নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Epshi007

ঈপ্সিতা চৌধুরী

I wanna know the wonders around me

ঈপ্সিতা চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রা ব্যবহারের ফলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি একটু বেশিই বাড়ে এবং ডিওডেরান্ট...

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

> যে দেশে পিরিয়ডকালীন সচেতনাই ভালমত বৃদ্ধি পায়নি সেখানে স্তন ক্যান্সার নিয়ে ভাবনা... আ মরণ! যে দেশে শুধু পুরুষের মনবাঞ্ছনা পূরণের জন্য নারীর স্তন্যকে সুডৌল / সূক্ষ্ম / তীক্ষ্ণ / টন টন রাখার জন্য উপদেশ ভন ভন করে সে দেশে নারীর স্তন্যের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে ভাবার সময় কোথায় পুরুষের কিংবা নারীর? এদেশে তো এখনো পিরিয়ডকালীন সচেতনতাই বৃদ্ধি পায়নি তেমন!
> সেই ছোট বেলাতেই একটা মেয়ের বুকের বিন্দু যখন একটু একটু করে বড় হতে থাকে তখন-ই সেই বড় মাংসের দলাকে টাইনা টুইনা আঁটসাঁট করতে আর সুডৌল / তীক্ষ্ণ করতে আর ঝুলঝুল করা থেকে রক্ষা করতে ব্রা পড়ানো হয়! না পরে উপায় নেই! অথচ এই আঁটসাঁট বন্ধনীর ব্যাবহার কিংবা এ থেকে যে নানাবিধ রোগ হতে পারে সেই সচেতনতা নেই!
>গ্রামে সাধারণত মেয়েদের টাইট শেমিজ পড়ানো হয় কিংবা টাইট জামা যাতে স্তন বেশি বোঝা না যায়, আর শহুরে মেয়েরা পড়ে ব্রা... ! গ্রাম কিংবা শহরের ৯০% মেয়েরা জানে না, বক্ষবন্ধনীর ঠিকমত ব্যাবহার, জানে না এর কি কি ক্ষতিকারক দিক আছে!! আর ওই যে স্তন্য টানটান আর তীক্ষ্ণ চোক্কা করতে হবে এই প্রয়াস চালায় অনেকে! দেশ বিদেশে বহু উচ্চাভিলাষী / অভিনেত্রী/ পর্ণ স্টাররা এই স্তন্যকে আরো চোক্কা আর বড় করতে ব্যবহার করে বিভিন্ন ক্রিম/ করে সার্জারী/ করে ম্যাসেজ! এদের কাউকে কাউকে দেখা যায় শরীরের তুলনায় বেঢপ আকৃতির স্তন! পুরুষ ও মজে যায় তাতে!! ফলশ্রুতিতে অনেক মেয়েই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে, শুধুমাত্র পুরুষের মনোরঞ্জনের জন্য স্তন্যকে বেঢপ আকৃতি আর চোক্কা করতে গিয়ে!
>এসব ছাড়াও বক্ষবন্ধনীর সঠিক ব্যাবহার না জানা থাকাতেও বর্তমানে মেয়েরা ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে!
>আবার ডিওডারেন্ট থেকে যে স্তন ক্যান্সার হতে পারে সেই ব্যাখ্যাও গবেষকরা এর মধ্যে দিয়ে ফেলেছেন... তাই সময় এসেছে সচেতনতার... সময় এসেছে পুরুষের মনোরঞ্জনের জন্য স্তনকে সুডৌল আর চোক্কা করা থেকে বিরত থাকার, সময় এসেছে রোগে আক্রান্ত হবার আগে, সেই রোগ সম্পর্কে সচেতন হয়ে নিজেকে রক্ষা করার!
> প্রত্যেক মেয়ের এখন উচিৎ - ব্রা’র ঠিকমত ব্যাবহার জানা, এর ক্ষতিকারক দিক নিয়ে জানা এবং ডিওডারেন্ট এর ব্যাপারে সতর্ক হওয়া! সারাদিন ব্রা পড়ে থাকা কিংবা রাতের বেলা ব্রা পড়ে থাকা অত্যন্ত ক্ষতিকর আবার অনেকে এসব অন্তর্বাস ( ব্রা/ প্যান্টি) প্রতিদিন ধোয় না ! এটা থেকেও অনেক রোগ হয়! আবার এইসব অন্তর্বাস কোন কাপড়ের সাথে মিলিয়ে ধুলেও বিভিন্ন রোগ ছড়ায়!
আবার অতিরিক্ত ডিও ব্যাবহারেও ক্যান্সার হতে পারে!
>>এই নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন নীচের লেখাতে...যা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে!
