নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n-আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাল গাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে। (কিছুটা ১৮+, তাই ছোটরা তফাৎ যাও!)

০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৭




ভার্সিটিতে অনেক ছেলে ঢাকার বাইরে থেকে পড়তে আসত। তাদের অনেকেরই থাকার একটা সমস্যা ছিল। ভার্সিটির কাছাকাছি হওয়াতে পরিচিত মহলে আমার বাসাটার বেশ চাহিদা ছিল। ফলে দেখা গিয়েছিল, আমার রুম ও ড্রইং রুম বাদে বাকি সব রুমেই দুইজন বা তিন জন করে থাকত। আমার এক বন্ধুর কাজিন ঢাকায় পড়তে এসেছিল। কিন্তু বেচারা কোথাও থাকার জায়গা পাচ্ছিল না। পরে আমি বন্ধুর অনুরোধে ছেলেটিকে ড্রইং রুমে থাকতে দিয়েছিলাম। আর মূল ঘটনার সূত্রপাত এখান থেকেই।

একদিন সকাল বেলা আমার ক্লাস ছিল। সবাই তখনও ঘুমাচ্ছে। রেডি হয়ে ড্রইং রুমে আসতেই আমার চক্ষু চড়ক গাছ! দেখলাম,বন্ধুর কাজিন জনাব মহাশয়ের লুঙ্গিখানা কোমরের নিচ থেকে উঠে গিয়ে মাথায় অবস্থান করছে এবং "তাল গাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে" টাইপের একটি পরিস্থিতি। আমি কিছুক্ষন পাগলের মত এদিক সেদিক তাকালাম। কি করব ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। সাত সকাল বেলা এই ধরনের একটা দৃশ্য দেখা অত্যন্ত ভয়াবহ ব্যাপার।

থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি করে ছেলেটাকে ডেকে লুঙ্গি ঠিক করতে বললাম। এই ধরনের সিচুয়েশনে পড়লে মানুষের মধ্যে যে স্বভাবজাত তাড়াহুড়া থাকে তার মধ্যে তেমন কিছুই ছিল না। বরং মনে হলো, "কি যন্ত্রনা! একটু আরাম করে যে খোলা মেলা হয়ে ঘুমাব, তারও কোন উপায় নেই" - টাইপের একটি অভিব্যক্তি দিয়ে সে লুঙ্গি ঠিক করে আবার শুয়ে পড়ল।

কিছুটা মেজাজ খারাপ করে আমি ভার্সিটি চলে এলাম। বন্ধুদের সাথে ব্যাপারটা নিয়ে কিছুক্ষন হাসাহাসি করে ক্লাসে গেলাম। ম্যাডাম ক্লাসে একাউন্টিং এর কিছু টার্ম নিয়ে পড়াচ্ছেন। বেশ গুরুত্বপূর্ন ক্লাস। কিন্তু আমি কিছুতেই ক্লাসে মনযোগ দিতে পারছি না। আমার শুধু বার বার সকালের সেই ভয়াবহ দৃশ্যের কথাই মনে পড়ে যাচ্ছে।

পাশে থাকা এক সহপাঠিনী স্লাইডের একটা টার্ম দেখিয়ে জিজ্ঞেস করল, এ্যাই এই টার্মটার পুরো মানে কি?
আনমনে বলে উঠলাম, "তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে....."
সহপাঠিনী ভ্রু কুঁচকে জিজ্ঞাসা করল মানে??
প্রচন্ড বিব্রত হয়ে হয়ে সাথে সাথে মাথা নেড়ে বললাম, স্যরি, মনে পড়ছে না।

ঐ সপ্তাহে আমার আমার আর কোন ক্লাস ছিল না। বাড়ী চলে গিয়েছিলাম। কয়েকদিন পরে যখন বাসায় ফিরলাম, বাসার বাসিন্দারা বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ নিয়ে আমার কাছে এলো।

