![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতলববাজি খতম করি বিবেকদন্ড বহাল করি
হে শিশুদের সালামকারী ! তুমি কি জানো ফেরেববাজি রাজনীতি কাহাকে বলে ? বল। ফেরেববাজি রাজনীতিতে জ্ঞান-বুদ্ধি-মেধা এবং যাবতীয় চেষ্টা ফিকির হীন লোভ স্বার্থ ঘিরে পাক খায়। দেশ সেবার ঠুশির আড়ালে রাজনীতি চর্চা-র মূল প্রেরণা হয়- রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কব্জা বা ভাগ বসিয়ে আত্মপুজা তথা সুনাম প্রতিপত্তি কায়েম। আবার স্বীয় স্বার্থে না পুশালে নেতারা ডিগবাজিতে গিরিবাজকে হার মানায়।
বল। বাংলাদেশের রাজনীনিতে নৈতিক চরিত্রহীনতা পতিতালয়-জুয়ার টেবিলকেও হার মানিয়েছে। লুটপাট প্রবণ ক্ষমতাসীনরা চলতি জনসমর্থন ধরে রাখতে পারে না। তখন তারা ভোটের প্রতিযোগিতায় জমানো লুট-আত্মসাতের টাকা আর পেশী শক্তির মাধ্যমে জনসমর্থন কব্জা করতে চাই। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে ভোট ভুগিজুগির যাবতীয় ফাঁক ফোঁকর কাজে লাগাতে চাই।
পক্ষান্তরে বিরোধি রাজনীতিকরা জণ কল্যানের ইস্যুকে পাশ কাটিয়ে ক্ষমতা হরণে দলীয় সুবিধাধর্মী ইস্যুকে স্টেজে তুলে জনসাধারণকে, জনসাধারণের রুটি-রুজিকে জিম্মি করে তথাকথিত রাজপথ পল্টন দখলের মহড়া আর অবরোধ হরতালের মত জাতির জন্য আত্মঘাতি কর্মসূচি চাপিয়ে দেয়। বল। রাজনীতির সংস্কৃতিকে নপংসুকতার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে লোভ হিংসা রুখার চর্চা আর প্রজ্ঞাপূর্ণ রাজনীতিক সিদ্ধান্তের বিকল্প নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সত্যি তাই।
শেষের কথাগুলো আরো ভাল বলেছেন।