![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামুতে রামখাদক মুভিখোরের সংখ্যা প্রচুর। তাই মুভিবিষয়ক পোস্ট দেবার আগে একটা সংশয়ে ভুগছিলাম – শুধু শুধু খাটনি করাটা ঠিক হবে কিনা। তাও, কিছুটা অবসর সময় হাতে থাকার ফলে নিজের পছন্দগুলান অন্যদের সাথে শেয়ারাইতে মুঞ্চাইলো।
আমি মুভি দেখি ডিরেক্টরের নাম দেইখা দেইখা। কারণ, আমারে কাছে মনে হয় একজন ডিরেক্টর হচ্ছেন লেখিয়ে, অভিনেতা অভিনেত্রী হল তাঁর কলম, আর সিনেমা হল তাঁর হাতের লেখা। সুতরাং, একজন ভাল লেখিয়ের হাতে খারাপ কলম থাকলেও হাতের লেখা ভাল লাগবে। আবার, একজন খারাপ লেখিয়ে যতই দামী কলম ব্যবহার করুক না কেন, তার হাতের লেখা ভাল না লাগাটাই স্বাভাবিক। আর, ভাল লেখিয়ে অসাধারণ কলম পেলে হাতের লেখা অসাধারণ হবেই। তো, Alejandro González Iñárritu কী কী লিখেছেন সেইগুলান নিয়েই এই পোস্ট।
Alejandro González Iñárritu মেক্সিকোতে জন্ম নেয়া একজন ডিরেক্টর। সিনেমায় নামার আগে তিনি মিউজিক কম্পোজের কাজে আত্ননিয়োগ করেছিলেন। সেইসময় ঘোষণা দিয়েছিলেন – তিনি একজন “ফ্রাস্ট্রেটেড মিউজিশিয়ান”; মূলত তাঁর বায়োতে এই জিনিস দেখেই আমি তাঁর ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠি, ফ্রাস্ট্রেশনের যোগসূত্রে। এই পর্যন্ত তিনি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি বানিয়েছেন মাত্র চারটি। সেইগুলো হল –
1. Amores Perros (2000)
2. 21 Grams (2003)
3. Babel (2006)
4. Biutiful (2010)
এই এক হালি সিনেমার মাঝে প্রথম তিনটা প্রায় একই ঘরানার। এইগুলানরে বলা হয় Alejandro González Iñárritu এর Death Trilogy । সুনীল এর ক্লাসিক তিনের মতই। দেখুন, ‘সেই সময়’, ‘প্রথম আলো’, ‘পূর্ব পশ্চিম’ আলাদা তিনটা উপন্যাস হলেও, আলাদা চরিত্র দিয়ে গঠিত হলেও খুব প্রচ্ছন্নভাবে নায়কের নাম তিনটাতেই ‘সময়’ আর নায়িকার নাম ‘ইতিহাস’, সময় আর ইতিহাস একসাথে বড় হতে থাকে উপন্যাস তিনটি জুড়ে। সেইভাবে, Alejandro González Iñárritu এর প্রথম তিনটি সিনেমার নায়কের নাম ‘বাস্তবতা’, নায়িকার নাম ‘জীবন’ আর খলনায়কের নাম ‘দুর্ঘটনা’; তো, এই তিনটা সিনেমার উপাদান প্রায় একই - দুর্ঘটনার মাঝে পরে যাওয়া জীবন, বাস্তবতা, বিষণ্নতা সমূহ। আর, এইগুলানের কাহিনী একই ঘরানার হওয়ার পিছনের রহস্য এই যে, সিনেমা তিনটির রাইটার একইGuillermo Arriaga ।
1. Amores Perros (2000) –
Alejandro González Iñárritu এর প্রথম সিনেমা। লুডুর প্রথম দানেই ছক্কা। একটা কার অ্যাক্সিডেন্টের সাথে জড়িত মানুষ সকলকে নিয়ে সিনেমা। পুরো সিনেমা মেক্সিকোতে করা, মেক্সিকোকে নিয়ে, স্প্যানিশ ভাষায়।
অক্টাভিও তার ভাইয়ের স্ত্রীকে ভালবাসে। সে কুকুরকে বাজিতে লড়াই করায়, জেতে, সেই অর্থ নিয়ে ভাইয়ের স্ত্রীর হাত ধরে অজানা পারি দিতে চায়। সেই স্ত্রী দুই ভাইয়ের মাঝে কার সাথে থাকবে তা নিয়ে এক দোটানায় কাটায় জীবন। পরবর্তীতে অক্টাভিও একটা কার অ্যাক্সিডেন্ট এর মাঝে পরে।
ভালেরিয়া একজন নামী মডেল। সে প্রেম করে বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক এক পুরুষের সাথে। একটা অনুষ্ঠানে সাক্ষাতকার দিয়ে আসার পথে সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের মাঝে সেও পরে। তার পঙ্গু জীবনের সংগ্রাম, তার প্রেমিকের স্ত্রীর কাছে ফেরা অথবা পঙ্গু মডেলের সাথে থাকার এক দোটানা, তাদের জীবন, ছোট্ট একটা পোষা কুকুরকে ভালবাসা তুলে আনা হয়েছে এই পর্যায়ে।
সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের সময় ঘটানাস্থলে ছিল বৃদ্ধ এল সিভো। সে পরিপূর্ণ একলা মানব, তার পরিবার পরিজন কেউ নেই। জীবিকা নির্বাহের জন্য সে পেশাদার খুনী। ভালবাসে কুকুর পুষতে। সে কার অ্যাক্সিডেন্টের মাঝে পরা অক্টাভিওর কুকুরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে সেই কুকুরের কারণেই একটা মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হয়।
এই তিনটি জীবনকে একটা কার অ্যাক্সিডেন্টের সময়ের যোগসূত্রে বেঁধে চমৎকার একটি মুভি বানিয়েছেন Alejandro González Iñárritu । ফিনিশিংটা খুবই চমৎকার, সমান্তরাল জীবনের মাঝে হারিয়ে যাবার। শী মু এর মানবজমিনের মতই খুব হালকা করে পরকীয়ার একটা বীজ প্রতিটি জীবনে ছড়িয়ে দিয়েছেন। আর, খুব স্পষ্টভাবেই কুকুরের প্রতি প্রত্যকটি মুখ্য চরিত্রের অগাধ ভালবাসা ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, Amores Perros এর অর্থ – “love’s a bitch”, ডিরেক্টরের মতে “sometimes you hunt the bear, sometimes the bear hunts you.”
