নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Epshi007

ঈপ্সিতা চৌধুরী

I wanna know the wonders around me

ঈপ্সিতা চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েদের কপাল না কি বান্দির কপাল!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

বাবা/মা'রা বেকার সন্তানকে সারাজীবন বসিয়ে খাওয়াতে পারেন

কিন্তু যখন-ই তারা কন্যাদায়গ্রস্ত হয় তখন-ই কেমন যেন হয়ে যান!

কিছু কিছু মেয়েরা শ্বশুর বাড়িতে গিয়েও লাথি/ঝাটা খায়,

বাপের বাড়িতে বিয়ে না হয়ে থাকলেও লাথি/ঝাটা খায়!

( এক ছোট বোন সহ কয়েকজনের কাহিনী )!

মেয়েদের কপাল না কি বান্দির কপাল!

আসলে প্রত্যেক মেয়ের এখন স্বাবলম্বী হওয়াটা জরুরী!

যাতে এই ধরনের দুর্বিষহ সময়ে সে নিজের উপর আস্থা রাখতে পারে!

আবার আর একটি ঘটনা- সব জেনেশুনে এক মেয়েকে দেখতে এসে যখন পাত্রপক্ষ

হুট করে দেখে ফেলা সেই বাড়ির -ই অন্য কোন মেয়েকে পছন্দ করে ফেলে

তখন সেই পাত্র/ পাত্রপক্ষের লোকজনের চোখে গরম সীসা ঢেলে দেয়া দরকার!

মাঝে মাঝে শোনা যায়- বড় বোনকে দেখতে এসে ছোট বোনকে বা

ছোট বোনকে দেখতে এসে বিয়ে হয়নি এমন বড় বোনকে পছন্দ করে ফেলে পাত্র পক্ষরা!

( কয়েকজনের অভিজ্ঞতা শুনে!)

আসলে বিয়ের ব্যপারটাতে মেয়েদের যন্ত্রণার শেষ নেই!

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

হেডস্যার বলেছেন:
আসলে বিয়ের ব্যপারটাতে মেয়েদের যন্ত্রণার শেষ নেই!

আর বিয়া কইরা এখন আমার যন্ত্রনার শেষ নাই গো আফা !! :(( :(( :((

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা!কেন ভাই?

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: পাত্রপক্ষের লোকজনের চোখে গরম সীসা ঢেলে দেয়া দরকার! সহমত প্রকাশ করলাম

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

মুনেম আহমেদ বলেছেন: হু সব ঠিক। কিন্তু ভাল জায়গায় বিয়ে হয়ে গেলে কোন মেয়েকে আর ছেলেদের মত মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ক্যারিয়ারের পেছনে ছুটতে হয়না। বর্তমানে অধিকাংশ বাঙালী মেয়েদের জীবন কেমন হবে তা একপ্রকার বিয়ের ওপরই নির্ভর করে

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: এইটা কেমন কথা হলো-? চাকরিজীবী মেয়েরা সংসারের সাথে সাথে চাকরি সামলায় - তখনও তাদের যন্ত্রনা কম হয় না! কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিয়ের আগে ও পরে মেয়েদের ছেলেদের থেকে বেশি যন্ত্রনায় ভুগতে হয়!

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মদন বলেছেন: একমত

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

মুনেম আহমেদ বলেছেন: আমি অধিকাংশের কথা বলছি আপা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা! বুঝলাম ভাই! ধন্যবাদ!

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৭

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: বাবা/মা'রা বেকার সন্তানকে সারাজীবন বসিয়ে খাওয়াতে পারেন
কিন্তু যখন-ই তারা কন্যাদায়গ্রস্ত হয় তখন-ই কেমন যেন হয়ে যান!


