নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস

এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্যনয়। তা সৃজনশীল কাজের পরিপন্থী। লেখা অন্য কোথাওপ্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

ফকির ইলিয়াস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মননের স্বাধীনতা, সুচিন্তিত বিবেকের বাংলাদেশ

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৪





মননের স্বাধীনতা, সুচিন্তিত বিবেকের বাংলাদেশ
ফকির ইলিয়াস
=====================================
একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে মানুষের মননের স্বাধীনতা থাকবে। থাকবে তার চেতনার সাহসী শক্তি। এটাই নিয়ম। এই নিয়ম ভেঙে যারা ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে চায়- তাদেরই বলা হয় অশুভ শক্তি। স্বাধীন বাংলাদেশে এই অশুভ শক্তি বিভিন্ন সময়ে দাপট দেখিয়েছে। এখনো দেখাচ্ছে। একটি বিজ্ঞাপন আমাদের অনেকেরই চোখে পড়েছে। ‘সাইফুরস’ নামের একটি কোচিং সেন্টার ‘ভালো ইংরেজি’ শেখানোর নামে মূলত হ্যাকারদের উৎসাহিত করেছে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী। ‘চোর বানানোর বিজ্ঞাপন’ দিয়ে সাইফুরস মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কোচিং সেন্টারটির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

বিবিসিকে উদ্ধৃত করে ওই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘হ্যাকিংকৃত ডলার শ্রীলঙ্কাতে স্থানান্তরের সময় ‘Foundation’ শব্দকে ‘Fandation’ লেখাতে বিদেশি Deutsche ব্যাংকের সন্দেহ হয়। তারা বাংলাদেশ ব্যাংককে জানালে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এই ২০ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তর বন্ধ করে দেয়।’

‘একইভাবে ইংরেজিতে দুর্বলতার কারণে MBA, অফিসার, Lawyer (এমনকি দক্ষ হ্যাকার!) প্রভৃতি হতে হলে reading, রাইটিং, Speaking, লিসেনিং ও spelling সবকিছুতেই ভালো হওয়া জরুরি!’

কত জঘন্য ব্যবসায়িক মানসিকতা নিয়ে মাঠে নেমেছে কেউ কেউ। এটাও কি একটি স্বাধীন বাংলাদেশের চাওয়া ছিল?

আরেকটি সাম্প্রতিক ঘটনা তাক লাগিয়ে দিয়েছে পুরো জাতিকে। সোহাগী জাহান তনু হত্যাকাণ্ডে কেঁপে উঠেছে পুরো দেশ। কুমিল্লার ময়নামতি সেনানিবাসের অলিপুর এলাকায় একটি কালভার্টের কাছ থেকে তনুর (১৯) লাশ পাওয়ার পর পুলিশ আলামত দেখে বলেছে, এই তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ইতিহাস বিভাগের স্নাতক (সম্মান) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী তনু কলেজ থিয়েটারের সদস্য ছিলেন। অলিপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন তিনি।

কোথায় চলেছে বাংলাদেশ? কোথায় চলেছে আমাদের স্বাধীনতার চেতনা? মানুষ কি এতই নিষ্ঠুর হতে পারে?

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ওয়াহিদা সিফাত হত্যা মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আহম্মেদ আলী চারজনের বিরুদ্ধে রাজশাহীর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে নিহত সিফাতের স্বামী আসিফ, সিফাতের শ্বশুর মোহাম্মদ হোসেন রমজান, শাশুড়ি নাজমুন নাহার নাজলী এবং প্রথম ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক জোবাইদুর রহমানকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, দীর্ঘদিন তদন্ত শেষে প্রমাণ মিলেছে সিফাত আত্মহত্যা করেননি। তাকে হত্যা করা হয়েছে। আঘাতজনিত কারণে সিফাতের মৃত্যু হয়েছে।

তিনি আরো জানান, সিফাতের লাশের প্রথম ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক আত্মহত্যার ভুল প্রতিবেদন দিয়েছিলেন। তাই অভিযোগপত্রে ওই চিকিৎসকের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজশাহীর মহিষবাথান এলাকায় অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ হোসেন রমজানের বাড়িতে রহস্যজনক মৃত্যু হয় গৃহবধূ ওয়াহিদা সিফাতের। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। প্রথমে সিফাত আত্মহত্যা করেছে বলে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন দাবি করলেও পরে দ্বিতীয় ময়নাতদন্তে হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হয়।

