নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহাপ্রলয়ের সাক্ষী হতে চাই

© এই ব্লগের কোন লেখা আংশিক বা সম্পূর্ণ আকারে লেখকের অনুমতি ব্যতীত অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

ফেলুদার চারমিনার

চাঁদ বহু দূরে, তুমি দূরে নও

ফেলুদার চারমিনার › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিথ লেজার: দ্যা ক্লাউন প্রিন্স অফ ক্রাইম এন্ড হিজ ডায়েরি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭



ডিসি কিংবা মার্ভেল কমিকস মানে কেবলমাত্র সুপারহিরো নয়, সুপারহিরোর পাশাপাশি রয়েছে দুর্ধর্ষ সব সুপারভিলেইন। সুপারহিরো বলতে সবার আগেই উঠে আসে সুপারম্যান, ব্যাটম্যান কিংবা স্পাইডারম্যানের নাম। আর যদি আপনাকে টপ নটোরিয়াস ভিলেইনের একটি তালিকা করতে বলি তাহলে নিশ্চিতভাবে সবার আগে উঠে আসবে দ্যা ক্লাউন অফ প্রিন্স খ্যাত দ্যা জোকারের নামটি। কমিক পড়ুয়াদের মধ্যে জোকার যেমন জনপ্রিয়, সুপারহিরো ফ্র্যাঞ্চাইজি মুভি লাভারদের তালিকায়ও অবধারিতভাবে চলে আসে তার নাম। ডিসি কমিকসের এই আইকোনিক সুপারভিলেইনের জনপ্রিয়তা ছিলো একদম শুরু থেকেই। এখন প্রশ্ন হলো, অন্যান্য সুপারভিলেইনদের মতোন কোনো প্রকার সুপারপাওয়ার না থেকেও, স্রেফ রক্ত মাংসে গড়া এই জোকারের মাঝে কি এমন ছিলো যা তার গ্রহনযোগ্যতাকে এতোখানি আকাশসম করে তুলেছিলো? উত্তর হলো, দ্যা এমাউন্ট অফ ইনস্যানিটি। এই জোকার কখনো টাকা, ক্ষমতা, খ্যাতি এমনকি জীবনের পরোয়া করেনি। তার ভাবনাজুড়ে ছিলো কেবলই ব্যাটম্যান আর গথাম সিটি । জোকার বনাম ব্যাটম্যান পুরোটাই কেওটিক ম্যাডনেস বনাম মেথডোলজিক্যাল অর্গানাইজড ফাইটব্যাক। আর তাই মানুষজন এই পারষ্পরিক ডুয়েলের সম্পর্কটা সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেছে।





কমিকের মতোন সিনেমার ফিতায়ও জোকার ছিলো একটি অন্যরকম চরিত্র।টিম বার্টন যখন ১৯৮৯ সালে "ব্যাটম্যান" সিনেমাটি বানালেন, একটু ডার্ক আর ভায়োলেন্ট থীমের জন্য অল্প বিস্তর সমালোচিত হলেও সব মিলিয়ে সিনেমাটি বো্দ্ধাদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছিলো। তবে সব প্রশংসার মূলে ছিলো জ্যাক নিকলসনের জোকারের অসাধারণ চরিত্রায়ন। আমেরিকার জনপ্রিয় সাপ্তাহিক ভ্যারাইটি লিখেছিলো," জ্যাক নিকলসন স্টোল এভ্রি সিন।" শুধু তাই নয়, এই চরিত্রটি তাকে এনে দিয়েছিলো গোল্ডেন গ্লোবের মনোনয়ন। তবে জোকার চরিত্রটিকে অবধারিতভাবে সবচেয়ে আইকোনিক আর হিস্টোরিক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড়ো অবদান যার, তার নাম হিথ লেজার। ২০০৮ সালে এই সময়ের সবচেয়ে প্রতিভাবান পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলানের দ্যা ডার্ক নাইট সিনেমাটি আনুষ্ঠানিক মুক্তি পাওয়ার ছয় মাস আগে অ্যাক্সিডেন্টাল ড্রাগ ওভারডোজের কারণে মাত্র ২৮ বছর বয়সে মারা যান হিথ লেজার। সিনেমাটি মুক্তির পরপরই পুরো সিনেওয়ার্ল্ডে শোরগোল পড়ে যায়। বক্স অফিসে প্রথম সপ্তাহ থেকেই অভাবনীয় সাড়া ফেলে দ্যা ডার্ক নাইট। সিনেমার গল্প, ক্রিস্টোফার নোলানের অসাধারণ মেকিংকে ছাড়িয়ে সবখানেই ছড়িয়ে পড়ে জোকার চরিত্রে হিথ লেজারের অসামান্য এই আউট অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড লেভেলের পোট্রেয়াল। ফলশ্রুতিতে ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যের পাশাপাশি হিথ লেজার জিতে নেন অস্কার, বাফটা, গোল্ডেন গ্লোব সহ নামীদামি সব পুরষ্কার। দ্যা জোকার আর হিথ লেজার সিনেমার ইতিহাসে একই সাথে চরম আকর্ষণীয় আর চরম বেদনাভরা এক গল্পের নাম।



