![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. এবছর মেডিকেলে যারা চান্স পেয়েছে তারা প্রত্যেকে কি ফাঁসকৃত প্রশ্ন পেয়ে চান্স পেয়েছে?
২. এরা প্রত্যেকে কি SSC ও HSC তে যেনতেন প্রকারে পাশ করেছ?
৩. কঠোর পরিশ্রম করে নিজের মেধার জোরে কি কেউই চান্স পায়নি?
৪. প্রশ্নফাঁস না হলে চান্স পাওয়া শিক্ষার্থীরা ব্যাতিত বাকি সবাই কি চান্স পেয়ে যেত?
৫. পূণরায় পরীক্ষা হলে যারা চান্স পায়নি তারা সবাই কি চান্স পেয়ে যাবে?
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ভাষ্য পোস্টার ব্যানারের লেখা গুলো পড়ে প্রশ্ন গুলো জাগলো মনে।
প্রশ্নফাঁস হওয়া জঘন্য ঘটনা। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিতে পারে এই প্রশ্নফাঁস আর নকল। বিগত বছর গুলোতে নিয়মিতভাবে প্রাইমারি থেকে আরম্ভ করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত প্রশ্নফাঁসের ঘটনা ঘটছে। বাস্তবতা এমন দাড়িয়েছে যে কোন বড় পরীক্ষা মানেই তার প্রশ্নফাঁস হবে।
যে শিক্ষার্থী কঠোর পরিশ্রম করে মেধার জোরে মেডিকেলে চান্স পেল প্রশ্নফাঁসের দায় তাকে কেন নিতে হবে? কেন তাকে পত্রিকার পাতায় বা টিভিতে দেখতে হবে যারা চান্স পায়নি তারা তাকে বলছে মেধাহীন, হাতুড়ে? সে চান্স পেয়েছে এটাই কি তার দোষ?
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: যদি আপনার বাসা থেকে একটি মোবাইল ফোন চুরি হয় আপনি কি করবেন? স্বভাবতই যারা আপনার বাসায় আসে সবাইকে সন্দেহ করতে থাকবেন। আর সেক্ষেত্রে যে চুরি করছে তার থেকে বেশি আনইজি ফিল করবে যারা চুরি করেনি। তাই চুরিকে প্রতিহত করা উচিৎ ছিল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: সহমত
কিন্তু বার বার আমার বাসা থেকে চুরি হবে না কারন আমি সচেতন হবো, প্রশ্নফাঁস কিন্তু ধারাবাহিক ভাবেই হচ্ছে।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
গরু গুরু বলেছেন: প্রশ্ন পত্র ফাশ মেধা যাচাইকে কঠিন করে তোলে। প্রশ্নবিদ্ধও করে। সরকারের উচিৎ ছিল পুর্বেই ব্যাবস্থা নেওয়া। কিন্ত তারা সেটা করে নি। উল্টো যারা প্রশ্ন পত্র ফাশকরে তাদের সাহায্য করতে দেখা গেছে।
তাই বলতে বাধ্য হচ্ছি আর যাই হোক না কেনো এই সরকারের দারা সুশিক্ষার বিস্তার ও মেধার বিকাশ কিছুতেই সম্ভব নয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: প্রশ্নফাঁসের ঘটনা যখন ঘটেছেই ফল প্রকাশ স্থগিত করা যেতে পারতো।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
মিরাজুল ইসলাম অপূর্ব বলেছেন: যারা কঠোর পরিশ্রম করে চান্স পাইছে তারা আবার পরীক্ষা হলেও চান্স পাবে।আর যারা প্রশ্ন নিয়ে পরীক্ষা দিয়েছে তারা বাতিল হবে।তাদের পরিবর্তে কিছু ভাল ছাত্রছাত্রী ভর্তি হতে পারবে যারা কষ্ট করে পড়াশোনা করেছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: ভাই আপনি চান্স পেলে কি আবার পরীক্ষা দিতেন?
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২
মেঘ বিহারী বলেছেন: এ ব্যাপারে যা বলার আছে, তা হলো... হয় বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট ধারনার অভাব আছে, নয়তো শাক দিয়ে মাছ ঢাকার নিষ্ফল চেষ্টা করছেন...
