নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনবিচ্ছিন্ন রাজনীতি ও গণমানুষের রায়

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৩





জনবিচ্ছিন্ন রাজনীতি ও গণমানুষের রায়
ফকির ইলিয়াস
======================================

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন সংলাপের কথা বলছেন। তিনি গত ৫ জানুয়ারি তার অফিসের সামনে জনসভায় এই আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিও তিনি ‘খাবেন’ না। তাই কারো ভয়ের কোনো কারণ নেই। এবারের পৌর মেয়র নির্বাচনের পর বিএনপি নামক দলটির রাজনৈতিক ধস পাকাপোক্ত হয়েছে। এটা তারা বুঝতে পারছেন। যদি তাদের পক্ষে মানুষ থাকত- তাহলে তারা আরো বেশি আসন পেতে পারতেন। তা পাননি। কেন পাননি, তারা তা নিজেরাই জানেন। বিএনপি মোটামুটিভাবে একটি দেউলিয়া রাজনীতির পথ সুগম করে নিয়েছে নিজেদের জন্য। এর মধ্যে শহীদ সংখ্যা নিয়ে বিএনপি প্রধানের বক্তব্য এ দেশের নবীন প্রজন্ম মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। ৫ জানুয়ারি বর্তমান সরকার মেয়াদের দুই বছর পূর্ণ করেছে। ২০১৪ সালের এই দিনে বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমেই আবার ক্ষমতায় এসেছে বলে দাবি করছে দলটি। সেই নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল অংশ নেয়নি। একটি রাষ্ট্রের জন্য সব নাগরিকের ভোট দেয়া কিংবা সব দলের ভোটে অংশ নেয়া অপরিহার্য কোনো বিষয় নয়। আমেরিকায় সব ভোটার ভোটে যান না। এতে কেউ কিছু বলেও না। বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে ভোট বেচা-কেনা হয়। ইউরোপ আমেরিকায় তা হয় না। তারপরও ইংল্যান্ডের টাওয়ার হ্যামলেটসের বিগত মেয়র লুৎফুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল- তিনি কারচুপি করে মেয়র হয়েছিলেন।

লুৎফুর রহমান যুগের অবসানের পর ভোটে জিতে নতুন নির্বাহী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন লেবার পার্টির প্রার্থী জন বিগস। এর আগে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিতর্কিত বাংলাদেশি লুৎফুর রহমানের কাছে হেরেছিলেন বিগস। ওই ভোটে জালিয়াতির জন্য আদালতের আদেশে মেয়র পদ হারাতে হয় লুৎফুরকে। তার নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতার ওপরও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। নিজে ভোটে দাঁড়াতে না পেরে লুৎফুর এবার মেয়র পদে সমর্থন দেন রাবিনা খান নামে আরেক বাংলাদেশিকে, যিনি লুৎফুরের সময়ের কাউন্সিলর। নির্বাচনে রাবিনা পরাজিত হয়েছিলেন প্রায় ৬ হাজার ভোটের ব্যবধানে। লুৎফুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া এখনো চলছে ইংল্যান্ডে। পরে তিনি নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছেন বলেও খবর বেরিয়েছে। এটাই হলো বাঙালি রাজনৈতিক চরিত্রের একটি খণ্ডচিত্র। তা দেশে হোক আর বিদেশে হোক। বাংলাদেশে ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অজুহাত দেখিয়ে। আওয়ামী লীগ আইনিভাবেই এই পদ্ধতি বাতিল করে নিয়েছিল জাতীয় সংসদে। আর জাতীয় পার্টি শুরু থেকেই তো এই পদ্ধতির বিপক্ষে ছিল। জামায়াত ভর করেছিল বিএনপির ওপর। ঘাতক-দালাল-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রক্রিয়ার কারণে জামায়াত ২০১২ সাল থেকেই চরম সংকটকাল অতিক্রম করছিল। সব মিলিয়ে ২০১৪-এর নির্বাচনে অংশ নেয়াটা বিএনপির জন্য শুভকর, নাকি অশুভকর ছিল, তা বুঝতে তাদের সময় লেগেছে ২০১৪ থেকে ২০১৫ সাল। ২০১৫ সালে বর্তমান সরকারের মেয়াদপূর্তি উপলক্ষে বিএনপি চেয়েছিল এই সরকারকে কুপোকাত করে ফেলবে। ফলে তারা লাগাতার আন্দোলনের ডাক দেয়। ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ কেমন ছিল- তা ভুলে যাননি এ দেশের মানুষ।