IMDB লিঙ্ক
ডা লো লিঙ্ক
2. 21 Grams –
Alejandro González Iñárritu এর একমাত্র সিনেমা যা পুরাটাই ইংরেজী। এই সিনেমাটাও একটা কার অ্যাক্সিডেন্টকে কেন্দ্র করে তিনটা জীবন নিয়ে বানানো।
একজন ম্যাথমেটিশিয়ান, তার অসুখী দাম্পত্য জীবন, হার্টের অসুখ, সন্তানহীনতা নিয়ে এক পর্ব। সেই কার অ্যাক্সিডেন্টের কারণে নতুন জীবন পায় সে, নতুন প্রেম পায়।
এক মধ্যবিত্ত সুখী নারী, দুই সন্তান আর স্বামীকে নিয়ে সুন্দর পরিবার। কার অ্যাক্সিডেন্টে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সব। এইটা আরেকটা পর্ব।
এক সন্ত্রাসী, কা্রাগারের নিয়মিত কাস্টমার হঠাত ধার্মিক হয়ে পরে, সব অপকর্ম বাদ দিয়ে ভাল হয়া যায়। মাগার, বিধিবাম, কার অ্যাক্সিডেন্ট, অতঃপর সব তছনছ। এইটা আরেকটা পর্ব।
ধরুন আপনি একটা ডেক নিয়ে বসেছেন। আপনার সেই ডেকে তিনটা স্যুট, স্পেড, হার্টস আর ক্লাবস। এখন আপনি খুব ভালমত সাফল দিন। পুরা সিনেমাটাও এইরকমভাবেই সাজানো, ক্লাবসের টেক্কার পর হার্টসের তিন আসবে, তারপর মনে করুন হার্টসের বিবি আসলো, তারপর স্পেডের দুই, এইভাবে পুরাই সাফল দেয়া আছে তিনটা পর্ব সিনেমাটি জুড়ে। তবে, বুঝতে কোন কষ্ট হবে না।
Alejandro González Iñárritu এর বাকি সিনেমাগুলির চেয়ে এই সিনেমাটা একটু দ্রুতগতির। সুতরাং, দেখতে চাইলে প্রথমে এইটা দিয়ে শুরু করাটাই সেফ, ধৈর্য্যচ্যুতির সম্ভাবনা খুব কম। প্রচলিত আছে, একজন মানুষের মৃত্যুর পর তার ওজন ২১ গ্রাম কমে যায়। সিনেমাটির নামকরণ হয়েছে এটা নিয়েই।
Imdb লিঙ্ক
ডা লো লিঙ্ক টরেন্ট
3. Babel (2006) –
আমার মতে Alejandro González Iñárritu এর সেরা মুভি। ব্র্যাড পিট, কেট ব্ল্যানচেট এর মত শক্তিশালী অভিনয়শিল্পী ব্যবহার করা হয়েছে, সিনেমাটির ব্যাপ্তিও অনেক বিশাল, প্রেজেন্টেশন অনেক বেশি সুন্দর।
এই সিনেমাটির মাঝে আছে চারটি ভিন্ন এলাকার চারটি ভিন্ন জীবনগাঁথা। যোগসূত্র স্থাপন করেছে একটি রাইফেল।
মরক্কোতে ছুটি কাটাতে আসে এক দম্পতি, সন্তানের মৃত্যুর পর তাদের সম্পর্ক শীথিল হয়ে গিয়েছিল অনেকটা। পারস্পরিক দ্বন্দ খুব সুন্দর করে ফুটে উঠেছে সিনেমায়।
সেই সময়ে মরক্কো এর একটা রাখাল কিশোর এর হাতে সেই রাইফেলটি ছিল। সে শেয়াল মারতে গিয়ে একটা দুর্ঘটনার জন্ম দেয়।
সেই রাইফেলের প্রকৃত মালিক একজন জাপানিজ, যার স্ত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুর পর মূক ও বধির কন্যা ও পিতার মাঝে একটা অলীক দেয়াল দাঁড়িয়ে গিয়েছে।
এদিকে, সেই দম্পতি আমেরিকায় যেই দুই শিশুকে রেখে এসেছিলেন, তাদের নিয়ে কাহিনী সৃষ্টি হয় আরেকটা।
মূলত, পুরো সিনেমায় দেখানো হয়েছে মানবজীবনের ট্রাজেডি, অন্তর্দ্বন্দ্ব, ঘাত-প্রতিঘাত। চারটি পর্ব পালাক্রমে দেখানোতে চরম মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন Alejandro González Iñárritu ।
পর্বগুলো হল – ১,দম্পতির মরক্কো ভ্রমণ (ভাষা-ইংরেজী)
২, মরক্কোএর রাখাল বালকের ভুলের ফলে উদ্ভুত পারিবারিক সমস্যা, জটিলতা (ভাষা-মরক্কো এর ভাষা)
৩, জাপানিজ মূক বধির টিনএজারের একাকীত্বসমূহ, কামস্পৃহা, পিতার সাথে সম্পর্কে জটিলতা (ভাষা-জাপানিজ)
৪, দুই শিশুর মেক্সিকো যাত্রা, মেক্সিকো এর একটি বিবাহ এবং শেষমেষ ট্রাজেডি (ভাষা-ইংরেজী, স্প্যানিশ)
Alejandro González Iñárritu বলেছেন “পরিচালনা করা পৃথিবীর কঠিনতম কাজের মধ্যে একটি। আর, non-actor দের দিয়ে অভিনয় করানো আরো কঠিন। আর, non-actor দেরকে দিয়ে এমন কোন ভাষায় অভিনয় করানো, যা স্বয়ং পরিচালক নিজেও বোঝেন না হচ্ছে অচিন্ত্যনীয় পর্যায়ের কঠিন কাজ। Babel এ আমি সেই কাজটিই করেছি।”
বলা বাহুল্য, এই সিনেমার মাঝে বেশ কিছু অভিনেতা অভিনেত্রী প্রথমবারের মত সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বাকি কৃতিত্ত্ব এর অধিকাংশ Alejandro González Iñárritu এরই প্রাপ্য।
সিনেমাটির ফিনিশিং টা আমার মতে অসাধারণ। জাপানিজ কন্যার মায়ের মৃত্যুর রহস্য সমাধানটা Alejandro González Iñárritu খুব সুন্দর করে দর্শকের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন। সব কিছু বলে দিতে নেই।
Babel মানে হচ্ছে – বিভিন্ন ভাষা ও কন্ঠস্বরের কারণে সৃষ্ট কনফিউশন।
এই সিনেমার জন্য Alejandro González Iñárritu কান ফিল্ম ফেস্টিভালে বেস্ট ডিরেক্টর হিসেবে পুরষ্কার পেয়েছেন।
Imdb লিঙ্ক
ডা লো লিঙ্ক
চতুর্থ সিনেমায় যাবার আগে ডেথ ট্রিলজি এর আরেকটা অসাধারণ জিনিসের কথা বলি, সেটা হল এর সাউন্ড ইফেক্টস আর মিউজিক। তিনটিতেই মিউজিশিয়ান হিসেবে কাজ করেছেন Gustavo Santaolalla । আমি গুস্তাভো এর সকল মিউজিক ডা লো করে রেখে দিয়েছি। মাঝে মাঝে সেইগুলানই শুনি, প্রচন্ড রকম বিষণ্ণ, একাকীত্বের সঙ্গীত। মানবজীবনের চিরন্তন ট্রাজেডি উপস্থাপনসময়ে গুস্তাভোএর বিষণ্ন মিউজিক একটা আলাদা মাত্রা দান করে সিনেমাকে। Babel এর জন্য তিনি best original score বিভাগে অস্কার পেয়েছেন।
4.Biutiful (2010)-
এই সিনেমাটা নিয়ে আমার প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। কারণ, এখানে অভিনয় করেছেন Javier Bardem । জীবিত, মৃত সব মিলিয়ে আমার সবচাইতে প্রিয় অভিনেতার নাম বারডেম। No country for old men, the sea inside সিনেমাগুলি শুধু তাঁর অভিনয় দেখার জন্যই যে কতবার দেখেছি তার কোন গণনা নাই। সেখানে, প্রিয় ডিরেক্টর, প্রিয় অভিনেতা, অনেক বেশিই আশা করে ফেলেছিলাম। যাই হোক, Alejandro González Iñárritu অনেক চমৎকার একটি সিনেমা বানাতে সক্ষম হয়েছেন, কিন্তু মাস্টারপিস বানাতে পারেননাই, আমার আশা পূরণ হয় নাই। তবে, সিনেমাটা অনেক ভাল।
এই সিনেমাটা আবর্তিত হয়েছে স্পেনের বার্সেলোনায় বসবাসকারী ডিভোর্সড, দুই সন্তান নিয়ে বসবাসকারী উক্সবাল (বারডেম) কে নিয়ে। সে তার মৃত্যু কে দেখতে পায়, সিনেমার শুরু আর শেষের মাঝে যোগসূত্রটা খুব সুন্দর করে টেনেছেন Alejandro González Iñárritu , বার্সেলোনার অপরাধ জগত, অন্যান্য ভাষাভাষী বিদেশীদের কর্মসংস্থান, আবাসন ইত্যাদী সমস্যায় জর্জরিত উক্সবাল হঠাত জানতে পারে যে, সে এক মরনব্যাধি ক্যান্সার শরীরে বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে এবং ক্যান্সারের শেষ পর্যায়ে তা ধরা পরে। অমোঘ মৃত্যুর কিনারে দাঁড়িয়ে থাকা উক্সবালের জীবন, সমস্যাসমূহ, বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। শুধু বারডেমের অভিনয় দেখার জন্যই সিনেমাটা দেখা যায়। তা না হইলে, আমার মতামত, ডেথ ট্রিলজি আগে দেখাটাই উত্তম।