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়, ফাঁস হওয়া প্রশ্ন কি পরিমাণ ছড়াইছে... এবং প্রথম দিকের মেডিকেল কলেজ গুলোতে যে আসলে কারা চান্স পাইসে, সে সম্পর্কে যদি ন্যুনতম ধারনা থাকতো, তাহলে ঐ প্রশ্নগুলো করার আর ইচ্ছা হতো নাহ আপনার...
হ্যা প্রকৃত মেধাবী অনেকেই চান্স পাইছে, কিন্তু এর সংখ্যাটা যে কতো কম, চিন্তাও করতে পারবেন না...
আর এখানে যাদের চান্স পাওয়ার কথা ছিলো, তাদের অনেকেই বঞ্চিত...
কারনটা কারো অজানা নয়...
যারা নিজের মেধায় চান্স পাইছে, হাজারবার পরীক্ষা হলেও তারা চান্স ঠিকই পাবে...
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট ধারনার অভাব আছে
ঠিক বলেছেন, আমার ধারনা নাই। তো, কতজন প্রশ্নপত্র পেয়ে চান্স পেয়েছে বলেন তো?
শাক দিয়ে মাছ ঢাকার নিষ্ফল চেষ্টা করছেন
হাস্যকর, কিভাবে তা করলাম? আমার লেখার মূল পয়েন্ট কি বুঝতে পেরেছেন? প্রবাদ শুধু জানলেই হবে না কোথায় কোন প্রবাদ ব্যবহার করতে হয় তাও শিখতে হবে।
যাদের চান্স পাওয়ার কথা ছিলো, তাদের অনেকেই বঞ্চিত...
আগেই যদি জানেন কারা চান্স পাবে তো পরীক্ষার কি দরকার ছিল? নাকি প্রশ্ন পাওয়ার পরেও চান্স না পাওয়ার হতাশা?
যারা নিজের মেধায় চান্স পাইছে, হাজারবার পরীক্ষা হলেও তারা চান্স ঠিকই পাবে...
প্রশ্নফাঁসের দায় কি চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর? সে কেন হাজার বার পরীক্ষা দেবে? আপনি চান্স পেলে আবার পরীক্ষা দিতেন?
আমার পোস্টটি কোনো ভাবেই প্রশ্নফাঁসকে সমর্থন করছে না বা এ ঘটনাকে ছোট করেও দেখছে না। এটা জঘন্য একটা কাজ যা ধারাবাহিক ভাবে ঘটছে।
আপনি বিষয়টা ভুল ভাবে বুঝেছেন তাই যুক্তি গুলো খন্ডন করতে বাধ্য হলাম।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কাকতালীয় হলেও সত্যি যে মাত্র ১০ মিনিট আগে ফেসবুকে এ বিষয়ে একটা মন্তব্য করেছি এক আন্দোলন সমর্থনকারীর পোস্টে। সেখানে আমি আপনার ১ নং আর ৩ নং এর ব্যপারে লিখেছি। আর একটা কথা, পুনরায় পরীক্ষা নিলে যারা চান্স পেয়েছে তারাও তো আন্দোলনে যাবে। তখন তো মারামারি আরো বাড়বে। আজ যারা আন্দোল করছে তাদের ভাই বোনেরা যদি এবার চান্স পেয়ে থাকে তাহলে তাদের কী একই স্ট্যান্ড থাকতো? তারা নিজেরা প্রশ্ন পেয়ে থাকলে কী “থ্রি ইডিয়টস”-এর আমির খানের মত প্রশ্ন না দেখেই ফেলে দিত? জানি এখন আমাকে অনেকে ছাগু উপাধি দিয়ে দিবে।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: দেশে এখন কালচার গড়ে উঠেছে প্রম্ন পত্র ফাঁসের। পি এসসি, জে এস সি, এসএসসি, এইচ এস সি, নীয়োগ পরীক্ষা ভর্তি পরীক্ষা। সব জায়গায় চলছে অর্থের বিনমিয়ে প্রশ্ন কেনা বেচা। এর সংগে জড়ীত আছে এক শ্রেনীর শিক্ষকও বটে।আর কিছু বেহায়া নৈতিকতা বিবর্জিত পিতা মাতা।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২১
চলন বিল বলেছেন: যারা চান্স পাইছে তাদের সবাই প্রশ্নপত্র আগের রাতে পায় নাই, বেশিরভাগ স্টুডেন্ট নিজের যোগ্যতাতেই পাইছে, পুনরায় পরীক্ষা নিলে এইসব মেধায় চান্স প্রাপ্ত দের ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে যাবে, এটা হতে দেয়া যায় না, গুটিকয়েক মানুষের জন্য এতোগুলো স্টুদেন্টদের অনিশ্চিতের পথে ঠেলে দেয়া যায় না। পরবর্তীতে যেন ফাস না হয় সেদিকেই বরং মনোযোগ দেয়া উচিত
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
মেঘ বিহারী বলেছেন: @ERIC FLEMING
ঠিক বলেছেন, আমার ধারনা নাই। তো, কতজন প্রশ্নপত্র পেয়ে চান্স পেয়েছে বলেন তো?