এরকম অনেক ঘটনা প্রায় প্রতি মাসেই বাংলাদেশে ঘটছে। খুন-ধর্ষণ এখন বাংলাদেশে যেন গা সওয়া ব্যাপার। কী এক ঘন অন্ধকার গ্রাস করছে আমাদের মানবিক বিবেক! প্রয়োজনে সারা বাংলাদেশে অবরোধ করে হলেও খুন-ধর্ষণের মিছিল বন্ধ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ডা. ইমরান এইচ সরকার নেতৃত্বাধীন গণজাগরণ মঞ্চ।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুকে ধর্ষণের প্রতিবাদে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মশাল মিছিল থেকে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।

দেশব্যাপী গুম, খুন, ধর্ষণ, লুটপাটসহ সব অপরাধের মহোৎসব চলছে অভিযোগ করে ইমরান এইচ সরকার বলেন, খুব সুকৌশলে আমাদের এমন একটি পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়া হচ্ছে যেন আমরা প্রতিবাদ, প্রতিরোধের উৎসাহ হারিয়ে ফেলি। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লোপাট হলো, একজন তরুণ প্রযুক্তিবিদ নিখোঁজ হলেন। আজ আমরা জানতে পারলাম জোহাকে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু অসংখ্য প্রশ্নের এখনো উত্তর মেলেনি। আমাদের প্রশাসন জনগণকে আশ্বস্ত করার বদলে নির্লজ্জ বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে জনগণের সঙ্গে তামাশা করছে। গত ২০ মার্চ সোহাগী জাহান তনুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এরপর তিনদিন সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমরা দেখিনি।

তিনি বলেন, যে জায়গাটিতে তনুকে খুন করা হয়েছে সেটি অত্যন্ত সুরক্ষিত একটি জায়গা, সেনানিবাস। যে জায়গাটিতে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত সেখানে কিভাবে অপরাধীরা ধর্ষণ ও খুন করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যেতে পারল, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। তবে কী এই ঘটনার সঙ্গে ‘অসাধারণ’ কেউ জড়িত? শক্তিশালী কারো মদদে বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লুটপাটের ঘটনা ধামাচাপা দিতেই কী তনুকে ধর্ষণ ও হত্যা?

ইমরান বলেছন- দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা নারীর প্রতি সহিংসতাকে আস্কারা দিচ্ছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য, আমাদের রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কেউ কেউ নারীর প্রতি সহিংসতাকে আস্কারা দিয়ে থাকেন। তাদের বক্তব্য-বিবৃতি যেমন মূল অপরাধের ঘটনা থেকে মানুষের মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেয়, তেমনি তাদের অব্যাহত গাফিলতি নতুন আরেকটি অপরাধকে আস্কারা দেয়।

তিনি যোগ করেন- ‘গত বছর বর্ষবরণের উৎসবে নারী নিপীড়নের ঘটনার এক বছর হতে চলেছে, এখন পর্যন্ত একজন অপরাধীও ধরা পড়েনি, এমনকি আজ পর্যন্ত তদন্ত প্রতিবেদনটিও দাখিল করা হয়নি। এই আস্কারা, গাফিলতি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি আমাদের এক অন্ধক‚পে ঠেলে দিচ্ছে। আমাদের জোটবদ্ধভাবে এর প্রতিবাদ করতে হবে। ধর্ষক ও খুনিদের বিচারের মধ্য দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে, নতুবা ধ্বংসই হবে আমাদের নিয়তি’।

আরেকটি বিষয় আমাদের চরম হতাশার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তা হলো বাংলাদেশে শিশু হত্যার প্রবণতা। বাংলাদেশে শিশু হত্যার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমান সংসদের নবম অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শিশু হত্যার প্রবণতা বেড়ে গেছে। পরিবারের একটি ছোট ঘটনার জন্য একটি শিশুকে কেন হত্যা করা হবে?’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই শিশু হত্যার ঘটনায় আমি ধিক্কার জানাই। যারা শিশু হত্যার সঙ্গে জড়িত, আমি আশা করি আদালত তাদের মৃত্যুদণ্ড দিয়ে সর্বোচ্চ শাস্তি দেবে।’ শিশু হত্যার বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, ‘যারা পালিয়ে গেছে তাদের ধরিয়ে দিন।’ এখানে আমার প্রশ্নটি হচ্ছে ধরিয়ে দেয়ার পরও এসব খুনিরা যে মুক্তি পেয়ে বেরিয়ে আসবে না তার গ্যারান্টি কি?

