![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানব মনের কারাগারে আমি যাবজ্জীবন বন্দি হইতে রাজি হইলেও কারও মনের দাসত্ব করিবার স্বাদ আমার নাই।
সেদিন এক কোচিং সেন্টারের একটি ভিডিওতে দেখলাম একজন শিক্ষক বিসিএস এর স্বপ্নযাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলছিলেন, “আমরা একদম মুখস্থ করায়া দিব”। তার বলার ভঙ্গিতে মনে হচ্ছিল যেন তিনি বলতে চাইছিলেন যে, একদম গিলায়া দিব। এইসব মুখস্থ করায়া দিব কিংবা গিলায়া দিব -দের কাছেই আমরা যাচ্ছি এবং মুখস্থ ও গলধঃকরণ প্রক্রিয়ায় নিজেদের সম্পৃক্ত করে অনেকেই সফলও হচ্ছি। শুধু তাই নয় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষাতেও (যেমনঃ IELTS 7+) চুক্তিবদ্ধভাবে নির্ধারিত স্কোর এর আহ্বান জানানো হচ্ছে চারিদিকে। এরাও সন্দেহাতীতভাবে গিলায়া দিব টাইপের মধ্যেই পড়ে।
এখন যারা শিক্ষাকে এইসব মুখস্ত বা গিলে খাওয়ার মতো এই অসাধ্যটি সাধন করছেন তাদের মেধা নিয়ে প্রশ্ন তোলার যোগ্যতা আমার নেই। শুধু বলতে চাই যে, এই ধরণের মগজ ধোলাইয়ের কারণেই হয়তো আমাদের দারুণ সম্ভবনাময় মেধার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং অন্যদিকে, শিক্ষাকে নিয়ে পেশাদারী ব্যবসায়ীরা এমনভাবে খেলছে যেন মনে হচ্ছে কাঁচাবাজারে মেধা কিনতে না পাওয়া গেলেও তাদের কোচিংগুলোতে ঠিকই কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন এরা চায়নি, চাইবেও না। প্রয়োজনও নেই তাদের চাওয়ার। কিন্তু প্রয়োজন তো আমাদের ছিল। কিন্তু আমরা কি পারি এই ধরণের জায়গাগুলোতে নিজেদের সচেতনতার পরিচয়টি দিতে?
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর মধ্যে ব্যবসা ঢুকে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এস.এস.সি.-র সময় আমি একটা কোচিং-এ ভর্তি হয়েছিলাম যারা বোর্ড স্ট্যান্ড-এর গ্যারান্টি দিয়েছিল(মানে মেধা নির্ণয় করে তারা বলতে পারবে কে স্ট্যান্ড করবে!)। পরে ঐ কোচিং-এ গিয়ে দেখা গিয়েছে মালিক সহ সবাই অদক্ষ...