নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
** এক ফেসবুক কবি বাসর ঘরে স্ত্রীকে বলল-
আজ থেকে তুমিই আমার কবিতা, তুমিই আমার কল্পনা, তুমিই আমার মানসি।
স্ত্রী বলল- তাহলে আজ থেকে তুমিও আমার শামিম, তুমিই আমার হাসান, তুমিই আমার নাসির ভাই।
৷ ** এফ এম রেডিওতে অনুরোধের গানের অনুষ্ঠান চলছিল। এমন সময় এক শ্রোতার ফোন- হ্যালো, এটা কি এফএম ৬৯?
জ্বি বলুন।
- আমি আজ রাস্তায় একটা পার্স পেয়েছি।সেখানে নগদ সতেরো হাজার টাকা আর একটা ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সে নাম লেখা আছে নিরুপমা চৌধুরী।
- ও ও বুঝতে পেরেছি,আপনি এখন পার্সটা ফেরত দিতে চাইছেন।
- বিষয় সেটা নয়,আমি চাইছি নিরুপমার উদ্দেশ্যে কিশোর কুমারের 'ওগো নিরুপমা' গানটি বাজানো হোক।
** ছাত্রীঃ ও স্যার, এক্কান কতা কই?
প্রাইভেট টিউটরঃ ক'ও।
ছাত্রীঃ আন্নে কি আঁর চোকের ভাষা হইড়তে হারেন না?
প্রাইভেট টিউটরঃ ধুত তোর চোকের ভাষা, দুই বছর ধরি তোর আতের লেকাই হইড়তাম হারিনা!
**ঃ এই শুনছ, আমাদের বেসিনের কলটা দিয়ে সারাক্ষন পানি পড়ছে, কিছু একটা ব্যবস্থা কর নাগো!
ঃ দুর, আমি কি করব? আমি কি কলের মিস্ত্রি নাকি?
এই বলে কাদের ভাই আড্ডা মারতে বেরিয়ে গেলেন।
দুদিন পর ভাবী বললেন,
ঃ দেখেছ আমাদের রান্নাঘরের দরজাটা কেমন আটকে আটকে যাচ্ছে, ভালো করে বন্ধ করা যাচ্ছে না।
ঃআমি কি কাঠের মিস্ত্রি নাকি? ওসব আমার দ্বারা হবে না।
এই কথা বলে ভাই তাস খেলতে বেরিয়ে গেলেন।
আবার কদিন পর..
ঃ বেডরুমের ফ্যানটা ঘুরলে ক্যাঁচ ক্যাঁচ আওয়াজ হচ্ছে, কিছু কর বাপু।
ঃ আমি তো আর ইলেকট্রিক মিস্ত্রি নই, আমার এখন অনেক কাজ। কাল অফিসের কাজে তিনদিনের জন্য ঢাকা যেতে হবে। কাগজ পত্রগুলো গুছিয়ে নিতে হবে।
তিনদিন পরে দাদা ঢাকা থেকে ফিরে দেখলেন সব ঠিকঠাক হয়ে গেছে।
ঃ কল, দরজা, ফ্যান কে সারালো গো?
ঃ ঐ তো, তোমার খালাতো ভাই টিপু ।
ঃ তা কত খরচ হল?
ঃ এক পয়সাও না।
ঃ মানে? বিনা পয়সায় সব হল?
ঃ হ্যাঁ, টিপু বলল "সব ঠিক করে দেব, হয় আমাকে নিজের হাতে মিষ্টি বানিয়ে খাওয়াও নয়ত আমার সাথে দুদিনের জন্য কক্সবাজার চল।"
ঃ তা কি মিষ্টি বানালে?
ঃ ধুর আমি কি ময়রা নাকি?
**একদল বাঙালি বৃদ্ধ তীর্থ যাত্রায় গিয়েছেন।
গাইড বললেন - কাল সকালে আমরা তীর্থ যাত্রার জন্য বের হবো। তাই সবাই সকালবেলায় স্নান করে নেবেন।
মনে রাখবেন, এটা একটা তীর্থক্ষেত্র। তাই হয়তো রাস্তা দিয়ে যাবার সময় দু'ধারে মহিলাদের স্নান করতে দেখা যেতে পারে।
আপনারা কেউ সেদিকে তাকাবেন না। তাহলে কিন্তু খুব পাপ হবে।
যদি ভুল করে কেউ দেখেও ফেলেন, তাহলে "হরিওঁম" বলে চিৎকার করে উঠবেন।
তাহলে আর পাপ হবে না।
আর সেখানে না দাঁড়িয়ে এগিয়ে যাবেন।
পরদিন সকালে স্নান সেরে সবাই যাত্রা শুরু করলেন।
কিছুদূর যাওয়ার পর একজন বৃদ্ধ হঠাৎ "হরিওঁম" বলে চিৎকার করে উঠল।
সঙ্গে সঙ্গে বাকি সবাই বলে উঠল -- অ্যাই কোন দিকে ? কোন দিকে ?