>>> অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন ব্রা ব্যবহারের ফলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি একটু বেশিই বাড়ে…. ব্রা ব্যবহার বন্ধ করতে পারলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিটা কমে আসবে। এই ব্যাপারটিকে আরও জোরদার করতে প্রতিবছর নো ব্রা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। প্রথম দিকে ৯ জুলাই পালন করা হতো দিনটি। তবে এখন ১৩ অক্টোবর 'আন্তর্জাতিক নো ব্রা দিবস' হিসেবে পালন করা হচ্ছে। তবে শুধু মাত্র নারীর স্বাধীনতা নয়, বলা হচ্ছে স্তন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতেই মূলত এই নো ব্রা দিবস পালন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।নিয়মিত ব্রা পরার সঙ্গে স্তন ক্যানসারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক গবেষণাই হয়েছে। তবে, নৃ-বিজ্ঞানী সিডনি সিঙ্গার ও সোমা গ্রিসমাইজারের করা একটা গবেষণার কথা এখানে খুবই প্রাসঙ্গিক। ‘ড্রেসড টু কিল: দ্য লিঙ্ক বিটউইন ব্রেস্ট ক্যানসার অ্যান্ড ব্রাস’ শিরোনামে একটা বইও প্রকাশ করেছেন এ দুই গবেষক। চার হাজার নারীর ওপর পরিচালিত ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যারা কখনোই ব্রা পরেন না, এমন নারীদের স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি নিয়মিত ব্রা পরেন এমন নারীদের তুলনায় অনেক কম।
সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় অ্যান্টিপার্সপিরেন্ট ব্যবহারের সঙ্গে স্তন ক্যানসারের যোগসূত্র খুঁজে পাওয়া গেছে। আর এটা থেকে ক্যানসারের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায় শেভ করার পরপরই এমন ডিওডেরান্ট ব্যবহার করলে। এ ছাড়া আগে এমন একটা ধারণা ছিল যে, ডিওডেরান্ট ব্যবহার অ্যান্টিপার্সপিরেন্টের চেয়ে তুলনামূলকভাবে নিরাপদ। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় ‘প্যারাবেনস’-এর সঙ্গে স্তন ক্যানসারের যোগসূত্র পাওয়া গেছে। প্রসাধনী সামগ্রীগুলোর স্থায়িত্ব বাড়াতে প্রিজারভেটিভ হিসেবে এই রাসায়নিকের বিপুল ব্যবহার রয়েছে। প্রায় সব ডিওডেরান্টেই প্যারাবেনসের পরিমাণ অনেক। বিষয়টা সাধারণ একটা উদাহরণ থেকেই বোঝা যেতে পারে। স্তন ক্যানসার থেকে মারা গেছেন এমন এক নারীর স্তনের টিস্যুতে বিপুল পরিমাণ প্যারাবেনসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে অটোপসি বা ময়নাতদন্ত থেকে।
আসলে ক্যানসার প্রতিরোধের লড়াইয়ে জেতার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো ক্যানসারের কারণগুলো সম্পর্কে ভালো করে জানা। শুধু নিজে জানলেই হবে না। বিষয়গুলো জানাতে হবে চারপাশের মানুষজনকেও। আপনি নারী বা পুরুষ যা-ই হোন না কেন, আপনার কাছের মানুষদের সঙ্গে এসব বিষয়ে কথা বলুন। তাহলেই সামাজিক পরিসরে সচেতনতা বাড়বে। সবাই মিলে ক্যানসার প্রতিরোধের লড়াইটাও সহজ হবে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এসব রোগ থেকে বাঁচতে অাটসাটো পোষাক না পড়াই কি এর সমাধান?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: গবেষকরা তো তাই বলছেন এরপর ও কিছু সচেতনতার দরকার আছে!