Imdb লিঙ্ক
ডা লো লিঙ্ক টরেন্ট
এই সিনেমাগুলান আমি অনেক আগে দেখসি, এখন খুঁজে খুঁজে কয়েকটা ডা লো লিঙ্ক বাইর করলাম। এইগুলা থেকে আমি নামাই নাই, তবে ঠিক হওয়ার কথা। তবে, সাবটাইটেল আছে কিনা জানি না। দরকার হলে জানান দিয়েন, সাবটাইটেলেরও লিঙ্ক দিয়ে দিব।
Alejandro González Iñárritu সিনেমা করেন জীবন নিয়ে, ট্রাজেডি নিয়ে, একাকীত্ব নিয়ে, বিষণ্নতা নিয়ে। একটু মনযোগ দিয়ে দেখলে প্রত্যেকটিই ভাল লাগবে বলে আমার ধারণা। ধন্যবাদ সবাইকে । হ্যাপি মুভি টাইম।
শেষ কথা - অরণ্য ঘুমিয়ে গ্যালে একাকী কাঁদতে থাকা পাখির ডানায় এক চিলতে জোছনা প্রিয় কবি শহিদুল ইসলাম খুব তাগাদা দিচ্ছিলেন নতুন পোস্টের জন্য। সে কারণেই হুটহাট সিনেমা নিয়ে লিখতে বসে গেলাম। তা না হলে সম্ভবত লিখতাম না, তাঁকে ধন্যবাদ। তাঁকে উৎসর্গ করার মত কোন ব্লগার আমি নই, তাই আর সে কথা বললাম না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: জ্বী, ঠিক বলেছেন। তবে, আমার কাছে amores perros, babel আরো বেশি ভাল লেগেছে। সবই অসাধারণ, উসাইন বোল্টের মত Alejandro González Iñárritu নিজেকেই নিজে ছাড়িয়ে গেছেন প্রতিবার।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: চেনা মানুষ। প্রিয় পরিচালক। ডেথ ট্রিলজির সবগুলাই দেখা। প্রথমে দেখসিলাম ২১ গ্রামস। মুগ্ধ হৈসিলাম। পরে এ্যামিরোস পেরোস দেখতে যায়া খটকা লাগলো। নির্মাণ এবং স্টাইলে ২১ গ্রামস এর সাথে এত্ত মিল কেন! তার্পরে নেট ঘাইটা জানলাম যে একই পরিচালকের ছবি। ডেথ ট্রিলজির বাকিটাও সংগ্রহ করে দেখে ফেললাম। আমার কাছে এ্যামিরোস পেরোস বেস্ট লাগসে। নন হলিউডি প্রডাকশন বলেই হয়তো। আর লাস্টে দুই ভাইরে বুইড়া কী একটা সিচুয়েশনে ফালায় যায়! জটিল! বাবেল বেশি ভালো লাগে নাই। একটা জিনিস আমারে কন, এই মুভিতে মরক্কান পরিবারটায় ভাই কেন লুকায়া বোনেরে দ্যাহে? আর দেখলেও এই জিনিসটা মুভিতে কী কামে আইছে? শকিং ম্যাটেরিয়ালসে আমার আপত্তি নাই তয় হুদাই শকিং করার আরোপিত চেষ্টা বাজে লাগে। শুধু এই একটা কারণেই নাম্বার বহুত কমায় দিছি। ২১ গ্রামস সবচেয়ে টাচি মুভি। শন পেন, বেনিসিও দেল তোরো, নাওমি ওয়াটস অসাধারণ!
বিউতিফুল এর ডিভিডি পৈড়া রৈছে অনেকদিন ধৈরা। দেখতে হৈবো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই। মরক্কান পোলাটা লুকায়া বোনেরে দেখার ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বাস্তব মনে হয়েছে, তারা কোন এলাকায় থাকে দেখসেন ??? সদ্য কৈশোরে পরা একটা পোলার যৌন আকাঙ্ক্ষা মেটানোর মত কোন উপাদানই সেখানে নাই। আর, যৌনতার দীক্ষা নতুন নতুন পাওনের পর, হস্তমৈথুনের আনন্দ পাওয়ার সময় সে কার দিকে তাকাচ্ছে, তার বোনকে উলঙ্গ দেখাটা অপরাধ হচ্ছে কিনা, নীতি বহির্ভূত কিছু হল কিনা এইসব মাথায় না থাকাটাই স্বাভাবিক। তেমনিভাবে, তার বোনের বয়সও বেশি ছিল না। সুতরাং, তারা শুধুমাত্র নিষিদ্ধ বিনোদন হিসেবেই ব্যাপারটাকে নিয়েছে। আমার কাছে শকিং লাগে নাই। ঐ চরিত্রটা ফুটিয়ে তোলার জন্য তার প্রবৃত্তি, ম্যাচুরিটি সব কিছু খুব সহজে দেখানো হয়েছে মনে হয়েছে। ঠিক এই যৌনতার কারণেই বিভূতি এর চেয়ে মানিক রে আমার হাজারগুণ ভাল লাগে।
বিউটিফুল টা একটু অন্যরকম, তয় বারডেমের অভিনয়ের কারণেই দেখা যায়, ভালই লাগবে। বারডেম একটা জিনিস। তবে সিনেমার শুরু আর শেষ খুব সুন্দর। দেখতারেন।
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৩
যুবায়ের বলেছেন: সুন্দর রিভিউ লিখেছেন
পোষ্টে প্লাস++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৫
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কৃষকদের নিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আপনি যেই পরিশ্রমটা করছেন, স্যালুট।
৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১
নিলাদ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
21 Grams – দেখেছি। বাকি গুলো দেখবো, লিসটে আছে। রিভিউ ভালো লেগেছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৬
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। সময় করে দেখে ফেলুন। 21 grams ভাল লাগলে আমোরেস পেরোস আর ব্যাবেল ভাল লাগবে মোটামুটি শিওর। বিউটিফুল এর ব্যাপারে গ্যারান্টি দিতার্মুনা।
৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৮
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: ২১ গ্রামস দেখছিলাম এবং মুগ্ধ হইসিলাম । মুভিটার গল্প বলার ভঙ্গি চমৎকার লাগছে , টাচিং ! ননলিনিয়ার ভাবে গল্প আগাইয়া গ্যাছে , আর আমি ধীরে ধীরে প্রবেশ করছি গল্পের ভেতর ! গল্প সরলই বাট পরিচালকের কারিশমা বেশ লাগছে ।
তয় এই পরিচালকের মুভি একটাই দেখছি , বাকি গুলা দেইখা ফেলামু শীঘ্রই ।
এখনই Amores Perros নামানো শুরু করত্তাছি ।
ম্যলা খাটসেন , সেই জন্য ধন্যবাদ নেন । আর খাইটা এমন কিছু পোস্ট দ্যান ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শহিদুল ভাই, আসেন কানে কানে একটা কথা কই - পোস্টের মধ্যে পরথমে লিখা দিসিলামঃ " প্রিয় কবি শহিদুল উত্তরোত্তর তাগাদা দেয়ার ফলে একটা পোস্ট দিলাম, যেহেতু মাথায় গল্প নাই এখন। " পরে আবার মুইছা ফালাইসি
, কেন যেন ঐটুকু পড়লে নিজেরে অনেক দামী প্রমাণ করা মনে হইতাসিলো :#> :#> ।
এই পরিচালকের কারিশমা আসলেই বিয়াফুক সৌন্দর্য। আমোরেস পেরোস এর ক্যামেরার কাজ আমার ভাল্লাগসে খুব। নামান, সাবটাইটেল না থাকলে জানান দিয়েন।
"আর খাইটা এমন কিছু পোস্ট দ্যান " এর মাধ্যমে কি খুব সূক্ষভাবে আমাকে গল্প লেখা বাদ দিয়া সিনেমা লাইনে চইলা আওনের কথা কইলেন ???
