নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেই নিঃসঙ্গতার মৌন সুরে ▬(ஜ۩۞۩ஜ)▬

আমি মো:সৌরভ, ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ছুটে বেড়াই অজানা অনেক দূরে। অনেক সময় স্বপ্ন খুঁজতে গিয়ে পথ হারিয়ে যাই তখন বিস্তীর্ণ উজানে একলা হয়ে বসে থাকি ।

শুধুই স্বপ্ন

আমি মোঃ সৌরভ, ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ছুটে বেড়াই অজানা অনেক দূরে। অনেক সময় স্বপ্ন খুঁজতে গিয়ে পথ হারিয়ে যাই তখন বিস্তীর্ণ উজানে একলা হয়ে বসে থাকি ।

শুধুই স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাইমের প্রভাবশালী নারী নেতৃত্বের তালিকায় সপ্তম শেখ হাসিনা

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনপ্রিয় সাময়িকী টাইমের দৃষ্টিতে শীর্ষ ১২ প্রভাবশালী নারী নেতৃত্বের একজন নির্বাচিত হয়েছেন। তালিকায় তাঁর অবস্থান সপ্তম। টাইম সাময়িকীতে শেখ হাসিনা সম্পর্কে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের ৬৩ বছর বয়সী এই নেতার টিকে থাকার এক ইতিহাস রয়েছে। ১৯৭৫ সালে সামরিক অভুত্থানের সময় তার পরিবারের ১৭ সদস্য মারা গেলেও তিনি বেঁচে যান। পরে তিনি আরও একবার ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা থেকেও বেঁচে যান। সেই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী নিহত গিয়েছিল। তাঁর দল ২০০৯ সালে সংসদের ২৯৯টি আসনের মধ্যে ২৩০টি আসন পেয়ে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। এর আগে ১৯৯৬ সালেও তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় শেখ হাসিনার জন্ম। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে হাতেখড়ি তাঁর। ইডেন কলেজ ছাত্রসংসদের নির্বাচিত সহসভাপতি ছিলেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।



তালিকার শীর্ষে আছেন থাইল্যান্ডের সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা। নির্বাসিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা। ইংলাক কেন্টাকি স্টেট ইউনির্ভাসিটি থেকে লোক প্রশাসনের ওপর লেখাপড়া করেন। জীবনের বেশিরভাগ সময়ই থাকসিন সিনাওয়াত্রার প্রতিষ্ঠিত সম্পত্তি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি। কিন্তু চলতি বছরের গত ১৭ মে থাইল্যান্ডের ফিউ থাই পার্টির প্রধান হিসেবে তিনি রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করেন। গত ৩ জুলাই সংসদের ৫০০ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসন পায় তার দল। পার্লামেন্টে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।



এরপরেই দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের মধ্যে একজন। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি পূর্ব জার্মানি থেকে পদার্থবিদ্যায় ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। এর ঠিক এক বছর পরই তৎকালীন চ্যান্সেলর হেলমুট কোল তাকে মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করেন।



তৃতীয় অবস্থানে আছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ দ্য ক্রিচনার। ২০০৭-এর নভেম্বর মাসে তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। চতুর্থ অবস্থানে আছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রৌসেফ। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে নির্বাচনে জয়ী হয়ে তিনি রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন। দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে তিনিই প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড। ৪৮ বছর বয়সী জুলিয়া ২০১০ সালের জুন মাসের ২৪ তারিখ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কেভিন রুডের জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হন। তিনিই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। ষষ্ঠ প্রভাবশালী নারী রাষ্ট্রপ্রধানের তালিকায় আছেন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সারলিফ। হার্ভাডের ইউনির্ভাসিটি অব উইসকনসিন থেকে লেখাপড়া করেন তিনি। ১৯৭০ সালে তিনি ছিলেন লাইবেরিয়ার অর্থমন্ত্রী। পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৬ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তিনিই আফ্রিকার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট।



তালিকার অষ্টমে আছেন আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জোহান্না সিগুরদারদোত্তির। তিনি দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। কোস্টারিকার প্রেসিডেন্ট লরা চিনচিলা আছেন তালিকার নবমে। ২০১০-এ দেশটির রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি ৪৭ শতাংশ ভোট পান। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি জনপ্রতিরক্ষা মন্ত্রী এবং আইনমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। দশমে আছেন ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট তারজা হালোনেন। ২০০০ সাল থেকেই তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।



তালিকার এগারো অবস্থানে আছেন লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট দালিয়া গ্রায়বাউস্কাইট। ২০০৯-এ তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি ছিলেন দেশটির ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী। সর্বশেষ দ্বাদশ অবস্থানে আছেন ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর প্রধানমন্ত্রী কমলা প্রসাদ বিশ্বেশ্বর। ২০১০ সালের মে মাসে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন।



( সংবাদটি "কালের কণ্ঠ" থেকে নেয়া )

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

ফুরব বলেছেন: ক্যারেক্টরের দিক দিয়া পৃথিবীতে কত নম্বর নারীর অবস্থানে আছেন তার একটা জরিপ চালান যেতে পারে------ :P :P

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

শুধুই স্বপ্ন বলেছেন: আপনি এই মহৎ কাজে উদ্যোগ নিতে পারেন।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দুবছর আগে হাসিনার অবস্থান ছিল ১০ম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

শুধুই স্বপ্ন বলেছেন: এবার তালিকায় সপ্তম ।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

ভোরের সূর্য বলেছেন: তালিকায় ভারতের কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর নামই নাই!!!!আশ্চর্য লাগছেl

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

শুধুই স্বপ্ন বলেছেন: তিনি সরকারী ভাবে কোন পদে বহাল নেই।

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ।আমি খুঁজে দেখেছি লিন্কটি.আসলে ঐ লিন্কের বাংলা মানে দ্বারায় সরকারী ভাবে কোন পদে বহাল আছেন এমন কয়েক জন নারী নেতৃত্বের লিস্ট নাম যেমন প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট।ওখানে কোথাও লেখা নাই প্রভাবশালী বা powerful women leader.আসলে লেখাটাকে একটু ঘুরিয়ে লিখেছে খবরের কাগজে।আর দ্বিতীয় ব্যাপারটা হচ্ছে ওখানে র‌্যাংকিং করা হয়নি ১/২/৩ এভাবে।ওটা একটা তালিকা মাত্র।কারন তালিকা করা হয় ১০জন,৫০জন বা ১০০জনের।১৩জনের নয়।তাই শেখ হাসিনা ৭ম বা ১০ম এটা গুরুত্বপুর্ন না।
কারন ওখানে তালিকায় টপ এ আছেন থাইল্যান্ডের সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা।আবার চতুর্থ অবস্থানে আছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রৌসেফ।যদি ১/২/৩ এভাবে তালিকাটা করা হত তাহলে ১ম হতেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল কারন ক্ষমতা,অর্থ,সম্পদ,অস্ত্র সব দিক দিয়েই জার্মানি আগে এর পরেই আসা উচিৎ ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমার নাম।দেখুন পৃথিবীর ১০০জন ক্ষমতাবান মানুষের নাম ফোর্বস অনুযায়ী যেখানে নারি পুরুষ সবাই আছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.