২০১৪-এর জানুয়ারি থেকে ২০১৫-এর জানুয়ারি পর্যন্ত বেশ কিছু বড় কাজের গোড়াপত্তন করেছিল শেখ হাসিনার সরকার। আগের মেয়াদের কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় পদ্মা সেতুসহ বিভিন্ন উন্নয়নের ঘোষণাও দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। দেশীয় খরচে পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে দেখিয়েছিলেন অদম্য সাহস। এই এক বছরে আন্তর্জাতিক ফোরামের যতগুলোতে অংশ নিয়েছে এর সব কটিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। জয়ী হওয়া ১৪ ফোরামের মধ্যে আছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্যপদে জয়। এ ছাড়া অক্টোবরে সংসদীয় গণতন্ত্রের দুই শীর্ষ বৈশ্বিক সংস্থা ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) যথাক্রমে প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারপারসন পদে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ।

এসব অর্জন বাংলাদেশের প্রজন্মকে আরো উদ্যমী করে তোলে। ওই এক বছরেই দেশীয়-আন্তর্জাতিক রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ছয়জন শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায় ঘোষিত হয়েছে। ছয়জনের বিরুদ্ধেই ঘোষিত হয়েছে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের রায়। আর এই ছয় শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী হচ্ছে- আলবদর প্রধান মতিউর রহমান নিজামী, মীর কাসেম আলী, জাহিদ হোসেন খোকন ওরফে খোকন রাজাকার, মোবারক হোসেন, সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার ও এ টি এম আজহারুল ইসলাম। কারাগারের অন্ধপ্রকোষ্ঠে মৃত্যুর প্রহর গুনেছে শীর্ষ রাজাকার শিরোমণি মোহাম্মদ কামারুজ্জামান, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ওরফে সাকা চৌধুরী। সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে থেকেই মৃত্যুবরণ করেছে একাত্তরের ঘাতক শিরোমণি গোলাম আযম, ঘাতক আবদুল আলীম এবং বিচার চলাকালীন মারা গেছেন রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা এ কে এম ইউসুফ। এই দাবিটি ছিল দেড় কোটি নতুন ভোটারের। যারা ২০০৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোট দিয়ে মহাজোট সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। তাই তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার কোনো সুযোগ আওয়ামী লীগের ছিল না। বিএনপি এই মারপ্যাঁচেই তরুণ প্রজন্মের আস্থা হারিয়েছিল আগেই। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি পক্ষপাত দলটিকে জনবিচ্ছিন্নতার দিকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছিল।

বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০১২-১৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৪৪ ডলার থেকে বেড়ে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে হয়েছে ১ হাজার ১৯০ ডলার। মূল্যস্ফীতিতে ছিল নিম্নগতি। যদিও এই নিম্নগতি ছিল ধীর, তবু ক্রমাগত মূল্যহ্রাস ভোগ ও বিনিয়োগকে উদ্বুদ্ধ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রা সরবরাহে যথেষ্ট সতর্ক অবস্থানে ছিল বলেই প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির সন্তোষজনক সংখ্যা বেরিয়ে এসেছে। রপ্তানিতে একই গতি বছরজুড়ে না থাকলেও বছর শেষে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছিল। বিদেশ থেকে অর্থ প্রেরণের পরিমাণেও ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। বৈদেশিক মুদ্রার বর্তমান মজুদ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ২৩২ কোটি ডলার।

এরকম অনেক বিষয়ই লেখা যাবে। তারপরও ২০১৫-এর শুরুতে বিএনপি-জামায়াত জোট যে জ্বালাও-পোড়াও করেছিল তা ভুলে যাননি দেশবাসী। এমনকি পরীক্ষার্থীরা রেহাই পায়নি এই জ্বালাও-পোড়াও থেকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে বলেছিলেন, ‘যখন এ পরীক্ষাটা হয় তখন বাংলাদেশে একটি বৃহৎ সমস্যা চলছিল। এটি ছিল মনুষ্য সৃষ্ট। সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। যেদিন থেকে পরীক্ষা শুরু, আগে থেকে হরতাল তো ছিলই এর সঙ্গে অবরোধ যুক্ত হলো। এরপর শুরু হলো মানুষ খুন করা। হরতালের নামে গাড়িতে আগুন লাগিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারা।’ দেশের মানুষ কথাগুলো গ্রহণ করেছিলেন। আর করেছিলেন বলেই ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ দেশের পৌর নির্বাচনে জনগণ ব্যালটের মাধ্যমে ধিক্কার দিয়েছে বিএনপি-জামায়াতি মৌলবাদী রাজনীতির প্রতি। তারা জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি না করলে তাদের ভোট ও মেয়রের সংখ্যা আরো বাড়ত নিঃসন্দেহে।