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এসব রোগ থেকে বাঁচতে অাটসাটো পোষাক না পড়াই কি এর সমাধান?

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১৬

কবি এবং হিমু বলেছেন: যে দেশে শুধু পুরুষের মনবাঞ্ছনা পূরণের জন্য নারীর স্তন্যকে সুডৌল / সূক্ষ্ম / তীক্ষ্ণ / টন টন রাখার জন্য উপদেশ!!!অবাক হলাম পড়ে।কবে কোন পুরুষ নারী কে বললো টাইট জামা পড়ার জন্য।যাদের সুডৌল / সূক্ষ্ম / তীক্ষ্ণ / টন টন স্তন্য নেই তাদের কি বিয়ে হচ্ছে না?তারা কি স্বামীর সাথে সুখের সংসার করছে না?কেবল কি মিয়া খলিফার মতো স্তন্যর নারীকেই পুরুষরা বিয়ে করে?
একটা সচেতনতামূলক পোস্ট দিলেন ভাল কথা।পুরুষদের কি সবসময় খারাপ চোঁখে না দেখলে বা তাদের নিয়ে বাঁকা কথা না লিখলে নারীদের পোস্টগুলো সার্থক হয় না?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মনে হয় শুধু পুরুষের কথা বলেছি এটা দেখেছেন!! নিচে কিন্তু এটাও লিখেছি- দেশে বিদেশে বহু মেয়ে/ অভিনেত্রী/ পর্ণ স্টার রা কি করে......... ! সরি টু সে ভাই--- পুরুষের মনোরঞ্জনের ব্যাপারটা একদম-ই নেই এই ব্যাপারটা মানতে পারলাম না... বিভিন্ন গবেষণায় এই ব্যাপারটাকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছে বেশি!!

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আমি বুঝি না - নারীবাদী প্রথম শর্ত কী পুরুষদের গালিগালাজ করা?

সচেতনতা মূলক পোস্ট দিলেন। ভাল কাজ।
কিন্তু এইখানে পুরুষদের দোষটা আসলে কই?

অনেক মেয়ে তো নিজেদের কম্ফোর্টের জন্যই আন্ডারগার্মেন্টস ব্যবহার করে। নাকি এটাতেও পুরুষদের দোষ?

ব্রা ব্যবহার করার কারণগুলো কী কী তা দেখতে নেটে সার্চ দিয়ে কয়েকটা কারণ পেলাম।
Why women wear bras - Female breasts
Is It Necessary to Wear a Bra?

নিজেই পড়েন। দেখেন পুরুষ বিদ্বেষী কোন কারণ খুঁজে পান কিনা।

আপনি সচেতনতামূলক পোস্ট দিলেন। আমি জানলাম। সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমি একটা মেয়েকে বলতে গেলে, সেই আমাকেই খারাপ ভাববে, অশ্লীল ভাববে, নারী নির্যাতন মামলায়ও পড়তে হইতে পারে, সমাজে ইজ্জতের চৌদ্দটা বাজবে।
কারণ, আপনারাই আবার এইসবকে নিষিদ্ধ করে রাখছেন।

নারীদের পক্ষে থাকলেও পুরুষদের দোষ, না থাকলে তো দোষই।

আপনি মেয়ে হয়ে এই পোস্ট দিয়েছেন দেখে সেটা পারফেক্ট - কিন্তু একই সচেতনতা মূলক পোস্ট একটা ছেলে দিলে - হাজার হাজার মানুষ গিয়ে ঐ পোস্টে ছেলে অশ্লীল, ইতর, হাবিজাবি বলে গালাগালি করতো।

