|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
আয়কর-বিদ্যুৎ-পানি-দ্রব্যমূল্য
===================
অন্যয্য আয়কর:
ব্যাংক হিসাব/সঞ্চয়পত্র ক্রয়/ব্যাবসা শুরু/জমি কেনা এমন প্রায় ৪২ টা খাতে TIN (Tax Identification Number) বাধ্যতামূলক করলেন (পকেট কাটার ফাঁদ পাতলেন) অত:পর বাধ্য করলেন নির্দিষ্ট আয় না থাকলেও যেনো জিরো রিটার্ন জমা করে। ২০২৩ এসে বাধ্য করছেন নির্দিষ্ট আয় না থাকলেও নূন্যতম ২,০০০ টাকা আয়কর দিতে হবে। 
অথচ, জনগন সকল পন্য ক্রয়ে ভ্যাট দিচ্ছে/ব্যাংক কর কর্তন করছে/সঞ্চয়পত্র মুনাফা থেকে কর কর্তন করছে/ এমন কোন খাত নাই যেখানে স্বাধারন জনগন মোসক/ভ্যাট/কর না দিচ্ছে। তবু কেনো স্বল্প আয়ের মানুষ যাদের করযোগ্য আয় নেই শুধুমাত্র ব্যাংক হিসাব/স্বাধারন সঞ্চয়-ডিপোজিট এর জন্য বাধ্য হয়ে নেওয়া TIN এর জন্য টাকা দিতে হবে???
বিদ্যুৎ বিভ্রাট:
কয়লার টাকা বাকি থাকায় কয়লা আমদানী করা যাচ্ছে না ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ ফলাফল পুরো দেশ ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রার দোযখ দেখছে। অথচ, স্বাধারন মানুষের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার সুযোগ নেই। অর্থসংকটে কোন মাসে দিতে না পারলে পরের মাসে জরিমানা সহ পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। জনগনের কাছ থেকে নেওয়া টাকা যায় কোথায়? কয়লা আমদানীর টাকা কেনো বকেয়া থাকে? কয়লা যে ফুরিয়ে যাচ্ছে তা তো কর্তৃপক্ষ জানতোই, আগেভাগেই কেন যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করলো না? 
বোকা জনগন এবার গরমে উদাম হয়ে গান গাও-হায় গরমী!!!
পানি সংকট:
নারায়নগঞ্জ বাসিন্দা এক ভাই তার পরিবারের পানির কষ্ট অতিকষ্টে আমার কাছে শেয়ার করছে এভাবে, "পানির অভাবে গত এক সপ্তাহ তার পরিবারের সবাই গোসল করে না, কাপড় ধোয়া বন্ধ, খাবার পানি কিনে খাচ্ছে" এভাবে আর কয়দিন টিকা যায়। তীব্র গরমে পানির সংকট চরমে যাচ্ছে দিন দিন। অবুঝ জনগন বিদ্যুতের অভাব না হয় হাত পাখায় চালিয়ে নিবে, পানির অভাব কিভাবে সামলাবে?
দ্রব্যমূল্য দ্রবীভূত:
"বাজরে আগুন লেগেছে" উচ্চমূল্য বুঝাতে একসময় এই বাক্যই ব্যবহৃত হতো। এখন তো বাজরের দ্রব্যমূল্য ভলক্যানুর লাভায় দ্রবীভূত হয়।উদাহরন-আগের দিনে পল্ট্রি বয়লার মুরগী ১৫০ টাকা তো পরেরদিন এক লাফে ১৯০/২২০ টাকা। এভাবে কোন পন্যর দামই স্থিতিশীল থাকে না-লাভায় দ্রবীভূত হয়। 
দ্রব্যর মূল্য নিয়ে বাস্তব গল্প: ছেলেকে স্কুলে দিয়ে বাসায় আসার পথে দেখি এক তরমুজ বিক্রেতা পঁচা তরমুজ বাছাই করে ফেলে দিচ্ছে। ওনাকে জিজ্ঞেস করলাম তরমুজ পিস কতো করে? উনি বলে, স্যার তরমুজের কেজি ৭০ টাকা। বুজলাম উনি প্রয়োজনে তরমুজ পঁচিয়ে এভাবে ফেলে দেবেন তবু কেজি ছাড়া বিক্রি করবেন না। 
 ১৪ টি
    	১৪ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৪
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৪
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা পেয়ে স্বাধারন মানুষ এই সরকারের উপর খুশিই ছিল। জনগন তো আর ফ্রি বিদ্যুৎ ব্যাবহার করছে না। দফায় দফায় বিদ্যুৎ বিল বাড়িয়ে সরকার, মুখ বুঝে সহ্য করে দিনাতিপাতে কষ্ট হলেও বিদ্যুৎ বিল ঠিকঠাক পরিশোধ করেছে। হৃদয়ে প্রশ্ন-আদায়কৃত এই টাকা গেলো কোথায়? কয়লা কেনার টাকায় কেনো এতো টান?
