নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Epshi007

ঈপ্সিতা চৌধুরী

I wanna know the wonders around me

ঈপ্সিতা চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেদের ব্যাপারটাতে আমরা শঙ্কিত হই/ কষ্ট পাই/ কান্না করি কিন্তু মেয়েদের ব্যাপারগুলিতে অনেক ছেলেরাই মজা লুটে/ সহযোগিতা/ সহমর্মিতা পাওয়া যায় হাতে গোনা...

০৯ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:২১

>ছেলেদের জীবনে এই একটা কষ্টই নির্ধারিত - তা হল সুন্নত দেয়া! এই সময়টাতে আমরা মা/ বোনেরা আমাদের ছেলে/ ভাইদের ব্যাপারে শঙ্কিত হই/ কষ্ট পাই/ কান্নাকাটি করি... কিন্তু......
>মেয়েদের কষ্ট ধাপে ধাপে... কিশোর বয়সে পিরিয়ড (সে সময় স্কুল/ কলেজে কিংবা রাস্তা- ঘাটে কোন মেয়ের চলা-ফেরায় অস্বাভাবিকতা দেখলে/ কিংবা অসাবধানতা বশত কাপড়ে কোন দাগ লেগে গেলে তা হাসির খোরাক হয় ছেলেদের কাছে! এমনিতেও মেয়েদের পিরিয়ড নিয়ে চলে- ছেলেদের মধ্যে হাসাহাসি- কানাকানি! অথচ তারা বুঝবে কি করে একটা মেয়ের প্রতি মাসের এই কষ্টটা কতটা ভয়ঙ্কর)
> বিয়ের পর সেক্স... একটা মেয়ের সতীত্ব হরণে ছেলেরা মজা পায়, গর্বিত হয় কিন্তু সতিচ্ছেদে যে কষ্ট তা কয়টা ছেলে বোঝার চেষ্টা করে?
>একজন মেয়ে যখন গর্ভবতী হয়- তখনকার কষ্ট একটা ছেলে বুঝতে পারে না, একটা মেয়ে যখন বাচ্চা জন্ম দেয়- সেই কষ্টটাও অনুভব করার শক্তি একটা ছেলের নেই এবং সে সময়ের সহযোগিতা / সহমর্মিতা খুব কম মেয়েই পায়! উল্টো রাস্তায় কোন গর্ভবতী দেখা গেলে পুরুষেরা অদ্ভুদ চোখে তাকায় কখনো মন্তব্য শোনা যায়- বাপ রে কত বড় পেট রে!!!!!
> আফটার ফরটি যখন কোন মেয়ের মেনাপোজ হয়- সে সময় স্বামীর সহযোগিতা খুব জরুরী কিন্তু সেক্ষেত্রেও মেয়েরা খুব কম সহযোগিতা পায়! বিশেষ করে- মেনাপোজ কালীন মহিলাদের “ ৫ মিনিটের হট ফ্ল্যাশ” খুব-ই কঠিন একটা সময়, যা অনেক মহিলার হয়ে থাকে... আর অনেক অজ্ঞ স্বামীরা মেনাপোজ হলে ভাবে স্ত্রী ব্যাবহারের অযোগ্য হয়ে গেছে... !!

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

মীর সজিব বলেছেন: আপনার লেখায় অনেক শিক্ষণীয় জিনিস থাকে, ধন্যবাদ , ইপ্সিতা আপু,

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৯

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া বুঝতে পারার জন্য! ভাল থাকবেন!

২| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

জেন রসি বলেছেন: যৌক্তিক এই ব্যাপারগুলো যৌক্তিক ভাবে গ্রহন করতে না পারাটা চিন্তা কিংবা জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারনে হয়ে থাকে।আর যারা জেনেও এমন আচরণ করে তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সামন্তবাদী মনস্তাত্ত্বিক বলয়ে এখনও ঘুরপাক খাচ্ছে। এটা পুরুষদের চিন্তা, জ্ঞান এবং দৃষ্টিভঙ্গির সীমাবদ্ধতা।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৯

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সহমত ভাইয়া! আসলেই এসব ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গির আর মানসিকতার পরিবর্তন জরুরী ! ভাল থাকবেন!