যখন আপনার আশেপাশের ঘটনা... অন্যপ্রান্তের আর দশজনের প্রত্যক্ষ ঘটনার সাথে মিলে যাচ্ছে... তখন বাস্তব পরিস্থিতি কি, তা বোঝাই যায়...
হয়তো বাস্তব ঘটনা গুলো, খুব বেশী চোখে দেখার সুযোগ হয় নি আপনার, কিংবা আরও অনেকের...
হাস্যকর, কিভাবে তা করলাম? আমার লেখার মূল পয়েন্ট কি বুঝতে পেরেছেন? প্রবাদ শুধু জানলেই হবে না কোথায় কোন প্রবাদ ব্যবহার করতে হয় তাও শিখতে হবে।
হয় আপনি আমার কথা ধরতে পারেননি, নয়তো আমি ঠিকভাবে বলতে পারি নি...
আমার আগের মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা ...
আগেই যদি জানেন কারা চান্স পাবে তো পরীক্ষার কি দরকার ছিল? নাকি প্রশ্ন পাওয়ার পরেও চান্স না পাওয়ার হতাশা?
আমার point of view কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস...
বিগত বছর গুলোতে, যে মার্ক পেয়ে ঢাকার কোন মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব ছিলো... এবার সে ন্যুনতম মার্ক পেয়ে, কোন একটা... অনলি দেশের কোন একটা মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব হয় নি... কি মনে হয় ?? এই বছরের স্টুডেন্টরা এতোটাই মেধাবী ছিলো ?? নাকি আসলে, প্রশ্নফাস কুলাঙ্গারদের কারনে এই ব্যবধান ??
যেই ছেলেটা নিজের সামর্থ্য নিয়ে নিশ্চিত, তার অবশ্যই প্রশ্ন নেওয়ার চিন্তা কখনই মাথায় আসে নি... সে সৎ ভাবে নিজের যোগ্যতা উজাড় করেই পরীক্ষা দিলো... কিন্তু কুলাঙ্গারদের কারনে মার্ক এর যে ব্যবধান তৈরি হলো, সেটাই ছেলেটার বঞ্চিত হওয়ার কারন...
প্রশ্নফাঁসের দায় কি চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর? সে কেন হাজার বার পরীক্ষা দেবে? আপনি চান্স পেলে আবার পরীক্ষা দিতেন?
নাহ, দোষ অবশ্যই সব চান্স প্রাপ্তদের নয়...দোষ কুলাঙ্গারগুলোর ... I repeat, কুলাঙ্গার শব্দটা, নিজ মেধায় চান্স প্রপ্তদের জন্য নয়... তাদের জন্যে অভিনন্দন এবং শ্রদ্ধাই শুধু...
বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে শুনলে যে, চান্স পাওয়া অনেককেই আন্দলনের মাঠে পাওয়া গেছে... why ?? তারা কেন আন্দোলনে ??... কুলাঙ্গারদের প্রতি ঘৃণা, আর যোগ্য কিন্তু বঞ্চিতদের প্রতি সহানুভূতি থেকেই কিন্তু তাদের আসা ...
ঠিক বলেছেন, আমার ধারনা নাই। তো, কতজন প্রশ্নপত্র পেয়ে চান্স পেয়েছে বলেন তো?
যখন আপনার আশেপাশের ঘটনা... অন্যপ্রান্তের আর দশজনের প্রত্যক্ষ ঘটনার সাথে মিলে যাচ্ছে... তখন বাস্তব পরিস্থিতি কি, তা বোঝাই যায়...
হয়তো বাস্তব ঘটনা গুলো, খুব বেশী চোখে দেখার সুযোগ হয় নি আপনার, কিংবা আরও অনেকের...
