে বিদ্যমান বা প্রচলিত Key Board/Font এর Bijoy Classic এ
“ন” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ই” হয়ে যায়।
“স” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “গ” হয়ে যায়।
“র” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ও” হয়ে যায়।
“ব” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “উ” হয়ে যায়।
“য” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ঐ” হয়ে যায়।
“প” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ঈ” হয়ে যায়।
“ভ”লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ঋ” হয়ে যায়।
“ন্ত” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ন্ড়” হয়ে যায়।
“স্ত” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ স্ড়” হয়ে যায়।
“ফ” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ঊ” হয়ে যায়।
”ি” কার লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ড” হয়ে যায় ।
“ম” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “এ” হয়ে যায়।
”ভ” লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “ঋ” হয়ে যায়।
“শ”লিখে স্পেস বারে চাপ দিলে “এ” হয়ে যায়।
১১. Bijoy Unicode এ ”ই” লেখা যায়না। Avro থেকে ধার করে লিখতে হয়। সব বর্ণের সাথে য্য ফলা দেয়া যায় না – যেমন RAB (র্যা ব) সাহায্য সর্বাবস্থায় লেখা যায় না।
এমনি আরো বহু বিধ জটিলতা রয়েছে – যেমন: ল্যাবটবে বাংলা লিখতে গেলে কারসার (Carser) বারবার জাম্প করে (লাফ দিয়ে) অন্যত্র চলে যায়। যা ইংরেজি টাইপের সময় সাধারণত: হয়না । যাতে করে (এ সব সমস্যার কারণে ) কম্পিউটারে কাজ করলে কাজের গতি দ্রুত হওয়া উচিত। কিন্তু এই সব সমস্যার কারণে কাজের গতি অনেক অনেক শ্লথ হয়ে যায় ও বিরক্তিকর মনে হয় । এই সব সমস্যার কারণে কাজের গতি শ্লথ হতে বাধ্য ও বিরক্তিকর বটে।
১২. বর্তমানের বিরাজমান XP, Windows 98, Windows 2000, Windows 2007, Windows 2010, Monir Key Board, Bijoy Key Board, Adarsolipi, Bijoy, Unicode, Classic সমস্যা দূর করে একটি রুপে আনতে হবে ! সারা বিশ্বে যাতে এক রূপ বাংলা বর্ণ হয় – ইংরেজি বর্ণের মতো ! বাংলা বর্ণমালা একটি স্টান্ডার্ড (Stander Font) রূপ দেয়া দরকার – ইংরেজি বর্ণের মতো ! নইলে বর্তমানে প্রচলিত বর্ণ (Font) facebook এ যুক্ত বর্ণ লেখা যায় না, পড়া যায় না। বর্তমানে প্রচলিত বর্ণ (Font)এ অনলাইন পত্রিকার যুক্ত বর্ণ লেখা যায় না, পড়া যায় না।
১৩. সরকার“ ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার জন্য শত কোটি, হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে । যারা বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করছেন তারা বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছেন না । বিষয়টি অতিব জরুরি । বিষয়টি একান্ত প্রয়োজনীয় । বিষয়টি অতিব গুরুত্বপূর্ণ।
১৪. বাংলা বর্ণমালা (Letter) একটি স্টান্ডার্ড (Stander Font) রূপ দেয়া দরকার-ইংরেজি বর্ণের (Font) মতো ! যে কোনো উইন্ডোজে ! যে কোনো কম্পিউটারে ! একই রূপ ফন্ট (Font) হতে হবে ইংরেজি বর্ণের মতো ! নইলে বর্তমানে প্রচলিত বর্ণ (Font) facebookএ যুক্ত বর্ণ লেখা যায় না, পড়া যায় না। বর্তমানে প্রচলিত বর্ণ (Font)এ অন লাইন পত্রিকার যুক্ত বর্ণ লেখা যায় না, পড়া যায় না।
১৫. বরতমানে বাজারে বিদ্যমান বা প্রচলিত Key Board/Font এ কাজ করতে যে সব সমস্যা সমূহ বিদ্যমান বা প্রচলিত তা দূর করে কাজের গতি তরান্বিত করা দরকার জরুরি ভিত্তিতে।
১৬. কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সার বা “আউটসোসিং”এর ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করতে হবে সরকারি উদ্যোগে ! কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সার বা “আউটসোসিং”এর ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করলে বেকারত্ব ঘুচবে ! কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সার বা “আউটসোসিং” এর ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করলে সরকারের উপর থেকে চাকুরি প্রার্থির চাপ কমবে ! কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সার বা “আউটসোসিং”এর ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করলে বৈদেশিক মুদ্রা আয় বাড়বে ! কম্পিউটারে ফ্রিল্যান্সার বা “আউটসোসিং”এর ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করতে প্রশিক্ষণ সহজ লভ্য করতে হবে সরকারি উদ্যোগে !
