নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একবিংশের ইলহাম (সমাজ ধর্ম দর্শন বিষয়ক প্রবন্ধ)

আত্মশুদ্ধি প্রজ্ঞা লাভ মনুষ্যত্বে সিদ্ধি লাভ

ময়না বঙ্গাল

মতলববাজি খতম করি বিবেকদন্ড বহাল করি

ময়না বঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ বিবেক মেনিফেস্টো

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

বর্তমান বাংলাদেশে অনেক প্রকার রাজনৈতিক দল এবং মতাদর্শ বিদ্যমান । সকল মতাদর্শ বা দলের কাগজে কলমে একটি মহান মিল এই যে, লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য মহৎ এবং কল্যাণকর । সকলেরই উদ্দেশ্য নির্ধারন করা আছে দেশ জনগণের কল্যাণ সমৃদ্ধি আনয়ন করার জন্য সেবা প্রদান করা । অথচ দেশের রাজনীতি হাতুড়ে নীতির শিকার হয়েছে । নেতৃত্বের আদর্শ বলতে সব শুন্য গর্ভ । ক্ষমতাশীন হওয়ার জন্য আছে কতকগুলো ফাঁকা ও অফুরন্ত বাক্য বিন্যাস । সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা করার মানসিকতাকেই হাতুড়ে নীতি বলা হয় । নেতৃবৃন্দের মন মগজ থেকে শৃঙ্খলা-সীমাবোধ এবং মিতাচার নির্বাসন হয়েছে । তার বদলে দখল করে করে নিয়েছে বিশৃঙ্খলা-গোলোযোগ আর অমিতাচার । অথচ শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্রের মূল চালিকা শক্তি হলো সহনশীলতা ক্ষমা আর আত্মবিকাশ ।
মানুষের মহত্ব সামাজিক শৃঙ্খলা হতেই জন্ম জন্ম নেয় । তাকে তার নিজের প্রবৃত্তির উপর ছেড়ে দিলে সে পশুরও অধম হয়ে পড়ে । পশু অন্তত তার সুস্থ প্রবৃত্তির দ্বারা পরিচালিত হয় । মানুষের স্বার্থান্ধ ও অসঙ্গত প্রবৃত্তি সমুহকে দমন করে, তার সভ্য অভ্যাসকে জাগিয়ে রাখার জন্য শক্তিশালী নৈতিক সংগঠন দরকার । কর্মহীন নীতি কথা যেমন অর্থহীন তেমনি নীতিহীন কর্মও অর্থহীন । কারণ নীতি আসে নৈতিকতা থেকে, নৈতিকতা আসে আত্মিক বৃত্তি থেকে, আত্মিক বৃত্তি আসে আত্মা থেকে আর আত্মার মূল উৎসই হলো সৃষ্টিকর্তা । এক্ষেত্রে ইন্দ্রিয় এবং রিপু নিয়ন্ত্রণ করার যোগ্যতাসম্পন্ন নেতৃত্বের বিকাশ লাভ ছাড়া দেশজাতির আর কোন বিকল্প মাধ্যম নাই ।
মানুষের দেহে আছে কাম ক্রোধ লোভ মোহ মদ মাৎসর্য প্রভৃতি হিংস্র পশুর বাস । এদেরকে হত্যা না করা পর্যন্ত নি:স্বার্থ দেশ সেবক নেতৃত্বের বিকাশ লাভ সম্ভব নয় । তাই মনুষ্যত্বকে বাঁচাতে হলে, নিরাপদ দেশ জাতি গড়তে হলে, জণগনকে নির্মল সুখ শান্তির নিশ্চয়তা দিতে হলে শাসক গোষ্ঠীর দেহস্থিত ঐ সব পশু প্রবৃত্তিকে ধ্বংশ করতে হবে ।মানুষের কলব বা হৃদয় একটি সরোবরের মত । ইন্দ্রিয় রিপুকুল কচুরী পানার মত হৃদয়কে আবৃত করে রাখে ।
যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলো নেতা কর্মীদের হৃদয় মন থেকে ইন্দ্রিয় ও রিপু রুপী কচুরী পানা অপসারনের কোন বাস্তব কর্মপন্থা না গ্রহণ করেছে, ততদিন রাজনীতির হাতুড়ে নীতির কোন পরিবর্তন ঘটবে না ।রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা একটি মহান আমানত । রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নি:স্বার্থভাবে পরিচালনার উপর একটি জাতির সুখ সমৃদ্ধি নির্ভর করে । অথচ দেশ আজ পর্যন্ত বুদ্ধিবৃত্তিক এবং নৈতিক দোষে ভারাক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি স্বার্থপরতা আর দূর্নীতিতে দূষিত হয়ে পড়েছে । এহেন পরিস্থিতিতে এমন একদল নি:স্বার্থ জ্ঞানবান শাসক টিম গড়ে তোলার সংগাম শুরু করতে হবে যারা জণগনের কল্যাণ সাধন করাকেই জীবনের পরম সুখ আর লক্ষ্য হিসেবে স্থির করবে । তারা কখনই ব্যক্তিগত বা দলীয়ভাবে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্র যন্ত্রকে লাভজনক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মনে করবে না ।