(ফাইজলামি করলাম
, i know what u meant bro)
আচ্ছা, চেষ্টা করবো, গল্প লেখাও চলবে।
৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
ফাইয়াদ ইফতিখার রাফী বলেছেন: সুন্দর রিভিউ । ভাল লেগেছে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৯
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
সুন্দর সুন্দর সিনেমা নিয়া লিখসি, রিভিউ তো সুন্দর হবেই
৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২০
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: ও হ্যা , পোস্টে প্লাস এবং প্রিয়তে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। কবির শোকেসে ঠাঁই পেয়ে ভাল লাগছে খুব।
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৫
সিরাজ সাঁই বলেছেন: সবকটি দেখেছি, কালেক্টও করেছি। পোস্টে সানন্দে প্লাস।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আহ, সিরাজ সাঁই ভাই আমার ব্লগে। আপনার পদধ্বনিতে নূপুর না, বাংলার গান বাজে। সেই চিরায়ত সঙ্গীত জলে স্নাত হয়ে গেল পোস্ট।
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪১
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: মুইছা দিলেন ক্যান পোস্টের কথাডা , আবার দ্যান । আমি সম্মানিত বোধ করতাম ! আপনেরে মাইনাস
আর খাইটা এমন কিছু পোস্ট দ্যান !
এই পোস্ট কিছু দিতে বলছি , বেশী না । বেশী বেশী গল্প দ্যান , মুভি পোস্ট কিছু দ্যান ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৬
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: সরি, কিছুটা দেরী হয়ে গেল ভাই জবাব দিতে। হঠাত একটা বন্ধু যার প্রতিচ্ছবিতে আমি আজহার চরিত্রটি গঠন করেছি, সে ফোন দিয়ে বললো - সোহরাওয়ার্দীতে লালন উৎসব হচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে চলে গেলাম। ভালই লাগলো।
হ্যাঁ, হ্যাঁ বুঝসি তো আপনি কী বুঝাইতে চাইসেন। কইলাম তো, ফাইজলামি করলাম একটু , গল্প লিখতে গেলে সেইরকম একটা পরিবেশ, মানসিকতা নিয়েই বসবো। লিখবো বস, অবশ্যই লিখবো।
আপনার নামটা পোস্টে দিয়ে দিচ্ছি বস। তবে তাতে আপনার সম্মান আদৌ বাড়বে কিনা সন্দেহ। মুক্তগদ্য পাঠকদের কাছে আপনি এমনিতেই অনেক সম্মানিত (অন্তত আমার কাছে প্রচুর)।
১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: প্লাস এবং প্রিয়তে। ("Babel" সিনেমাটার প্রতি আমার দুর্বলতা আছে)
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। দেখে ফেলুন, সব দেখে ফেলুন। babel আমার ও খুব পছন্দের সিনেমা।
১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: তবে এখনও একটাও দেখা হয় নাই।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: দেখে ফেলেন। দুই দিনের দুনিয়া। যত ভাল জিনিস লুফে নেয়ার এইতো সময়।
১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১
অ্যানোনিমাস বলেছেন: ১১নং ভালোলাগা রইলো
বাবেলটা শুধু দেখা হয়েছে
শুভকামনা রইলো!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৮
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বাকিগুলান ও দেখে ফেলেন। বিশেষ করে প্রথম দুইটা ভাল লাগবে শিওর যদি ব্যাবেল ভাল লেগে থাকে।
শুভকামনা। হ্যাপি মুভি টাইম।
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৮
সায়েম মুন বলেছেন: অ্যালেজান্দ্রো গঞ্জালেজ ইনারিটু... কি কঠিন নামরে বাবা!
একুশ গ্রাম ছবিটা অহনই দ্যাখতে মঞ্চাইতেছে। কিছুদিন যাবত ভিন্ন স্বাদের মুভি খুঁজতাছি। কিন্তু পাচ্ছি না। আপনার কাছ থিকা কয়ডার খোঁজ পাওয়া গেল। ফাইন। ঝকঝকে ব্লুরে প্রিন্টসহ রিভিউটার জন্য ম্যালা ধইন্যাপাতা। আপনার নিকটা বোধয় ইনার ছবি দ্যাইখা উৎসাহিত হয়ে নেয়া।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: না, ছবিটা খুব তাড়াহুড়া করে গোকূল মামার (google) কাছ থিকা নেয়া। তয়, অন্যান্যদের কাহিনী জানি না, আমি প্রো পিক দেইখা ব্লগার চিনি। সুতরাং, এখন ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রো পিকটা চেঞ্জ করতে পারতাসি না, face off এর মত ব্যাপারস্যাপার হয়ে যাবে। তবে, তার বায়ো পরেই আমি তার মুভি দেখা শুরু করেছি, মুগ্ধ হয়েছি। আর নিকটাও খুব বুঝে শুনে খোলা না। আমি সামুতে নিক খুলতে গিয়ে হঠাত দেখি ব্রাউজারে ইউজার নেমের জায়গায় ফ্রাস্ট্রেটেড নামে একটা লেখা আছে। তখন মনে পরলো, বেশ আগে খোলা নিক। কিছু লিখি নাই, যেই পাসওয়ার্ড সবসময় ব্যাবহার করি, তা দিতেই চিচিং ফাক। খুলে গেল। কবে এই নিক কী মনে কইরা খুলসিলাম মনে নাই, তবে নিক খোলার প্রায় ৩ মাস পর প্রথম পোস্ট দিয়েছি এটা মনে আছে।
ঝকঝকে ব্লুরে প্রিন্ট তো মোস্ট প্রোবাবলী দেই নাই। আসলে ঐ ঠিকানা থিকা আমি নিজেই নামাই নাই। তবে, লাগলে জানান দিয়েন অথবা টরেন্টে গুঁতা দিলেই পাবেন।
ভদ্রলোকের নাম কঠিন হইলেও সিনেমা তেমন কঠিন না, একটু ধৈর্য্য থাকলেই হবে। বেশ সহজপাচ্য সিনেমা।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: একটাও দেখি নাই, কিন্তু রিভিউ পড়ে এখনই দেখার ইচ্ছে করছে ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৮
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: দেখে ফেলুন দাদা, অন্তত একটা দেখুন, তারপর ভাল লাগলে বাকিগুলান।
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫২
সাকিব বাপি বলেছেন: সবগুলান মুভির নাম শুনসি আগে। নানান যায়গায় গাদা গাদা রিভিউ পড়সি। দেখতে হইবেক এই কথাটা মনের মইধ্যে সবসময়ই ছিল, কিন্তু অলসতা কইরা দেখা হয় নাই।
কিন্তু আপনে এইটা কি করলেন ভাই!! আপনার রিভিউ পইড়া মনে চাইতাসে এক্ষন দেইখা ফালাই মুভিগুলান।
জশিলা মুভি লইয়া অত্যধিক জশিলা একখান পুষ্টুর লিগা অজস্র ধইন্যা লন। পুষ্টু সরাসরি প্রিয়তে। +++++++++++++++++ সহযোগে!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০১
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আয় হায়, গাদা গাদা রিভিউ। হুদা হুদা তেলা মাথায় তেল ঢাললাম নাকি ?? :O :O
প্রশংসা করলেন অনেক। তবে রিভিউ আমি খুব ভাল লিখেছি বলে মনে হয় না, আসলে সিনেমাগুলানই বেশি জোস, যা লেখা হবে ভালই হবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
হ্যাপি মুভি টাইম।
১৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৮
সমস্যাটা কী? বলেছেন: ধুরর ১,২ এক বছর আগে ডাউনলোড করছি এখনও দেখি নাই
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আসলেই, আপনের সমস্যা কী ??