সন্দেহ নেই, বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে মুসলিম লীগের পরিণতির দিকে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাদের মৌলবাদ-সাম্প্রদায়িকতা তোষণ। বাংলাদেশে ডানপন্থী একটি দলের চাহিদা আছে তা বুঝতে পেরেছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি যাদের দিয়ে দলটি শুরু করেছিলেন এদের কেউই কিন্তু ধার্মিক ছিলেন বলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় না। তারপরও তারা একাত্তরের পরাজিত শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতার দখল চেয়েছিলেন। দীর্ঘমেয়াদি আসন চেয়েছিলেন। একই কায়দা অনুসরণ করেছিলেন ম্যাডাম খালেদা জিয়া। তিনি এক ধাপ এগিয়ে রাজাকার কমান্ডারদের মন্ত্রী করেছিলেন। আজ ইতিহাসের কাছে তিনি সেই মাসুলই দিচ্ছেন।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে আইটি, গার্মেন্টস, বৈদেশিক মুদ্রা, ওষুধ শিল্প এবং কৃষিতে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়। এটা সম্ভব করেছে শেখ হাসিনা সরকারের প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা। তা না মেনে কোনো উপায় নেই। বিএনপি-জামায়াত ৫ জানুয়ারি এলেই হয়তো গোলযোগ করার কথা ভাববে। কিন্তু এ দেশের মানুষ এখন আর ‘আইওয়াশ’ পছন্দ করছেন না। তারা এখন গুগল সার্চ দিয়ে জানতে পারছেন অনেক কিছুই। এটা জাতির বিবেকের অনেক বড় অর্জন। আর এই অর্জন এনে দিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার। বিএনপি ভোটের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে কিনা তা সময়ই প্রমাণ করবে। তবে তাদের সন্ত্রাসীদের কাণ্ডারি হওয়ার মানসিকতা পরিহার করতে হবে। গোটা বিশ্ব এখন মৌলবাদী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। বিএনপি যদি এই অজগরদের কবল থেকে বের হতে না পারে- তাহলে তাদের হাতে ভোটের গণতন্ত্র সুরক্ষিত হবে এমনটি আশা করা যায় না। জঙ্গিবাদ মানবতার শত্রু। অথচ এই বিএনপির হাতেই লালিত হয়েছিল বাংলাভাই, শায়খ রহমান প্রমুখ। এসব অনেক কাহিনীর পালের গোদাদের বিচার হওয়া দরকার। সমূলে উপড়ে ফেলা দরকার জঙ্গিবাদের বীজ। তা করতে আওয়ামী লীগ মানুষের আস্থা নিতে পারছে ইতোমধ্যে। মনে রাখতে হবে ষোলো কোটি মানুষের দেশে মণিমুক্তামাখা শান্তির নহর কেউই বইয়ে দিতে পারবে না- যদি মানুষ সোচ্চার না হয়। মানুষকেই দাঁড়াতে হবে একাত্তরের চেতনায়। যে চেতনা আমাদের বিজয় এনে দিয়েছিল।

জনবিচ্ছিন্ন রাজনীতি একটি দলকে আঁস্তাকুড়ে ছুড়ে দেয়। বাংলাদেশের মানুষ এখন সাহসী হয়েছেন। তারা তাদের ভালো-মন্দ বুঝেন। এই অগ্রসরমানতা আর ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। প্রজন্ম এখন গুগল সার্চ দিয়ে দেখতে পারছে এই দেশের অতীত ইতিহাস। পরাজিত শক্তিরা এই উত্থান ঠেকাবে কীভাবে? মানুষ এগিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রধান পাওয়া। আরো ভালো হতে পারত। সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে তাও সম্ভব হবে সন্দেহ নেই।
--------------------------------------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ শনিবার, ৯ জানুয়ারি ২০১৬

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

খোচা বাবা বলেছেন: ভাই, এইসব লিখা লিখে মাসে কত আয় হয়, বলবেন কি ?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

ফকির ইলিয়াস বলেছেন: যা আয় হয়, ছদ্মবেশীরা এর ধারে কাছেও যেতে পারবে না। হিসেবটা সেখানেই।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: নির্ভরযোগ্য লেখা। আর এই সত্য সবাই হজম করতে পারবে না। তবুও আমাদের লিখতে হবে। “অথচ এই বিএনপির হাতেই লালিত হয়েছিল বাংলাভাই, শায়খ রহমান প্রমুখ।”---এখানে, “প্রমুখ” শব্দটি আমার কাছে আপত্তিকর মনে হয়েছে। আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। সবশেষে আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

আমি মিন্টু বলেছেন: হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস
দম ফুরাইলে সব থুস । :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.