৩| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্নত দেয়া নিয়েই বেশি হাসি ঠাট্টা করা হয় আপু। এবং ছেলেরাই সেটা করে ।ওটার সঙ্গে পেস্টিজ মিশে থাকে ।


মেয়েদের ব্যাপারটা মন্দলোক ওভাবে দেখে।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া এটাও দেখেছি সুন্নত দেয়া নিয়ে ছেলারাই ঠাট্টা করে বেশি! আর মেয়েদের ব্যাপারটা শুধু মন্দ লোক না ভাইয়া কিছু অজ্ঞ মানুষের ও কাজ! ভাল থাকবেন!

৪| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: জেন রসির মন্তব্যটা ভালো লাগলো।

পয়েন্ট আউটগুলো ভালো করেছেন।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু উনি বেশ ভাল বলেছেন রাজপুত্র! ভাল থাকবেন!

৫| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ছেলেদের ব্যাপার তো এটা না, ছেলেরা না বুঝতেই পারে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যেসব মেয়েরা অথবা মায়েরা এমন ব্যাপারের মধ্যে গিয়েছে কিংবা যাচ্ছে, তারাই বা কতটা সাপোর্ট দেয় নিজের কন্যা কিংবা বোনদের? যেখানে মেয়ে হয়েও মেয়েদের দৃস্টিভঙ্গীতেও সংকীর্নতা আছে, সেখানে ছেলেদের আচরনের পরিবর্তন অনেক অনেক পরের ব্যাপার।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মেয়েদের সংকীর্ণতাটা কিন্তু মেয়েদের সৃষ্টি না... আর ছেলেদের ব্যাপার নয় বলে ছেলেরা বুঝবে না এটা কেমন কথা হল ভাইয়া? আমরা কি করে আমাদের ছেলেদের/ ভাইদের এই যন্ত্রনাটাকে উপলব্ধি করি? আসলে সব কিছুই নিজের দৃষ্টিভঙ্গি / উপলব্ধি আর মানসিকতার ব্যাপার!

৬| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমি বলিনাই যে বুঝবেনা, বলছি নাও বুঝতে পারে। যেইখানে মেয়ে হইয়া মেয়েদের নিজেদের মধ্যেই সংকোচ জড়তা কিংবা সংকীর্নতা দুর হয়নাই, সেইখানে ছেলেদের মধ্যে এই বোধগুলা পোউছানো আরো অনেক দুরের ব্যাপার। মা রা আগে সন্তানদের শিক্ষা দিক নিঃসংকোচে, অবস্থার উন্নতি হবেই। বাচ্চারা মায়েদের সাথেও বেশি সময় কাটায়, বোধগুলা ওইখান থেকেই বেশি আসে। নিজেদের অসুবিধা কিংবা সমস্যায় নিজেদেরই গলা বেশি উচু করতে হয়।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাসলাম আপনার কমেন্ট পড়ে! আপনি সেই আগের আমলের কথা ধরে আছেন!!! এবং এক নং পয়েন্টেই ঘুর-পাক খাচ্ছেন!!! পিরিয়ড কালীন সংকীর্ণতা বহু আগের সেটা এ যুগের মা- মেয়েদের সৃষ্টি নয় আর অই যুগেও এটা মেয়েরা সৃষ্টি করেনি! কিন্তু ২য় পয়েন্টে আপনি যখন বিয়ে করবেন তখন একটা মেয়ের সতিচ্ছেদ কিভাবে করবেন সেই শিক্ষাও আপনার মা’কে বলে দিতে হবে? আপনার বউ যখন, গর্ভবতী হবে, বাচ্চা জন্ম দিবে তখন সে সময়ে তার প্রতি খেয়াল রাখা / যত্নবান হওয়া সেটাও শিখিয়ে দিতে হবে? মেনাপোজকালীন আপনার সহযোগিতার ব্যাপারটাও কি আপনার মা’র কাছ থেকে পেতে হবে? কিছু শিক্ষা নিজেকে অর্জন করতে হয়, হু একজন মা অবশ্যই তার ছেলে/ মেয়েকে এসব বিষয়ে শিক্ষা দিতে পারেন নিজের সংকীর্ণতা দূর করে কিন্তু সব পয়েন্টেই কি? দেখুন, মানসিকতা/ দৃষ্টিভঙ্গি এসব অর্জনের ব্যাপার আর সবটাই আপনার মা দিবে- এই ভাবনাটা ভুল! কেন একজন বাবা বন্ধু হবে না? কেন আপনার জানার ভান্ডার টা নিজের দ্বারা উন্নত হবে না?