এই রকম দ্বিমুখী মানসিকতা কেন?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমি কোথাও গালিগালাজ করিনি!! শুধু কিছু সত্য উচ্চারণ করেছি! ভাল করে পড়ে দেখুন- নীচে এটাও লিখেছি- দেশে/ বিদেশে মেয়েরা কি করছে!! পুরুষের মনোরঞ্জনের ব্যাপারটা একদম-ই নেই এই ব্যাপারটা মানতে পারলাম না... বিভিন্ন গবেষণায় এই ব্যাপারটাকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছে বেশি!!
এই দ্বিমুখীতাতে কারা অংশগ্রহণ করতো বেশি জানেন? ওই পুরুষেরাই! আপনি দিয়েই দেখুন না এইরকম একটা পোস্ট... তাহলে প্রমান পাবেন!
আর সচেতনতা সৃষ্টিতে সব মেয়ের কাছে না গিয়ে আপনি আপনার পরিবার থেকেই তো তা শুরু করতে পারেন!! তাই না?

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: ১। ফলশ্রুতিতে অনেক মেয়েই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে, শুধুমাত্র পুরুষের মনোরঞ্জনের জন্য স্তন্যকে বেঢপ আকৃতি আর চোক্কা করতে গিয়ে! .....এইটা হজম করতে একটু কষ্ট হচ্ছে ..আপনি নিজে কখনও এইটার শিকার হয়েছেন???? কেন পরেননি তার জন্য জবাবদিহি করতে হয়েছে কারো কাছে কখন????? উত্তর টা আপনি নিজে নিজেকে দিবেন । আমি না জানলে ও চলবে !!!
২। এসব ছাড়াও বক্ষবন্ধনীর সঠিক ব্যাবহার না জানা থাকাতেও বর্তমানে মেয়েরা ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে! --------- মূল কারন ই হচ্ছে এটা । সঠিক ব্যবহার টা না জানা .সঠিক সাইজ না জানা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

সাহসী এবং সময়পোযোগী পোস্টের জন্য প্রশংসা রইল .।।।

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমার মনে হয়, পাঠ্য পুস্তকে এই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা এবং সেগুলোকে অবশ্য পাঠ্য করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে মেয়েরা ছোট বয়স থেকেই সচেতন হতে পারবে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে পড়ে যেটুকু জেনেছি, বাইরে থেকে ঘরে এসেই ব্রা খুলে ফেলা (মানে ব্রা'র ব্যবহার যতটুকু সম্ভব কমানো), টাইট ব্রা না পড়া, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বাচ্চাকে নিয়মিত স্তন্য দান করা, এসব অভ্যাস রাখলে মেয়েদের স্তনের স্বাস্থ্য অনেকটাই ভাল রাখা যায়। এই ব্যাপারগুলো মেয়েদের কিশোরী বয়স থেকে পাঠ্য পুস্তকের মাধ্যমেই জানানো গেলে সব চেয়ে ভাল ফল পাওয়া যাবে বলে মনে হয়।

আর পিরিয়ড নিয়ে মনে হয় পাঠ্যপুস্তকে ইতোমধ্যেই বিস্তারিত আছে।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: রক্তিম দিগন্তের দেয়া লিংক থেকেঃ

So should I wear one or not?

The choice to wear or not to wear a bra is yours. Many women are very used to wearing bras, and feel uncomfortable in public without them. Social occasions may require you to wear one.

Bra wearing is not going to kill you (or 'kill' your breasts) if you follow the simple guideline of giving your breasts free time as much as you can - at home, while sleeping. And, if you wear one, remember to always wear a good fitting bra. It should not leave marks on your shoulders or under your breasts, or feel tight. Find a professional bra fitter. Or order custom-made ones. Don't sacrifice your breast health to fashion.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.