নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হীমায়ীত স্ফূলীঙ্গ

হীমায়ীত স্ফূলীঙ্গ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রক্তের গ্রুপ থেকেই জানুন আপনার কী রোগ...!!!...

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

শুধুই মুমুর্ষু রোগীকে রক্ত দেওয়ার জন্যই কি ব্লাড গ্রুপ জানা দরকার? মোটেই না। রক্তের ধরন জানা থাকলে আরও অনেক কিছুই জানতে পারবেন শরীর সম্বন্ধে। এই ধরুন, কেউ কী করে চট করে ওজন কমাতে পারেন!।আবারকেউ পারেন না!। কিংবা কেউ জীবনভর রোগা-ভোগা তো অন্যরা রীতিমতো সুস্থ, হাট্টাকাট্টা!।শরীরে কোন খাবারের কী প্রতিক্রিয়া বা অবসাদে কেমন আচরণ হবে –সবটাই নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত….
১. সমীক্ষা বলছে, রক্তের টাইপ জানা থাকলে আপনার হতে পারে এমন কিছু রোগ সম্বন্ধে আগাম জানতে পারবেন। যেমন, ব্লাড টাইপ ‘O’ হলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কম থাকলেও।স্টম্যাক আলসার হওয়ার চান্স বেশি থাকে। আবার টাইপ ‘A’ যাঁদের তাঁরা চট করে জীবাণু সংক্রমণে ভোগেন। আবার একইগ্রুপের মহিলাদের ফার্টিলিটি বেশি। টাইপ ‘AB’ ও ‘B’-এর অধিকারী হলে কিন্তু প্যানক্রিয়াটিক ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
২. অবসাদে ভিন্ন প্রকৃতির রক্তের মানুষের আচরণও ভিন্ন। টাইপ ‘A’ রক্তে স্ট্রেস হরমোন করিস্টল প্রচুর পরিমাণে তৈরী হওয়ায় এঁরা চূড়ান্ত অবসাদে ভোগেন।তেমনি শরীরে প্রচুর অ্যাড্রিনালিন তৈরি হওয়ায় টাইপ ‘O’-রা হয় অবসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন, নয় তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবেন। একই সঙ্গে অবসাদ থেকে মুক্তি পেতে এঁদের কিছু বেশি সময় লাগে।
৩. সবার শরীরে অ্যান্টিজেন আছে। এগুলো আমাদের শরীর কোনওকিছুতে কীভাবে সাড়া দেবে সেটা ঠিক করে দেয়। সেটা খাবারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতেই পারে, ‘ল্যাকটিন’ জাতীয় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কারও শরীরে ক্লান্তি, কারও মাথা ধরা, বিপাক ক্রিয়া, ত্বকের সমস্যা – এমনি হাজার প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে।।
৪. একেক ধারার রক্তের মানুষের অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ একেক রকম। সেই হিসেবে একই ধরনের খাবারে ভিন্ন জনের শরীরে ভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যেমন, ব্লাড টাইপ ‘A’ শর্করা জাতীয় খাবার দ্রুত রক্তে মিশিয়ে দিতে পারে। সেখানে টাইপ ‘O’ শর্করা জাতীয় খাবার শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমিয়ে রাখে।
৫. রক্তের প্রকৃতির ভিন্নতার জন্যই সবার শরীরে একই পরিমাণ পুষ্টির দরকার পরে না।তাই নিজের রক্তের টাইপ অনুসারে ডায়েট মানতে পারলে ওজন, সংক্রমণ ও প্রদাহের পরিমাণ কমিয়ে শরীরে এনার্জি বেড়ে যায়। আর আপনিও অনেকদিন সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম কিন্তু এর ভিত্তি কি? রেফারেন্স দিলে ভাল হত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.