বলাবাহুল্য সকলেরই সেই 'তালগাছ দর্শন' সংক্রান্ত অভিযোগ।
জনৈক বাসিন্দা হতাস হয়ে বলল, দোস্ত, সবাই সকাল বেলা কত সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখে, পাখি দেখে, আকাশ দেখে, সূর্য দেখে, পাশের বাড়ির মেয়েও দেখে আর আমরা!!! আমরা শুধু সেই ভয়াবহ 'তালগাছ' দেখেই যাচ্ছি। সকাল বেলা যাত্রা করে এই জিনিস দেখার কারনে আমাদের সারাদিন অনেক খারাপ যাচ্ছে। অনেক হওয়া কাজও হচ্ছে না। এর একটা বিহিত চাই।

----- যাই হোক, এর একটা চরম বিহিত করার জন্য রুদ্রমূর্তি ধারন করে ঐ ছেলেটিকে ডাকলাম। তাকে বললাম, এখানে থাকতে হলে তোমার লুঙ্গি পরা চলবে না, প্যান্ট বা হাফ প্যান্ট পড়ে ঘুমাতে হবে।

আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর না যে, তালগাছ দেখে কবিতা লিখে ফেলব। আমরা সাধারন মানুষ।

ছেলেটা মিন মিন করে বলল, ভাইয়া, লুঙ্গি ছাড়া তো ঘুমাতে আরাম পাই না। আমার একটু সমস্যা আছে।

আমি মোটামুটি রক্তচক্ষু করে তাকালাম। কত বড় ফাজিল! আমার চোখ এমনিতেই বড় বড়। তার উপর ভয় দেখাতে গিয়ে আরো বড় বড় করে ফেলায় চোখ টনটন করতে লাগল। আমাদেরকে চরম ধৈর্য পরীক্ষা নিয়ে ছেলেটি বলল, আমাকে লুঙ্গি পরার অনুমুতি দেন ভাইয়া। আমি এখন থেকে ঠিক ঠাক করে থাকব। প্লীজ, আমি লুঙ্গি ছাড়া ঘুমাতে পারি না।
না হবে না। নো লুঙ্গি।
প্লীজ ভাইয়া, একটু কনসিডার করেন।

সবার দিকে তাকালাম। দেখলাম প্রায় সবাই হাসি চেপে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, আমার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। হাসান নামে আমার এক ফ্রেন্ড ছিল। সে বলল, তাইলে এখন থেকে তুমি উপরে নিচে ভালো করে গিট্টু মাইরা তারপর ঘুমাইবা ঠিক আছে? যদি উল্টা পাল্টা হয়, তাহলে সারাজীবন কিন্তু কইলাম জিনিস ছাড়া থাকতে হইব।
ছেলেটা দ্রুত মাথা নেড়ে বলল, ঠিক আছে ভাইয়া, ঠিক আছে।

তার কয়েকদিন পর আমাদের মিডটার্ম শুরু হল। সবাই পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে নতুন করে লুঙ্গি সংক্রান্ত কোন অভিযোগ শুনি নি। আমাদের মনে হল যাক এই সমস্যার বুঝি সমাধান হয়েছে। কিন্তু আমাদের চিন্তা যে ভূল ছিল তা অতিদ্রুত প্রমানিত হল।

শেষ পরীক্ষার আগের রাতে আমার বাসায় কিছু ফ্রেন্ড চলে আসলো, একসাথে থেকে পড়াশুনা করব তারপর সকালে পরীক্ষা দিতে যাব।

সকাল বেলা পরীক্ষার জন্য বিসমিল্লাহ পড়ে যেই ঘর থেকে বেরুতে যাব, ওমনি সেই পুরানো দৃশ্যের অবতারনা, আবারও সেই ভয়াবহ ''তালগাছ দর্শন''।

ছেলেটি ঘুমাত ঠিক দরজার পাশেই। ফলে আমরা যে চোখ বন্ধ করে চলে যাব সেই উপায় আমাদের ছিল না। আমার বন্ধুরা যারা রাতে আমার সাথে থেকেছিল, তারা এই জিনিসের সাথে পরিচিত ছিল না। তারা টাস্কিত! আমার আর হাসানের বিব্রতকর চেহারা দেখে তারা হেসে ফেলল। একজন বলল, মামা চল এখানে মরিচ দিয়া দিই। আর একজন বলল, না না সুপারগ্লু দিয়া দেই, শালা শিক্ষা পাবে।

