নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিফান

আমি কারো সাতেও নেই পাঁচেও নেই

জিফান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্রিস্টোফার মার্লো

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

ক্রিস্টোফার মার্লো (ব্যাপ্টিস্ট: ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৫৬৪-মৃত্যু: ৩০মে ১৫২৯) একজন খ্যাতিমান ইংরেজ নাট্যকার, কবি এবং অনুবাদক ইংল্যান্ডের কেন্টারবেরিতে জন্মগ্রহণ করেন। এলিজাবেথান ধারায় ট্রাজেডি রচনায় তিনি এবং উইলিয়াম শেকসপিয়র ছিলেন উল্লেখযোগ্য। তিনি প্রবল ভাবে উইলিয়াম শেকসপিয়কে প্রভাবিত করে ছিলো।







শিক্ষা জীবন

ক্রিস্টোফার মার্লো ক্যান্টারবেরি কিংস স্কুল ও ক্যামব্রিজের কর্পাস ক্রিস্টি কলেজ থেকে তিনি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি নাস্তিকতার জন্য বেশ প্রসিদ্ধ ছিলেন।



সাহিত্য জীবন

‘ডিডো কুইন অব কার্থেজ’ তাঁর প্রথম নাটক,প্রকাশিত হয় ১৫৯৪ সালে।[৩] তার অন্যান্য নাটকের মধ্যে "দি জিউ অব মাল্টা", "এডওয়ার্ড দি সেকেন্ড" উল্লেখযোগ্য। সব চেয়ে উল্লেখযোগ্য রচনা " দ্য ট্রাজিক্যাল হিস্টরি অফ লাইফ অ্যান্ড ডেথ অফ ডক্টর ফস্টাস। এছাড়া "দি প্যাশনেট শেফার্ড টু হিজ লাভ" এবং "হিরো অ্যান্ড লিডার" মার্লো রচিত দুটি বিখ্যাত কবিতা।



মৃত্যু

ক্রিস্টোফার মার্লো মাত্র ২৯ বছর বেঁচেছিলেন।১৫৯৩ সালের ১৮ মে মার্লোকে গ্রেফতার করার জন্য ওয়ারেন্ট জারি করা হয়। ধারণা করা হয়, নাস্তিকতার জন্যই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।[৪] এর অল্প ক’দিন পরে ১৫৯৩ সালের ৩০ মে তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। তাঁর মৃত্যুর কারন এখনও রহস্য। যে বাড়িটিতে তাকে হত্যা করা হয় সে বাড়িতে ৩ জন ব্যক্তি উপস্থিত ছিল। মার্লো ছাড়াও যে দুই ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন তারা জানায়, মার্লো মদ্যপ অবস্থায় তাদের আক্রমণ করে।আত্মরক্ষার জন্য তারা মার্লোকে আঘাত করে। যে দুজন ব্যক্তির আঘাতে মার্লো মারা যান, তাদের রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রিভি কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল এবং মার্লো নিজের রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রিভি কাউন্সিলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। কেউ কেউ মনে করেন মার্লোকে পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে।



তথ্যসমূহ Wikipedia থেকে সংগৃহীত।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.