নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
> প্রথম ঘটনা- এক ভাতিজা বউ তার থ্রি পড়ুয়া বাড়ন্ত ছেলের ( বেশ মোটা এবং মোটা হওয়ার কারনে কিংবা হরমোন জনিত কারনে ছেলেটার বুক মেয়েদের মত উঁচু- কেউ অশ্লীলতা মনে করবেন না, ঘটনা বোঝাতে লিখতে হল) দিকে তাকিয়ে ভয় পায়, না জানি কখন কার নজরে পড়ে, কে কখন হুট করে তার ছেলের গায়ে বা বুকে হাত দেয় এই ভয়ে কিংবা সচেতনতা থেকে সব সময় চোখে চোখে রাখে এবং স্কুল/ কোচিং এ কখনো একা ছাড়ে না... সব সময় বাচ্চার সাথে থাকে... তাকে রক্ষা করতে... !
# এমন সচেতন মা-ই তো চাই ( এবং বাবা) ছেলে মেয়েদের পাশে...
> দ্বিতীয় ঘটনা- পরিচিত এক চাচী চাচার সাথে ঝগড়া করে তার পিচ্চি ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়ী চলে যায় কিন্তু তার ফাইভ পড়ুয়া মেয়েকে রেখে যায়! সেই মেয়ে দেখেতে বেশ সুন্দর, বেশ চুলচুলি মানে চঞ্চল, বয়সের তুলনায় পাকনামি করে বেশি! এই মেয়ের বাবা দোকানে যায় কাজে, বাসায় এই মেয়ে বৃদ্ধ দাদীর সাথে থাকে, কথা শুনে না,পড়ে না ঠিক মত, বাসায় মাষ্টার আসে সেই মাষ্টারের সাথে হা হা হিহি করে... পাড়ার ছেলেদের সাথে হৈ হুল্লোড় করে বেড়ায়... আমরা ভয় পাই না জানি কখন কি হয়, আর মা তাকে দিব্বি রেখে চুপচাপ ছিল! পরে প্রায় ১৭/১৮ দিন পর আসে!!
# এমন অসেচতন মা বা বাবার কারনে যেকোন সময় যেকোন কিছু ঘটে যেতে পারে!
> তৃতীয় ঘটনা- পাড়ার এক হিন্দু পরিবারের থ্রি পড়ুয়া মেয়ে (এই মেয়েটাও বয়সের তুলনায় বাড়ন্ত বেশি এবং মোটা) কোচিং এ পড়তে যেত! বাবা তাকে রেখে আসতো ! একদিন সেই মেয়েকে আনতে গিয়ে দেখে মেয়েটা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে, অস্থির, গাল মুখ ফোলা, কোচিং এর স্যার কোন সদুত্তর দেয় নাই মানে কি হয়েছে বলে নাই! মেয়েটির বাবা বাসায় এনে দেখে মেয়ের অবস্থা শেষ (মানে মেয়েকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে, রেপের চেষ্টা ও ছিল! ) এরপর মেয়ের বাবা চুপিচপি একাই গিয়ে সেই কোচিং এর মাস্টার কে মারধোর করে, শাসিয়ে আসে কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে আইনী কোন ব্যাবস্থা কিংবা সেই জানোয়ার স্যার কে উচিত শিক্ষা দিতে কোন ব্যাবস্থা নেয় নাই! তবে ঘটনা ঠিক-ই এক কান দু কান করে পুরো মহল্লায় জানাজানি হয়েছে!
# লোকলজ্জার ভয়ে অপরাধীকে ছেড়ে দিয়ে তিনি কি ঠিক করেছেন?
>>> হু যা বলতে চেয়েছিলাম- একজন সচেতন বাবা-মা’ই পারে বাচ্চাকে অনেক বিপদ থেকে রক্ষা করতে আবার অসচেতন বাবা- মা’র কারনে ঘটতে পারে অনেক দুর্ঘটনা আর লোকলজ্জার ভয়ে অন্যায় মেনে নিলে তা শুধু আপনার না সমাজের জন্য মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে !
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া! সচেতন থাকার পর ও যে দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে হয়ত কিছুটা শান্তনা থাকে... ! আর বাব- মা কে বেশি সচেতন হতে হবে...! ভাল থাকবেন!