আমার যে কি ইচ্ছা করছিল তা আসলে ভাষায় প্রকাশ করা ভীষন কষ্টের। যারা গ্রামে বেড়াতে গিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই দেখেছেন, রাখালরা গরুর খুটি কিভাবে মাটিতে ঢুকান। খুটি মাটিতে রেখে পা দিয়ে জোরে লাথি মেরে তা ভিতরে ঢুকানো হয়। আমার খুব ইচ্ছা করছিল, আমি "খুটা"পুঁতা রাখাল হই।

প্রচন্ড মেজাজ খারাপ করে পরীক্ষা দিতে গেলাম। পরীক্ষা খুব একটা ভালো হলো না। এমনকি ফেল করারও একটা চান্স ছিল । সমস্ত রাগ এবং ক্ষোভ গিয়ে পড়ল ঐ ধৈঞ্চা ছেলের উপর। সকাল বেলা যারা হাসছিল, তারাও এখন বিরক্ত। আমাদের বদ্ধমূল ধারনা হল, সকাল বেলা যাত্রা করে অশুভ জিনিস দেখে বের হবার কারনেই আমাদের এই অবস্থা।

মাথা ঠান্ডা করার জন্য ভার্সিটির ক্যাফেটেরিয়ার বসলাম। সেখানে টিভিতে একটা এ্যাড দেখাচ্ছিল। একজন ওয়েস্টার্ন কাউবয় দড়ির মাধ্যমে একটা ড্রিংসের ক্যান উদ্ধার করে। এটা দেখে সাথে সাথে মাথায় একটা প্ল্যান চলে আসল। উচিত শিক্ষার জন্য এর চেয়ে সুন্দর প্ল্যান আর হতেই পারে না।

ভূক্তভোগীদের সাথে পরিকল্পনার কথা শেয়ার করলাম। সবাই এক কথায় রাজি। দেরী না করে কাজে নেমে পড়লাম। বনানী বাজার থেকে আমরা থ্রেডবল জাতীয় এক বিশেষ প্রকার বই সেলাই করার সুতা কিনলাম। তারপর বাসায় ফিরে এলাম। তারপর কার কি দায়িত্ব সেটা বুঝিয়ে বলে দিলাম।

ঠিক হলো, আজকে বাসায় বেশ খানা পিনার আয়োজন হবে। ঐ ছেলেটিকে বেশি করে পানি জাতীয় জিনিস খাওয়ানো হবে। কেননা পানির অভাব হলে প্ল্যান বাস্তবায়নে কিছুটা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

রাহি এবং সুমন মিলে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে এবং দড়ির অপর অংশ প্রধান দরজার সাথে টান টান করে লাগানো থাকবে। এই কাজে সাহায্য করবে হাসান এবং তুহিন।

উল্লেখ্য এই বাসার নির্মান জনিত একটা ত্রুটির কারনে প্রধান ফটকটা বাইরের দিকেই খুলত। আমি নতুন একজন বুয়া রেখেছিলাম যিনি সকাল ০৮ টার দিকে এসে রুম ঝাড়ু দিতেন এবং রান্না করে দিতেন। তার বিরুদ্ধেও বেশ অভিযোগ ছিল, তিনি কাজে ফাঁকি দিতেন এবং রান্নাঘর থেকে আলু, পেয়াজ, ডিম ইত্যাদি নিয়মিত সরিরে ফেলতেন। এই প্ল্যানে তার অন্যতম ভূমিকা থাকবে এবং যদি আমরা সফল হই তাহলে তিনিও একটা উচিত শিক্ষা পাবেন ।

যাইহোক, সব কিছু প্ল্যান মোতাবেকই হলো। ঐ ছেলেটিকে ঘুমাতে পাঠিয়ে আমরা অপেক্ষা করছি কখন সেই ভয়াবহ দৃশ্য শুরু হবে এবং আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করব। কিন্তু আমাদেরকে অত্যন্ত হতাশ করে দিয়ে সে দিন কিছুই হল না। তালগাছ না দেখার কারনে যে আমরা কখনও হতাশ হব সে কথা দুঃস্বপ্নেও ভাবি নি। মন খারাপ করেই যে যার মত ঘুমাতে গেলাম।

তারপ্রায় দুই দিন পর, মুভি দেখে সকাল বেলা ঘুমাতে গিয়েছি। মাত্র চোখটা লেগে এসেছে, হঠাৎ হাসান এসে ধাক্কা ধাক্কি শুরু করল। অনেকটা কমান্ডোদের মত মাটিতে বসে আমার কানের পাশে ফিস ফিস করে আমাকে ডাকছে। ঐ বেটা জলদি উট!! আইজকা তালগাছ উঠছে রে!!!

