![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতলববাজি খতম করি বিবেকদন্ড বহাল করি
হে কলমওয়ালা ! স্মরণ কর ডারউইনের ধাপবাইধাপ উৎকর্ষতাবাদ থিমের আন্দাজ অনুমানধর্র্মী' গবেষণা পত্রের ঘটনা। সেখানে মানব জাতির আদি পুরুষ-নারী কে অস্বীকার করে বলা হয়েছে- মানুষ এপ্ নামক বানরের বংশধর। বল। সৃষ্টিকর্তা অনুসন্ধিৎসু মানসিকতাকে যার পর নাই পছন্দ করেন। ফলশ্রুতিতে তাহার সমুদ্রজাহাজে ভ্রমন করে প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যবেক্ষণ কে তিনি সাধুবাদ জানাচ্ছেন। বল। যখন আধুনিক মানুষগণের নিকট বিশ্ব সৃষ্টি রহস্য আর পৃথিবীর আদিম ইতিহাসের রসদ বর্তমান নাই বললেই চলে, তখন আদমের মৌলিকত্ব নিয়ে স্থির সিদ্ধান্তে আসার পূর্বেই বেফাঁস মন্তব্য না করাই ভালো। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- অনেক কালের পুরাতন ধারনা ছিল যে,পৃথিবী স্থির। এই অমুলক ধারনাকে যখন গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা সার্বক্ষণিক প্রবল বেগে ঘূর্ণয়মান দেখতে পেল বা গতকালই যখন মানুষ বুঝলো যে, সূর্য তার নিজস্ব কক্ষ পথে অনবরত পাক খাচ্ছে। সেখানে মানুষ বানরের বংশধর ধারণাটির উপর স্থির বিশ্বাস না করে বা প্রত্যাখান না করে তার সূত্র ধরে যখন ভবিষ্যতে আরও গবেষণা হবে তখন দেখবে যে, তোমরা মূল সত্যে উপনীত হয়ে গেছ। যেমন সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পেরেছ যে, সূর্য ও নিজ কক্ষ পথে পাক খাচেছ!
হে কথা কয় যে পাখী তার নামধারী ! বল। মানুষ মানুষই, বানর বানরই, গরিলা গরিলাই, সিম্পাঞ্জী সিম্পাঞ্জীই, ওরাংওটাং ওরাংওটাংই। এই প্রেক্ষিতে স্মরণ কর - সম্প্রতি জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃতত্ত্ববিদ ফন শাইক ও ফন রোয়রের বরাত দিয়ে ডয়েচেভেলে অন লাইনে প্রকাশিত সংবাদের কথা। গবেষক দ্বয় গবেষনায় দেখতে পাই যে- সিম্পাঞ্জী আর মানুষের ডিএনএ'র মধ্যে অন্তত নিরানব্বই শতাংশ মিল রয়েছে। পার্থক্য কেবল 'জাংক' নামক ডিএনএ'র মধ্যে সীমাবদ্ধ। বল। ইহা আল্লার একটি মহান কুদরতি মহিমা এবং মানুষের প্রতি অসীম করুণা। শুধুমাত্র 'জাংক' ডিএনএ'র কুদরতি পার্থক্যের বরকতে মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যতা সামাজিকতায় বহুদুরে পৌঁছে গেছে।
বল। মানুষ আদম হাওয়ার মাধ্যমে বংশবিস্তারের পর বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। আদমের শিক্ষা মানুষ গুলিয়ে ফেলে বনবাসী মানুষ হয়ে পড়েছিল। সাথে সাথে টেকনিকের উৎকর্ষতার অভাবে অন্য সব জীব জন্তুর মত খাদ্য পানীয় জোগাড়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। বল। ইহা আল্লার- ই ইচ্ছা। আল্লা মানুষ কে দিয়েছে সৃষ্টিশীল মগজ যা অন্য কোন প্রাণী পায়নি। তারা শুধু পেয়েছে খাওয়া-হা-গা-ঘুমানো আর যৌনতা কিভাবে পূরণ করতে হয় তা। মূল বিষয় হচ্ছে আল্লার ইচ্ছা ছিল পর্যায়ক্রমে সমস্যা আর অবস্থার মোকাবেলার মাধ্যমে মানুষের মগজ সৃষ্টিশীলতায় মেতে উঠুক। একসাম্ হিসেবে বল- মানুষের প্রস্তর লৌহ তাম্র যুগ করতে করতে এই যে সুপারসনিক সুপার কম্পিউটার যুগে আরোহণ!