১৭. সরকার “ডিজিটাল বাংলাদেশ ” গড়ার জন্য শত শত কোটি, হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে । বাংলা Key Board এর এই সমস্যার সমাধান নিয়ে কেউ ভাবছে না। যারা বিভিন্ন প্রকল্পে শত শত কোটি, হাজার হাজার কোটি টাকার কাজ করছেন তারাও বাংলা Key Board এর এই সমস্যার বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছেন না বলে অনুমেয় । বাংলা Key Board এর এই সমস্যার বিষয়টি অতিব জরুরি। বাংলা Key Board এর এই সমস্যার সমাধান একান্ত প্রয়োজনীয় ও জরুরি । বাংলা Key Board এর এই সমস্যার সমাধান বিষয়টি অতিব গুরুত্বপূর্ণ ও অতিবজরুরি।
১৮. প্রশ্নপত্র ফাসের প্রধান কারণ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, সচিব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এরা কেউ কম্পিউটারে দক্ষ নন। এরা প্রশ্নপত্র কম্পোজে নির্ভর করেন মাস্টার রোলের কম্পিউটার অপারেটরের উপর। কম্পিউটার অপারেটরের সারা মাস কাজ করে বেতন পায় পনের হাজার টাকা। সে দেখে কেউ কম্পিউটারে দক্ষ নন তারা লাখ লাখ টাকা বেতন নেন। তখন সে প্রশ্নপত্র বিক্রি করতে সচেষ্ট হয়। শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, সচিব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এদের গাফেরতির অন্ত নেই। এরা সচেতন হলে প্রশ্নপত্র ফাসের ঘটনা ঘটতেই পারে না।
১৯. ব্যাঙের ছাতার মতো Freelancing & Out sourcing প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে ঢাকা সহ সারা দেশে । Freelancing & Out sourcing এর নামে ঢাকা সহ সারা দেশে চলছে তুঘলকি প্রতারণা প্রচারণা আর ধোকাবাজি – প্রশিক্ষণ যারা দিচ্ছেন তারা নিজেরা জানে না Freelancing & Out sourcing দিয়ে কি করে ? টাকা (ডলার) আয় করতে হয় ? তারা অধিকাংশই Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে ডলার (টাকা) আয় করেন না । কি করে তারা শিক্ষার্থিদের শেখাবে ? Freelancing & Out sourcing দিয়ে কি করে ডলার (টাকা) আয় করা হয় বা ডলার (টাকা) আয় করা যায় ? বিষয়িটি সরেজমিন তদারকির ব্যবস্থা নেয়া জরুরি ICT DIVISION এর । এই সব প্রতিষ্ঠান বছরে কতো জনকে সফল Freelancing & Out sourcing ডলার (টাকা) উপার্জনকারি তৈরি করেছে ? তার প্রমানক সরকারের হাতে থকা জরুরি বলে আমি মনেকরি । কতোজন বেকার Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে ডলার (টাকা) উপার্জনকারি হলো তা সরকারের তথ্য ভান্ডারে থাকা জরুরি বলে আমি মনেকরি। প্রতিটি Freelancing & Out sourcing প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের সাথে সরকারের শর্ত জুড়ে দেয়া উচিত গরিব বা আর্থিকভাবে অক্ষম Freelancing & Out sourcing এর মাধ্যমে আয় করে প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ ব্যয় ও অন্যান্য পাওনা পরিশো্ধ করবে শিক্ষার্থিগণ । Freelancing & Out sourcing এর কোর্স ফি ডলার (টাকা) আয় করে তবে দায় শোধ করবে । সরকারি উদ্যোগেও অনুরূপ শর্তে দীর্ঘ মেয়াদি Freelancing & Out sourcing এর কোর্স সারা দেশে চালু করা জরুরি বলে আমি মনেকরি। এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান No Loss No profit নিতিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের আয় থেকে চলবে প্রতিষ্ঠান সমূহ । দেখা যাবে আগামি পাচ থেকে দশ বছরে দেশে কোনো বেকার সমস্যা থাকবে না ।
বিষয়টি নিরসনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রি ও তার তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি (I.C.T) উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় এবং মাননিয় মন্ত্রি, প্রতিমন্ত্রি, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি (I.C.T) মন্ত্রনালয় এর সক্রিয় হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.