আমি লাফ দিয়ে উঠলাম। তুহিনকে ডাকলাম। থ্রেড বল নিয়ে ড্রইং রুমে গেলাম। একটা লুপ বা ফাঁসির দড়ির মত একটা গিঁট বানালাম। তুহিনকে বললাম, যা গাছে দড়ি বেঁধে আয়! বেটা নখরা শুরু করল। বলল, সে পারবে না, তার কেমন যেন লাগছে।

সাফল্যের এত কাছাকাছি এসে এই ধরনের বাহানা অত্যন্ত অমার্জনীয় অপরাধ। হাসান চিবিয়ে চিবিয়ে বলল, তুই যদি এখন কোন বাহানা বানাস তাইলে সত্যি কইলাম তোর তাল গাছে আমি নিজে রশি লাগাবো । জলদি কাম শুরু কর।

এই ধরনের হুমকির পর আর কারো কিছু বলার থাকে না। ফলে তুহিন দুই আংগুল দিয়ে খুবই হাস্যকর ভাবে বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বেঁধে দিল। আমি রশির অপর প্রান্ত দরজার হুকের সাথে হিসাব করে টান টান করে বেঁধে দিলাম। যেন বুয়া যখন ভিতরে ঢুকার জন্য দরজা খুলবে তখন যেন "সেখানে" টান পড়ে। ঘড়িতে দেখলাম ০৭:৪৫ বাজে। কিছুক্ষনের মধ্যেই বুয়া চলে আসবে। আমরা মেইন গেটটা একটু খুলে রাখলাম, যেন বুয়া এসে বুঝতে পারে দরজা খোলা। তারপর সবাই মিলে আমার রুমে ঢুকে বসে থাকলাম। বুকের ভেতর টিপ টিপ করছে, বুয়া ঠিক সময় আসবে তো? সব ঠিক মত হবে তো। একটু পর পর দরজা ফাঁক করে দেখছি যে সব ঠিক আছে কিনা।

হঠাৎ মনে হল নিচে বুয়ার কন্ঠ শুনলাম। কেয়ারটেকারের সাথে কথা বলছে। আমরা চরম উত্তেজনা নিয়ে অপেক্ষা করছি আর মনে মনে সময় গুনছি। খালি আমাদের নিশ্বাসের শব্দই শুনতে পাচ্ছি। হঠাৎ দরজা খোলার সাথে সাথে বুয়ার তীব্র চিৎকার!!! ও আল্লাহ গো!!!!!!!!!!! এইটা আমি কি দেখলাম!

সাথে সাথে মহাশয়েরও চিৎকার। আআঊঊঊফফফফফ। আসলে শব্দ কিভাবে লিখে প্রকাশ করতে হয় আমি জানি না। তবে আপনি ভেবে নিন শব্দটা এসেছে বুকের গভীর থেকে এবং যা কিনা মুখের কাছে এসে আটকে গিয়েছে- এমন টাইপের শব্দ।

আমরা দৌড় দিয়ে রুম থেকে বের হয়ে আসলাম। দেখলাম আমাদের তালগাছ বাবা বিছানায় দুই পা মেলে বসে রয়েছেন।কোন তালগাছ দেখতে পাচ্ছি না। ডাবল পাক দেয়া থ্রেডবল সুতা ছিড়ে পড়ে আছে। তার চোখে হতভম্ব দৃষ্টি। সিড়িতে গেলাম, দেখলাম বুয়া মাথায় হাত দিয়ে বসে আছে। তার মাথায় পানি দিচ্ছে আমাদের কেয়ারটেকার। কেয়ারটেকার বলল, ভাইয়া আপনারা নাকি কোন ভাইয়ার সুন্নতে খাৎনা করাইছেন ? ও তাই দেইখা ভয় পাইছে।