দেখে ফেলুন, সময় করে দেখে ফেলুন সব। আমিও অনেক সময় মুভি ডা লো কইরা আর দেখি না। রেফারেন্স ছাড়া দেখাটা রিস্ক মনে হয়। গিনিপিগ হওয়ার মানে হয় না। এইলাইগা the tree of life ব্র্যাড পিট, শন পেনের সিনেমা হওয়া সত্ত্বেও রাইখা দিসি।
১৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
আদ্রে বলেছেন: হ্যাটস অফ লেখা ^_^ আমি প্রথমে দেখেছি লাভ ইজ বিচ এরপরে ট্রিলজি শেষ করেছি একটা একটা করে।
বিউটিফুল টা মনে হয় প্রিয় সবকিছুর মিশ্রণের জন্য উতরে গেছে আমার কাছে। কেন যেন আগে থেকে এক্সপেক্টেশন আসেনা আমার, সো এনজয় করেছি পূর্ণভাবে ^_^ অসাম লাগছে আমার কাছে।
পোস্টে + ... এরচেয়ে বেশী প্লাস হামা ভাইয়ার কমেন্টের রিপ্লাইয়ে প্রশ্নের উত্তরে একেবারে নিজের মতের সাথে মিলে যায় এমন উত্তরের জন্য।
এগেইন অসাধারণ লেখাটা শেয়ার করবার জন্য ধন্যবাদ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৯
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হ্যাটস অফ টু Alejandro González Iñárritu। আমি নাদান দর্শক, উসিলা মাত্র।
আমি বারডেমের কত বড় পাখা সেইটা বুঝায়া কইতারুম্না। বস আগে গু গোবর মার্কা সিনেমায় অভিনয় করতো। তাও দেখসি সব। এইলাইগা এক্সপেক্টেশন অনেক বেশি ছিল। তবে ট্রিলজি দেখার পর পানসে লাগাটা অস্বাভাবিক কিছু না। যেমন, সুনীল ট্রিলজি পড়ার পর "একা এবং কয়েকজন" কে কেমন ম্রীয়মাণ মনে হয়।
সহমনা ব্যাবেলখোর পেয়ে ভাল লাগলো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ইনারতুর মুভি দেখসি তিনটা । সুনিলের ক্লাসিকে সাথে তুলনাটা চমতকার কর্সেন । আমি ফেভারিট ট্রিয়লজি গুলার মাঝে গডফাদার, ক্যালকাটা, বোর্ন, আর কালার এর পরে ডেথ টাকে রাখবো, পরে হ্যানিবাল, অপু, ওসেন্স, আরো যা যা আছে...... । ননলিনিয়ার স্টোরিটেলিয়ের স্টাইলটা ইনারতুর মুভিতে দারুন আসছে । কয়েক্টা শর্ট ফিল্ম একই সুতায় গেথে ফেলাটা দারুন । অনেকটা পাজলের মত । ইনারতুর মুভির নামকরন গুলা আমার জোস লাগছে । অডিয়েন্সের ইমোশানকে ধরে রাখতে পারেন তিনি ।
অ্যামোরাস প্যারোস টা খুবই ফেভারিট একটা মুভি । শেষ করে যখন দেখলাম কুকুর সেন্ট্রাল এলিমেন্ট হিসাবে আসছে তখন ব্যাপারটায় খুব মজা পাইসিলাম । পাল্প ফিকশন এই টাইপের একটা মাষ্টার পিস ।
টুয়েন্টি ওয়ান গ্রামে ডেল টরোরে আমার দারুন লাগছে । নাওমি ওয়াটসও ভাল কর্সে । শন পেন তার মাপের ভাল কিছু করে নাই এই মুভিতে, কেমন যেন আরোপিত লাগছিল । মুভিটা কিছুটা ওভার রেটেড মনে হয় । ডেল টরোর দুই পার্টের চে দেখতে পারেন । আমার খুবই ভাল লাগছে !
ব্যাবেল্টা মুটামুটি লাগছে । স্নোবল ইফেক্টের মত একটা ঘটনা থেকে বিভিন্ন ইভেন্টের সৃষ্টি !
অ্যামোরাস প্যারোস- ৮.২/১০
টুয়েন্টি ওয়ান গ্রাম-৭.৯
ব্যাবেল ৭.৪/১০
বিউতিফুল্টা দেখা হয় নাই । এখানে বিউতিফুলের রিভিউটাও পড়লাম না । রিভিউতে আগের তিনটাতেই কাহীনি বৈলা দিসেন যেটা রিভিউতে থাকাটা আমি সমর্থন করিনা, এতে যারা দেখে নাই তাদের মুভি দেখা মজাটা কিছুটা কৈমা যায় !
দারুন পোষ্ট । পোষ্টে আই এমডিবি রেটিং নয়
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪১
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ক্যালকাটা ট্রিলজি কোনগুলান ??? দেখি নাই। বাকিগুলান দেখসি কমবেশী । তয় বোর্ন প্রথমটা দেইখা আর বাকিগুলান দেখতে ইচ্ছা হয় নাই, অনেক কাহিনী, বিশাল টুইস্ট এইসব ভাল্লাগেনা। গডফাদার আর কালার এর তো কোন তুলনা হয় না। অলটাইম ক্লাসিক।
আমোরেস পেরোস আমারও খুব ভাল লেগেছে। আর, পাল্প ফিকশন তো মাস্টারপিস একটা মুভি। তামাম দুনিয়ার নন লিনিয়ার মুভির জনক।
ডেল তরো আমারও খুব পছন্দের অভিনেতা। চে দেখসি, অসাম। চে এর ডিরেক্টর আবার ডেল তরো রে নিয়া আরেকটা সিনেমা বানাইসিলো, ট্রাফিক, ঐটাও জোস। ডিরেকটরের নাম ভুইলা গেসি, শুধু মনে আছে ওসেন্স এর ডিরেকশনেও বস ছিলো।
স্নোবল ইফেক্টের কথা যেইটা কইলেন, সেইটা ছিলো বিউটিফুল এ। সম্ভবত, আপনি বিউটিফুল দেখেছেন। ব্যাপার না, যেটা বাকি আছে দেইখা ফালান। আপনি কোপা মুভিখোর, আপনের কাছে কোর্স কমপ্লিট কোন ব্যাপারই না।
রিভিউ তে যতটুকু কইসি, ততটুকু না কইলে রিভিউ এর কোন অস্তিত্ব থাকতো না মনে হয়, তবে প্রথমটাতে একটু বেশি কইয়া ফালাইসি। আসলে, এই সিনেমা গুলাতে তো টুইস্ট, কাহিনীর জটিলতা তেমন নাই। Alejandro González Iñárritu শুধু জীবন, ট্রাজেডি প্রেজেন্টেশন করে গেছেন। তাই, আমার কাছে মনে হয় না, কাহিনী জানা থাকা / না থাকায় দর্শকের কাছে সিনেমাগুলির সৌন্দর্য ম্লান হয়ে যাবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। রেটিং ৯ পাইসি, কোপ, পুরাই কোপ। আমিতো বিয়াফুক রিভিউ লিখি দেখা যাচ্ছে
১৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৫
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
বিউটিফুলটা কেবল দেখছি বাকিগুলা দেখি নাই । দেখতে হবে ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বলেন কী ??? আপনি তো স্রোতের বিপরীতে একজন দর্শক দেখা যায়। ম্যাক্সিমাম মানুষ ঐটাই দেখেননাই, আর আপনি ঐটাই দেইখা ফালাইসেন। বাহ, বেশ।
ঐটা ভাল লাগলে তো বাকিগুলান ভাল লাগবেই, ঐটা ভাল না লাগলেও ভাল লাগার সম্ভাবনা প্রচুর। দেখে ফেলেন বাকিগুলান।
শুভকামনা।
২০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫২
রাতুল ইসলাম ইমন বলেছেন: আপনার মুভি টেস্ট অসাধারণ বলতেই হবে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০০
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
কাউসার রুশো বলেছেন: ইনারিতু জটিল একখান জিনিস!
ডেথ ট্রিলজির দুইটা দেখছি। বাবেল আর ২১ গ্রামস । বিউটিফুল দেখা শুরু করছিলাম। বেশি স্লো লাগতেছিলো । বারদেমের জন্যই আগ্রহ আরো বেশি ছিলো। বারদেমরে ভালা পাই
এক্সিলেন্ট পোস্ট। কমেন্টগুলো পড়েও খুব ভালো লাগলো
++++
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আরে, রুশো ভাই তো পুরা হাঙ্গর। সামু সমুদ্রে কোথায় এক ফোঁটা রক্ত ছড়িয়ে দিলাম, গন্ধে গন্ধে চলে আসলেন।
আমোরেস পেরোসটা দেখে ফেলেন ভাই। ঐটা অনেক সুন্দর, বিউটিফুলটা সত্যিই একটু স্লো, তবে ঐ যে তুরুপের তাস বারডেম , ঐ লোকের লাইগাই দেখা যায়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভাই স্রোত ট্রোত বুঝি না ! মুভি কালেক্ট করতে পারলে দেইখা ফেলি এই যা !