২|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৩
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৩
আমি সাজিদ বলেছেন: উন্নয়নের স্বার্থে দয়া করে চুপ থাকুন। চেপে যান। 
  ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৭
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৭
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: স্বাধারন জনগন তো সব অনিয়ম হৃদয়ে চেপেই যাচ্ছে সবসময়। তবে চাই সইতে না পারলে সঞ্চিভূত চাপ ফেটে প্রতিবাদের বিস্ফোরন হতে পারে।
৩|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৩
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৩৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: ভাই, আপনি কি বিদ্যুৎ বিল ডলারে দেন? বিল তো দেন টাকায়। সেই টাকা কয়লা বিক্রেতাকে দিলে সে কি নেবে? তাকে দিতে হবে ডলার। সেই ডলার দেয় কে? রেমিটেন্স যোদ্ধারা। তারা যে কোন কারণেই হোক ডলার পাঠানো কমিয়ে দিয়েছে। তাই কয়লার মূল্য পরিশোধ করা যাচ্ছেনা। এই সহজ ব্যাপারটা বুঝতে অসুবিধা কি হচ্ছে?
তরমুজ ব্যবসা করে রামেসিস মিশরের রাজা হয়েছিল। সেও এরকম - তরমুজ পচাতো, কিন্তু দামে না বনলে বিক্রি করতো না।
  ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৪২
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:৪২
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: বোকা জনগন বলে বুঝতে একটু কষ্ট হয় বৈকি। জনগনের কাজ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা তা তো জনগন ঠিকঠাকই করেছে, তাই না? এবার কয়লা ডলারে কিনবে না মাগনা আনবে এটা সরকারের কাজ। 
সরকার জনগনকে ঋন করে ঘি খাওয়াবে (ঋনে করা মেগা প্রকল্প) আর অর্থ পরিশোধে প্রবাসী রেমিটেন্সে দোষ চাপাবে এটাতো ঠিক না।
৪|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৩:৪৫
০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৩:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: এত রিজার্ভ কিন্তু ৩৫০ মিলিয়ন ডলার (পত্রিকার দেয়া হিসাব) বাকি থাকে কেন । দেশের সবচে দুর্নীতিগ্রস্থ খাত বিদ্যুৎ খাত এবার বস্ত্রহীন হয়ে দাড়িয়ে , আমরা দেখছি কিন্তু কিছুই করার নেই । 
তবুও সরকারের হম্বিতম্বির কম নেই । জনগন এখন কাঠগড়ায় দাড়িয়ে । 
আমরা অসহায় বড্ড ।
  ০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৪:২৫
০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৪:২৫
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: স্বাধারন মানুষ সত্যিই অতি অসহায় সরকারের সিস্টেমের যাঁতাকলে। ফেরি করে বিদ্যুৎ বেচার স্বপ্ন দেখা সরকার এখন বিদ্যুৎ প্লান্টই বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এদিকে তীব্র তাপদাহে দোযখ দেখছে দেশবাসি।
৫|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৫
০৫ ই জুন, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৫
জ্যাকেল বলেছেন: সরকারে যারা আছে তারা সাক্ষাৎ চুর-ডাকাত। এদের কোন বংশ বলতে কিছু নেই বলেই এ দেশের অবস্থা এরকম খারাপ হয়ে আছে।
  ০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:১১
০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:১১
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: ক্ষমাতার চেয়ারে যেই যায় সেই হীরক রাজা হয়ে যায়।
৬|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৯
০৫ ই জুন, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: এই দুই হাজার টাকা নিয়ে সরকারের খুব বেশি লাভ হবে বলে মনে হয় না।
পানির সংকটের কথা শুনে খারাপ লাগলেও আমাদের কিছুই করার নেই!
দ্রব্যমূল্যের কথা আর বলে কি হবে!!
  ০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:০২
০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:০২
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: ব্যাংক ঋন খেলাপীদের লাইন দিনকে দিন বড় হচ্ছে সেদিকে নজর নাই। দরকারী-অদরকারী মেগা প্রকল্পে মেগা ঋন নিয়ে রেখেছে-নিচ্ছে যা সুদ সহ আসল পরিশোধের ধাক্কা লাগছে স্বাধারন জনগনের নিতম্বেই। ঋনদাতাদের শর্ত পূরনে পাগলা ঘোড়ার মতো আচরন শুরু করেছে সরকার। একটা আয়করসীমা বেধে দিয়ে আবার বলে টিন থাকলেই কর দিতে হবে, তাহলে আয়সীমা আর থাকলো কই। 
আপনার মন্তব্য পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।
৭|  ০৫ ই জুন, ২০২৩  রাত ৯:৪৮
০৫ ই জুন, ২০২৩  রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয়। আড়ালে তারস সূর্য হাসে।
  ০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:০৩
০৬ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:০৩
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: রবের দরবারে দোয়া-তাই যেনো হয়, তিমির রাত শেষে ভোরের সূর্যের অপেক্ষার ক্ষন যেনো ক্ষনস্থায়ী হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:২৩
০৫ ই জুন, ২০২৩  দুপুর ১:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: মিডিয়ায় এসেছে কয়লা কেনার ঋনও দেয় চীন, জনগন দেয় বিল অথচ পিডিবির দেনা ৫০০০ কোটি টাকা!!