সম্পাদিত পোস্ট।
মুল-মোজাদ্দেদ আল ফেসানী জাদিদ।(''কাল্পনিক ভালোবাসা'';)
লেখাটি আমি পঞ্চাশের অধিকবার পড়েছি, যতবার পড়ি ততবার হাঁসি!
মজার এ লেখাটি পাঠকের সাথে শেয়ারের লোভ সামলাতে পারলাম না।
আফসোস! অসম্ভব রসবোধসম্পন্ন লেখকের এ ধরনের লেখা এখন আর আমরা পাচ্ছিনা।

পুনশ্চঃবিষয়টা অতীব আনন্দের যে,সুপ্রিয় জাদিদ ভাইয়ের একমাত্র কন্যা ও একমাত্র স্ত্রীর আজ জন্মদিন।
শুভ কামনা সামারা আল ফাসানী ইনায়া মা, শুভ কামনা সামারা আল ফাসানী ইনায়া’র মা।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০১

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: এসব নিয়ে এমন ভয়ংকর রকমের মজা করা ঠিক না।

সব ছেলেরই ঘুম থেকে উঠলে বা ঘুম ভাঙা আধাঘন্টা আগে এই প্রবলেম (প্রবলেম কিনা শিওরনা) হয়।

০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন মীর আবুল আল হাসিব

২| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৮

মা.হাসান বলেছেন: জাদিদ ভাইয়ের ঘরে যেন প্রতি দিন কারো না কারো জন্ম দিন থাকে সেই কামনা করছি।
ওনার পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

লেখাটা আগে কোথাও পড়েছি, (সম্ভবত আপনার পাতায়) এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না। প্রথম বার যেমন আনন্দ পেয়েছিলাম, এখনো তেমনি আনন্দ পেলাম ।

০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মা.হাসান ভাই

৩| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন,




জন্মদিনের শুভেচ্ছা মিসেস জাদিদ ও বেবী জাদিদকে।

০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন জী এস ভাই ।

৪| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুভ জন্মদিন মিসেস জাদিদ এবং বিনতে জাদিদ।

দারুন বিষয়ের উপর লেখা। আমার হল কক্ষে আমার এক বন্ধু থাকতেন । বন্ধু ঘুমের সময় যখন আমার ঘুম থেকে উঠার পর। তিনি সারারাত থিসিস সুপার ভাইজার স্যারের কক্ষে অধ্যায়ন পর্ব শেষে আমার কক্ষে যখন আসতেন তখন ফজরের ওয়াক্ত। এসেই ঘুম। ঘুমোলে আর লুঙ্গি তার সঙ্গে নেই। তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে প্রকাশ্য সূর্যালোকে ..... #:-S

০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহ সেলিম ভাইয়ের দেখছি 'তাল গাছ' দর্শনের পুর্ব অভিজ্ঞতা আছে !

৫| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪

সত্যপীরবাবা বলেছেন: হা হা হা
প্রায় কাছাকাছি অভিজ্ঞতা গ্রাম থেকে বেড়াতে আসা আত্মীয়ের ক্ষেত্রে। রক্ষাকর্ত্রী ছিল বাসার পোষা বেড়াল। আন্দোলিত তাল গাছকে শত্রুপক্ষ ভেবে হালকা থাপ্পর বসিয়েছিল। =p~

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সত্যপীরবাবা দেখছি কম রসিক না !
দুই লাইনেই রস চুইয়ে পড়ছে =p~

৬| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হ্যাঁ সেটাতো তো আর আমার না। অন্যের তালগাছ দর্শন অন্যায়। নিজের টা না।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সত্য বলেছেন সেলিম ভাই

৭| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং শুভ কামনা রইল ।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সাইন বোর্ড

৮| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: উভয়কে
শুভেচ্ছা জন্মদিনের । ভালো লাগলো পড়ে

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি

৯| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রাণবন্ত লেখা।
দারুন রিউমার আছে। এই লকডাউনে এমন সুন্দর লেখা পড়া সত্যি ভাগ্যের। আপনার লেখাগুলো আমাকে দারুণ আনন্দ দেয়, ভাবনার খোরাক যোগায়। এরকম অভিজ্ঞতা আমার জীবনেও হয়েছে! জীবন এমনই বহমান শেষ না হওয়া পর্যন্ত। আর প্রিয় ইনায়া মা-মণির জন্মদিনে শুভেচ্ছা, আশীর্বাদ আর ভালোবাসা রইলো। সাথে ভাবীর জন্য লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন কাওসার চৌধুরী

১০| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
তারা ভালো থাকুক। সুস্থ থাকুক।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর

১১| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:২৮

এলে বেলে বলেছেন: হা হা হা.... কঠিন বিচার...