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হা হা হা, সেটাই। নগদ যা পাবেন দেখে ফেলবেন। বাকিগুলোও দেখে ফেলুন। ভাল লাগার কথা।
অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক ভাল একটা পোস্ট করেছেন। উপকৃত হলাম। আপাতত প্রিয়তে রাখলাম। সময় করে ডাউনলোড করব। ধন্যবাদ জানবেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। মাইনষের উপকার করনের লাইগাই তো পোস্টাইসি
দেখতে থাকুন, হ্যাপি মুভি টাইম।
২৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ক্যালকাটা ট্রিয়লজি সত্যজিতেরও আছে মৃনাল সেনেরো আছে । মৃনাল সেনেরগুলা আমি দেখি নাই । সত্যজিতের গুলা অসাধারন বল্লেও কম হয়ে যায় । তিনটা হৈল প্রতিদ্বন্দ্বী, সীমাবদ্ধ এবং জন অরণ্য । প্রতিদ্বন্দ্বী আর জন অরণ্য আমার প্রচন্ড ফেভারিট দুইটা মুভি । এক্ষুনি ডাউনলোড দিয়ে পারলে আজ রাতেই দেখে ফেলুন । লেট করলেই দেরি ।
অ্যামোরাস প্যারোসের অক্টাভিও এর আরেকটা চ্রম মুভি মোটর সাইকেল ডাইরিজ । ব্যবেল দেখছি, চার, সাড়ে চার বছর আগে । কমেন্ট লিখার সময় মনে হৈতাসিলো কাহিনী গুলা স্নোবল ইফেক্টের মত ছিল । আসলে কাহীনি গুলো কিছু কিছু ফেডেড হয়ে মাথায় ছিল । বিউতিফুল শুক্রবারে সাবাড় করুম । ট্রাফিকটাও । আর মুভি গুলোতে কাহিনীর জটিলতা যেহেতু নাই, সেইজন্য তো সামান্য কাহিনী জানলেই মুভির মজা স্পয়েল হয়ে যাবে ।
আরো কিছু মুভির ডিটেইল রিভিউ এর আশায় থাকলাম ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আবার পোস্টে ঘুরে যাবার জন্য। ক্যালকাটা ট্রিলজির সত্যজিত, মৃণাল কিছুই দেখি নাই (চরম হতাশার ইমো); দেখে ফেলবো। সাজেস্ট করার লাইগা অনেক অনেক ধইন্যা।
মোটর সাইকেল ডাইরিজ সেইরম ভাল্লাগেনাই। চে এর চরিত্রে ডেল তোরো রেই বেশি মানায়। আর সিনেমাটা সেইরকম গাম্ভীর্য রাখতে পারে নাই মনে হইসে। তবে, গুস্তাভো ঐ সিনেমাতেও কিছু অসাধারণ মিউজিক উপহার দিসে। ঐগুলান শুনি মাঝে মাঝে।
আগে কখনো রিভিউ লিখি নি বলেই হয়তো কিছুটা ভজগট পাকায়া ফালাইসি। ব্যাপার না, পরবর্তীতে একটু সাবধান থাকবো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। হ্যাপি মুভি টাইম।
২৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১
দূর্যোধন বলেছেন: অনবদ্য লেখা হইছে,ফ্রাস্ট্রেটেড!
আমি সত্য বলতে এই পরিচালকের নাম জানতাম না,কিন্তু এখন জানতে পারলাম উনি বিউটিফুল,বাবেল আর ২১ গ্রামস-এর পরিচালক!তিনটাই মুভি আমার কাছে অসাধারন লাগছে!কোনটা বাদ দিয়া কোনটার কথা কমু!বিশেষ কইরা রাইফেলের সাথে প্যারালালি ৪টা স্টোরি চালানোটা মুন্সিয়ানার কাজ!আর দেল তোরো আমার পছন্দের অভিনেতা।২১ গ্রাম ছাড়াও বেশ কয়েকটা ছবি দেখছি উনার।কোনোটাতেই উনি শুধু ভালো অভিনয় করেন নাই....খুব ভালো অভিনয় করছেন।ট্রাফিক দেখছিলেন?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৫
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দূর্যোদা। হ্যাট্রিক বারের মত আমার পোস্টে আপনের কমেন্ট দেইখা ভাল্লাগছে বেশ
।
ব্যাবেল টা সত্যিই খুব জোস, পুরাটা দেখা শেষ করার পরও মনে হয়, আরো দুই চাইর ঘন্টা বড় হইলো না কেন সিনেমাটা ??? খালি দেখেই যেতে থাকি - এইরকম একটা ফিলিংস হয়।
আপনি তো কোর্স কমপ্লিট করার একেবারে দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। আমোরেস পেরোস টাও দেইখা ফালান। তাইলেই খতম।
দেল তরো আসলেই অনেক জোস অভিনেতা। ট্রাফিক দেখসি, অসাধারণ সিনেমা। তবে জনি ডেপের লগে করা "ফিয়ার এন্ড লোথিং ইন লাস ভেগাস" সেইরম ভাল্লাগেনাই, তবে তোরো বরাবরের মতই কোপা অভিনয় দিসে। স্ন্যাচ না দেখা থাকলে দেখতারেন, যদিও তোরো এর পার্ট খুবই কম, অভিনয় করার সুযোগটাই পায় নাই, তয় সিনেমাটা অসাম, পুরাই দৌড়ের উপর চলা কাহিনী। পজ কইরা টয়লেটে যাওনের মতন সময় পাওয়া যায় না, বিয়াফুক সিনেমা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ডেথ ট্রিলজই দেখেছি। এই নিয়ে সম্ভবত দারাশিকোর ও একটা পোস্ট ছিলো।
আপনি অনেক ভালো লিখেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বলেন কী ??? ধুত, আগে জানলে লিখতাম না।
ব্যাপার না, লিখা যখন ফালাইসি, লিখসিই। একটু ধৈর্য্য নিয়ে বিউটিফুল দেইখা কোর্স কমপ্লিট কইরা ফেলতারেন। বারডেমের অভিনয়ের লাইগাই দেখা জায়েজ আছে ঐটা। বেশি জোস অভিনয় করে লোকটা।
ভাল লেখার কথা কোনটা বুঝাইলেন ?? রিভিউ লেখা নাকি গল্প লেখা ?? যাই হোক না কেন, উভয় ক্ষেত্রেই আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো।
২৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: খুব পছন্দের পরিচালক, দারুন পোস্ট
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৫
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমারো অনেক পছন্দের পরিচালক। মুভিখোরকে পেয়ে ভাল লাগছে।
২৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
ইলুসন বলেছেন: এই মাসে আনলিমিটেড নেট নাইগা আমার, আর এখন এই পোস্ট দেয়ার টাইম হইছে আপনের? জরিমানা করা উচিত আপনারে!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আমার নিজেরই নিজেরে জরিমানা করা উচিত, আমারও নেট নাই। মাইনষের পিসি থিকা বইলাম, এইলাইগা দেরী হইলো কিছুটা। আসমান থিকা আপনার ও আমার উভয়ের পকেটে আনলিমিটেড নেট নেওনের পয়সা আসুক, এই কামনা করি
২৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৭
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ম্যান , ফাটায়া পোস্ট দিসেন একখান !!!!
ইনারিতু গোনজালেস একখান মাল ! এরে নিয়া রসায়া একখান কমেন্টের আগেই হাপিশ হয়া গেল মন্তব্য । কালকে আসুমনে ।
গুডনাইট !