বিশেষভাবে স্মরণীয় যে, আত্মজ্ঞান আত্মশ্রদ্ধা আর আত্মনিয়ন্ত্রণ এই তিন বস্তুকে নিজের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে পারলে জ্ঞানবান নি:স্বার্থ শাসকের যোগ্যতা অর্জন করা যাবে । যখন চারিত্রিক বল এবং নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন নেতৃত্ব ছাড়া কোনভাবেই দেশজাতির সেবা করা সম্ভব নয় তখন দেশের রাজনৈতিক দলসমুহ নেতৃত্বের গুণাবলীর নিউক্লিয়াস হিসেবে আখ্যায়িত চারিত্রিক বল ও নৈতিক মূল্যবোধের উৎকর্ষতার কোন তাগিদ বোধ করছে না । ভোটের রাজনীতিতে অবৈধ টাকার প্লাবন সৃষ্ট্রি করে, পেশী শক্তি আর বুলি সর্বস্ব নীতি কথার মাধ্যমে যে রাজনীতি চর্চা চলছে তার সিলসিলা রহিত করা আবশ্যক । ইনসাফ এবং ন্যায় প্রতিষ্ঠার মহান ব্রত নিয়ে একদল বিচক্ষণ চারিত্র্রিক নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন নেতৃত্ব গড়ে তোলার একটি বিকল্প সাধনা শুরু হোক । শুধুমাত্র এ ধরনের প্রচেষ্টাকে সফল করার মাধ্যমেই অবৈধ টাকা আর পেশী শক্তির রাজনীতির নোংরা পরিবেশ দুর করা সম্ভব । কেননা সত্যিকার ভাবেই যদি কিছু দৃঢ় চরিত্র ও নি:স্বার্থ মানুষ সংগঠনের মাধ্যমে সৃষ্টি করা যায়-তবে তাদের আলোকিত রুপে জনগন আকৃষ্ট হয়ে এমনিতেই নয়নের মনি হিসেবে গ্রহণ করবে এবং আপোষে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার আমানত তাদের হাতে বিশ্বাসের সাথে তুলে দিবে । এখানে লক্ষনীয় যে, রাজনৈতিক দলগুলোর সেবার মনোভাব থাকলেও নৈতিক মূল্যবোধের বালাই না থাকার দরুন ক্ষমতাসীন হওয়ার সাথে সাথে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে শুরু করে দেশের সম্পদের বেপরোয়া আত্মসাথ আর দূর্নীতির মায়া জালে আটকে যাচ্ছে ।
অথচ ক্ষমতা পরিচালন করা কতিপয় নেতৃত্বের উপর গোটা দেশজাতির ভালো মন্দের ভাগ্য নিয়তি লেখা হয়ে যায় । রাষ্ট্র পরিচালকগণ যদি নি:স্বার্থ শাসন চালাতে পারে তবে দেশজাতির দূর্নীতির শাখা প্রশাখাগুলোতে আপনা আপনি নিয়ম শৃঙ্খলা আর কর্তব্যবোধের সুবাতাস বয়ে চলতে শুরু করবে ।অতএব পরিস্কার হলো যে, ক্ষমতাশীন গোষ্ঠীর ইনসাফের আত্মশুদ্ধি থাকলে জনগণ যেমন রাষ্ট্র থেকে কল্যাণের মহার্ঘ স্বাদ পায় পাশাপাশি সৎ যোগ্য শ্রেণির হাতে ক্ষমতার আমানত নিসংকোচে তুলে দিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে পারে ।
পৃথিবীর ইতিহাসে আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে বিবেক আর ইনসাফের রাজ কায়েম করে যারা নি:স্বার্থ শাসকের আদর্শ হয়ে আছেন, তাদের শাসক জীবন পর্যালোচনা করলে গুরুতর মহৎ বৈশিষ্ট চোখে পড়ে - তা হলো বৈষয়িক জীবনে তাঁরা ছিলেন সাংঘাতিক উদাসীন । এ কথা ঠিক যে, তাদের মত মানসিক যোগ্যতা আমাদের নাই । কিন্তু তাতে ক্ষতি নাই । বর্তমান দেশ পরিচালকরা নজরানা স্বরুপ যে বেতন ভাতা এবং নানাবিধ সুযোগ সুবিধা পায়, তাতে রাজকীয় জীবন যাপন করা যায় । তারপরও কেন আমাদের দেশ দূর্নীতির সূচকে অন্যতম স্থান দখল করে আছে । ব্যপারটির নেপথ্যের মূল কারণ-দেশের ক্ষমতায় আসা রাজনৈতিক দলের নীতিকথা আর দলের আদর্শ সংবিধান নামক চটি বইয়ে আটকে আছে । যাদের মনোভাব দেশজাতির সেবা করা, তারা যদি টাকার জোরে, গায়ের জোরে নির্বাচন করে তাহলে বুঝতে হবে তাদের নিয়তে গলদ আছে । কেননা আদর্শবাদী দল বা মানুষের লক্ষ্য হবে যেহুতু আমরা বিচক্ষণতা রাখি প্রজ্ঞা রাখি এবং ইনসাফপূর্ণ ফয়সালার পাশাপাশি নি:স্বার্থ দেশ সেবার মনোভা্ব রাখি- তাই জনগণকে বলব-আমাদের কে নির্বাচিত করলে শুধুই জনগণের সেবা করব । কোনরুপ অবৈধভাবে আখের গোছাব না । ফলশ্রুতিতে জনগণ আমাদের আচার ব্যবহার, আখলাক চরিত্রে আকৃষ্ট হয়ে নির্বাচিত করবেন । অতএব কোটি টাকা খরচের অর্থ কী ? এখান থেকে কী জনগণের সন্দেহ হয় না যে, যারা কোটি টাকা খরচ করছে, তারা ক্ষমতাকে দেখছে ব্যবসার লাভ হিসেবে অর্থাৎ অবৈধ টাকা খরচ করে ভোট করে ক্ষমতা নিয়ে নির্বাচনকালীন বিনিয়োগের সুদ আসল তুলবে-এটা তো ধ্রুব সত্য কথা । অবৈধ টাকা ছিটিয়ে, গায়ের জোর প্রদর্শন করে নীতিহীনতার রাজনীতি চর্চার বদলে সৎ যোগ্য, নৈতিক বলে বলীয়ান নি:স্বার্থ মানুষ সৃষ্টির লক্ষ্যে বাস্তব কর্মপন্থা গ্রহণের মাধ্যমে এবং উৎকর্ষতায় উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করার পাশাপাশি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে দেশজাতিকে কল্যাণকর সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার তপস্যা গ্রহণ করা আশু কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে ।
দলের নাম
বাংলাদেশ বিবেক
(বিশুদ্ধ রাজনীতি চর্চা ও নেতৃত্ব গঠনের পাঠশালা )
দলের প্রতীক
নিমগাছ
(পরিবেশবান্ধব ও ঔষধিগাছ)