জোকার চরিত্রায়নের পিছনে হিথ লেজারের প্রস্তুতি, ডেডিকেশন আর গ্রাউন্ডওয়ার্ক ছিলো অবিশ্বাস্য। যেমন, শুরুতেই তিনি প্রায় এক মাসের জন্য একটি হোটেলরুমে নিজেকে আইসোলেটেড করে রেখেছিলেন, উদ্দেশ্য ছিলো সমাজ থেকে নিজেকে একদম সরিয়ে নেওয়া। প্রিপারেশানের পাশাপাশি তিনি একটি ডায়েরি/জার্নাল তৈরি করেছিলেন, যেখানে তিনি নিজের হাতে অনেক এন্ট্রি লিখতেন। এছাড়া অনেক ছবিও তিনি সেইখানে সন্নিবেশ করেছিলেন। এন্ট্রিগুলো ছিলো মূলত জোকারের চিন্তা-ভাবনাকে ঘিরে। সেই হোটেল রুমে বসে, তিনি জোকার চরিত্রের জন্য প্রতিনিয়ত অনুশীলন করতেন। তিনি চাচ্ছিলেন জোকারের কন্ঠ, হাসি, অভিব্যাক্তিগুলো একটু অন্যরকম হোক, আইকোনিক হোক। অনুপ্রেরণা নিয়েছেন ব্যাটম্যান কমিকের অরিজিন জোকার স্টোরি দ্যা কিলিং জোক, আরখাম এসাইলাম,কুবরিকের মহান সৃষ্টি এ ক্লকওয়ার্ক অরেন্জ আর ব্রিটিশ মিউজিশিয়ান সিড ভিশিয়াসের মাঝে। হিথ লেজার জোকারকে দেখতেন পুরোমাত্রায় সোশিওপ্যাথ, কোল্ড ব্লাডেড মাস মার্ডারিং ক্লাউন হিসেবে। জোকার কি করবে, কি বলবে, তা কোনো নির্দিষ্ট সীমারেখায় মাপা যাবে না। কোনোকিছুই তাকে ভয় দেখায় না, কোনো কিছুরই সে পরোয়া করে না, সব কিছু তার কাছে বিগ জোক ছাড়া আর কিছুই নয়। আর এইসব প্রস্তুতির পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রথমবারের মতোন উঠে আসে হিথ লেজারকে নিয়ে বানানো ডকুমেন্টারি "ঠু ইয়ং টু ডাই" এর মাধ্যমে। সেখানেই প্রথমবারের মতোন সেই ডায়েরিটি দেখানো হয়। যা দেখলে স্পষ্টত বোঝা যায়, কিভাবে ক্রমশ জোকার চরিত্রের সাথে লেজারের অ্যাটাচমেন্ট কিংবা আসক্তির মা্ত্রাটি বাড়ছিলো। ইতিহাসের জটিলতম এই চরিত্রের জন্য নিজেকে তৈরি করতে কি পরিমাণ সময় তিনি দিয়েছিলেন, তারও একটা পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায় তার সেই ডায়েরির প্রতিটি পাতা ঘাঁটলে। যেমন, এ ক্লকওয়ার্ক অরেন্জ এর সেই অ্যালেক্স চরিত্রটি থেকে অনুপ্রেরণা, যেটির সাজেশান দিয়েছিলেন পরিচালক স্বয়ং নিজেই। এছাড়া ছোটোবেলায় খেলার ছলে হিথ লেজারের বোন তাকে নার্সের মতোন করে সাজিয়ে দিতেন, যার সাথে ডার্ক নাইট সিনেমার সেই হসপিটাল রুমের দৃশ্যের একটা এক্সপ্লোরেশান করে নেন লেজার, সেটি নিয়ে হসপিটাল রুম নামে একটি এণ্ট্রিও ছিলো ডায়েরিতে । এছাড়া, সিনেমা শ্যুটের প্রায় আট মাস আগে জোকারের মেক-আপ টেস্টেরও একটি ছবি পাওয়া যায় সেইখানে। হিথ লেজার ডায়েরিটি শেষ করেছেন পেন্সিলে "বাই বাই" লিখে। ডায়েরির বিভিন্ন পাতায় তিনি কিছু ডায়ালগ লিখে রেখেছিলেন, যেমন, "It’s simple. Kill the Batman," কিংবা "Like my mother always told me, when you’re good at something don’t do it for free." এক জায়গায় লেখা ছিলো, "Things that make me laugh: blind babies, land mines, AIDS, beloved pets in bad road accidents, statistics, pencil cases, brunch, the periodic table of the elements."। জোকার চরিত্রটির উপর লেজার কি পরিমাণ পড়াশোনা করেছিলেন তার ডায়েরিটি ছিলো চাক্ষুস প্রমাণ। ধারণা করা হয় এই চরিত্রটির অনুশীলনের কিংবা প্রসেসের মাঝে যাওয়ার দরুণ বড়োসড়ো মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব পড়ে তার উপর। যদিও ফরেনসিক রিপোর্টে তার মৃত্যুকে বলা হয়েছিলো দূর্ঘটনাবশত। কিন্তু অনেক ফ্যান ধারণা করে থাকেন, ঠু মাচ অবসেশনই হিথ লেজারের মৃত্যুর জন্য প্রভাবিত করেছিলো।