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
রোহিঙ্গা বলেছেন: ভালো লাগলো
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন!
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
মামুন আকন বলেছেন: সচেতনাতার কোনো বিকল্প নাই
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু সেটাই! ভালো থাকবেন!
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ভালো বিষয়ে লেখছেন । আমাদের মা বাবাদের সচেতন হওয়া দরকার ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ! ধন্যবাদ ! ভাল থাকবেন!
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার লেখা পড়লাম, একটু বেশি মনযোগ দিয়েই পড়লাম। বাচ্চা পালা এখন অনেক বেশি কঠিন হয়ে গেছে, বিশেষ করা যাদের মা এবং বাবা দুই জনেই চাকরী করে তাদের জন্য। আধুনিকতার দোহায় দিয়ে যৌথ পরিবারত এখন বিলুপ্তির পথে। একক পরিবারের দুজন চাকরি করে বাচ্চাদের সময় দেয়া কিংবা সঠিক ভাবে লক্ষ্য রাখা খুব কঠিন একটা কাজ। যারা ভুক্তভুগী তারাই বুঝে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমার বাবা- মাও জব করতেন, কিছুদিন আমরা যৌথ পরিবারে ছিলাম, এরপর বদলীর কারনে একক পরিবারে মানুষ, তারা চাকরী + আমাদের দেখাশুনা সেভাবেই করেছেন! তাই আমরা গর্বিত তাদের নিয়ে!
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... ++
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া! কেমন আছেন?
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার মেয়েটাও বড় হচ্ছে। ওর জন্যে বড় চিন্তা হয়। কিছু কিছু জিনিস বাচ্চাদেরকে ৪ বছর বয়স হলেই শেখানো উচিত। কোনটা ভালো আদর, কোনটা বাজে আদর, কোথায় হাত দেয়া যাবে, কোথায় হাত দিলে বাবা মাকে অবহিত করতে হবে, এসব বেশ শিখিয়ে পড়িয়ে নিতে হবে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া... অনেক বেশি খেয়াল রাখবেন... এবং অবশ্যই বাচ্চা একটু বাড়ন্ত হলেই তাদের ভালো মন্দ চিনতে শেখাবেন... কারন এখন মেয়েরা একদম-ই নিরাপদ নয়...
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
সুমন কর বলেছেন: মানসিকতার পরিবর্তন না হলে, এসব থেকে কখনো মুক্তি পাওয়া যাবে না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু... তারপর ও আমাদের সচেতন হতে হবে আগে... যতটুকু পারা যায়...
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি আপু। আপনিও আশা করি ভাল আছেন ...
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু ভাইয়া চলে যাচ্ছে!
১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
রিভানুলো বলেছেন: যুগোপযোগী পোস্ট । ।
বাবা মা সবাই সচেতন হোক +++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই! ভাল থাকবেন!
১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু কিছু জিনিস বাচ্চাদেরকে ৪ বছর বয়স হলেই শেখানো উচিত। কোনটা ভালো আদর, কোনটা বাজে আদর, কোথায় হাত দেয়া যাবে, কোথায় হাত দিলে বাবা মাকে অবহিত করতে হবে, এসব বেশ শিখিয়ে পড়িয়ে নিতে হবে।
সুমন কর বলেছেন: মানসিকতার পরিবর্তন না হলে, এসব থেকে কখনো মুক্তি পাওয়া যাবে না। (
দুজনের সাথেই সহমত। সময়োপযোগী পোস্টে +++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হহাহহা সব পোস্টেই প্লাস... !!! ভালো থাকবেন বোকা! হু উনাদের কথাতে সহমত!
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখন তো আর মাইনাস বাটন নাই, থাকলে আপনার ঝগড়া পোস্টগুলোতে মাইনাস দিয়ে যেতাম
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাহহহহাহা মাইনাস লিইখা দিয়েন ......... মশকরা করেছি বোকা
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
ফ্রেশ ম্যান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।যে কোন অঘঠন ঘটার আগেই সচেতন থাকা ভাল।যদিও অনেক সময় শত সচেতন থাকার পরও অঘঠন ঘটে যেতে পারে,তথাপি সচেতন থাকলে অনেক সময় এসব তেকে নিরাপদ থাকা যায়।আর সচেতন বাবা-মা সন্তানের সবচেয়ে বড় সম্পদ।