![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
> এই সমাজে একটা মেয়ে আইবুড়োকে বিয়ে করতে পারে, করে , ( হয় বাপের কন্যাদায়গ্রস্ততা দূর করতে নয়ত লোভে পড়ে কিংবা ভালোবেসে ) সমাজ তখন একটু -আধটু কাই-কুই করে কিন্তু একটা ছেলে আইবুড়ো কোন মেয়েকে বিয়ে করতে গেলেই সমাজ উঠিয়ে-বসিয়ে ছাড়ে! গেলো রে গেলো বলে তুলকালাম!! আবার অনেক ছেলে আইবুড়ো কারো সাথে বিয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলে কিন্তু পরে বিয়ের প্রসংগ আসলেই এই সেই অজুহাতে ফুট... ! ( এক্স কলিগের ভাই আইবুড়ো এক মেয়ের সাথে প্রমের সম্পর্ক গড়ে এখন বিয়ে করতে গিয়ে পিছিয়ে গেছে!!! )
> একটা উচ্চ শিক্ষিত ছেলে প্রায়-ই তার নিজ লেভেলের কিংবা তার থেকে শিক্ষায় কম এমন মেয়েকে বিয়ে করতে পারে, করে কিন্তু উপরের লেভেলের দিকে যেতে চায় না কিন্তু একটা উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে কিংবা অল্প শিক্ষিত মেয়ে তার থেকে উঁচু লেভেলের কাউকেই খুঁজে ! আবার একটা উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে যদি অল্প শিক্ষিত কিংবা তার থেকে নিম্ন লেভেলের কাউকে পছন্দ করেই বসে তখন সেই ছেলেটা প্রথমে রাজি থাকলেও পরে হীনমন্যতায় ভোগে আবার সমাজ তখন ও কাই কুই করে... !!
( পরিচিত এক আপুর সাথে অল্প শিক্ষিত এক ছেলের সম্পর্ক গড়ে ওঠে কিন্তু বিয়ের বেলায় এসে সেই ছেলে হীনমন্যতায় ভুগে পিছিয়ে গেছে)
>> আমি বলি কি-- মনের সাথে মন মিলে গেলে এইসব লবালছা কাই কুই এর দিকে না তাকিয়ে ভালোবাসার মানুষকে যে আগলে নিতে জানে সেই সত্যিকারের একজন খাঁটি মানুষ! এত সমাজ সমাজ করে লাভ নেই, সমাজ দুইদিন কাই কুই করবে কিন্তু আপনি হয়ত অমুল্য কিছু হারাবেন! এত হীনমন্যতায় যদি ভুগবেন ই তবে নিজ লেভেলের কথা চিন্তা করেই সম্পর্ক গড়বেন, সম্পর্ক গড়ার পর এইসব লবালছা হীনমন্যতা দেখাবেন না!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: শুকরান জনাব!
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
শিক্ষার দিকটায় যা বললেন - সেখানে ছেলের হীনমন্যতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে মেয়েদের কোন ভূমিকাই থাকে না?
আমি যতটুকু জানি - ছেলেদের মাঝে এই হীনমন্যতা মেয়েদের কারণেই সৃষ্টি হয়।
স্বাভাবিক ভাবেই যে একটু বেশি শিক্ষা অর্জন করবে তার আচরণ একটু কর্তৃত্বপরায়ণ হবে। জেনেটিক্যালি ছেলেদের মাঝে এইটা বিদ্যমান থাকে। অন্য কারো অধীনস্ত থাকতে ছেলেদের একটু সমস্যা হয়।
একটা মেয়ে যখন ছেলের থেকে বেশি শিক্ষিত হলে মেয়েটা আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব নেয়, ভালবাসার ক্ষেত্রে এটা ছেলেরা মেনে নিলেও - যখন মেয়েটা তার জ্ঞানের জন্য ছেলেকে ক্রমাগত তুচ্ছ মনে করতে থাকে, তখনই ছেলের মাঝে হীনমন্য অবস্থার সৃষ্টি হয়। কারণ, তার জ্ঞান আসলেই মেয়ের থেকে কম এবং মেয়েকে সে ভালবাসে তাই সে সরাসরি কোন প্রতিবাদ করতে পারছে না। ফলাফল, মেয়েটার এমন জানলেওয়ালা ভাব বাড়তে থাকে - এবং ছেলে চাপতে থাকে।
এখানেই পার্থক্য রয়েছে। ছেলেরা কিছু জানলে জানানোর চেষ্টা করে, মেয়েরা জানলে অন্য কেউ না জানলে তাকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উপহাস করে।
রাগ করবেন না। এটা অবজারভেশনের ফল। একটা ব্যতিক্রম উদাহরণ কখনোই পুরো অবস্থাটাকে বর্ণনা করতে পারে না।
শিক্ষায় সুশিক্ষিতদের ক্ষেত্রে এটাই ঘটে। আর, যারা স্বশিক্ষিত হয় - তারা ব্যতিক্রমভাবে চলে।
এটাকে সাইকোলোজিক্যাল সমস্যা বলা যায়।
আর, প্রথম নিদর্শনের ক্ষেত্রে - সমাজ কাই কুই করে এটা সমাজের রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে। একটা ছেলে তার থেকে বয়সে বড় কোন মেয়েকে বিয়ে করলেই সমাজের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। সমাজ কেন এমন করে তা আমার জানা নেই।
তবে, বায়োলোজিক্যাল দিক দিয়ে ভাবলে - একটা ছেলে তার থেকে কম বয়সী কাউকে বিয়ে করাই ভাল। ফিজিক্যাল কিছু রিজন আছে এর। এটা না যে, এমনটা মানতেই হবে - তবে স্বস্তিদায়ক দাম্পত্যজীবনের জন্য এটাই ভাল।
মনের সাথে মন মিলে গেলে এইসব লবালছা কাই কুই এর দিকে না তাকিয়ে ভালোবাসার মানুষকে যে আগলে নিতে জানে সেই সত্যিকারের একজন খাঁটি মানুষ! এত সমাজ সমাজ করে লাভ নেই, সমাজ দুইদিন কাই কুই করবে কিন্তু আপনি হয়ত অমুল্য কিছু হারাবেন!
এটা ভাল বলেছেন। তবে সত্যিই কি এই যুগে মনের সাথে মনের মিল হয় কারো? আমার মনে হয় না। যাদের মিলে তারা সব রীতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সুখেই আছে। আর, যাদের মিলে না বা শঙ্কা থাকে - তাদেরকে কখনোই কোনভাবেই কিছু বুঝানো যাবে না। আপনি বুঝালে সে কয়েকদিন সেটা মেনে চলবে - তারপর আবার আগের দশায় ফিরে ফিরে যাবে। সাইকোলোজিক্যাল এই সমস্যা আছে, থাকবেই।
এর কোন সমাধান সত্যিই আছে কিনা সেটাও আমার জানা নেই। মানসিক সমস্যা নিজের ইচ্ছায় দূর না করলে কে সমাধান দিতে পারবে??
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: রক্তিম দিগন্তের মন্তব্যের সাথে সহমত। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে দেখুন, সৃষ্টিগত কিছু বৈশিষ্টকে আপনি শত চেষ্টা করেও পরিবর্তন করতে পারবেন না।
স্বামীরা স্বভাবতঃই স্ত্রী'র কর্তৃত্ব মেনে নিতে পারে না, সেক্ষেত্রে স্ত্রী বেশী কোয়ালিফাইড হলে সে সংসারে ঝামেলা হয়েই থাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ভাল একটা দিক তুলে ধরেছেন।