জোকার চরিত্রটির পিছনে লেজারের অভিনব প্রস্তুতির ঝলক দেখা যায় প্রোডাকশানের একদম শুরুতেই। জোকার আর ব্যাটম্যানর সেই ঐতিহাসিক দৃশ্যটির সিংহভাগই ছিলো ইম্প্রোভাইজড করা। আর সিকোয়েন্সের আবহ আনার জন্য ডিরেক্টর অফ ফটোগ্রাফি ওয়ালি ফিস্টার আর প্রডাকশান ডিজাইনার নাথান ক্রলি দিনরাত খেটে যাচ্ছিলেন। উজ্জ্বল আলোতে যেনো আরো পরিপূর্ণতা পায় তার জন্য ব্যাটস্যুটটি নতুন করে ডিজাইন করা হয়। এতো পরিকল্পনার পরও সবকিছু নির্ভর করছিলো, ব্যাটম্যান চরিত্রে ক্রিশ্চিয়ান বেল আর জোকার চরিত্রে হিথ লেজারের উপর। কারণ সবার সম্মতিতেই, তারা দুইজন এই দৃশ্যের রিহার্সাল খুব বেশিদূর করেন নি, তারা চাচ্ছিলেন, পুরো দৃশ্যে যেই ভয়াবহতা আর স্নায়ুর খেল দেখানো দরকার তা যেনো তাদের নিজেদের ভিতর থেকেই আসে। তাই ফাইটিং কোরিওগ্রাফি ছাড়া আর মোটামুটি সব কিছুই ইম্প্রোভাইজেশানের উপর ছেড়ে দিয়েছিলেন পরিচালক নোলান।



