![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
> যে যমুনা সেতুতে এক সেকেন্ডের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা নিষেধ, ছবি তোলা যায় না,
সেই সেতুর উপর কাল শত শত গাড়ি (ঢাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের দিকের ) দাঁড়ানো ছিলো ,
আর এক লাইন দিয়ে উত্তরাঞ্চল- ঢাকার দিকে গাড়ি যাচ্ছিলো ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে,
অন্য লাইনে ঢাকা থেকে দিনাজপুরগামী ট্রেনে আমি যাচ্ছিলাম, আমার ট্রেন যাচ্ছিলো এক পা এক পা করে,
ভয় হচ্ছিলো এত লোড নিয়ে ( পুরো সেতুতে যে লোড ছিলো গাড়ির) ট্রেন কি যেতে পারবে
না কি ধপাস করে যমুনার বুকে আমাদের সলিল সমাধি হবে?
গত ২২ তারিখ আমি যখন ঢাকা যাই তখন ও সেম অবস্থা ছিলো- সিরাজগঞ্জ -যমুনা,
হাজার হাজার গাড়ির লাইন, হাজার হাজার ট্রাক আর তার ফাঁকে ফাঁকে
অসহায়ের মত দাঁড়িয়ে আছে উত্তরাঞ্চল থেকে ঢাকাগামী গাড়ি!
শুনেছি কোন এক সেতু ভেঙ্গে পড়াতে এবং বৃষ্টির কারনে এই জ্যাম!!
৮ দিন পর কাল ও যে জ্যাম ছুটেনি... বাসের টিকেট কাটতে গিয়ে,
কাউন্টার থেকেই আমাকে বলে ট্রেনে যেতে!!!
এই ভোগান্তির শেষ হবে কবে?
> ঢাকা/খুলনা/ রাজশাহী থেকে যত ট্রেন উত্তরাঞ্চলের দিকে যায় ( লোকাল তো লোকাল- আন্তঃনগর ও)
সব ট্রেনই যেন লোকাল ট্রেন হয়ে গেছে! আন্তঃনগর ট্রেনে সেখানে দফায় দফায় লোক ওঠে লোকাল বাসের মত!
হাউ ফানি?
ঢাকা থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত লোক উঠলো লোকাল বাসের মত!
আমরা যারা লং রুটে যাচ্ছি তাদের উপর যেন লোক উপচে পড়তে লাগলো!!
এরপর দফায় দফায় এক এক ষ্টেশন থেকে ঝপ ঝপ করে হিজড়া উঠে লাফালাফি,
পটপট করে এক একটা ছেলেকে ধরছে, মারছে, টাকা নিচ্ছে, হাতে তালি দিচ্ছে,
গালি দিচ্ছে, কারো কানে থাকা হেডফোন খুলে নিয়ে ফেলে দিচ্ছে-- !
যখন-ই তারা উঠছে ছেলেরা ভয়ে এদিক ওদিক পালাচ্ছে আর মেয়েরা জড়োসড়ো হয়ে যাচ্ছি!
এই আমার সিটের লোক ভয়ে বারবার উঠে পালিয়েছে আর আমি ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে জানালার দিকে লেপ্টে থেকেছি!
আর হকার তো আছেই!! অথচ দেখার কেউ নেই!!
আন্তঃনগর ট্রেনে আমরা এত টাকা দিয়ে যাচ্ছি আর সার্ভিস পাচ্ছি লোকাল ট্রেনের মত+ আতঙ্ক?
>>এই বুঝি আপনাদের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন?
এই বুঝি আপনারা দিচ্ছেন যোগাযোগে খুব ভালো সার্ভিস?
হায় রে আমার ডিজিটাল উন্নয়ন!!
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: পরিবহন খাতে এত খারাপ সময় আমার বেড়ে অঠার সময়ে কোনদিন দেখিনি। কি লোকাল কি ডাইরেক্ট - সব একই অবস্থা। মেয়েদের অবস্থা তো আরো করুন। আগের দিনে নারীদের প্রতি সাধারণ মানুষের সম্মানবোধ ছিল - এখন তাও নেই। মহিলা সিটে পুরুষ বসে থাকে, কন্ট্রাকটরের অনুনয় বিনয়ের পরেও উঠে দাঁড়ায় না। তাই মিহলা সিট বেদখল হয়ে গেলে হেল্পারই মহিলাদেরকে
বাসে উঠতে বাধা দেয়। মন্ত্রীদের দোষ দিয়ে লাভ নেই - যাদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে মন্ত্রিত্ব বাগিয়েছে - তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করার মত মেরুদন্ড এদের নেই।
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৯
দূরন্ত দীপ্ত বলেছেন: ভাই,সবই কপাল ।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এর কোন শেষ নেই এ যেন চলমান প্রক্রিয়া! আমাদের দেশের নেতারা যত কথা বলেন তার যদি ০.০০০১% কাজ করতেন তাহলে দেশটা সোনা বাংলাই হলো। তারা সন্ত্রাসী লালন-পালনে ব্যস্ত।
একটা নিপাট সত্যকথা হলো - মুসলিমদের চেয়ে হিন্দুরাই বেশি ইংরেজদের চামচামী করেছে।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
ধুতরার ফুল বলেছেন: ভালোই তো। ভালো না!!