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ এলে বেলে

১২| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪৩

রুদ্র নাহিদ বলেছেন: সাত সকালে তালগাছ দর্শন আসলেই দিনটা মাটি করে দেয় :)

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার এধরনের অভিজ্ঞতার নাই রুদ্র নাহিদ ।

১৩| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ২:২১

কল্পদ্রুম বলেছেন: কি একটা অবস্থা!এই অভিজ্ঞতা হোস্টেলে আমার এক বন্ধু নিয়েও আছে।তবে তাকে প্রথমবার হুমকি দেওয়ার পর সে লুঙ্গি পরা ছেড়ে দিয়েছিলো।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এধরনের মজার ও বিব্রতকর অভিজ্ঞরতা অনেকেরই আছে কল্পদ্রুম

১৪| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: সামারা ও জাদীদ ভাইকে শুভ জন্মদিন।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নিন সাজিদ

১৫| ১০ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:৫৭

কৃষিজীবী বলেছেন: সকাল বেলা সুন্দর সুন্দর দৃশ্য খুজতে এসে তাল গাছ দর্শন করে ফেললাম :D

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: =p~

১৬| ১০ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অ-আল্লাগো এইডা আমি কি দেখলাম!!! হা.।হা.হা.........।

কারো কারো লুঙ্গিজনিত এ ধরনের সমস্যা হয়। আমিও যে এ ধরনের ঘটনার স্বাক্ষী।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা জাদিদ পরিবারকে।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন মোঃ মাইদুল সরকার

১৭| ১০ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ব্লগিং করাই ছেড়ে দিবো। অনেক সহ্য করেছি। আর না। এমন কোনো অপরাধ করি নাই যে আমাকে এত দিন জেনারেল করে রাখবে।
এর মধ্যে ইসিয়াক ভাইকেও জেনারেল করা হয়েছে? উনার অন্যায় কি? সে আমাকে নিয়ে পোষ্ট করেছে?
আমার সহ্যের বাধ ভেঙ্গে গেছে। আর না।

আমি সামু থেকে বিদায় নিবো। তুচ্ছ কারনে- এত তুচ্ছ তাচ্ছিল্য, এত অপমান আমার ভালো লাগে না।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আল্লাহওতো মাঝে মাঝে আমাদের ঈমানী পরিক্ষা নেয়, :P
অধৈর্য হবেন না রাজীব ভাই।
সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৮| ১০ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্যাপারটা বেশ মজার ও আনন্দের এবং বিস্ময়করও যে, মা ও মেয়ের জন্মদিন একই। বেবি সামারা ও ভাবীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

আমাদের ছোটোবেলায় এক বন্ধু তার ভাবীর বাড়িতে বেড়াতে গেছে। সকালে প্রস্রাবের বেগে তার ঘুম ভাঙে। চেতন হয়ে দেখে, তার তালগাছের গোড়ায় একটা চিকন রশি বেঁধে কাঁড়ের সাথে বেঁধে (বুঝে নিন- উপরে ফ্যানের সাথে) ঝুলিয়ে রেখেছে। বাঁধার সময় তালগাছ চিকন ছিল, কিন্তু সকালে ওটা মোটা হয়ে যাওয়ায় তার ব্যথা লাগছিল। কান্নাকাটি করার পর তার ভাবীরা ছুটে আসে। দুষ্টুমি করে ভাবীরা ছোটো দেবরের তালগাছটা রাতের অন্ধকারে ওভাবে বেঁধে রেখেছিল :)



১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাইজান, আপনার মন্তব্য পড়ে মনে পড়ল- একবার এক বিয়ে বাড়িতে দুস্ট ছেলেরা আরেক ছেলের তালগাছে সুতা দিয়ে ফাঁস লাগিয়েছিল।
গাছটা কিছুক্ষন পরে কেন যেন হৃষ্টপুষ্ট হয়ে উঠে, সুতাটা গাছের ছালের ডিপে চলে যায়। গাছ আর পুর্বের অবস্থায় আসেনা। হৃষ্ট থেকে হৃষ্ট হতে থাকে, পরে এই সুতা খুলতে রক্তারক্তি হয়েছিল। :P

১৯| ১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সে যাই হোক এই ধরনের কাজ না করাই উচিত।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সঠিক, মজার করার ছলে অনেক সময় বিপদও হতে পারে।

২০| ১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:



বয়সে বড় হওয়ায় আসতে হলো এবং পড়তেও হলো।
ভাই, আপনার পা দু'টো কখন পাবো, একটু কদমবুছি করার জন্য?