অঃটঃ লালন উতসবের আশেপাশে আমিও ঘুরানি দিতাসিলাম , থাকিনাই বেশীক্ষণ !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হ, মাঝে মাঝে সামুর যে কী ব্যারাম হয় !!! কমেন্ট হাপিস হওয়াটা বিশাল প্যাথেটিক ব্যাপার। এই পোস্টটা অনেকখানি লেখার পর বাইরে যাওনের দরকার পরসিলো। তহন, ড্রাফট কইরা চইলা গেসি, আইসা দেহি ড্রাফট নাই। ক্যান নাই ??? কারণ, ড্রাফটের কোন শিরোনাম নাই। পরে, খাইটা খুইটা আবার লিখলাম।
লালন উৎসব থিকা চইলা আইলেন ক্যান ??? ভালই তো হইসে। বিশেষ কইরা অরূপ রাহী তো জমায় দিসে। শালা মাল একটা। তয়, স্পিকার উস্পিকার না লাগায়া খালি গলায় গাইলে বেশি ভাল্লাগতো। কনসার্ট কনসার্ট ভাব চইলা আইসিলো কেমন জানি।
৩০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: আলেহান্দ্রো ইনারিতুর ম্যাজিকাল মুভিগুলার পিছনে আছে তার ইচ্ছামতন চলা দূর্দান্তরকমের বিচিত্র জীবন , এই যে তার এই ব্রেইক ফ্রি এটিচুড – এইটাও আমার কাছে ঈর্ষণীয় একটা ব্যাপার। আপনার কওয়া একদা এক ফ্রাস্ট্রেটেড মিউজিশিয়ান , নব্বইয়ের মেহিকোর তুমুল জনপ্রিয় ডিজে, মেইনস্ট্রিম চটুল মেহিকান মুভির সহকারী পরিচালনা – পুরাই যাযাবর !
এমোরেস পেররোস দিয়া শুরু করি , কারণ এইটা আমার সবচে প্রিয় ডেথ ট্রিলজির মধ্য। এর মূল থিম লাইফ ইজ আ বিচ ( এইটা এখনো আমি মানি ! ) । যেই ক্রসকাটিং স্ট্রাকচার এ দেখানো হইছে সেটা ইনারিতুর স্পেশাল স্টোরিটেলিং এর পক্ষেই সম্ভব হইছে ! টানা দুই বছরের ফসল এই স্ক্রিপ্ট যেইটা শ্যুট একটানে করছেন মাত্র ৫৫ দিনে তাও আবার হ্যান্ডহেল্ড ক্যামেরা । ওনার ডিওপির একখান সেলাম না দিলে অন্যায় হয়া যায় । এল চিভোর চরিত্রটা একটা অসামান্য চরিত্র, শীতল রক্তের খুনী যখন মাইয়াডার সাথে কথা কয় , ওর উপরে আর ঘৃণা থাকে না। ওইটাই আর রিডেমশান পয়েন্ট ! অক্টাভিওর চরিত্রে নাকি ইয়ারিতুর নিজের ছায়া আছে ।
বাকী তিনটার মধ্যে টুয়েন্টি ওয়ান গ্রামস আর বাবেল দেখসি । বাবেল বেশী ভাল্লাগছে , হাত যে পাকছে সেইটা এই ছবির প্রায় প্রতিটা শটেই বোঝা যায় । এর রিভিঊ দিছেন দূর্দান্ত তাই টুকিটাকি না কই । কিন্তু যেটা না কইলেই না , সেটা হচ্ছে নামকরণের ক্ষেত্রেও ইনারিতু ম্যাজিক ! টুয়েন্টি ওয়ান গ্রামস হইতেসে সেই ওজনের পার্থক্য যেইটা সদ্যমৃত মানুষের সাথে তার জীবিত অবস্থার পার্থক্য ! এইটা অবশ্য সেইরকম প্রুভড না , কিন্তু এই মাত্র টুয়েন্টি ওয়ান গ্রামস দিয়া একটা মানুষ অতীত হয়ে যায় । আছেন থেকে ছিলেন হয়া যায় ।
আর বাবেল নামটা বিশেষ পছন্দের । বাইবেলের মিথের টাওয়ার অভ বাবেলের থিকা ইনারিতু এই নামটা নিছেন। বাবেলের অর্থই হইলো ভেদ বা ডিফরেন্স। শিনিয়র দেশে মানুষের ছিলো একভাষী , একসাথেই থাকতো । তো তারা ভাবলো যে একখান উঁচা মিনার বানাই, যেইটা আকাশ ফুইড়া স্বর্গের ভিতরে যায়া পড়বো । সদাপ্রভু কইলেন , আইচ্ছা বিপদ ! তিনি কী করিলেন ? তিনি মানুষের ভাষার পার্থক্য কইরা দিলেন , ফলে একমানুষ আরেক মানুষের ভাষা বুঝতে পারলো না আর । তারা বিচ্ছিন্ন হয়া গেল ! ম্যুভির সাথে কোন মিল পাচ্ছেন কি ??? উরি , আঙ্গুল ব্যথা করতেসে !
বিউটিফুল দেখি নাই , তয় হাভিয়ের বারদেম আছে , তাই না দেখা অন্যায় হয়া গেসে ! দায়শোধ করে দিতে হবে দ্রুত !
সুনীলের যেই উপন্যাস ট্রিলজি বললেন , আর ডেথ ট্রিলজির মূল ক্যারেক্টারগুলা যেমনে হাইলাইট করলেন – সেইটা আমার বিশেষ ভাল্লাগসে । ক্ল্যাপস । অফলাইনে বিড়ি টানা ফার্জ আ আইন হয়া গেল ! কী কন ?
স্রেফ অসাম পোস্ট ! অসাম !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: Alejandro González Iñárritu রে নিয়া বিয়াফুক পড়াশোনা আমিও করসি এককালে। বসের মিউজিক ও দুই একটা শুনসি। তয়, গুস্তাভো এর লাহান জোস না, গুস্তাভো এর মিউজিক শুইনেন ভাই একা, একা। অস্থির লাগবে মোটামুটি গ্যারান্টি। খুব ভাল বলেছেন Alejandro González Iñárritu রে নিয়া - পুরাই যাযাবর। আর, আমগোর শালা খাঁচায় ভর্তি জীবন। বালের জীবন।
মাঝে মাঝে আমারো মনে হয় - লাইফ ইজ রিএলি আ বিচ। তয় সবসময় না। আপনি তো আমার চেয়েও বেশি ফ্রাস্ট্রেটেড দেখা যাচ্ছে
আজাইরা লদকালদকি প্রেম, বালছাল মার্কা কমেডি কিংবা মাথা থিকা আলোকবর্ষ উপ্রে দিয়া যাওনের সিনেমা Alejandro González Iñárritu বানাননাই। প্রত্যেকটি সিনেমা তে অত্যন্ত যত্নের সাথে পরিপূর্ণ বাস্তবতা, ট্রাজেডি তুলে ধরেছেন। নিখুঁত নির্মাণ, এত সুন্দর করে গাঁথা কাহিনী, কোথাও সূতা ছিড়ে যায় নাই। কোন সিনেমায় আলগা ম্যাটেরিয়ালস ঢুকাইসেন বলে মনে হয় নাই।
নামকরণ নিয়ে আলাদা করে পোস্টের মাঝেই বলে দেয়া উচিৎ ছিলো মনে হচ্ছে, সত্যিই নামকরণ গুলান বেশি জোস। ব্যাবেল সিনেমাটা তো কল্পনার বাইরে অসাধারণ লাগসে আমার কাছে। মনে আছে, এই সিনেমাটা আমি দেখা শেষ করে আবার প্রথম থেকে দেখা শুরু করেছিলাম দুই বার। অর্থাৎ, টানা তিনবার এই সিনেমা দেইখা উঠসি। এত এত ভাষাভাষি জনগোষ্ঠীরে লইয়া সিনেমা বানানো, সেইসব জায়গার জীবন, সমাজ তুইলা আনা অনেক কঠিন ব্যাপার। Alejandro González Iñárritu কে স্যালুট।
ব্যাবেল এর নামকরণের ইতিহাস টা জানতাম। তবে, দেশের নাম ধাম এইসব জানতাম না। বিস্তারিত জানানোর জন্য আপনাকে ধইন্না। পরথমে ভাবসিলাম, পোস্টে ঢুকায়া দিমু। পরে, পোস্টের মাঝে এক সিনেমা রে নিয়া বেশি গ্যাজানি টা ঠিক হবে না ভাইবা আর দেই নাই।
বারডেম বস যে কী অভিনয়টা দিসে এই সিনেমায় !!! উফফফ!!! পুরাই মাথা নষ্ট। শালা অসামনেসের সীমা পরিসীমা সব ভাইঙ্গা ফালাইসে। ( আসিতেছে জেমস বন্ডের স্কাইফলে বসের লুকটা আমার ভাল্লাগেনাই, তাও দেখুম )
সুনীল টা মাথায় চইলা আইলো হঠাৎ, আর Alejandro González Iñárritu এর সিনেমায় "জীবন" রে পরথমে নায়ক বানাইসিলাম, কিন্তু ঐ যে মাহমুদুল হক "জীবন আমার বোন" লেইখা জীবনরে নারী বানায়া ফালাইসেন
, আর "বাস্তবতা" একটু রাফ এন্ড টাফ মাসলম্যান তো, এইলাইগা "খলনায়ক" কর্তৃক "নায়িকা" নির্যাতন, অতঃপর, "নায়ক" আর "নায়িকা" এর হাত ধরে বিষণ্ন বসে থাকাকে তুলে ধরলাম। আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো খুব।
অসাম Alejandro González Iñárritu রে লিখসি দেইখাই পোস্ট অসাম হয়া গেসে। আমার কৃতিত্ত্ব তো নাই বললেই চলে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি, আমার পোস্টে এসে সুন্দর একটা কমেন্ট করে যাবার জন্য।
শুভকামনা রইলো।
৩১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: রাফসান রুবাইয়াত নামে সার্চ দিয়া তো কিছু পাইলাম না
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: এই নাম আবার কই পাইলেন ???
