![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অঞ্জন রায় চৌধুরী, নয়াদিল্লি
বাংলাদেশে নির্বাচন পরবর্তী শেখ হাসিনা সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে নেতৃত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। সাউথ ব্লক সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনের পর বাংলাদেশের ওপর যাতে কোনো দেশ অবরোধ আরোপ না করতে পারে সেজন্য বিশ্বের শক্তিশালী দেশ এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে আলোচনাও করবে ভারত। গতকাল রবিবার বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ কয়েকটি দল এই নির্বাচন বর্জন করেছে।
বিশ্বের পশ্চিমা দেশ বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এই নির্বাচনের বৈধতার সংকট আছে। কিছু মার্কিন কর্মকর্তা ভারতীয় কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন, শেখ হাসিনা বিরোধী দলের দাবি মেনে নিতে পারতো এবং গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখার স্বার্থে পদত্যাগ করতে পারতো। সূত্র জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শেখ হাসিনা সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার পরিধি বাড়াতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র এবং সাউথ ব্লকের বিভিন্ন বৈঠকে এই বিষয়গুলো আলোচনা হয়েছে। এক পর্যায়ে এই মতপার্থক্য নিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্র ড্যান ডব্লিউ মজীনা ভারত সফরও করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের দ্বন্দ্ব মূলত জামায়াতকে নিয়ে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র জামায়াতে ইসলামীর ব্যাপারে ইতিবাচক ধারণা পোষণ করে। এমনকি তারা মনে করে জামায়াত একটা বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে। কিন্তু জামায়াত ভারতের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে হুমকি এবং দলটির মৌলিক কাঠামো ভারত এবং বাংলাদেশের জন্য সন্ত্রাসজনিত হুমকি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। আর বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ভারতের জন্য খারাপ সংবাদ। গত পাঁচ বছর বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার ভারতের নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ফলে ভারত সরকার ধর্মনিরপেক্ষ ও অসামপ্রদায়িক শেখ হাসিনা সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেছে। ভারত সরকার এর আগে বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া এবং জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহবান জানিয়েছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া সেটি করতে রাজি হননি। কারণ জামায়াত বিএনপিকে ব্যাপক সমর্থন দিয়ে থাকে।
নির্বাচনের পর ভারত সরকার কমনওয়েলথের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করবে। ভারত বর্তমানে কমনওয়েলথ মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপের সদস্য। বাংলাদেশের এই নির্বাচনকে যদি সংস্থাটি অগণতান্ত্রিক আখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে ভারত তার অবস্থান তুলে ধরবে। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিব শংকর মেনন সমপ্রতি ব্রিটেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং ভারত আশা করছে আশাতীত ভূমিকা রাখবে। কিন্তু চিন্তা করছে যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে।
উৎসঃ ইত্তেফাক
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
হাসিব০৭ বলেছেন: @সৌভিক ঘোষাল তোমারে যদি সামনে পাইতাম তাইলে পুটু মারতাম কেননা তোমরা কখনই নিরপেক্ষ ভাবে বিচার কর না। আর হাসিনার জায়গায় যদি আমি থাকতাম সীমান্তে প্রতিটা হত্যার বদলা নিতাম কিন্তু মাগী দুইটার জন্য আর তা হয় না। এই দেশের বেশির ভাগ মানুষ তোমাদের মাখে হাগু করে প্রতিদিন। চিন্তা কইর না আর কয়দিনই বা বাচব এই ডায়নিগুলা
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
হাসিব০৭ বলেছেন: @সৌভিক ঘোষাল তোমারে যদি সামনে পাইতাম তাইলে পুটু মারতাম কেননা তোমরা কখনই নিরপেক্ষ ভাবে বিচার কর না। আর হাসিনার জায়গায় যদি আমি থাকতাম সীমান্তে প্রতিটা হত্যার বদলা নিতাম কিন্তু মাগী দুইটার জন্য আর তা হয় না। এই দেশের বেশির ভাগ মানুষ তোমাদের মাখে হাগু করে প্রতিদিন। চিন্তা কইর না আর কয়দিনই বা বাচব এই ডায়নিগুলা
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
মারজ সোহাগ বলেছেন: (শতকরা)% হিসাব কি প্রতি হাজারে নাকি প্রতি লাখে হয়? নাকি বর্তমানে গায়েবানা ভোটের সিস্টেম চালু আছে
Click This Link
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
সোহানী বলেছেন: ভারত আশাতীত ভূমিকা রাখবে .............hahahahahaha.... what a shame for us.....
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
মদন বলেছেন: তাইল ভারত আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের দায়ীত্বপালন করছে?
জয়বাংলা।
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
সোহানী বলেছেন: মদন বলেছেন: তাইল ভারত আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের দায়ীত্বপালন করছে?
জয়বাংলা। .........well said....................
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০২
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: জামাতের উত্থানে আমেরিকার কোনও ক্ষতি হবে না, অনেক দূরের দেশ। ভারতের ক্ষতি হবে প্রভূত, কারণ তারা পাশের দেশ। বাংলাদেশের জনগণ তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কি হবে, সেটা নিজেরাই ঠিক করবেন। ভারত, আমেরিকা বা অন্য কোনও দেশের কথায় তা হবে না। ঠিক তেমনি ভারতের পররাষ্ট্র নীতি তার নিজের ভালো মন্দ বিবেচনার ওপরেই স্থির হবে।