![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]
ভাষার বিকিরণের দিকে তাকিয়ে
ফকির ইলিয়াস
=====================================
বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে বিশ্বে বাংলা ভাষাভাষীদের সংখ্যা এখন প্রায় পঁয়ত্রিশ কোটি। এই সংখ্যা বাড়ছে। আমার মনে পড়ছে, বাংলা ভাষার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। সেখানে তিনি বলেছিলেন- বাংলাদেশই এই বাংলা ভাষার প্রাণকেন্দ্র হিসেবে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে। বাংলাদেশই বাংলা ভাষার প্রধান চারণভূমি। কথাগুলো বলছেন বাংলা ভাষাভাষী অনেক প্রাজ্ঞজন। অথচ এ বাংলাদেশেই এখন অনেকগুলো ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। অভিভাবকরা জানেন ও বোঝেন তাদের সন্তানদের বিশ্বমাত্রার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গড়ে তুলতে হবে।
ইতিহাসের পাতা উল্টিয়ে দেখা যায় প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে প্রাচীন ব্রাহ্মী লিপির প্রচলন ছিল। এরও বহু পরে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০ অব্দের প্রায় কাছাকাছি সময়ে সম্রাট অশোকের লিপি সৃষ্টি হয়েছিল। তারও পর কুনাল লিপি, গুপ্ত আমলে গুপ্ত লিপি, মৌর্য লিপি, আর্যলিপি, কুটিল লিপি ইত্যাদির সৃষ্টি হয়েছিল। এক হাজার খ্রিস্টাব্দের সময় নাগাদ প্রাচীন বাংলা লিপির সৃষ্টি হয়েছিল। অনেক পরিবর্তনের পথ বেয়ে বাংলা লিপিরও সৃষ্টি হয়। বাংলা ভাষার নিজস্ব বর্ণমালাও আছে। যেখানে বহু ভাষারই নিজস্ব কোনো বর্ণমালা নেই, তারা অন্য ভাষার বর্ণমালা ব্যবহার করে লেখে- সেখানে বাংলা ভাষার নিজের বর্ণমালা থাকা বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে অবশ্যই গৌরবের বিষয়।
ভাষাবিদ্যায় পারদর্শী হওয়ার কথা ভাবলে আমরা যে চিত্রটি প্রথমেই দেখি, তা হচ্ছে একটি অগ্রসরমান প্রজন্মের ভবিষ্যৎ। তা নির্মাণে প্রয়োজন নিরলস অধ্যবসায়। একটি প্রজন্ম শক্তিশালী হয়ে দাঁড়াতে দুটি বিষয়ের প্রয়োজন পড়ে খুব বেশি। প্রথমটি হচ্ছে সৎভাবে সমাজের অবকাঠামো নির্মাণ। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে সমকালের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কর্মপরিধির ব্যাপ্তি ঘটানো। কাজ করতে হলে একটি যোগ্য কর্মীবাহিনীর প্রয়োজন পড়ে, যারা তাদের মেধা ও মনন দিয়ে কাজ করবে নিরন্তর। জ্ঞানার্জনে ভাষা একটি ফ্যাক্টর তো বটেই। কারণ মানুষ না জানলে, সেই তথ্য-তত্ত্ব এবং সূত্রগুলোকে নিজের জীবনে, সমাজ জীবনে প্রয়োগ করতে পারে না। সে জন্য প্রয়োজন পড়াশোনা। পড়াশোনা করতে হলে শিক্ষার প্রয়োজন। প্রয়োজন সেই ভাষাটিও রপ্ত করা। বাংলাদেশের নিরক্ষর মানুষ প্রয়োজনীয় অক্ষরজ্ঞান পেলে নিজেদের জীবনমান যেমন বদলাতে পারবেন, তেমনি পারবেন সমাজের চিত্রও বদলে দিতে। একজন শিক্ষিত মা-ই পারেন একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দিতে। আমরা সে কথাটি সবাই জানি এবং মানি। ভাষার যত রকম প্রয়োজনীয়তার সংজ্ঞা আমরা তুলি না কেন, প্রধান কথাটি হচ্ছে একটি জাতিকে শিক্ষিত করে তোলার গুরুত্ব। মানুষ সুশিক্ষিত হলেই তার জ্ঞান খুলবে- সে উদার হবে, সৎ কাজগুলো করবে। এটাই নিয়ম। পাশ্চাত্যে আমরা উচ্চশিক্ষিতের যে হার দেখি, ওই জনশক্তিই রাষ্ট্র গঠন, পরিচালনায় একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে- তা অস্বীকার করার উপায় নেই।