৭| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:

একটা লাইনে তো আর সব খুটিনাটি কাভার করা যায়না। শিক্ষাটা যখন ঘর থেকেই শুরু হয়, তখন যে প্রথম সন্তানদের নিজেদের ভালো মন্দের ধারনা দেয় তার কাছ থেকেই কিছু ব্যাপার আগে জানুক। মেনোপজ, সতীচ্ছেদ এইসব আরো অনেক অনেক পরের ব্যাপার। আগে যদি আপনি বাচ্চাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্মানের ব্যাপারগুলা, ছোটখাটো সংকীর্নতার ব্যাপারগুলার ব্যাপারে কিছু না শিখান, তাহলে এইসব নিয়া মাথা ঘামানোর কোন মানেই নাই। মানুষের বোধের অনেকটাই গড়ে ওঠে ছোটবেলায়, সেখানে যদি ঘাপলা থাকে, পরে যত যাই করেন, বুলি আউড়ান, পোস্ট দেন, লেকচার দেন, স্বভাব চেঞ্জ হবেনা। আর মায়ের প্রভাব বাচ্চাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি, তাই বুঝাইতে চাইছি মায়েদের ভুমিকা এইখানে অনেক বেশি। বলিনাই যে বাবারা কিছু করবেনা, বাবারা যদি মায়েদের চেয়ে বেশি যত্নবান, মানবিক বোধ, শিক্ষায় ভালো হয়, তাহলে তারা এমনি করবে।

আপনার স্বামী যদি ভালো হয় মানবিক দিক দিয়ে, তাহলে আগেও কিছু জানা লাগবেয়া, যখন কিছু হবে, তখন একটু বললেই আপনার যত্ন নেয়ার কথা। আর না বুঝলে মনে কইরেন তার মাউষ হইতে অনেক দেরী আছে, জলদি তালাকের ব্যবস্থা নেয়া উচিত। মেনোপজের সময়েও তাই করবে।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: শতুদ্রু আমি মূলত এখানে ছেলেদের ব্যাপারটাতে মেয়েদের উপলব্ধি এবং মেয়েদের ব্যাপারগুলিতে ছেলেদের উপলব্ধি কেমন হয় সেটাই দেখিয়েছি... আর আপনি বারবার মার কাছে থেকে শিক্ষার প্রসঙ্গ এনেছেন! কিছু ক্ষেত্রে উপলব্ধি নিজের থেকে আসতে হয়... সেটা শুধু শিক্ষা তৈরি করে দেয় না কিংবা মা শিখিয়ে দিবে তখন উপলব্ধি হবে এটা কেমন কথা... ? আমি পোস্টটা দিয়েছিলাম আমার পিচ্চি কাজিন হাসানের সুন্নত দেয়ার পর, কারন ওর সুন্নতের আগে আমরা বোনেরা উৎকণ্ঠায় ছিলাম, ভয় পেয়েছিলাম , এমনকি কেঁদেও ফেলেছিলাম ! এই উপলব্ধিটা আমাদের নিজেদের থেকে হয়েছে, আমাদের মা/ চাচীরা কেউ বলেনি- তোমাদের ভাইয়ের এই ব্যাপারটা অনেক কষ্টের ... সেই উপলব্ধিটা আমাদের নিজেদের থেকেই তৈরি হয়েছে! শিক্ষার ব্যাপারটা দরকার কিন্তু উপলব্ধির ব্যাপারটা কিছু ক্ষেত্রে আপনার নিজেকেই অর্জন করতে হবে! তাই নয় কি?

