![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]
অসম্পূর্ণ থেকে যায় পাওনার ছায়াতলিকা। দেনার নক্ষত্রগুলো লাল চোখ দেখিয়ে
পাড়ি দেয় অন্য ভূপৃষ্ঠে। এখানে কোনও সম্প্রদান নেই। যে আলো ঘিরে রাখে
প্রাকৃত সুন্দর— সেই তপস্যাগৃহে মানুষেরাই শিখে নেয় জন্মদান পদ্ধতি, প্রেমহিস্যা।
মূলতঃ এই পৃথিবীও একদিন পাঠগামী ছিল।যারা পড়তে পারতো না
বৃক্ষের শরীর, তাদেরকেই বলা হতো আদিম। যারা সূর্যের তথ্যসমূহ
সংগ্রহ করে যেতো বনভোজনে, তাদের বলা হতো আলোকিত অনন্ত প্রজন্ম।
আর শিশুরা তাদের হাতেই শিখতো আলোবিদ্যা। কোনও বিদ্যালয়
ছিল না যদিও, পাতাগুচ্ছই পালন করতো শিক্ষকের ভূমিকা।
জলের কাছ থেকেই মানুষ শিখেছিল পুনর্পাঠ। শিখেছিল পাখির কাছ থেকে।
নদীকে সহোদরা ভেবে যে নারী অঝোরে কেঁদেছিল— সে ছিল চাঁদের প্রথম
প্রেমিকা। যে কৃষ্ণ বাঁশি বাজাতে জানতো না— সে' ই মেয়েটিকে ডাকতো রাধিকা।
:: নিউইয়র্ক ॥ ২৭ নভেম্বর ২০১৪ বৃহস্পতিবার ::
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ভাল লাগলো ৷