আমার এক বন্ধু নিউইয়র্কের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পোলিশ এ বন্ধুটির সঙ্গে আমার নানা বিষয়ে কথা হয়। সমাজবিদ্যার এ শিক্ষক আমাকে বারবার বলেন, শক্তিশালী ভাষাই বিশ্বে পুঁজির আধিপত্য নিয়ন্ত্রণ করছে। তার কথাটি মোটেই মিথ্যা নয়। নিউইয়র্ক তথা গোটা উত্তর আমেরিকার একটি বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থা নরটন অ্যান্ড কোম্পানির বেশ কয়েকজন কর্ণধারের সঙ্গে ‘ভাষা ও সাহিত্য’ বিষয়ে আড্ডা দেয়ার সুযোগ হয়েছে। তারা এক বাক্যে বলতে চান, মুনাফার লোভেই তারা মহাকবি ওমর খৈয়াম, জালালুদ্দিন রুমি থেকে নাজিম হিকমত, রবীন্দ্রনাথ কিংবা মাহমুদ দারবিশের রচনাবলিকে ইংরেজিতে অনুবাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন, নিজস্ব আঙ্গিকে। তারা তা ইংরেজিতে ছাপিয়েছেন। বাজারজাত করেছেন। এতে বিশ্বসাহিত্যে ওসব মহৎ লেখক যেমন আদৃত হচ্ছেন কিংবা হয়েছেন, তেমনি তাদের বই বিক্রি করে আয় হয়েছে লাখ লাখ ডলারও। বাংলা ভাষার সন্তান বাঙালি জাতি। জাতিসত্তা থেকে এ চেতনা আমরা কোনো মতেই সরাতে পারব না। পারার কথাও নয়। কিন্তু এই বলে আমরা অন্যভাষা রপ্ত করব না বা করার আগ্রহ দেখাব না; তা তো হতে পারে না।
এখানেও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তির বিষয়টি আগে আসে খুব সঙ্গত কারণে। ভারতের কেরালা ও তামিলনাড়ু নামে দুটি অঙ্গরাজ্যের কথা আমরা জানি। কেরালা অঙ্গরাজ্যের মানুষ দুটি ভাষা জানেন বিশেষভাবে। একটি কেরালাদের নিজস্ব ভাষা মালে আলাম আর অন্যটি ইংরেজি। সেখানে হিন্দির তেমন দাপট নেই। একই অবস্থা তামিলনাড়ুতেও। তারা তামিল এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষ। বিদেশে চাকরি নিয়ে কেরালা-তামিল থেকে যারা আসেন, তাদের দেখলে মনে হয় ইংরেজি যেন তাদের মাতৃভাষাই। তাদের লক্ষ্যটি হচ্ছে, ভাষার আলো গ্রহণ করে একজন দক্ষ আইন প্রফেশনাল কিংবা টেকনোলজিস্ট হওয়া। আর সে জন্য তারা ইংরেজিকে প্রধান হাতিয়ার হিসেবে বেছে নেন স্কুলজীবন থেকেই। আমরা জানি- বাংলা ভাষার এমন অনেক ঐতিহ্য আছে যা বৃহৎ এক সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে আগলে রেখেছে নিজস্ব বনেদিয়ানায়। প্রধানত ভাষাকে সিঁড়ি করেই এক একটি অঞ্চল বিশেষে এক একটি জনজাতির সৃষ্টি হয়। নিজেদের প্রচলিত মাতৃভাষার গর্বেই একটা অঞ্চলের অধিবাসী নিজেদের মধ্যে একাত্মতা অনুভব করেন। এ ভাবেই ক্রমান্বয়ে একই অঞ্চলবাসী, যারা একই ভাষা ব্যবহার করেন, তারা নিজেদের এক জাতি এক প্রাণ বলে বিবেচনা করেন। মাতৃভাষাই সব গোষ্ঠীকে এক জাতিতে ঐক্যবদ্ধ করে।
