![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]
আগে ছিল পথচারীর জোসনা ভূমি। এই গ্রেভইয়ার্ড যেদিন
বন্দী হলো চারদেয়ালে , আমরা সেদিন থেকে বিনয়ে তাকে
ডাকতে শুরু করলাম শ্মশান। দুর্ভিক্ষের ঘ্রাণ নিতে নিতে ,
কিংবা সাততলা সুবর্ণ দালান ছেড়ে এখানে যারা চিতাবাসে
আসে তাদের সবাই পায় সমান মুখাগ্নি ,মাটির মুগ্ধ পরশ।
স্পর্শই মানুষকে দেখায় ঘূর্ণির ছাদ। কালক্রমে যারা এই
দ্বীপে ফিরিয়া আসে ,তারা কখনোই মনে রাখে না সফল
পুনর্জনমের কথা ।গায়ে চাঁদ মেখে জলবিহার , অথবা ঐ
কামসংগীনি , যাকে ছুঁয়ে ঝরে যেতো প্রতিটি পৃথক পাতাল।
জীবন বদলে যেতে ভালোবাসে কি না!শ্মশানও তাই অন্ধরেটিনা!
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:১২
ধুসর গোধূলি বলেছেন: শ্মশানে বইসা কখনো বিড়ি টানছেন বস?
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:৩১
ফকির ইলিয়াস বলেছেন: থ্যাংকস রাশেদ ভাই / ধুসর গোধুলি ।
--------------------------------------
না ভাই, বিড়ি আমি টানি না। না হয় চেষ্টা করতাম
হ্য়তোবা। তবে আমার বন্ধুদের অনেকেরই
শ্মশান খুব প্রিয় জায়গা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:০০
রাশেদ বলেছেন: এইটা সহজ লাগছে।