বাংলাদেশে শিশুদের ওপর সহিংসতা বেড়েই চলেছে। গত চার বছরে দেশে ১ হাজার ৮৫টি শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আর এ বছরের জানুয়ারিতেই হত্যা করা হয়েছে ২৯টি শিশুকে। অপরাধ প্রবণতা আমাদের স্বাধীনতার স্মৃতি ও গৌরবকে ¤øান করে দিচ্ছে বড় করুণভাবে। যে বাংলাদেশে আমরা আমাদের প্রজন্মকে বাড়িয়ে তুলব বলে যুদ্ধে গিয়েছিলাম- সেই বাংলাদেশ এখন অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হতে চলেছে! তা ভাবতেও কষ্ট হয় খুব।

যে চেতনা, স্বপ্ন এবং প্রত্যাশার লক্ষ্যে স্বাধীন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির অভ্যুদয় হয়েছিল তা আজ কতটা বাস্তবতার পরশ পেয়েছে, সে প্রশ্নটি উত্থাপিত হচ্ছে বারবার। প্রায় সাড়ে চার দশক সময়, একটি জাতি এবং রাষ্ট্র পুনর্গঠনে কম সময় নয়। রাষ্ট্রের রাজনীতিকরা চাইলে অনেক কিছুই হতে পারত। কিন্তু হয়নি। কেন হয়নি সে প্রশ্নের জবাব কারোরই অজানা নয়। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির মৌলিক মূলনীতি ছিল গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং জাতীয়তাবাদ। একটি দেশে গণতন্ত্রের পাশাপাশি সমাজতন্ত্র চলতে পারে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। তারপরও ঊনসত্তর-সত্তর-একাত্তরে জাতীয় রাজনৈতিক ঐকমত্যের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল ওই চার মূলনীতির পক্ষে। যার ওপর ভিত্তি করে সংঘটিত হয়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধ।

বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য বদলানোর জন্য হঠাৎ করে কোনো দেবদূত আবির্ভূত হবে না। বদলাতে হবে এ দেশের মানুষকেই। এ জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব। আর সেই নেতৃত্ব হতে হবে সৎ এবং সত্যবাদী। বাংলাদেশের প্রতিটি অঙ্গনে মননশীল, দানশীল মানুষের একটি মোর্চা গঠিত হওয়া খুবই প্রয়োজন মনে করি। যারা শুধু সরকারি সাহায্যের দিকে না তাকিয়ে বেসরকারি উদ্যোগে রাষ্ট্রের সব মহৎ কাজগুলোতে হাত বাড়িয়ে দেবেন। বাংলাদেশে বেসরকারি উদ্যোগে স্কুল, কলেজ, প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য, মেধাবী দরিদ্র ছাত্রসমাজকে সাহায্য, দুস্থ রোগীদের সাহায্য করার বৃহৎ পরিকল্পনা দানশীল ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গৃহীত হতে পারে। এই দেশটি একটি সম্মিলিত স্বপ্ন নিয়ে স্বাধীন হয়েছিল। সেই স্বপ্নটি আজ গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। এই বন্দিত্বের অবসান প্রয়োজন। আর এজন্য বিত্তবানদের উদার হস্ত বাড়িয়ে দেয়া খুবই প্রয়োজন। স্বাধীনতার অন্যতম শর্ত হচ্ছে স্বাবলম্বী হওয়া। প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে নিতে অর্থনৈতিক মুক্তির বিষয়টির গুরুত্ব অপরিসীম।

আমরা সুচিন্তিত বিবেক কাজে লাগিয়েই এই প্রজন্মের হাত ধরতে হবে। তাদের জানাতে হবে আমাদের অতীত সংগ্রামের উজ্জ্বল ইতিহাস। যে ইতিহাস কখনোই কালিমাপূর্ণ ছিল না।
-------------------------------------------------------------------------
দৈনিক ভোরের কাগজ ॥ ঢাকা ॥ রবিবার, ২৭ মার্চ ২০১৬

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লাগল।
+++

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

কানিজ রিনা বলেছেন: আমি আপনার প্রতিবেদনটিতে আর একটি
দিক উল্লেক করছি, দেশে যেভাবে নেশা
দ্রব্য ছড়িয়ে পরেছে, মদ,গাজা ইয়াবা,হেরইন
গোটা দেশে ভাত মাছের মত ব্যবহার হচ্ছে।
গোটা দেশে রাঘব বোয়ালরা এর সাথে
জড়িত। এই নেশার ঘুন পোকা পরিবার থেকে
শুরু করে সমাজ রাস্ট্র ঘুন পোকায় আক্রান্ত।
উন্মাদ নেশায় জড়িত থাকায় অপরাধ প্রবনতা
ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ধরশন খুন,
পারিবারিক কলহ অবৈধ প্রেম পরোকীয়া,
নানান জঘন্য অপরাধের ব্যাপকতা বিরাজমান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.