হাস্যকর, কিভাবে তা করলাম? আমার লেখার মূল পয়েন্ট কি বুঝতে পেরেছেন? প্রবাদ শুধু জানলেই হবে না কোথায় কোন প্রবাদ ব্যবহার করতে হয় তাও শিখতে হবে।
হয় আপনি আমার কথা ধরতে পারেননি, নয়তো আমি ঠিকভাবে বলতে পারি নি...
আমার আগের মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট হয়ে যাওয়ার কথা ...
আগেই যদি জানেন কারা চান্স পাবে তো পরীক্ষার কি দরকার ছিল? নাকি প্রশ্ন পাওয়ার পরেও চান্স না পাওয়ার হতাশা?
আমার point of view কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস...
বিগত বছর গুলোতে, যে মার্ক পেয়ে ঢাকার কোন মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব ছিলো... এবার সে ন্যুনতম মার্ক পেয়ে, কোন একটা... অনলি দেশের কোন একটা মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব হয় নি... কি মনে হয় ?? এই বছরের স্টুডেন্টরা এতোটাই মেধাবী ছিলো ?? নাকি আসলে, প্রশ্নফাস কুলাঙ্গারদের কারনে এই ব্যবধান ??
যেই ছেলেটা নিজের সামর্থ্য নিয়ে নিশ্চিত, তার অবশ্যই প্রশ্ন নেওয়ার চিন্তা কখনই মাথায় আসে নি... সে সৎ ভাবে নিজের যোগ্যতা উজাড় করেই পরীক্ষা দিলো... কিন্তু কুলাঙ্গারদের কারনে মার্ক এর যে ব্যবধান তৈরি হলো, সেটাই ছেলেটার বঞ্চিত হওয়ার কারন...
প্রশ্নফাঁসের দায় কি চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর? সে কেন হাজার বার পরীক্ষা দেবে? আপনি চান্স পেলে আবার পরীক্ষা দিতেন?
নাহ, দোষ অবশ্যই সব চান্স প্রাপ্তদের নয়...দোষ কুলাঙ্গারগুলোর ... I repeat, কুলাঙ্গার শব্দটা, নিজ মেধায় চান্স প্রপ্তদের জন্য নয়... তাদের জন্যে অভিনন্দন এবং শ্রদ্ধাই শুধু...
বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে শুনলে যে, চান্স পাওয়া অনেককেই আন্দলনের মাঠে পাওয়া গেছে... why ?? তারা কেন আন্দোলনে ??... কুলাঙ্গারদের প্রতি ঘৃণা, আর যোগ্য কিন্তু বঞ্চিতদের প্রতি সহানুভূতি থেকেই কিন্তু তাদের আসা ...
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
প্রামানিক বলেছেন: মন্দ-ভাল সব এখন এক কাতারে। সুবিচার করতে গিয়ে অনেকের জন্য অবিচার হবে।
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
ভিটামিন সি বলেছেন: আমি যখন শিক্ষামন্ত্রী হবো তখন যে কোন পাবলিক পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা সব গুলিই ৮ ঘন্টার পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার আগের দিন দুপুর বারোটায় প্রত্যেকের ইমেইল এড্রেসে প্রশ্নপত্র এবং এডমিট কার্ড মেইল করে পাঠিয়ে দেয়া হবে। তারপর দেখবো প্রশ্ন পেয়ে পুলাপাইনে কি করে। মোট ১৫০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। ১০০০ থাকবে নৈর্ব্যক্তিক, ৪০০ লিখিত আর ১০০ পরীক্ষাকেন্দ্রের আচরনের উপর। প্রতিটি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের মান হবে .২৫ আর ভুল উত্তর হলে কাটা যাবে .৫০ নম্বর। দেখবো তখন প্রশ্ন পাওয়ার পরও কার কত জোর।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: যদি আপনার বাসা থেকে একটি মোবাইল ফোন চুরি হয় আপনি কি করবেন? স্বভাবতই যারা আপনার বাসায় আসে সবাইকে সন্দেহ করতে থাকবেন। আর সেক্ষেত্রে যে চুরি করছে তার থেকে বেশি আনইজি ফিল করবে যারা চুরি করেনি। তাই চুরিকে প্রতিহত করা উচিৎ ছিল।