দৃশ্যটি ধারণ করার সময় যেই ভায়োলেন্সটি চাচ্ছিলেন নোলান, তারা দুইজন যেনো উজাড় করে তার থেকেও বেশি কিছু পরিচালকের হাতে তুলে দিলেন। দৃশ্যটির ফিজিক্যালিটি এতোটাই বাস্তবসম্মত হয়েছিলো পরিচালক সহ প্রোডাকশানের সবাই ভীষণরকম অবাক হয়ে যান। তবে নোলানকে ভীষণরকম মুগ্ধ করেছিলেন হিথ লেজার। জোকারের কন্ঠটি যখন নোলান প্রথম শুনেছিলেন, শীতল রক্তের স্রোত বয়ে গিয়েছিলো শীরদাঁড়া দিয়ে। বেশ ভয় পেয়েছিলেন তিনি, লেজারের কন্ঠ, হাত ও মুখের অভিব্যাক্তিগুলো ছিলো সারপ্রাইজ আফটার সারপ্রাইজ।

হিথ লেজারের এই অকালে চলে যাওয়াটা এতোটাই মর্মস্পর্শী আর বেদনাকর ছিলো এখনো সেই মৃত্যুকে অনেকেই মেনে নিতে চান না। অসম্ভব প্রতিভাবান এই অভিনেতা এই অল্প সময়ে নিজেকে যেই উচ্চ আসনে বসিয়েছিলেন, মানুষ আফসোস করে এই কারণেই, ভবিষ্যতে তিনি এই সিনেজগতকে না জানি আরো কতো কিছু উপহার দিতে পারতেন! এই জোকার চরিত্রের জন্য হিথ লেজার অমর হয়ে থাকবেন অনন্ত অসীম সময়কাল ধরে। যতোদিন সিনেমা তৈরি হবে, যতোদিন মানুষ সিনেমা দেখবে, মনের অজান্তে কোটি কোটি দীর্ঘশ্বাসে ভারি হয়ে উঠবে চারপাশের বাতাস।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

স্নিগ বলেছেন: দারুণ লাগলো!
অনকদিন পর লিখলা আর কি দারুন লেখা দিলা! :)

আরো আসুক।+++

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: হা হা হা হা, ইটস বিন এজেস সিন্স উই আর কমিউনিকেটিং হিয়ার, মজাই লাগতেছে B-)

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

দারাশিকো বলেছেন: বাহ! বহুদিন পর সামুতে ফিরে আসা গেল ফেলুদার কল্যাণে। মন্তব্যের ঘরে আবার স্নিগ ভায়া। সেইদিনগুলার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। রুশো ভাই, নাফিস মুনতাসির আর মাস্টারের একটা করে কমেন্ট পড়লে মন্দ হত না :D

লেখাটা খুবই চমৎকার হয়েছে। এতটাই যে - পড়তে পড়তে ইচ্ছা হচ্ছিল সিনেমাটা আরেকবার দেখি। পুরোটা দেখার সময় নাই, ঐতিহাসিক দৃশ্যটা দেখে নেই বরং।

চলুক ব্লগিং।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: দেখি, আর কে কে হাজিরা দেয় এইখান.. অনেকে মনে হয় পাসওয়ার্ড ভুলে বসে আছে :P :P @দারাশিকো ভাই

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: অনেকদিন পর লিখলেন সামুতে। হিথ লেজারকে প্রথম দেখি 'টেন থিংস আই হেট এবাউট ইউ'-তে ভাল লেগেছিল।তবে মুগ্ধ হয়েছিলাম দার্ক নাইটে জোকারের চরিত্র দেখেই। অসাধারণ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৩