আপনি বোধ হয় বেকার ছেলে সন্তানের প্রতি বাবা-মার রূঢ় আচরণ খুব একটা দেখেননাই। বাসা থেকে বের করে দেয়া, লাথি মেরে খাবার থালা সরিয়ে দেয়া, মারধোর করা এগুলো খুব কমন বিষয় যদি ঘরে কোন বেকার ছেলে বসে বসে খায়। আমার দুই তিনজন এমন বেকার বন্ধুকে আমি বাসায় নিয়ে এসে খাইয়েছি, থাকতে দিয়েছি। পাশাপাশি থেকে বুঝেছি বোবা কান্নার আর্তনাদ। আমাদের এক পাড়ার বড়ভাই বাসায় বসে খাওয়ার জন্য গঞ্জনা শুনতে শুনতে অতিষ্ঠ হয়ে ইন্ডিয়ান বর্ডার পাড়ি দিয়ে কপর্দকশূন্য অবস্থায় তিন বছরের চেষ্টায় ভারত, পাকিস্তান, ইরান, তুরস্ক, গ্রিস হয়ে ইটালি পাড়ি দিয়েছিল। তার টাকায় তার বাবা-মা ভালো আছে, বোনের বিয়ে হয়েছে, ভাই প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়াশুনা করছে কিন্তু একমূহুর্তের জন্যও সে তার নিকটাত্মীয়দের এই বলে খোটা দেয়না যে যেই বিদেশী টাকায় তারা খাচ্ছে-পড়ছে সেই টাকা রোজগারের জন্য তাকে তুরস্কের বর্ডার গার্ডদের অমানুষিক বুটের পাড়া খেতে হয়েছিল।

এবার এক হতভাগা সৌদি কামলার কাহিনি শুনাই আপনাকে। দীর্ঘ ১২ বছর এই কামলা সৌদি থেকে বিদেশী রিয়াল ইনকাম করে বাপকে পাঠিয়েছেন আর বাপ সেই টাকা দিয়ে জমি-জমা কিনে সম্পদ বাড়িয়েছেন। তো বার বছরের কস্টের জীবন অতিবাহিত করে সেই ছেলের সাধ হয়েছে দেশে গিয়ে বিয়ে থা করে থিতু হবেন। তাই মালিকের শত অনুরোধ উপরোধ পায়ে ঠেলে চাকরি টাকরি ছেড়ে দেশে এসে যখন বাবাকে সব খুলে বললেন বাবা রেগে গিয়ে তার হাতে কাস্তে-কোদাল ধরিয়ে দিয়ে বললেন যাও ক্ষেতে গিয়ে কাজ কর, বসে বসে খাওয়া দিতে পারবনা আমি। ছেলে নিজের টাকা পয়সায় কেনা জমি-জমায় নিজেই ফার্ম দিবে বললে বাবা জমি জমা বুঝিয়ে দিতে অস্বীকার করে বসে। বাবার কাছ থেকে এরকম আঘাত পেয়ে এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছ থেকেও কোন সহানুভূতি না পেয়ে এক বন্ধুর কাছ থেকে টাকা ধার করে সেই যে তিনি দেশান্তরি হয়েছেন আর আত্মীয় স্বজন কারো সাথে যোগাযোগ করেননি। পৃথিবীটা এত সহজ না যে ছেলে হয়ে জন্ম নিলেই বেহেশ্তের স্বাদ পাওয়া যাবে। এরকম অলীক কল্পনা তসলিমা নাসরীনরা দেখতে পারে, আমরা ছেলেরা কিন্তু সেই স্বাদ বেশীরভাগই পাইনা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অস্বীকার করবো না! যা বলেছেন তাও ঘটে কিন্তু এই বিয়ের ব্যাপারটাতে মেয়েদের যে ভোগান্তি হয় তা কল্পনাতীত ! না ভাই ছেলে হলেই বেহেস্তের সুখ পাবে এমন কল্পনা আমিও করি না! অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে আপনি বিপরীত দিকটাও দেখিয়েছেন সে জন্য!

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫০

কাজী কিংশুক হোসাইন বলেছেন: Sohomot@obaidul akbor

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে কি বলব বুঝতেছি না!

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৬

পাউডার বলেছেন:
ছেলেদের কস্টটাও নেহায়েত কম না। লেখাপড়া শেষ হবার আগেই চাকুরি খোজার ধান্দা। সাথে নেশার হাতছানি। পরিবারের বিশাল দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়ে দৌড়ানো।

আর ২৭/২৮ এর পর চাকুরি না পেলে দুনিয়া দোজখের মত লাগবে। বাসায় থাকার উপায় নাই। বাইরে যাবার জায়গা নাই। কোনো কাজ নাই।

চাকুরি পেলেও বেতন কম বা দুই মাস পরে দেয় এমন। কারো কারো আবার বসের ঝাড়িও শুনতে হয়।

মেয়েদের যেমন আশা থাকে কোনো এক ছেলে আসবেই। ছেলেদের তেমন নয়। আরও অনেক ছিলো। আজ নাই বা বললাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহা! বুঝলাম ভাই! ধন্যবাদ!

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

অপ্রচলিত বলেছেন: পোস্টে একমত। মুখে যাই বলুক না কেন, বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ নারীকে মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে ইচ্ছুক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.