**মি কাদের তার মহিলা পি এস এর সাথে রিসোর্ট এ অন্তরঙ্গ সময় কাটাবেন বলে মনস্থির করলেন। । তিনি তার স্ত্রী কে ফোন এ জানিয়ে দিলেন যে আজকে উনি রাতে বাড়ি ফিরবেন না, বিদেশী ডেলিগেট আসবে তাদের সাথে ৫ তারা হোটেল এ মিটিং এন্ড পার্টি।
অন্তরঙ্গ মুহূর্তের সময় তার পি এস দ্বারা লাভবাইটের কিছু চিহ্ন ঘাড়ে এবং গলায় স্পষ্ট, । মি. কাদের খুব চিন্তিত বৌ যদি দেখে তাহলে আর বাঁচার উপায় নাই।
হঠাৎ কাদের সাহেবের মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল।
পরদিন সকালে বাড়ি ফিরেই তিনি পোষা কুকুরের সাথে দুষ্টামি শুরু করে দিলেন। মিনিট কয় পরেই বউ সামনে হাজির। গিন্নীকে দেখেই কাদের সাহেব বলে উঠলেন, তোমার কুকুর টাতো বেশ ফাজিল,
আসতে না আসতেই আঁচড় দিয়ে কি করেছে দেখো!
তখন বৌ বলে উঠলো যে , আসলে ই কুকুরটা দিন দিন ফাজিল হচ্ছে, দেখোনা আমাকে ও কামড়িয়ে কিছু রাখে নাই। গলায় ও পেটে আঁচড় বসিয়ে দিছে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৪
সোনাগাজী বলেছেন:
চলে
১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চললে ভালোই
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩১
মামুinসামু বলেছেন: কুকুরকে পোষ মানানোর ইতিহাস জানতে হলে, প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এবং কুকুরের মধ্যকার যে পারস্পরিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে সেই গল্প আগে জানতে হবে। প্রথমদিকে মানুষের শিকার কাজে সঙ্গ দিতে, জিনিসপত্র দেখাশোনার কাজে, পূর্বাভাস ও সংকেত প্রাপ্তির জন্য, খাদ্যের উৎস খোঁজার কাজে কুকুরের সহযোগিতার সূত্র ধরে মানুষের সাথে এই প্রাণীটির সখ্যতার শুরু হয়। দিনে দিনে তা ভালবাসা এবং বন্ধুত্বে রাপ নিয়েছে। কিন্তু ঠিক কবে থেকে এই সখ্যতা রা বন্ধুত্বের শুরু তা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক রয়েছে
সূত্র: Roar Media
১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি পরিমাণ পোষ মানিয়েছেন?
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৬
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: কৌতুকগুলো মোটামুটি ভালোই হইছে ।
এই সুযোগে এমনই একটা লিখে গেলাম -
স্বামী তার স্ত্রীকে সন্দেহ করে তার অবর্তমানে অন্য কারে সাথে নাক্কাবুক্কা করে। আজ সকালে কাজে যাবার আগে স্ত্রীর ডান রানে একটা হাঁস এঁকে দেয়।
স্বামী চলে যাবার পর স্ত্রী যা করার তা করে ভালোভাবে গোসল করে ফ্রেস হলো। হঠাৎ খেয়াল করলো আঁকা হাঁসটা মুছে গেছে গোসলের পরে। এখন হাঁসটা ডানে না বামে ছিল তা ভুলে গেছে। কি আর করা অনুমান করে বাম পাশে একটা হাঁস এঁকে রাখলো।
সন্ধায় স্বামী ঘরে এসেই স্ত্রীর রানে আাঁকা হাঁস দেখতেই চিৎকার হাঁস বাম পাশে কি করে গেলো।
স্ত্রী বুদ্ধি খাটিয়ে বলল, হাঁসটি নদীর ডান পাশেই ছিল। ক্ষুধা লাগায় সে নদীতে নেমে খাওয়া-দাওয়া করে বাম পাশে এসে বিশ্রাম নিচ্ছে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনারটাও ভালো হইছে।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: বেশ।
১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব দা।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮
অঙ্গনা বলেছেন:
ভালোছিল।
১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:০৭
মিরোরডডল বলেছেন:
কৌতুক খুবই পছন্দ করি ।
কিন্তু এগুলো কমন, মোটামুটি আগে পড়া।
যে কথা না বললেই না, এই পোষ্টের চেয়ে লিটনের নিজের লেখা যে রম্য, পলায়তি টাইপের লেখাগুলো ভীষণ ভীষণ হাসির ।
ওগুলো পড়ে খুবই মজা পাই
ওরকম পোষ্ট আরো চাই লিটন ।
১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি আমার লেখা পড়েন জেনে আনন্দিত। নতুন কোন আইডিয়া পেলে অবশ্যই লিখবো।
অনেক দিন পোস্ট করা হয় না, পাছে আপনারা ভুলে যান এই শংকায় এ ধরনের পোস্ট গুলো করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: "হরিওঁম"