তুলনামূলকভাবে আমরা এখন কম্পিউটারে বাংলায় লেখালেখি, ওয়েবসাইট নির্মাণ, তথ্য ও ছবি অনুসন্ধান, ব্রাউজিং, ওপেন আফিস ব্যবহার, ই-মেইল আদান প্রদান, গবেষণা বেশি করে করছি। আমরা লক্ষ্য করছি গুগল মজিলার মতো জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং জি-মেইল বাংলা ভাষাকে যুক্ত করেছে। এটা বাংলা ভাষার বিজয়। এছাড়াও বাংলা ভাষার অগ্রগতি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক ফেসবুকেও। এখন বাংলা মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিভিন্ন বিদ্যালয় এবং কলেজে বাংলায় ক্লাস নেয়া হচ্ছে যার ফলে শিক্ষার্থীরা সহজে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য সহজে আয়ত্ত করতে পারে। এছাড়াও কোনো কোনো স্মার্ট ফোনে বাংলা লেখার সুযোগ শুরু হয়েছে। বাংলা ভাষার মাধ্যমে আমরা সহজে সংক্ষিপ্ত বার্তা আদান প্রদান করতে পারছি খুবই কম খরচে। ইতোমধ্যে সব মোবাইলে বাংলা কি প্যাড থাকা বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ সরকার। বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে অনলাইন পত্রিকা, টেলিভিশন, এফএম রেডিও ছাড়াও বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে বাংলা সংযুক্ত করা হচ্ছে যাতে বাংলা ভাষাভাষীরা সহজে জনপ্রিয় ওয়েবসাইটসমূহের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে।
আজ সময় এসেছে বাংলা ভাষাকে মানুষের জীবিকার ভাষা হিসেবে দাঁড় করানোর। এ প্রসঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বাঙালির আশা ও নৈরাশ্য’ প্রবন্ধের কিছু অংশ এখানে পাঠকের জন্য তুলে দিতে চাই। কবিগুরু লিখেছেন- ‘উর্বর ভূমিই যদি সভ্যতার প্রথম কারণ হয়, তবে বঙ্গদেশ সে বিষয়ে সৌভাগ্যশালী, এই আশ্বাসে মুগ্ধ হইয়া আমরা মনে করিতে পারি যে, বঙ্গদেশ এককালে সভ্যতার উচ্চ শিখরে আরোহণ করিতে পারিবে। ভারতবর্ষের ধ্বংসাবশিষ্ট সভ্যতার ভিত্তির উপর য়ুরোপীয় সভ্যতার গৃহ নির্মিত হইলে সে কী সর্বাঙ্গসুন্দর দৃশ্য হইবে! য়ুরোপের স্বাধীনতা-প্রধান ভাব ও ভারতবর্ষের মঙ্গল-প্রধান ভাব, পূর্বদেশীয় গম্ভীর ভাব ও পশ্চিমদেশীয় তৎপর ভাব, য়ুরোপের অর্জনশীলতা ও ভারতবর্ষের রক্ষণশীলতা, পূর্বদেশের কল্পনা ও পশ্চিমের কার্যকরী বুদ্ধি উভয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য হইয়া কী পূর্ণ চরিত্র গঠিত হইবে। য়ুরোপীয় ভাষার তেজ ও আমাদের ভাষার কোমলতা, য়ুরোপীয় ভাষার সংক্ষিপ্ততা ও আমাদের ভাষার গাম্ভীর্য, য়ুরোপীয় ভাষার প্রাঞ্জলতা ও আমাদের ভাষার অলংকার-প্রাচুর্য উভয়ে মিশ্রিত হইয়া আমাদের ভাষার কী উন্নতি হইবে! য়ুরোপীয় ইতিহাস ও আমাদের কাব্য উভয়ে মিশিয়া আমাদের সাহিত্যের কী উন্নতি হইবে! য়ুরোপের শিল্প বিজ্ঞান ও আমাদের দর্শন উভয়ে মিলিয়া আমাদের জ্ঞানের কী উন্নতি হইবে! এই সকল কল্পনা করিলে আমরা ভবিষ্যতের সুদূর সীমায় বঙ্গদেশীয় সভ্যতার অস্পষ্ট ছায়া দেখিতে পাই। মনে হয়, ওই সভ্যতার উচ্চ শিখরে থাকিয়া যখন পৃথিবীর কোনো অধীনতায় ক্লিষ্ট অত্যাচারে নিপীড়িত জাতির কাতর ক্রন্দন শুনিতে পাইব, তখন স্বাধীনতা ও সাম্যের বৈজয়ন্তী উড্ডীন করিয়া তাহাদের অধীনতার শৃঙ্খল ভাঙিয়া দিব। আমরা নিজে শতাব্দী হইতে শতাব্দী পর্যন্ত অধীনতার অন্ধকার-কারাগৃহে অশ্রæমোচন করিয়া আসিয়াছি, আমরা সেই কাতর জাতির মর্মের বেদনা যেমন বুঝিব তেমন কে বুঝিবে? অসভ্যতার