মহসেন মাখমালবাফ নামে দিতে হবে। আইচ্ছা আমিই দিয়ে দিলাম।
Mohsen Makhmalbaf
৩২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৮
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: Biutiful বাদে বাকি তিনটাই দেখা হয়েছে। সবচেয়ে প্রিয় Babel
আপনার লেখার হাত মারাত্মক। গল্প যেমন মারাত্মক লেখেন রিভিউও দারুন হয়েছে। আপনার রিভিউ পড়ে মুভিগুলো আবার দেখতে ইচ্ছে করছে।
পোস্টে প্লাস এবং প্রিয়তে নিলাম।
ভালো থাকবেন এবং এরকম ভালো ভালো লেখা আমাদের দিবেন।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০২
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। রিভিউ লেখা তো সহজ কাম, মাইনষে বানায় রাখসে, সিনেমা দেইখা সেইটারে লইয়া দুই এক লাইন লেইখা দিলেই কেল্লা ফতে।
গল্প লেখা ভালই প্যারার কাম। ভাংভুং কী সব লিখি, সেই গল্পের কথা মনে রেখে সিনেমার পোস্টে প্রশংসা করে গেলেন, পুরাই অপ্রত্যাশিত আনন্দ, সত্যিই খুব খুশি হলাম। কষ্ট করে গল্প লেখা সার্থক।
বারডেমের উরাধুরা বেশি জোস অভিনয় পাবেন বিউটিফুল সিনেমায়। দেইখা ফেলতারেন। তাইলেই, Alejandro González Iñárritu কোর্স কমপ্লিট আপনার।
আপনাকে আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ। অবশ্যই অবশ্যই আরো বেশি বেশি পোস্ট দেবার সর্বাত্নক চেষ্টা চালাবো।
শুভকামনা রইলো।
৩৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: রাহী ভাই জিনিস ! লীলা ফর্ম হওয়ার আগের থিকাই উনাই গান শুনি ! নায়ক , সোনার কিষাণ , দাওয়াত - এইগুলা অসামান্য ! উনার কন্ঠের লালন কেন জানি আমারে টানে না ! আর ওই দিন অন্য কাজ ছিল , এইজন্য এক চক্কর দিয়াই নাই !
মজার ব্যাপার হইলো ইনারিতুর একখান সাক্ষাতকার পড়সিলাম, এবাদুর রহমান গল্পের ঢঙে বয়ান চালাইসিলো , ঐখান থিকা যা মনে আসে আর কী ! বাবেল এর নামকরণের মিথটা মজার , এর লিগা এইটা নিয়া চাপাবাজি করলাম ! পার্ফেক্ট মুভি পোস্ট বলতে যা বোঝায় , আপ্নেরডা তাই হইসে !
পরিমিত এবং সুস্বাদু ! আর অসাম ইনারিতুর অসাম সিনামা নিয়া অসাম লেখার জন্যই এইডার তারিফ করা এই তো !
তো , এখন ফেইসবুকড ! গলাবাজি ঐখানে করুম নে ! টা টা !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হ, অরূপ রাহী হালা একটু বেশিই জোস, ঐদিন ক্যাটক্যাটে নীল একখান লুঙ্গী পইরা আইলো, সেই লুঙ্গীর কোন চিপা থিকা একটা সিগ্রেট বাইর কইরা দম নিলো কয়েকটা। তারপর সেইরকম গান শুনাইলো, মুগ্ধ হইয়া গেসি পুরা। লীলা শোনার অভিজ্ঞতা অবশ্য আমার বেশি দিনের না, বছরখানেক হবে। পুরাই ফিদা, "আমি তোমার মাঝে ঝিরঝিরিয়ে বইতে চেয়েছি"
আপনার কমেন্টগুলান বরাবরই বিয়াফুক ভালা পাই, গল্পের ঢঙ্গে বয়ান ও অসাম লাগলো।
দেখি, মুঞ্চাইলে সিনেমা নিয়া আরো পোস্ট দিব হয়তো কিছু।
শুভকামনা রইলো। চাংখারপুলে খাইতে যাইতাসি। আইসা ডাম্বল্যান্ড দেখা শুরু করুম।
৩৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট হয়েছে। বাবেল আর ২১ গ্রামস দেখেছি।
++++++++++++++
০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৯
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ঐগুলা ভাল্লাগলে আমোরেস পেরোস ভাল লাগার গ্যারান্টি। বিফলে মূল্য ফেরত
বারডেমের অভিনয় দেইখা মুগ্ধ হইতে চাইলে বিউটিফুলও দেখে ফেলতে পারেন, ঐটাও ভাল মুভি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। হ্যাপি মুভি টাইম।
৩৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নক্ষত্রচারী বলেছেন: ডেথ ট্রিলজির সবগুলোই দেখা ।
এক কেন্দ্রিক বৃত্ত ! জীবনের বিচ্ছিন্ন ঘটনা গুলোকে একই সূত্রে গাঁথা; আর এটাই ডেথ ট্রিলজির বৈশিষ্ট্য ।।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৫
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আরে সুন্দর বলেছেন তো !!! আগে মাথায় আসলে পোস্টে ঢুকায়া দিতাম। ডেথ ট্রিলজি আসলেই অসাধারণ।
বারডেম এর অসাধারণ অভিনয় পাবেন বিউটিফুল এ। ঐটাও দেখে ফেলুন সময় করে একদিন। তাইলেই, কোর্স কমপ্লিট।
শুভেচ্ছা রইলো, হ্যাপি মুভি টাইম।
৩৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২৭
ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: ইনারিতু অন্য ধাচের ছবি বানান।আমি ২১গ্রামস আর বিউটিফুল দেখেছি।অনেক গুলো বিন্দু জলকনা কে একত্র করে নীল মহাসাগর বানিয়েছেন।আর বারদেম,ডেল তরো অসামান্য অভিনয় করেছেন।ভালো পোস্ট
২১ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বাকিগুলোও সময় করে দেখে ফেলুন। আশা করি ভালই লাগবে। বিশেষ করে ব্যাবেল টা একটু বেশিই জোস মনে হইসে আমার কাছে। আর বারডেমের অভিনয় নিয়া তো বলার কিছু নাই। অতিমানবীয় অভিনয়।
ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।
৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪১
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: 1. Amores Perros (2000)
2. 21 Grams (2003)
3. Babel (2006)
এই তিনটা দেখসি
২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০২
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আরে, নি নৈ যে !!!! অমাবস্যার চাঁদ হাতে পেলুম মনে হচ্ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি পদধূলি দিয়ে যাবার জন্য।
বিউটিফুল ও দেখে ফেলেন, ভালই লাগার কথা।
শুভকামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: 21 Grams ছবিটা অসাধারণ বললেও কম বলা হয়!