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন:
হুম, অনেক অনেক দিন পর লিখলাম, পারলে ডকুমেন্টারটা দেখে ফেইলেন, ৫০ মিনিটের মধ্যে অনেক কিছু কাভার করা হয়েছে @ আমি তুমি আমরা

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯

রিকি বলেছেন: কালকে ফেবুতেই দেখেছিলাম--- ব্লগে মন্তব্য দিতে আসলাম কেবল। অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন :) :) :) :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাই কষ্ট করে কমেন্ট করেছেন :)

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেকদিন পর সামুতে লিখলেন। আপনাকে স্বাগতম জানাই। আশা করি আপনার কাছ থেকে আরো লেখা পাবো। :) শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন পোষ্ট ভাই। ++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: থ্যাংক ইউ :)

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

রিকি বলেছেন: না আমি পড়েছিলাম, ফেসবুক লিঙ্ক থেকেই, কাল রাতে--- কালকে ব্লগে লগ ইন করিনি, তাই কমেন্ট ও দেইনি। আজ সকালে লগ ইন করে ভালো লাগাটা জানিয়ে গেলাম :) :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা :)

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে, আপনার পোস্টটি সম্পর্কে যেন আরো বেশি মানুষ জানতে পারেন, তাই লেখাটি সামহোয়্যারইন ব্লগের ফেসবুক পেইজে শেয়ার করা হয়েছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন :)

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

মুহসীন৮৬ বলেছেন: ফেলুদার চারমিনার! অনেক দিন পর! অসম্ভব প্রিয়ে একটি সাব্জেক্ট নিয়ে এসেছেন! গত সপ্তাহেও একবার রিভাইস দিছি ডার্ক নাইট। হিথ লেজার কে দেখলে কেন জানি আমার হুমায়ুন ফরিদী'র কথা মনে পড়ে :(

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ফরিদী, খালেদ খান এদের জন্য খুব আফসোস লাগে, এইরকম ট্যালেন্টদের সঠিক ব্যবহার বোধকরি আমরা কর‌তে পারি নাই :(

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

জাহিদুল হাসান রাফি বলেছেন: লেখা পড়ে আগের দিনের সামুর কথা মনে পড়ে যাচ্ছে।
"too young to die" ডকুমেন্টারি ডাউনলোড লিঙ্কঃ Click This Link
বস হিথ লেজার সম্পর্কে একটা কথা বলা যায় "probably only the Villain who was loved more than the Hero" B-)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ডকুর লিংকটির জন্য ধন্যবাদ, আশা করি সবারই ভালো লাগবে :)

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ একটা লেখা। এতদিন কোথায় ছিলেন?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ছিলাম আর কি চিপায় চুপায় B-)

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

তাসজিদ বলেছেন: আমরা কি বলতে পারিনা যে জোকারই হিথ লেজারের হত্যাকারী??????????????

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: সেই ইনফ্লুয়েন্সের কথাই কিছুটা বলেছি এইখানে..............

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫২

নস্টালজিক বলেছেন: দুর্দান্ত লেখা।

শুভেচ্ছা, ফেলুদার চারমিনার।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০১

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নস্টালজিক :)

১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

অগ্নি সারথি বলেছেন: চরম হইসে ভাই।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: থ্যাংক ইউ :)

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম :D

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: নতুন কিছু জানাতে পেরে অনুপ্রাণিত হলাম :)

১৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:০২

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
অসাধারন পোস্ট
+++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

রাজসোহান বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত ভাবে হিথ লেজারে অনেক বেশী আকৃষ্ট হয়ে গেছিলাম। এই সমাজ, জীবন, দুঃখ, কষ্ট, ইউনিভার্সিটি, ডিগ্রীর আদৌ কোন মূল্য আছে কীনা এসবে মগ্ন ছিলাম অনেকদিন

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.