মতাদর্শ
বিবেকইজম

বিবেকইজম ধারণা
একবিংশের চেতনা

বিবেকইজম চেতনা
আলোকিত বাসনা

ন্যায় পথের ন্যায়বান
বিবেকইজম অপর নাম

নফসরিপু রোধ কর
বিবেকইজম হাসিল কর

সব পথের আবেদন
বিবেকইজম চিরন্তন

মৌলিক বিশ্বাস
আত্মশুদ্ধি প্রজ্ঞা লাভ
নেতৃত্বে সিদ্ধি লাভ

রাজনীতির হাতিয়ার
প্রজ্ঞা আর বিবেক


রাষ্ট্র পরিচালনা নীতি
মতলববাজি খতম কর
বিবেকদন্ড বহাল কর

ব্যয়বহুল রাজনীতি ছাড়
দুর্নীতি প্রশমন কর

এমপিগিরি ব্যবসাগিরি
একসাথে চলবে না


অর্থনৈতিক দর্শন
বিনিয়োগের অপর নাম
শ্রমপুঁজি একাকার

মালিকশ্রমিক ভাই ভাই
মুনাফার অংশ পাই

ভোগবৈষম্য কমাতে হলে
বিলাসঅপচয় দমাতে হবে

ধর্মনীতি
সবধর্মের একই সুর
মূল্যবোধ আর বিবেকগুণ

আস্তিক নাস্তিক সমস্যা নয়
যদি থাকে নৈতিকগুণ

আহবান
বাংলাদেশ বিবেক
আহবান
শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান

সহনশীলতা কায়েম কর
গণতন্ত্র হাসিল কর

ব্যক্তি ও নেতাকেন্দ্রিক
রাজনীতি নয়
নীতিভিত্তিক
এবং
নীতি নিয়ন্ত্রিত
রাজনীতি চাই

মিছিল মিটিং কালচার
দূর্বৃত্তায়নের
সূতিকাগার

মিছিল মিটিং-এর
বিকল্প ধর
ডিজিটাল মাধ্যমে
প্রচারণা কর

শো’ডাউনের চর্চা ছাড়
জনগণের দ্বারে চল

বিপ্লব বিপ্লব
নৈতিক বিপ্লব

লোভ হিংসা রুখে ফেল
দেশ সেবা সফল কর

আত্মসাত ক্ষতম কর
দুর্নীতি নিপাত কর

দুর্নীতির ভয়াল থাবা
রুখতে হবে দেশজনতা

দলমতনির্বিশেষ
বিবেকইজম বিকাশ হোক

বিবেকইজম কায়েম কর
গ্লোবালভিলেজ স্বার্থক কর

কর্মসূচি
বাংলাদেশ বিবেক এজেন্ডা
সুশাসন প্রতিষ্ঠা

সুশাসন নিশ্চিত কর
টেকসই উন্নয়ন হাসিল কর

সবার আগে দরকার
রাজনৈতিক সংস্কার
আর অধিক
গণতান্ত্রিক পন্থা’র

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমুহ
স্বাধীন কর
দৃঢ় কর
গণতন্ত্র সংহত কর

প্রশাসনিক
বিচার ব্যবস্থা
আর রাজনীতির সংস্কার
জনগণের ভাগ্য
বদলে দরকার

সুশাসনের চাহিদা
রাজনৈতিক
আমলাতান্ত্রিক
জবাবদিহিতা
এবং
স্বাধীন দক্ষ
বিচার ব্যবস্থা

রাজনৈতিক
জবাবদিহিতা
নিশ্চিত কর
আমলাতান্ত্রিক
জবাবদিহিতা
সম্ভব কর

সুশাসনের ভিত্তিমূল
আইনের শাসন

আইনের শাসনের
অপর নাম
আইনের প্রাধান্য
স্বীকার করা
আইন মোতাবেক
শাসন করা

প্রবৃদ্ধিই
যথেষ্ট নয়
সুষম
বন্টন চাই

সুশাসনের
পূর্বশর্ত
বিকেন্দ্রীকৃত
কার্যকর
স্থানীয় শাসন

স্বচ্ছতা কায়েম কর
দুর্নীতি প্রশমন কর

স্বচ্ছতার অপর নাম
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া
সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার’র
নিয়মতান্ত্রিক বাস্তবায়ন
এবং
তথ্যের অবাধ প্রবাহ
তথ্য প্রাপ্তির সহজলভ্যতা

সরকারী ও দাপ্তরিক
কাজে
সচ্ছতা
জবাবদিহিতা
সুপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে
গণনিরীক্ষন কমিটি
গঠন কর

স্বচছতা আর
জবাবদিহিতা
একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ

সুশাসনে প্রয়োজন
স্বচ্ছ আইনি
কাঠামো প্রণয়ন

বাংলাদেশ বিবেক গণতন্দ্রের মৌলিক আবেদন বাস্তবায়নের সংগ্রামে তিন দফার বাস্তবায়নের মহান লক্ষ্য বেছে নিয়েছে –প্রথমত: মানুষে মানুষে সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণ দ্বিতীয়ত: ন্যায় বিচারের সম্পূর্ণ মর্যাদা দান তৃতীয়ত: সমাজের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ । সাথে সাথে বাংলাদেশ বিবেক দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে- মানুষ যদি অল্পে তুষ্টি লাভ করতে পারে –দয়ায় বিশ্ব সেরা এবং বিচারে ইনসাফের স্বার্থে নির্দয় কঠোর হতে পারে । সততায় একান্ত সহজ সরল, বিনয়ী অকপট হতে পারে এবং বিশ্বের জ্ঞান ও জ্ঞানীগণকে প্রাণ ঢালা ভালোবাসা এবং অনুসরন করতে পারে –এই কয়টি গুণ দ্বারা যদি একজন মানুষের জীবন আগাগোড়া গঠিত হয় –তাহলে বর্তমান কালে তার চেয়ে মহামানব পৃথিবীতে আর কে হতে পারে ।
প্রথমেই আমরা যদি নিজে শুদ্ধ হয়ে যায়, যদি আমাদের মধ্যে চরিত্রের চুম্বক মহাশক্তি গড়ে তুলতে পারি । তবে চুম্বকের দিকে লোহার সুঁইগুলো যেমন আপনা থেকেই দৌড়ে আসে, তেমনি আমরা মানবিক চরিত্র গুণে ও যোগ্যতায় যদি নিজেদের শ্রেষ্ঠ করে গড়ে তুলতে পারি তবে দেশজনতা আমাদেরকে সাদরে বরণ করে নিবে ইনশাল্লা ।



মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছুই বুঝতে পারিনি।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

শরীফুর রায়হান বলেছেন: বাংলাদেশ বিবেক নামক কোনো দল কি আসলেই আছে?

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: দেশের ক্ষমতায় যারা আসে ভাবে সব আমাদের। লুটেপুটে খাও।যে দলই হোক না কেন।
আপনার পোস্ট একটু ছোট করে দিলে বুঝতাম। একটু জগাখিচুড়ী হয়ে গেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.