বল। মগজের পাশাপাশি মানুষকে বিবেক বা আত্মা দান করা হয়েছে। যেন ভালো মন্দ বোধ আর আদব কায়দা শিক্ষা অর্জণের মাধ্যমে মানুষ প্রকৃত মানুষে পরিণত হতে পারে। কেননা মানুষকেও জৈবিক অনুভূতি দেয়া আছে। বল। আল্লা মেহেরবান মানুষকে প্রজ্ঞা-ধী শক্তি,ভালো মন্দের পার্থক্য বোধ, জ্ঞান-প্রতিভা, বুদ্ধি বিবেচনা মননশীলতা, সৃজনশীলতা দান করেছেন যা আল্লার- ই বৈশিষ্ট যাতে করে মানুষ আরদে কল্যাণের প্রতিনিধি হতে পারে। এ সকল গুণাবলী অন্য জীব থেকে মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত করেছে। তবে আল্লা একটা শর্ত রেখে দিলেন- শর্তটি হলো- মানষ যাতে প্রবনতা সত্বেও আল্লার সিফাত আপনা আপনি না পেয়ে যায় বরং সাধনা আর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জন করতে পারে। বল। আল্লা মহান ধৈর্য্যশীল।
হে শিশুদের সালামকারী। তবে পশু পাখীর সৃজনশীলতা মননশীলতা এই যে- মানুষ যদি ভালোবাসা দেয় আর কৌশল ধৈর্য্য সহকারে শিক্ষা প্রদান করে তবে তারা খুব জোর সার্কাসে ক্রীড়া শৈলী দেখাতে পারে। অথচ মানুষ শিক্ষা পেলে সেই শিক্ষা থেকে সৃজনশীল গুনাবলী দ্বারা আরও উন্নত শিক্ষা এবং কৌশল আবিষ্কার করে। বিশ্বকে আরও অগ্রগতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। উল্লেখ কর, মানুষকে বিবেকের পাশাপাশি পশুর গুণাবলী ও দেয়া হয়েছে। যাতে করে বিবেকের মর্ম উপলদ্ধি করতে পারে। বল। আত্মশুদ্ধি প্রজ্ঞা লাভ মনুষ্যত্বে সিদ্ধি লাভ।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ডারউইনের মতবাদ যে বিশ্বাস করে শুধুমাত্র তারাই বানরের বংশধর। তাদের বাপদাদা চৌদ্দগোষ্টি বানরের সিমেন থেকে উৎপাদিত
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
নতুন বলেছেন: হে ব্লগ লিখনে ওয়ালা...
https://www.youtube.com/watch?v=DPuoGVlCjZ0&t=59s
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
নতুন বলেছেন: হে ব্লগ লিখনে ওয়ালা... Abdur-Raheem Green কিন্তু উপরের শেখ সাহেবের মতন চিন্তা ভবনা করেনা। তিনি যা বলেন একটু ভেবে চিন্তেই বলেন... তাই তিনি এভুলুসনকে উড়িয়ে দেননাই।
https://www.youtube.com/watch?v=g66o9Pkyq08
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনার কথগুলো ভালো লেগেছে।
আসলে মানুষ অন্ধ আর অন্ধ জগতে বাস করছে। আজকে দেখেন বিধর্মীরা বিজ্ঞানভিত্তিক কত কি বের করছে। আর এগুলোই আমরা মুসলিমরা বিশ্বাস করছি। না বুঝে না জেনে অমুসলিমদের কথা আমরা কান দেই। এই জন্য আজকের মুসলিমরা আমাদের এতো অদপতন।
বানর থেকেই যদি মানুষ সৃষ্টি হয় তাহলে আমরা তো বানেরর জন্ম তাই কি নয় ভাইয়া? কিন্তু কোরআনে কিন্তু কোথায়ও লেখা নাই যে বানর থেকে মানবজাতি সৃষ্টি হয়েছে! আল্লাহ তো বলেই দিতেন নবীর উম্মতদের যে বানর থেকে মানব সৃষ্টি হয়েছে। তোমরা বানরকে সর্বেোশেষ্ঠ প্রানী বলে সম্মান করবে। হাহাহাহা হাস্যকর কথা বের করছে বিজ্ঞানিরা তাই না ভাইয়া। আর আমরা মুসলিমরাই বা কি প্রমাণে আর কিসের ভিত্তিতে বলবে যে বানর থেকেই মানবজাতির সৃষ্টি। বিজ্ঞানীদের এই আজগুব কথা যে মানুষ কেনো বিশ্বাস করে এটাই আমি বুঝিনা।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ২.আবু তালেব শেখ বলেছেন: ডারউইনের মতবাদ যে বিশ্বাস করে শুধুমাত্র তারাই বানরের বংশধর। তাদের বাপদাদা চৌদ্দগোষ্টি বানরের সিমেন থেকে উৎপাদিত।
সহমত পোষন করছি।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
আবু সায়েদ বলেছেন: বানোর থেকে এখন আর মানুষ হয় না কেন? এভুলুশন কি বন্ধ হইয়া গেল?