আপনাকে এবং মিসেস ও জুনিয়র আল ফাসানীর জন্য অনেক শুভ কামনা।

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন মাঈনউদ্দিন মইনুল

২১| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: উভয়ের জন্য জন্মদিনের বিলম্বিত শুভেচ্ছা!
পূর্ণাঙ্গ প্রাইভেসী ছাড়া লুঙ্গি পরে ঘুমাতে যাওয়াটা অনেক বিড়ম্বনার কারণ হতে পারে।

১০ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পূর্ণাঙ্গ প্রাইভেসী ছাড়া লুঙ্গি পরে ঘুমাতে যাওয়াটা অনেক বিড়ম্বনার কারণ হতে পারে। সঠিক বলেছেন জনাব খায়রুল আহসান

২২| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এতো দেখছি দম ফাটানো হাসির গল্প। জন্ম দিনের শুভ কামনা।

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তারেক_মাহমুদ

২৩| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: :D :D :D
চুপচাপ পড়ে গেলাম।
আনন্দে কাটুক সবার জীবন।

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উপস্থিতি জানান দেয়ার জন্য ধন্যবাদ সাহাদাত উদরাজী

২৪| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ভালো থাকুক।

সুস্থ থাকুক সবসময়...। :)

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়

২৫| ১২ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৫

জাফরুল মবীন বলেছেন: ঘুমের দুটো পর্যায় আছে- Non Rapid Eye Movement sleep( non REM sleep) & Rapid Eye Movement sleep (REM sleep) । রেম স্লিপের সময় সবারই তালগাছ দাঁড়ায়।গভীর ঘুমে থাকায় আমরা তা টের পাইনা।কিন্তু এ অবস্থাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে লৌহদন্ডের ন্যায় কাঠিন্য তালগাছে অনুভব করা যায়।ঘুম সাধারণত শুরু হয় নন-রেম স্লিপ দিয়ে আর শেষ হয় রেম স্লিপ দিয়ে।একারণে অনেকেই সকাল বেলা এটা টের পান।

এটা কিন্তু একটা ডায়াগনস্টিক টেস্টও বটে। যারা আমার ইয়ে ঠিকমত দাঁড়ায় না বলে মঘা ইউনানীর পিছনে দৌড়ায় তাদের ক্ষেত্রে এরূপ তালগাছ দাঁড়ানো নিশ্চিত করে যে তার প্যাথলজিক্যাল ইরেকটাইল ডিসফাংশন নেই।তারা সবাই সাইকোসেক্সুয়াল নিউরোসিস (বর্তমানে পারফরমেন্স অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার বলে) মনোদৈহিক সমস্যার কেস।

রম্য রচনায় এসে নিরস কথা বলে গেলাম :(

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোটেই নিরস নয় বেশ মজা করে লিখেছেন।
ঘুম ঘোরে তাল গাছের উত্থানে অনেকে বিব্রত হলেও, আসলে যে উত্থানকারী 'আসল পুরুষ' আপনার মন্তব্যে তা প্রমান হল।

২৬| ১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: @জাফরুল মবীন,
"রম্য রচনায় এসে নিরস কথা বলে গেলাম" - নীরস আর র'লো কোথায়?
রেম স্লিপের সময় সবারই তালগাছ দাঁড়ায় এই একটি কথাই তো রসে টইটম্বুর! :D

১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সঠিক বলেছেন :D :D :)

২৭| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ছবি ও পরিচিতিতে ব্লগডে-২০১৯ পোস্টে আমার দুটো মন্তব্য রয়েছে, যার উত্তর দেন নি।

০৬ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নোটিফিকেশনে শো করেনা তাই সময় মত রিপ্লাই না দেয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.