অন্ধকারে পৃথিবীর যে সকল দেশ নিদ্রিত আছে, তাহাদের ঘুম ভাঙাইতে আমরা দেশ-বিদেশে ভ্রমণ করিব। বিজ্ঞান দর্শন কাব্য পড়িবার জন্য দেশ-বিদেশের লোক আমাদের ভাষা শিক্ষা করিবে! আমাদের দেশ হইতে জ্ঞান উপার্জন করিতে এই দেশের বিশ্ববিদ্যালয় দেশ-বিদেশের লোকে পূর্ণ হইবে। বঙ্গের ভবিষ্যৎ ইতিহাসের অলিখিত পৃষ্ঠায় এই সকল ঘটনা লিখিত হইবে, ইহা আমরা কল্পনা করিয়া লইতেছি সত্য, কিন্তু পাঠকেরা ইহা নিতান্ত অসম্ভব বোধ করিবেন না।’
আজকের প্রজন্মকে কথাগুলো গুরুত্বের সঙ্গে অনুধাবন করতে হবে। বিশ্বের একেক দেশের সংস্কৃতি, মানুষ, অর্থনৈতিক জীবনব্যবস্থা ও ভাষায় রয়েছে কত রকম বৈচিত্র্য! বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষা। এই বৈচিত্র্য থাকার কারণে মানুষের প্রয়োজন হতে পারে দেশের বাইরে যাওয়ার। বিদ্যাশিক্ষার জন্য, জীবিকার তাগিদে কিংবা অজানাকে জানার আগ্রহে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ভাষার পরও অন্যান্য ভাষা শিখতে আগ্রহী হন। বিষয়গুলো মাথায় রেখেই আজ বাংলাদেশকে সামনে এগোতে হবে।
জীবিকার জন্য ভাষা যে কত জরুরি তা আমরা বিদেশেও দেখছি। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা বাংলা ভাষায় দেয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এর ফলে বাংলা ভাষা নিয়ে গর্ব করার সঙ্গে তৈরি হবে জীবন জীবিকার সংগ্রামে নিয়োজিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভাগ্যোন্নয়নের নতুন সুযোগ। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব লাভের পরীক্ষাতেও বয়স্ক বাংলাদেশিদের জন্য বাংলা ভাষা চালুর চেষ্টা চলছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ বিবেচনায় নিউইয়র্ক অভিবাসীদের পছন্দের তালিকায় অন্যতম। এখানে সব ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। নিউইয়র্কের মতো শহরে চাকরির প্রয়োজনে কিংবা লেখাপড়ার খরচ জোগাতে ড্রাইভিং লাইসেন্স একটা বড় অবলম্বন হিসেবে পরিচিত। এই বিবেচনা থেকে নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটিতে গড়ে উঠেছে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের ব্যবসা। নিউ ইয়র্কে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য লার্নিং পারমিট পরীক্ষায় ইংরেজির বাইরে আরবি, স্প্যানিশ, চাইনিজ, কোরীয়, ফরাসি, ইতালীয়, গ্রিক, জাপানিজ, রুশ, আলবেনীয় ও বসনীয় ভাষায় পরীক্ষার সুযোগ আছে।
ভাষা মানুষের প্রধান শক্তি। এই শক্তিকে জীবনের প্রয়োজনে কাজে লাগানোর জন্য বিবেকের মুক্তি দরকার। দরকার রাষ্ট্র ও সরকারের সব সহযোগিতা।
-----------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
আরজু পনি বলেছেন:
খুব ভালো শেয়ার ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
" বাংলা ভাষার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। সেখানে তিনি বলেছিলেন- বাংলাদেশই এই বাংলা ভাষার প্রাণকেন্দ্র হিসেবে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে। বাংলাদেশই বাংলা ভাষার প্রধান চারণভূমি। "
-উনাকে বলতে হবে কেন, যেই কোন সাধারণ লোকই তা বলতে পারবে।