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: একদিকে ডারুইন আর একদিকে আদম (ধর্মীয়)।
বাহ !!
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোরআন বলল- পানি থেকেই সকল সৃষ্টির বিকাশ!
এরচে বড় আর সত্য, এভুলেশনারী তত্ত্ব আর কোনটি আছে কি?
কোন একটাকে অন্ধভাবে বাতিল বললে যেমন কোরআনের সত্য প্রতিষ্ঠত হয়না! তেমনি সে তত্ত্বের অসারতাও প্রমাণ হয় না।
বরং প্রকৃত আগ্রহ থাকেল সুদীর্ঘ গবেষণার মাধ্যমে তার বিজ্ঞান ভিত্তিক ত্রুুটি সমূহ প্রমান করলে বরং বিজ্ঞানও উপকৃত হবে। এবং সত্যও প্রতিষ্ঠিত হবে।
বিশ্বাসীর কাছে বিশ্বাস্য বিষয়, বস্তু স্বভাবতই শ্রদ্ধার। কিন্তু পৃথিবীর সবাইতো বিশ্বাসী নয়। সেই ক্ষেত্রে জ্ঞানকে হতে হবে প্রমানসাপেক্ষ, আবেগ বা বিশ্বাস সাপেক্ষে নয়। তখন্ সবচে অবিশ্বাসী ব্যাক্তিটিও মাথা চুলকে বলবে- অ
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩১
তাসবীর হক বলেছেন: আমরা কেন কোরআনকে বিজ্ঞান দিয়ে যাচাই করতে চাই?হ্যা, এটা ঠিক মানুষ যে বিষয়গুলো আস্তে আস্তে জানতে পারছে তার কিছু কিছু জিনিসের ব্যপারে কোরআনে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে অনেক আগেই।কিন্তু আজকে বিজ্ঞান যেই থিওরী দিল কাল সেটা পাল্টেও যেতে পারে।কোরআন তো পাল্টাবেনা..তাহলে তখন কি আমরা ধরে নিব কোরানে ভুল আছে ?(তওবা)..আমি বলছিনা যে বিজ্ঞান ভুল।তবে বিজ্ঞান গতিশীল।অনেক তত্ত্বই পরিমার্জিত হয়েছে।তাছাড়া মানুষের বুদ্ধিমত্তা খোদার সকল সৃষ্টিরহস্য উন্মোচনের জন্য যথেষ্ট নয়।সুতরাং ডারউইনের থিওরী শক্ত হলেও তা যেকোন সময় খন্ডিত হতে পারে এবং মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিৎ কুরআনের বিষয়গুলোর উপরই সর্বোচ্চ বিশ্বাস রাখা।(ধর্মীয় বিশ্বাস যার যার ব্যক্তিগত ব্যপার)
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
নতুন বলেছেন: হে ব্লগলিখনে ওয়ালা.... শুধুই অস্বীকার করলেই্ এভুলোসন বাতিল বলা যায়না।
নিজের ভিডিওটা দেখুন..
https://www.youtube.com/watch?v=F5fN7s7Ds9I
Dr. Rana Dajani https://en.wikipedia.org/wiki/Rana_Dajani