৮| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫০

জেন রসি বলেছেন: ব্যাপারগুলো আসলে আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটের সাথে সম্পর্কিত। আমাদের সমাজে যেখানে বলা হয়ে থাকে "লজ্জা নারীর ভূষণ"।এই বোধটি কিন্তু পুরুষেরাই সৃষ্টি করেছে।কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজের এই বোধ কিন্তু নারীদের মধ্যেও কাজ করে।কারন উত্তরাধিকার সূত্রে নারী পুরুষ সবাই অবচেতন মনে এই বোধ নিয়েই
জীবন কাতিয়ে দেয়। তাই পরিবারে একটি মেয়ে যখন বয়ঃসন্ধিকাল অতিক্রম করে তখন মা বাবা কিংবা সমাজ তাকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার শিক্ষা দেয়।ধর্মীয় নানা গোঁড়ামিও এক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে। তাই এই বোধের পরিবর্তন করতে হলে নারী পুরুষ সবাই যারা জ্ঞান কিংবা দৃষ্টিভঙ্গির সীমাবদ্ধতায় আক্রান্ত তাদেরকে সেই সীমাবদ্ধতা থেকে বের করে নিয়ে আসতে হবে।সেটা হতে পারে পারিবারিক এবং সামাজিক ভাবে।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২২

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: বয়ঃসন্ধির ব্যাপারটাই শুধু হয়ত পারিবারিক শিক্ষার মাধ্যমে দেয়া যায় কিন্তু ধাপে ধাপে ঘটা ব্যাপারগুলোতে ... একজন মেয়ে / স্ত্রীর প্রতি উপলব্ধিটা কিন্তু আপনার নিজেকেই অর্জন করতে হবে!

৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ব্যাপারগুলো আসলে আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটের সাথে সম্পর্কিত।

ঠিক বলছেন রসি ভাই। এই সমস্যা নিয়া যত চিন্তা সবই মধ্যবিত্ত শ্রেনীরই বেশি, কারন এই শ্রেনীর সব বোধই প্রবল। উচ্চবিত্ত আর নিম্নবিত্তরা এই ধরনের সমস্যা গায়েই লাগায়না কিংবা পার করে ফেলছে অনেক আগেই, অর্থের জোরে নাইলে অর্থের অভাবে।

কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পারিবারিকভাবেই সম্ভব, সামাজিকভাবে তেমন কেউ গায়েই লাগাবেনা। আরো অনেক বড় বড় ইস্যু আছে ওদের কাছে যাদের এইসব নিয়া কাজ করার কথা, এইগুলা চোখেই পড়বেনা।

১০| ১০ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রতিটি বিষয়ই আলাদা আলাদা ভাবে বিষদ আলোচনার দাবি রাখে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আমার স্ত্রীকে সহযোগীতা করার চেষ্টা করি।





ভাল থাকুক ঈপ্সিতা চৌধুরী ।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২২

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া-- সময় হলে করবো... ! ভাল থাকবেন! এবং ভাল লাগল জেনে যে আপনি ভাবীর প্রতি অনেক কেয়ার নেন!

১১| ১০ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই বয়সেই আপনার চিন্তা-ভাবনায় দারুণ পরিপক্কতা। ভালো লাগলো।

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৩

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আসলে ব্যাপারগুলো তো আমার চারপাশে থাকা... মেয়ে/ মা/ মহিলাদের সাথে ঘটছে তাই উপলব্ধিটা বেড়েছে এবং পরিবার পরিকল্পনা/ জেন্ডার/ নারী ও শিশু নিয়ে কাজ করার ফলে জেনেছি কিছু... ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন!

১২| ১০ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সুশিক্ষিত এবং ভাল বাবা-মায়েরা যদি সন্তানদের সঠিক শিক্ষাটা দিতে পারে, তাহলে এইসব সমস্যা অনেকাংশেই কাটানো সম্ভব... এজন্য আমি একটা কথা অনেক সময় বলি, "বাবা - মা হওয়ার আগে বাবা - মা হওয়া শিখতে হবে"। এই জায়গাটায় যুগ যুগ ধরে বাবা-মায়েরা অনেকটাই ব্যর্থ !

১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৩

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: কিছু শিক্ষা পরিবার থেকে বাবা- মা দিবেন ঠিক আছে কিন্তু কিছু শিক্ষা/ উপলব্ধি আপনার নিজে থেকে অর্জন করতে হবে! কেমন আছেন ভাইয়া?

১৩| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি আপু ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.